নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা কি পরিমাণ?

০৭ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৪



** কোন এক বেকুব পোষ্টটাকে রিফ্রেশ করছে ; পোষ্ট রিফ্রেশ করে, আমাকে বিব্রত করা কি সম্ভব? কত বেকুব বিফল হয়েছে, সেটার হিসেব নেই ****

প্রতি বছর নতুন গ্রেজুয়েটদের শতকরা কতজন বেকার থাকেন বলে মনে হয়? যারা নিজের বিষয়ের বাহিরে যেকোন চাকুরী নিয়ে থাকেন, এবং নিজের পড়ালেখার তুলনায় কম বেতনে চাকুরী করেন, তাঁরা আধা-বেকার; এঁদের পরিমাণ কেমন? দেশে কিছু পরিমাণ হতাশ বেকার আছেন; হতাশ বেকার হচ্ছেন তাঁরা, যাঁরা দীর্ঘদিন চাকুরী খুঁজে, চাকুরী না পেয়ে, বর্তমানে চাকুরী খোঁজা ছেড়ে দিয়েছেন; এদের পরিমাণ কত হতে পারে?

আমাদের নতুন গ্রেজুয়েটদের একটা বড় অংশ কোন প্রকার অভিজ্ঞতাহীন অবস্হায় চাকুরীর জগতে প্রবেশ করে; কিন্তু আমাদের দেশের শিল্প সংস্হাগুলো কোন না কোন বিষয়ে অভিজ্ঞতাসহ দক্ষ মানুষ খোঁজে; মনের হচ্ছে, এই কারণে, ঢাকায় অনেক ভারতীয় চাকুরী করছে? পশ্চিমে, নতুন গ্রেজুয়েটদের থেকে কোন প্রকার অভিজ্ঞতা চাওয়া হয় না; অভিজ্ঞতা থাকলে ভালো, শুরুতেই বেতন বেড়ে যায়।

যারা জীবনে কিছু সময় বেকার ছিলেন, তারা অন্য বেকারদের অবস্হা অনুমান করতে পারেন সহজেই; এরা বাকী বেকারদের সাহায্য করেন বলে কি মনে হয়? আমেরিকায় চাকুরী পাওয়ার সবচেয়ে বড় পথ হলো পরিচিতির মাধ্যমে; এখানে পড়ালেখার সময়, আমি ১ম চাকুরী পেয়েছিলেম, একজন সিনিয়র ছাত্রীর প্রত্যক্ষ সাহায্যে।

ব্লগার 'রূপক বিধৌত সাধু' যথাসম্ভব বেকার, কিংবা অর্ধ-বেকার; বর্তমানে, উনাকে ব্লগে তেমন দেখছি না; ব্লগারদের মাঝে কেহ পারলে উনাকে সাহায্য করবেন। ব্লগার রাজীব নুর কি বেকার? উনার লেখা থেকে মনে হচ্ছে উনিও বেকার।

দেশে শিক্ষিত বেকারদের সাহায্য করার জন্য একটি পদক্ষেপ নেয়ার চেষ্টা করছি আমি; দেখা যাক, সফল হতে পারি কিনা! দেশের কোন অন্চলে শিক্ষিত বেকার বেশী, এবং কোন কোন বিষয়ের প্রেজুয়েটরা বেশী বেকার, তাদের ব্যাপার আমাকে সাধারণ ধারণা দেয়ার চেষ্টা করুন।


মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৫

ANIKAT KAMAL বলেছেন:
সম‌য়ের ক‌ঠিন চ্যা‌লেন্জ‌কে গুরুত্ব দি‌য়ে অাপনার এই উ‌দ্যোগ‌কে স্বাগত অা‌মি অা‌ছি সামথ্য না থাক‌লে প্র‌তি‌দিন পাঁচ টাকা মানবতার কল্যা‌নের জন্য রা‌খি না হয় মাস শে‌ষে অারও পঞ্চাশ টাকা বা‌ড়ি‌য়ে ২০০ টাকা অাপনা‌কে দিব শুরু করন

০৭ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইচ্ছা থাকলে, ইনভেষ্টমেন্ট করেও শিক্ষিত বেকারদের সংখ্যা শুন্যের কোটায় আনা সম্ভব; যে শিক্ষিত মানুষটি বেকার, উনার শ্রম উনি জাতিকে দিতে পারছেন না, জাতি সম্পদ হারাচ্ছে!

