নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

এবারের রোহিংগা পরিস্হিতির জন্য ২৫ শে আগষ্টের আক্রমণ দায়ী

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৬



আরাকানে রোহিংগাদের অবস্হা ভয়ংকর, সন্ত্রাসী রাখাইন ভিক্ষুরা ও সরকারী বাহিনী সুযোগ পেলেই রোহিংগাদের হত্যা করে, বাড়ীঘর জ্বালিয়ে দেয়; সেই অবস্হায়, ১২ জন সরকারী বাহিনীর লোককে হত্যা করা ছিল নিজেদের পায়ে কুড়াল মারার চেয়েও ভয়ানক বেকুবী; কারণ, এর ক্ষতিপুরণ গুনেছেন নিরীহ রোহিংগারা, ৫০০ শতের বেশী মানুষকে প্রাণ দিতে হয়েছে, কয়েক হাজার ঘরবাড়ী পোড়ায়ে দিয়েছে, নারী শিশুকে প্রাণ নিয়ে পালাতে হয়েছে সবকিছু পেছনে ফেলে। রোহিংগাদের উপর অকারণেই হামলা হয়ে থাকে, সেখানে কারণ সৃস্টি করা ভয়ানক বুদ্ধিহীনতার কাজ।

আপনি যদি হায়েনার খাঁচায় আটকা পড়েন, ঘুমন্ত হয়েনার লেজে পা দেয়া কি উচিত?২০১৫ সালের পর, সরকারী বাহিনী বড় ধরণের হত্যাকান্ড চালায়নি; বিশষ করে জাতি সংঘের রিলিফের লোকেরা ওখানে খাবার দিচ্ছিল, তাদের উপস্হিতিতে সন্ত্রাসী রাখাইন ভিক্ষুরা ও সরকারী বাহিনী সুযোগ পাচ্ছিল না; কিন্তু কিছু রোহিংগা, কিংবা তাদের সমর্থনকারীরা এই অসফল আক্রমণ করে নিরীহ মানুষকে মৃত্যুর সামনে ঠেলে দিয়েছে।

বার্মার হাতীর গায়ে মশার আক্রমণকে অনেকে বাংলাদেশের ১৯৭১ সালের পরস্হিতি মনে করছেন, আমরা যেভাবে গেরিলা আক্রমণ করে পাকী বাহিনীকে সন্ত্রস্ত করেছিলাম আরাকানেও তা ঘটছে, বা ঘটবে। আসলে, আরাকানের পরিস্হিতি আলাদা; আমাদের ব্যাপারে, শতকরা ৮০ ভাগ লোকের সমর্থন ছিলো; মানুষ গেরিলাদের সাহায্য করেছেন, লুকায়ে রেখেছেন; গেরিলাদের জন্য মুক্তান্চল ছিলো। ওখানে রাখাইন ভিক্ষুরা সামরিক বাহিনী থেকে অনেক বেশী ভয়ংকর ও নিষ্ঠুর।

মনে হচ্ছে, গেরিলা গ্রুপটি পাকিস্তান ভিত্তিক; পাকিস্তানে থাকলে ভালো মানুষও ইডিয়টে পরিণত হওয়ার কথা, অশিক্ষিত রোহিংগাদের কথা কি বলা যায়! মনে হয়, বাংলাদেশে অবস্হিত কিছু রোহিংগার যোগ-সাজন এতে্ আছে; এরা কোনভাবেই রোহিংগা সমস্যা সমাধানের দিকে নিতে পারবে না; রোহিংগাদের জন্য ভালো কোন খবর এই মহুর্তে নেই।

মন্তব্য ১১৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: রোহিঙ্গা নারী ও শিশু দের উপর যে নির্যাতন হয়েছে তা ক্ষমার অযোগ্য । দোষী ব্যক্তিদের শাস্তি দিলে ই হত । পাষণ্ড দেশ পাষণ্ড জাতি

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ক্ষমা এখনো কেহ চাচ্ছে না।
আজকের পৃথিবীতে, একটি দেশ ক্ষমার অযোগ্য হলে, তাকে থামানোর পথ আছে, এবং সেটা অনেক লম্বা পথ।

২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৭

রাতু০১ বলেছেন: কিন্তু কিছু রোহিংগা, কিংবা তাদের সমর্থনকারীরা এই অসফল আক্রমণ করে। এতে লাভটা কার ঘরে যাবে, ছায়াশক্তি অনেক শক্তিশালী হয় জানি। দেখা যাচ্ছে শান্তির নোবেলের জন্য আগে অশান্তি সৃষ্টি করতে হয়। আর মানবতাটা ও কিন্তু বড্ড একচোখা।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


শান্তির নোবেল নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে, অনেক দোষ দেয়া হচ্ছে, পোস্ট আসছে; কিন্তু বুঝতে হবে যে, শান্তির নোবেল "কোন কৃত ভালো কাজের জন্য" দেয়া হয়, ভবিষ্যতে কি করবে সেটার জন্য নয়; সুচি'র কোন অতীত ভুমিকার জন্য নোবেল দেয়া হয়েছিল, আজকের ভুমিকার জন্য নয়; নোবেল দেয়ার পেছনে সঠিক লজিক আছে।

৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৭

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: মূল দায়ি হল সামুর ব্লগার রা কেন তারা সুচিরে ভালোবাসতে পারে না,কেননা...........।
সুচি ফুফু তোমার জন্য মুসলিম বিশ্বের পক্ষ থেকে উপহার জুটার মালা

সুচি ফুফু তোমার জন্য উপহার জুটার মালা

দেখুন সাংবাদিক মুসলিম বলে সুচি ফুফুর সে কি রাগ !

একটি সময় সূচিকে এভাবে জনগণ টেণে হেচরে নিয়ে যাবে বিবেকের আদালতে।


এই পোষ্টের লেইগ্গা আমি জেনারেল হইয়া গেলাম

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


চেস্টা করতে হবে "জেনারেল" না হওয়ার জন্য; একজন ব্লগারের জন্য জেনারেল স্টেটাসে থাকা বড়ই কস্টকর।

সুচি'র বর্তমান সিদ্ধান্তে নোবেলের মনন নেই; এরপরও বাংলাদেশ ও অন্যান্য দেশ তার সাথে মিলে সমাধান খোঁজা উচিত।

৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৭

বিষাদ সময় বলেছেন: ঘটনা ঘটিয়েছে আরসা আর তার দায় বহন করতে হচ্ছে সাধারণ রোহিঙ্গাদের।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


এটা ভুল সিদ্ধান্ত ছিল।
রোহিংগাদের যে পরিস্হিতি, তাদের যে শক্তি, বিশ্বের যে অবস্হান, সবকিছু মিলায়ে বুঝতে হবে করণীয় কি!

৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮

এই আমি রবীন বলেছেন: "রোহিংগাদের উপর অকারণেই হামলা হয়ে থাকে" -??
"ওখানে রাখাইন ভিক্ষুরা সামরিক বাহিনী থেকে অনেক বেশী ভয়ংকর ও নিষ্ঠুর।"???
আইসিস নাকি জিহাদের ডাক দিছে?
আমাদের ওমর সানি ভাইও জিহাদের ডাক দিছে!

