নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

উগ্রপন্হী হামাস কিন্তু ইসরায়েলের এজেন্ডাই পুরণ করছে!

১০ ই মে, ২০১৯ ভোর ৬:৫১



এক সময়, গাজা মোটামুটি একটি পরিত্যক্ত ভুমি ছিলো; উহা আনুমানিক ২২ মাইল লম্বা ও গড়ে ৭ মাইল চওড়া; এখন, সেখানে প্রায় ২০ লাখ মানুষের বসবাস ;ইহা প্যালেষ্টাইনীদের জন্য কাঁটাতার দিয়ে ঘেরাও করা একটা বিশাল রিফিউজী ক্যাম্প; এখানকার অধিবাসীদের আয়ের মুল উৎস হলো ইসরেয়েলের ভেতরে গিয়ে দৈনিক মুজুর হিসেবে কাজ করা। বর্তমানে, যাদের বয়স, ৩৫'এর আশেপাশে, তাদের অনেকেই লেখাপড়া করেছে; হামাসের কার্যকলাপে এরা গাজা থেকে পালিয়ে যেতে চায়; ইসরায়েলও চায় যে, তরুণরা পালিয়ে যাক।

হামাসের গত ১২ বছরের কর্মকান্ডের ফলে, গাজার লোকজন কোনভাবে উপকৃত হচ্ছে না, প্যালেষ্টাইনের স্বাধীনতার আশা ক্রমেই ক্ষীণ হয়ে আসছে; আসলে, তাদের সংগ্রাম বা জিহাদের ফলে ইসরায়েল উপকৃত হচ্ছে! হামাসের কর্মকান্ড থেকে রেহাই পেতে, এই রিফিউজী ক্যাম্প থেকে প্যালেস্টাইনীরা একদিন পালিয়ে যাবে; ইসরায়েল চাচ্ছে যে, প্যালেষ্টাইনীরা গাজা ছেড়ে পালিয়ে যাক।

হামাস ২ দিক থেকে উগ্রপন্হী: প্যালেষ্টাইনের স্বাধীনতার জন্য হামাস উগ্র-পন্হায় বিশ্বাস করে: তারা বিশ্বাস করে যে, ইসরায়েলকে পরাজিত করতে না পারলে, প্যালেষ্টাইনকে স্বাধীন করা সম্ভব নয়; তারা আবার ইসলামিক দিক থেকেও উগ্রপন্হী; পিএলও ও তাদের সমর্থকেরা মডারেট মুসলিম হিসেবে পরিচিত; হামাস ও তাদের সমর্থকেরা ব্রাদারহুড ও হেজবুল্লার মত জিহাদী মুসলিম, যা ইসরায়েল ও পশ্চিমের দেশগুলো পছন্দ করে না।

ইসরায়েলকে পরাজিত করা সম্ভব হলে, ইসরায়েল রাষ্ট্রও থাকবে না; যেখানে বর্তমান ইসরায়েল অবস্হিত উহা ইহুদীমুক্ত হবে; সেখানে স্বাধীন প্যালেস্টাইন হবে একদিন; এটাকে সামনে রেখে হামাসের সংগ্রাম শুরু হয়েছিলো। কিন্তু ইহা যে অসম্ভব বিষয়, তা হামাসের মগজে ঢুকে না।

হামাস ইসরায়েলকে আক্রমণের আগে, আক্রমণ করেছিলো পিএলও'কে; ২০০৭ সালে, হামাস পিএলও'কে গাজা থেকে বের করে দেয়; পিএলও'র লোকেরা দুর্নীতিতে যুক্ত ছিলো; তারা আরবদের দেয়া টাকা পয়সা লুকিয়ে ফেলতো, ও সেগুলো খরচ করে, ভালো জীবনই যাপন করতো। প্যালেষ্টাইনের লোকেরা পিএলও'র দুর্নীতিতে বিরক্ত হয়েছিল ঠিকই; কিন্তু তাদের নেতৃত্বে আস্হা হারায়নি কোনদিন। কিন্তু গাজার মুসলমানেরা হামাসের উস্কানীতে উগ্রপন্হীতে পরিণত হয়; হামাস সিভিলিয়ান ইসরায়েলী নাগরিকদের উপর আক্রমণ চালালে গাজার লোকেরা সেটার সমর্থন দেয়ার শুরু করে; গাজার লোকেরা ওয়েষ্ট ব্যাংকের প্যালেষ্টাইনীদের থেকে অনেকটা আলাদা হয়ে গেছে আজকাল।

