১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:২২

অন্তরন্তর বলেছেন: যারা মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদ নিয়ে বিতর্ক করে বা সন্দেহ প্রকাশ করে তারা যেকোনো ভাবেই মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তির সমর্থক। এটাতে কোন ভুল নেই। আমার মত যারা কিছুটা হলেও মুক্তিযুদ্ধ স্বচক্ষে দেখেছে তারা এটা কখনও বলে না বা বলবেও না। আমি খুব খারাপ ভাষায় ওদের( কুলাঙ্গারদের ) আরও কিছু বলতে চেয়েছিলাম কিন্তু বললাম না। আপনার এ পোস্টটি আমি মোডারেটর হলে ষ্টিকি করতাম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৩৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
১৯৭১ যুদ্ধ প্রকাশ করার মতো আমাদের কাছে সেই ট্যাকনোলোজী নেই, সেই মন মানসিকতা ও নেই, বাংলাদেশের বই পুস্তকে ইতিহাস বিভ্রাটে ভর্তি কারণ ভারত পলাতক ব্যাক্তি যখন মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লিখবেন কি ই বা লিখতে পারবেন আগাছা ছাড়া !!!

বাংলাদেশের নাটক ও চলচিত্রে ১৯৭১ মুক্তিযুদ্ধ তুলে আনতে পারেনি - পারার কথাও না। আর ভারত তাদের মশা মারতে যে কামান ব্যাবহার হয়েছিলো তার সিনেমা করেছে দশ দশটি এক একটি কাহিনী নিয়ে !!! - শুধু কারগিল নিয়ে কয়টি সিনেমা আছে আমার ধারণা বলিউড নিজে ও জানে না !!!

বাংলাদেশ হাজার কোটি টাকা খরচ করে স্যাটেলাইট নরকে না পাঠিয়ে ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ কাহিনী ও ইতিহাস নিয়ে সিনেমা করার জন্য হলিউড কে দিতে পারতো, তারা বাংলাদেশে এসে সঠিক মাণ নির্ভর ছবি তৈরি করে দিতে পারতো - আমার ধারণা ।

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৪৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কারে কইছেন আমি জানি। যাকগে সে কথা।
বঙ্গবন্ধু ঐ সময় মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদদের ক্ষতিপূরণ দেয়া নিয়ে কোন চিন্তা ভাবনা বা প্রস্তাবনা কি রেখেছিলেন? এসব বিষয় তো সাথে সাথেই হওয়ার কথা ছিল...

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৫৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আবার এমনও হতে পারে মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদেরা ক্ষতিপূরণের কথা মাথায়ও আনেনি। কারণ, স্বাধীনতা প্রাপ্তিটাই তো সবচেয়ে বড় পরম পাওয়া...

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:১৩

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আপনার নাম না পড়ে পোস্টে 'টবেষণা' শব্দ দেখেই মনে হয়েছিলো এটা আপনার পোস্ট ।
পোস্টে লাইক দিলাম।

ঠাকুরমাহমুদ ভাইয়ের মন্তব্যের সাথে একমত শুধু হলিউড ছাড়া। মুক্তিযুদ্ধে আমেরিকা বাংলাদশের বিরোধী ছিল। এখন মার্কিন কোন পরিচালক পাওয়া যাবে যে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্ব এবং আবেগটা বুঝবে (?)। এমন জাতীয় স্পর্শকাতর বিষয়ে নিজ নিজ দেশকেই সিনেমা বানাতে হয়। তবে বাংলাদেশের অনেকেই উন্নত দেশের ফিল্ম স্কুলে পড়াশোনা করেছে, করছে। প্রস্তাব হতে পারে তাদের মধ্য থেকে কাউকে দিয়ে বানানোর এবং প্রয়োজনে টেকনিক্যাল সাপোর্টে হলিউডের লোকদের নিয়ে আসা। তবে আমার ধারণা সেই পরিমাণ আর্থিক সাপোর্ট পেলে বিদেশী ফিল্ম স্কুলে পড়া ছাড়াই এই দেশে এমন সক্ষম পরিচালক আছেন যিনি প্রত্যাশিত মানের সিনেমা বানাতে পারবেন। শুধু টাকাটাই প্রধান সমস্যা।

৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:৫৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
একটি গল্প বলছি দয়া করে দুইবার পড়ুন ।
ব্রাক্ষণবাড়ীয়া জেলায় ব্রাক্ষনবাড়ীয়া থেকে নবীনগর তিতাস নদীতে “নাটগড় নামক চর” যেখানে হিন্দু জেলেদের বসবাস সেখানে কমপক্ষে ৫০০ পরিবারে চার থেকে পাঁচ জন সদস্য করে ধরলেও ২,০০০ থেকে ২,৫০০ নর নারী ও শিশু কিশোর কিশোরীদের বসবাস । ১৯৭১ অগাষ্ট মাসের মাঝামাঝি সময় ব্রাক্ষণবাড়ীয়া মুক্তিযোদ্ধা দল অবস্থান করছিলো তালশহর নামক ইউনিয়নের এক দুর্গম এলাকায়, নাটগড় পাকিস্তান মিলিটারী আক্রমণ করবে ইনফরমেশন পেয়ে ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের জোয়ান ও ইপিআর জোয়ান ২২ জন সহ সর্বমোট ৭৪ জন মুক্তিযোদ্ধা নাটগড়ে ভোর রাত্রে পৌছে সেখানে ৭ মণ উজনের পিতলের তৈরি মুর্তি নদীর পনিতে ডুবিয়ে দেয় আর বাংকার করে লুকিয়ে রাখে শিশু কিশোরী ও নারীদের, দুপুরে লঞ্চে করে পাক্স্তিান মিলিটারি সহ বাংলাদেশী মিলিট্যান্ট (রাজাকার) যখন আসে সেখানে ভয়ন্কর সম্মুখ যুদ্ধ হয় এবং দুঃখজনক ভাবে রসদ ও গোলাবারুদ ফুরিয়ে যাওয়ায় ৭৪ জন মুক্তিযোদ্ধা সহ প্রায় ৯০০ সাধারণ হিন্দু জেলেদের করুণ মৃত্যু হয় - আরো কষ্টের বিষয় উক্ত সময়ে শাফায়াত জামিল আখাউড়া অবস্থানে ছিলেন আর খালেদ মোশাররফ ছিলেন হবিগঞ্জ - উভয়েই ব্রাক্ষণবাড়ীয়া থেকে মাত্র ১ ঘন্টা রাস্তার দুরত্ব ও যোগাযোগ ব্চ্ছিন্নতার জন্য দুই জন তুখোড় অফিসার তাদের দল সহ ব্যাটল ফিল্ডে যোগ হতে পারেননি - পরবর্তিতে খালেদ মোশাররফের নেত্রিত্বে পাক হানাদার বাহিনীর দলটির প্রায় ২৩০ জন কে তিতাস নদীতে গুলি করে ও আত্মসমর্পনের পরেও তাদের ব্যায়নেট চার্জ করে ও গলা কেটে তিতাস নদীর স্রোতে ভাসিয়ে দেওয়া হয় ।

ইতিহাস বড় নির্মম সেই ৭৪ জন সাহসী বীর মুক্তিযোদ্ধা সহ প্রায় ৯০০ হিন্দু জেলের শোকে আজো নাটগড় কাঁদে, ইতিহাস তাদের মনে রাখেনি - তাতে কি ই বা আসে যায় - তাদের মতো সোনালী সন্তানের জন্য বাংলাদেশ দেখেছে নতুন প্রভাত নতুন দিগন্ত ।।

৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:১৫

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধাদের ফ্যামিলিগুলোকে আর্থিকভাবে সাহায্য করা উচিত ছিলো। বেশিভাগ ফ্যামিলি'ই হয়তো গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হারিয়ে দুর্ভোগে পড়েছিলো।

যাহোক, আমাদের সরকার ও সাধারণের উচিত মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত না করে, প্রাণে লালন করা।

৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
আরেকটি কথা না বললেই নয় ৯০০ জেলেদের মধ্যে পুরুষ ছাড়াও ছিলো নারী ও কিশোরী - তাদের সাথে কি হয়েছিলো তা লেখার মতো ভাষা আমার জানা নেই - ঘটনার দিন রাত্রে যখন খালেদ মোশাররফ তার দল নিয়ে ব্রাক্ষনবাড়ীয়া গোকর্ণ লঞ্চ ঘাট পৌছেন, তিনি বলেছিলেন “আমি ক্যারোসিন দিয়ে পুরো তিতাসে আগুন ধরিয়ে দেবো একটাও মাদা - - - - কার যেনো বেঁচে যেতে না পারে দিস ইজ মাই অর্ডার” তার সুযোগ্য দল তার কথা অমান্য করেন নি । সুর্যসন্তান খালেদ মোশাররফের প্রতি রইলো অনেক অনেক ভালোবাসা ।

৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৩৪

আরইউ বলেছেন: বঙবন্ধু একজন মানুষ ছিলেন; মহামানব নয়। তাই তাঁকে বিচার করতে হবে একজন মানুষের মানদন্ডে। '৭১ পরবর্তি সময়ে তাঁর সামনে অনেক চ্যালেন্জ ছিলো - আপনি তা সব জানেন এবং বোঝেন বলেই মনে করছি।

ব্লগে সেই আগে থেকেই একদলকে দেখে এসেছি যারা মুক্তিযুদ্ধে শহীদ-দের পরিসংখ্যান নিয়ে সন্দেহ করে। এরা কারা তা না বোঝার কথা নয়।

১০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:৪৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: যাদের পরিবারে এমনকি আত্মীয় পরিজনে মুক্তিযোদ্ধা নেই, শহীদ ও হোন নি কেউ তারা মুক্তিযুদ্ধের অবদান আর ৩০ লক্ষ শহীদের প্রাণের মুল্য বোঝার কথা না ।

***আগামী ১৫ই অগাষ্টে বেগম জিয়ার কেক কাটার বদলে তার মাথার ফ্যাসনেবল চুল কেটে নেড়া করে মাথায় ঘোল ঢেলে দেওয়া উচিত - তার দলের লোকজন উম্মাদ তবে এই উম্মাদ দলের পীর বেগম জিয়া ।

