নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতীয় মুসলমানদের সমস্যা আমাদের ঘাঁড়ে আসার সম্ভাবনা আছে?

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ২:৩৮



না, মনে হয় না; ভারতের মুসলমানেরা নিরপত্তাহীনতায় ভুগলেও, ওরা বাংলাদেশে বা পাকিস্তানে যাওয়ার কথা ভাববে না। ওরা জানে যে, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানেও তাদের ভবিষ্যত নেই। আগামী কয়েক মাসের মাঝে তাদের শংকা কেটে যাবে, মোদী ভারতের সুনাম নষ্ট করতে চাইবে না; মুসলমানেরা পালানোর চেষ্টা করলে দুনিয়ার সকল রিলিফ সংস্হা ও মিডিয়া এসে ভারতে উপস্হিত হবে; তাতে ভারতের সুনাম মাটিতে মিশে যাবে; সর্বোপরি, ২২ কোটী মানুষ বর্তমান পৃথিবীতে কোথায় যাওয়াও সম্ভব নয়।

তবে, ভারতের রাজনৈতিক বিবর্তনের সাথে মুসলমানেরা তাল মিলাতে পারছে না; মুসলমানদের ২৫ টি রাজনৈতিক দল আছে, ইহা ভয়ংকর অনৈক্যের প্রমাণ; এবং অনেক দলের নামের সাথে 'মুসলিম' শব্দটি আছে! সবচেয়ে আদর্শ ঘটনা হতে পারতো, যদি মুসলমানদের মাত্র ১টি দল থাকতো, ও সেটার নাম হতো সবার জন্য গ্রহনযোগ্য, যেমন "সর্ব-ভারতীয় গণতান্ত্রিক দল"; এই ধরণের নাম হলে, হিন্দুরা সেখানে মুসলমানদের আলাদাভাবে চিহ্নিত করতে পারতো না।

এবারের নির্বাচনে মুসলমানেরা ২৭ সীট পেয়েছে; কিন্তু সীটগুলো বিবিধ দলে থাকায়, এগুলোর খুব একটা মুল্য নেই; বিজেপি থেকে ৭ জনকে নমিনেশন দেয়া হয়েছিল, সেখানে যেই কয়জন জয়ী হয়েছে, সেগুলো গণ্য হবে। আসলে, কংগ্রেস থেকে নির্বাচিত মুসলিমদের উচিত নীচু প্রোফাইলে থাকা।

মুসলমানদের ধর্মীয় সংস্হাগুলোর নামগুলো ক্রমেই বদলায়ে সার্নজনীন ভারতীয় নাম রাখা উচিত; এছাড়া সামাজিক প্রতিষ্ঠানে স্হানীয় হিন্দুদের সম্পৃক্ত করা উচিত। মুসলমানদের উচিত বড় বড় অর্থননৈতিক সংস্হা গড়ে তোলা, যেখানে তারা চাকুরী সৃষ্টি করতে পারবে ও মুসলিমদের পড়ালেখায় সাহায্য করতে পারবে।

মুসলমানদের আরেকটা ব্যাপারে কঠিন পদক্ষেপ নেয়ার দরকার: কোন অবস্হায় গরুর মাংস না খাওয়া; ভারতে প্রচুর মহিষ, ভেঁড়া, উট ও ছাগল হয়, তারা গরুকে ভুলে যাওয়া উচিত! তাদের নিজস্ব হোটেলগুলোতে গরুর মাংস পরিবেশন সম্পুর্ণভাবে বন্দ্ধ করে দেয়া উচিত; এবং গরু ও মাংস ব্যবসা থেকে শত মাইল দুরে থাকা দরকার। পোশাক ও সাধারণ জীবনযাত্রায় তাদের উচিত স্হানীয়দের সাথে মিশে থাকা, যেন আলাদাভাবে তাদের চিহ্নিত করতে না পারে।

সবচেয়ে বেশী দরকার, তাদের নিজেদের প্রচেষ্টায় প্রতিটি মুসলমানকে উ্চ্চ-শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার চেষ্টা করা; এটা হয়তো সকল সমস্যার সমাধান করে দেবে সময়ের সাথে।





মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ৩:০২

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: হঠাৎ মাথায় প্রশ্ন আসলো.... বাংলাদেশে এই যে হুদাই "ভাবুক বিশেষজ্ঞ"-এ ভরা; তাদের সংখ্যা কত? মোট জনসংখ্যা কত শতাংশ?

