নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

লব্ধজ্ঞান কঠিন, ধর্মীয়জ্ঞান সহজ

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৭



মাত্র ৫০ বছর আগে, গ্রাম বাংলায় কলেরা বসন্তের মহামারী দেখা দিলে, গ্রামে মিলাদ হতো, রাতে জিকির হতো; সহজ জ্ঞানের সহজ সমাধান: আল্লাহ রোগ দিয়েছেন, আল্লাহের কাছে প্রার্থনা করলে, আল্লাহ নিরাময় দেবেন। যেহেতু আল্লাহ কখনো রোগ দিতেন না, রোগ শোক দেয়া আল্লাহের কাজ হওয়ার কোন কারণ থাকতে পারে না; আল্লাহ সেসব মিলাদ জিকির নিয়ে মাথা ঘামাননি; গ্রামের পর গ্রাম মানুষ মরে সাফ, বাচ্চা কাচ্চারা এতিম।

আরো ১০০ বছর আগে ইউরোপ সেলাইন আবিস্কার করেছিলো; যা মানুষের শরীরকে ডিহাইড্রশন থেকে রক্ষা করতো; ডাইরিয়া, কলেরা মানুষের শরীরে ভয়ংকর ডিহাইড্রেশন অবস্হার সৃষ্টি করে, যা মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়; এখন বাংলার মানুষ সেটার আরো সহজ ফর্মুলা বের করেছে, ফার্মাসিউটিক্যালে তৈরি করার দরকার নেই, ঘরেই তৈরি করা যায়; কলেরা ডাইরিয়ার প্রাথমিক চিকিৎসা ঘর থেকে শুরু হয়; বসন্তের টিকা ও ঔষধ ২টাই তৈরি করেছে মানুষ; এখন মানুষ অকারণে আল্লাহকে দোষারোপ করছে না।

স্যালাইনের ফরমুলা খুবই সহজ, কিন্তু মানুষ হাজার বছর ধরে হিউম্যান ফিজিওলোজীকে সহজে বুঝতে না পারায়, স্যালাইনের মত সহজ ফর্মুলা বের করতে পারেননি দীর্ঘ সময়; মানুষের ফিজিওলোজী অবশ্যই মানুষের জন্য কঠিন বিষয় ছিলো, আজো কঠিন বিষয়! ৩০০০ হাজার বছর মানুষ কিতাবী ধর্মানুসারে সহজ জ্ঞানে আল্লাহকে রোগ শোকের সৃষ্টিকারী হিসেবে অপদোষ দিয়ে এসেছে; কারণ, রোগ সম্পর্কে ধর্ম মানুষকে সহজ জ্ঞান দিয়েছে: সহজ ব্যাখ্যা, সহজ সমাধান, যার ফলাফল ভালো ছিলো না।

ধর্ম শিখা সোজা, ধর্ম জানতে ও পালন করতে অক্ষরজ্ঞানেরও দরকার নেই; শুনে শুনে শেখা যায়; সাড়ে ৩ হাজার বছর আগেও শুনে শুনে শিখেছেন, আজও শুনে শুনে শিখছেন; মানুষের লব্ধজ্ঞানসমুহ শুনে শুনে একটা নিদ্দিষ্ট লেভেল অবধি শেখা সম্ভব; যা শুনে শুনে শেখা যায়, উহা অবশ্যই সহজ বিষয়! কিন্তু লব্ধজ্ঞানকে মানুষ এত উঁচু লেভেলে নিয়ে গেছেন যে, উপরের লেভেলে যেতে হলে, একজন মানুষকে লেখাপড়া জানতে হবে, ও সময়ের সাধারণ জ্ঞানেও পারদর্শী হতে হবে; সাধরাণ জ্ঞানের ভিত্তি হচ্ছে: ভাষা, অংক, সাধরণ বিজ্ঞান, লজিক, ইতিহাস, সমাজ বিজ্ঞান, অর্থনীতি, ফাইন্যান্স, টেকনোলোজী, ফিলোসফি, এনাটমি, ফিজিওলোজী; এই বিষ্যগুলো তেমন সোজা বিষয় নয়।

আমাদের দেশের মানুষ সহজ জ্ঞান আহরণের চেষ্টা করছে, তারা ধর্মীয় জ্ঞান নিয়ে বেশী সময় ব্যয় করছেন, যা আসলে এত সময়ের ব্যাপার নয়। লব্ধজ্ঞানের মাঝে কিছু সহজ ফলিতজ্ঞান আছে, সেগুলো হচ্ছে কমার্সের মত বিষয়, এগুলো মানুষের দক্ষতা বাড়ায় একটা নিদ্দিষ্ট লেভেল অবধি, তারপর একই লেভেলে বৃত্তের মতো ঘুরতে থাকে। লব্ধজ্ঞানের সীমানা নেই, মানব সমাজ নতুন নতুন ভাবনা দিয়ে এই শাখাকে প্রতিদিনই প্রসারিত করে চলেছেন; নতুন করে কিছু ভাবা ও লজিক্যালী ভাবা কঠিন বিষয়। আমাদের দেশে ক্রমেই সায়েন্স গ্রুপের ছাত্র কমছে স্কুলে ও কলেজে, এটাও প্রমাণ করছে যে, লব্ধজ্ঞান কঠিন।

মন্তব্য ৬৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৬৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২৯