১১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:০৬

রাকু হাসান বলেছেন: ভারতের শরণার্থী শিবিরে যুদ্ধের সময়ে এক মার্কিন বিজ্ঞপন নির্মাতা ‘‘বাংলা’’ নামক সিনেমা নির্মাণ করতে চেয়েছিল । সে শরণার্থী শিবিরের বেশ কয়েক ঘণ্টা ভিডিও চিত্র ধারণ করেছিল । অর্থ ও সহযোগিতার অভাবে পারেনি । তাঁকে কেউ সাহায্য বা খুঁজ করেনি ,স্বয়ং বাংলাদেশ সরকারও । তখন একটা সুযোগ ছিল ভাল মোভি নির্মাণ করার । নতুনরা নিশ্চয় তুলে ধরবে মুক্তিযোদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস ।

১২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:১৫

সনেট কবি বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।

১৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:২৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধে শহিদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক বহু আগে থেকেই চলে আসছে। স্বাভাবিক বোধ বুদ্ধি প্রয়োগ করলেই বোঝা যায় যে এই সংখ্যা কোন অবস্থাতেই ৩০ লাখ হতে পারে না। আপনি আপনার বোধ বুদ্ধি বিষর্জন দিয়ে শেখ মুজিবের কথায় আস্থা রাখতে পারেন , সেটা আপনার নিজস্ব বিষয়। কিন্তু আর দশজন মানুষকে সেটা বিশ্বাষ করাতে বাধ্য করাতে পারেন না। আর বিশ্বাস না করলেই তারা জামাত, এই জাতীয় কথাবার্তা বলা স্বৈরাচারী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ।

১৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:৩১

সিগন্যাস বলেছেন: ৩০ লাখ হোক কিংবা ৬০ লাখ এখন এটা কোন কাজে আসবে না অশান্তি সৃষ্টি ছাড়া । আমাদের দরকার এখন টেকনোলজি ।

১৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:১২

নাজিম সৌরভ বলেছেন: না ভাই, মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মরে নাই তো, ৩০ কোটি মানুষ মারা গেছে। বেচে ছিল শুধুমাত্র বাংলার গরু ছাগলগুলা। এই গরু ছাগলেরা এখনো ৫০ বছর আগের সংখ্যা নিয়া টানা হেচড়া করতেছে। এই দেশে আর কোন সমস্যা নাই, আর কোন বিষয় নিয়া গবেষণা করার দরকার নাই, কেয়ামত পর্যন্ত এই ৩০ লাখ নিয়া মারামারি চলবে।

১৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: আমি এক লোককে চিনি উনি নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা বলে দাবী করেন। তার সার্টিফিকেট আছে।
সরকার থেকে নিয়মিত তেল ডাল চিনি আর মাসিকভাতা পান। কিন্তু আমার মনে হয় না এই লোক যুদ্ধ করেছে। বিরাট ভন্ড।

১৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮

জু েয়ল বলেছেন: আমি জনাব চাঁদ গাজী সাহেবের কাছে একটা ব্যাপার জানতে চাই, তাহল ৭ই নভেম্বর এর নেতা ইনু ও কর্নেল তাহের, এতদিন এটাই জেনে এসেছি এবং তারাই খালেদ মশাররফ এর হত্যাকারী বলে জেনেছিলাম। তাদের একজন এখন মন্ত্রী আর একজন কে জিয়া তার ক্ষমতা পাকা করার জন্য ফাঁসি দিছিলেন, যাকে নিয়া আওয়ামিলিগ অনেক কান্নাকাটি করে। আপনার এই লেখার এক মন্তব্বের প্রতি উত্তরে দেখলাম আপনি লিখেছেন জিয়ার লোকেরা খালেদ মশাররফ কে হত্যা করেছে। এখন তো আমি কনফিউজদ । আসল বেপারটা কি একটু ক্লিয়ার করে বলবেন?

১৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৫৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনি আমারে ইয়াহিয়া , গোলাম আজম যা খুশী ডাকেন , অসুবিধা নাই। কারা এসব ট্যগিং করে, কেন করে তা কারো অজানা না। মুল সত্য হল বাংলাদেশে অনেক বড় মাত্রার ক্রিমিনাল না হলে কারো পক্ষে আওয়ামিলীগ , বিএনপি বা জামাতকে সমর্থন করা সম্ভব না।আপনি যেহেতু সরাসরি আওয়ামিলীগের হয়ে মাঠে নেমেছেন তাতে বোঝাই যাচ্ছে আপনি বাংলাদেশের কুৎসিত রাজনীতির সাথে সরাসরি যুক্ত।

১৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১৯

টারজান০০০০৭ বলেছেন: দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ লইয়া এখনো গবেষণা হইতেছে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ লইয়া পিএইসডি মাত্র ৪০ এর মতন ! অন্ততঃ হাজারের বেশি হওয়া উচিত ছিল। গবেষণা চলুক !

আপনাকে অনেকবার অনুরোধ করিয়াছি মুক্তিযুদ্ধের অজানা ইতিহাস লইয়া লিখিতে ! আপনি লিখেন না ! ৭ই নভেম্বর লইয়া মহিউদ্দিন আহমেদ যে ইতিহাস লিখিয়াছেন তাহা আপনার সাথে মিলেনা।

৩০ লক্ষ লইয়া সবচেয়ে বড় প্রশ্ন তুলিয়াছেন বোধহয় নেতাজির নাতি শর্মিলা বোস ! গবেষণা না চলিলে তাহাকে মিথ্যা প্রমান কেমনে হইবে ?

বঙ্গবন্ধু ৩০ লক্ষ বলিয়াছেন। জাতি হিসেবে তাহাকেই মানিয়া লইতে হইবে। ৩ লক্ষ তো অবশ্যই নহে ! আমাদের গ্রামে একদিনেই ৮০০ লোক মারা গিয়াছে ! কিন্তু গবেষকদের জগৎ তো আলাদা ! তাহারা শুধু একজনের কথায় নহে, তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করিয়া বিশ্লেষণ করিয়া ফলাফল বলিয়া থাকেন।আমাদের ইতিহাসে এতো কন্ট্রাডিকশন, গবেষণাই পারে ইহা দূর করিতে। মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের তালিকা আছে কিনা জানা নাই। না থাকিলে তৈরী করা প্রয়োজন। রাজাকারদেরও তালিকা করা প্রয়োজন।

আর তাজউদ্দীনের মতন নেতাকে এভাবে অবমূল্যায়ন পছন্দ হইল না ! নেতাতো মানুষ ! তাহার দোষত্রুটি থাকিতেই পারে ! তাহার সমালোচনা হইতে পারে। কিন্তু এভাবে নহে।

২০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:১৪

রানা আমান বলেছেন: আপনি উপরে বলেছেন, "আমার দৃষ্টিতে, খুবই বড় পদে বিশাল অদক্ষতার প্রমাণ রেখে গেছেন তাজুদ্দিন সাহেব" কিন্তু আমার তো মনে হয় বঙ্গবন্ধু তাজুদ্দিন সাহেবের কর্মদক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারেন নি । আপনিঐ সময়টা দেখেছেন , আপনিই ভালো বলতে পারবেন ।

২১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:২২

গরল বলেছেন: 3 million কে মূর্খেরা ৩ লক্ষ বলিয়া থাকে বোধ হয়।

২২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
এখন, ৪০/৪৫ হাজার মুক্তিযোদ্ধা জীবিত আছেন; প্রায় ২ লাখ আছে ভুয়া; ভুয়াদের ২ টি বাক্য শুনলেই বুঝা যায়।


দুই টি বাক্য কি? আমাদের শিখিয়ে দেন।
আপনি ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে একটা পোষ্ট দেন।

২৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০

নাহিদ০৯ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আরো বেশি ডকু ফিল্ম বা ফুল লেন্থ ফিল্ম হওয়া দরকার।

২৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০২

অক্পটে বলেছেন: স্যার মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করার জন্য আওয়ামীলীগই যথেষ্ঠ, বোধকরি অন্যের আর নাক গলানোর দরকার পড়বেনা। এই ব্যবসায়ে আ.লীগ যে উন্নতি করেছে রীতিমতো ঈর্ষণীয়।

২৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের প্রভাবে সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধারা কোণঠাসা বর্তমানে!! আমার মনে হয় ভুয়া মুক্তিযোগ্ধা দু-একটাকে লটকায়া দিলে এমনিতেই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা কমে যাবে।

শহীদদের পরবারের জন্য যুদ্ধের পর পরই কিছু করার দরকার ছিল তাতে বৈষম্য কমত এবং তারা স্বাবলম্বী হতে পারত । সংখ্যা নিয়ে যারা সন্দেহ প্রকাশ করেন তারা সংখ্যায় নগন্য!! এদের কথায় কান দেয়ার দরকার নেই।

২৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৫

সিগন্যাস বলেছেন: আপনি মভি দেখেন নাকি?

২৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়েছে ১৯৭১ সালে। উহার জন্য মন্ত্রণালয় গঠিত হইয়াছে ২০০১ সালে। এখন যুদ্ধ নাই মন্ত্রণালয় আছে। আছেন মন্ত্রী, সচিব আর আমলা।

২৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:২৩

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: ভাইজান গবেষণা টবেষণা কারা করবে। সবাই তো নিজ স্বার্থ পায়দা করবার ব্যস্ত।

বর্তমানে দুই তিন লাখ টাকা দিলেই মুক্তিযোদ্ধা।

২৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০০

লায়নহার্ট বলেছেন: {উহু দ্বিমত, ইতিহাস চর্চা ক্যারিয়ারের জন্য বিপজ্জনক। কেউ ভুলেও একাজ করতে যাবেন না}

৩০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৩৫

আখেনাটেন বলেছেন: যেহেতু এ নিয়ে বিশদ কোনো গবেষণা হয় নি, তাই তিরিশ লাখের বিপরীতে কিছু বলতে গেলে তথ্য-উপাত্ত দেখাতে হবে। না পারলে এ নিয়ে কথা বলা থেকে বিরত থাকায় ভাল, যদি কেউ মুক্তিযুদ্ধকে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ মনে করে।

মুক্তিযুদ্ধের এই মৌলিক বিষয় নিয়ে বাংলাদেশী হিসেবে বিতর্ক এড়িয়ে চলাই সমীচীন। এগুলো নিয়ে পাকিরা কুতর্ক করতে পারে। আমরা নই।

