নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফেয়ার ভোট ও সঠিক প্রার্থী দিলে শেখ হাসিনা সহজেই জয়ী হবেন।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:২১



যারা আগামী ভোটে শেখ হাসিনাকে ভোট দেবেন, তারা ফেয়ার ভোট হলেও উনাকে ভোট দেবেন, ফেয়ার ভোট না হলেও, ওদের ভোট শেখ হাসিনার দিকে চলে যাবে। সমস্যা হচ্ছে, যারা 'ফেয়ার ভোট' চাচ্ছেন, তাঁদের বিরাট অংশ শেখ হাসিনার ক্লাসিক্যাল প্রাথীদের ভোট দেবেন না; তারা অবশ্য 'ফেয়ার ভোটের ফেয়ার ব্যালটটাকে, কোন একজন ফেয়ার প্রার্থীকে দেয়ার দেয়ার চেষ্টা করবেন'; যদি শেখ হাসিনা 'ফেয়ার প্রার্থী' দিতে পারেন, ভোট উনিই পাবেন।

যারা 'ফেয়ার ভোট' চাচ্ছেন, তারা সচেতন ভোটার, তারা একজন 'আন-ফেয়ার প্রার্থী'কে নিশ্চয় ভোট দেবেন না; এদের ভোট শামীম ওসমান, ড: হাছান মাহমুদ, হাজী সেলিম, মায়া, ফালু, আমান উল্লা আমান, লালু ভুলু, ইলিয়াস আলী, ড: খোন্দকার মোশারফ, মওদুদরা পাবেন না; এদের ভোট পেতে হলে, প্রার্থীকে কমপক্ষে ড: কামাল হোসেন, ড: ইউনুছ, ড: আকবর আলী খান, ডা: জাফর উল্লাহর মতো লোক হতে হবে।

শেখ হাসিনা চাইলে, বাংলাদেশে ড: কামাল হোসেন, ড: ইউনুছ, ড: আকবর আলী খান, সহিদুল আলমের মত ২০০ লোক অবশ্যই খুঁজে পাওয়া যাবে; এই রকম ২০০ শতের সাথে আওয়ামী লীগের শ'খানেক মিশিয়ে ৩০০ জনের লিষ্ট করে, 'ফেয়ার প্রার্থীদের' পক্ষে ভোট চাইলে শেখ হাসিনা সহজে জয়ী হবেন।

এই ধরণের 'ফেয়ার প্রার্থী' দিয়ে ফেয়ার ভোট দিলে, ভোটের পদ্ধতি বদলাতে হবে: ভোট হবে, পার্টির প্রতীকে, বা পার্টির নামে; ব্যালটে পার্টির প্রতীকে সীল মারা হবে, এই পদ্ধতিতে ইসরায়েলে ভোট হয়; আমরা একলাফে বিশ্বের সবচেয়ে পরিস্কার গণতন্ত্রের দেশের সারিতে চলে যাবো; তখন কেহ জালভোট, মালভোটের দোষ দিতে পারবে না; সর্বাধিক ইহুদী-ভোটের দোষ দেবে, ইহুদী ভোট হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে ফেয়ার ভোট।

আইয়ুব খানের বেসিক গণতন্ত্র বাংগালীরা পছন্দ করেনি বলেই, বাংগালীরা আলাদা হয়ে গেছেন; আলাদা হওয়ার পর, এখন 'বেসিক গণতন্ত্র, বেসিক ভোট'ও নেই; মানুষ ফেয়ার ভোট চাচ্ছেন; বাংলাদেশ হয়েছিল ন্যায় প্রতিষ্ঠা করার জন্য; ফেয়ার ভোট ব্যতিত ন্যায়ের প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়; মানুষ ফেয়ার ভোট চাচ্ছেন, ফেয়ার ভোট দিতেই হবে, আজ হোক, কাল হোক; আজকে দেয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

ফেয়ার ভোটের সাথে 'ফেয়ার প্রাথী' দিলে শুধু মাত্র শেখ হাসিনার জয়ের সম্ভাবনা আছে!




মন্তব্য ৬৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৬৭) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৩৭

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: যেখানে ভোট কেন্দ্রে ভোটার নাই জাল ভোটের জুড়ি নাই। ভোট উৎসবে সাধারন ভোটার দের ফিরিয়ে আনা কঠিন। আমরা চাই ফেয়ার ভোটের মাধ্যমে ন্যায় প্রতিষ্ঠা হোক।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সবাই ফেয়ার ভোট চাচ্ছেন, এটা ঠিক আছে; ভোটারেরা যদি 'ফেয়ার প্রার্থী'কে ভোট দেন, কোন সমস্যা হওয়ার কথা নয়।

২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৪৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: আইয়ুব খানের বেসিক গণতন্ত্র বাংগালীরা পছন্দ করেনি বলেই, বাংগালীরা আলাদা হয়ে গেছেন-এতোকিছু বুঝে বেশীরভাগ বাঙ্গালী যুদ্ধে অংশ নেয়নি।তারা পাকিস্তানের সাথেই খাকতে চেয়েছিলো।জাতীয়তাবোধকে স্থান দেয়ার মতো জ্ঞান-বুদ্ধি খুব কম লোকেরই ছিলো।এখন পর্যন্ত ক্রিকেট খেলায় বেশীরভাগ লোকের পাকিস্তানকে সমর্থন এর প্রমাণ।
কিন্ত ২৫শে মার্চ রাত থেবক শুরু হওয়া গণহত্যা অঅর নারী নির্যাতন তাদের বিক্ষুদ্ধ করে তোল।যারা এসবের শিকার হয়েছিলো,তাদর জীবনে একমাত্র উদ্দেশ্য ছিলো পাকিস্তানী সৈন্যদের হত্যা করা।
ফেয়ার ভোটের সাথে 'ফায়ার প্রাথী' দিলে.....
-দিল্লী .....।ওহি হোগা যো মন্জুর এ খোদা ।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি জানি না, আপনার বয়স কতো, ১৯৭১ সাল দেখার সুযোগ আপনার হয়েছিলো কিনা, সেই জেনারশনকে বুঝার সুযোগ হয়েছিলো কিনা; সেটার সাথে আজকের জেনারেশনের কোন মিল নেই; ১৯৭২, ১৯৭৫ সালগুলোতে মানুষ হতাশ হয়ে, বদলে গেছে।

৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৫৭

কলাবাগান১ বলেছেন: "তারা পাকিস্তানের সাথেই খাকতে চেয়েছিলো"

কিছু গরু ছাগল আর রাজাকার ছাড়া আর কেউ পাকিস্তানের সাথেই খাকতে চায় নাই।
লেজ দেখা যায় অনল চৌধুরী..........

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেড় কোটী পাকীদের সাথে থাকতে চেয়েছিলো; জামাত ও ৫৫ হাজার বাংগালী বাংলাদেশের বিপক্ষে যুদ্ধ করেছে; তারপরও বাংগালীরা জয়ী হয়েছেন; ঐ দেড় কোটী, জামাত, ৫৫ হাজারের বংশধরেরা কখনো বাংলাদেশের ভালো চাইবে না

৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:২২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভালই লিখেছেন, ফেয়ার প্রার্থী দিলে হাসিনার জেতার বেশ সম্ভাবনা আছে । আরো দু একটা ডক্টরের নাম কি যোগ করা যায়না !! ফেয়ার ভোট হলে পার হয়ে আসার সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দেয়া খুব একটা সহজ হবেনা!! তবে বুম বাম, ডুস ডাস হলে বাটি চালান দিয়েও ডক্টরদেরকে খুঁজে পাওয়া যাবেনা ।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৭:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


উচ্চ-শিক্ষিতরা েগম জিয়াকে কোনদিন সাপোর্ট করেনি; একমাত্র ব্যতিক্রম ড: এমাজুদ্দিন সাহেব।
এখনো শেখ হাসিনার উপর অনেকের আস্হা আছে; উনি যদি সৎ-মনে চান, অনেক এগিয়ে আসবেন।

৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৩১

অনল চৌধুরী বলেছেন: কলাবাগান১ বলেছেন:....................-সরকারের মোসাহেবী করতে পড়াশোনা করতে হয়না কিন্ত ইতিহাসরে সত্য জানতে গেলে পড়তে হয়।
তোতাপাখির মতো শেখানো বুলি দিয়ে সত্য জানা যায় না

৭ ই মার্চের পর পাকিস্তানের সাথে অাবার কিসের আলোচনা?

ইয়াহিয়া যে চারটা দাবীর ব্যাপারে একমত হয়েছিলো,তার মধ্যে প্রধান ছিলো গণপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। ইয়াহিয়া যাওয়ার সময় বাঙ্গালীদের হাতে ক্ষমতা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলো।
মহানন্দে রাতে ঘুমাতে গেলা বাঙ্গালী।অার একটু পরেই শুরু হলো গণহত্যা।এসব কি জানা আছে?

৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৩৪

অনল চৌধুরী বলেছেন: ১৯৭২, ১৯৭৫ সালগুলোতে মানুষ হতাশ হয়ে, বদলে গেছে। -এক রাতেই? মোশতাক রেডিওতে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ ঘোষণা দিলো অার তারা মেনে নিলো?
বাঙ্গালীর বিষ সাপের চেয়েও ভয়ংকর।
স্বার্থে আঘাত লাগলে এরা যে কোন কিছু করতে পারে।
নীতি-আদর্শ বলে এদের বেশীরভাগেরই কোন কালেই কিছু ছিলোনা।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


একদিনে, একরাতে কিছু বদলায় না; তবে, দিন ও রাতগুলো যোগ হয়ে ৪৭ বছর হয়েছে।

সাধারণ মানুষের স্বার্থ এত ছোট থাকে যে, রাষ্ট্রীয় ভিক্ষুকও তা পুরণ করতে পারে।

৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৪৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: স্বাথে আঘাত হানলে কোন জাতি ঠিক থাকতে পারে?? একটু বলবেন কি??

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাপান, জামর্মানেরা নিজেদের কিছু হারায়েও অন্যদের জন্য, ও বিশ্বের জন্য কিছু করতে চাচ্ছে

৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:০৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: অমি জাতিগত স্বার্থের কথা বলিনি,ব্যাক্তিগত স্বার্থের কথা বলেছি।
একজন ? ব্যাক্তি যতে ভালোই হোক,সে কারো অন্যায় স্বার্থের বিরুদ্ধে যাওয়া মাত্র এদেশের মানুষ তার বিরুদ্ধে শত্রুতা শুরু করে।
এজন্যই আজ দেশে কোন ক্ষেত্রেই একটা ভালো মানুষের দেখাও পাওয়া যায় না অপরাধী ছাড়া।
এই যে মেয়েদের সন্মান রক্ষা করতে গিয়ে আমি এতো বড় অপমাণিত হলাম,কোন মেয়ে কি এজন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে?

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


পরিচয়ে, অপরিচয়ে বেশীরভাগ মানুষ জাতির জন্য ভালো কিছু করার চেষ্টা করছেন।

৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:১৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ফেয়ার প্রার্থি পরে।

শুধু হাসিনা vs খালেদা দাড়াক। কে কত % পাবে?

