নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সব বাংগালী বাংলা-পড়া শেখা অবধি শহীদ দিবস পালন বন্ধ রাখা হোক!

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫



ভাষা রক্ষার্থে গুলি খেয়ে বাংগালী প্রাণ দিয়েছেন, শহীদ মিনার হয়েছে, মিনারে ফুল দেয়া হচ্ছে, এ নিয়ে গান রচনা হয়েছে, কবিতা লিখা হচ্ছে; সবই ঠিক আছে; কিন্তু ৬৬ বছর পরেও, শ'তে ৪০ জন বাংগালী বাংলা লিখতে ও পড়তে পারেন না; ১৯৫২ সালের বিপ্লব সফলতার মুখ দেখেনি আজো। সব বাংগালী লেখাপড়া না-জানা অবধি, সাময়িকভাবে দিনটির পালন বন্ধ রাখা হোক।

প্রেসিডেন্ট প্রতি বছরই ফুল দেন, তিনি উচ্চ-শিক্ষিত, তিনি ১ম বার যখন ফুল দিয়েছেন, সেদিনও গ্রাম বাংলার ৩/৪ লাখ বাচ্চা স্কুলে যায়নি; সেই বছর হয়তো ২/১ লাখ বাচ্ছা স্কুল থেকে ঝরে পড়েছে; এবারও তিনি ফুল দিয়েছেন, এখনো সব বাচ্চা স্কুলে যায় না, আজকেও শহীদ মিনারের পাশে 'টোকাই'রা ঘুরে বেড়াচ্ছে। প্রেসিডেন্ট বাংলা পড়তে ও লিখতে পারেন, যারা পারে না, তাদের জন্য তিনি কি করবেন বলেছেন আজকে? কিছুই বলেননি; উনার একার পড়ালেখায় আমরা পুরোজাতি কোনভাবে দাঁড়াতে পারবো না; উনার বয়স বাড়ছে, কিন্তু কাজের পরিমাণ বাড়ছে না, দরকারী কথা বলছেন না, দরকারী পদক্ষেপ নিচ্ছেন না, শুধু মিনারে ফুল দিয়ে কি হবে?

সব শিক্ষিত লোকেরা এসে মিনারে ফুল দেয়, মিনার তাদের দিবস পালনের জন্য, বাংলার ভাষার পক্ষে বক্তৃতা দেয়ার জন্য, নতুন কাপড় পরে অনুষ্ঠানে গিয়ে গান শোনার জন্য; যে বাংলা পড়ার জন্য সুযোগ পায়নি, এত ফুল, এত মিনার তাকে কি দিচ্ছে? এসব মিনার, এসব ফুল অশিক্ষিতদের জন্য সামান্য পড়ালেখার দুয়ারও খোলেনি।

সব বাংগালীকে বাংলা শিখানোর কাজ শুরু হোক, যতদিন সব বাংগালী পড়তে ও লিখতে পারবে না, ততদিন মিনারে যাওয়া বন্ধ থাকুক; ঐ মিনার শুধু মাত্র শিক্ষিতদের জন্য, ওখানে অশিক্ষিতদের জন্য কিছুই নেই; উহা এখন জাতিকে উৎসাহ দিচ্ছে না, উহা শিক্ষিতদের জন্য একটি ছুটির দিন, অশিক্ষিতদের জন্য কাজের দিন; কয়েক বছরের জন্য দিনটি পালন বন্ধ রাখা হোক, সব মানুষ পড়তে ও লিখতে শিখলে, সবাই মিলে যাবো, এখন বাংগালীদের একাংশ মিনারে যাচ্ছে, ইহা সার্বজনীন নয়; যেদিন সবার যাবার ক্ষমতা হবে, সেদিন যাবো।




মন্তব্য ৭৭ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৭৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে আমি একমত। আমরা শুধু সবকিছুকেই খুব করে উদযাপন করতে শিখেছি। বহু রঙ ঢং শিখেছি কিন্তু যে মহান আত্মত্যাগ বীর শহীদগণ করেছিলেন যে উদ্দেশ্যে তার কতটুকুই বা অর্জিত হয়েছে তা সচেতন মহলে ভাবার প্রয়োজন রয়েছে।