৩১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:২৪

অনল চৌধুরী বলেছেন: ১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের ৫০,০০০ টাকা দিতে বলছেন কোন যুক্তিতে?তখন চালের কেজি ছিলো ২/২.৫ টাকা।

করিয়েন,উহা,কেহ-এসব সাধু ভাষার শব্দ।চলিতের সাথে মিশ্রণ বিরক্তিকর।

৩০ লাখ লোক নিহত হওয়ার তথ্য প্রথম দেয় রাশিয়ান প্রাভদা পত্রিকা,যারা ২য় বিশ্বযুদ্ধে ২ কোটি সোভিয়েতবাসী নিহত হওয়ার তথ্য দিয়েছিলো।সত্য-মিথ্যা যাচাই করা অসম্ভব।

জামাতিরা নিজেদের অপরাধ ঢাকার জন্য নিহতের সংখ্যা কম করে বলে।৩ লাখ মানুষ নিহত হলেও সেটা বড় গণহত্যা।

শুধু কারগিল নিয়ে কয়টি সিনেমা আছে আমার ধারণা বলিউড নিজে ও জানে না !!! কারগিল নিয়ে এ পর্যন্ত একটাই উল্লেখযোগ্য ছবি বনানো হয়েছে।সেটা হলো অমিতাভ অভিনীত LOC Kargil(২০০৩)।

৩২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:২৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: সিগন্যাস বলেছেন: ৩০ লাখ হোক কিংবা ৬০ লাখ এখন এটা কোন কাজে আসবে না অশান্তি সৃষ্টি ছাড়া । আমাদের দরকার এখন টেকনোলজি ।
নাজিম সৌরভ বলেছেন: না ভাই, মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মরে নাই তো, ৩০ কোটি মানুষ মারা গেছে। বেচে ছিল শুধুমাত্র বাংলার গরু ছাগলগুলা। এই গরু ছাগলেরা এখনো ৫০ বছর আগের সংখ্যা নিয়া টানা হেচড়া করতেছে। এই দেশে আর কোন সমস্যা নাই, আর কোন বিষয় নিয়া গবেষণা করার দরকার নাই, কেয়ামত পর্যন্ত এই ৩০ লাখ নিয়া মারামারি চলবে।
কি চান? এদেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ভুলে যাক?
এত গা জ্বলে কেনো?
পাকিস্তান চলে গিয়ে এসব বললে বাহবা পাওয়া যাবে।
যাদের মুক্তিযুদ্ধ ভালো লাগেনা,তাদের বাংলাদেশে কোন দরকার নাই।

৩৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৩৯

দুই বলেছেন: দুর্ভাগ্য আমাদের নয় .. দুর্ভাগ্য কিছু পাকি প্রেমী স্বাধীন দেশের জা**জ টবেষক দের যারা কিনা এতদিনেও বৈধ সন্তান হতে পারলো না.।.।

৩৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৫১

দুই বলেছেন: আসলে আমি ওদের বাঙালি বলতে দ্বিধাগ্রস্থ হই..।.।
তবে ওরা খুব সৌভাগ্যবান কারন বিষাক্ত শুক্রানু হয়েও ওরা বেড়েওঠার জন্য উর্বর গর্ভাশয় পেয়েছে ।

৩৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:০৩

পিকো মাইন্ড বলেছেন: হায় হায়! পরে যদি সরকার ভোটব্যাংক ভারী করার নিমিত্তে ৩০ লক্ষ মানুষের নাতি-পুতি জন্য কোটা সিস্টেম চালু করে?! তাহলে গরীব মেধাবীদের কি হবে?! না না! কোন গবেষণার দরকার নেই।

৩৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী পক্ষ সব কালেই ভয়ানকভাবে নৃসংস ছিল।
মুক্তিযুদ্ধ পক্ষ সব কালে মার খেয়েও প্রতিশোধ নেয়নি।

ঢাকার সব লেখক বুদ্ধিজীবী সাফা করার পরও মুক্তিযোদ্ধারা ১৬ ডিসেম্বরের পর প্রতিশোধ নেয় নি।

১৫ই আগষ্টের ক্যু'বংগবন্ধু হত্যার পর আরো ৬৩ জন খতম হয়েছিলো। রাসেল বেচে যাওয়ার পরও খুজে খুন করে। এর পর, ৩রা নভেম্বর পাল্টা ক্যু হয়েছিল জেনারেল খালেদ মোশারফের নেতৃত্বে;

চিফ খুনি জানার পরও জিয়াকে হত্যা না করে শুধু বন্দী করা হয়,তাও গৃহবন্দী, ফোন কানেক্সন সহ।

খালেদ মোশারফ সেনা-প্রধানের ভুমিকয় যান;খুনি সেনাদের হত্যা বা আটক না করে,শান্তিপূর্ণ ভাবে চেইনঅবকমান্ড আনতে চান।

কিন্তু খুনিদের দল ও জিয়ার কাছে ভদ্রতার কোন দাম নেই। থাকারও কথা না।
জিয়া এরশাদ ও কিছু জেনারেলের এরা আবারও রক্তগংগা বইয়ে দেয়। জেনারেল খালেদ মোশারফকে হত্যার আগে জেলে থাকা অবশিষ্ট দেশপ্রেমিক নেতাদেরও নিশ্চিহ্ন করে।

এরপরও খুনী জিয়া থামে নি।
কু পাল্টাকুর নামে আরো দুহাজার মুক্তিযোদ্ধা অফিসার খতম করে।

এর অনেক পর ১৯৯৬ এ মুক্তিযুদ্ধ পক্ষ ক্ষমতায় এসে কোন প্রতিশোধ নেয়নি।

কিন্তু খুনিপক্ষ আরার ক্ষমতায় এসে আবার খুনখারাবি শুরু করে দেয়। গুপ্তহত্যা, গ্রেনেড হামলা ইত্যাদি প্রায় শতাধিক টার্গেট কিলিং। হাসিনা খুব অল্পের জন্য বেচেযায়।

২০০৯ এ হাসিনা খালেদা পক্ষের উপর কোন গুলি বোমা গ্রেনেড নিয়ে ঝাপিয়ে পড়ে নি।

এবার আর সম্ভব হবে না। এদের ছেচ্চর চামচারা পর্যন্ত হুমকি দিয়ে রেখেছে। এবার আর জ্যান্ত সীমান্ত পাড়ি দিতে দেয়া হবে না।

৩৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন:
এখন, ৪০/৪৫ হাজার মুক্তিযোদ্ধা জীবিত আছেন; প্রায় ২ লাখ আছে ভুয়া; ভুয়াদের ২ টি বাক্য শুনলেই বুঝা যায়।
দুই টি বাক্য কি? আমাদের শিখিয়ে দেন।
আপনি ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে একটা পোষ্ট দেন।

চাঁদগাজী ভাই, আমি আরো একটি প্রশ্ন যোগ করতে চাচ্ছি - ৩। পাঁচজন সহযোদ্ধার নাম বলুন ? নাম বলবে যারা কোন দেশের কোন জেলার খোজে বার করা সম্ভব না তাছাড়া তারা সবাই মারা গেছেন একমাত্র তিনি বেঁচে আছেন - “মায়ের দোয়া“ বলে কথা আর কোনো মুক্তিযোদ্ধার মা ছিলো না তাদের সাথে “মায়ের দোয়া” ও ছিলো না - ভূয়া মুক্তিযোদ্ধার কারণে দেশে এখন বাঘে মহিশে এক ঘাটে জল খাবে ???

কারগিল নিয়ে আপাতত নিম্ন উল্লেখিত ছবি পাওয়া গেছে, এছাড়াও আছে শর্টফিল্ম
LOC Kargil : 2003
Lakshya : 2004
Tango Charlie :2005
Dhoop : 2003
Stumped: 2003
Mausam : 2011

সুত্র:- https://www.hindustantimes.com

একজন ব্লগার কথায় কথায় আদমজী জুট মিলের আদমজীর সাক্ষাত বলে ব্লগে ফেসে গিয়েছিলেন, আমি সেই ব্লগার নই, আমার সাথে দৌড় দিতে হলে ৫,০০০ মিটার দৌড় দিতে হবে - মীর জাফর আর মীর মদনের বংশধর বলায় যদি এই অবস্থা হয় তাহলে বলবো দেখতে চাচ্ছি ইতিহাসের কয়খানা পাতা পড়া আছে ???

৩৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০৪

রক বেনন বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট। অসাধারন বিশ্লেষণ!

৩৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চিন্তার কিছু নাই ৩০ লাখ শহীদের জন্য ৩০ লাখ গাছ লাগাচ্ছি,
গাছ বিক্রি করে সেই টাকায় তাদের মৃত্যুবার্ষিকী পালন করবো ইনসাআল্লাহ!
আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে নাম লিখাতে পারেন !!

৪০| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৩৫

বরুন মালাকার বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা সোনাগাছিতে ব্যস্ত ছিলেন তাদের প্রেত্মাতারা তাজুদ্দিনকে সহ্য করতে পারার কথা নয়।

৪১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:২০

অনল চৌধুরী বলেছেন: একমাত্র LOC জেপি দত্ত পরিচালিত(যিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষিতে বানানো রিফুজি অার বর্ডার ছবিরও পরিচালক) সম্পূর্ণভাবে কারগিল যুদ্ধ নিয়ে বানানো ছবি।
লক্ষ্য,ট্যাঙো চার্লি ছবিগুলি সেনাবাহিনী নিয়ে,কারগিল এসেছে মাত্র কয়েক মিনিটের জন্য।অার ষ্ট্যাম্পড কি কারগিল নিয়ে বানানো ছবি? Stumped is a 2003 Bollywood sport/drama film written and directed by Gaurav Pandey and produced by Raveena Tandon.[1][2] This film is a debut for Raveena as producer.[citation needed] Indian cricketing icon Sachin Tendulkar had a cameo appearance in the film.[3][4]

Despite a notable promotional campaign, the film had little impact after its release.[2]
বাকি ২ টা ছবিও কম বাজেটের অনুল্লেখযোগ্য ছবি।
আমি নিজে গত ১৮ বছর ধরে চলচ্চিত্রের সাথে জড়িত।যুক্তি দিয়ে তর্ক করতে পছন্দ করি।কারণ এত তার্কিক অার শ্রোতা-পাঠক-সবাইরই জ্ঞান বাড়ে।
ইতিহাসে অঅর চলচ্চিত্র -দুটি বিষয়েই অামার এমএ করা অঅছে।তবে পড়াশোনা ডিগ্রীকে অতিক্রম করতে পারে।

৪২| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:২৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: মানুষ বুঝতে পারেননি, তাজুদ্দিন সাহেব পাকীদের ফেলে যাও্য়া গদিতে বসার জন্য অজ্ঞান ছিলেন মনে হয়; দেশ স্বাধীন হওয়ার পর, উনি মগজ হারায়ে ফেলেছিলেন, কোন কিছুই সঠিকভাবে করেননি। তাজউদ্দিনকে এভাবে অপমাণিত করার জন্য অাপনার বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করা প্রয়োজন।তিনি পাকীদের ফেলে যাওয়া গদিতে বসার জন্য অজ্ঞান থাকলে মোশতাক রাষ্ট্রপতি হয় কিভাবে?অার মুজিবের রক্তের উপর দিয়ে মন্ত্রীত্ব গ্রহণের প্রস্তাব প্রত্যাখান করে তিনি শহীদ হলেন কেনো?