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ফেয়ার ভোট ও ফেয়ার প্রার্থীর কথা এলে বেগম জিয়া ভোটে দাঁড়ানোর প্রশ্ন আসবে না।

১০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৪০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনার দৃষ্টিতে খালেদা আনফেয়ার?

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৫:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ফেয়ার ভোট বড় গণতান্ত্রিক ভাবনা, ওখানে কয়েদী ফয়েদীর জন্য যায়গা নেই।

১১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৪৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: পরিচয়ে, অপরিচয়ে বেশীরভাগ মানুষ জাতির জন্য ভালো কিছু করার চেষ্টা করছেন। -তাহলো তো চীন-বাংলাদেশের জাপান হওয়ার কথা।
আফ্রিকার সিয়েরালিওনের মতো অবস্থা কেনো?

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৫:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


কারণ, কিছু মানুষের চেষ্টায় যা হয়, প্রশাসনের লোকেরা ও রাজনীতিবিদরা তা দখল করে নষ্ট করে ফেলে!

১২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৬:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বিষয়: বাংলাদেশে ফেয়ার ইলেকশান

১৯৮৮ সনে লে জে হোসাঈন মোহাম্মাদ এরশাদ সরকার থাকাকালীন সময়ে বাংলাদেশে একটি ইলেকশান হয় তাতে আমাদের ব্রাক্ষণবাড়ীয়া জেলায় মোট ছয়টি আসনে গোলাপফুল মার্কায় আটরশি হুজুরে কেবলা বাবা মোট ছয়টি আসনে তার নিজস্ব প্রার্থী দিয়ে ততকালীন প্রচুর খরচ করে মাইকিং, ওয়াজ মাহফিল, মিছিল, খিচুড়ী, আখের গুড়ের চা বিস্কুট খাইয়ে ভোট পান সর্বমোট ০৬ সিটে স্বশরীরে ছয়জন প্রার্থী মাত্র ১,৩০০ (কমবেশী) । *** আর কুড়েঘর মার্কা সুক্কু মিয়া বিনা প্রচারে কোনো প্রার্থী না দিয়ে মোট ০৬ আসনে বেলট প্যাপারে শুধু শুধূ ভোট পেয়ে যান ১,১০০ (কমবেশী) ওষ্টেজ ভোট !!! - কারণ সেখানে তার কোনো মনোনিত প্রার্থীই ছিলো না ।

চাঁদগাজী ভাই, বাঙ্গাল এই নাম বা খেতাব কার বা কাদের দেওয়া ???

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৭:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা নিজে আওয়ামী লীগের ভোটও মানুষ থেকে সংগ্রহ করেন না; উনাকে উনার জনপ্রিয়তা বুঝার দরকার আছে, সেটা করা কঠিন কাজ নয়।

১৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:১৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ফেয়ার অ্যান্ড ফ্রি নির্বাচন প্রত্যেক গনতন্ত্র মনোভাবাপন্ন মানুষের কাছে কাম্য। মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী আশাকরি গনতন্ত্রকে হত্যা করবেন না। নির্বাচনে জয় - পরাজয় থাকতেই পারে। তবে জনগনের রায়কে উনি শ্রদ্ধা জানাবেন আশাকরি । ( স্যার একটু অন্য প্রসঙ্গে বলছি, আমি অনেকদিন ধরে আপনাকে ভীষণ মিস করছি। আমার পোস্টে আপনার আমন্ত্রণ রইল।)



শুভেচ্ছা নিয়েন।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশ রাজনীতির এমন টাইম লাইনে আছেন, যেখানে পরাজয় একটা অপশন নয়।

১৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:২২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: দুইশত ফেয়ার প্রার্থী পাওয়া মুশকিল মনে হচ্ছে আমার কাছে।

ফেয়ার প্রার্থী হিসেবে যাদের উদাহারণ দিলেন তাদের এইদেশের লোক ভালোবাসে বলে মনে হয় না। গুন্ডা ডাকাত যাই বলেন, এদেশের মানুষ চায় ফ্রিতে কথা বলা যায় এমন প্রার্থী, যারা মানুষের মাঝে মিশে যেতে পারে তাদেরকেই সমর্থন করে এদেশের মানুষ।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষের সাথে মিশে আছে মন্ত্রী শাহজাহান, মন্ত্রী নাসিম, মায়া; এরা যেভাবে দেশ চালাচ্ছে এতে দেশ নাইজেরিয়া হয়ে গেছে; মানুষের পক্ষে রাজনীতি করেন না ড: আলী আকবর খান, ড: কামাল হোসেন কিন্তু এদের পদক্ষেপে দেশের ক্ষতি হবে না; ১ম দরকার ক্ষতি রোধ করা, অব্যবস্হার অবসান করা। শেখ হাসিনার কেবিনেট অদক্ষ লোকে ভরে গেছে

মানুষ কোন অবস্হায় মুহিত সাহেবকে ভালোবাসে না, তারপরও উনি আছেন।


১৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫

টারজান০০০০৭ বলেছেন: এতো ফেয়ার ফেয়ার শুনিয়া ফেয়ার এন্ড লাভলীর কথা মনে হইল ! ফেয়ার নির্বাচন ,ফেয়ার প্রার্থী যেহেতু পাওয়া যাইতেছে না সেহেতু ফেয়ার এন্ড লাভলীর মঠেলদের (লেঠেল নহে !) নির্বাচনে দাঁড় করাইয়া দিলে ঝাতি অন্তত সৌন্দর্যে বিমোহিত হইতো !!

ম্যাংগোপিপলের সংখ্যাগরিষ্ঠ কালা হইলে ফর্সা প্রার্থী কোথায় পাইবেন ফেয়ার এন্ড লাভলীর মঠেল ছাড়া !

