নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

১২ই জুন, শিশু-শ্রম বন্ধের ভাবনার দিন

১২ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫



শিশুশ্রম বন্ধ করার ব্যাপারে আপনার কোন ভাবনাচিন্তা আছে নাকি? নাকি বউ'এর ঝামেলায় পড়ে একজন কিশোরী চাকরাণী খুঁজছেন, যে আপনাদের বাচ্চাটাকে দেখবে, চা বানিয়ে দেবে, ময়লা কাপড়গুলো ধুয়ে দেবে!

আমেরিকা, ইউরোপ, কানাডা ও অষ্ট্রেলিয়ায় ১৬ বছর বয়সের আগে, কোথায়ও চাকুরী খোঁজ করতে গেলে কেহ চাকুরী দিবে না; ১৬ বছর বয়স থেকে বাচ্চারা পার্ট-টাইম কাজ করতে পারে! ১৪/১৫ বছরের বাচ্চা যদি উপবাস থাকে, গৃহহীন হয়, এবং সে যদি কাজ করতে চায়, কেন তাকে কাজ দেয়া হবে না; সেই বাচ্চা কি গৃহহীন হয়ে থাকবে, উপবাস থাকবে? না, বাচ্চা উপবাস থাকবে না, তার থাকার ও খাবারের ব্যবস্হা করা হবে; তার মায়েরও খাবার ও থাকার ব্যবস্হা করেছে আমেরিকা, ইউরোপ, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া

বাংলাদেশে ১৫ বছরের নীচে প্রায় ১৭ লাখ বাচ্চা কাজ করে; বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে পরিবারের জন্য আয় করে; এদের অনেকের পিতা নেই, কোন কোন ক্ষেত্রে মাতাপিতা কেহ নেই! আপনি কি চান ৮/৯ বছরের ছোট মেয়ে কাজ করে নিজের খাবার যোগাড় করুক, থাকার যায়গা করুক? কে এদের দায়িত্ব নেয়া উচিত? আপনি, নাকি সরকার?

আপনার হয়তো নিজেরই চাকুরী নেই, বা আপনি ছাত্র; অথবা আপনি চাকুরীজীবি হলে, হয়তো নিজের পরিবার নিয়েই হিমশিম খাচ্ছেন! ব্লগার রাজিব সেদিন পরিবারের জন্য ইফতার কিনতে গিয়ে ইফতারি কিনতে পারেননি, উনার পরিবার খুবই ছোট; তাতেও হিমশিম খাচ্ছেন! তা'হলে আপনি, বা আপনার মত নাগরিকেরা ১৭ লাখ বাচ্চার ভার নিতে পারবে না।

আপনি কিংবা অন্য একজন ব্লগার হয়তো একটা শিশুর ভার নিতে পারতেন, যদি আপনাকে মাসে 'কেহ' ৫০০০ টাকা দিতো, বা বাচ্চার পরিবারকে কেহ মাসের শেষে ৫০০০ টাকা দিতো। এই 'কেহ'টা কে হতে পারে, বসুন্ধরা, বেক্সিমকো, ফালু, আলম ব্রাদার্স, শেখ হাসিনা, বেগম জিয়া, দেশের প্রেসিডেন্ট? কার কাছে এই টাকা আছে?

১৭ লাখ শিশুকে মাথাপিছু ৫০০০ টাকা দিলে, ৮৫০ কোটী টাকার দরকার! এই টাকা সরকারের হাতে আছে? অবশ্যই আছে! এই টাকা আলাদা ফান্ড হিসেবে কে কে যোগাড় করতে পারেন; আপনি, অন্য ব্লগারেরা, বা দেশের প্রেসিডেন্ট? কার পক্ষে সম্ভব ৮৫০ কোটী টাকা যোগাড় করা প্রতি বছর?