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: জীবনে দুটোরই প্রয়োজন আছে , লব্ধ জ্ঞান যা আমরা স্কুল , কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পেয়ে থাকি তা আমাদের জীবিকা , সামাজিকতা ও সর্বোপরি জীবনবোধ সম্পর্কে শিক্ষা দেয় , অন্যদিকে ধর্মীয় জ্ঞান মানুষকে ন্যায় এবং অন্যায় এর মধ্যে পার্থক্য করতে শেখায় , সততা আর অসততার মধ্যে পার্থক্য করতে শেখায় , নৈতিকতার শিক্ষা আমরা ধর্ম থেকে পেয়ে থাকি, কোনোটিকেই জীবন থেকে বাদ দেয়া যায় না

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সহজ জ্ঞান সহজ সমস্যার সমাধান দেয়; আজকের পৃথিবী হচ্ছে কঠিন জ্ঞান-ভিত্তিক সমাজ।

২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: গ্রামে কারো বসন্ত কলেরা হলে তাকে প্রায় একঘরে করে দেওয়া হতো, থাকতে হতো গ্রামের বাইরে বুনো জঙ্গলে অথবা কোনো ক্ষেতের আইলে, বসন্ত কলেরা সাফ করে দিতো গ্রামের পর গ্রাম মানুষ । গল্প নয় এটি বাস্তব “গ্রামের পর গ্রাম পরিত্যাক্ত হয়ে যেতো” ! এটি বর্তমান যুগে আজ ২৪-০১-২০১৯ ব্লগে লিখেছেন, এখানে যাদের বয়ষ চল্লিশের নিচে তারা মনে করবে ৮০ দশকের ভারতীয় বাংলা সিনেমার কাহিনী লিখেছেন অথবা শরৎচন্দ্র (যদি বা শরৎ রচনা কারো পড়া থাকে !!!) বিস্বাস করবে না অবিশ্বাসী “ধর্মের অন্ধকার” এ থাকা আধুনিক যুগের টিভি সিরিয়াল দেখা ব্লগার !!! তারা সারাদিন নেট আর টিভি সিরিয়াল দেখে দিন পার করেন আর “ব্লগে / সামাজিক আলোচনায়” - ধর্মজ্ঞান বিলি করেন ।


ধর্ম খুব মুল্যবান কিছু নয়, মুল্যবান কিছু সস্তায়/বিনা পয়শায় বিলি হয়না !!!

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মজ্ঞান শেখা সহজ, বিলি করাও সহজ, উহার জন্য অক্ষরজ্ঞানেরও দরকার নেই।

৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৮

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: সায়েন্স এর ছাত্র কমছে এর পেছনে মূল কারণ হচ্ছে লেখাপড়ার খরচ বেড়ে যাওয়া , একজন ছাত্রকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরে বিজ্ঞান বিভাগে পড়তে হলে প্রচুর পরিমানে খরচ করতে হয় যা সবার পক্ষে বহন করা সবসময় সম্ভব নয় , আর বিজ্ঞানের মূল বিষয় গুলোকে পাশ কাটিয়ে কিছু অ্যাপ্লায়েড ফিল্ডকে ছাত্রদের মধ্যে এমনভাবে প্রচার করা হয়েছে আর কমার্শিয়াল করে দেয়া হয়েছে যে , ওই সুনির্দিষ্ট কিছু সাবজেক্ট এ চান্স না পেলে শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষায় ও আর সাইন্স এ থাকতে চায় না

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্কুল, কলেজে সায়েন্স ও অন্য বিষয়ের খরচ সমান, পড়ালেখা আলাদা

৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৫

নজসু বলেছেন:



ধর্মের নিয়ম জানা সহজ।
তবে, তা মেনে চলা কঠিন।

অক্ষর জ্ঞানহীনরা ঠিকমতো ধর্মকর্ম পালন করতে পারেনা।
লেখাপড়া নাই বলে তারা ধর্মের যথাযথ ব্যবহার করতে পারেনা। (মহানবির কথা আলাদা। তিনি আল্লাহ প্রদত্ত জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন)
এর ফলে ধর্ম কলুষিত হচ্ছে তাদের তারা।

একজন ধার্মিক লোকের যদি সঠিক শিক্ষা থাকে, তিনি কখনই অন্যের ক্ষতি করবেন না।
ধর্মের নামে যারা মা বাবার কোল খালি করে তাদের পড়াশুনা নাই।

আমার মতে সবকাজে পড়াশুনা দরকার। ধর্ম বলেন আর কর্ম বলেন।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্মীয়জ্ঞান অন্য জ্ঞানকে প্রত্যাখান করে থাকে; ফলে, মানুষ বর্তমান বিশ্বের লব্ধজ্ঞান আহরণ করতে সমর্থ হন না।

৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: জীবনে সুন্দর ভাবে বেঁচে থাকার জন্য ধর্মের দরকার নেই। মানুষের মধ্যে মানবতা থাকলে ধর্ম না থাকলেও চলে। ধর্ম তো আফিন আর দুষ্টলোকের হাতিয়ার। দরিদ্র মানুষেরা ধর্মকে আকড়ে ধরে। তাই দুষ্টলোকেরা নিজের স্বার্থে ধর্মকে বাঁচিয়ে রেখেছে। জ্ঞান দরকার সুন্দরভাবে বেঁচে থাকতে হলে জ্ঞান দরকার। কিন্তু ধর্ম না হলেও চলে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মীয়জ্ঞান সহজ হওয়াতে, বর্তমনা বিশ্বের জীবনযাত্রার সাথে ধর্মীয় মানুষেরা তাল মিলাতে পারছেন না, তাদের জীবন কঠিন হয়ে যাচ্ছে।

৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪০

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ চাঁদ গাজী - শিক্ষা ও জ্ঞান ধার্মিক ও ধর্মগুরুদের আতঙ্কিত করে। মানুষের অজ্ঞতার উপর ধর্মের সফলতা নির্ভর করে। আপনার এই পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মীয়জ্ঞান অন্য জ্ঞানকে প্রত্যাখান করে; ফলে ধর্মীয়রা পেছেন পড়ে গেছেন।

৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধর্ম থাকলেই হবেনা ধর্মের জ্ঞা্ন থাকতে হবে।
বাই চাঞ্চ ধর্ম মানুষকে মহৎ করেনা, ধর্মের
পরিপূর্ণ জ্ঞান মানুষকে সেরাজীবে পরিনত করে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের সামনে সব উদাহরণ আছে।

৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩১

Rezuan বলেছেন: সোনালী ঈগল২৭৪ ধর্ম থেকে মানুষ নৈতিকতা শিখেনি বরং নৈতিকতার ধারনা থেকে বেশিরভাগ ধর্মের আবির্ভাব হয়েছে। প্রাচীনকাল থেকে ছোট ছোট সভ্যতাগুলো যখন ডেভলপ হয়েছে তখন মানুষ সমাজে প্রভাব বিস্তারের জন্য অলৌকিক ঘটনার প্রচার করে ধর্ম সৃষ্টি করেছে।৷ বর্তমান পৃথিবীতে ধর্মের আর কোন প্রয়োজনীয়তা নেই। ধর্মহীন অনেক দেশ(স্ক্যান্ডেনেভিয়ান কান্ট্রি) শিক্ষা দীক্ষায় এমন পর্যায় চলে গেছে যে তাদের দেশে এখন অপরাধের মাত্রা শুন্যের কোঠায়।তাদের জেলখানা গুলো খা খা করছে। আমরা তাদের অনুসরন না করে এখনো হাজার বছর আগের ধর্মকে আকরে ধরে পরে আছি

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মের ভুমিকা নিয়ে আমার বক্তব্য নয়, আমার বক্তব্য হচ্ছে, ধর্ম মানুষকে যে ধারণাশক্তি দিচ্ছে ও জ্ঞান বিতরণ করছে, উহা সহজ লেভেলের জ্ঞান।

৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৪

নষ্টজীবন® বলেছেন: ভালো বলেছেন, ভালো লাগলো

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো লাগলে ভালো, কঠিন জ্ঞান অর্জনের জন্য বেশী সাধনার দরকার।

১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সুন্দর আলোচনা করেছেন সুন্দর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে, ভালো লাগলো আমার কাছে, একদমই সত্য কথা শ্রদ্ধেয়, শেষ লাইনটি সত্যি চিন্তার বিষয়, কারণ এভাবে কমতে থাকলে ভবিষ্যৎ খুবই খারাপ হবে।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বেশী সহজ কিছু নিয়ে ব্যস্ত থাকলে, মানুষের ভাবনাশক্তি সীমিত হয়ে যায়।

১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বিজ্ঞান পাঠে ও সাধনায় সবথেকে বেশি মেধার প্রয়োজন। অনেকে না বুঝে বিজ্ঞান ও বিজ্ঞানীকে পাগল ও অযৌক্তিক সাব্যস্ত করতেও পিছপা হয় না।।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিজ্ঞান মানুষকে প্রকৃতি সম্পর্কে লজিক্যালী ভাবতে সাহায্য করছে; ফলে, এটা কঠিন বিষয়।

১২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২২

বক বলেছেন: @ ঠাকুরমাহমুদ, "ধর্ম খুব মুল্যবান কিছু নয়, মুল্যবান কিছু সস্তায়/বিনা পয়শায় বিলি হয়না !!!"

- আপনি মনে হয় টাকা দিয়ে কিনে তার পর নাক দিয়ে বাতাস টানেন? - বাতাস তো ফ্রি, চরম সস্তা। দেখিয়েন আবার সস্তা জিনিস ব্যাবহার করতে যেনো ইগোতে না লাগে।

@ চাদগাজী - ভেজিটেটেড রোগি (vegetative patient) কি জানেন? যার শরীর, সব আছে কিন্তু কিছু একটা নাই। দেহ কি , আপনার মন কি, আর আপনার চিন্তা শক্তি/ মস্তিস্ক / জ্ঞান কি ভেজিটেটেড রোগি নিয়ে ঘাটলে জানতে পারবেন। তখন বুজবেন আপনি কি? কত ঠুনকো, কত সীমাবদ্ধ। আর আপনার বিজ্ঞানী / ডাক্তার রা রোগের এই পযায়ে গিয়ে কোথায় সমর্পন করেন, কার দয়ার অপেক্ষা করেন- সেটাও আপনার জানার দরকার।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


১০ম শ্রেণীর ফিজিক্স কঠিন, নাকি দীনিয়াত কঠিন?

১৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:২১

কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: @বক, আপনার কি মনে হয় ধর্মের মতো বাতাস ও বই বা বাণী আকারে পাওয়া যায় ?