২| ০৭ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আপনার এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। তবে এবার আপনার ছেলেমেয়েদের সাহায্যে নতুন ইমেইল খুলবেন। আমি কি বলছি তা আপনি বুঝতে পারছেন নিশ্চয়ই। না বুঝলেও বলার দরকার নেই।

০৭ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


চেষ্টা করে দেখি; দেশের শিক্ষিত বেকারদের সাহায্য করার মতো কোন আইডিয়া থাকলে জানাবেন।

৩| ০৭ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৪

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: আপনার এই উদ্যোগটাকে আন্তরিকতার সহিত সাধুবাদ জানাচ্ছি।

আপনি যে উদ্যোগটা নিয়েছেন নিশ্চয় তা প্রশংসনীয়। কাজ করে যান, নিজের পক্ষ থেকে সর্বোচ্য সাহায্য করার চেষ্টা করে যাবো।

এই মুহুর্তে কোনো স্পেসিফিক সাজেশন হয়তো দিতে পারছিনা, তবে দুইটা কথা বলছি। ~এটা একটা লেনদি প্রসেস, যুবকদের বেকারত্ব দূরীভূত করাটা, তবে হাল ছাড়া যাবেনা। ~ফিজিক্যাল প্লেস ছাড়া কার্যপ্রণালী প্রনয়ণ, নিয়ন্ত্রণ, কাজ করা সবটাই দূরুহ হয়ে যাবে!

০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


উত্তর চট্টগ্রামে একটা বিশাল শিল্পান্চল গড়ে উঠছে; ওখানে জমি নিয়ে ছোট একটি ম্যানুফেকচারিং শুরু করার চেষ্টা করছি; স্হানীয় এমপি জমি পেতে সাহায্য করবেন; যদি সফল হই, বাকীটুকু ক্রমেই শেয়ার করবো

৪| ০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:১২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় সমুহ থেকে মাস্টার্স পাশ করা অনেকেই বেশ কয়েকবার বিসিএস পরীক্ষা দিয়েও সফল হতে পারেন না। তবে তারা হাল ছাড়ছেন না। সরকারী চাকরি পাবার বয়স-সীমা অতিক্রম না করা পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাবেন তারা ।কারন বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্ন তাদের এর বাইরে আপাতত কিছু ভাবছেন না তারা ।যাহোক, বাংলাদেশে এ ধরনের লক্ষ-লক্ষ তরুণ প্রতি বছর চাকরির বাজারে আসছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বলছে, বাংলাদেশে প্রতি বছর ১৮ লাখ মানুষ চাকরির বাজারে আসছে। এদের মধ্যে গড়ে প্রায় পাঁচ লাখ মানুষ প্রতিবছর কর্মসংস্থানের জন্য বিদেশে পাড়ি জমিয়েছে। দেশের ভেতরে যারা কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট তারা সরকারী-বেসরকারি চাকুরীর দিকেই বেশি মনোযোগী। আর যাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেই অথবা ডিগ্রীধারী নন তাদের মধ্যেও একটি বড় অংশ চাকরী প্রত্যাশী। আবার অনেক আছেন যারা ছোট খাটো ব্যবসাসহ নানা ধরনের স্ব-কর্মসংস্থানে জড়িত।

স্ব-কর্মসংস্থানে জড়িত হয়ে সফলতার গল্প বাংলাদেশে অনেক আছে। ঢাকার ব্যস্ত রাস্তার পাশে ভ্যানে করেও অনেকে সওদা বিক্রি করেন । মাস্টার্স পাশ করা অনেকেই আত্মকর্মসংস্থানের জন্য এমন পথ বেছে নিয়েছেন।

আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার এক জরিপে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে বেকারত্ব সাড়ে তিন শতাংশ। তবে প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের মোট কর্মক্ষম জনসংখ্যার প্রায় চার ভাগের একভাগের নিয়মিত কোন কর্মসংস্থান নেই। বাংলাদেশের কর্মসংস্থানের বাজারে ২১ শতাংশ আন্ডার-এমপ্লয়েড বা পূর্ণকালীন কাজ করেন না।

বাংলাদেশ সরকারের হিসেবে দেশে শ্রম বাজারে যারা এসেছেন তাদের প্রায় ৭৮ শতাংশ হচ্ছে অনানুষ্ঠানিক খাতে ( Informal sector) অর্থাৎ এদের কোন নিয়োগপত্র নেই এবং কাজের কোন স্থায়িত্বও নেই। এদের কেউ কৃষিক্ষেত্রে, কেউবা দিনমজুর আবার কেউবা পরিবহন শ্রমিক কিংবা নানা ধরনের পেশা। কিন্তু বাংলাদেশে কৃষি এবং নানাখাতে অর্থনীতির ভাষায় ছদ্ম-বেকারত্ব একটি বড় সমস্যা। অর্থাৎ যে কাজ দু'জন করলে যথেষ্ট, সে কাজ চারজন মিলে করছে। অতিরিক্ত দু'জন না থাকলেও উৎপাদনের কোন সমস্যা হবেনা। অর্থনীতিতে এ বাড়তি জনশক্তির কোন অবদান না থাকলেও পরিসংখ্যানের বিচারে তারা বেকার নয়।

বাংলাদেশ প্রতি বছর যে পরিমাণ মানুষ কাজের বাজারে আসছে তাদের জন্য সুযোগ কতটা তৈরি হচ্ছে সেটাই এখন একটি বড় প্রশ্ন ? পরিকল্পনা কমিশনের তথ্য মতে " ৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় (২০১১-২০১৫) এক কোটি ৪০ লক্ষ্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে। এ সময়ের মধ্যে প্রতিবছর দেশের বাইরে গিয়েছে গড়ে পাঁচ লক্ষ। তবে কর্মসংস্থানের বাজারে যারা আসছেন, তাদের বেশিরভাগ স্ব-কর্মসংস্থান সৃষ্টি করার চেয়ে চাকরীর করতেই বেশি পছন্দ করেন। অনেক মনে করেন, তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, এমন কোন কাজে তারা জড়িত হতে চান না । তাছাড়া পরিবার থেকে আর্থিক সুবিধা নিয়ে বিনিয়োগ করতেও অনেকে ভয় পান।বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা অনেক ছাত্রই বলে থাকেন,যখন পড়াশুনা করেছি তখন একটা আশা ছিল যে ভালো একটা চাকরী করবো। যতদিন চাকরী না পান ততদিন তাই ট্রাই করে যান।

তাই শিক্ষিত তরুণদের মাঝেই বেকারত্ব বেশি। যাদের কোন প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রি নেই তারা কোন না কোন কর্মসংস্থানে নিজেদের জড়িত রেখেছেন। সেটি নিম্ন মজুরীতে হলেও। কিন্তু শিক্ষিত তরুণ-তরুণীরা তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ পাচ্ছেন না। আসছে দিনগুলোতে বাংলাদেশের জন্য এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করবে । বাংলাদেশের শ্রম বাজার এখন যেদিকে যাচ্ছে তাতে করে এখন চাকুরীর জন্য বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ এবং দক্ষতা বেশি দরকার। কিন্তু টেকনিক্যাল এন্ড ভোকেশনাল শিক্ষার ক্ষেত্রে কতটা আগ্রহী হচ্ছে তরুণরা? দক্ষতা-নির্ভর এবং বিশেষায়িত জ্ঞান নিয়ে তরুণরা নিজেদের তৈরি করলে ভালো বেতনের চাকরী তেমন কোন সমস্যা হবে না।যাহোক দেশের বেকার সমাজের কর্মসংষ্থানের বিষয়ে কিছু একটা করবেন শুনে আশান্বিত হলাম।