২৯ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার জানা মতে, ১৮ কোটীর মাঝে, ১৭ কোটী ৯৯ লাখ, ৯৯ হাজার, ৯৯৯ জন; বাকী আছেন আপনি!

শতকরা হার বের করলে, আপনাকে আলাদা করা যাবে না, তখন ১০০% লিখতে হবে, আপনিও ১৮ কোটীর অংশ হয়ে যাবেন; আপনার যে লেজ আছে, উহা ধরা পড়বে না।

২| ২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ৩:৩৯

নাসির ইয়ামান বলেছেন: কোনটাযে দরকার আর কোনটা অদরকারী,সেটাতো খুঁজে বের করার নয়,!

ওরা (মুসলিমবিদ্বেষীরা) যেকোন অজুহাত ছাড়াও আপনাকে মারবে!

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ৩:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতের মুসলমানদের দ্বন্দ্ব এড়িয়ে চলতে হবে; কাশ্মীরের লোকদের পড়ালেখায় সাহায্য করতে হবে।

৩| ২৯ শে মে, ২০১৯ ভোর ৪:২২

আমিনভাই বলেছেন: আপনার সব পরামর্শ না মানলেও কিছু মানা দরকার

২৯ শে মে, ২০১৯ ভোর ৪:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভাবছি, এভাবে কিছু দ্বন্দ্ব এড়ানো সম্ভব।

৪| ২৯ শে মে, ২০১৯ ভোর ৪:২৬

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: গরু খাওয়া বোধহয় বন্ধ করতেই হবে | তবে ভারতের ধর্মান্ধরা যে কোনো ছুতো খুঁজবেই সংখ্যাগরিষ্টদের নিপীড়ন করার জন্য | তাদের অবস্থা ঈশপের নেকড়ে ও ভেড়ার নদীর জল ঘোলা করার গল্পের মতোই - উজান বা ভাটি যেকোনো স্থানেই থাকুক না কেন জল ঘোলা করার জন্য ভেড়ার ঘাড় মটকে খাবেই |

Tyrants need no excuse.

২৯ শে মে, ২০১৯ ভোর ৪:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতের নিম্ম-মধ্যবিত্ত হিন্দুরা ভয়ংকর, সব ধর্মকর্ম ওদের মাঝে।

৫| ২৯ শে মে, ২০১৯ ভোর ৪:৩৮

বলেছেন: উগ্র জাতীয়তাবাদ ছড়িয়ে পড়বে মনে হয়!!!

২৯ শে মে, ২০১৯ ভোর ৪:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



এবারের ভোটের পর, কংগ্রেসের টনক নড়ার কথা; শিক্ষিতরাও ভাবার শুরু করবে। তবে, ভারতের মুসলমানদের ওখানকার পরিবেরশের সাথে তাল মিলানোর দরকার; তাদের অর্থনীতি ভালো করার দরকার।

৬| ২৯ শে মে, ২০১৯ ভোর ৫:০৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভারতীয় মুসলমানেরা পারতপক্ষে বাংলামুখী হবেনা।
পাক আমলে যে সমস্ত ভারতীয় মুসলিম এ দেশে পাড়ি দিয়েছিল তাদের বেশীরভাগেরই অবস্থা এখন ভাল নয় ।অবশ্য যারা সরকারী কৌশলী নীতিমালায় নীজেদের স্থাবর সম্পত্তি রদবদল বা বিনিময় করে এসেছিল তারা বেশ বহাল তবিয়তে ক্ষেত্র বিশেষে সমাজে একটি ভাল অবস্থান করে নিয়েছে ।

