নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতের রাজনীতিতে ধর্মীয়দের বড় বিজয়, অন্যেরা শংকিত?

২৪ শে মে, ২০১৯ রাত ৩:০৫



বৃটিশ থেকে স্বাধীন হওয়ার পর, সবচেয়ে বেশী ধর্মীয় মনোভাব দেখিয়ে আসছে পাকিস্তান, দেশটি মিলিটারী কর্ত্তৃক নিয়ন্ত্রিত ইসলামিক রিপাবলিক; কিন্তু আজ অবধি কোন ইসলামিক দল ক্ষমতায় যায়নি। ভারত ১৯৪৭ সালে থেকেই ধর্মনিরপেক্ষ দেশ ছিল; বাংলাদেশও জন্মলগ্ন থেকে ধর্মনিরপেক্ষ দেশ; ভারতে উন্নয়নের নাম দিয়ে, প্রথমবার ধর্মীয়রা ভোটে জয়ী হয়েছিলো গত ভোটে; এবার ওরা মোটামুটি ধর্মীয় পরিচয়েই ভোটে নেমেছিলো। যাক, তারা ভারতের অফিসিয়েল ধর্মনিরপেক্ষতার উপর নিশ্চয় হাত দেবে না; মনে হয়, তারা ভারতকে কখনো ধর্মীয় দেশ হিসেবে ঘোষণা দেবে না।

সনাতন ধর্মের ভালো দিক হলো, উহাকে প্রচার করার জন্য উৎসাহ দেয়া হয় না, হিন্দু মায়ের সন্তান হিন্দু; প্রার্থনায়ও ধরাবাধা নিয়ম নেই: ইচ্ছা হলে প্রার্থনা করা যায়, না করলে পাপ হবে না; দেব দেবতা লাখ লাখ, কয়েক কোটী; ইচ্ছা করলে নতুন দেব দেবীও যোগ করা যায়; আনন্দের ধর্মও বলা যায়; বাংলা অন্চলের শক্তিশালী দেবী, দুর্গা, ইংরেজ আমলে সনাতন ধর্মে যুক্ত হয়েছেন।

সনাতন ধর্ম এই মহুর্তে বিশ্বের সবচেয়ে পুরাতন ধর্ম, আনুমানিক ৫০০০ বছর ধরে আছে, আরো অনেক শতাব্দী ধরে থাকবে; ধর্মটি এত দীর্ঘ সময় টিকে থাকার মুলমন্ত্র হলো, রাজ্য পরিচালনা, বিজ্ঞান ও অর্থনীতির সাথে মিলেমিশে থাকে। সনাতনে বড় বড় পরিবর্তন এনেছে ইংরেজরা: সতীদাহ, গংগায় সন্তান নিক্ষেপ ও নরবলি বন্ধ করেছেন তারা; তারা বিধবা বিবাহেও হিন্দুদের উৎসাহ দিয়েছেন।

গত ভোটে মোদী উন্নয়নের নাম দিয়ে ভোট পেয়েছিলো; আশানুরুপ উন্নয়ন হয়নি সর্বস্তরে; তবে, দেশের অর্থনীতি বড় হয়েছে, ব্যবসা, শিক্ষা ও টেকনোলোজীতে দেশ বেশ এগিয়েছে; দারিদ্রতা কিছুটা কমেছে, শিক্ষাকে আঁকড়ে ধরেছে; তবে, ভারতের মধ্যবিত্তরা সবাইকে ধনী হিসেবে দেখতে চাহে না; তারা নিম্ন বর্ণের হিন্দুদের দরিদ্র হিসেবে রাখতে ইচ্ছুক; ব্যুরোক্রেটরা এই ব্যাপারে কঠিন প্ল্যান করে রেখেছে, মনে হয়।

২০১৪ সালে, মোদী বিদেশ থেকে ভারতীয় অর্থনীতিবিদ এনে, উন্নয়নের একটা ফিরিস্তি করেছিলেন, সেটা মানুষকে দেখানো হয়েছিলো; এবার সেই রকম কিছু করেনি, ধর্মই ভোট নিয়ে এসেছে; মনে হচ্ছে, ভারতকে ভুল পথে নিয়ে গেছে মোদীর রীতিনীতি।