শুভেচ্ছা রইল

০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীদের সবচেয়ে দু:খের উৎস হচ্ছে, ব্যুরোক্রটরা; আজকে যারা বিসিএস পাশ করার চেষ্টা করছেন, একদিন এরা জাতির সামান্য ক্ষতি হলেও করবেন।

০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



অশিক্ষিতদের শ্রমে দেশের উন্নয়ন ঘটে; তবে, উহা পেটেভাতে চলার মতো; আসল উন্নয়ন হয়, শিক্ষিতদের শ্রম থেকে।

৫| ০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:১৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ডাক্তারি কিংবা প্রকৌশলে পাস করে যে বেকার প্রশাসন কিংবা অন্য কোনো বিভাগে চাকরি গ্রহণ করে সে কতটা সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। তার পিছনে জাতীয় বাজেটের বিরাট অংকের টাকা খরচ হয়।

০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ডাক্তার, মাক্তার, ফেরেশতা, মেরেশতা, যারাই প্রশাসনে যায়, তারা মানুষকে সাহায্য না করে, মানুষের ক্ষতি করে আসছে।

৬| ০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:০৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই।
মিরশ্বরাই শিল্পাঞ্চল আমাদের পাশেই , প্রকল্পটির জন্য আমাদের সোনাগাজী থেকেও ১০ হাজার একর জমি হুকুম দখল করা হয়েছে।

০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি সেখানে চেষ্টা করছি; কিছু ঘটলে জানাবো।

৭| ০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:১৯

জুন বলেছেন: প্রচুর সংখ্যক বেকার আমাদের দেশে চাঁদগাজী যা বেকারদের সাথে সাথে তাদের অভিভাবকদের জন্য প্রচন্ড মানসিক কষ্টের কারন। এমন অবস্থা আমাদের মত মধ্যম আয়ের আর কোন দেশে আছে বলে মনে হয় না। থাইল্যান্ডে বেকার এর সংখ্যা ০.১। তারা কোন বিদেশীকে সহজে চাকরি দেয়না। কোন বিদেশী যদি আইনগত ভাবে কোন ব্যবসা করতে চায় তবে তাকে অবশ্যই নিজ দেশের লোক দুইজন নিলে একজন থাই কর্মী রাখতেই হবে। নাহলে তার প্রতিষ্ঠানে পুলিশ রেইড, জরিমানা, গ্রেফতার ইত্যাদি আছেই। তাই এ ব্যপারে বিদেশী ব্যাবসায়ীদের সবাই খুব সচেতন।
কোন প্রতিষ্ঠান ইংরেজ কর্মী নিয়োগ দিলে তাকে নেটিভ ইংলিশ হতে হবে। কোন বাংলাদেশী বা ভারতীয় ইংরেজি বললে হবে না। তাছাড়া তারা দরকার হলে থাই ট্রান্সলেটর রাখবে তবুও বিদেশী কর্মী নৈব নৈব চ। এই ব্যপারে তাদের সরকার অত্যন্ত দৃঢ় মনোভাবাপন্ন। আর বেকারত্ব এর পরিমান ও তো উপরেই বলেছি। থাইল্যান্ড আমাদের মতই এক উন্নয়নশীল দেশ, এমন কোন আহামরি বিলাত আমেরিকা না।

০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ঢাকায় যেসব প্রাইভেট কোম্পানী ভারতীয়দের চাকুরী দিচ্ছে, সেখানে ভয়ংকর গোজামিল আছে; এতে প্রশাসন লাভবান হচ্ছে, আমাদের গ্রেজুয়েটরা নিজ দেশে প্রবাসী। দেখি, কিছু হয় কিনা।