সাক্ষর বাঙ্গালী যারা অর্থাৎ পড়া লেখা শিখেছে তারাওতো ভালো করে বাংলা বলতে, পড়তে ও লিখতে পারে না অনেকে। আমি বর্তমানে যেখানে চাকুরী করি সেখানে ৯০% এর অধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী বাংলা শুদ্ধরুপে উচ্চারণ করতে পারে না। আরো দুঃখের বিষয় শ্রেণিতে প্রমিত বাংলা ব্যবহার না করে আঞ্চলিক ভাষা ব্যবহার করছে অহরহ। কবিতা বলছে ভুল উচ্চারণে, প্রবন্ধ পাঠ করছে ভুল উচ্চারণে আর লিখে যাচ্ছে ভুল বানান। যারা অক্ষর জ্ঞান সম্পন্ন তাদেরই অবস্থা করুণ, সেখানে নিরক্ষর যারা বা সুবিধা বঞ্চিত যারা তারা কীভাবে তা অর্জন করবে।
তবে, দিবস পালন বন্ধ করে বাংলা শেখার বোধহয় দরকার পড়বে না। ইতিহাস ঐতিহ্য স্মরণ রাখার জন্য উদযাপন তার নিয়মেই চলবে কিন্তু বাংলা ভাষা শেখার পরিবেশ যেন বেগবান হয় সেদিকে দায়ীত্বশীলদের মাথা ঘামাতে হবে।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রেসিডেন্ট ম্রেসিডেন্ট হাউকাউ কথা বলে আর ফুল দেয়, যারা বাংলা শিখার সুযোগ পায়নি, যারা সুযোগ পাচ্ছে না, তাদের জন্য কিছুই করে না; এরা বকবক

২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ লেখাটাতেও, অন্যান্য লেখা ও মন্তব্যের মতই, শিক্ষাবঞ্চিতদের প্রতি যে সহমর্মিতা প্রকাশ পেয়েছে, তা প্রশংসার্হ। তবে মোঃ মঈনুদ্দিন এর মত আমিও বলতে চাই, দিবস পালন বন্ধ করে বাংলা শেখার বোধহয় দরকার পড়বে না। ইতিহাস ঐতিহ্য স্মরণ রাখার জন্য উদযাপন তার নিয়মেই চলবে কিন্তু বাংলা ভাষা শেখার পরিবেশ যেন বেগবান হয় সেদিকে দায়ীত্বশীলদের মাথা ঘামাতে হবে।
প্রেসিডেন্ট ম্রেসিডেন্ট হাউকাউ কথা বলে আর ফুল দেয় - :D ! প্রেসিডেন্ট এর ভাষণ তো আর প্রেসিডেন্ট সাহেব নিজে লিখেন না, কেউ একজন লিখে দেন, উনি কিংবা ওনার মুখ্যসচিব হয়তো নিয়মমাফিক সেটাতে অনুমোদন দিয়ে থাকেন, আর উনি অনুষ্ঠানে শুধু তা পাঠ করে থাকেন।
অশিক্ষিত নাগরিকদের পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রীধারী যেসব বাঙালি শুদ্ধভাবে বাংলা লিখতে ও পড়তে পারেন না, তাদেরকেও ধরে ধরে বাংলা শিক্ষা কর্মসূচীর অধীনে পাঠদান করা উচিত।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের দরকার সেই রকম প্রেসিডেন্ট, যিনি নিজের বক্তব্য নিজে লিখতে পারেন।

যারা বাংলা জানেন, যারা কবিতা লিখতে জানেন, যারা ম্যাগাজিন বের করেন, তারা ফুল দেন, তারা অনুষ্ঠানে গিয়ে বক্তব্য রাখেন; তারা অশিক্ষিতদের শিক্ষিত করার ব্যাপারে কোন পদক্ষেপ নেন না; এ ধরণের পালন মানে, অকারণ বকবক করা।

৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: উত্তর প্রস্তাব এবং যথার্থই বলেছেন। শহীদ মিনারে এখনো পথশিশুরা ঘুরে ফিরে। ভাল লেগেছে বলেছেন, "যতদিন সব বাঙালি পড়তে ও লিখতে পারবেনা, ততদিন শহীদ মিনারে যাওয়া বন্ধ থাকুক" এমনটি হলে ভালই হত। কিন্তু আদৌ সম্ভব নয় হয়তবা। এমনভাবে কেউ ভাবতেও চাইবেনা।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


শহীদ মিনারে যাওয়া বন্ধ হবে না, তবে ওখানে যারা বকবক করে, উনাদের অর্থহীন বকবকির অবসান হওয়া দরকার।

মানুষকে মাতৃভাষাটুকু শিখার সুযোগ না দিয়ে, প্রেসিডেন্ট ইত্যাদিরা মিনারে গিয়ে প্রতি বছর একই ধরণের বকবক করেন, হাউকাউ

৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: ভাই চাদঁগাজী


এ কথাগুলো আপনার একার না। সকল বাঙালিরও না। তবে অধিকাংশ বাঙালির আর এই অধিকাংশ বাঙালির মধ্যে অবচেতনভাবে শ্লোগানধারীর সংখ্যাই বেশি। যদি না হত, তবে বাঙালিরা নিজ নিজ অবস্থানুযায়ী চেষ্টা করলে এই সমস্যা সমাধানে জাতি অনেক উপকার পেত।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


সব বাংগালী যাতে বাংলায় পড়তে পারেন, লিখতে পারেন, সেটার কথা যারা বলে না, পদক্ষেপ নেয় না, শহীদ মিনারে ও ভাষা দিবসের অনুষ্ঠানে সেসব হাউকাউদের বকবক বন্ধ হোক।

৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬

তাজেরুল ইসলাম স্বাধীন বলেছেন: "যেদিন সবার যাবার ক্ষমতা হবে, সেদিন যাবো।"-
ন্যায্য কথা, একমত এক সাথে।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা বাংলায় কবিতা লিখেন, বই লেখেন, বাংলার প্রফেসরেরা ওখানে গিয়ে ফুল দেয়, মুল দেয়; যারা বাংলা পড়তে পারেন না, তাদের জন্য কিছুই করে না; ওখানে গিয়ে ওদের ম্যাঁওপ্যাঁও বক্তৃতা শুনে কি হবে?

৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬

ধ্রুবক আলো বলেছেন: প্রথমে বলি, মিনারে ফুল দেয়ার পক্ষপাতী আমি নই, এই ফুল দিলে কোনো লাভ নেই এটা শুধু মাত্র লোক দেখানো। ফুলের টাকা দিয়ে শিক্ষার দেয়ার ব্যবস্থা করলে সবচেয়ে ভালো হতো, কারণ ওই ফুল গুলো তো শেষে পদদলিত হয়। লোক দেখানো ফুল না দিয়ে দোয়া ও শহীদ পরিবারের জন্য অবদান রাখলে ভালো হতো।
অশিক্ষিতদের ও গরিবদের লেখাপড়ার ব্যবস্থা এখনও হয়নি। ভাই এরা আছে চেতনা নিয়ে এরা শিক্ষার মর্ম বুঝবে কি?!





২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


পিএইচডি, মিএইচডি প্রফেসর ইত্যাদিরা কবিতা লিখে বেড়াচ্ছেন, প্রেসিডেন্ট বাণী দিচ্ছেন, ৪০% নিজের নামটা লিখতে পারেন না; এগুলো কি? এসব অনুষ্টানে আলোচনা হওয়ার দরকার আমাদের ৪০ ভাগকে কয়দিনে পড়ালেখা শেখানো সম্ভব সেটা নিয়ে; আর কত কবিতা হবে এই বিষয়ের উপর?

৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: বড্ড কঠিন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন শ্রদ্ধেয়!!

বাংলার মানুষ ও বাংলার প্রতি আপনার ভালোবাসা আমাকে সবসময় মুগ্ধ করে, আজও মুগ্ধ। আজকের লেখাটিও অনেক অভিমান ও ভালোবাসার।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আর কতদিন এভাবে? ৩৩ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ, ছোট বাচ্ছা স্কুলে যেতে পারে না, জাতি টাকা খাবে? টাকা থাকতে জাতিকে কি কারণে পংগু করে রাখা হচ্ছে?

ডাক্তারের ছেলে ডাক্তার হচ্ছে, বস্তির ছেলে বস্তিতে থেকে যাচ্ছে; অথচ জাতির কাছে সম্পদ আছে, ক্যাশ টাকা আছে! কে যাবে শহীদ মিনারে তাদের বস্তাপঁচা বাণী শুনতে?

৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন:


আমার কথা শুনলে অনেকেই গালি দেয়, কেউ বা নাস্তিক বলে তারাই ধর্মচ্যুত করে আমাকে।
উপরের ছবিটি যদি পড়া যায় তো একবার পড়ে দেখবেন, অনুরোধ।

বাংলাদেশ থেকে বাংপাকি যদি সাফ করতে না পারেন তবে বাঙালি জাতি ও বাংলাকে পিছন থেকে শিকল টানা থামাতে পারবেন না!

আসলে কি বাংলা ও বাংলাদেশ সবার....?????