সেন্টিমেন্ট কইত্থে কই যায়? রাখাইনরা কি আরেকটা প্যালেস্টাইন হতে যাচ্ছে ?
আইসিস সাথেে থাকলে আমি সিউর!

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্যালেস্টাইন অসফল হয়েছে।

রোহিংগাদের অবস্হা প্যালেস্টাইনের মতো নয়; প্যালেস্টাইনের ২ টুকরা ভুমি আছে, এদের কিছু নেই; তদুপরি, এরা স্হানীয় বাসিন্দাদের টার্গেটে পরিণত হয়েছে।

৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০

বিষাদ সময় বলেছেন: এটা ভুল সিদ্ধান্ত ছিল।

সিদ্ধান্তটা ভুল ছিলনা। কারণ আমার মনে হয় আরসার এবারের টার্গেট রোহিঙ্গা মুক্তি নয়, টার্গেট বাংলাদেশ।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশে কাহাদের কি টার্গেট?

৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫২

এই আমি রবীন বলেছেন: এদের কিছু নেই; তবে জেহাদি জোস খানা.........!

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বর্তমান বিশ্বে জিহাদ ইত্যাদির স্হান আর নেই; বিশ্ব এখন কমপ্লেক্স; এটা না বুঝলে বেঘোরে প্রাণ হারাতে হবে।

৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২

নতুন বলেছেন: ওদের চিন্তা হলো রোহিঙ্গা দের দেশ থেকে বিতারিত করা।

এই ২৫ শে আগষ্টের আক্রমণ শুধু উছিলা মাত্র।

যেই মানুষ গুলি বাংলাদেশে এসেছে তারা আর ফিরে যাবেনা বলেই আমার মনে হয়। আর মায়ানমার এটাই চায়।

তারা এই দিকে জয়ী হয়েছে। আর মায়ানমারের সরকার বাইরের চাপকে পরোয়া করেনা।

এখন সরকারের উচিত এই সরনাথী`দের জন্য আন্তজাতিক সাহাজ্যের ব্যবস্তা করা। এবং এদের কিভাবে পুন`বাসন করা যায় তার চেস্টা করা। নতুবা এরা বিভিন্ন অপরাধমুলক কাজে জড়িয়ে যাবে।

আপাতত আমাদেরই ক্ষতি হয়ছে বেশি। ১-২ লক্ষ নতুন রোহিঙ্গার বোঝা আমাদের কাথে আসলো। :(

এদের কখনোই মায়ানমার ফিরিয়ে নেবেনা।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের সরকার রোহিংগাদের ব্যাপারে কি পদক্ষেপ নিচ্ছে, আমরা সঠিকভাবে কখনো জানতে পারবো না; বাতাসে ও কানাঘুষায় যা শোনা যায়, অতটুকু মাত্র।

৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪

এই আমি রবীন বলেছেন: "বর্তমান বিশ্বে জিহাদ ইত্যাদির স্হান আর নেই; "
এরচে' পক্ষপাত মুলক বাক্য হয়না।

গত পরশুই ৭ জন পুড়ে কয়লা, এই আমাদের বাংলাদেশেই।
এখানে কার বিরুদ্ধে জেহাদ?

https://www.thereligionofpeace.com/
Jihad Report
Aug 26, 2017 - Sep 01, 2017
Attacks 36
Killed 150
Injured 153
Suicide Blasts 7
Countries 15

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


জিহাদ ইত্যাদি পুরাতন আরবের পরিভাষা ও ততকালীন মানুষের ভাবনা-চিন্তা; বর্তমান পৃথিবীতে ওসব ভাবনাচিন্তা সমস্যার সৃস্টি ছাড়া আর কিছুই নয়।

১০| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৯

নতুন বলেছেন: সরকার এখন আন্তজাতিক সাহাজ্যের জন্যই দৌড়াদৌড়ি শুরু করবে।

এটা ভালো ব্যবসা। দলের নেতারা এটাই চাইবে। ;)

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের সরকার কর্পোরেশন চালাচ্ছেন।

১১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬

নতুন বলেছেন: এই রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে পাঠানো বন্ধ করতে হলে।

আমাদের ৩/৪ মিগ ওদের এলাকাতে চক্কর দিতে পাঠাতে হবে। এবং আমাদের সেনা মোতায়েন করতে হবে।

তবে বিশ্বের সকল দেশ এইদিকে তাকাবে। এবং মায়ানমার যুদ্ধের ভয়ে এই সমস্যা সমাধানে রাজি হতে পারে।

ওআইসির কথা মায়ানমার কানেও নেবেনা। তুরস্কের লাফালাফি তার নিজের ভাব দেখানোর জন্যই। এটা খুব একটা কাজে আসবেনা। কিছু সাহাজ্য আসবে আমাদের দেশে।

চীন, ভারত এই সমস্যা নিয়ে চিন্তিত না। তারা মায়ানমারের পক্ষেই থাকবে। এটা ব্যবসা। নতুন দেশে সবাই চাইবে বিনিয়োগ করতে। কিছু রোহিঙ্গার জীবন তাদের সমস্যা না।

আমাদের সরকারের কিছুই করবেনা। রোহিঙ্গাদেরও কিছুই হবেনা। তারা ইতিহাসের শুরু করলো নতুন দেশে নতুন জীবন।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বার্মায় চীনারা ব্যবসা করছে বড় আকারে, বাংলাদেশেও চীনারা ব্যবসা করছ।

বাংলাদেশ সরকারের ভাবনাচিন্তা মানুষকে জানালে, মানুষের মনের অনিশ্চয়তা কমতো; এরদোগান পোগান ইত্যাদি ফালতু।

১২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১

বিষাদ সময় বলেছেন: যে সময় কফি আনান কমিশন রোহিঙ্গাদের পক্ষে একটি রিপোর্ট পেশ করলো ঠিক সেই সময় এই হামলা রোহিঙ্গাদের স্বার্থে করা হয়েছে বলে আপনি মনে করেন?

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



এগুলোর সত্যতা যাচাই করা মুশকিল হবে; তবে, জাতি সংঘের লোকেরা হয়তো জানতে পারে।

১৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: স্যা‌বোটেজ কিনা তাও জানা যায় না। রো‌হিঙ্গারা এত বড় বেকুব কেন? সংখ্যালঘু হওয়ার পরও আ‌লোচনায় না গিয়ে গুপ্ত হামলা ক‌রে নি‌জে‌দের জা‌তি‌কে ঝা‌মেলায় ফে‌লে। আর বাংলা‌দে‌শের তো পোয়াবা‌রো কিছু লো‌কের। ত্রা‌ণের টাকা খা‌বে আর রো‌হিঙ্গাদের প‌তিতা, চোর, সন্ত্রাসী বানা‌বে...