হামাসের আতসবাজীর রকেট আক্রমণ ঠেকাতে ইসরায়েল ভয়ংকর বোমা আক্রমণ চালায় বরাবরই; হামাসের ভুলের জন্য, গত ১২ বছরে কয়েক হাজার প্যালেষ্টাইনী প্রাণ হারায়েছে; কয়েক হাজার লোক পংগু হয়ে গেছে; এই আতসবাজী রকেট আক্রমণ কোনদিন শেষ হবে না, প্যালেষ্টাইনও স্বাধীন হবে না। ইসরায়েল অনেকভাবে চেয়েছিলো যে, গাজার লোকেরা পালিয়ে যাক; তারা পালায়নি। এখন গাজার তরুণরা হামাসের হাত থেকে পালানোর পথ খুঁজছে, তারা জানে যে, হামাসের আতসবাজীর ফলে সাধরণ মানুষ প্রাণ হরাবে, এখানে কারো কোন ভবিষ্যত নেই।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ৭:১৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: ৮ রাকাত না ২০ রাকাতের দলে। নাকি কোনোটাই না???

১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ৭:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মাথায় যা আছে, উহাকে ব্যবহার করেন; না হয়, উহা গার্বেজে পরিণত হবে; হামাসের ছোট ভাই হন নাকি?

২| ১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ৭:৩৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: আমার মাথা অনেক আগে থেকেই গোবর হয়ে আছে। সেই খানে আবার ঘাসও ওঠেছে। কিছুক্ষণ আগে দেখি - জনৈক গবাদি পশু সেই ঘাস খেয়ে আরামসে জাবর কাটছে :)
নামাজের পর মোনাজাত কি আপনি দলীয়ভাবে করেন , নাকি নিজেরটা নিজেই করেন?

মূলতঃ আপনার লেখাগুলো পড়তেই ব্লগে আসা।

১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ৭:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্ম নিয়ে ভাবনাচিন্তা করলে, শেষ ধর্মবিরোধী হয়ে যাবেন; নিজের লজিক্যাল ভাবনাকে সবকিছুর উপরে রাখুন, তাতে মানুষের জন্য কিছু করা সম্ভব হবে।

৩| ১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ৮:৪২

জুন বলেছেন: মধ্যপ্রাচ্যের নেতাদের স্বার্থপর ( লোভী +আয়েসি জীবনের প্রতি লালায়িত) ও অদুরদর্শী নেতৃত্বের কারনে সাধারণ জনগনের এই লাশের মিছিল বেড়েই চলেছে দিনকে দিন।

১০ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


হামাসে কোন চিন্তাশীল মানুষ নেই, ওরা ইডিয়ট; ওদের আতসবাজী রকেটের ফলে, সামনের কয়েক বছরে, সব তরুণ তরুণী গাজা থেকে পালিয়ে যাবে।

৪| ১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ৮:৫৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পৃথিবীর মানচিত্র থেকে ফিলিস্তিনের নাম মুছে যাবে একদিন।

১০ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সম্প্রতি ইসরায়েল সেইদিকে মোড় নিয়েছে, একদেশ, ইসরায়েল

৫| ১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:০১

বলেছেন: হামাসের শক্তির উৎস কি?
হামাস অস্ত্র ও ট্রেনিং কোথায় পায়?

হামাস সমন্ধে বিস্তারিত জানতে ইচ্ছে করছে....

ফিলিস্তিন ইসরায়েল সমস্যা বিশ্ব মোড়লরা জিইয়ে রাখে নিজেদের হীনস্বার্থে।

১০ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


হামাসের শক্তির উৎস, অস্ত্র ও ট্রেনিং সম্পর্কে সম্পর্কে জানেন না, কিন্তু 'বিশ্ব মোড়লরা ফিলিস্তিন সমস্যা জিইয়ে রাখে' এটা জানেন; এই ব্লগে আপনার মত জোকার খুব বেশী নেই হয়তো!

৬| ১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: কেমন আছেন?
ব্লগ চালাতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে।
কেমন মাথা মোটাদের দেশে বাস করছি। শান্তিতে ব্লগিং পর্যন্ত করতে পারছি না।

১০ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি ভালো আছি; ব্লগ ঠিক হয়ে যাবে একদিন!
আপনি কি চাকুরী করছেন বর্তমানে? কয়েকবার জানতে চেয়েও সঠিক উত্তর পাইনি!