বক বলেছেন: - আপনি মনে হয় টাকা দিয়ে কিনে তার পর নাক দিয়ে বাতাস টানেন? - বাতাস তো ফ্রি, চরম সস্তা। দেখিয়েন আবার সস্তা জিনিস ব্যাবহার করতে যেনো ইগোতে না লাগে। - আপনার পক্ষে ব্লগে টিটকারী বিহীন মন্তব্য করা কি সম্ভব ?

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:

বক নিশ্চয় বকধার্মিক নন, উনি হয়তো সহজ জ্ঞান আয়ত্ব করেছেন।

১৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিজ্ঞানের সাথে ধর্মের কোন সম্পর্ক নেই।

তবে ধর্মের ভালো দিক অবশ্যই আছে।
সুচনায় মানব সভ্যতা ও সমাজ গঠনে ধর্মের একটি বড় ভুমিকা ছিল। এখনো কিছু আছে।

পৃথিবীতে প্রায় ৪৩০০ ধর্মের অস্তিত্ব লক্ষ্য করা যায়।
গোত্রের ভেতরে যে বুদ্ধিমান ও চতুর সেই অত্যাচারি রাজার বিরুদ্ধে নিজেকে শৃষ্টকর্তার প্রতিনিধী দাবি করে বুজুর্গি শুরু করে দেয়, যারা টিকে গেছিল, সেই ধর্মগুলোই প্রতিষ্ঠিত হতে থাকে
তবে প্রধান ধর্মগুলির মধ্যে ইহূদী , খৃষ্টান , ইসলাম, সনাতন, বৌদ্ধ , জৈন , হিন্দু ইত্যাদি উল্লেখ্য । এই সকল ধর্মগুলি আবার বিভিন্ন শতাধিক শাখা প্রশাখায় বিভক্ত। প্রত্যেক শাখা ধার্মিকই তার স্ব স্ব ধর্মকে সত্য বলে বিশ্বাস করে।
যার যার বিশ্বাস সে সে নিয়ে থাকুক সমস্যা নেই।
সমস্যা হয় তখন যখন একদলের নিজস্য বিশ্বাস অন্যদের বা অন্যজনের উপর জোরপুর্বক চাপিয়ে দেয়।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি ধর্মের সমস্যা নিয়ে আলাপ করিনি, আমি বলতে চাচ্ছি যে, ধর্ম থেকে মানুষ যেই ধরণের জ্ঞান লাভ করেন, উহা সহজ; তাই অনেক ধর্মীয় জ্ঞানের প্রতি ঝুঁকছেন, লব্ধজ্ঞান কঠিন, সেটা আয়ত্ব করা কঠিন।

১৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৪৫

জনৈক অচম ভুত বলেছেন: শুনে শুনে ধর্মীয় জ্ঞানের থেকে বেশি বাড়ে ধর্মীয় মূর্খতা। সত্যিকারার্থেই ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ করা কিন্তু অতোটাও সহজ নয়। তবে হ্যা, লব্ধ জ্ঞান ও ধর্মীয় জ্ঞান- এ দুটির মাঝে সাম্যাবস্থা থাকাটা জরুরী।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ কত সালে হাতে বাইবেল ও কোরান পেয়েছেন? ১৮০০ সালের পরে সাধারণ মানুষ ধর্মীয় পুস্তক পেয়েছেন; তবে, তখন বেশীর ভাগ মানুষ পড়তে জানতেন না; মোটামুটি শুনে শুনেই ধর্মীয় জ্ঞান পেয়েছেন মানুষ।

১৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৫১

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়ের অনেক লেখাতেই উঠে এসেছে তখনকার ভয়াবহ মহামারীর কথা | গ্রামের পর গ্রাম উজাড় হয়ে যাওয়ার ভীতিকর বর্ণনা | মানুষ যে কতই অসহায় বোধ করতো তখন প্রকৃতির এই নিষ্ঠুরতার কাছে |

তবে মানুষ আজ সেই সকল বাধা বিপত্তিকে কাটিয়ে অনেকদূর এগিয়ে গেছে | যোগাযোগ ব্যবস্থার বিপ্লবের কারণে যে কোনো আবিষ্কারের সুফল উন্নত দেশগুলো থেকে অতি সহজেই এখন পৌঁছে যাচ্ছে উন্নয়নশীল দেশগুলোর গ্রাম গ্রামান্তরে | এখন সেই মহামারীতে মৃত্যুর ব্যাপ্তি ৫০ বছর আগের মতো হয় না | এমনকি সম্প্রতি ইবোলার মতো মারাত্মক রোগটিও বিজ্ঞানীদের প্রচেষ্টার কারণে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে নি | এজন্য বিজ্ঞান ও বিজ্ঞানীরা অবশ্যই সারা বিশ্ববাসীদের প্রশংসার দাবিদার |

বিজ্ঞান ও ধর্মকে তাদের নিজ নিজ টেরিটোরিতে থাকতে দেয়াই মানবসভ্যতার জন্য সবচাইতে মঙ্গলকর | একে ওপরের প্রতিদ্বন্ধি হিসাবে দাঁড় করানোও কোনো ক্রমেই শুভ বুদ্ধির পরিচায়ক নয় | ধর্মের মূল ভিত্তি হচ্ছে সৃষ্টিকর্তার উপর কোনোপ্রকার শর্তহীন বিশ্বাস এবং মানুষ ধর্মের উপর নির্ভর করে যে কোনো প্রতিকূল অবস্থাতেই যে প্রশান্তি এবং বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা পায় তার সাথে বিজ্ঞানের তুলনা করা যায় না - বিজ্ঞানের অবদান এবং ধর্মের অবদানের প্রকৃতিই ভিন্ন | তাই বিজ্ঞানকে বিজ্ঞানের জায়গায় আর ধর্মকে ধর্মের জায়গায় থাকতে দিন | ধর্মের বিশালতা এবং মানব জীবনে এর অপরিহার্যতা প্রমানের জন্য বিজ্ঞানকে অহেতুক টেনে এনে ধর্মকেই ছোট করা হয় |