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ফসলের ভেতরে আগাছা জন্মে, চাষী মাঝে মাঝে এসে সেগুলোকে তুলে ফেলে, শুকায়ে চুলায় দেয়।

৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১০

ঢাকাবাসী বলেছেন: ৮০% বর্তমান প্রজন্ম ৫ মিনিট অনর্গল বাংলা বলতে পারেনা, জিপিএ ৫ পেয়ে ইংরেজি বলে আই এম জিপিএ ফাইব, সেদেশে লেখাপড়াটা খালি চাকরীর জন্য জিপিএ ভর্তি মাংশ পিন্ড! বাংলা শিখে হাতি ঘোড়া মারবে!

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


পরিবারের দারিদ্রতার কারণে, বস্তিতে থাকার কারণে শিশুরা স্কুলে যেতে পারছে না; জাতি ৩৩ বিলিয়ন ডলার ক্যাশের উপর বসে আছে; শহীদ মিনারে ফুল দিচ্ছেন, ম্যাঁওপ্যাঁও বাণী দিচ্ছেন আমাদের প্রেসিডেন্ট; যারা বাংলা পড়তে পারেন না, তাদের জন্য কি আছে শহীদ দিবসে?

১০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২৮

তারেক ফাহিম বলেছেন: দিবসে দিবসে গান শুনা, ফুল দেওয়া আর জুতা নিয়ে মিনারে উঠে ছবি তোলা ছাড়া কী আর করে।

বিশ্লেষন ভালো লাগল, আপনার কথার সাথে সহমত জ্ঞাপন করছি।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখন পাকীরা নেই, বাংগালী কেন বাংলায় লিখতে পারে না, পড়তে পারে না!

১১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এসব সাহস করে কেউ বলতে গেলে তাকে স্বাধীনতা বিরোধী, রাজাকার ট্যাগ লাগানো হয়। অথচ সত্য বড় নির্মম। ঢাকাতে এখন পায়ে হাঁটা আর যানবাহনের গতি প্রায় কাছাকাছি। আর তেনারা যান এসব লোক দেখানো দিবস নিয়ে ব্যবসা আর ফটোশেসন করতে! কয়েকদিন আগে একটা সেমিনারে দেখা গিয়েছে ভাষা আন্দোলনের কর্মীদের নিয়ে আলোচনার সময় ভাড়া করা কিছু লোক ঘুমাচ্ছে না হয় ঝিমুচ্ছে। তারা স্বীকার করেছে তাদের টাকার বিনিময়ে ঐ প্রোগ্রামে নিয়ে আসা হয়েছিল! বলতে খারাপ লাগে আপনাদের চোখের সামনে একটা প্রজাতি স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা দিবসকে ব্যবসায় পরিণত করেছে...

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


এরশাদ, বেগম জিয়া ও শেখ হাসিনার সরকার জাতিকে পাকীদের চেয়েও খারাপ অবস্হায় নিয়ে গেছে

১২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২৪

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: শতকরা কজন শহীদ মিনারে সেলফি তুলতে যায় আর কজন ভালোবেসে যায়,সেটাও প্রশ্ন।
তো আপনি সারাদিন কিভাবে কাটালেন?ওখানেও তো শহীদ মিনার আছে/

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্বে যেখানে বাংগালী আছে, সেখানে শহীদ মিনার আছে।
আমি আসছে শুক্রবার সন্ধ্যায় কিছু বন্ধু-বান্ধবের সাথে বসে প্ল্যান করবো, কিভাবে অশিক্ষিতদের সাহায্য করা যায়।

১৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৫

সোহানী বলেছেন: অসাধারন ও সহমত।

আমাদের কোথায় ইনভেস্ট করতে হবে তা ও এখনো বুঝি না। একটি জাতির ভবিষ্যত নির্ভর করে ওই জাতি কতটা শিক্ষিত, তাদের শিশুদের কিভাবে লালন করা হয়। অনেক ধন্যবাদ।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুহিত সাহেব বুড়ো হয়ে গেছেন, উনার মগজ আগেও লিলিপুটিয়ানদের সমান ছিলো; উনি কিসে ইনভেষ্ট করবেন? সাইফুর রহমানের মত দুধের গরু কিনবেন, হয়তো।

১৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

আবু তালেব শেখ বলেছেন: বর্তমানে শিক্ষিতরাই বাংলিশে কথা বলে। প্রতি ঘন্টায় ৭০% ইংরেজি বলে সাথে বাংলা একটু যোগ না করলে হয় না তাই বাধ্য হয়েই।।
আঃমাঃআঃ মুহিতের কান্ড দেখুন যিনি আমাদের অর্থমন্ত্রী,উনি ইংরেজি কথার মাঝে বাংলা বলেন।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুহিতেরা বাংলিশ পাংলিশ বলে, ১০ ভাই বিশাল বিশাল পোষ্টে কাজ করছে; আর মুক্তিযোদ্ধাদের ছেলেরা বাংলায় নাম লিখতে পারে না, দিন মুজুরের কাজ করছে; মুহিত ৩৩ বিলিয়ন ডলার ক্যাশ নিয়ে বসে আছে, বস্তির ছেলেমেয়েদের পড়তে দিচ্ছে না।

১৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৮

আল ইফরান বলেছেন: সায়েন্স এনেক্সের বিপরীতে অবস্থানের কারনেই সকাল-বিকেল শহীদ মিনারকে একটানা ৬ বছর ধরে দেখেছি। সারাটা বছর অনাদর-অবহেলা আর পেছনের দিকে প্রেমিক-প্রেমিকাদের জাপটা-জাপটি চলে এসেছে। আর ২১ ফেব্রুয়ারি আসলেই আগের দিন এসএসএফ,ডিএসবি, র‍্যাব আরো কত কি। গতকাল সন্ধ্যা থেকে পুরো ক্যাম্পাস এলাকা সিল করে দিয়েছে, শেষ পর্যন্ত দ্বিগুন রিক্সাভাড়া দিয়ে বাস কাউন্টারে এসে বাসায় ফিরেছি। মাঝেমাঝে এই সমাজে নিজেকে খুব অপাংক্তেয় বলে মনে হয়। মনে হয় গেল বছরে দেশ ছেড়ে না চলে যাওয়াটা একটা অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত ছিলো।
পোস্টের প্রতিটি শব্দের সাথে সহমত।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশকে এরা সোমালিয়ায় পরিণত করেছে; সরকারের দেখাদেখি মানুষের, সমাজের পতন হয়ে, পঁচে গেছে।

১৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:০৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


শিক্ষার আলো, জাতিকে পথে নেবে। শিক্ষায় বাজেট আরো বাড়ানো উচিত!

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সমস্যা হচ্ছে, টাকা আছে, অকাজে খরচ হচ্ছে, দরিদ্রদের পড়ার জন্য খরচ করা হচ্ছে না।

১৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:৩৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সঠিক উপায়ে পড়াশোনা জানা জাতির প্রতিটি সদস্যেরই উচিত। এটা একটা মৌলিক অধিকার। ধনী গরীব সবার মাঝে শিক্ষার আলো দরকার। আমাদের কোন নেতা-পাতি নেতা সেটা বলেন না। তারা খালি ভোট চান। কোন কোন নাগরিক আবার ভোট দিতে চান। ভোট সাধারণ মানুষের শিক্ষার কোন ব্যবস্থা করতে পারেনি।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



লিলিপুটিয়ান ফখরুলকে ১ বাকস ভোট খাওয়ায়ে দেয়ার দরকার।

১৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:২৩

মলাসইলমুইনা বলেছেন: ভাষা আন্দোলনের লক্ষ্যেগুলো পূরণের চেয়ে আমরা এখন একুশেকে উৎসব হিসেবেই বেশি পালন করছি বলে আমার মনে হয় | তাই দেশের মানুষকে যে শিক্ষিত করা, দেশের উন্নয়ন করা এই আন্দোলনের অন্যতম লক্ষ্য ছিল সেটাই আমরা ভুলে যাই | রাজনীতির দিক থেকেই এটাই মনে হয় সুবিধা দেয় আমাদের সরকারগুলোকে |আপনার লেখার অনেক কিছুই তিক্ত সত্যি সেটা মেনে নিতেই হবে সবাইকে |

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভাষা আন্দোলনের অনেকেই বাংলাদেশে বড় বড় পোষ্টে ছিলেন, কিন্তু যারা লেখাপড়ার সুযোগ পাচ্ছেন না, তাদের জন্য কইছুই করেননি, কিছুই বলেননি।

১৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:১৬

রুফাইদা তারান্নুম বলেছেন: উদ্যোগ চাইলে দিবস পালনের পাশাপাশিই নেয়া যায়। আবার না চাইলে দিবস পালন বন্ধ করলেও হবে না। তবে হাঁ! দিবস পালন বন্ধ করাটা আওয়ামদের পক্ষ থেকে একটা প্রতিকী প্রতিবাদ হতে পারে। সুন্দর বলেছেন। তেতো সত্যিগুলো যদি প্রশাসনের টনক নড়াতো!