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সৎ সরকারের পক্ষেই সম্ভব। শুধু একটা মন্ত্রণালয় কিংবা বিভাগ খুলতে হবে। যাদের কাজ হবে যাচাই বাছাই করে আই ডি কার্ড দিয়ে তাদের ভাতা দিবে। আর সরকারের দায়িত্ব শুধু ভাতা দেয়াই নয়, তাদের হোমলেস শেল্টার বানিয়ে রাখা। আবার যারা দত্তক নিতে চায় তারাও তাদের এজেন্সীর মাধ্যমে আবেদন করে নিতে পারবে। শুধু মাত্র আমেরিকা থেকে একটু কপি করলেই এসব সম্ভব। কিন্তু চোর চাট্টার দেশে দেখা যাবে, চামচারা স্বচ্ছল ছেলে মেয়েদেরকেই ভাতা দিয়ে যাচ্ছে দিনের পর দিন...

১২ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশ চোর চাট্টায় ভরে যাক, অসুবিধা কি? প্রেসিডেন্ট তো চোরচাট্টা নন; উনি ৮ দিনেই ৮৫০ কোটী যোগাড় করতে পারেন; তার অফিস একটা কমিশন গঠন করে, কাজটা করতে পারে।

২| ১২ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সামাজিক ওয়েলফেয়ার খাতে (বিধবা ভাতা, বয়ষ্ক ভাতা ইত্যাদি) ৩১টি ক্যাটাগরিতে ভাতা চালু আছে। তবে শিশু কিশোরদের জন্য কিছু নেই।
নিয়মিত স্কুলবয়-গার্ল দের জন্য আছে।

১২ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


নিয়মিত স্কুলের বাচ্চাদের মাঝে, শতকরা ৩০/৪০ জন সমর্থ পরিবারের শিশু।
সবচেয়ে দরকার বেশী কার?

৩| ১২ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: শিশুদের টাকা দিলে টেম্পুর হেলপারি কে করবে? হোটেলের গ্লাস কে ধুয়ে দিবে?

১২ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


দরিদ্র পরিবারের শিশুর এই ভয়ংকর অবস্হাটা আমাদের প্রেসিডেন্টের মাথায় ঢোকেনি; এই ধরণের লিলিপুটিয়ানে দেশ ভরে গেছে।

৪| ১২ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৮

নতুন বলেছেন: দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: শিশুদের টাকা দিলে টেম্পুর হেলপারি কে করবে? হোটেলের গ্লাস কে ধুয়ে দিবে?

খুবই চমতকার একটা বিষয় তুলে ধরেছেন ভাই।

সমাজে এখনো এই রকমের অনেক কাজের জন্যই মানুষ শিশু শ্রমিক চায়... তাই অনেকেই কিন্তু সমাজের এই দরিদ্র শ্রেনী ভালো হউক তা চায় না।

সবাই যদি ভালো হয়ে যায় তবে সাহেবদের বুট পালিশ করবে কে? :(

১২ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রতিটি বাংগালী পরিবার চায়, তাদের ছেলেমেয়ে অন্য পরিবারের চেয়ে ভালো করুক; এটা এক জঘন্য প্রোতিযোগীতা

৫| ১২ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: রোহিংগাদের পালতে পারলে আমাদের দেশের গরীবদের ও পালা যাবে। কিন্তু সরকারের এসব ব্যাপারে কোন ইচ্ছা নাই । মন্ত্রীদের মোবাইল কিনার জন্য টাকা দেয়ার ব্যাপারে খুব ইচ্ছুক।

১২ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রথমত সরকারে যারা আছেন, তারা চাচ্ছেন যে, তাদের ছেলেমেয়েরা অন্য সবার থেকে ভালো ভালো করুক; ফলে, পরোক্ষভাবে ওরা অন্য পরিবারের ছেলেমেয়েদের "খারাপ"ই কামনা করছে; এগুলো অমানুষ।

তারপর, ওদের মাথায় আইডিয়া নেই, কাজে দক্ষতা নেই। প্রেসিডেন্টের দিকে তাকিয়ে দেখেন, উনাকে বুদ্ধিমান মনে হয়?