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে, বিএনপি-জামাত ফেয়ার ইলেকশান চায়; বিএনপি-জামাত ক্ষমতায় থাকলে, আওয়ামী লীগ ফেয়ার ইলেকশান চায়; ওরা ফেুয়ার ইলেকশান করার মতো উপযুক্ত রাজনীতি বুঝে না

১৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:১০

সনেট কবি বলেছেন: ভালই লিখেছেন, ফেয়ার প্রার্থী দিলে হাসিনার জেতার বেশ সম্ভাবনা আছে । ডঃ এম এ আলীর এ কথায় আমিও একমত।
আল-ওয়াহহাব

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা 'ফেয়ার ইলেকশান' দাবী করছেন, তাদের হাতে "ফেয়ার কেন্ডিডেট" আছে কিনা দেখতে হবে!

১৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:০২

রাজীব নুর বলেছেন: " মন " কেড়ে নিতে হবে যেমন করে রাবণ সীতাকে কেড়ে নিয়ে গিয়েছিল ।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনার প্রতি অনেকের আস্হা ছিলো, তিনি মানুষের "মন" পাবার চেষ্টা করেননি ভয়ে; তিনি ১৯৭৫ সালের ভয়ে থাকেন।

১৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: 'ফেয়ার ইলেকশন' শব্দটা ইটসেলফ তেমন কোনো অর্থ বহন করে না এবং এর কোনো গুরুত্ব বা তাৎপর্যও নেই। ফেয়ার ইলেকশন বাস্তবায়নের জন্য কিছু আবশ্যিক শর্তারোপ প্রয়োজন। একটা স্বাধীন, স্বতন্ত্র, আনবায়াসড বিচার ব্যবস্থা, পুলিশ প্রশাসন, ইত্যাদি অনেক কিছু। নিরপেক্ষ, দক্ষ পুলিশী ব্যবস্থাপনায় সৎ লোক জেলে যাবে না, অসৎ লোক প্রশাসনের নাকের ডগায় ঘুরে বেড়াবে না। নাগরিকদের উপর অন্যায় জুলুম হবে না। তখন রাজনীতিকে মানুষ ঘৃণা করবে না এবং কোনো ছাত্রসংগঠনকে আতঙ্কও মনে করবে না।

এরকম আইডিয়াল পরিস্থিতি কায়েম করা গেলে যে নির্বাচন হবে, সেটা এমনিতেই ফেয়ার ইলেকশন হবে। তার আগে আপনি যে সমস্ত কথা বললেন, ওগুলো অর্জন অসম্ভব।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি যেগুলোর কথা বলছেন, সেগুলোর মিলিত নাম, সুশাসন (গণতান্ত্রিক); সেই পথ ১৯৭৫ সালে জেনারেল জিয়া ধ্বংস করে গেছে; বাংলাদেশে সুশাসন প্রতিষ্টার বিপক্ষে কাজ করেছে বিএনপি-জামাত ও আওয়ামী লীগ।

১৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বাংলাদেশে সুশাসন প্রতিষ্টার বিপক্ষে কাজ করেছে বিএনপি-জামাত ও আওয়ামী লীগ।

তাহলে তো বাংলাদেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করার আর কেউ নেই। খুচরা দল দিয়া কিছু হবে না।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য নতুন দল করতে হবে, শিক্ষিত ও সাধারণ মানুষ মিলে; আওয়ামী লীগ থেকে কিছু ভালো মানুষ ভালোর দিকে মোড় নেবে আগামীতে।

২০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যোগ্য প্রার্থী যাঁদের বলছেন তাঁরা কি আওয়ামীলীগে আসবেন? শেখ হাসিনাও বোধকরি ডাকবেন না।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি চাইলে মির্জা ফখরুলও আওয়ামী লীগে আসবে; শেখ হাসিনা মানুষের কথা ভাবছেন না, তিনি অমানুষদের নিয়ে ব্যস্ত আছেন।

২১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এটা ছাগলেও বোঝে যে ফেয়ার নির্বাচন হলে এবং সঠি ক প্রার্থী দিলে
তারা পাশ করে আসবে। সে যে দলের ই হোকনা কেন। এর জন্য গবেষণার
আবশ্যকতা নাই। ফালতু পোস্ট !!

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি তো গবেষণা করিনি; আপনি গবেষণা নিয়ে এত হয়রাণ হচ্ছেন কেন?

বেগম জিয়া চাইলে দেশের ভালো লোকেরা উনার দলের হয়ে ভোটে প্রার্থী হবেন না।

২২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:০৯

রাকু হাসান বলেছেন: ভাল বলেছেন ,তবে লীগ আরও সহজ পথ হাঁটবে বলেই মনে হয় । সামনে রাজনীতির মাঠ গরম হতে পারে কি ? আপনার কি মনে হয় ।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আওয়ামী লীগের লোকেরা অনেক ব্যবসা বাণিজ্য দখল করেছে, তারা ভয়ে আছে; রাজনৈতিক অংগনে কেহ নেই, গরম হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

২৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: @ হাসান কালবৈশাখী - খালেদা vs হাসিনা হলে অবশ্যই খালেদা জয়ী হবে...

@ চাঁদগাজী - যদি শুধু পার্টির নামে সিল থাকে তাহলে সেটা অনেকটা প্রেসিডেন্সিয়াল পদ্ধতির মত হয়ে যায়। তখন দল জিতলে প্রার্থী সিলেকশান করবে। আমারও মনে হয় আসন ভিত্তিক পদ্ধতি উঠিয়ে আবার আগের মত পুরো দেশের পার্টি ভিত্তিক অথবা এক নেতা ভিত্তিক পদ্ধতি চালু থাকা উচিত...