অাপনি ২০১৮ তে এসে ১৯৭৫ এর পরিস্থিতি বিচার করছেন,নিজের মতো করে।
অাপনি কেন মুজিব হত্যার প্রতিবাদে অস্ত্র নিয়ে যুদ্ধ করেননি?
হাজার হাজার লোক করেছে কাদের সিদ্দিকের নেতৃত্বে।

৪৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৩১

অনল চৌধুরী বলেছেন: চলচ্চিত্রে উপর এমএ করেছি বহু অাগে। অার চলচ্চিত্র নিয়ে লেখালেখি-গবেষণা করছি অারো অনেক আগে থেকে।
এখন সহকারী হিসেবে কাজ করছি যাতে ভালো কিছু ছবি বানাতে পারি।

৪৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৩৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: আর্ট-ফিল্ম কমার্শিয়াল ফিল্ম বলে পৃথিবীতে আলাদা কিছু নাই।
কোন চলচ্চিত্রই ব্যবসায়িক ক্ষতির জন্য তৈরী হয়না,হয় লাভের জন্য।
ভালো সব ছবিই শৈল্পিক ছবি সেটা ইনটলারেন্স,ব্যাটেলশিপ পটেমকিন,বেনহার,ব্যালাড অফ এ সোলজার,ক্রেইন্স অার ফ্লাইং,টেন কমেন্ডমেন্টস,ব্রেভহার্ট,গ্ল্যাডিয়েটর বা সুপারম্যান-ব্যাটম্যান যাই হোক না কেন।

৪৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:০৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: অপনি অভিজ্ঞ,পরিণত।সুতরাং ছবি দেখলে বুঝবেন,কোনটা কোন উদ্দেশ্যে বানানো।
ব্রেভহার্ট,গ্ল্যাডিয়েটর,এ্যাভেটর-এসবই ইং-মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে সারা পৃথিবীর মানুষকে সচেতন করার জন্য বানেনো।
এ্যামেরিকা ১ নম্বর সন্ত্রাসী দেশ হলেও হলিউডে প্রাচীনকাল থেকেই সাম্রাজ্যবাদবিরোধী অভিনেতা,প্রযোজক-পরিচালক অনেকে আছেন।এদের সমাজতান্ত্রিক বলে ৫০ এর দশকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছিলো।এটা পড়ে দেখেন।অনেক তথ্য পাবেন।অার এখন তো অবসর নেয়েছেন মনে হয়।লেখাপড়ার সাথে সাথে প্রতিদিন ১ টা করে ছবি দেখেন।তাহলেও লেখার অনেক সূত্র পাবেন।Hollywood blacklist
From Wikipedia, the free encyclopedia
Jump to navigation
Jump to search
This article is about political blacklists in the 1940s and 1950s. For the 1950 short documentary film about this, see The Hollywood Ten. For the survey of unproduced screenplays, see Black List (survey).
Members of the Hollywood Ten and their families in 1950, protesting the impending incarceration of the ten

The Hollywood blacklist – as the broader entertainment industry blacklist is generally known – was the practice of denying employment to screenwriters, actors, directors, musicians, and other American entertainment professionals during the mid-20th century because they were accused of having Communist ties or sympathies. Artists were barred from work on the basis of their membership, alleged membership in, or sympathy with the Communist Party USA, or their refusal to assist investigations into the party's activities. Even during the period of its strictest enforcement, from the late 1940s through to the late 1950s, the blacklist was rarely made explicit or verifiable, but it directly damaged the careers of scores of individuals working in the film industry.

The first systematic Hollywood blacklist was instituted on November 25, 1947, the day after ten writers and directors were cited for contempt of Congress for refusing to testify before the House Un-American Activities Committee. A group of studio executives, acting under the aegis of the Association of Motion Picture Producers, fired the artists – the so-called Hollywood Ten – and made what has become known as the Waldorf Statement.

On June 22, 1950, a pamphlet entitled Red Channels was published. Focused on the field of broadcasting, it identified 151 entertainment industry professionals in the context of "Red Fascists and their sympathizers". Soon, most of those named, along with a host of other artists, were barred from employment in most of the entertainment field.

The blacklist lasted until 1960, when Dalton Trumbo, a Communist Party member from 1943 to 1948[1] and member of the Hollywood Ten, was credited as the screenwriter of the highly successful film Exodus, and later publicly acknowledged by actor Kirk Douglas for writing the screenplay for the movie Spartacus.[2] A number of those blacklisted, however, were still barred from work in their professions for years afterward.
Contents

1 History
1.1 Background
1.2 The blacklist begins (1946–1947)
1.3 The list grows (1948–1950)
1.4 HUAC returns (1951–1952)
1.5 Height (1952–1956)
1.6 Breaking the blacklist (1957–present)
2 The Hollywood Ten and other 1947 blacklistees
2.1 The Hollywood Ten
2.2 Others
2.3 People first blacklisted between January 1948 and June 1950
2.4 The Red Channels list
2.5 Others first blacklisted after June 1950
3 See also
4 Notes and references
5 Further reading
6 External links

History
Background

The Hollywood blacklist was rooted in events of the 1930s and the early 1940s, encompassing the height of the Great Depression and World War II. Two major film industry strikes during the 1930s increased tensions between the Hollywood producers and the unions, particularly the Screen Writers Guild.[3]

The American Communist Party lost substantial support after the Moscow show trials of 1936–1938 and the German–Soviet Nonaggression Pact of 1939. The U.S. government began turning its attention to the possible links between Hollywood and the party during this period. Under then-chairman Martin Dies, Jr., the House Un-American Activities Committee (HUAC) released a report in 1938 claiming that communism was pervasive in Hollywood. Two years later, Dies privately took testimony from a former Communist Party member, John L. Leech, who named forty-two movie industry professionals as Communists. After Leech repeated his charges in supposed confidence to a Los Angeles grand jury, many of the names were reported in the press, including those of stars Humphrey Bogart, James Cagney, Katharine Hepburn, Melvyn Douglas and Fredric March, among other well-known Hollywood figures. Dies said he would "clear" all those who co-operated by meeting with him in what he called "executive session". Within two weeks of the grand jury leak, all those on the list except for actress Jean Muir had met with the HUAC chairman. Dies "cleared" everyone except actor Lionel Stander, who was fired by the movie studio, Republic Pictures, where he was contracted.[4]

In 1941, producer Walt Disney took out an ad in Variety, the industry trade magazine, declaring his conviction that "Communist agitation" was behind a cartoonists and animators' strike. According to historians Larry Ceplair and Steven Englund, "In actuality, the strike had resulted from Disney's overbearing paternalism, high-handedness, and insensitivity."[5] Inspired by Disney, California State Senator Jack Tenney, chairman of the state legislature's Joint Fact-Finding Committee on Un-American Activities, launched an investigation of "Reds in movies". The probe fell flat, and was mocked in several Variety headlines.[5]

The subsequent wartime alliance between the United States and the Soviet Union brought the American Communist Party newfound credibility. During the war, membership in the party reached a peak of 50,000.[6] As World War II drew to a close, perceptions changed again, with communism increasingly becoming a focus of American fears and hatred. In 1945, Gerald L. K. Smith, founder of the neofascist America First Party, began giving speeches in Los Angeles assailing the "alien minded Russian Jews in Hollywood".[7] Mississippi congressman John E. Rankin, a member of HUAC, held a press conference to declare that "one of the most dangerous plots ever instigated for the overthrow of this Government has its headquarters in Hollywood ... the greatest hotbed of subversive activities in the United States". Rankin promised, "We're on the trail of the tarantula now".[8] Reports of Soviet repression in Eastern and Central Europe in the war's aftermath added more fuel to what became known as the "Second Red Scare". The growth of conservative political influence and the Republican triumph in the 1946 Congressional elections, which saw the party take control of both the House and Senate, led to a major revival of institutional anticommunist activity, publicly spearheaded by HUAC. The following year, the Motion Picture Alliance for the Preservation of American Ideals (MPA), a political action group cofounded by Walt Disney, issued a pamphlet advising producers on the avoidance of "subtle communistic touches" in their films. Its counsel revolved around a list of ideological prohibitions, such as "Don't smear the free-enterprise system ... Don't smear industrialists ... Don't smear wealth ... Don't smear the profit motive ... Don't deify the 'common man'... Don't glorify the collective".[9]
The blacklist begins (1946–1947)

On July 29, 1946, William R. Wilkerson, publisher and founder of The Hollywood Reporter, published a "TradeView" column entitled "A Vote For Joe Stalin". It named as Communist sympathizers Dalton Trumbo, Maurice Rapf, Lester Cole, Howard Koch, Harold Buchman, John Wexley, Ring Lardner Jr., Harold Salemson, Henry Meyers, Theodore Strauss, and John Howard Lawson. In August and September 1946, Wilkerson published other columns containing names of numerous purported Communists and sympathizers. They became known as "Billy's List" and "Billy's Blacklist".[10][11] In a 65th-anniversary article in 2012, Wilkerson's son apologized for the newspaper's role in the blacklist, saying that his father was motivated by revenge for his own thwarted ambition to own a studio.[12]

In October 1947, drawing upon the list named in The Hollywood Reporter, the House Un-American Activities Committee subpoenaed a number of persons working in the Hollywood film industry to testify at hearings. The committee had declared its intention to investigate whether Communist agents and sympathizers had been planting propaganda in U.S. films.[11][13]