৬| ১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫৯

লাবণ্য ২ বলেছেন: প্রতিটি পরিবার চাই তাদের ছেলেমেয়ে অন্য পরিবারের চেয়ে ভালো করুক,এটা একটা জঘন্য প্রতিযোগিতা।ঠিক বলেছেন ভাইয়া আসলে বেকারত্ব দেশটাকে এমনভাবে গ্রাস করেছে যে চার-পাঁচ বছর বয়স থেকেই বাবা-মায়েরা এই জঘন্য প্রতিযোগিতায় নামে।

১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


সেজন্য প্রাইম মিনিষ্টার চাহে না, আপনার ছেলেমেয়ে উনার ছেলেমের কাছাকাছি যাক, প্রেসিডেন্ট চাহে না যে, আপনার ছেলেমেয়ে উনার নাতি নাতনীর কাছাকাছি যাক, মুহিত চাহে না, কারো ছেলেমেয়ে উনার ছেলেমেয়ের কাছাকাছি যাক, ড: কামাল হোসেনের দরকার ৫টি চাকরাণী, বেগম জিয়ার দরকার ফাতেমা।

৭| ১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫৯

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:



অবহেলিত শিশুকে স্বার্থান্বেষী অনেক মানুষ কাজে লাগিয়ে তাদের কস্ট মিনিমাইজে ব্যাস্ত। সরকার এসব বঞ্চিতদের জন্য চাইলেই শক্ত অবকাঠামোর পূনর্বাসনের ব্যাবস্থা করতে পারে। কিন্তু যারা সরকার হয়ে আছে তারাই তো সবচেয়ে বড় এতিম, দুস্থ, অসহায়!

১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি মনে করতাম যে, শুধু বেগম জিয়ার মাথায় মিলিটারী অফিসারের বউয়ের মগজ; এখন দেখছি শেখ হাসিনার মাথায়ও লিলিপুটিয়ান মগজ।

৮| ১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:০২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: শুধু সদিচ্ছা দরকার

১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকারের লোকদের সদিচ্ছা হলো, উনাদেরগুলোর কাছে যেন কেহ না আসতে পারে; উনাদের সবার বাসায় চাকরাণী দরকার।

৯| ১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৩২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


খুবই দরকারি একটা লেখা।
অবশ্য অবশ্যই রাষ্ট্রকে প্রতিটি শিশুর দায়িত্ব নিতে হবে।
আপনি যে টাকার হিসেবে দিয়েছেন এই পরিমাণ টাকা বাংলাদেশের জন্য কিছুই না।
এই টাকার পরিমাণ দ্বিগুণ, তিনগুণ, চারগুণ হলেও কোন সমস্যা নাই।
এখানে একটু বলে রাখি বাংলাদেশ কোন দরিদ্র রাষ্ট্র নয়।
তাহলে সমস্যাটা কোথায়?
বাংলাদেশের একমাত্র সমস্যা হচ্ছে ব্যবস্থাপনার সমস্যা।
ব্যবস্থাপনা সমস্যার মূল কারণ--প্রথমত: আগা থেকে গুড়া পর্যন্ত দুর্নীতি। দ্বিতীয়ত: দক্ষ, অভিজ্ঞ, শিক্ষিত লোকের অভাব। তৃতীয়ত: জবাবদিহিতার অনুপস্থিতি।
কিছু কিছু প্রকল্প চালু করা হয়েছিল। যেমন-প্রতিটা প্রাথমিক স্কুলের ছাত্রকে দুইবেলা খাবার সরবরাহ। দুর্নীতির কারণে এই প্রকল্প ব্যর্থ হয়। বাচ্চাদের খাবার স্কুল কমিটি, চেয়ারম্যান, এমপি, মন্ত্রী ভাগ করে নিয়ে নেয়।