সনাতন ধর্মের খারাপ দিক হচ্ছে: প্রাচীন কালে, মানুষের পেশাকে হিসেবে ধরে, মানুষকে শ্রেণীতে ভাগ করেছে; এই প্রথার প্রভাব সামান্য কমলেও ইহা বলবৎ আছে; মাত্র গত সপ্তাহে, নীচু বর্ণের এক যুবককে প্রাণ দিতে হলো বর্ণ প্রথার জন্য; যুবকটি একটি বিয়েতে উঁচু বর্ণের হিন্দুদের সাথে চেয়ারে বসে খাওয়ার চেষ্টা করেছিলো। তবে, ধর্মীয় রাজনীতির সবচেয়ে খারাপ দিক হলো, অন্য ধর্মের লোকদের অধিকার হরণ করা।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মে, ২০১৯ ভোর ৪:০৩

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: ভারত সাংবিধানিকভাবে ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র হলেও ধর্মীয় সহিংসতা যেসব দেশে বেশি ঘটে ভারত তাদের মধ্যে অন্যতম।

২৪ শে মে, ২০১৯ সকাল ১০:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতে মানুষে মানুষে, পরিবারে পরিবারে যে পরিমাণ প্রতিযোগীতা, এতে মানুষ বেশ নির্দয় হওয়ারই কথা।

২| ২৪ শে মে, ২০১৯ ভোর ৫:০৮

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বিজেপি বা ধর্মীয় দল গতবার নয় এর আগেও একবার ভারতের নির্বাচনে জয়ী হয়েছিল | ১৯৯৮ সালে বিজেপির নেতৃত্বাধীন জোট এনডিএ অটলবিহারি বাজপেয়ির প্রধানমন্ত্রীত্বে সরকার গঠন করেছিল |

এই নির্বাচনের পূর্বেও বলেছি ভারতীয় ভোটাররা ধর্মীয় মৌলবাদী না সমাজবাদী এসব বিষয়কে প্রায়োরিটি দিয়ে কোনো নেতা বা দলকে ক্ষমতায় বসায় না | বরং কোন নেতা তার দেশের স্বার্থ বেশি রক্ষা করবে সেই বিষয়কেই প্রাধান্য দেয় বলেই মোদী ও বিজেপির মতো গোঁড়া ও চরম রেসিস্ট নেতা ও দল সেই দেশের ক্ষমতায় বসার সুযোগ পায় | এই বিষয়ে বাংলাদেশের জনগণ এখনো ইম্যাচুরেড রয়ে গেছে - তাদের কাছে দেশের স্বার্থ থেকে আবেগ বা ইমোশোনই বেশি প্রাধান্য পায় | এরা নিজের দেশের স্বার্থের চাইতে পাক, ভারত বা সৌদির স্বার্থ নিয়ে ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চার মতো নাচানাচি করে |

২৪ শে মে, ২০১৯ সকাল ১০:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওদের নেতা, খেঁতা, ভোট, গণতন্ত্র সবই ঠিক আছে; তবে, মোদীর সময় মানুষকে রাজনীতিতে ধর্মীয় অনুভুতি যোগ করার সুযোগ দেয়া হয়েছে; এটা ভারতীয়দের জন্য ভালো হচ্ছে না।

৩| ২৪ শে মে, ২০১৯ ভোর ৫:৫৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
১। নরেন কাকার জন্য শুভ কামনা।

২। রাহুল ভাতিজার জন্য সমবেদনা রইলো।

৩। মমতা দিদির জন্য কিছুই রইলো না।

২৪ শে মে, ২০১৯ সকাল ১০:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মমতা ফাউল; বিয়ে না করে, উনি জীবনকে সঠিকভাবে অনুধাবন করতে ব্যর্থ হয়েছেন; মোদীরও সেই একই সমস্যা