৭| ১০ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:৪১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইয়াসির আরাফাত আমলের শেষদিকে একটি মার্কিন উদ্দোগে শন্তি সম্মেলনে ফিলিস্তিন ও গাঁজা স্ট্রিপকে সম্মিলিত ভাবে স্বাধীন ফিলিস্তন রাষ্ট্রের অফার দেয়া হয়েছিল। চুক্তিও স্বাক্ষর হয়েছিল। হ্যান্ডসেকও হয়েছিল।

কিন্তু গাঁজার উগ্রপন্থি হামাস ইসরাইলকে সম্পুর্ন ধ্বংশ না করা পর্যন্ত যে কোন স্বাধীনতার অফার প্রত্যাক্ষান করে।
এখন হামাস মাঝে মাঝে ঘণবসতি এলাকা থেকে হোমমেইড মিসাইল (আতশবাজি বলা যায়) ছাড়ে।
আর ইসরাইল সেই ঘণবসতি এলাকায় প্রতিশোধ মুলক হামলায় নিরিহ মানুষের প্রাণ যায়।
হামাস ইচ্ছা করেই ঘণবসতি এলাকা বেছে নেয়, যাতে বেশী মরে। বেশী লাশে বেশী সহানুভুতি!

১০ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ক্লিনটনের প্রেসিডেন্সী শেষ হওয়ার ৫ দিন আগে, স্বাধীন প্যালেষ্টাইন ডিক্লারেশনে ইয়াসির আরাফাত সাইন করেননি, উনি তখন ইডিয়টে পরিণত হয়েছিলেন; যদি তখন ২ দেশের কাগজে স্বাক্ষর হয়ে যেতো, আজকে প্যালেষ্টাইনের বয়স হতো ১৯ বছর।

হামাস মগজহীন আরব সন্ত্রাসীদের মিলনমেলা।

৮| ১০ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:১৪

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন:
প্যালেস্টাইন কখনো ইসরাইলকে হারাতে পারবে না, ইসরাইল এমনি এমনি একটি দেশ হয়নি। প্যালেস্টাইনের উচিৎ ইসরাইলের সাথে সমঝোতা করা। মানে যতটুকু জায়গায় ইসরাইল আছে তাদের থাকতে দিন আর যতটুকু জায়গায় প্যালেস্টাইন আছে তাদের সেখানেই থাকতে দিন।

প্যালেস্টাইনের উচিৎ ইসরাইলকে মেনে নেয়া তাতে আর যাই হোক প্যালেস্টাইনের সাধারণ মানুষ মরবে না, শান্তি প্রতিষ্ঠাই হবে।

এইসব আতসবাজি ছোড়াছুড়ি বন্ধ করুন নয়তো কাজের কাজ কিছুই হবে না শুধুই সাধারণ মানুষ মরবে।

১০ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


পিএলও ইসরায়েলকে মেনে নিয়েছে; কিন্তু রিফিউজিদের নিজগ্রামে ফেরত যাবার দাবীতে অটল থাকায় ফিলিস্তিন স্বাধীন হচ্ছে না।

৯| ১০ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৬

নজসু বলেছেন:



কেমন আছেন শ্রদ্ধেয়?
অনেকদিন হলো আপনাদের সাথে যোগাযোগ নেই।

১১ ই মে, ২০১৯ রাত ১:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি ভালো আছি; আপনাকে ব্লগে কম দেখছি, সামুতে প্রবেশ সমস্যা?

১০| ১০ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:৪৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বেকুবেরা গুলতি দিয়ে নাকি ফিলিস্থিন স্বাধীন করবে!!

১১ ই মে, ২০১৯ রাত ১:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আরব ও মুসলমানেরা বর্তমান সভ্যতাকে বুঝতে পারছে না।

১১| ১০ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:৪৮

নীলপরি বলেছেন: সাধারণদের কথা কেউই ভাবছে না মনে হয় ।

১১ ই মে, ২০১৯ রাত ১:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



হামাসের লোকজন ভাবতে পারে বলে আমার মনে হয় না।

১২| ১১ ই মে, ২০১৯ ভোর ৬:২৩

ডার্ক ম্যান বলেছেন: মধ্যপ্রাচ্যের কোনও মুসলিম দেশ শেষ পর্যন্ত স্বাধীন থাকবে না।

১১ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমানেরা বর্তমান সভ্যতার অংশ হতে পারছেন না; উনারা ইমাম গাজ্জালীর দর্শন, খলীফা ওমরের রাজত্ব নিয়ে ব্যস্ত আছেন।

১৩| ১১ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:০০

বাংলার মেলা বলেছেন: "বেশি লাশে বেশি সহানুভূতি" - নিতান্ত ছাগল না হলে এ কথা কেউ বলেনা। লাশ যদি হয় ইসরাইলী ইহুদীর, তবে সহানুভূতি ও প্রতিশোধের জন্য ঐটাই যথেষ্ট। কিন্তু লাশ যদি হয় ১০০০ প্যালেস্টাইনীর - তাতে কারো কোন সহানুভূতি জাগেনা। বরং বিশ্ব বিবেক (!) মনে করে "এত কষ্ট করে এদের বেঁচে থাকার কি দরকার? মরে বেঁচে যাক - তাই ভাল!"