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


পার্টি ভিত্তিক নির্বাচনে, সকল দল থেকে ২/১ জন হলেও থাকার সম্ভাবনা বাড়বে।

২৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:২৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এটা এখন দিবালোকের মত স্পষ্ট ফেয়ার ইলেকশান দিলে বিএনপি আসবে। জনগণ এখন পরিবর্তন চাইছে। শেখ হাসিনা দেশের সেরা ফেয়ার প্রার্থী দিলে বিএনপি-ও ফেয়ার প্রার্থী দিবে। এবার শেখ হাসিনার জেতার সম্ভাবনা কম(ফেয়ার ইলেকশান হলে)। তবে পরের বার আবার জনগণ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে পারে...

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ফেয়ার ইলেকশানের পথে একটা বাধা বিএনপি; হয়তো সেজন্য, বিএনপি দল হিসেবে থাকা অবধি ফেয়ার ইলেকশান সম্ভব নয়।

২৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আগামী ৪০ সালের আগে এগুলো ভাবা মানে বোকামি।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


৩য় জেনারেশনেও ফেল করতে হবে; ততদিনের দেশের নামও দলে যেতে পারে

২৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৪৭

পবন সরকার বলেছেন: ফেয়ার ইলেকশন দিলে কে পাশ করবে এটা নিয়ে গবেষণা করার কিছু নাই শেখ হাসিনা আছে শেখ হাসনাই থাকবে।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখানে গবেষণার কিছু নেই; শেখ হাসিনা কোন পদ্ধতিতে আগামীবার সহজে জয়ী হতে পারেন, ও মানুষ ভোট দিতে পারেন, সেটা নিয়ে সাধারণ আলোচনা।

২৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



ভাল প্রার্থী জরুরি! শিক্ষাকে প্রাধান্য দিয়েই ফেয়ার প্রার্থী নির্বাচিত হোক!

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা মানুষের কথা ভুলে গিয়ে শুধু দল নিয়ে জিতার কথা ভাবছেন; তিনি চেষ্টা করলে, মানুষকে সাথে নিয়ে জয়ী হতে পাতেন।

২৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: বিম্পি জামাতের বাইরে কোন বিরোধী দল যদি এদেশে থাকত। যারা অন্তত মৌলবাদী নয়!!!

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা চাইলে বিএনপি'র বিপক্ষে রিট করাতে পারতেন; "জাগো দল" হিসেবে বিএনপি'র জন্ম হয়েছিলো কেন্টনমেন্টে; ইহার বিলুপ্তি ঘটালে দেশে নতুন দল হতো; শেখ হাসিনা চ্যালেন্জ নিতে চাননি।

২৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশে চলমান ও নতুন প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ও দেশের কল্যানের জন্য হাসিনা সরকার প্রয়োজন । এখানে ব্লগে শিশুতোষ গ্রাফ করার প্রয়োজন নেই “কার জনপ্রিয়তা কতোটুকু” ? চাঁদগাজী ভাই ব্লগে আজকাল নিম্ন শ্রেণীর সফটওয়ারে গ্রাফ করে জনপ্রিয়তা বোঝানো হয় কোন নেতা নেত্রীর জনপ্রিয়তা কতোটুকু !!! সমস্যা হচ্ছে ইলেকশনের পর দেখা যায় সেই গ্রাফ মুদির দোকানের মোড়ক প্যাকেট হিসেবে ব্যাবহার হচ্ছে বা পলাশীর রদ্দি প্যাপারের বাজারে পরে আছে !!!

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


গ্রাফ ম্রাফ হাউকাউ; যারা বেগম জিয়াকে বিএনপি'র নেত্রী হিসেবে নিয়েছেন, তারা বাংলাদেশের ক্ষতি করেছেন মাত্র।

শেখ হাসিনা মানুষের সহানুভুতিকে কাজে লাগাতে সক্ষম হননি; চেষ্টা করলে, তিনি জনপ্রিয়তা নিয়ে বিজয়ী হতে পারেন সহজেই।

৩০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪২

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: Hi.

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


হ্যালো, ভালো আছেন; আপনার ক্লাশ চলছে?

৩১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৩

এটম২০০০ বলেছেন: শেখ হাসিনা শেষমুহূর্ত হলেও সরকারপ্রধান থেকে সরে দাঁড়িয়ে চমক দেখাবেন’
প্রকাশের সময় : সেপ্টেম্বর ১, ২০১৮, ৬:১১ পূর্বাহ্ণ

আপডেট সময় : সেপ্টেম্বর ১, ২০১৮ at ৬:১৬ পূর্বাহ্ণ


ডেস্ক রিপোর্ট : জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেছেন, আমি বিশ্বাস করি, শেখ হাসিনা নিজেই প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়িয়ে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার গঠন করবেন। নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য দলীয় সরকার নয়- নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন-সংগ্রামে তিনিই অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আন্দোলন-সংগ্রামে অনেক জান-মালের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। জাতির কাছে তার এই অঙ্গীকার থেকে শেখ হাসিনা কোনোভাবেই বিচ্যুত হতে পারেন না।

আ স ম রব বলেন, দেশ ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। আওয়ামী লীগ সরকার ভোটারবিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসে পাকিস্তানি কায়দায় দেশ চালাচ্ছে। পাকিস্তানিরা বিশ্বাস করত বাঙালিরা দেশ চালানোর উপযোগী নয়। সুতরাং কোনো অধিকার তাদের প্রাপ্য নয়। ক্ষমতা শুধু পশ্চিম পাকিস্তানিদের জন্য সংরক্ষিত। আওয়ামী লীগও মনে করে, দেশ চালানোর অধিকার শুধু আওয়ামী লীগের- অন্য কারও নেই।