১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাচ্চাদের খাবার প্রজেক্টে বাচ্চাদের মায়েদের রাখার দরকার ছিলো; শেখ হাসিনা ও নাহিদের মগজ ছোট।

আমাদের বুড়ো প্রেসিডেন্ট তো নিশ্চয় দুর্নীতি করে না; উনি কি ৮৫০ কোটীর একটা প্রজেক্ট চালাতে পারেন না? এসব লোক আজীবন অপদার্থ ছিল।

১০| ১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৩৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বিষয়টা ভয়ংকর বটে। যতদূর জানি ILO র নিয়মে চৌদ্দবছরপর কম বয়সী বাচ্চাকে কাজ করানো বা দেওয়া আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের সামিল। আমাদের এখানে অবশ্য নাবালক শ্রম ও বিবাহ মোটের উপর সম্পূর্ণ বন্ধ। পাশাপাশি অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা, শিক্ষর অধিকার আইনে বাধ্যতামূলক হওয়ায় বেশ সাফল্যও পাওয়া গেছে। কাজেই ছোট খাটো জায়গাগুলি যারা কম পারিশ্রমিকে শিশুশ্রম করায় তাদের শাস্তির ব্যবস্থা করলে ফল পাওয়া সম্ভব বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস ।


শুভেচ্ছা নিরন্তর ।

১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের বানরগুলো নিজের পরিবারের জন্য প্রাণ দিয়ে ফেলে, অন্যদের ৮/১০ বছরের কিশোরীকে চাকরাণী বানায়; নিজের ২৬ বছরের বউ দিনের ১২টা অবধি ঘুমায়।

১১| ১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:২০

কলাবাগান১ বলেছেন: "নিজের ২৬ বছরের বউ দিনের ১২টা অবধি ঘুমায়।"

বাহ বেশ বলেছেন....কয়টা ২৬ বছরের ব্উ দেখেছেন যে বেলা ১২টা অবধি ঘুমায়???

১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার বউ নেই হয়তো, সেটাই সমস্যা

১২| ১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:৪১

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, প্রথম মন্তব্যের প্রতিউত্তরে বলেছেন,
দেশ চোর চাট্টায় ভরে যাক, অসুবিধা কি? প্রেসিডেন্ট তো চোরচাট্টা নন; উনি ৮ দিনেই ৮৫০ কোটী যোগাড় করতে পারেন; তার অফিস একটা কমিশন গঠন করে, কাজটা করতে পারে।

যখন কোন পীরের মুরিদরা হয় চোর তখন তাদের প্রতিহত না করার কারণে পীর সাহেবও এই চোরদের বস হয়ে যান; নিজের অজান্তেই।
আর কমিশন গঠণের সুন্দর একটা চিন্তা বটে, তবে এর সঠিক প্রয়োগ কি আদৌ বাংলাদেশে সম্ভব?

১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


একজন প্রেসিডেন্ট কমিশন গঠন করার সময়, তার কাছে ৭/৮ কোটী শিক্ষিত মানুষের চয়েস আছে; সুতরাং সমস্যা নয়।

১ জন প্রেসিডেন্টের পক্ষে বছরে ৮৫০ কোটি টাকা যোগাড় করা সমস্যা নয়; সমস্যা উনার ভাবনাশক্তিতে

১৩| ১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশে বহু ১২-১৫ বছরের ছেলে মার্কেটে, হোটেলে, গেরেজে, রাস্তার পাশে, বেকারিতে, চায়ের দোকানে কাজ করে। মালিকেরা এদের আগ্রহ নিয়ে কাজ দেয়। সুবিধা হচ্ছে অল্প টাকায় এদের দিয়ে অনেক কাজ আদায় করা যায়।