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিশ্বে, বাংগালীরা ভালো আদম বেপারী।

রোহিংগাদের পক্ষে বড় কোন দেশ বা ইউরোপ কথা না বললে ওদের গতি হবে না।

১৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: কোন কিছু গণহত্যার অজুহাত হতে পারেনা।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্বের সবাই এসব নিয়ম কানুনের ধার ধারছে না।

১৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৬

বিষাদ সময় বলেছেন: আবার এসে আপনাকে বিরক্ত করায় দুঃখিত।

এগুলোর সত্যতা যাচাই করা মুশকিল হবে;

হামলা হয়েছে এটা সত্যি এবং যারা হামলা করেছে তারা রোহিঙ্গাদের স্বার্থে কাজ করেনি এটাও মনে হয় সত্যি।
শুধু এ হামলাটি আরসা করেছে কিনা এটাই পরিষ্কার না।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমরা জানতে পারবো না; আরসা যদি ঘোষণা দেয়, বুঝা যাবে; আবার আরসার নামে অন্যেরাও ঘোষণা দিতে পারে।

১৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪

নীলপরি বলেছেন: ভালো বিশ্লেষণ করেছেন ।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগাদের নিয়ে আপনার কোন সমাধান আছে?

১৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৫

সেয়ানা পাগল বলেছেন: মগের মুল্লুকে রোহিঙ্গা বিলোপ!
সচলায়তনে লিখেছেন আব্দুল্লাহ এ.এম.

এই প্রবন্ধটি সবাইকে একবার পড়ার অনুরোধ করছি। তাহলে রোহিঙ্গা জাতির ইতিহাস সম্বন্ধে সবার একটু ধারনা পরিষ্কার হবে।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি পরীক্ষা দেয়ার কথা ভাবছি না।

১৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বার্মা আমাদের চেয়ে একটু বেশীই অসভ্য। আমাদের সংসদে মহিলাদের জন্য আসন সংরক্ষিত আছে। আর বার্মায় সামরিক বাহিনীর জন্য সংসদে আসন সংরক্ষণ করা আছে। তাদের ভাব গতি দেখলে মনে হয় সামরিক বাহিনী যেন অনগ্রসর কোন তৃতীয় লিঙ্গের প্রাণী।

সুচী কেমন নেত্রী যে এটা মেনে সরকার গঠন কর গেল। তার মতো নেত্রী কখনোই মানবতাবাদী হতে পারবে না। কারণ তার ক্ষমতা এখনো সেনাদের হাতে। তিনি একটি পুতুল মাত্র।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের মহিলা এমপি আছেন, মহিলা বিরোধী নেত্রী আছেন, স্পীকার আছেন; শেখ হাসিনা কি করছেন আমাদের জানাচ্ছেন, বা আমাদের ইচ্ছানুসারে করছেন? সুচি কি বাংলার চাল খায় যে, আমাদের মতানসারে কাজ করবেন?

১৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: ওই হামলা যে রোহিঙ্গারা করেছে,তার কোন প্রমাণ আছে আপনার কাছে?বরং বুশ যেমন টুইন টাওয়ারে ৯/১১র হামলার ঘটনা সাজিয়েছিল সব মুসলিম দেশের তেল দখল করার জন্য,তেমন বর্মীরাই এই ঘটনা সাজাতে পারে আরাকানকে মুসলিম শুণ্য করার জন্য।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার কাছে প্রমাণ নেই; তবে, যারা করুক না কেন, ঐ হামলাকে কারণ হিসেবে দেখাচ্ছে বার্মা। আপনার কাছে প্রমাণ থাকলেও কোন কাজ দেবে না, বার্মা সরকার আপনার থেকে প্রামণ চাচ্ছে না।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


টুইন টাওয়ারে বুশ কিছু করলে, আমেরিকানরা বুঝতো, ওরা ইডিয়ট নন।

২০| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৫

মিঃ আতিক বলেছেন: কবি নির্মলেন্দু গুন বলেন, আমি বিভিন্নসূত্রে ফেইসবুকে আপলোডকৃত মায়ানমারে ঘটতে থাকা নির্মমতার ভিডিওচিত্রগুলি আড়চোখে দেখেছি। ঐ রকমের মানব-পীড়নের দৃশ্য সোজা চোখে দেখার সাহস আমি সঞ্চয় করতে পারিনি। আমার পক্ষে মিয়ানমারের রাজনেতিক নেতৃত্বের ঔদ্ধত্ব এবং তার বর্বর সেনাদের এই অবিশ্বাস্য অমানবিক আচরণ মেনে নেয়া অসম্ভব হয়ে পড়েছে। আমি ঘুমাতে পারছি না। আমি মনে করি, বাংলাদেশের পক্ষে বার্মা সরকারের যথেচ্ছাচারের নীরব দর্শক হয়ে সীমান্তে সীমাবদ্ধ থাকার সুযোগ নেই। শয়তানদের সমুচিত জবাব দেবার জন্য এখন আমাদের সীমান্ত অতিক্রম করার সময় এসেছে। মিয়ানমারের সামরিক জান্তা ও শান্তির জন্য নোবেলজয়ী অশান্তি বেগমের (অং সান সুচি) বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার কথা এখনই গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা হোক। অনেক হয়েছে, আর নয়। আমি ভগ্নবক্ষ নিয়েও সেই ন্যায়যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করতে রাজী আছি। আমি বিশ্বাস করি, যুদ্ধ শুরু হলে বিশ্ববিবেক আমাদের পাশে থাকবে এবং ১৯৭১ এর মতো বার্মার বর্গীদের বর্ববতার বিরুদ্ধে আমরাই জয়ী হবো।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


কবি যুদ্ধ দেখবেন না, উনার জন্য আগামী উল্লেখযোগ্য ঘটনা হবে পার্লামেন্টের ইলেকশান; উনি ইলেকশান দেখবেন।

২১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: এ্যামেরিকানরা বেকুব না জন্যই নিজেদের অর্থনৈতিক আর রাজনৈতিক স্বার্থে তাদের সরকারগুলির সারা পৃথিবীতে হত্যা আর লুটপাটের নীতিকে সমর্থন করছে ৪২৫ বছর ধরে।
অার এ্যামেরিকানদের মধ্যে যারা মার্টিন ও চার্লি শিন,মেল গিবসন বা জেমস ক্যামেরনের মতো নীতিবান তারা ব্রেভহার্ট,ফারেনহাইট ৯/১১ বা এ্যাভাটার এর মতো প্রামাণ্য বা চলচ্চিত্র বানিয়ে সাম্রাজ্যবাদী-সন্ত্রাসী নীতির প্রতিবাদ করছে।
এটা দেখেননি,তাই জানেন না যে ৯/১১ যে বুশের সৃষ্টি,তা সব এ্যামেরিকান জানে।

https://youtu.be/nyUXUkkb2bI

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকানরা অনেকের চেয়ে বেশী দেখে, বেশী বুঝে; তারা এই রকম কিছু নিয়ে বসে থাকার লোকজন নন।

২২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩২

অনল চৌধুরী বলেছেন: মি: আতিক,এটা মদখোরের ধাপ্পাবাজির আবেগের কথা।রোহিঙ্গাদের জন্য আক্রান্ত না হলে আমরা বাংলাদেশকে যুদ্ধে জড়াতে পারিনা।কেউ চাইলে নিজে বার্মায় গিয়ে যুদ্ধ করতে পারে।এতোই যখন দরদ,তখন গুণ নিজে যাচ্ছে না কেন?
তবে রোহিঙ্গাদের অস্ত্র আর প্রশিক্ষণ দেয়া উচিত যাতে তারা বর্মী জানোয়ারদের বিরুদ্ধে লড়তে পারে।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের প্রতি উপজেলায় ৫ লাখের মতো মানুষ বাস করেন গড়ে; এবার ভাবুন, ৮ লাখ রোহিংগা কতটুকু জায়গায় বসবাস করছে; যুদ্ধ করবে কোথায়? আবার ওদেরকে গায়ের রং'এর কারণে আলাদা করা যায়।

২৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৯

সোহানী বলেছেন: নতুনের সাথে এক মত। এরা ইচ্ছে করেই এমন কিছু করেছে যে বাকি রোহিঙ্গাদেরকে যেন পুশ ইন করাতে পারে। আর আমাদের দেশ দিন দিন জন্জালে পরিনত হবে....................