৪| ২৪ শে মে, ২০১৯ সকাল ৭:৪১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মমতার লাফ ঝাঁপ দেখে অনেক বিনোদন পেয়েছি।

২৪ শে মে, ২০১৯ সকাল ১০:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


পশ্চিম বাংলা ভারতের অন্য অংশ থেকে অনেক পেছনে পড়ে আছে।

৫| ২৪ শে মে, ২০১৯ সকাল ৮:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: মমতা দারুন আঘাত পেলেন।

২৪ শে মে, ২০১৯ সকাল ১০:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনার দরকার বিয়ে করে সংসারী হওয়া।

৬| ২৪ শে মে, ২০১৯ সকাল ৯:৩০

বাকপ্রবাস বলেছেন: সংঘাত না হলেই হল, সংখ্যালঘুদের কটুকাটা করবে বলে ভয় হয়

২৪ শে মে, ২০১৯ সকাল ১০:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্ম মাথায় ঢুকলে, মাথা সঠিকভাবে কাজ করে না, এটা ভয়ানকও হতে পারে।

৭| ২৪ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:১০

সাহিনুর বলেছেন: ধর্মের নামে আজ অধর্মের জয় হলো সব হিসাব বেঙ্গে দিয়ে । এর প্রতিদান আমাদের সখল ভারতীয়দের দিতে হবে ।

২৪ শে মে, ২০১৯ দুপুর ২:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতের নিম্নবর্ণের অধিবাসীরা তাদের নাগরিক অধিকার হতে বন্চিত হবেন; তাদেরকে দরিদ্র করে রাখা হবে; মুসলমানেরা সব কিছুতে ডিসক্রিমিনেসানের শিকার হবেন।

৮| ২৪ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৫

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: ভাবছি আসাম থেকে সত্তর লক্ষ মুসলিমকে বাংলাদেশে না পাঠিয়ে দেয়, তাহলে রোহিঙ্গা আর আসামের মুসলিম নিয়ে জনসংখ্যা আরো এক কোটি বাড়বে আরকি।

২৪ শে মে, ২০১৯ দুপুর ২:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



সেটা ঘটার সম্ভাবনা নেই; বিশ্বে ভারতের যেই অবস্হান, ও ভারতের প্রশাসন সেটা ঘটতে দেবে না।

৯| ২৪ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১২:১৭

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: লেখা অবস্য ভালোই হয়েছে।

মততাদি বিবাহ করিবে, কি করিবে না সেটা তার নিজের ব্যাপার, এ নিয়ে আফনি লাফাচ্চেন কেনু? দিদিকে পছন্দ নাকি???:D

২৪ শে মে, ২০১৯ দুপুর ২:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনার জীবনটা অসম্পুর্ণ; ফলে, উনার রাজনীতিও অসম্পুর্ণ; তিনি আমাদের পানি না দিয়ে, পানিকে নষ্ট করছেন; উনার কোন কিছুই ঠিক নেই।

১০| ২৪ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:২৫

টারজান০০০০৭ বলেছেন: গুজরাটের কসাইরে দ্বিতীয়বার নির্বাচিত করিয়া ভারত প্রমান করিয়াছে ভারত হইবে মুসলমান ও নিম্নবর্ণের মানুষগুলোর বৃহৎ কসাইখানা !

ভারত হইতে বিবেকবান, বুদ্ধিমান মানুষ হারায়ে যাইতেছে , এই নির্বাচন তাহা প্রমান করিয়াছে !

২৪ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:




২০১৪ সালে জিতার জন্য উন্নয়নের মানচিত্র ব্যবহার করেছিলো মোদী; এবার ধর্মের পরিচয়েই পাশ করে গেছে, এটা খারাপ সংকেত; ভারতকে ভুল পথে নিয়ে গেছে মোদী ও তার দল।