তিনি বলেন, আইয়ুব খানের দর্শন নিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশে একবিংশ শতাব্দীতে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ। আইয়ুব খানের উন্নয়নের দশক বীর বাঙালিরা ছুড়ে ফেলে দিয়েছিল। এদেশে আওয়ামী লীগ সেই আইয়ুব খান মডেল পুনরুজ্জীবিত করেছে। মনে রাখতে হবে, ভোটারবিহীন-ন্যায়বিচারবিহীন রাষ্ট্র আর বেশি দিন চলতে পারে না। এ থেকে উত্তরণের জন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনাভিত্তিক রাষ্ট্র নির্মাণে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। জাতীয় ঐক্য যতবার সৃষ্টি হয়েছে, ততবার বাঙালি বিজয়ী হয়েছে।

বৃহস্পতিবার দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগের ঐকমত্যের সরকারের মন্ত্রী আ স ম আবদুর রব প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেছিলেন। ছিলেন ডাকসুর ভিপি। ঊনসত্তরের গণআন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ৬০ বছর ধরে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত আ স ম রব।

সম্প্রতি তার নেতৃত্বাধীন জেএসডি, সাবেক রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ডা. একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন বিকল্প ধারা বাংলাদেশ এবং মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বাধীন নাগরিক ঐক্যের সমন্বয়ে যুক্তফ্রন্ট নামে একটি জোট গঠিত হয়। এ জোটের সঙ্গে বিশিষ্ট আইনজীবী ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন গণফোরাম মিলে সরকারবিরোধী জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত নেয়।

এ অবস্থায় বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা, বিএনপির সঙ্গে জোট গঠন, জামায়াতে ইসলামীকে মেনে নেয়া না-নেয়া, চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, এ থেকে উত্তরণ, আগামী নির্বাচন, বর্তমান সরকারের অধীনে এবং সংসদ বহাল রেখে যদি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, তাতে অংশগ্রহণ করা না-করাসহ নানা ইস্যুতে এই প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় আ স ম আবদুর রবের। এসব বিষয়ে তিনি খোলামেলা কথা বলেন। নিজের মতামত তুলে ধরেন। উত্তরায় বাসায় বসে নেয়া এই সাক্ষাৎকারের পুরো বিবরণ দেয়া হল।

প্রশ্ন : আপনার দৃষ্টিতে দেশের বর্তমান অবস্থা এখন কেমন? কী মনে হয় আপনার?

রব : রাষ্ট্র এখন গণতন্ত্র-সুশাসন-নিরাপত্তা প্রশ্নে ধ্বংসপ্রাপ্ত এবং রোহিঙ্গা ইস্যুতে সংকটাপন্ন। দলীয় ক্ষমতার স্বার্থে ৪৬ বছর ধরে রাষ্ট্রকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ ও রাষ্ট্রকে আলাদা করা হয়েছে। আর কয়েক বছর ধরে রাষ্ট্র থেকে জনগণের মালিকানা ছিনতাই করা হয়েছে। জনগণকে বাদ দিয়ে, জনগণের অভিমতকে উপেক্ষা করে, জনগণকে ক্রীতদাসে পরিণত করা হয়েছে। দুঃখজনক হচ্ছে- জনগণের ভোটবিহীন-সম্মতিবিহীন রাষ্ট্র পরিচালনা করতে গিয়ে সরকারকে ক্রমাগত বেআইনি, অনৈতিক, অসাংবিধানিক পদক্ষেপ নিতে হচ্ছে। অতিরিক্ত বল প্রয়োগের মাধ্যমে সরকারকে ক্ষমতায় টিকে থাকতে হচ্ছে। এই বল প্রয়োগ, দমন-নিপীড়ন, ভিন্ন মত-পথকে নির্মূল করা, আন্দোলনে ষড়যন্ত্রের গন্ধ আবিষ্কার- সব পাকিস্তানি শাসনামলের মানসিকতা। পাকিস্তানিরা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরেবাংলা, মওলানা ভাসানী, শেখ মুজিবুর রহমানসহ যারাই বাঙালির অধিকার আদায়ে সংগ্রাম করেছেন, তাদের রাষ্ট্রদ্রোহী-ষড়যন্ত্রকারী দেশবিরোধী আখ্যায়িত করে রাজনৈতিক সুবিধা নিতে চেয়েছেন। আজ আওয়ামী লীগও তাদের অবৈধ, স্বৈরাচারী ও বেআইনি শাসনের বিরুদ্ধে যারাই কথা বলে, তাদের ষড়যন্ত্রকারী-দেশবিরোধী বলে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

প্রশ্ন : এ অবস্থা থেকে উত্তরণের উপায় কী? আদৌ কি উত্তরণ সম্ভব, আপনি কী মনে করেন?