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের দেশকে আরো জন্জালে পরিণত করতে আমরা নিজেরাই যথেষ্ট

২৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: বেশ কিছু ভিডিও আমি দেখেছি। আমার বুক কেঁপে উঠেছে। কি ভয়াবহ!!
রাতে খেতে পারছি না। ঘুমাতে পারছি না।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


এরা বৃটিশের আগে, পুরো দক্ষিণ বাংলায় হত্যাকান্ড চালাতো।

২৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৯

সেয়ানা পাগল বলেছেন: রোহিঙ্গা মুসলিমদের ওপর মায়ানমার সরকারের রাষ্ট্রীয় দমনপীড়নের অভিযোগে আং সান সু কি-কে দেওয়া নোবেল শান্তি পুরস্কার খারিজের দাবিতে চেঞ্জ ডট ওআরজি পিটিশনে সই করেছেন ৩ লক্ষ ৬৫ হাজারের বেশি মানুষ। তাতে বলা হয়েছে, নিজের দেশে মানবতা-বিরোধী এই অপরাধ বন্ধে কার্যত কিছুই করেননি মায়ানমারের অঘোষিত শাসক আং সান সু কি।

রোহিঙ্গা সন্ত্রাসবাদীদের ভয়াবহ হামলার পাল্টা রাখাইন প্রদেশে মায়ানমারের বাহিনীর রোহিঙ্গা জনজাতির বিরুদ্ধে নৃশংস অভিযানের অভিযোগে ক্রমবর্ধমান অসন্তোষই ফুটে উঠেছে পিটিশনে।

মায়ানমারের সামরিক জুন্টার হাতে গৃহবন্দি থাকাকালে ১৯৯১ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার পান সু কি। ২০১০-এ মুক্তি পান, দেশের স্বাধীনতার পর অনুষ্ঠিত প্রথম বৈধ নির্বাচনে বিপুল জনসমর্থনের জোয়ারে নিজের দলকে ক্ষমতায় নিয়ে আসেন।

মায়ানমার সেনার নির্বিচার হত্যা, ধর্ষণ, গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়ার অভিযোগ, দলে দলে রোহিঙ্গাদের মায়ানমার থেকে বাংলাদেশ পালানোয় আন্তর্জাতিক মহলে নিন্দিত, সমালোচিত হচ্ছে সু কির সরকার। রাষ্ট্রপুঞ্জ জানিয়েছে, গত ২ সপ্তাহে প্রায় ১ লক্ষ ৬৪ হাজার উদ্বাস্তু বাংলাদেশে পালিয়েছে, এদের বেশিরভাগই রোহিঙ্গা উদ্বাস্তু।

সু কি-র অবশ্য দাবি, সন্ত্রাসবাদীদের স্বার্থ পূরণে রোহিঙ্গাদের নিয়ে মিথ্যা খবরের হিমশৈলের ভিত্তিতে বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে।

অসলোয় নোবেল ইনস্টিটিউটের প্রধান ওলাভ নজোলস্তাদ অবশ্য সু কি-কে দেওয়া পুরস্কার ফেরানোর দাবি উড়িয়ে বলেন, আলফ্রেড নোবেলের উইল বা নোবেল ফাউন্ডেশনের নিয়মবিধি, কোনওটাতেই পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, চিকিত্সা, অর্থনীতি বা শান্তি, ক্ষেত্র যা-ই হোক, একবার পুরস্কার দেওয়া হয়ে গেলে প্রত্যাহারের কোনও সংস্থান নেই।

সেইসঙ্গে তিনি বলেন, নোবেল কমিটি শুধুমাত্র পদক প্রাপকের পুরস্কার পাওয়ার আগের কাজকর্মই খতিয়ে দেখে, তাঁর পরবর্তী কার্যকলাপ বিচার করে দেখা হয় না।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



পুরস্কার ফিরিয়ে নেয়ার উপায় নেই; তবে, মানুষ ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এটা বড় কথা। বার্মিজরা এত বিষাক্ত যে, এসব মৃত্যু, হত্যা ওদের জন্য পান্তাভাত।

তবে, রোহিংগাদের মুসলিম না বলে, বাংলা ভাষাভাষী হিসেবে পরিচয় দেয়া সঠিক হবে।

২৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৭

জাহিদ অনিক বলেছেন: ১০১৫ সালের পর, সরকারী বাহিনী বড় ধরণের হত্যাকান্ড চালায়নি; - মনে হয় টাইপিং মিসটেক। ২০১৫ হতে পারে।


রোহিঙ্গাদের জন্য আপাতত কোন ভাল খবর নেই।

বার্মা থেকে বাকীদের পুশ ইন করা হচ্ছে- সরকার কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে না কেন ?
শরনার্থীদের আশ্রয় দিতে চাইলে নিয়ম মেনে দেয়া হোক। একটা সুষ্ঠ ধারা তো থাকবে। যারা এসেছে বার্মা থেকে তাদের চেহারা ও ভাষা কক্সবাজারের কিছু এলাকার লোকদের সাথে মিলে যায়। পরে যখন এদের বার্মায় ফেরত পাঠানোর চিন্তা করা হবে তখন তো বিপদে পড়ে যাবে। কেননা যারা আশ্রয় নিয়েছে তাদের কোনভাবেই আইডি কার্ড বা অন্য কোন মাধ্যমে চিহ্নিত করা হয় নি।
এটা এদেশের সরকারের গাফেলতি ।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


টাইপো ঠিক করে দিয়েছি, ধন্যবাদ।

আমাদের সরকার আধুনিক দেশের বদল জমিদারী চালাচ্ছে; এভাবেই আমরা সবকিছুতেই পেছনে পড়ে আছি; এদের মাঝে সমস্যা সমাধানের লোকজন নেই।

২৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৭

নুসরাত অনি বলেছেন: রোহিঙ্গারা বড়ই অভাগা।



০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



১৯৭৯ সালে তাদেরকে অবান্ছিত ঘোষনা করার পর, তাদের দরকার ছিলো শক্ষিত রোহিংগাদের সাহায্য সবাই ইংরেজী বলা, ও কোন টেকনিক্যাল বিষয়ে দক্ষতা দেয়া; ওরা কিছু করেনি, করেছে আদম বেপারী।

২৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৩

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: সঠিক বিশ্লেষণ

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি কি ব্লগার নীল পরীর কমেন্ট পছন্দ করেছেন?

২৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪২

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আপনি বলার পর ব্লগার নীলপরির কমেন্ট দেখলাম, আমার মতই একই কথাইতো বলেছেন উনি। আমি আপনার বিশ্লেষণ সঠিক তাই বলেছি।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


একটু হিউমার করলাম, নীল পরী সব সময় একই বাক্য লিখে থাকেন।

৩০| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৫

আবু তালেব শেখ বলেছেন: 25 আগস্টের ঘটনাটা সাজানো হতে পারে কারন আনান কমিশন একটা স্বাভাবিক পরিস্হিতি আনার দারপ্রান্তে ছিল। এই টা নস্যাৎ করার জন্য বার্মিজদের একটা চাল হতে পারে। যে এলাকায় গনমাধ্যম নিষিদ্ধ সেখানের আসল খবর আমরা কিভাবে জানতে পারবো। বার্মিজ সেনারা যা বলবে তাই বিশ্বাস করতে হবে? পুলিশ চৌকি হামলা নেহায়েত একটি অজুহাত ছিল মাত্র আমার ধারনা।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বার্মিজদের ষড়যন্ত্র হতেও পারে; মগের মুল্লুক!

তবে, রোহিংগাদের যদি সামান্য অর্গেনাইজেশনও থাকতো, ওদের বক্তব্য শোনা যেতো; কিন্তু রোহিংগাদের কিছুই নেই

৩১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: যে কোন গেরিলা যুদ্ধের প্রধান শর্তই হলো সমর্থন আর নিজের পায়ের নিচে মাটি।। ফিলিপাইনের মিন্দানাও দ্বীপের মরো গেরিলাদের কিছু আছে।। রোহিঙ্গাদেরও আছে, অল্প হলেও।। সবচেয়ে বড়কথা শাসকদল যখন সীমালংঘন করে ফেলে, তখন শোষিতের এসপার/ওসপর করা ভাবনা পেয়ে বসে।।
তবে ভাবনায় এটা জটিল হয়ে ধরা দিচ্ছে যে, কেউ বলছেন পাকিস্তান বার্মার জান্তার সাথে।। কেউ বলছেন রোহিঙ্গাদের সাথে!! কিন্তু ভারতের কথাই আসছে না!!!!!! চীনের কথা আসছে কিন্তু ভারতের পররাষ্ট্রনীতির উল্লেখ নেই-ই!!

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


পাকিস্তানের জামাত মাতাত থাকতে পারে। রোহিংগারা যুদ্ধ করার মতো কোন অবস্হা ওখহানে নেই; ওরা চাইলে প্রাণ দিটে পারবে, এর চেয়ে বেশী কিছু না।

৩২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:২০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



আপনার কি বাতিক আছে? ভিটামিন বি খেতে পারেন!

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভিটামিন খাচ্ছি, এখ তাতে বি যোগ করবো।

৩৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:২৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: ইংরেজ আর এ্যামেরিকানরা বেশী বোঝে,তাই বেশী পাপ করে।কম বুঝলে স্প্যানিশ,পর্তূগীজদের মতো অতীতের খুনাখনি-লুটপাট ছেড়ে সভ্য হতো।
রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন নামে তাদের শক্তিশালী সামরিক সংগঠন ছিল।
সহযোগিতা না পােওয়াতে আগের মতো ক্ষমতা নাই।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার মতে রোহিংগা সলিডারিটি একটা সংগঠন, উহা আসলে পাগলদের আড্ডা; কেহ নামও লিখতে পারে না।

৩৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৩৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশের সরকারগুলির ব্যার্থতায় Rohingya Solidarity Organisation পাকিস্তানের পকেটে চলে গেছে।অথচ ওদের ঠিকমতো ব্যবহার করা হলে বর্মীরা এরকম অত্যাচার করার সাহস পেত না।অার বাংলাদেশও বার্মাকে চাপে রাখতে পারতো।
From Wikipedia, the free encyclopedia
Rohingya Solidarity Organisation
Participant in the Rohingya insurgency in Western Myanmar
Logo of the Rohingya Solidarity Organisation.png
Active 1982[1]–1998 (militarily defunct)
Ideology Rohingya nationalism
Islamism
Leaders Muhammad Yunus
Headquarters Chittagong, Bangladesh
Area of operations Rakhine State,
Myanmar-Bangladesh border
Originated as Rohingya Patriotic Front
Became Rohingya National Army
Opponents

Union of Myanmar

Myanmar Army
Western Regional Military Command

Battles and wars

Internal conflict in Myanmar

Rohingya insurgency in Western Myanmar

Flag Flag of the Rohingya Solidarity Organisation.png

The Rohingya Solidarity Organisation (abbreviated RSO) is a Rohingya organisation founded in 1982, following a large scale military operation conducted by the Tatmadaw (Myanmar Armed Forces). The group was formerly a militant organisation, but have been militarily defunct since 1998, after their armed branch merged with the Rohingya National Army (RNA). Regional experts in Rakhine State continue to dispute the existence of the RSO as an active militant force.[2]

Contents

1 History
2 References
3 External links
4 See also

History

In the early 1990s, the military camps of the Rohingya Solidarity Organisation (RSO) were located in the Cox's Bazar District in southern Bangladesh. RSO possessed a significant arsenal of light machine-guns, AK-47 assault rifles, RPG-2 rocket launchers, claymore mines and explosives, according to a field report conducted by correspondent Bertil Lintner in 1991.[3]

The military expansion of the RSO resulted in the government of Myanmar launching a massive counter-offensive to expel RSO insurgents along the Bangladesh-Myanmar border. In December 1991, Tatmadaw soldiers crossed the border and accidentally attacked a Bangladeshi military outpost, causing a strain in Bangladeshi-Myanmar relations. By April 1992, more than 250,000 Rohingya civilians had been forced out of northern Rakhine State (Arakan) as a result of the increased military operations in the area.[4]

In April 1994, around 120 RSO insurgents entered Maungdaw Township in Myanmar by crossing the Naf River which marks the border between Bangladesh and Myanmar. On 28 April 1994, nine out of twelve bombs planted in different areas in Maungdaw by RSO insurgents exploded, damaging a fire engine and a few buildings, and seriously wounding four civilians.[5]

On 28 October 1998, the Rohingya Solidarity Organisation merged with the Arakan Rohingya Islamic Front and formed the Arakan Rohingya National Organisation (ARNO), operating in-exile in Cox's Bazaar.[4] The Rohingya National Army (RNA) was established as its armed wing.