১১| ২৪ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:৩২

ঢাবিয়ান বলেছেন: মোদী কি ক্ষমতায় থাকাকালে কোন দুর্নীতি করেছে? জনগনের সম্পদ লুটে আমেরিকা, লন্ডনে পাচার করেছে? পাবলিকের টাকায় চিকিৎসা করাতে নিজের ও তার দলের লোকজনকে এয়ার এম্বুলেন্সে উড়িয়ে সিঙ্গাপুর পাঠিয়েছে? ক্ষমতায় টিকে থাকতে নিজ দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে আরেক দেশের স্বার্থ রক্ষা করেছে? এসবের উত্তর যদি না হয়ে থাকে তবে ধরে নিতে হবে যে মোদী তার দেশ ও তার জনগনের জন্য কাজ করেছে। সুতরাং তার ভোট না পাবার কোন কারনতো দেখা যাচ্ছে না। দুনিয়াজুড়ে রাজত্ব করা ভারতীয়রা ধর্মের কারনে মোদীকে ভোট দিয়েছে তা একান্তই আপনার কল্পনাবিলাশ, বাস্তবতা নয়।

এবার আসা যাক কংগ্রেসের প্রসঙ্গে। কংগ্রেসের ভরাডূবির মুল কারন গান্ধী পরিবার। গনতান্ত্রিক দেশের মানুষ ক্ষমতায় রাজতন্ত্রের মত কোন নির্দিষ্ট পরিবারকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না।

২৪ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মোদী চুরি করেনি, প্রশ্ন ফাঁস করেনি; গুজরাটে আপনার মতো মুসলমানদের আগুনে কাবাব বানায়েছে; আপনার মেমোরি লিলিপুটিয়ান থেকেও কম।

১২| ২৪ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৬

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:


ভারত উপামহাদেশে পুঁজিবাদের চেয়ে ধর্মের ব্যবসা খুবই তুঙ্গে। আপনি বাংলাদেশ বলুন আর ভারত কিংবা পাকিস্থান, সব জায়গাতেই ধর্মের নামের ব্যবসায়ীরাই বেশি সফলকাম।


আপনি দেশে আসেন, আমরা হক্কলে আপনারে ধোয়ে মন্ত্রী বানায়া দিমু ;)

২৪ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের পঁচা প্রতিবেশী অবশেষে ঘুরেফিরে অন্ধকারের দিকে ফিরে যাচ্ছে; মনে হয়, সতীদাহ ও গংগায় সন্তান নিক্ষেপ আবার শুরু হবে।

১৩| ২৪ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:২৩

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: আমি ছোট মানুষ বুঝি কম, তবে ভারতে নাকি গরুর মাংস বেচা-কেনা করলে বা গরু জবাই করলেই মানুষের ঘর বাড়ি জ্বালিয়ে দেয়া হয়, কই বংলাদেশে কেউ পিগি, কচ্ছপ জবাই করে খেলে তো কেউ সেটা আমলেই নেয় না। বুঝি না এসব ধার্মিকদের কেমন ধর্ম। মানুষের থেকে তাদের কাছে পশুর মূল্য বেশি!

২৪ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতের মানুষ গরুকে দেবতা মনে করে; কেহ তাদের দেশে, তাদের দেবতাকে হত্যা করে খাবে কেন? পৃথিবীতে কি খাবারের অভাব আছে? মহিষ খাওয়া যায়, ভেঁড়া, ছাগল, মুরগী, হাঁস, খাওয়া যায়। আমাদের দেশে কচ্চপ, গিগি, পিগিরা আমাদের দেবতা নয়।

১৪| ২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ২:২২

সোহানী বলেছেন: ধর্ম বিক্রি করে এবারেও ক্ষমতায় এলো মোদি.....। সব কিছুই সম্ভব ভারতে তাহলে।

২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ৩:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতকে সে ভুল দিকে নিয়ে গেছে; ভারতের অনেক মানুষ বিশ্বাস করে যে, নীচু বর্ণের মানুষরা উপরের স্তরের লোকদের সমান হওয়া ঠিক হবে না; এরা মোদীতে বিশ্বাসী।

১৫| ২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ২:২৫

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: তবে, ধর্মীয় রাজনীতির সবচেয়ে খারাপ দিক হলো, অন্য ধর্মের লোকদের অধিকার হরণ করা।
................................................................................................................................
এটাতো চোখের সামনেই দেখলাম, চেন্নাইতে শিব সেনার এত দাপট যে, কোন মুসলিম হোটেলে
সিট পাওয়া চরম বিড়ম্বনা ।