রব : বিদ্যমান বাস্তবতায় গণজাগরণ-গণঅভ্যুত্থানের প্রয়োজন সৃষ্টি হচ্ছে। রাষ্ট্রের সব পর্যায়ে যে অবক্ষয়-অন্যায়-নির্মমতা প্রতিফলিত হচ্ছে, সত্যকে যেভাবে বিতাড়িত করা হচ্ছে, মানবতাকে যেভাবে লুণ্ঠিত করা হচ্ছে, তা শুধু ক্ষমতার পালাবদলে পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হবে না। এর জন্য সমাজের রূপান্তর প্রয়োজন। এ রূপান্তরের রাজনৈতিক কর্মসূচি নিয়ে জেএসডির ১০ দফা এবং রাজনৈতিক দার্শনিক সিরাজুল আলম খানের ১৪ দফা প্রণীত হয়েছে। ঔপনিবেশিক রাজনীতির অবসানকল্পে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে নতুন সমাজ শক্তির উদ্ভব ঘটবে। এই নবতর শক্তির নবজাগরণ অধঃপতিত রাষ্ট্রের বিলুপ্তি ঘটাবে, উন্নয়ন-উৎপাদনে নতুন মাত্রা যুক্ত করবে। রাষ্ট্র কাঠামোতে পরিবর্তন- ’৭২-এর সংবিধানের সংশোধন, ঔপনিবেশিক আইনকানুনের পরিবর্তন করে যুগের চাহিদা এবং একবিংশ শতাব্দীর বাস্তবতায় আন্তর্জাতিক-আঞ্চলিক রাজনীতি বিবেচনায় এক নতুন শক্তির উত্থান হবে। এ নতুন শক্তিই জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে বিদ্যমান পচনকৃত রাষ্ট্র ব্যবস্থার অবসান করে, নতুন রাজনৈতিক শাসনপদ্ধতি প্রবর্তন করে এ সংকট থেকে উত্তরণ ঘটাবে এবং রাষ্ট্র হবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাভিত্তিক, মানবিক ও নৈতিক রাষ্ট্র।

প্রশ্ন : শেখ হাসিনাকে সরকারপ্রধান রেখে এবং বর্তমান সংসদ বহাল রেখে নির্বাচন হলে কি তা আদৌ গ্রহণযোগ্যতা পাবে? আপনারা কি শেখ হাসিনার অধীনে এবং সংসদ বহাল থাকা অবস্থায় নির্বাচনে যাবেন?

রব : বিচারপতি কে এম হাসান অতীতে বিএনপির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে তাকে মেনে নেননি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর এখনও শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে বিদ্যমান। সুতরাং তার নেতৃত্বে নির্বাচন নিরপেক্ষ হবে, তা যেমন অন্যান্য দল বিশ্বাস করতে পারে না, তেমনি শেখ হাসিনার বিশ্বাসের সঙ্গেও সাংঘর্ষিক। দলীয় সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনই নিরপেক্ষ হয় না, তা গত পাঁচ বছরে বহুবার প্রমাণিত হয়েছে। ভোটের অধিকারকে পাকিস্তানিরা সম্মান করেনি বলে আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছি। সুতরাং আজকের প্রধানমন্ত্রীর দায় ও কর্তৃব্য হচ্ছে জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার জন্য নিজের অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করা। আমি বিশ্বাস করি, শেখ হাসিনা শেষমুহূর্ত হলেও সরকারপ্রধান থেকে সরে দাঁড়িয়ে চমক দেখাবেন।

প্রশ্ন : শোনা যাচ্ছে আপনারা একটি বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলার উদ্যোগ নিচ্ছেন। এ ঐক্যে কি বিএনপিও থাকবে? থাকলে এই ঐক্যের রূপরেখা কী হবে?

রব : বাংলাদেশকে তার আপন গতিপথ ও আদর্শ থেকে বিচ্যুত করা হয়েছে। রাষ্ট্র এখন আর সবার জন্য নয়- কারও কারও জন্য। সুতরাং রাষ্ট্রকে লুণ্ঠন বা ডাকাতি করার জন্য কারও কারও অসীম ক্ষমতা-ঔদ্ধত্যকে জনগণের প্রতিরোধের মাধ্যমে প্রতিহত করে দিতে হবে। ৩০ লাখ শহীদের রক্ত যে মাটিতে, সেখানে কারও কারও নর্তন-কুর্দন জনগণ বেশিদিন মেনে নেবে না, সে যে-ই হোক। সুতরাং জনগণের বৃহত্তর ঐক্য এখন সময়ের দাবি। এ দাবি যদি আমরা পূরণ করাতে না পারি দলীয় সংকীর্ণ মানসিকতার কারণে, তাহলে জাতিকে বড় খেসারত দিতে হবে।

প্রশ্ন: যদি বৃহত্তর ঐক্য করেন, এক্ষেত্রে আপনার বা আপনাদের পক্ষ থেকে কোনো রোডম্যাপ কিংবা অভিন্ন রূপরেখা দেয়া হবে কি না?

রব : ঐক্যের প্রয়োজন হচ্ছে জাতীয় রাজনীতির বৃহত্তর স্বার্থে। ভিন্ন ভিন্ন রূপরেখা থেকেও অভিন্ন রূপরেখা করা যেতে পারে, ভিন্ন ভিন্ন অবস্থানে থেকেও ঐক্য হতে পারে আর এক অবস্থানে থেকেও ঐক্য হতে পারে। দেশ-জনগণের স্বার্থে যদি প্রাধান্য পায়- বহু ফর্মুলা উদ্ভাবিত হতে পারে সময়ের নিরিখে, লক্ষ্যের নিরিখে। আর এবারের পরিবর্তন শুধু পরিবর্তনের জন্য নয়, এবারের পরিবর্তন হবে মৌলিক-কাঠামোগত পরিবর্তন।

প্রশ্ন: এ ঐক্যে কি জামায়াতও থাকবে?

রব : ’৭১-এ মহান মুক্তিযুদ্ধে যারা বিরোধিতা করেছিল তাদের বাদ দিয়ে যদি যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করা যায়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাভিত্তিক রাষ্ট্র নির্মাণের রাজনীতিতেও তাদের প্রয়োজন পড়বে না।

প্রশ্ন: সরকারি দলের নেতারা দাবি করছেন তারা আগের চেয়ে এখন আরও বেশি শক্তিশালী। আগামী নির্বচনেও তারা জয়ী হবেন এবং সরকার গঠন করবেন। আপনি কী মনে করেন?