One of the several dozen videotapes obtained by CNN from Al-Qaeda's archives in Afghanistan in August 2002 allegedly showed fighters from Myanmar training in Afghanistan.[6] Other videotapeswere marked with "Myanmar" in Arabic, and it was assumed that the footage was shot in Myanmar, though this has not been validated.[4][7] According to intelligence sources in Asia,[who?] Rohingya recruits in the RSO were paid a 30,000 Bangladeshi taka ($525 USD) enlistment reward, and a salary of 10,000 taka ($175) per month. Families of fighters who were killed in action were offered 100,000 taka ($1,750) in compensation, a promise which lured many young Rohingya men, who were mostly very poor, to travel to Pakistan, where they would train and then perform suicide attacks in Afghanistan.[4][7]
References

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ কাউকে চাপে রাখার কথা নয়, বাংলাদেশের নিজের চাপে কয়েক লাখ মেয়ে দেহ ব্যবসা করছে; ১ কোটী দেশ থেকে চলে গেছে, কেহ ভাসছে আন্দামান সাগরে, কেহ মরছে সাউতঃ আফ্রিকায়।

৩৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: মনে হচ্ছে, গেরিলা গ্রুপটি পাকিস্তান ভিত্তিক; এটা আপনারই কথা।। তাহলে আপনি বোঝাতে চাচ্ছেন যারা সেদিন আক্রমন করেছো তারা জামাত/তামাত!! আমাদেরও কিন্তু প্রথমদিকে এমনই বলা হয়েছিলো।। আজ ভাবছি কত কিছুই না লুকানো যায়, অভিজ্ঞতার আলোয়।!! অবাক আমি।।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি অনুমান করছি।

অনেক রোহিংগা মাতা বলেছেন যে, তাদের ছেলেরা যুদ্ধ করার জন্য আরাকানে রয়ে গেছে।

৩৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:২৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: একদম আমাদের মত মুক্তিযোদ্ধাদের মায়ের ভাষাই!!

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


সেদিক দিয়ে ঠিক আছে।

৩৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:০৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এতক্ষনে অরিন্দম কহিলা বিযাদে!!

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


অরিন্দমের পুরো কথোপকথন, আগা থেকে গোড়া, কোথায়ও গরমিল আছে নাকি?

৩৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:১১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর জন্য ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে সীমিত সম্পদ ও অন্যান্য সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক আইন ও রীতি-নীতি অনুযায়ী মিয়ানমার থেকে আগত রোহিঙ্গা মুসলিমদের সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান করেছে। বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর অবস্থানের ফলে সংশ্লিষ্ট এলাকায় পরিবেশগত ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশ তাদের প্রতি খাদ্য, বাসস্থান, ওষুধ, শিক্ষা ও অন্যান্য সব সুবিধাদি প্রদান অব্যাহত রেখেছে । মনে হয় বিষয়টা দীর্ঘদিন ধরে চালিয়ে যেতে হবে । কারণ ভারত ও চীন প্রত্যক্ষভাবে এবং আমেরিকা পরোক্ষভাবে মিয়ানমারের শাসক গোষ্ঠীকে সহায়তা করছে । ডোনাল্ড ট্রাম্পের যে পলিসি তাতে মনে হচ্ছে না যে আমেরিকা এগিয়ে আসবে। আমেরিকার গণমাধ্যমে রোহিঙ্গাদের ব্যাপার নিয়ে খুব একটা উচ্চবাচ্য হচ্ছে না।

এদিকে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে মিয়ানমারের অভ্যন্তরেই আন্তর্জাতিক সুরক্ষা বলয় (সেফ জোন) চায় বাংলাদেশ।রোহিঙ্গাদের জন্য মিয়ানমারের অভ্যন্তরে আন্তর্জাতিক সুরক্ষা বলয় তৈরির মাধ্যমে তাদের অধিকার নিশ্চিত করা সম্ভব বলে মনে করে বাংলাদেশ । তাই ইতোমধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এ বিষয়ে প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক রেড ক্রস কমিটি ( আইসিআরসি), যুক্তরাষ্ট্র, ভারত ও জার্মানিকে এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে বলে অাজ সংবাদ পত্রে প্রকাশিত এক ভাষ্যে দেখা গেল ।দেখা যাক কি হয় ।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগা সমস্যা নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের একটা ডাইরেক্টরেট খোলা দরকার, যারা এদের সব ম্যানেজ করবে ও অন্য দেশের সাথে কাজ করে, এই সমস্যার সমাধান খুঁঝবে।

৩৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৪

প্রামানিক বলেছেন: এখন রোহিঙ্গাদের বাঁচার উপায় কি?

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেহেতু সবাই তাদের মুসলিম বলছে, ৪০ মুসলিম দেশ ৪০ হাজার করে নিয়ে গেলে সমস্যার শেষ।

৪০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: sb]আপনার মতে রোহিংগা সলিডারিটি একটা সংগঠন, উহা আসলে পাগলদের আড্ডা; কেহ নামও লিখতে পারে না-১৯৭১ সালে কয়জন মুক্তিযোদ্ধা নাম লিখতে পারতো যাদের প্রায় ৮০% ছিল কৃষক?আপনি পন্ডিতমশাই চান না যোদ্ধা?
ওরা পাগলের না সুস্হ্যের আড্ডা তা কিসের ভিত্তিতে বলছেন?প্রমাণ ছাড়া কথা বলা আপনার একটা বাজে স্বভাবে পরিণত হয়েছে।আপনি কি ওদের কাউকে চেনেন?
এ্যামেরিকার মতো সেরা ডাকাতের দেশে কতো লাখ মেয়ে শরীর বিক্রি করে আর ৪ কোটির বেশী লোক গরীব,তা জানেন?

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকার সম্পদ অনুসারে আমেরিকায় গরীব থাকার কথা নয়; ক্যাপিটেলিজম গরীব তৈরির কারখানা।
আমেরিকার গরীর মানে বাংলাদেশ বা সোমালিয়ার মত গরীব নয়; এরা যাতে খেতে ও থাকতে পারে সেই ব্যবস্হা সরকার নিয়েছে।

১৯৭১ সালে, পুরো মুক্তিযুদ্ধই করেছেন কমশিক্ষিত ও অশিক্ষিতরা মিলে; কিন্তু সেখানে মুল কমান্ডে ছিলেন সেনা বাহিনী ও ইপিআর'এর লোকেরা; রোহিংগাদের সেটা নেই

৪১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: মনে হচ্ছে, গেরিলা গ্রুপটি পাকিস্তান ভিত্তিক; এটা আপনারই কথা।। তাহলে আপনি বোঝাতে চাচ্ছেন যারা সেদিন আক্রমন করেছো তারা জামাত/তামাত!! আমাদেরও কিন্তু প্রথমদিকে এমনই বলা হয়েছিলো।। আজ ভাবছি কত কিছুই না লুকানো যায়, অভিজ্ঞতার আলোয়।!! অবাক আমি- সাহায্যপ্রার্থীকে আপনি সহায়তা না করলে তার আরেক দিকে যাওয়াই স্বাভাবিক।আপনি কেন পারেন নি তাদের হাতে রাখতে?জামাত-টামাত হওয়ার সুযোগ দিয়েছেন কেন দূরের দেশে গিয়ে?
প্রাণ বাচানোর জন্য যেকোন উপায় অবলম্বন করা যে কারো অধিকার।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগারা পুরোপুরি অশিক্ষিত জাতিতে পরিণত হয়েছে; তদের নিজস্ব কোন সমাধান নেই, তাদেরকে এখন অন্যের ইচ্ছের উপর নির্ভর করতে হবে।