১১ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্বে এখনো প্যালেষ্টাইনীদের প্রতি সহনুভুতি বেশী; ওরা সেটাকে কাজে লাগাতে পারছে না।

১৪| ১১ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:০৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা আসলেই কঠিন।

১১ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



এবং অপ্রয়োজনীয়

১৫| ১১ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:০৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্যার আপনি হয়তো জানেন, কোন দেশের নাগরিক যখন অন্য একটি দেশের করতে যায় তখন সে আন্তর্জাতিক ছাত্র হিসেবে পড়তে যায়। ফলে তার পড়াশোনার খরচ হয় অনেক বেশি। এখানে যারা বাংলাদেশের ছাত্র ছাত্রীরা পড়াশোনা করে তাদের বাবা-মায়ের অনেক টাকা আছে। এই কারণে তারা মনাস, মানাথ, সান ওয়ে, টেইলর এই সব প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করে।

মালয়েশিয়াতে শিক্ষা ও একটা বাণিজ্য। এখানকার অনেক বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ দিয়ে রেখেছে। অনেক অখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের ও এজেন্সি আছে বাংলাদেশে। শ্রমিক আমদানির মতো ছাত্র আমদানি ও এখানে একটা লাভজনক ব্যবসা। এই ব্যবসায় বাংলাদেশীদের সাথে সাথে অনেক মালয়েশিয়ান ও জড়িয়ে পড়েছে।

আমি বেশ কিছুদিন আগে দিন আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় দেখতে গিয়েছিলাম। ওখানে আমার পরিচিত একজনের এলাকার একটি মেয়ে পড়তে এসেছে। প্রথম বছর এসে ইংরেজি কোর্স করবে। তারপর ইংরেজি কোর্স শেষ হলে আসল কোর্স শুরু হবে।

বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়াতে ডাক্তারি পড়তে এসেছে এরকম কখনো শুনিনি। বরং কোটা প্রথার সুবিধা নিয়ে মালয়েশিয়া থেকে প্রতি বছর প্রায় 20-25 জন শিক্ষার্থী বাংলাদেশের সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়তে যায়।

আমার হার্ট এর চিকিৎসার সময় আমি যে হাসপাতালে ছিলাম সেটার কার নাম আই জে এন, এটা মালয়েশিয়ার জাতীয় হার্ট ইনস্টিটিউট। শুনেছি এখানে একজন বাংলাদেশী ডাক্তার আছেন। তবে তার সাথে আমার দেখা হয়নি। আমার জানা মতে সব মিলিয়ে 4 /5 জনের বেশি ডাক্তার এখানে আছে কিনা সন্দেহ। আমার নিজের ধারণা, টাকা পয়সা খরচ করে মালয়েশিয়াতে পড়তে না এসে বাংলাদেশের কোনো সরকারি বা ভালো বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করা উচিত।

এখানে কোন বাংলাদেশী ডাক্তার এর চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে আমার মনে হয় না।

১১ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



তথ্যের জন্য ধন্যবাদ, আমি তাদের জানাবো।

১৬| ১১ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:১১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: যে কঠিন কাজটি ইয়াসির আরাফাত ও আইজাক রবিন করতে পারেননি আমার মনে হয় না সামনে কেউ সেটা করতে পারবেন।

যে কঠিন কাজটি ইয়াসির আরাফাত ও আইজাক রবিন করতে পারেননি আমার মনে হয় না সামনে কেউ সেটা করতে পারবেন।

১১ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


সেটা একটি বিশাল সুযোগ ছিলো, ইয়াসির আরাফাতের রাজনৈতিক জ্ঞানের অভাবে ভেস্তে গেছে; আরেকটা সুযোগ এসেছিলো ২০০০ সালে, তখন ইসরায়েলী জেনারেল বারাক প্যালেস্টাইনের স্বাধীনতায় স্বাক্ষর করার জন্য ওয়াশিংটন এসেছিলেন, সেবারও আরাফাতের কারণে সুযোগটি নষ্ট হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.