রব : জনগণের ভোটের অধিকার হরণ করে তাদের যেভাবে অপমান করা হয়েছে, সেই অপমানের জবাব সুষ্ঠু ভোট হলে সরকার পাবে। ছাত্রদের কোটা সংস্কার ও নিরাপদ সড়কের দাবিতে কিশোর আন্দোলনে সমাজ থেকে যে চেতনার উন্মেষ ঘটেছে, ছাত্রছাত্রীরা যে নতুন বার্তা দিয়েছে, সরকার তা উপলব্ধি করতে ব্যর্থ হয়েছে। ফলে ছাত্রদের রশি দিয়ে বেঁধে কারাগারে পাঠিয়েছে। রিমান্ডের নামে নির্যাতন চালিয়েছে এবং ছাত্রলীগ দিয়ে নির্যাতন করিয়েছে। তার জবাব একদিন জনগণ দেবে। যে ছাত্ররা ভাষা আন্দোলন করেছে, গণঅভ্যুত্থান করে কারাগার থেকে শেখ মুজিবকে মুক্ত করে এনে বঙ্গবন্ধু বানিয়েছে, মুক্তিযুদ্ধ করেছে, সে ছাত্রদের নির্যাতন করে কারাগারে নিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকার স্বপ্ন একদিন ধ্বংস হবে।

প্রশ্ন : সংসদ বহাল রেখে সরকারি দলের অধীনে নির্বাচন হলে তা কতটা গ্রহণযোগ্য হবে? আপনারা কি এ অবস্থায় নির্বাচনে অংশ নেবেন?

রব : সংসদ বহাল রেখে নির্বাচন সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের জন্য সাংঘর্ষিক। এক সংসদ রেখে আরেক সংসদ নির্বাচন এবং একজন সংসদ সদস্য হিসেবে প্রার্থী, আরেকজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে প্রার্থী- এগুলো নিরপেক্ষ নির্বাচনের অন্তরায়। খেয়াল করে দেখবেন, এ সরকার যতগুলো স্তরের নির্বাচন করেছে, কোনোটারই গ্রহণযোগ্যতা নেই। গ্রহণযোগ্য, নিরপেক্ষ, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করার শক্তি-সাহস-সামর্থ্য আর আওয়ামী লীগের নেই। আওয়ামী লীগে রাষ্ট্রক্ষমতার অপব্যবহার, নির্বাচনে কারচুপি, কূটকৌশলের আশ্রয় গ্রহণ করা ছাড়া নিরপেক্ষ নির্বাচন স্বপ্নেও দেখতে পারবে না। কারণ তারা জানে, নিরপেক্ষ নির্বাচনের ফল কী ভয়ংকর হতে পারে। এ অবস্থায় আমরা কী করব, সময়ই বলে দেবে। আগাম মন্তব্য করা কঠিন।

প্রশ্ন: নির্বাচনে গেলে আপনাদের প্রস্তুতি কী? আপনারা এককভাবে নাকি জোটগতভাবে নির্বাচন করবেন?

রব : দলগতভাবে-জোটবদ্ধভাবে সমঝোতার ভিত্তিতে নির্বাচনে যেতে পারি। যদি জনগণের ভোটাধিকারের সুযোগ থাকে।

প্রশ্ন: আগামী দিনে কী ধরনের সরকার দেখতে চান?

রব : জনগণের সরকার। জনগণের পক্ষে সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করবে, যার ভিত্তি হবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। ‘সাম্য’, ‘মানবিক মর্যাদা’ ও ‘সামাজিক ন্যায়বিচার’ প্রতিষ্ঠা করাই হবে সরকারের নৈতিক কর্তব্য। সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার বিনষ্ট হতে পারে- এমন কোনো পদক্ষেপ বা আইন প্রণয়ন করতে পারবে না। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে এ অঙ্গীকারই ঘোষিত হয়েছে। সব আইনের ভিত্তি হবে এই তিন দর্শন।

প্রশ্ন : বিকল্প শক্তি গড়ে তোলার যে উদ্যোগ আপনি নিয়েছিলেন, তা কি এখনও আছে? নাকি থেমে গেছে?

রব : এ উদ্যোগ চলছে-চলবে।

প্রশ্ন : আপনাকে ধন্যবাদ।

রব : আপনাকেও ধন্যবাদ।

(সাক্ষাৎকারটি যুগান্তর থেকে সংগৃহীত)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



যে কোন নিরপেক্ষ ভোটে আদুর রব রব এখন ৫০০ ভোট পাবেন; ড: কামাল হোসেন পাবেন ২০০ ভোট।

৩২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫

এটম২০০০ বলেছেন: NO ONE LIKES TO SEE THE DAUGHTER OF THE FIRST RAZAKAR OF BANGLADESH IN POWER. LET SHE GO TO HELL WITH HER RAZAKAR BEAI.

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বাংগালী জাতির জন্য অপ্রয়োজনীয় বোঝা

৩৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৪

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: Yeah. I have been doing well in my classes.

But I have chronic pain....

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোথায় ব্যথা, মাথায়, নাকি সারা শরীরে? মাথায় হলে, আপনাকে প্রতিদিন হাঁতটে হবে, সকাল ও বিকাল; আর শরীরে হলে, এন্টি-ইনফ্লমেটরী খাবার খেতে হবে, রেষ্টের সময় বাড়াতে হবে; ডাক্তারদের সাথে আলাপ করতে হবে।

৩৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৬

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: Pain everywhere...

I exercise regularly...

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রয়োজনের বেশী ব্যায়াম করবেন না, খাঁটী মধু ও আদা দিয়ে গ্রীন চা খান; বইতে দেখেন, এন্টি-ইনফ্লেমেটোরী খাবার কি কি আছে; সেগুলো খান, হাঁটেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.