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



উদ্দেশ্যহীনভাবে দিবস পালন চলছে

২০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:২৩

মিরোরডডল বলেছেন: I like your reply for comment no 12.
That's all we can do. Whatever we can afford we'll try to change rather than depending when govt. will send them to school. Every single educated person should sponsor a kid for education. I strongly believe some of us already doing this. All of us should proceed.

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



এসব সরকার থেকে কইছু আশা না করে, নিজেদের করতে হবে।

২১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৫

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: How are your eyes? I was on the LIRR today and thinking about you haha.

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিছুতেই ভাল হচ্ছে না, প্রথমবারের মতো চিন্তিত

২২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০৪

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: I don't know what is happening with you :(( :(( :(( :(( :(( Is it a surgical issue or are you using an eye drop or something? Have you been to an eye hospital?

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


সমস্যার শুরু হয়েছিল ২ বছর আগে; মনে হয়, আমাকে ভুল ড্রপ দেয়া হয়েছিল; এখন আমি মাউন্ট সাইনাই'এর চোখ ও কানের হাসপাতালের অধীনে চিকিৎসা নিচ্ছি; কালকেও যেতে হবে।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


চিন্তিত হবেন না, আমি ভালো হয়ে যাবো; তবে, গত বছরে আমার মুল কিছু প্ল্যান ভেস্তে গেছে; আমি যে, একটা কাজের (আপনি হয়তো জানতেন) সাথে জড়িত ছিলাম, সেটা বন্ধ করতে হয়েছে।

২৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো একটা বিষয়ের অবতারনা করেছেন।
মন্তব্যও গুলো যথাযথ করেছেন।

আমি আপনার মন্তব্য গুলো আমার ফেসবুক বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলাম।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভাষা আন্দোলনে জড়িত ছিলেন যারা, তারা পরে বড় বড় চাকুরী করেছেন, তার চেয়েও বড় বড় বক্তৃতা ছেড়েছেন; কিন্তু গরীবদের পড়ালেখার জন্য কিছুই করেননি।

২৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩২

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: That's unfortunate!

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেখি কি হয়, চিন্তিত হবেন না।

২৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ভালো বলেছেন। যে জাতির ভাষা নিয়ে এমন উজ্জ্বল ইতিহাস, তার শিক্ষার হারের এইরূপ অবস্থা হতাশাজনক।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


উজ্বল ইতিহাস বলতে এতটুকু, উর্দুকে মেনে নেয়নি।

বাংগালীরা অন্যকে পড়ার সুযোগ দিতে চাহে না; ব্যুরোক্রেট ও রাজনৈতিক দলের লোকেরা তাদের পরিবারকে দেশের পয়সা দিয়ে পড়াচ্ছে, বাকীদের জন্য জাতির সম্পদ ব্যব করছে না।

২৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮

*** হিমুরাইজ *** বলেছেন: ভাল বলেছেন গাজী ভাই।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


২১ নিয়ে ৬৬ বছর বকবক, গরীবের বাচ্চাদের পড়ানোর কোন পদক্ষেপ নেই

২৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: আর কতদিন এভাবে? ৩৩ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ, ছোট বাচ্ছা স্কুলে যেতে পারে না, জাতি টাকা খাবে? টাকা থাকতে জাতিকে কি কারণে পংগু করে রাখা হচ্ছে?
জাতি ৩৩ বিলিয়ন ডলার ক্যাশের উপর বসে আছে; শহীদ মিনারে ফুল দিচ্ছেন, ম্যাঁওপ্যাঁও বাণী দিচ্ছেন আমাদের প্রেসিডেন্ট;