The hearings opened with appearances by Walt Disney and Ronald Reagan, then president of the Screen Actors Guild. Disney testified that the threat of Communists in the film industry was a serious one, and named specific people who had worked for him as probable Communists.[14] Reagan testified that a small clique within his union was using "communist-like tactics" in attempting to steer union policy, but that he did not know if those (unnamed) members were communists or not, and that in any case he thought the union had them under control.[15] (Later his first wife, actress Jane Wyman stated in her biography with Joe Morella [1985] that Reagan's allegations against friends and colleagues led to tension in their marriage, eventually resulting in their divorce). Actor Adolphe Menjou declared, "I am a witch hunter if the witches are Communists. I am a Red-baiter. I would like to see them all back in Russia."[16]

In contrast, several leading Hollywood figures, including director John Huston and actors Humphrey Bogart, Lauren Bacall, Judy Garland and Danny Kaye, organized the Committee for the First Amendment to protest the government's targeting of the film industry.[17] Members of the committee, such as Sterling Hayden, assured Bogart that they were not Communists. During the hearings, a local Washington paper reported that Hayden was a Communist. After returning to Hollywood, Bogart shouted at Danny Kaye, "You fuckers sold me out."[18] The group came under attack as being naive or foolish. Under pressure from his studio, Warner Brothers, to distance himself from the Hollywood Ten, Bogart negotiated a statement that did not denounce the committee, but said that his trip was "ill-advised, even foolish".[19] Billy Wilder told the group that "we oughta fold".[20]

Huston later changed his opinion of the Hollywood Ten. In a 1952 letter, he told a colleague: "It was a long time afterward that I discovered the real reasons behind the behavior of the 'Ten' in Washington, and when I did I was shocked beyond words. It seems that some of them had already testified in California, and that their testimony had been false. They had said they were not Communists and now, to have admitted it to the press would have been to lay themselves open to charges of perjury ... And so, when I believed them to have engaged to defend the freedom of the individual, they were really looking after their own skins. Had I so much as suspected such a thing, you may be sure I would have washed my hands of them instantly. But, as I said before, the revelation was a long time coming."[21]

Many of the film industry professionals in whom HUAC had expressed interest – primarily screenwriters, but also actors, directors, producers, and others – were either known or alleged to have been members of the American Communist Party. Of the 43 people put on the witness list, 19 declared that they would not give evidence. Eleven of these 19 were called before the committee. Members of the Committee for the First Amendment flew to Washington ahead of this climactic phase of the hearing, which commenced on Monday, October 27.[22] Of the eleven "unfriendly witnesses", one, émigré playwright Bertolt Brecht, ultimately chose to answer the committee's questions.[23][24]

The other ten refused, citing their First Amendment rights to freedom of speech and assembly. The crucial question they refused to answer is now generally rendered as "Are you now, or have you ever been, a member of the Communist Party?". Each had at one time or another been a member, as many intellectuals during the Great Depression felt that the Party offered an alternative to capitalism. Some still were members, others had been active in the past, and only briefly. The Committee formally accused these ten of contempt of Congress, and began criminal proceedings against them in the full House of Representatives.

In light of the "Hollywood Ten"'s defiance of HUAC – in addition to refusing to testify, many had tried to read statements decrying the committee's investigation as unconstitutional – political pressure mounted on the film industry to demonstrate its "anti-subversive" bona fides. Late in the hearings, Eric Johnston, president of the Association of Motion Picture Producers (AMPP) (and Motion Picture Association of America (MPAA)), declared to the committee that he would never "employ any proven or admitted Communist because they are just a disruptive force, and I don't want them around".[23] On November 17, the Screen Actors Guild voted to make its officers swear a pledge asserting each was not a Communist.

The following week, on November 24, the House of Representatives voted 346 to 17 to approve citations against the Hollywood Ten for contempt of Congress. The next day, following a meeting of film industry executives at New York's Waldorf-Astoria hotel, AMPP president Johnston issued a press release that is today referred to as the Waldorf Statement.[b] Their statement said that the ten would be fired or suspended without pay and not re-employed until they were cleared of contempt charges and had sworn that they were not Communists. The first Hollywood blacklist was in effect.
The list grows (1948–1950)

The HUAC hearings had failed to turn up any evidence that Hollywood was secretly disseminating Communist propaganda, but the industry was nonetheless transformed. The fallout from the inquiry was a factor in the decision by Floyd Odlum, the primary owner of RKO Pictures, to get out of the business.[25] As a result, the studio would pass into the hands of Howard Hughes. Within weeks of taking over in May 1948, Hughes fired most of RKO's employees and virtually shut the studio down for six months as he had the political sympathies of the rest investigated. Then, just as RKO swung back into production, Hughes made the decision to settle a long-standing federal antitrust suit against the industry's Big Five studios. This would be one of the crucial steps in the collapse of the studio system that had governed Hollywood, and ruled much of world cinema, for a quarter-century.

In early 1948 all of the Hollywood Ten were convicted of contempt. Following a series of unsuccessful appeals, the cases arrived before the Supreme Court; among the submissions filed in defense of the ten was an amicus curiae brief signed by 204 Hollywood professionals. After the court denied review, the Hollywood Ten began serving one-year prison sentences in 1950. One of the Ten, screenwriter Dalton Trumbo, stated in the 1976 documentary film Hollywood On Trial:

As far as I was concerned, it was a completely just verdict. I had contempt for that Congress and have had contempt for several since. And on the basis of guilt or innocence, I could never really complain very much. That this was a crime or misdemeanor was the complaint, my complaint.[26]

In September 1950, one of the Ten, director Edward Dmytryk, publicly announced that he had once been a Communist and was prepared to give evidence against others who had been as well. He was released early from jail; following his 1951 HUAC appearance, in which he described his brief membership in the party and named names, his career recovered.[27]

The others remained silent and most were unable to obtain work in the American film and television industry for many years. Adrian Scott, who had produced four of Dmytryk's films – Murder, My Sweet; Cornered; So Well Remembered; and Crossfire – was one of those named by his former friend. Scott's next screen credit would not come until 1972 and he would never produce another feature film. Some of those blacklisted continued to write for Hollywood or the broadcasting industry surreptitiously, using pseudonyms or the names of friends who posed as the actual writers (those who allowed their names to be used in this fashion were called "fronts". Of the 204 who signed the amicus brief, 84 would be blacklisted themselves.[28] There was a more general chilling effect: Humphrey Bogart, who had been one of the most prominent members of the Committee for the First Amendment, felt compelled to write an article for Photoplay magazine denying he was a Communist sympathizer.[29] The Tenney Committee, which had continued its state-level investigations, summoned songwriter Ira Gershwin to testify about his participation in the committee.[30]
The May 7, 1948, issue of the Counterattack newsletter warned readers about a radio talk show that had recently expanded its audience by moving from the Mutual network to ABC: "Communist Party members and fellow-travelers have often been guests on [Arthur] Gaeth's program."

A number of non-governmental organizations participated in enforcing and expanding the blacklist; in particular, the American Legion, the conservative war veterans' group, was instrumental in pressuring the entertainment industry to exclude those of political sympathies it disagreed with. In 1949, the Americanism Division of the Legion issued its own blacklist – a roster of 128 people whom it claimed were participants in the "Communist Conspiracy". Among the names on the Legion's list was that of well-known playwright Lillian Hellman.[31] Hellman had written or contributed to the screenplays of approximately ten motion pictures up to that point; she would not be employed again by a Hollywood studio until 1966.

Another influential group was American Business Consultants Inc., founded in 1947. In the subscription information for its weekly publication Counterattack, "The Newsletter of Facts to Combat Communism", it declared that it was run by "a group of former FBI men. It has no affiliation whatsoever with any government agency." Notwithstanding that claim, it seems the editors of Counterattack had direct access to the files of both the Federal Bureau of Investigation and HUAC; the results of that access became widely apparent with the June 1950 publication of Red Channels. This Counterattack spinoff listed 151 people in entertainment and broadcast journalism, along with records of their involvement in what the pamphlet meant to be taken as Communist or pro-Communist activities.[32] A few of those named, such as Hellman, were already being denied employment in the motion picture, TV, and radio fields; the publication of Red Channels meant that scores more would be placed on the blacklist. That year, CBS instituted a loyalty oath which it required of all its employees.[33]

Jean Muir was the first performer to lose employment because of a listing in Red Channels. In 1950, Muir was named as a Communist sympathizer in the pamphlet, and was immediately removed from the cast of the television sitcom The Aldrich Family, in which she had been cast as Mrs. Aldrich. NBC had received between 20 and 30 phone calls protesting her being in the show. General Foods, the sponsor, said that it would not sponsor programs in which "controversial persons" were featured. Though the company later received thousands of calls protesting the decision, it was not reversed.[34]
HUAC returns (1951–1952)

In 1951, with the U.S. Congress now under Democratic control, HUAC launched a second investigation of Hollywood and Communism. As actor Larry Parks said when called before the panel,

Don't present me with the choice of either being in contempt of this committee and going to jail or forcing me to really crawl through the mud to be an informer. For what purpose? I don't think it is a choice at all. I don't think this is really sportsmanlike. I don't think this is American. I don't think this is American justice.[35]

Parks ultimately testified, becoming, however reluctantly, a "friendly witness", and found himself blacklisted, nonetheless.