৪২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১

রাসেলহাসান বলেছেন: ওদের কথা ভেবে মায়া হয়। দ্রুতই এর একটা সুন্দর ব্যাবস্থা হওয়া দরকার। কি, জানি কবে এই সমস্যার সমাধান হয়। মারামারি কাটাকাটি করে কখনো একটা সমাজ সুন্দর দিকে যেতে পারে না। শান্তির পথে আসতে হবে সুচির।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগারা মোটামুটি পুরোই অশিক্ষিত, ওদের সমস্যার স হজ সমাধান ওরা করতে পারবে না, ওদের অন্যদের উপর নির্ভর করতে হবে।

৪৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০০

ফয়েজ উল্লাহ রবি বলেছেন: :-B
রোহিংগাদের জন্য সামনেও কোন ভাল খবর পাওয়া যাবে না
এই দিকে আমরা কিছু শরনার্থী পেয়ে গেলাম যাদের আগামীদিনের ভার্গ্য কি আছে কেউ জানে না।
এখানে বহুজাতী স্বার্থ কাজ করে সেখানে আমরা বাংলাদেশ খেসারত দিতে হচ্ছে।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগারা মোটামুটি বাংগালী, পেছনে-পড়া বাংগালী

৪৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪২

অনল চৌধুরী বলেছেন: আমেরিকার গরীব মানে বাংলাদেশ বা সোমালিয়ার মত গরীব নয়; এরা যাতে খেতে ও থাকতে পারে সেই ব্যবস্হা সরকার নিয়েছে-এটাও ভুল তথ্য।তাহলে কোন মেয়ে পতিতা হতো না বা স্ট্রিপটিস-টপলেস বারে কাজ করতো না।
নিউইয়র্কেরই বস্তিগুলি ঘুরে দেখেন।এ্যামেরিকা সমাজতান্ত্রিক দেশ না।না খেয়ে মরে গেলেও সরকার কাউকে খাওয়ায় না।

রোহিংগারা মোটামুটি পুরোই অশিক্ষিত-ওদের উপর বর্মীরা যে বৈষম্য চালাচ্ছে,তাতে ওদের শিক্ষিত হওয়ারও কোন সুযোগ নাই বা ছিল না।বাংলাদেশের উপজাতিদের মতো শিক্ষার এতো সুযোগ বা ভর্তি কোটা ওদের নাই,কারণ তাদের বার্মার নাগরিকত্বই নাই।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকার প্রায় শতকরা ২০ ভাগের বেশী লোক সরকারী সাহায্য পায় কোন না কোনভাবে; পতিতা ব্যবসা হচ্ছে লোভের কারণে, পেটের দায়ে নয়।

৪৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: আমেরিকার সম্পদ অনুসারে আমেরিকায় গরীব থাকার কথা নয়-এই যুক্তিতে বাংলাদেশেও কোন গরীব থাকার কথা না।গত ১০ বছরে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে পাচার হয়েছে ৪ লাখ কোটি টাকা।এই টাকা ফেরত আনা গেলে আর প্রতিদিন দুর্নীতির ফলে যে পরিমাণ অর্থ লুট হচ্ছে,তা পেলে এদেশের কোন লোকেরও গরীব থাকার কথা না।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭৯ সালে রোহিংগাদের সুযোগ কেড়ে নেয়ার সাথে সাথে শিক্ষিত রোহিংগাদের উচিত ছিল প্রতিটি মক্তবে ইংরেজী ও টেকনিক্যাল ট্রেনিং দেয়া; ওদের মক্তব আজো ছালু আছে।

৪৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৫

রানার ব্লগ বলেছেন: আমাকে কি একটু ২৫ শে আগষ্টের আক্রমণের লিংক দেয়া যাবে ?
কেউ একজন আমাকে চ্যালেঞ্জ করেছে এমন কিছুই ঘটে নাই।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


কপি করে গুগলে পেস্ট করুন

http://www.aljazeera.com/news/2017/08/deadly-clashes-erupt-myanmar-restive-rakhine-state-170825055848004.html

৪৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: রোহিঙ্গাদের উচিত ছিল সন্ত চাকমার শান্তিবাহিনীর মতো শক্তিশালী সন্ত্রাসী দল গঠন করা।তাহলেই আরাকানে পার্বত্য অঞ্চলের মতো আঞ্চলিক পরিষদ গঠন করতে পারতো,যার কারণে উপজাতিরা বাংলাদেশের যেকোন জায়গায় বসবাস ও সম্পত্তি কিনতে পারেবে কিন্ত কোন বাঙ্গালী উপজাতিদের অনুমতি ছাড়া পার্বত্য অঞ্চলে এসব অধিকার পাবে না।
অস্ত্রই সব ক্ষমতার মূল।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



অস্ত্রই অনেক ক্ষমতার মুল; তবে, আজকের অস্ত্র হতে হবে এটম বোমা ও মিসাইল।

৪৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: পতিতা ব্যবসা হচ্ছে লোভের কারণে, পেটের দায়ে নয় - টাকালোভী পতিতা বাংলাদেশেও অনেক আছে,কিন্ত বেশীরভাগই এই পেশায় আসে অভাবের কারণে।
জুলিয়া রবার্টস অভিনীত ও ।গ্যারি মার্শাল পরিচালিত প্রেটি ওম্যান(১৯৯০) আর পল ভারহোভেন পরিচালিত শো গার্লস(১৯৯৫) দেখলে বুঝবেন,কতোটা অভাবে পড়ে এ্যামেরিকার মেয়েরা পতিতা হয় বা স্ট্রিপ এ নাচে।
আমেরিকার প্রায় শতকরা ২০ ভাগের বেশী লোক সরকারী সাহায্য পায় কোন না কোনভাবে-একথার প্রমাণ দেন।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্পেনিশ, আফ্রিকান আমেরিকান ও আইরিশরা সহজ পথ হিসেবে পতিতবৃত্তিকে নিয়েছে।

আমেরিকান "ওয়েলফেয়ার সিস্টেম" অনেক লম্বা ব্যাপার, আপনি গুগলে দেখে নেবেন; আমার লিখতে অনেক সময় লাগবে।

৪৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৫২

অনল চৌধুরী বলেছেন: অস্ত্রই অনেক ক্ষমতার মুল; তবে, আজকের অস্ত্র হতে হবে এটম বোমা ও মিসাইল -এটা সেইসব দেশের বিদ্রোহী বা স্বাধীনতাকামীদের জন্য প্রযোজ্য,যাদের সরকারী বাহিনীর কাছে এসব আছে।বাংলাদেশ অার বার্মার কাছে কি এগুলি আছে?ইংল্যান্ড,ভারত,পাকিস্তানের কাছে এসব থাকার পরও আইআরএ,সেভেন সিষ্টার্স,কাশ্মীর,বেলুচিস্তান আর সীমান্ত প্রদেশে যুদ্ধ চলছে।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সেভেন সিষ্টার্স, কাশ্মীর ও বেলুচিস্তানের মগজহীন মানুষগুলো ১০০ বছর পেছনে চলে গেছে

৫০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:২৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: আপনার কাছে ট্রাম্প অার এ্যামেরিকা ছাড়া সবাই পিছনে।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


সবার সামনে আছে ইউরোপ, তারপর ভালো হচ্ছে কানাডা, জাপান ও আমেরিকা

৫১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৩৪

অনল চৌধুরী বলেছেন: ভুটান,সিঙ্গাপুর,মালয়শিয়া,ব্রুনাই,অষ্ট্রিয়া-আরো অনেক সভ্য দেশ আছে,যাদের সম্পর্কে কোন ধারণা রাখেন কিনা জানিনা।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্বে ভালো জাতি ও ভালো মানুষ এখনো অনেক বেশী

৫২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৩৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: কোন যুক্তিতে এ্যামেকিার মতো একটা সন্ত্রাসী দেশ ভালো যারা যখন যেখানে ইচ্ছা বোমা মারে?নিজেরা অস্ত্র রাখলেও অন্যদের রাখতে দেয়না?কোন আইন বা নীতি মানে না? যারা ধর্ষনে পৃথিবীতে ১ নম্বর?
শুধু আপনাকে থাকতে দিয়ে এজন্যই তো!