সেদিন ইফতারী কিনতে গিয়ে রাগে দুঃখে ফিরে এসেছি। তিন গুন, পাঁচ গুন বেশি দাম প্রতিটা জিনিসের।পুরান ঢাকার আল রাজ্জাক হোটেলে একটা আস্তো মুরগীর দাম নিচ্ছে ৬৫০ টাকা। হোটেলওয়ালাদের একটা আস্তো মুরগীতে খরচ পড়েছে আড়াই শ' টাকা। কিন্তু তারা ৩৫০ টাকা বেশি নিচ্ছে।

১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


কারণ, এটা রোজার মাস; আল্লাহ ব্যবসায়ীদের লাভে বরকত দিচ্ছেন, সেজন্য মুরগী প্রতি লাভ করছে ৪০০ টাকা

১৪| ১৩ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৩৩

সিগন্যাস বলেছেন: আপনি একবার একটা পোষ্টে বলেছিলেন ১ বিলিয়ন ডলার ইনভেষ্ট করলে ৬০ বিলিয়ন ডলার রিটার্ন ইনভেষ্টমেন আসবে।ওইটা নিয়ে কিছু বলুন

১৩ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সেটা হলো নাগরিককে শিক্ষিত করলে, অশিক্ষিত নাগরিক যা আয় করে তা দিয়ে নিজেই চলতে পারে না; নাগরিককে শিক্ষিত করলে, ট্রানিং দেয়ার জন্য ১ বিলিয়ন ব্যয় করলে, নাগরিকেরা ৬০ বিলিয়ন আয় করতে পারবে।

১৫| ১৩ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৪৩

সিগন্যাস বলেছেন: সেই পোষ্টটা প্লিজ রিপোষ্ট করুন।আপনি সবসময় সমস্যা নিয়ে পোষ্ট করেন।এবার তার সমাধান নিয়ে পোষ্ট করুন।

১৩ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


সমাধান হলো, প্রেসিডেন্ট বছরে ১ হাজার কোটীর একটা ফান্ড যোগাড় করবেন, একটা কমিশন করবেন, এদেরকে ৪/৫ বছরে এখটা টেকনিক্যাল ট্রেনিং দেবেন, সাথে সাথে চাকুরীর ব্যবস্হা করবেন।

১৬| ১৩ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৫০

প্রামানিক বলেছেন: অবহেলিত শিশুদেরকে পথে আনা দরকার।

১৩ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


১টা করে দিন যাচ্ছে, শেখ হাসিনা ও প্রেসিডেন্ট নিজকে অপমান করছেন।

১৭| ১৩ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:০৮

নীলপরি বলেছেন: আপনার শিরোনামের সাথে একমত । সুনির্দিষ্টভাবে ভাবনার প্রয়োজন ।

১৩ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার মনে হয়, এসব ভাবনা ব্লগারদের মনে আছে।

১৮| ১৩ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫

সিগন্যাস বলেছেন: জার্মানি নিয়ে কিছু বলুন।তারা তো উচ্চশিক্ষা ফ্রি করে দিয়ে সুখে জীবন কাটাচ্ছে।

১৩ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


জার্মানী, ফ্রান্স, কানাডা, সুইডেনে ফ্রি পড়ালেখা করা যায়; বাংলাদেশে এটা করার কথা ছিলো শেখ সাহেবের; উনার ভাবনাশক্তি খুবই সীমিত ছিলো।

পরালেখাকে পণ্যে পরিণত করেছে বেগম জিয়ার সময় থেকে, এখ এটা তুংগে

১৯| ১৩ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৩

নাজিম সৌরভ বলেছেন: বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে শিশুশ্রম রাতারাতি বন্ধ হবে না । এই শিশুদের যদি মাসে ৫০০০ টাকা দেন তারা সেই টাকাও খাবে, আবার শিশুশ্রম চালিয়ে যাবে । তাদের চাকরিদাতারা আইনের ভয়ে শিশুশ্রমিক নিয়োগ দেয়া বন্ধ করবে না । এদেশে আইনকে মান্য করার মত ভালো মানুষ বেশি নেই ।
এর বিকল্প ব্যবস্থা নেয়া যায়, সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চলমান উপবৃত্তি প্রকল্পকে শক্তিশালী করতে হবে । এসব শিশুদের বাধ্যতামুলক প্রাথমিক শিক্ষার আওতায় নিয়ে এসে পর্যাপ্ত উপবৃত্তি দিয়ে কঠোরভাবে প্রকল্প তদারক করতে হবে । এতে শিশুশ্রম বন্ধ হবে এবং সেই সাথে প্রাথমিক শিক্ষার প্রসার ঘটবে ।