৮| ০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৪৮

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আমারেও সাথে নিও গাজি। আমি ভালো টাইপিং পারি...:D


সবাইকে সরকারি চাকরি দেয়া সম্ভব নয়। কিন্তু কর্মসংস্থান তৈরী করার ক্ষেত্রে সরকারের অনেক কিছু করার আছে। দুঃখজনক হলেও সত্য, এক্ষেত্রে আমাদের সরকার অনেক পিছিয়ে।

০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা যতটুকু করেছেন, এর থেকে বেশী আর পারবেন না, উনার প্রশাসন ভাটির দিকে মোড় নিচ্ছে; এখন, আমাদেরকে চেষ্টা করতে হবে।

৯| ০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৫৪

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

০৮ ই মে, ২০১৯ রাত ১২:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:




ওকে, ধন্যবাদ

১০| ০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৫৪

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @কোন এক বেকুব পোষ্টটাকে রিফ্রেশ করছে ; পোষ্টরিফ্রেশ করে, আমাকে বিব্রত করা কি সম্ভব? কত বেকুব বিফল হয়েছে, সেটার হিসেব নেই
.. গাজি। আমার মনে হয় রিলোড বিষয়টা সামুর বাগ। তবে কোন বেকুব যদি সত্যি থেকে থাকে, তাকে আপনার ফার্মে আইটি স্পেসালিস্ট হিসেবে নিয়োগ দেব। :P

০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা পাবলিক ডোমেইনে ব্লগের মতো যায়গায় অকারণ রিফ্রেশ করে, এরা মগজহীন; মরালহীন, সাধারণ-জ্ঞানহীন মানুষ জাতির জন্য ভয়ংকর বোঝা; ব্লগ হলো শিক্ষিত মানুষদের যায়গা, এখানে ইডিয়টদের স্হান নেই।

১১| ০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৫৬

লাল মাহমুদ বলেছেন: আমাদের দেশের প্রত্যেকটা কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানই নিয়োগের ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা চেয়ে থাকে। এক্ষেত্রে নতুন চাকরি প্রত্যাশীরা শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকার পরও শুধুমাত্র 'অভিজ্ঞতা' শব্দটির মারপ্যাঁচে পড়ে, চাকরির বাজারে খাবি খাচ্ছে। আমার মনে হয়, এই জায়গাটাতে সরকারিভাবে কিছু একটা করা দরকার।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল,,,,

০৮ ই মে, ২০১৯ রাত ১২:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকারের লোকদের কারো ছেলে বেকার নেই; সুতরাং, সরকার ড্রাষ্টিক কিছু করবে না।

১২| ০৮ ই মে, ২০১৯ রাত ১২:০১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় মান্যবরেষু,

অত্যন্ত সাধুবাদ জানাচ্ছি আপনার আগামী পদক্ষেপকে। কে বলতে পারে না ,এই ছোট্ট প্রচেষ্টা একদিন মহীরুহ আকার ধারণ করবে। জনপ্রিয় ব্লগার রাজীব নূর ও রূপক বিধৌত সাধু দুজনের খবরে অত্যন্ত মর্মাহত হলাম। শীঘ্রই উনারা সংকট কাল থেকে মুক্ত হন কামনা করি। পাশাপাশি আপনার মনের এই ছোট্ট অঙ্কুরিত চারাগাছটি যেন বাস্তবে রূপ পায় এবং একদিন গোটা দেশের যুবক -যুবতীদের কাছে আইকন হোক -এই প্রত্যাশা রাখি।
শরীর স্বাস্থ্যের মূলত চোখের যত্ন নিন কামনা করি।

০৮ ই মে, ২০১৯ রাত ১২:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ; এর আগে ২ বার বিফল হয়েছি; দেখা যাক, এবার কি হয়!