আপনার রাজনৈতিক জ্ঞান ঠিক আছে কিন্তু অর্থনীতির জ্ঞান কম। কোন দেশের বিদেশী মুদ্রার রিজার্ভ সরকার শিক্ষা খাতে , ফ্লাইওভার বানাতে খরচা করতে পারে না কারণ ওটা সরকারের অর্থ নয়। ওটা রপ্তানীকারকএর অথবা রেমিটেন্স পাঠানো শ্রমিকটির অর্থ। সরকার বিদেশী মুদ্রার রিজার্ভ দিয়ে শিক্ষা দিচ্ছে না কেন অথবা রাস্তাঘাট -ফ্লাইওভার বানাচ্ছে না কেন এটা প্রশ্ন করা আর বেশী টাকা ছাপিয়ে ওই কাজ গুলো করছে না কেন --একই ধরণের প্রশ্ন। হ্যাঁ , সরকার ট্যাক্স ইত্যাদি দ্বারা অর্থ উঠিয়ে এবং সেই অর্থের যথাযথ ব্যবহার করে উপরোক্ত কাজগুলো করতে পারে। এগুলো সরকারের অর্থ।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার অর্থনীতির জ্ঞান অনেক, মাথার উপর দিয়ে বাস্প হয়ে বাতাসে মিশছে; ৩৩ বিলিয়নকে সংখ্যায় লিখতে আপনার ৩৩ ঘন্টা লাগবে।

বাংলাদেশের রিজার্ভ দরকার ২৫ বিলিয়নের (ডলার) নীচে; আপনার ম্যাঁওপ্যাঁ অর্থনীতির জ্ঞান আপনাকে সাহায্য করছে বলে মনে হয় না।

২৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১৫

গরল বলেছেন: শিক্ষিত বাঙ্গালীরাইবা কতটুকু শুদ্ধ বাঙলা জানে তা নিয়ে সন্দেহ আছে।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিক্ষিত বাংগালীদের বড় প্রচেষ্টা শুুধু নিজ পরিবারকে শিক্ষিত করা, দরিদ্রদের শিক্ষা থেকে দুরে রাখা

২৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: হুম ঠিক কইছেন ওস্তাদ ।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রেসিডেন্ট কতগুলো বানায়, থাকে সিংগাপুরে, মানুষের কথা ভাবে না

৩০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৫৭

জুন বলেছেন: আমরা এখন অনুবীক্ষন যন্ত্র লাগিয়ে দিবস খুজে বেড়াই আর আপনি বলছেন বন্ধ করতে ! আপনি নিশ্চয় জানেন এসবের সাথে কত রকম ব্যবসা জড়িত ! তবে আমাদের জাতীয় জীবনের অন্যতম প্রধান এই গর্বের দিনটি নিয়ে আজকালের তরুন তরুনীদের সেলিব্রেশন দেখতে কষ্টই হয় সেই সব আত্মত্যাগী শহীদদের জন্য ।
সবার জন্য শিক্ষা চাই আর তা হোক নকল বর্জিত ।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



অসম অর্থনীতিতে পশ্চিমমুখী জেনারেশন গড়ে উঠেছে, ইহারা ভালোবাসা দিবস, জিং জিং দিবস নিয়ে ব্যস্ত আছে।

৩১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:০৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ফুল দেওয়ার বিধান ইসলামেও নেই তা কবর হোক বা শহীদ মিনার।

বরং তাদের জন্য দোয়া করা যেতে পারে।

লোক দেকানোই আমাদের স্বভাব হয়ে গেছে। যা কাম্য নয়।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


৫২ সালের আন্দোলন ইসলাম রক্ষার্থ নয়; ফুল হলো সুন্দরের প্রতীক।

৩২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২৪

এম,এইচ,ইউ হারুন বলেছেন: নিরক্ষরতা দূরীকরণ ও শিক্ষার মানউন্নয়নে আরও কার্যকর ভূমিকা গ্রহন করা অত্যন্ত জরুরী......

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


জরুরী বলে বুঝা গিয়েছিল ১৯৭২ সালে, আজো সরকার জাতীর সম্পদ জাতির পড়ালেখার জন্য ব্যবহার করছে না

৩৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫

নীলপরি বলেছেন: আপনি ভালো লিখেছেন ।

আমি খায়রুল আহসান স্যারের সাথে একমত । আবার কিছু শিক্ষিত বাঙালী আছেন যাঁরা বলতে লজ্জা পান । তাদের কি হবে ?

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


পাকীরা চলে গেছে ৪৭ বছর হয়ে গেলো, জাতির কাছে সম্পদ আছে, জাতির ৪০ ভাগ সন্তান পড়তে পারে না, তারপর আবার সরকার বাণী দেয়, লিলিপুটিয়ানদের কারখানা

৩৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

আখেনাটেন বলেছেন: ভালো একটি বিষয় তুলে ধরেছেন।

আমরা এখন দেখনদার বাঙালী হয়ে গেছি। দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে কাফনের কাপড় পরানোর ব্যবস্থা করে এত এত হৈ হল্লা সুস্থ ও দেশের তরে কঠোর পরিশ্রম করে যাওয়া মানুষের পক্ষে মেনে নেওয়া কষ্টের।