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বলেছেন, "বিজ্ঞানের অবদান এবং ধর্মের অবদানের প্রকৃতিই ভিন্ন | "

-বর্তমানে ধর্মের অবদানটা ভালো কিছু করছে না। সহজ জ্ঞানের প্রয়োগ থাকবে না

১৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: লব্ধ জ্ঞান হলো কাজের জ্ঞান। জীবনকাল ভালভাবে কাটানোর জন্য সাধ্যমত এর অর্জন দরকার। আার ধর্মীয় জ্ঞান ঈশ্বর ভগবান বা আল্লাহর সন্তুষ্টি সংক্রান্ত জ্ঞান। অন্তহীন পরকালে ভাল থাকার জন্য ধর্মীয় জ্ঞানের দরকার মনে করে মানুষ। আর অস্থায়ী ইহজীবনে ভাল থাকার জন্য লব্ধজ্ঞান প্রয়োজন। এখন কঠিন হোক আর সহজ হোক যার যে জ্ঞান প্রয়োজন সে সে জ্ঞান অর্জন করার চেষ্টা করবে। প্রয়োজনে মানুষ কঠিনের পিছনেও ছুটে। আর প্রয়োজনে সহজের পিছনেও ছুটে। চেষ্টা না করলে সহজটাও পাওয়া যায় না। আর চেষ্টা করলে কঠিনটাও অর্জন হয়।
সহজ হলেই গুরুত্ব কম হবে ঘটনা এমন নয়। কঠিন হলেই গুরুত্ব বেশী হবে ঘটনা এমনও নয়। সব কিছুর পিছনে প্রয়েজনটাই বরং বেশী গুরুত্বপূর্ণ।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্বে অনেক সম্পদ কমে আসছে, সহজ জ্ঞানের প্রয়োগ থাকবে না।

১৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৯

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: প্রিয় ব্লগার মহোদয়, আপনার লেখায় হয়তো সরাসরি ধর্মকে খাটো করে কিছু লিখেন নি কিন্তু লেখার গড়নে কিছুটা তুচ্ছ-তাচ্ছিল্যতা আছে বৈকি! লব্দ জ্ঞান নিঃসন্দেহে কঠিন কিন্তু ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন খুবই সোজা বলেছেন। জ্ঞান সেটা যে বিষয়েরই হোক অর্জন কঠিন। ধর্মকে বৃহৎ পরিসরে জানতে চাইলে তার ব্যাপ্তি ও বিশালতা আপনাকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিবে। শুধু ইসলাম ধর্মের যারা শিক্ষাবিদ, মনিষী, দার্শনিক ছিল, আছে তাদের অর্জনগুলো কিন্তু শুধু শুনে শুনে শিখেনাই। বিস্তর ত্যাগ তিতিক্ষার মাধ্যমেই অর্জন করেছিলেন বা করেছেন করছেন। সমাজে প্রচলিত যেসব প্রথা, কুসংস্কার আছে তা কিন্তু ধর্মের সৃষ্টি নয়। কোন ধর্মগ্রন্থে প্রতিষ্ঠিত নয় এসব। রোগ বিসুখ সব আল্লাহরই সৃষ্টি; তাই বলে আমরা বিশ্বাসীরা আল্লাহকে কখনোই দোষারোপ করি না।একমাত্র অন্ধ বিশ্বাসী বা অজ্ঞ লোকেরাই অসুখ বিসুখের জন্য আল্লাহকে দায়ী করে থাকে।। কোন ধর্মই জ্ঞান অর্জনে বারণ করেনাই। আমাদের ইসলামে তো নয়ই। আপনি যেমন- অংক, সাধারণ বিজ্ঞান, লজিক, ইতিহাস, সমাজ বিজ্ঞান, অর্থনীতি, ফাইন্যান্স, টেকনোলোজী, ফিলোসফি, এনাটমি, ফিজিওলোজী এসবের উপর অগাধ দখল রেখেছেন তার পাশাপাশি ধর্মের ব্যাপারেও দখল রাখা সমীচীন মনে করি।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



৩ হাজার বা সাড়ে ৩ হাজার বছর আগে, সামন্তবাদ ও রাজতন্ত্রের তুলনায় ধর্মীয় জ্ঞান ছিলো প্রগ্রেসিভ, আজকে তুলনায় ধর্মীয় জ্ঞান হচ্ছে নন-প্রগ্রেসিভ।

১৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৩

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: আমি ১৬@নং কমেন্টার প্রিয় ব্লগার স্বামী বিশুদ্ধানন্দ'র সাথে একমত- তিনি বলেছেন,
বিজ্ঞান ও ধর্মকে তাদের নিজ নিজ টেরিটোরিতে থাকতে দেয়াই মানবসভ্যতার জন্য সবচাইতে মঙ্গলকর | একে ওপরের প্রতিদ্বন্ধি হিসাবে দাঁড় করানোও কোনো ক্রমেই শুভ বুদ্ধির পরিচায়ক নয় | ধর্মের মূল ভিত্তি হচ্ছে সৃষ্টিকর্তার উপর কোনোপ্রকার শর্তহীন বিশ্বাস এবং মানুষ ধর্মের উপর নির্ভর করে যে কোনো প্রতিকূল অবস্থাতেই যে প্রশান্তি এবং বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা পায় তার সাথে বিজ্ঞানের তুলনা করা যায় না - বিজ্ঞানের অবদান এবং ধর্মের অবদানের প্রকৃতিই ভিন্ন | তাই বিজ্ঞানকে বিজ্ঞানের জায়গায় আর ধর্মকে ধর্মের জায়গায় থাকতে দিন | ধর্মের বিশালতা এবং মানব জীবনে এর অপরিহার্যতা প্রমানের জন্য বিজ্ঞানকে অহেতুক টেনে এনে ধর্মকেই ছোট করা হয় |

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিছু মানুষ মধ্যপন্হী, কিন্তু প্রকৃতিতে মধ্যপন্হা বলে কিছু নেই!

২০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



বাহ, চমৎকার বিশ্লেষণ। বুদ্ধিদীপ্ত লেখা। শেষের দুই প্যারায় গবেষণার খোরাক আছে। সহমত আপনার ভাবনা আর উপলব্ধির সাথে। আমাদের দেশের মুখস্থ নির্ভর শিক্ষা আর রাষ্ট্র ও পরিবারের মূর্খতা নতুন প্রজন্মের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করছে। বিশ্বাসের সাথে আধুনিক সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থা, বিজ্ঞান ও দর্শনের অবস্থান বিপরীতমুখী।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আধুনিক জ্ঞান হচ্ছে মানুষের ভাবনার ফসল।

২১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৯

অস্বাধীন নাগরিক বলেছেন: :||

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিছু বুঝা যায়নি।

২২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৭

বক বলেছেন: "১০ম শ্রেণীর ফিজিক্স কঠিন, নাকি দীনিয়াত কঠিন"

E=MC2 স্টাডি করা কঠিন না? ২১ দিন না খেয়ে মহাবিশ্বের সুক্ষ গাথুনীর জ্ঞান অর্জন কঠিন?
ইমাম গাজ্জালী ( র: ) -এর বইয়ে পেয়েছিলাম ২১ দিন ( অথবা এর কাছাকাছি কোন একটা সংখ্যা) না খেয়ে ধ্যান করতে পারলে অদৃশ্য জগত খোলে যায়।

এবার বলেন ক্লাশ ১০ - কোনটা কঠিন। ক্লাশ ১০ বাদ দেন - ক্ষুধার জালায় পেটে ২ টা পাথর বেধে রাখা কঠিন নাকি বীজগনিতের সূত্র মূখস্ত করা কঠিন?

জানের শত্রুর বুকের উপর বসে থেকে বাগে পেয়েও তাকে মাফ করে দেয়া (নিজের সহজাত ক্রোধ দমন) কঠিন নাকি একটা থিসিস পেপার নিয়ে স্টাডি করা কঠিন? (হযরত আলী রা : -এর ঘটনা)

অর্ধেক পৃথিবীর বাদশা হয়েও মাটির উপর চটের বিছানায় ঘুমানো কঠিন ( ক্ষমতা পাওয়ার পর ভোগের লোভ সামলানো) না থিসিস করা কঠিন? ( হযরত ওমর রা: )

আপনি কোন একটা এমন কিছু করে দেখিয়ে দিবেন কি?

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


জ্ঞানী মানুষ অভুক্ত থাকে না; এখন আফ্রিকায় অভুক্ত মানুষ আছে, আফ্রিকায় জ্ঞানী মানুষের সংখ্যা কম। ২১ দিন না খেয়ে থাকলে, অদৃশ্য জগতে যাবার সম্ভাবনা আছে।

২৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪১

নাইম রাজ বলেছেন: হুম বুঝিনা কিছু।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


কেহ পড়তে পারেন না, সেজন্য বুঝে না; কেহ প্রশ্ন পেলে উত্তর লিখতে পারে না; কারো মাথায় কঠিন বিষয় ঢোকে না, এগুলো সমস্যা

২৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: দিনের পর দিন গবেষণা করে পেনিসিলিন আবিষ্কার করে কোটি কোটি মানুষের জীবন বাঁচানো সহজ নাকি বুকের উপর উঠে একজন মানুষকে না মেরে ক্ষমা করা কঠিন?

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



বুকের উপর যে উঠেছে, সম্ভবত: সে অপরাধী জল্লাদ, বেশীরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষমা টমা এখানে বিষয় নয়, উহাকে সমাজ থেকে বিলুপ্ত করাই মানইষর জন্য বড় কাজ।

২৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০২

কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: নূর আলম হিরণ বলেছেন: দিনের পর দিন গবেষণা করে পেনিসিলিন আবিষ্কার করে কোটি কোটি মানুষের জীবন বাঁচানো সহজ নাকি বুকের উপর উঠে একজন মানুষকে না মেরে ক্ষমা করা কঠিন?