১৩| ০৮ ই মে, ২০১৯ ভোর ৬:৪৭

বলেছেন: আপনার মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হোক গাজী ভাই,
আপনি কোন ট্রেনিং সেন্টার খোলার চিন্তা না করলে ভালো --

আর কোন এন,জিও বা শিল্প কারখানা ওপেন করতে চাইলে সাধুবাদ।

কিছু হতাশা বেকারের পাশাপাশি প্রছন্ন বেকারত্ব বিদ্যমান যারা ইচ্ছে করলে ছোটখাটো কোন কাজে জড়াতে পারে কিন্তু ইগো জনিত কারনে কাজে অনিহা বোধ করে।

০৮ ই মে, ২০১৯ সকাল ৭:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিক্ষিত লোকদের দ্বারা অপ্রয়োজনীয় কাজ করালে, জাতির সম্পদ শ্রমের অনুপাতে বাড়ার সম্ভাবনা নেই

১৪| ০৮ ই মে, ২০১৯ সকাল ৮:৪১

নীলপরি বলেছেন: জেনে খুব ভালো লাগলো । খুবই মহান উদ্যোগ ।
অনেক শুভকামনা রইলো

০৯ ই মে, ২০১৯ ভোর ৫:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেখা যাক, সম্ভব হয় কিনা।

১৫| ০৮ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:১০

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী,



দেশে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা কি পরিমাণ তার একটা সাধারন ধরনা সহব্লগার ডঃ এম এ আলী র মন্তব্যে পাওয়া যাবে কিন্তু সত্যিকারের চিত্র আরো ভয়ানক। এর সাথে "ইচ্ছেকৃত বেকার" এর সংখাটাও কিন্তু কম নয়।

আপনার সদিচ্ছা বাস্তবায়িত হোক। শুভকামনায়।

০৯ ই মে, ২০১৯ ভোর ৫:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:

"ইচ্ছাকৃত বেকারের" সৃষ্টি করেছে, রেমিট্যান্স, ঘরভাড়া, রিয়েলষ্টেটের ভয়ংকর মুল্যবৃদ্ধির ফলে।

০৯ ই মে, ২০১৯ ভোর ৫:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


অসাধু ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক ক্যাডেরেরাও ভার্চুয়াল বেকার।

১৬| ০৮ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৩

জাহিদ অনিক বলেছেন: 4.4 million youths face unemployment in Bangladesh

০৯ ই মে, ২০১৯ ভোর ৫:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি সিউর তো?

১৭| ০৮ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৪১

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সাধারণ মানুষকে নিয়ে যে আপনি ভাবে এই পোস্টটি তার জ্বলন্ত উদাহরণ। আপনার মনের সুপ্তভালো ইচ্ছাগুলো বাস্তবায়িত হোক সেই কামনায়। ভালো থাকুন নিরন্তর।

০৯ ই মে, ২০১৯ ভোর ৬:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধন্যবাদ, সব শিক্ষিত মানুষেকে অন্যদের হয়ে বেশি দায়িত্ব নিতে হবে, সব সময়।

১৮| ০৮ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:০০

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: সামনে ইলেকশনের দাঁড়াবেন নাকি?
ডেসটিনি টাইপ ব্যবসায় পাবলিক অনেক ভালো বুঝে।
যাই হোক, এমপি সাহায্য নিতে কি টাকা লাগছে?

০৯ ই মে, ২০১৯ ভোর ৬:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি প্রশ্নফাঁস জেনারেশনের সদস্য

১৯| ০৮ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:৩০

একে৪৭ বলেছেন: আপনি এটেনশন দিচ্ছেন, রিফ্রেশাররা এটা দেখেই ধন্য হয়ে আরও বেশি রিফ্রেশ মারবে।
রিফ্রেশের ব্যপারটা ইগনোর করেন, বিনা ঘি এর ঘেউ ঘেউ এমনিতেই থেমে যাবে।

