১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৬

টুনটুনি০৪ বলেছেন: আপনার মন খুব উদার । খুব ভালো লাগল।

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২০

অগ্নিবেশ বলেছেন: বাংলাদেশের হিন্দুগুলো ইসলাম কবুল করলেই তো ঝামেলা চুকে যায়, এর পর চিরশান্তি।
কেনো যে খামখা কষ্ট করে?
প্রানবন্ত ঝরঝরে লেখা, মনে হল বনফুলের ছোট গল্প পড়ছি।

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৯

টুনটুনি০৪ বলেছেন: কিন্তু আপনি চাষির ছেলে হয়েও প্রকৌশলী হতে পেরেছেন। এটা একটা বিরাট ব্যপার।
দোয়েল (সনেট)

৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩১

নজসু বলেছেন:



ঘটনাটা বেদনাদায়ক।
আপনার কিশোর মনকেও নাড়িয়ে দিয়েছিলো।

আপনার গতানুগতিক লেখার বাহিরে এই প্রথম নতুন কোন লেখা পাঠ করলাম।
এর ভিতর কোন গূঢ় অর্থ আছে কিনা জানিনা।

৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৫

এ এইচ বাকী বলেছেন: এখনও গ্রামে অভাবী মানুষ আছে একবেলা খেয়ে থাকে

৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৯

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: গোপালের পরিবারের জন্য দুঃখ লাগলো ।

পরে কি গোপালের মা পাঠানো খাবার গ্রহণ করেছিলেন ?

এখনো বিশ্বের বেশিরভাগ লোকই না খেয়ে বা আধপেটা থাকে যা আমাদের জন্য লজ্জাজনক।

মাঝেমধ্যে রাজনীতির বাইরের পোস্ট দিলে ভালোই লাগে।

আপনি তো আর মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তেমন স্মৃতিচারণা করেন না।

৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮

রক বেনন বলেছেন: আহা, কতটা আত্মসম্মানবোধ ছিল গোপালের মায়ের!! খেতে পরতে পায় না তবু ভিক্ষা নেবে না!! আর এখন অনেক সুস্থ মানুষকে দেখি হাত পেতে ভিক্ষা করতে! সেদিনকার আপনার সেই সাহায্য করার প্রয়াসটুকুকে স্যালুট জানাই!!

৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪২

বাকপ্রবাস বলেছেন: পড়ে ভাল লাগল। মানবিক ঘটনা। পড়তে পড়তে মনে হল গল্প পড়ছিলাম।

৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০২

রাজীব নুর বলেছেন: মেশকাত এখন কোথায় আছেন? আপনার সাথে যোগাযোগ আছে?
রাতের বেলা গ্রামের রাস্তায় দৌড়া-দৌড়ী করেছেন। এযুগের দশম শ্রেনীর কোনো ছাত্র পারবে না। আপনি সাহসী মানুষ!
আপনি ৭১ এর আগের কথা বলছেন- সেসময় কি বিদ্যুৎ ছিল? অবশ্যই ছিলনা।
আজ এরকম অনেক দরিদ্র মানুষ আছে। দান সদকা খেয়ে বেঁচে আছে।

১০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার কৈশরের দিনগুলোর স্মৃতিচারণ পড়ে বেশ ভালো লাগলো।

১১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০০

হাসান রাজু বলেছেন: আপনার নন এনালাইটিক্যাল লেখাগুলো কতটা অসাধারণ । জানেন আপনি?

কিন্তু আপনি ঠিক । আপনার রাজনৈতিক আবোল তাবোল লেখাগুলোর পাঠক বেশি। মানুষ জেনে বুঝে আপনার লেখা পড়ে এবং মজা পায়।

১২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১১

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সবই ঠিক আছে আরো বেড়েছে ।তবে বুঝা যায়না এই হল পাথক্য।

১৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬

হাবিব বলেছেন: সবার মনে প্রেরনা জোগাবে......

১৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০২

তার ছিড়া আমি বলেছেন: এ রকম লেখা খুবই ভাল লাগে। আরো ভাল লাগে যদি এ রকম অভাবী অথচ কারোর কাছে হাত পাতে না, তাদের খুঁজে খুঁজে বের করে কিছুটা হলেও অভাব দুর করার চেষ্টার গল্প। বাস্তব সত্যিকারের গল্প, জীবন থেকে নেয়া গল্প।

মহান আল্রাহ সূরা বাকারার মধ্যে বলেছেনঃ তোমরা তোমাদের সম্পদ থেকে খুজেঁ খুঁজে তাদের পিছনে ব্যায় কর, যারা মানুষের দারে দারে চেয়ে ফেরে না।

যাইহোক, আপনার উপলব্ধি খুবই ভাল ছিল। ধন্যবাদ।

১৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২

সুমন কর বলেছেন: হুম, এমন ঘটনা হওয়াটা স্বাভাবিক। আপনার লেখা ভালো লাগল।

১৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: পোস্টে ++ +++

১৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: এখনো অনেক কৃষক পরিবার আছে যাদের জমি নাই। তবে তারা আরো বিপদে পড়েছে। আমাদের গ্রামে যেসব জমি তারা চাষ করতো সব জমি দখল হয়ে শিল্প এলাকা হয়ে গেছে। যারা কাজ পারে তারা শিল্প প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক। যারা পারেনা তারা বেকার।।
আমি এই জিনিস গুলো দেখেছি। কষ্ট তো কিছু লাগেই। করতে পারিনা কিছু।

১৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৬

Monthu বলেছেন: গরীব মানুষের জমি দখল করে খায়। সে নাকি মুক্তিযোদ্ধা । এমন লোকও আছে। হিন্দুদের সব জমি দখল করেছে বাবা।ছেলে দখল করেছে গরীবের জমি। আর এখন শিল্প কারখানা তে করে দেয় বিক্রি। এই হল সমাজ। যুদ্ধ কেন করেছিল এমব যুদ্ধারা? দেশ দখল করার জন্য? আসলে কি তারা যুদ্ধা না ৭২ এ সার্টিফিকেট পেয়েছে কে জানে..

১৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: স্মৃতিচারণা ভাল লাগল। তখন সবার মধ্যে আন্তরিকতা ছিল বেশী...

২০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫১

ঢাকার লোক বলেছেন: হাসিনা খালেদা কাহিনী ছাড়াও সত্যি আপনি ভালো লিখতে পারেন ! অনেক দিন আগের ঘটনা, স্পষ্ট মনে রেখেছেন এবং সুন্দর বর্ণনা করেছেন ! কৈশোরেও একজন দরিদ্র বিধবাকে সাহায্য করার এ মানসিকতা সত্যি প্রশংসনীয় !

২১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনি এই নিয়ে থাকেন !!
ঝামেলা এড়িযে চলা ভালো।
আগে হিন্দু মুসলামনা একই
পাড়ায়, মহল্লায় বাস করার
করণে তাদের মধ্যে একটা
হৃদত্যা গড়ে উঠতো যেটা
এখন আর দেখা যায়না।

২২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৯

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: পাল্টাতে হবেই। আগামীর যুব সমাজ আশা করি পাল্টাবে। আমরা পারবো। যদি সচেতন হয়ে কাজ করি। আশা আর কঠোর পরিশ্রম । দেখি কি হয়। মানুষের ভাগ্য মানুষ ই পাল্টাতে পারে।।। এর জন্য একতা দরকার। যেমন আপনার ভাবনাতে আছে।। সাহায্য করার মানসিকতা

২৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩০

লায়নহার্ট বলেছেন: {আমিও আপনার পার্মানেন্ট পাঠক!}

২৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
মেশকাত চট্টগ্রাম শহরে বাস করে, সে আজীবন ব্যবসা করেছে, ভালো করেছে; মাস তিনেক আগে টেলিফোন করে আমার খোঁজ নিয়েছে।
তখন বিদ্যুৎ চট্টগ্রাম শহরে ছিলো, আশেপাশে ছিলো না। এটি ১৯৬৮ সালের ঘটনা।

কিছু মনে করবেন না। আসলে আমার কৌতূহল বেশি। সব জানতে ইচ্ছা করে।

২৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫০

কাতিআশা বলেছেন: সুন্দর লেখা, বেশ মর্মশ্পর্শী!

২৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৪

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: আপনার দরদ মাখা পরম হৃদ্যতায় লেখা স্মৃতিচারণটি খুব খুব ভালো লাগলো। অন্যসব লেখা থেকে আপনার এ লেখাটি সম্পূর্ণ আলাদা। মাঝে মাঝে এরকম আরো লিখবেন। ভালো থাকুন।

২৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সব মানুষ আপনার ম‌তো হ‌লে ভা‌লো হ‌তো । আজকাল ছাত্ররা আপনার ম‌তো নয়। তারা রাজনী‌তি ক‌রে। কেউ কেউ চাদাবা‌জিও ক‌রে বেড়ায়।

২৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২২

ল বলেছেন: তৃপ্ত হলেম

২৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৩৩

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: এমন অনেক পরিবার আমাদের গ্রামে এখনো আছে।

৩০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৫১

জাতির বোঝা বলেছেন:
কালিমাতা তো দারুণ। সবার জন্য খাবার জোগান দিচ্ছে।

৩১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৫৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মালয়েশিয়াতে সকাল বেলা চায়নিজরা তাদের আরাধ্য মুর্তির সামনে ফ্রেস ঝকঝকে আপেল - কমলা দেয়। মাঝে মাঝে মনে হতো এতো সুন্দর আপেল তো অনেক মানুষও খেতে পায় না।

দেবতাদের কি ভাগ্য। না চাইতেই তরতাজা ফল খেতে পায়। কিন্তু খায় না।

৩২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৬

ইমরান আশফাক বলেছেন: বাংলাদেশের অভাব এখন না খেয়ে থাকা নয়, যথাযোগ্য পুষ্টিকর খাবারের অভাব। অনেকটা সচেতনার অভাবেই এই সমস্যা। তবে ব্যতিক্রম অবশ্যই আছে।

৩৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৩

ওসেল মাহমুদ বলেছেন: গ্রাম বাংলার মানুষকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে দেয়নি সরকারের লোকেরা; পাকিস্তান আমল থেকে আজ অবধি বুদ্ধিমান মানুষ সরকারে ছিলো না।

৩৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এখন ও এমন অনেকেই আছেন, যারা লজ্জায় কারো কাছে কিছু চেয়ে নিতে পারে না ।
আপনার লেখায় ভালোলাগা।

৩৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬

কিরমানী লিটন বলেছেন: অতল ছুঁয়ে যাওয়া অনন্ত ভাললাগা- খুব ভালো লাগলো প্রিয় চাঁদগাজী ভাই। ভালোবাসা নিবেন।

৩৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

আখেনাটেন বলেছেন: জীবন এখন আর খাদ্যে এতটা জটিল নয়। তবে অন্য ফ্যাক্টরগুলো অারো কূটিল করে তুলেছে সহজভাবে জীবনযাপনকে।

৩৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬

আখেনাটেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: সব সময়, বাংলার সাধারণ মানুষ বন্চিত হয়ে আসছে। -- ঠিক তাই; এদের নিয়ে রাজনীতিবিদদের মাথা ব্যথাও নেই। অভাগা জাতি অামরা। স্বাধীনতার অর্ধ-শতাব্দি হয়ে গেলেও একজন ভালো প্রশাসক পেল না জাতি। যিনি মানুষের চারটি মৌলিক চাহিদার ব্যাপারে উত্তম প্রচেষ্ঠা নিবেন।