২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ৩:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বলেছেন, "এটাতো চোখের সামনেই দেখলাম, চেন্নাইতে শিব সেনার এত দাপট যে, কোন মুসলিম হোটেলে
সিট পাওয়া চরম বিড়ম্বনা । "

-বাক্যটার অর্থ পরিস্কার নয়। শিব সেনার এত দাপটে কি মুসলিম হোটেলগুলো সব সীট বিক্রি হয়ে গেছে? নাকি ভয়ে মুসলিম হোটেলগুলো বন্ধ?

১৬| ২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ৩:২২

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: এয়ারপোর্টে হোটেল এর টাকা পরি ধ করার পরও যখন জানল মুসলি এবং বাংলাদেশ থেকে আসা হয়েছে
রুম দিতে অস্বীকার করল। পর্যাপ্ত রেফারেন্স বা উর্ধতন কর্মকর্তার অনুমোন সাপেক্ষে দেয়া যেতে পারে ........!!!

২৫ শে মে, ২০১৯ সকাল ১০:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



এখন বুঝলাম; শিবসেনারা হচ্ছে ভারতের নিম্ন-মধ্যম শ্রেনীর মানুষ; ওরা ধর্মীয় নয়, ওরা অমানুষ, হিংসুক ও সন্ত্রাসী। অবশ্য, আমেরিকায়ও মুসলিমদের হোটেেলে মোটেলে থাকা নিয়ে সমস্যা হচ্ছে।

১৭| ২৫ শে মে, ২০১৯ ভোর ৪:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সারা ভারতের কথা বাদই দিলাম,নির্বাচনের ফলাফল দৃষ্টে অনুভুত হয় যে আমাদের নিকট প্রতিবেশী পশ্চিমবঙ্গের মাটিতে আবার ধর্মীয় রাজনীতির গৈরিক পতাকার ছড়াছড়ি দেখা যাবে। এখানকার রাজনীতির ভাষায় ধর্মীয় প্রভাব দেখা যাবে। ধর্ম আর ঠাকুরঘরে সীমাবদ্ধ নাও থাকতে পারে। আবার পশ্চিমবাংলায় বিজেপি বাড়লে বাংলাদেশে ইসলামপন্থী রাজনীতির ক্ষেত্র প্রসারিত হলেও হতে পারে বলে অনেকেরই ধারনা ।

২৫ শে মে, ২০১৯ সকাল ১০:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের তরুণদের মাঝে ধর্ম বিশালভাবে স্হান করে নিয়েছে; এখনার অনেক তরুণ ছেলেমেয়ে ড: শহিদ উল্লাহ সাহেব থেকে বেশী আরবী জানে ও কোরানের তর্জমা করছে আজকাল; এরা শরিয়া আইন, যাকাতের অর্থনীতি, মদীনা সনদের উপর ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলতে পারে; এরা বাংলাদেশে কিছু করবে হয়তো সামনের দিন গুলোতে।

তবে, এরা সামান্য ফাইন্যান্স, আধুনিক মনিটারী সিষ্টেম, বাজেট কিছুই বুঝে না; ফলে, এরা মোল্লা ওমরের সাগরেদদের মতো "বাংগালী তালেবানে" পরিণত হবে।

১৮| ২৫ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:০৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ভারতের উন্নতি অবনতি যাই হোক, ভারতের মুসলমানেরা এবং কাশ্মিরীরা অনেক চাপে থাকবে। অনেক পুরোনো মুসলিম জায়গার নাম বদল করেছে গত টার্মে। এবার আরও করবে। গরু কোরবানী আর গোশত খাওয়া নিয়ে আরো ঝামেলা বাড়বে বিজেপি আসার কারণে...

২৫ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৪:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



মুসলমানদের উচিত হবে কোনভাবে গরুর মাংস না খাওয়া ও নিজেদের চেষ্টায় কাশ্মিরের মানুষকে পড়ালেখা শেখানো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.