- নূর আলম হিরণ ভাই, বুকের উপর উঠে ক্ষমা করে দেওয়া এটি একটি গল্প, মিথ বললে মিথকে ছোট করা হয়। তবে পেনিসিলিন গল্প নয় সত্যি, বাস্তব, চিরো সত্য।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


পৃথিবীর বুকে টিকে থাকার জন্য মানব জাতিকে সঠিক জ্ঞানের অধিকারী হতে হচ্ছে

২৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৩

কানিজ রিনা বলেছেন: পৃথীবির জ্ঞানীরা আবিস্কার করছে এটম
আর কিমজংউন ও ট্রাম্প জ্ঞানীরা সেই
জ্ঞানের সমাহার দিয়ে পৃথিবী প্রকম্পিত
করেছে।
শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী আইনস্টাইন নিজের জ্ঞানের
আবিস্কার হিরোসীমার ধ্বংশে নিজেই স্তব্দ
হয়েছিলেন। হয়ত এতটা ধ্বংশ হবে তিনিও
বুঝতে পারেন নাই। তাই জ্ঞানেরও সীমাবদ্ধতা
থাকা প্রয়োজন।
সবার জ্ঞান পরিধি সমান ভাবে সৃষ্টি না।
ভয়ঙ্কর জ্ঞানীরা যেমন সৃষ্টি করে, তেমন
প্রকৃতির সৃষ্টি কর্তাকে অশ্বিকার করে
নিজেকেই সৃষ্টি কর্তা ভাবা শুরু করে।
কিন্তু মহান জ্ঞানীরা কখনও তর্কে জড়ায়না।
ভারতের দেবীশেঠী এক মহানজ্ঞানী ডাক্তার
তাকে ভারত বাসী ভগবান বলে। প্রক্ষাত হার্ট
চিকিৎসক। তিনি একজন চিকিৎসা বিজ্ঞানী।
তার হাতে কোনও রুগী মারা যায়না। কিন্তু
তিনি যত রুগীকে অপারেশন সকল রুগীর
আত্বিয়সজনকে বলবেন আমি চেষ্টা করছি
আপনারা সৃষ্টি কর্তাকে ডাকুন এবং তিনি
অত্যান্ত ধার্মীক। এখন বুঝুন মহান জ্ঞানী
ও ভয়ঙ্কর জ্ঞানী। আইনস্টাইনের শেষ থিওরী
শক্তির কোনও ক্ষয় নাই একের পর এক
শক্তি আসতেই থাকবে। ঠিক একই ভাবে
আত্বার কোনও বিন্যাশ নাই একের পর এক
আত্বা সৃষ্টি হবে।




২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষের জ্ঞান এগুলোর মধ্য দিয়েই বিকশিত হয়েছে, আরো বিকশিত হবে; মানুষের গন্তব্য তাদের ভাবনাই নিরুপণ করবে।

২৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৯

কানিজ রিনা বলেছেন: পৃথীবির জ্ঞানীরা আবিস্কার করছে এটম
আর কিমজংউন ও ট্রাম্প জ্ঞানীরা সেই
জ্ঞানের সমাহার দিয়ে পৃথিবী প্রকম্পিত
করেছে।
শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী আইনস্টাইন নিজের জ্ঞানের
আবিস্কার হিরোসীমার ধ্বংশে নিজেই স্তব্দ
হয়েছিলেন। হয়ত এতটা ধ্বংশ হবে তিনিও
বুঝতে পারেন নাই। তাই জ্ঞানেরও সীমাবদ্ধতা
থাকা প্রয়োজন।
সবার জ্ঞান পরিধি সমান ভাবে সৃষ্টি না।
ভয়ঙ্কর জ্ঞানীরা যেমন সৃষ্টি করে, তেমন
প্রকৃতির সৃষ্টি কর্তাকে অশীকার করে
নিজেকেই সৃষ্টি কর্তা ভাবা শুরু করে।
কিন্তু মহান জ্ঞানীরা কখনও তর্কে জড়ায়না।
ভারতের দেবীশেঠী এক মহানজ্ঞানী ডাক্তার
তাকে ভারত বাসী ভগবান বলে। প্রক্ষাত হার্ট
চিকিৎসক। তিনি একজন চিকিৎসা বিজ্ঞানী।
তার হাতে কোনও রুগী মারা যায়না। কিন্তু
তিনি যত রুগীকে অপারেশন সকল রুগীর
আত্বিয়সজনকে বলবেন আমি চেষ্টা করছি
আপনারা সৃষ্টি কর্তাকে ডাকুন এবং তিনি
অত্যান্ত ধার্মীক। এখন বুঝুন মহান জ্ঞানী
ও ভয়ঙ্কর জ্ঞানী। আইনস্টাইনের শেষ থিওরী
শক্তির কোনও ক্ষয় নাই একের পর এক
শক্তি আসতেই থাকবে। ঠিক একই ভাবে
আত্ব্যার কোনও বিন্যাশ নাই একের পর এক
আত্বা সৃষ্টি হবে।




২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সময়ের সাথে বিশ্বকে চালানোর ভার বিজ্ঞানের লোকদের হাতে চলে যাবে।

২৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৪

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: হতে পারে বর্তমানে ধর্মজ্ঞানের চেয়ে লব্ধজ্ঞান এগিয়ে কিন্তু লব্ধজ্ঞানের অপব্যবহার ধর্মীয় জ্ঞান ঠেকাতে পারে। এথিক্যালি ধর্মজ্ঞান হচ্ছে লব্ধজ্ঞানের রক্ষাকবচ। নীতিনৈতিকতা না থাকলে লব্ধজ্ঞান বিনাশ ডেকে আনে।এ বিষয়ে আমি কানিজ রিনা আপার সাথে একমত। (২৬নং কমেন্টস)।।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