ভালো উদ্যেগ বাই দ্যা ওয়ে।

০৯ ই মে, ২০১৯ ভোর ৬:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


হয়তো, আপনিই সঠিক।

২০| ০৮ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:০৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনার উদ্যোগ সফল হোক সে কামনা করি। সব শিল্প মালিক যদি দেশী শিক্ষিত বেকারদের দিকে নজর দিতেন তাহলে বেকারত্ব অনেক কমে যেত। আবার মাস্টার্স পাস করলেই অনেকে ছোট খাটো পোস্টে জব করতে চায় না। গণহারে গ্রামে গঞ্জে মাস্টার্স পাস করাতে এই দশা হয়েছে...

০৯ ই মে, ২০১৯ ভোর ৬:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেখা যাক, পারি কিনা।

২১| ০৮ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:০৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: বাংলাদেশের হোম ডেকোরেশনের ৭০% ইন্ডিয়া আর ২০% চাইনিজদের দখলে। বিশাল পরিমান রেমিটেন্স চলে যায় এসব আমদানি করতে গিয়ে। বাংলাদেশে এই হোম ডেকোরেশন ফেব্রিকের চাহিদা প্রায় মাসে ১০লক্ষ মিটারেরও বেশি। মেশিন এনে এখানে ১লক্ষ মিটার এসব ফেব্রিক উৎপাদন করা সম্ভব। আমারদের ছোট একটা বিজনেস হোম ডেকোরেশনের, চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি নিজের উৎপাদন করতে। সফল হলে ২০-২৫ জনের চাকুরীর সংস্থান হতো। ইনভেস্টমেন্ট একটা সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। লোন নিয়ে ব্যবসা করা বাংলাদেশে সম্ভব না।

০৯ ই মে, ২০১৯ ভোর ৬:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


লোন শুধু মাত্র বসুন্ধরা, বেক্সিমকো, ওরি্যন, সামিটের জন্য

২২| ০৮ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:১৫

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: দেশের প্রতিটা বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় একটা অংশের প্রথম বর্ষ থেকেই লক্ষ্য থাকে বিসিএস নামের এক সোনার হরিণ পাবার।

কয়জনের ভাগ্যে সোনার হরিণ জোটে? ফলে নিজের বিষয়ের যোগ্যতা হারায়।

যাইহোক আপনার উদ্যোগকে স্বাগত জানাই।

০৯ ই মে, ২০১৯ ভোর ৬:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রতিটি বিসিএস ক্যাডার সাধরণ মানুষের ক্ষতি করেছে।

২৩| ০৮ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:২৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ছোট্ট এই বাংলাদেশের মানুষের পরিমাণে আয়তনের তুলনায় সত্যি খুব বেশি। তাই মানুষের চেয়ে কাজের পরিমান কম। তোদের সেই বেকারের সংখ্যা শত শত গুণ বেশি। তারপর মানুষের মধ্যে নেই সততা ও মানবিকতা বোধ। সবার মনেই কাজ করে দুই নম্বরি চিন্তা। তাই দিনে দিনে দেশ পড়েছে পিছিয়ে। সমস্যা তাই কেবলই বাড়ে কমে না কখনো।

০৯ ই মে, ২০১৯ ভোর ৫:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭১ সালে মানুষকে সৎ ও ঐক্যবদ্ধ দেখেছি আমি; পরে, তারা শেখ সাহেব, জেনারেল জিয়া, এরশাদ, বেগম জিয়াকে অনুসরণ করে, সঠিক পথ থেকে সরে গেছে।

২৪| ০৯ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:১৩

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: অবশ্যই প্রতিটি বিসিএস ক্যাডার সাধারণ মানুষের ক্ষতি করছে।

এরা কুলুর বলদের মত সাধারণ জ্ঞান মুখস্ত করে ক্যাডার হয়।

অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় যার যে ক্ষেত্রে যাবার কথা না সে সেখানে বসে থাকে। ডাক্তার যায় প্রশাসনে, ইঞ্জিনিয়ার যায় ফরেইনে। ফল স্বরুপ দূর্নীতি দূর্নীতি আর দূর্নীতি।