In fact, the legal tactics of those refusing to testify had changed by this time; instead of relying on the First Amendment, they invoked the Fifth Amendment's shield against self-incrimination (though, as before, Communist Party membership was not illegal). While this usually allowed a witness to avoid "naming names" without being indicted for contempt of Congress, "taking the Fifth" before HUAC guaranteed that one would be added to the industry blacklist.[36] Historians at times distinguish between the relatively official blacklist – the names of those who (a) were called by HUAC and, in whatever manner, refused to co-operate and/or (b) were identified as Communists in the hearings – and the so-called graylist – those others who were denied work because of their political or personal affiliations, real or imagined; the consequences, however, were largely the same. The graylist also refers more specifically to those who were denied work by the major studios, but could still find jobs on Poverty Row: Composer Elmer Bernstein, for instance, was called by HUAC when it was discovered that he had written some music reviews for a Communist newspaper. After he refused to name names, pointing out that he had never attended a Communist Party meeting, he found himself composing music for movies such as Cat Women of the Moon.[37]
Anticommunist tract from the 1950s, decrying the "REDS of Hollywood and Broadway"

Like Parks and Dmytryk, others also co-operated with the committee. Some friendly witnesses gave broadly damaging testimony with less apparent reluctance, most prominently director Elia Kazan and screenwriter Budd Schulberg. Their co-operation in describing the political leanings of their friends and professional associates effectively brought a halt to dozens of careers and compelled a number of artists to depart for Mexico or Europe. Others were also forced abroad in order to work. Director Jules Dassin was among the best known of these. Briefly a Communist, Dassin had left the party in 1939. He was immediately blacklisted after Edward Dmytryk and fellow filmmaker Frank Tuttle named him to HUAC in 1952. Dassin left for France, and spent much of his remaining career in Greece.[38] Scholar Thomas Doherty describes how the HUAC hearings swept onto the blacklist those who had never even been particularly active politically, let alone suspected of being Communists:

[O]n March 21, 1951, the name of the actor Lionel Stander was uttered by the actor Larry Parks during testimony before HUAC. "Do you know Lionel Stander?" committee counsel Frank S. Tavenner inquired. Parks replied he knew the man, but had no knowledge of his political affiliations. No more was said about Stander either by Parks or the committee – no accusation, no insinuation. Yet Stander's phone stopped ringing. Prior to Parks's testimony, Stander had worked on ten television shows in the previous 100 days. Afterwards, nothing.[39]

When Stander was himself called before HUAC, he began by pledging his full support in the fight against "subversive" activities:

I know of a group of fanatics who are desperately trying to undermine the Constitution of the United States by depriving artists and others of Life, Liberty, and the Pursuit of Happiness without due process of law ... I can tell names and cite instances and I am one of the first victims of it ... [This is] a group of ex-Fascists and America-Firsters and anti-Semites, people who hate everybody, including Negroes, minority groups, and most likely themselves ... [T]hese people are engaged in a conspiracy outside all the legal processes to undermine the very fundamental American concepts upon which our entire system of democracy exists.[40]

Stander was clearly speaking of the committee itself.[41]

The hunt for subversives extended into every branch of the entertainment industry. In the field of animation, two studios in particularly were affected: United Productions of America (UPA) was purged of a large portion of its staff, while New York-based Tempo was entirely crushed.[42] The HUAC investigation also effectively destroyed families. Screenwriter Richard Collins, after a brief period on the blacklist, became a friendly witness and dumped his wife, actress Dorothy Comingore, who refused to name names. Divorcing Comingore, Collins took the couple's young son, as well. The family's story was later dramatized in the film Guilty by Suspicion (1991), in which the character based on Comingore "commits suicide rather than endure a long mental collapse".[43] In real life, Comingore succumbed to alcoholism and died of a pulmonary disease at the age of fifty-eight. In the description of historians Paul Buhle and David Wagner, "premature strokes and heart attacks were fairly common [among blacklistees], along with heavy drinking as a form of suicide on the installment plan".[44]

For all that, evidence that Communists were actually using Hollywood films as vehicles for subversion remained hard to come by. Schulberg reported that the manuscript of his novel What Makes Sammy Run? (later a screenplay, as well) had been subject to an ideological critique by Hollywood Ten writer John Howard Lawson, whose comments he had solicited. The significance of such interactions was questionable. As historian Gerald Horne describes, many Hollywood screenwriters had joined or associated with the local Communist Party chapter because it "offered a collective to a profession that was enmeshed in tremendous isolation at the typewriter. Their 'Writers' Clinic' had 'an informal "board" of respected screenwriters' – including Lawson and Ring Lardner Jr. – 'who read and commented upon any screenplay submitted to them. Although their criticism could be plentiful, stinging, and (sometimes) politically dogmatic, the author was entirely free to accept it or reject it as he or she pleased without incurring the slightest "consequence" or sanction.'"[45] Much of the onscreen evidence of Communist influence uncovered by HUAC was feeble at best. One witness remembered Stander, while performing in a film, whistling the left-wing "Internationale" as his character waited for an elevator. "Another noted that screenwriter Lester Cole had inserted lines from a famous pro-Loyalist speech by La Pasionaria about it being 'better to die on your feet than to live on your knees' into a pep talk delivered by a football coach."[41]

Others disagree about how Communists affected the film industry. The author Kenneth Billingsley, writing in Reason magazine, said that Trumbo wrote in The Daily Worker about films which he said communist influence in Hollywood had prevented from being made: among them were proposed adaptations of Arthur Koestler's anti-totalitarian works Darkness at Noon and The Yogi and the Commissar, which described the rise of communism in Russia.[46] Authors Ronald and Allis Radosh, writing in Red Star over Hollywood: The Film Colony's Long Romance with the Left, said that Trumbo bragged about how he and other party members stopped anti-communist films from being produced.[47]
Height (1952–1956)

In 1952, the Screen Writers Guild – which had been founded two decades before by three future members of the Hollywood Ten – authorized the movie studios to "omit from the screen" the names of any individuals who had failed to clear themselves before Congress. Writer Dalton Trumbo, for instance, one of the Hollywood Ten and still very much on the blacklist, had received screen credit in 1950 for writing, years earlier, the story on which the screenplay of Columbia Pictures' Emergency Wedding was based. There would be no more of that until the 1960s. The name of Albert Maltz, who had written the original screenplay for The Robe in the mid-1940s, was nowhere to be seen when the movie was released in 1953.[48]

As William O'Neill describes, pressure was maintained even on those who had ostensibly "cleared" themselves:

On December 27, 1952, the American Legion announced that it disapproved of a new film, Moulin Rouge, starring José Ferrer, who used to be no more progressive than hundreds of other actors and had already been grilled by HUAC. The picture itself was based on the life of Toulouse-Lautrec and was totally apolitical. Nine members of the Legion had picketed it anyway, giving rise to the controversy. By this time, people were not taking any chances. Ferrer immediately wired the Legion's national commander that he would be glad to join the veterans in their "fight against communism".[49]

The group's efforts dragged many others onto the blacklist: In 1954, "[s]creenwriter Louis Pollock, a man without any known political views or associations, suddenly had his career yanked out from under him because the American Legion confused him with Louis Pollack, a California clothier, who had refused to co-operate with HUAC."[50]

During this same period, a number of influential newspaper columnists covering the entertainment industry, including Walter Winchell, Hedda Hopper, Victor Riesel, Jack O'Brian, and George Sokolsky, regularly offered up names with the suggestion that they should be added to the blacklist.[51] Actor John Ireland received an out-of-court settlement to end a 1954 lawsuit against the Young & Rubicam advertising agency, which had ordered him dropped from the lead role in a television series it sponsored. Variety described it as "the first industry admission of what has for some time been an open secret – that the threat of being labeled a political non-conformist, or worse, has been used against show business personalities, and that a screening system is at work determining these [actors'] availabilities for roles".[52]
The first Hollywood movie to overtly take on McCarthyism, Storm Center appeared in 1956. Bette Davis "plays a small-town librarian who refuses, on principle, to remove a book called 'The Communist Dream' from the shelves when the local council deems it subversive".[53]

The Hollywood blacklist had long gone hand in hand with the Red-baiting activities of J. Edgar Hoover's FBI. Adversaries of HUAC such as lawyer Bartley Crum, who defended some of the Hollywood Ten in front of the committee in 1947, were labeled as Communist sympathizers or subversives and targeted for investigation themselves. Throughout the 1950s, the FBI tapped Crum's phones, opened his mail, and placed him under continuous surveillance. As a result, he lost most of his clients and, unable to cope with the stress of ceaseless harassment, committed suicide in 1959.[54] Intimidating and dividing the left is now seen as a central purpose of the HUAC hearings. Fund-raising for once-popular humanitarian efforts became difficult, and despite the sympathies of many in the industry there was little open support in Hollywood for causes such as the Civil Rights Movement and opposition to nuclear weapons testing.[55]

The struggles attending the blacklist were played out metaphorically on the big screen in various ways. As described by film historian James Chapman, "Carl Foreman, who had refused to testify before the committee, wrote the western High Noon (1952), in which a town marshal (played, ironically, by friendly witness Gary Cooper) finds himself deserted by the good citizens of Hadleyville (read: Hollywood) when a gang of outlaws who had terrorized the town several years earlier (read: HUAC) returns."[56] Cooper's lawman cleaned up Hadleyville, but Foreman was forced to leave for Europe to find work. Even more famously, Kazan and Schulberg collaborated on a movie widely seen as justifying their decision to name names. On the Waterfront (1954) became one of the most honored films in Hollywood history, winning eight Academy Awards, including Oscars for Best Film, Kazan's direction, and Schulberg's screenplay. The film featured Lee J. Cobb, one of the best known actors to name names. Time Out Film Guide argues that the film is "undermined" by its "embarrassing special pleading on behalf of informers".[57]

After his release from prison, Herbert Biberman of the Hollywood Ten directed Salt of the Earth, working independently in New Mexico with fellow blacklisted Hollywood professionals – producer Paul Jarrico, writer Michael Wilson, and actors Rosaura Revueltas and Will Geer. The film, concerning a strike by Mexican-American mine workers, was denounced as Communist propaganda when it was completed in 1953. Distributors boycotted it, newspapers and radio stations rejected advertisements for it, and the projectionists' union refused to run it. Nationwide in 1954, only around a dozen theaters exhibited it.[58]
Breaking the blacklist (1957–present)

A key figure in bringing an end to blacklisting was John Henry Faulk. Host of an afternoon comedy radio show, Faulk was a leftist active in his union, the American Federation of Television and Radio Artists. He was scrutinized by AWARE, one of the private firms that examined individuals for signs of Communist sympathies and "disloyalty". Marked by the group as unfit, he was fired by CBS Radio. Almost alone among the many victims of blacklisting, Faulk decided to sue AWARE in 1957.[59] Though the case would drag through the courts for years, the suit itself was an important symbol of the building resistance to the blacklist.