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাকে কেহ থাকতে দেয়নি, আমি নিজের ইচ্ছানুসারে আছি।

বিশ্বের সব জাতি এটম বোমা আবিস্কার করেনি, সবাই এটার ব্যবহার করার মতো চরিত্রের অধিকারী নয়।

৫৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৩১

অনল চৌধুরী বলেছেন: আমাকে কেহ থাকতে দেয়নি, আমি নিজের ইচ্ছানুসারে আছি-অনুমতি না দিলে কোন দেশে কেউ যেতে পারেনা। চাইলে যে কাউকে বের করে দিতে পারে তাৎক্ষণিকভাবে।অনেক বাংলাদেশীকে দিয়েছেও।
বিশ্বের সব জাতি এটম বোমা আবিস্কার করেনি, সবাই এটার ব্যবহার করার মতো চরিত্রের অধিকারী নয়-আণবিক বোমার আবিস্কারক জার্মান বিজ্ঞানী ওপেনহাইমার,আইনষ্টাইনের সূত্র অনুসরণ করে।এ্যামেরিকানরা এটা আবিষ্কার করেনি।বাংলাদেশেরও অনেক বিজ্ঞানী এটা বানাতে পারেন সুযোগ দিলে।জাপান ৭ দিনে পারে,কিন্ত বানায় না।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা মানব সভ্যতাকে ভালোবাসে তারা এটম বোমা বানানোর পক্ষপাতি নয়; বাংলাদেশ আতসবাজিও হংকং থেকে আমদানী করে।

৫৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলার বিপ্লবীরা ১৮ শতকে বোমা বানিয়ে বড় বড় ইংরেজ সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছিল।
লোভ-হিংসা-পরশ্রীকারতা ছাড়তে পারলে তারাও চীনা-জাপানীদের মতো উন্নত হতো।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীদের পড়ালেখা করার সুযোগ দেয়নি বাংলাদেশ সরকার, পিরিয়ড

৫৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১১

অনল চৌধুরী বলেছেন: ১৯৭১ থেকে হুমায়ন আহমেদ,আর অাজাদের মতো পড়ালেখা করা জানোয়ারে দেশ ভর্তি।এদের টাকালোভ,লাম্পট্য,নারী ব্যবসায়ীদের দালালী আর স্বার্থান্ধ ভন্ডামির নীতিতেই দেশ চলছে।ভুটান বা পার্বত্য অঞ্চলে গিয়ে দেখেন,তথাকথিত শিক্ষা ছাড়াই কিভাবে উন্নত সমাজব্যবস্থা সৃষ্টি করা যায়,যেখানে চুরি,ঘুষ,দুর্নীতি,লাম্পট্য বা টাকালোভের কিছুই নাই।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


পাহাড়ে যারা সুখী আছে ভালো আছে; ১৭ কোটী পাহাড়ে থাকতে পারবে না, তাদেরকে সুইডেন, নরওয়ের মত সুখী হতে হবে।

৫৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:০১

অনল চৌধুরী বলেছেন: আমি পাহাড়ে থাকতে বলিনি।তাদের নৈতিকতা নিতে বলেছি,যার অভাবই এদেশের সব সমস্যার একমাত্র কারণ।বাঙ্গালীরা সমতলের অধিবাসী,উচু পাহাড়ে উঠতে পারেনা।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


পাহাড়ের মানুষ অসহায়ভাবে পরস্পরের সাহায্যে কোনভাবে বেঁচে ছিল, সেটাকে জীবন বলা মুশকিল

৫৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ডিম্ আগে না মুরগি আগে কে জানে ! সিংহ আর হরিণশাবকের কথা মনে আছে ? "তুই জল ঘোলা করিস নাই তো কি হইছে, তোর পূর্বপুরুষ তো করছে !" শালাগো বামহাত , ডানহাত কোনোটাই নাই , আছে অজুহাত !

পাঁঠাদের বিচি দোলানো হইতে বোঝা যাইতেছে, রোহিঙ্গাদের গণহত্যার পেছনে রোহিঙ্গারাই দায়ী, ইহারা শিক্ষিত নহে তাই গণহত্যার শিকার, ইহারা সন্ত্রাসী , পাকিস্তানি, জামাতিরা সাপোর্ট দিতাছে ! আজ এক আবাল আবার কইলো রোহিঙ্গারা নাকি বস্তা বস্তা টাকা লইয়া বাংলাদেশে আইতাছে !

পশ্চিমা চশমা লাগানো পাঁঠাদের ইহা সেই পুরোনো কাসুন্দি ! ফিলিস্তিনি, কাশ্মীরি, তালিবান, চেচেন, রোহিঙ্গা, উইঘুর সবাই সন্ত্রাসী কারণ, তারা ইজরায়েল, ভারত , আমেরিকা, রাশিয়া, বার্মা, চীনাগো কাছে হোগা পাইতা না দিয়া বিচিতে লাথি মারার চেষ্টা করিতেছে ! কত্তবড় উজবুক ! আলোচনা করিয়া হোগা পাইতা দিয়া ধর্ষণ উপভোগ করিলেই তো হয় !

তাহাদের ঘেটুপুত্রদের কাছে ইহার চেয়ে বেশি আর কি আশা করা যায় !

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭৯ সাল থেকেই রোহিংগা সমস্যা রোহিংগাদের কন্ট্রোলের বাহিরে; শক্তি সেখানে কাজ করবে না; রোহিংগারা আর পেরে উঠবে না; তাদের জন্য আরাকানে থাকা সম্ভব হবে না; বার্মার অন্য এলাকায় হলে, হয়তো থাকা সম্ভব হবে।

৫৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:২১

অনল চৌধুরী বলেছেন: এখনো বেশীরভাগ পাহাড়ি কষ্টকর জীবনেই সুখী।এ্যামেরিকান ভোগবাদী নীতি দিয়ে তাদের বিচার করা যাবে না।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকা ও এশিয়ার অনেকেই বেশী ভোগ করছেন, আগামীর জন্য কিছু রাখছেন না, সত্য; তবে, বাংলাদেশের পাহাড়ের মানুষকে সভ্যতার থেকে পেছনে ফেলে রাখা হয়েছিল।

৫৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৩

জ্বলন্ত আলো বলেছেন: আপনি হয় মূর্খ না হয় জ্ঞানপাপী...

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আরো দুই'একটা চয়েস যোগ করলে আমার জন্য ভালো হতো; চেস্টা করে দেখেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.