গরুর গাড়ীর চাকা আর এরোপ্লেনের চাকার প্রয়োজনীয়তা ও টেকনোলোজী বুঝতে হবে।

২৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৪২

বাকপ্রবাস বলেছেন: বর্তমান প্রেক্ষাপটে ধর্মে থাকা ভালো এবং প্রয়োজন তবে অতি ধর্ম বর্তমান যুগের সাথে কিছুটা বেমানানই বলে মনে হয়।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৪:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্ম ও সমাজের মাঝে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে, ধর্মের ভুলগুলোর জন্য; ধর্ম হেরে যাবে।

৩০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:১৪

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ধর্মে কিন্তু জ্ঞান আহরণের কথাই বলা হয়েছে বার বার তাই কোন কিছুকেই ছোট করার অবকাশ নেই।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মীয় জ্ঞান পেতে অক্ষর জ্ঞানের দরকার হয় না, উহা কমবেশী সবার কাছে আছে।

৩১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০৮

হাসান রাজু বলেছেন: লব্ধজ্ঞান ধর্মীয়জ্ঞান কোন জ্ঞানই পরিপূর্ণ না যখন এর প্রয়োগ ভুল হয়। পাত্রদ্বারা স্থান কাল পরিবেশেভেদে।
যেমন কামরূপ কামাখ্যা থেকে লব্ধজ্ঞান সম্পন্ন সাধুবাবা বলে দিতে পারেন দুনিয়ার ধ্বংসের সময় কাল।!!!!
তেমনি সায়েন্স নিয়ে পাশ করা জ্ঞানি ট্র্যাকটার বাবার ভবিষ্যৎ বানী পৃথিবী কিভাবে ধ্বংস হবে ও একই সুত্রে গাঁথা ।
সাধু বাবা তার তন্ত্রমন্ত্র জুড়ে একখানা ভবিষ্যৎ বানী দিয়ে দেন, যা আরেকজন সাধু বাবার বুঝার সাধ্য নাই। এখন তার ভুল ধরলে তাকে " ওরে মূর্খ ......." ব্লা ব্লা বলেও ক্ষান্ত হননা সাধু।
তেমনি ট্র্যাকটার বাবাও বিজ্ঞানের দুটি সুত্র মেনে নিয়ে ১০টা সুত্র বাতিল করে জানিয়ে দেন মানব জাতি আমাদের গ্রহের ধ্বংস দেখার সম্ভবনা নেই বললেই চলে পছন্দ না হলে বিজ্ঞানের থিউরি কি করে ট্র্যাকটার বাবা বাতিল করে দিতে পারেন।??? স্বেচ্ছাচারিতায় সাধুবাবা আর ট্র্যাকটার বাবার পার্থক্য কোথায়।?
লব্ধজ্ঞান বলে, অন্যকে খামাখা বিরক্ত করা অন্যায়। কিন্তু অন্যকে অসময়ে ফোন করে বিরক্ত করে তা আবার ব্লগে পোস্ট করলে বুঝতে হবে জ্ঞানে সমস্যা নাই। যিনি জ্ঞান লব্দ করেছেন তার মানসিকতায় সমস্যা আছে ।
অতএব লব্ধজ্ঞান কিংবা ধর্মীয়জ্ঞান কোনটাতেই সমস্যা নেই। বুঝতে হবে যিনি সেই জ্ঞানকে পুঁজি করে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন তার মাঝে সমস্যা আছে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাড়ীতে বসে অনলাইনে ফিজিক্স পড়া শুরু করেন, দেখবেন কান থেকে ধুয়া বের হচ্ছে; সকালে বসে সুরা ফাতেহা পড়েন, চেহারায় নুরানী ভাব দেখা দেবে।

৩২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২২

সেলিম৮৩ বলেছেন: সেচ্ছাচারিমূলক পোষ্ট। ধার্মিকরা কি লব্ধ জ্ঞানের অধিকারী নন।? চুলকানীটা ধর্ম নিয়ে কেন? ধর্ম মানুষকে মানবিক হতে শেখায়। ধর্ম না থাকলে পুরো বিশ্ব নোংরামীর জয়জয়কার হয়ে যেত।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্ম বই পড়তে টিউটরের কাছে যেতে হয় না; অংক, ফিজিক্স, কেমেষ্ট্রি পড়েন, ৩৩ পেতে আপনার ঘাম বের হয়ে যাবে।

৩৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৪

সিগন্যাস বলেছেন:
প্রিয় গাজীসাব একটু গুগল করে জানতে পারলাম বাঙালিরা ২৯ নম্বরে আছে।এইটা কি খারাপ?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা পর্ণ দেখে, তারা বাংগালী মডেল মেয়েদের সোনাও দেখতে চায়; সেজন্য বাংলাদেশের বিজ্ঞাপনে বাংগালী মেয়েদের কাপড় কমে আসছে।

৩৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৯

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



স্যার,
ধর্ম জিনিশটি আমাদের জ্ঞান হবার আগেই আমাদের মাথায় ঢুকে যায় । তাই এর সব কিছুই খুব সহযে আমাদের মধ্যে জায়গা করে নিতে পারে ।

আর ধর্ম অনেকটা সহজলভ্য জিনিশের মত চাইলেই পাওয়া যায় এমন ।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি সেটাই বলছি, ধর্ম সোজা, উহা কঠিন জ্ঞান নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.