The initial cracks in the entertainment industry blacklist were evident on television, specifically at CBS. In 1957, blacklisted actor Norman Lloyd was hired by Alfred Hitchcock as an associate producer for his anthology series Alfred Hitchcock Presents, then entering its third season on the network.[60] On November 30, 1958, a live CBS production of Wonderful Town, based on short stories written by then-Communist Ruth McKenney, appeared with the proper writing credit of blacklisted Edward Chodorov, along with his literary partner, Joseph Fields.[61] The following year, actress Betty Hutton insisted that blacklisted composer Jerry Fielding be hired as musical director for her new series, also on CBS.[62] The first main break in the Hollywood blacklist followed soon after. On January 20, 1960, director Otto Preminger publicly announced that Dalton Trumbo, one of the best known members of the Hollywood Ten, was the screenwriter of his forthcoming film Exodus. Six-and-a-half months later, with Exodus still to debut, the New York Times announced that Universal Pictures would give Trumbo screen credit for his role as writer on Spartacus, a decision star Kirk Douglas is now recognized as largely responsible for.[63] On October 6, Spartacus premiered – the first movie to bear Trumbo's name since he had received story credit on Emergency Wedding in 1950. Since 1947, he had written or co-written approximately seventeen motion pictures without credit. Exodus followed in December, also bearing Trumbo's name. The blacklist was now clearly coming to an end, but its effects continue to reverberate even until the present.[64]

John Henry Faulk won his lawsuit in 1962. With this court decision, the private blacklisters and those who used them were put on notice that they were legally liable for the professional and financial damage they caused. This helped to bring an end to publications such as Counterattack.[65] Like Adrian Scott and Lillian Hellman, however, a number of those on the blacklist remained there for an extended period – Lionel Stander, for instance, could not find work in Hollywood until 1965.[66] Some of those who named names, like Kazan and Schulberg, argued for years after that they had made an ethically proper decision. Others, like actor Lee J. Cobb and director Michael Gordon, who gave friendly testimony to HUAC after suffering on the blacklist for a time, "concede[d] with remorse that their plan was to name their way back to work".[67] And there were those more gravely haunted by the choice they had made. In 1963, actor Sterling Hayden declared,

I was a rat, a stoolie, and the names I named of those close friends were blacklisted and deprived of their livelihood.[68]

Scholars Paul Buhle and Dave Wagner state that Hayden "was widely believed to have drunk himself into a near-suicidal depression decades before his 1986 death".[68]

Into the 21st century, the Writers Guild pursued the correction of screen credits from movies of the 1950s and early 1960s to properly reflect the work of blacklisted writers such as Carl Foreman and Hugo Butler.[69] On December 19, 2011, the guild, acting on a request for an investigation made by his dying son Christopher Trumbo, announced that Dalton Trumbo would get full credit for his work on the screenplay for the 1953 romantic comedy Roman Holiday, almost sixty years after the fact.[70]
The Hollywood Ten and other 1947 blacklistees
The Hollywood Ten
The Hollywood Ten in November 1947 waiting to be fingerprinted in the U.S. Marshal's office after being cited for contempt of Congress. Front row (from left): Herbert Biberman, attorneys Martin Popper and Robert W. Kenny, Albert Maltz, Lester Cole. Middle row: Dalton Trumbo, John Howard Lawson, Alvah Bessie, Samuel Ornitz. Back row: Ring Lardner Jr., Edward Dmytryk, Adrian Scott.

The following ten individuals were cited for contempt of Congress and blacklisted after refusing to answer questions about their alleged involvement with the Communist Party:[71]

Alvah Bessie, screenwriter
Herbert Biberman, screenwriter and director
Lester Cole, screenwriter
Edward Dmytryk, director
Ring Lardner Jr., screenwriter
John Howard Lawson, screenwriter
Albert Maltz, screenwriter
Samuel Ornitz, screenwriter
Adrian Scott, producer and screenwriter
Dalton Trumbo, screenwriter

In late September 1947, HUAC subpoenaed 79 individuals on a claim that they were subversive and the supposition that they injected Communist propaganda into their films. Although never substantiating this claim, the investigators charged them with contempt of Congress when they refused to answer the questions about their membership in the Screen Writers Guild and Communist Party. The Committee demanded they admit their political beliefs and name names of other Communists. Nineteen of those refused to co-operate, and due to illnesses, scheduling conflicts, and exhaustion from the chaotic hearings, only 10 appeared before the Committee. These men became known as the Hollywood Ten.[72]

Belonging to the Communist Party did not constitute a crime, and the Committee's right to investigate these men was questionable in the first place. These men relied on the First Amendment's right to privacy, freedom of speech, and freedom of thought, but the Committee charged them with contempt of Congress for refusing to answer questions. Later defendants – except Pete Seeger – tried different strategies.[73]

Acknowledging the potential for punishment, the Ten still took bold stands, resisting the authority of HUAC. They yelled at the Chairman and treated the Committee with open indignation, emanating negativity and discouraging outside public favor and help. Upon receiving their contempt citations, they believed the Supreme Court would overturn the rulings, which did not turn out to be the case, and as a result, they were convicted of contempt and fined $1,000 each (or, over $10,700 USD in 2016 dollars, when adjusted for inflation), and sentenced to six-months to one-year prison terms.[74][better source needed]

HUAC did not treat the Ten with respect either, refusing to allow most of them to speak for more than just a few words at a time. Meanwhile, witnesses who had arranged to co-operate with the Committee (such as the anti-Communist screenwriter Ayn Rand) were allowed to speak at length.[75]

Martin Redish suggests that at this time, the First Amendment's right of free expression in these cases was used to protect the powers of the government accuser(s), instead of the rights of the citizen-victims.[76] After witnessing the well-publicized ineffectiveness of the Ten's defense strategy, later defendants chose to plead the Fifth Amendment (against self-incrimination), instead.

Public support for the Hollywood Ten wavered, as everyday citizen-observers were never really sure what to make of them. Some of these men later wrote about their experiences as part of the Ten. John Howard Lawson, the Ten's unofficial leader, wrote a book attacking Hollywood for appeasing HUAC. While mostly criticizing the studios for their weakness, Lawson also defends himself/the Ten and criticizes Edward Dmytryk for being the only one to recant and eventually co-operate with HUAC.[77]

In his 1981 autobiography, Hollywood Red, screenwriter Lester Cole stated that all of the Hollywood Ten had been Communist Party USA members at some point.[78] Other members of the Hollywood Ten, such as Dalton Trumbo[79] and Edward Dmytryk,[80] publicly admitted to being Communists while testifying before the Committee.

When Dmytryk wrote his memoir about this period, he denounced the Ten, and defended his decision to work with HUAC. He claimed to have left the Communist Party before having been subpoenaed, defining himself as the "odd man out". He condemns the Ten's legal tactic of defiance, and regrets staying with the group for as long as he did.[81]
Others

Hanns Eisler, composer[82]
Bernard Gordon, screenwriter[83]
Joan LaCour Scott, screenwriter[84]

People first blacklisted between January 1948 and June 1950

(an asterisk after the entry indicates the person was also listed in Red Channels)

Ben Barzman, screenwriter[85]
Paul Draper, actor and dancer*[86]
Sheridan Gibney, screenwriter[87]
Paul Green, playwright and screenwriter[88]
Lillian Hellman, playwright and screenwriter*[89]
Canada Lee, actor[90]
Paul Robeson, actor and singer[91]
Edwin Rolfe, screenwriter and poet[92]
William Sweets, radio personality*[93]
Richard Wright, writer[88]

The Red Channels list

(see, e. g., Schrecker [2002], p. 244; Barnouw [1990], pp. 122–124)

Larry Adler, actor and musician
Luther Adler, actor and director
Stella Adler, actor and teacher
Edith Atwater, actor
Howard Bay, scenic designer
Ralph Bell, actor
Leonard Bernstein, composer and conductor
Walter Bernstein, screenwriter, mentioned in Venona intercepts of Soviet Agents
Marc Blitzstein, composer
Millen Brand, writer
Oscar Brand, folk singer
Joseph Edward Bromberg, actor
Himan Brown, producer and director
John Brown, actor
Abe Burrows, playwright and lyricist
Morris Carnovsky, actor
Cliff Carpenter, actor
Vera Caspary, writer
Edward Chodorov, screenwriter and producer
Jerome Chodorov, writer
Mady Christians, actor
Lee J. Cobb, actor
Marc Connelly, playwright
Aaron Copland, composer
Norman Corwin, writer
Howard Da Silva, actor
Roger De Koven, actor
Dean Dixon, conductor
Olin Downes, music critic
Alfred Drake, actor and singer
Paul Draper, actor and dancer
Howard Duff, actor
Clifford J. Durr, attorney
Richard Dyer-Bennet, folk singer
José Ferrer, actor
Louise Fitch (Lewis), actor
Martin Gabel, actor
Arthur Gaeth, radio commentator
William S. Gailmor, journalist and radio commentator
John Garfield, actor
Will Geer, actor
Jack Gilford, actor and comedian
Tom Glazer, folk singer
Ruth Gordon, actor and screenwriter
Lloyd Gough, actor
Morton Gould, pianist and composer
Shirley Graham, writer
Ben Grauer, radio and TV personality
Mitchell Grayson, radio producer and director
Horace Grenell, conductor and music producer



Uta Hagen, actor and teacher
Dashiell Hammett, writer
E. Y. "Yip" Harburg, lyricist
Robert P. Heller, television journalist
Lillian Hellman, playwright and screenwriter
Jon Hering, intern
Nat Hiken, writer and producer
Rose Hobart, actor
Judy Holliday, actor and comedian
Roderick B. Holmgren, journalist
Lena Horne, singer and actor
Langston Hughes, writer
Marsha Hunt, actor
Leo Hurwitz, director
Charles Irving, actor
Burl Ives, folk singer and actor
Sam Jaffe, actor
Leon Janney, actor
Joe Julian, actor
Garson Kanin, writer and director
George Keane, actor
Donna Keath, radio actor
Pert Kelton, actor
Alexander Kendrick, journalist and author
Adelaide Klein, actor
Howard Koch, screenwriter
Tony Kraber, actor
Millard Lampell, screenwriter
John La Touche, lyricist
Arthur Laurents, writer
Gypsy Rose Lee, actor and ecdysiast
Madeline Lee, actress[d]
Ray Lev, classical pianist
Philip Loeb, actor
Ella Logan, actor and singer
Alan Lomax, folklorist and musicologist
Avon Long, actor and singer
Joseph Losey, director
Peter Lyon, television writer
Aline MacMahon, actor
Paul Mann, director and teacher
Margo, actor and dancer
Myron McCormick, actor
Paul McGrath, radio actor
Burgess Meredith, actor
Arthur Miller, playwright
Henry Morgan, actor
Zero Mostel, actor and comedian
Jean Muir, actor
Meg Mundy, actor
Lyn Murray, composer and choral director