বোধোদয় হোক আমার, আমাদের, সকলের।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


উপরের সবাই নিজের পরিবারের উচ্চ-শিক্ষার ব্যবস্হা করছে, দরিদ্র আর বস্তীর ছেলেমেয়েদের জন্য সম্পদ দেয়া হচ্ছে না, সম্পদ আছে

৩৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান।একটা জলন্ত সমস্যা সামনে আনলেন। ঘটা করে ২১শে পালন হবে অথচ সেই মহান শহিদদের বাকি স্বপ্ন অধরা থেকে যাবে।রাষ্ট্রের ভুমিকা এক্ষেত্রে সদর্থক হওয়া কাম্য।নতুবা শিক্ষকের বেটা শিক্ষক হবে,আর চাষার বেটা চাষাই থেকে যাবে।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


যাঁরা উর্দুকে মেনে নেয়নি, তাঁরা আমাদের শ্রদ্ধেয়; আজ যারা জাতির সম্পদ জাতির শিক্ষার জন্য ব্যয় না করে ইডিয়টগিরি করছে তাদের জন্য রইলো ঘৃণা, তাদের উপর চাপ সৃষ্টির দরকার।

৩৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: " আপনার অর্থনীতির জ্ঞান অনেক, মাথার উপর দিয়ে বাস্প হয়ে বাতাসে মিশছে; ৩৩ বিলিয়নকে সংখ্যায় লিখতে আপনার ৩৩ ঘন্টা লাগবে।"
রম্য রচনা লেখায় আপনার এলেম আছে , আপনার হবে, আমি আগেও বলেছি ,আপনি আমলে নেন না ! আপনার রাজনৈতিক লেখার আর রম্য লেখার পঠিত সংখ্যার হিসাব নিয়ে দেখেন ---- আমার কথা বুঝতে ৩৩ সেকেন্ডও লাগবে না!

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওকে, ওকে, বুঝতেছি, প্রশ্নফাঁস জেনারেশনের জন্য বিনোদনসহ লিখতে হবে; মাইন্ড করিয়েন না, ৩ বিলিয়ন সংখ্যায় লিখতে পেরেছেন মনে হয়।

৩৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি একটা বিষয় নিয়ে যদি লিখতেন। এটাকে বাংলায় বলে "সুপার নিউমেরারী প্রমোশন"। অর্থাৎ পদ না থাকলও প্রমোশন দেয়া। আপনি কি জানেন বাংলাদেশে ৯০০ উপসচিব পদের বিপরীতে উপসচিব আছেন এখন প্রায় ১৯০০। অথচ নীচের লেভের অনেক পদ আছে যাতে জীবনেও কোন প্রমোশন হয় না। যেমন- এও, পিও, কেরাণী, এমএলএসএস। তারা জীবনের প্রথমে যে পোস্টে চাকরিতে প্রবেশ করে মৃত্যুর ঠিক আগের মুহূর্তেও সেই পদেই মরে। তাদেরকে কেউ গণে না। তাদের সামান্য হলেও প্রমোশন দেয়া দরকার।

বালক প্রমোশন পেয়ে কিশোর< যুবক< বৃদ্ধ হয়। কিন্তু ওই সব পদের কোন প্রমোশন দেয় না আমাদের নীতি নির্ধারকরা। জানি না কি তাদের অপরাধ।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি এি বিষয়ে জানতাম না, আপনার কাছে শুনলাম।

তবে, সব প্রমোশান, সব চাকুরী, সব প্রমোশান, সব ওএসডি, সব ডাকাতী করছে ব্যুরোক্রেটরা; রাজনীতিবিদরা কিছু বুঝার মত বুদ্ধিমান নয়।

ইনু ফিনুদের বস হচ্ছে ব্যুরোক্রেটরা।

আমাদের গ্রাজুয়েটরা বিসিএস পাশ করার পরদদিন থেকে জাতির ক্ষতি করার শুরু করে; ওরা নিজেদের জন্য সব করে।


৩৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩

গরল বলেছেন: আপনার অনুপ্রেরণায় জাপানের শিক্ষা ব্যাবস্থা নিয়ে লেখা শুরু করলাম, বড় লেখার অভ্যাস নাই। তাই ভুল ক্রুটি শুধরে দিলে কৃতজ্ঞ থাকব।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের দরকার কাউকে না কাউলে মডেল হিসেবে নেয়া, জাপানীরা একটা মডেল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.