১০ ই মে, ২০১৯ ভোর ৫:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশে এইটা একটি দুষ্ট প্রফেশান

২৫| ০৯ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমি আপেক্ষিক মানুষের মন্তব্যের সাথে একমত পোষণ করছি।

১০ ই মে, ২০১৯ ভোর ৫:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিসিএস ক্যাডারেরা অনেক প্রস্তুতি নিয়ে পরীক্ষা দেয়; পরে মানুষের ক্ষতি করে মাত্র।

২৬| ১০ ই মে, ২০১৯ ভোর ৫:৪৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
স্যার, আপনার উদ্যোগের সফলতা কামনা করি মনে প্রাণে।
তবে আপনি সফল হবেন না। আমেরিকা আর বাংলাদেশ এক নয়। আমেরিকাতে যেটা পানির মতো সহজ মনে হয় সেটা বাংলাদেশে পর্বতের চেয়েও কঠিন।

ভালো থাকুন সব সময়। দেশ থেকে দূরে থাকুন।

১০ ই মে, ২০১৯ ভোর ৫:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি এর আগে ২ বার বিফল হয়েছি।

২৭| ১১ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:২৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্যার আপনি হয়তো জানেন, কোন দেশের নাগরিক যখন অন্য একটি দেশের করতে যায় তখন সে আন্তর্জাতিক ছাত্র হিসেবে পড়তে যায়। ফলে তার পড়াশোনার খরচ হয় অনেক বেশি। এখানে যারা বাংলাদেশের ছাত্র ছাত্রীরা পড়াশোনা করে তাদের বাবা-মায়ের অনেক টাকা আছে। এই কারণে তারা মনাস, মানাথ, সান ওয়ে, টেইলর এই সব প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করে।

মালয়েশিয়াতে শিক্ষা ও একটা বাণিজ্য। এখানকার অনেক বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ দিয়ে রেখেছে। অনেক অখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের ও এজেন্সি আছে বাংলাদেশে। শ্রমিক আমদানির মতো ছাত্র আমদানি ও এখানে একটা লাভজনক ব্যবসা। এই ব্যবসায় বাংলাদেশীদের সাথে সাথে অনেক মালয়েশিয়ান ও জড়িয়ে পড়েছে।

আমি বেশ কিছুদিন আগে দিন আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় দেখতে গিয়েছিলাম। ওখানে আমার পরিচিত একজনের এলাকার একটি মেয়ে পড়তে এসেছে। প্রথম বছর এসে ইংরেজি কোর্স করবে। তারপর ইংরেজি কোর্স শেষ হলে আসল কোর্স শুরু হবে।

বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়াতে ডাক্তারি পড়তে এসেছে এরকম কখনো শুনিনি। বরং কোটা প্রথার সুবিধা নিয়ে মালয়েশিয়া থেকে প্রতি বছর প্রায় 20-25 জন শিক্ষার্থী বাংলাদেশের সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়তে যায়।

আমার হার্ট এর চিকিৎসার সময় আমি যে হাসপাতালে ছিলাম সেটার কার নাম আই জে এন, এটা মালয়েশিয়ার জাতীয় হার্ট ইনস্টিটিউট। শুনেছি এখানে একজন বাংলাদেশী ডাক্তার আছেন। তবে তার সাথে আমার দেখা হয়নি। আমার জানা মতে সব মিলিয়ে 4 /5 জনের বেশি ডাক্তার এখানে আছে কিনা সন্দেহ। আমার নিজের ধারণা, টাকা পয়সা খরচ করে মালয়েশিয়াতে পড়তে না এসে বাংলাদেশের কোনো সরকারি বা ভালো বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করা উচিত।

এখানে কোন বাংলাদেশী ডাক্তার এর চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে আমার মনে হয় না।

২৮| ১১ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



তথ্যের জন্য ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.