Ben Myers, attorney
Dorothy Parker, writer
Arnold Perl, producer and writer
Minerva Pious, actor
Samson Raphaelson, screenwriter and playwright
Bernard Reis, accountant
Anne Revere, actor
Kenneth Roberts, writer
Earl Robinson, composer and lyricist
Edward G. Robinson, actor
William N. Robson, radio and TV writer
Harold Rome, composer and lyricist
Norman Rosten, writer
Selena Royle, actor
Coby Ruskin, TV director
Robert William St. John, journalist, broadcaster
Hazel Scott, jazz and classical musician
Pete Seeger, folk singer
Lisa Sergio, radio personality
Artie Shaw, jazz musician
Irwin Shaw, writer, playwright
Robert Lewis Shayon, former president of radio and TV directors' guild
Ann Shepherd, actor
William L. Shirer, journalist, broadcaster
Allan Sloane, radio and TV writer
Howard K. Smith, journalist, broadcaster
Gale Sondergaard, actor
Hester Sondergaard, actor
Lionel Stander, actor
Johannes Steel, journalist, radio commentator
Paul Stewart, actor
Elliott Sullivan, actor
William Sweets, radio personality
Helen Tamiris, choreographer
Betty Todd, director
Louis Untermeyer, poet
Hilda Vaughn, actor
J. Raymond Walsh, radio commentator
Sam Wanamaker, actor
Theodore Ward, playwright
Fredi Washington, actor
Margaret Webster, actor, director and producer
Orson Welles, actor, writer and director
Josh White, blues musician
Irene Wicker, singer and actor
Betty Winkler (Keane), actor
Martin Wolfson, actor
Lesley Woods, actor
Richard Yaffe, journalist, broadcaster

Others first blacklisted after June 1950

Eddie Albert, actor[94]
Lew Amster, screenwriter[95]
Richard Attenborough, actor, director and producer[96]
Norma Barzman, screenwriter[97]
Sol Barzman, screenwriter[98]
Orson Bean, actor[99]
Albert Bein, screenwriter[95]
Harry Belafonte, actor and singer[100]
Barbara Bel Geddes, actress[101]
Ben Bengal, screenwriter[102]
Seymour Bennett, screenwriter[103]
Leonardo Bercovici, screenwriter[43]
Herschel Bernardi, actor[104]
John Berry, actor, screenwriter and director[105]
Henry Blankfort, screenwriter[106]
Laurie Blankfort, artist[106]
Roman Bohnen, actor[107]
Allen Boretz, screenwriter and songwriter[108]
Phoebe Brand, actress[109]
John Bright, screenwriter[110]
Phil Brown, actor[111]
Harold Buchman, screenwriter[112]
Sidney Buchman, screenwriter[113]
Luis Buñuel, director[114]
Val Burton, screenwriter[115]
Hugo Butler, screenwriter[116]
Alan Campbell, screenwriter[117]
Charles Chaplin, actor, director and producer[118]
Maurice Clark, screenwriter[119]
Richard Collins, screenwriter[120]
Charles Collingwood, radio commentator[121]
Dorothy Comingore, actress[122]
Jeff Corey, actor[123]
George Corey, screenwriter[124]
Irwin Corey, actor and comedian[125]
Oliver Crawford, screenwriter[126]
John Cromwell, director[127]
Charles Dagget, animator[128][e]
Danny Dare, choreographer[129][f]
Jules Dassin, director[130]
Ossie Davis, actor[131]
Ruby Dee, actress[132]
Dolores del Río, actress[133]
Karen DeWolf, screenwriter[134]
Howard Dimsdale, writer[44]
Ludwig Donath, actor[107]
Arnaud d'Usseau, screenwriter[135]
Phil Eastman, cartoon writer[136]
Leslie Edgley, screenwriter[137]
Edward Eliscu, screenwriter[138]
Faith Elliott, animator[139]
Cy Endfield, screenwriter and director[140]
Guy Endore, screenwriter[135]
Francis Edward Faragoh, screenwriter[141]
Frances Farmer, actress[142]
Howard Fast, writer[143]
John Henry Faulk, radio personality[144]
Jerry Fielding, composer[62]
Carl Foreman, producer and screenwriter[145]
Anne Froelick, screenwriter[44]
Lester Fuller, director[146]
Bert Gilden, screenwriter[147]
Lee Gold, screenwriter[148]
Harold Goldman, screenwriter[149]
Michael Gordon, director[150]
Jay Gorney, screenwriter[151]
Lee Grant, actress[152]
Morton Grant, screenwriter[153]
Anne Green, screenwriter[154]
Jack T. Gross, producer[155]
Margaret Gruen, screenwriter[156]
David Hilberman, animator[157]
Tamara Hovey, screenwriter[158]
John Hubley, animator[159]
Edward Huebsch, screenwriter[160]
Ian McLellan Hunter, screenwriter[161]
Kim Hunter, actress[162]
John Ireland, actor[52]
Daniel James, screenwriter[163]
Paul Jarrico, producer and screenwriter[164]
Gordon Kahn, screenwriter[44]
Victor Kilian, actor[165]
Sidney Kingsley, playwright[166]
Alexander Knox, actor[167]
Mickey Knox, actor[168]
Lester Koenig, producer[169]
Charles Korvin, actor[170]
Hy Kraft, screenwriter[171]
Constance Lee, screenwriter[172]
Will Lee, actor and comic
Robert Lees, screenwriter[161]
Carl Lerner, editor and director[173]
Irving Lerner, director[174]
Sam Levene, actor[175]
Lewis Leverett, actor[176]
Alfred Lewis Levitt, screenwriter[177]
Helen Slote Levitt, screenwriter[177]
Mitch Lindemann, screenwriter[155]
Norman Lloyd, actor[178]
Ben Maddow, screenwriter[179]
Arnold Manoff, screenwriter[180]
John McGrew, animator[181]
Ruth McKenney, writer[182]
Bill Meléndez, animator[183]
John "Skins" Miller, actor[184]
Paula Miller, actress[176]
Josef Mischel, screenwriter[185]
Karen Morley, actress[186]
Henry Myers, screenwriter[187]
Mortimer Offner, screenwriter[138]
Alfred Palca, writer and producer[188]
Larry Parks, actor[189]
Leo Penn, actor[190]
George Pepper (film producer)[191]

৪৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:০৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী পক্ষ সব কালেই ভয়ানকভাবে নৃসংস ছিল।
মুক্তিযুদ্ধ পক্ষ সব কালে মার খেয়েও প্রতিশোধ নেয়নি।

ঢাকার সব লেখক বুদ্ধিজীবী সাফা করার পরও মুক্তিযোদ্ধারা ১৬ ডিসেম্বরের পর প্রতিশোধ নেয় নি।

১৫ই আগষ্টের ক্যু'বংগবন্ধু হত্যার পর আরো ৬৩ জন খতম হয়েছিলো। রাসেল বেচে যাওয়ার পরও খুজে খুন করে। এর পর, ৩রা নভেম্বর পাল্টা ক্যু হয়েছিল জেনারেল খালেদ মোশারফের নেতৃত্বে;........


।
হাসান কালবৈশাখীর এই প্রতিটা কথা প্রতিটা মানুষের গভীরভাবে ভাবা উচিত।
ভয়ংকর অপরাধীদের ছেড়ে দেয়া হলে তারা এই মহত্ব্রের দাম দেয় বিশ্বাসঘাতকতা দিয়ে।
এজন্য পৃথিবীর কোন দেশে বিপ্লবের পর বিপ্লবের একটা শত্রুকেও জীবিত রাখা হয়না।

৪৭| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:৩১

অনল চৌধুরী বলেছেন: Gone with the wind,Cassablanca,Ten Commendments,Spartacus,The Long Duel,Ben-Hur,The Big Country,One Million Years BC -এইসব পুরানো ছবি দেখেন।
Burt Lancaster,Gregory Peck,Kirk Douglas,Peter " o Tool,Rock Hudson,Yul Bryner,Chlarton Heston,Burt Lancaster,Lee Marvin-এদের ছবি দেখেন।চিন্তার অনেক কিছু পাবেন।এর মধ্যে ১৯৬০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ''Spartacus''এর লেখক হাওয়ার্ড ফাষ্টকে কারাগারেও যেতে হয়েছিলো।
অামার কাছে যেকোন বিষয়ে ছবির নাম নাম জানতে চাইলে আমি জানিয়ে দিতে পারবো।

৪৮| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


নীচের গুলো দেখা হয়েছে, দেখি এগুলো আবারও দেখবো, আশাকরি:

Cassablanca,Ten Commendments, Spartacus, Ben-Hur,The Big Country,One Million Years BC

৪৯| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:৩৪

অনল চৌধুরী বলেছেন: হলিউড ভিয়েতনাম যুদ্ধের উপর নির্মিত প্রায় প্রতিটা ছবিতেই ভিয়েতনাম যুদ্ধকে সমাজতান্ত্রিকদের ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখানো হয়।
হাতে গোণা কয়েকটা ব্যাতিক্রমের মধ্যে একটা হচ্ছে অলিভার ষ্টোন অভিনীত প্লাটুন।এই ছবিটা ১৯৯৬ সালে শ্রেষ্ঠ ছবি হিসেবে অস্কার পুরষ্কারও পায়।দেখেছেন?

৫০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৫৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: হো চি মিন ভিয়েতনামে সমাজতান্ত্রিক সরকারই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।অার তাতেই ক্ষেপে যায় এ্যামেরিকা।এর বিস্তার রোধের জন্য শুরু করে গণহত্যা-নির্যাতন।

৫১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৩৪

অনল চৌধুরী বলেছেন: ফ্রান্সে পড়লে সমস্যা কি? মার্কস তো জার্মানী থেকে সবচেয়ে বড় দেশ দখলকারী ইংল্যান্ডে পালিয়েছিলেন।
লেনিন ফিনল্যান্ডে।খোমেনীও ফ্রান্স থেকেই রেজা শাহের বিরুদ্ধে অান্দোলন পরিচালনা করেছিলেন।
কে কোথায় থাকলেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ না,
। না,কি করলেন সেটাই গুরুত্বপূর্ণ।