১৩ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেসব পরিবারে পিতা নেই, আয়ের লোক নেই, তাদের জন্য কি করতে হবে?
টাকা এসব বাচ্চাকে দেয়া হবে না, বাচ্চাকে টাকার পরিমাণ সুযোগ দেয়া হবে।

২০| ১৪ ই জুন, ২০১৮ রাত ২:৫৮

অক্পটে বলেছেন: আমাদের প্রেসিডেন্টর কাজ কি বলে আপনি মনে করেন? ছোটলোক, টোকাই, অবৈধ সন্তানদের দেখভাল করা। স্যরি টু সে! প্রেসিডেন্ট হয়ে যাওয়ার পর আমাদের দেশের প্রেসিডেন্টরা ফাঁসির আসামীকে ছেড়ে দেয়া ছাড়া আর কোন কাজটা মনোযোগ দিয়ে করেছেন?


অথচ...
কিছু কাজ আছে প্রেসিডেন্ট চাইলে তার জন্য করা অনেক সহজ যা অন্যের জন্য সহজ নয়।

১৪ ই জুন, ২০১৮ ভোর ৪:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনাকে প্রেসিডেন্ট পদ দিয়ে অবসরে পাঠানো হয়েছে।

২১| ২০ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
কারণ, এটা রোজার মাস; আল্লাহ ব্যবসায়ীদের লাভে বরকত দিচ্ছেন, সেজন্য মুরগী প্রতি লাভ করছে ৪০০ টাকা

যারা এইভাবে লাভ করে তারা আসলে ভদ্রবেশি ডাকাত। তাদের হাতে ছুরি থাকে। কিন্তু অদৃশ করাত থাকে।

২০ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


জিয়া, এরশাদ, শেখ হাসিনা ও বেগম জিয়ার অপশাসন মানুষের লজ্জা ও সন্মানবোধ ধ্বংস করে দিয়েছে।

২২| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: ১২ই জুন, শিশু-শ্রম বন্ধের ভাবনার দিন - আপনার সাথে একমত, অতি শীঘ্র এদেশে শিশু শ্রম বন্ধ হওয়া উচিত। এজন্য যে পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন হবে, সেটা মাল মন্ত্রী যেটাকে "পী-নাট" নামে অভিহিত করেছিলেন তার এক ভগ্নাংশ মাত্র হবে।

০১ লা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুহিত সাহেব মানুষের টাকা মানুষের জন্য খরচ না করে অমানুষদের দিয়ে দিচ্ছে; সেইদিক থেকে ভাবলে, মুহিত সাহেব নিজেও একজন অমানুষ।

২৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০২

রক বেনন বলেছেন: চা বাগানে দেখেছি ৭/৮ বছরের বাচ্চারা মা বাবার সাথে পাতা তোলার কাজ করছে। মজুরি দৈনিক ৪৫ টাকা। একজনের সাথে কথা হলো। জানলাম তাদের পরিবারে মা বাবা আর ৫ ভাই, ৩ বোন। সব থেকে ছোট জন ছাড়া সবাই কাজ করে বাগানে। বাড়ির সব থেকে বড় ছেলের শিক্ষাগত যোগ্যতা সব থেকে বেশি। কোন ক্লাস পর্যন্ত পড়েছে জানতে চাইলাম। উত্তর এল- ক্লাস টু।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ সরকার ও চা বাগানের মালিক অপরাধ করছে; এদের বিচার হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.