এখন আমন ধান মাড়াইয়ের সিজন। ধানের বর্গাচাষীরা হা-হুতাশ করছে। কারণ ধানের দর ভালো নেই। জমির মালিককে দিয়ে নিজের ভাগে যা অাসবে তা নিতান্তই সামান্য। পাঁচ মাসের পরিশ্রম পণ্ড হতে চলেছে। সঞ্চয় বলতে কিছু থাকছে না তাদের। মাইক্রোক্রেডিটের ভিসাস সার্কেলের মধ্যে পতিত হচ্ছে এক একটি পরিবার। বাল্য বিবাহ লাগাম ছাড়া হয়ে গেছে। এগুলো কিন্তু মূল মিডিয়াতে হাইলাইট হচ্ছে না।

খেটে খাওয়া এই মানুষদের জীবন চলছে থমকে থমকে।

৩৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৮

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: রাজিব নূর ভাইয়ের মতো আমারো কৌতুহল একটু বেশি। তাই জানতে ইচ্ছে করছে। দয়া করে কিছু মনে করবেন না।

আপনি কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করেছেন? ঢাকা নাকি বুয়েট?

আপনি আপনার শেষ জীবন কোথায় কাটাতে চান, আমেরিকা নাকি মাতৃভূমি?

৩৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮

মোঃ নুরুজ্জামান (জামান) বলেছেন: খুব ভাল লেখা। স্মৃতিচারণে আপনি দারণ। রাজনীতি ছাড়াও আপনি ভাল লেখেন।

৪০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৫

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


স্যার,

কালীর ভোগ দেয়ার চেয়ে আমি মনে করি কারো পেটে অন্ন দেয়া ভালো ।

সব ধর্মেই মানত করে কত কি করে । আমাদের মাজারে মানুষ মাথাঠুকে মরে অথচ তার পাশে ছোট ছেলে মেয়ে না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে তাদের দুটো টাকা দেবে না । এক বেলা খাওয়াবে না ।

নিজের জায়গা থেকে চেষ্টা করি । কতটা পারছি জানি না ।

৪১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩২

নীল-দর্পণ বলেছেন: পড়ার শুরুতে ভেবছিলাম এটা বুঝি কোন গল্প। পরে বুঝলাম গল্প-ই, জীবনের গল্প! ভাললাগা রেখে গেলাম।

৪২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৮

স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন: আপনা‌কে অ‌নেক অ‌নেক ধন্যবাদ। ভা‌লো থাকুন সব সময়। সুন্দ‌রের প্রত্যাশায়।

৪৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৫

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: লেখক বলেছেন:



গল্ললেখার চেষ্টা করবো নাকি?

আমি বলব কেন চেষ্টা করবেন না? একশবার করবেন। আপনি সব বিষয়ে চমৎকার লেখেন। সামুতে আপনাদের মত গুণীজন আছে বলেইতো আমরা বারবার এখানে আসি, আপনাদের লেখা পড়ি।

৪৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪২

রাফা বলেছেন: টুকরো ঘটনা পড়ে ভালো লাগলো।মাঝে মাঝে সৃতির কথাগুলোও লিখুন।

ধন্যবাদ,চাঁদগাজী।

৪৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: গোপালের মায়ের জন্য আপনার মমতা দেখে মুগ্ধ হলাম। অজস্র শুভকামনা গাজীভাই।

৪৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৯

এইচ তালুকদার বলেছেন: চমৎকার একটা লেখা পড়লাম,

৪৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩১

মিরোরডডল বলেছেন: আহা কি যে কষ্ট ! কত শত শত গোপালের মা রা নীরবে এমন কষ্ট পায় ।
বাট ইউ ডিড ওয়েল । মানুষের অনেক রকম কষ্ট থাকে কিন্তু কেউ আর্থিক অসচ্ছলতার জন্য না খেয়ে থাকবে এটা নেয়া যায়না । অনেকি করুন ।
কবে এমন একটা সময় আসবে যখন কেউ না খেয়ে থাকবে না । ক্ষুধার যন্ত্রণা সহ্য করতে হবেনা ।