প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ্য যে ভারত ও পাকিস্তান ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্ত হওয়ার এক বছর আগে কলকাতা ও বিহারে ভয়াবহ হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা হয়েছিল। কলকাতার দাঙ্গায় পাঁচ হাজার ব্যক্তি প্রাণ হারিয়েছিল। সে সময় পচ্ছিমবঙ্গ হতে যে সমস্ত মুসলমান এদেশে পারি জমিয়েছিল তাদের অনেকেই এদেশে এখনো ঘটি নামে পরিচিত । বিহার দাঙ্গায় ক্ষতিগ্রস্ত মুসলিম সম্প্রদায় ব্যাপক সংখ্যায় তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান তথা আজকের বাংলাদেশে পারি দিয়েছিল । এরা এ দেশে বিহারি মহাজির হিসেবে পরিচিতি পায়। পরবর্তীকালে এ গোষ্ঠীটি এ দেশের রাজনৈতিক আন্দোলনের স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়েছিল। নানা ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে এ গোষ্ঠীটির একটি বড় অংশ বাংলাদেশ রাষ্ট্রের উদ্ভবের পর বিবিধ পন্থায় পাকিস্তানে প্রত্যাবাসিত হয়। দুর্ভাগ্যের বিষয় মুসলমান ও উর্দু বাচনে পারদর্শী হওয়া সত্বেও তারা পাকিস্তানের বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর সঙ্গে একাত্ম হতে পারেনি। পাকিস্তানের করাচি ও সিন্ধু অঞ্চলে যে সহিংসতার উন্মত্ততা ছড়িয়ে পড়ে, তার জন্য মূল সমাজে এদের একীভূত না হতে পারাকেই বড় কারণ বলে ভাষ্যকাররা মনে করেন।

১৯৪৭-এর স্বাধীনতা-পূর্ববর্তী সময়ে ভয়াবহ দাঙ্গার ঘটনা পাঞ্জাবেও ঘটেছিল। ’৪৭-এর স্বাধীনতার সময়ে শুধু বাংলাই দ্বিখণ্ডিত হয়নি, পাঞ্জাবও দ্বিখণ্ডিত হয়ে পড়ে। উপমহাদেশে পাঞ্জাবের দাঙ্গাই ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ এবং নৃশংস। পাকিস্তান হওয়ার পর তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে হিন্দু-মুসলমানের দাঙ্গা প্রধানত দু’বার হয়। একবার ১৯৫০ সালে এবং আরেকবার ১৯৬৪ সালে। দুটি দাঙ্গাই ভারতের দাঙ্গার প্রতিক্রিয়া। পাকিস্তানের মুসলিম লীগ শাসকরা এসব ঘটনাকে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের মওকা হিসেবে নিয়েছিল।বর্তমানে ধর্মীয় সহনশীলতার দেশ হিসেবে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের পরিচয় সুবিদিত।এখনও বাংলাদেশ বিশ্ব সমাজে উদার মুসলিম দেশ হিসেবে পরিচিত। এ পরিচয় বাংলাদেশ একদিনে অর্জন করেনি। যাহোক ভোটের রাজনীতির কূটচাল পরিত্যাগ করতে পারলে ভারতীয় মুসলমানদের সমস্যা আমাদের ঘাঁড়ে আসার সম্ভাবনা কম ।

তাছাড়া ভারতের ২৫টি মুসলিম সংগঠনের মধ্যে ছোট ছোট দল কিংবা বিশেষ কিছু মুসলিম ব্যক্তিত্ব বিজেপির বিজয়ের পর ভারতে মুসলমানদের বিষয়ে আশংকা প্রকাশ করলেও মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুটি দল/সংগঠন মোদিকে অভিনন্দন বার্তা পাঠিয়েছে । ভারতে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় সংগঠন জমিয়াত উলামা-ই-হিন্দ বিপুল জয়ের জন্য মোদীকে অভিনন্দন জানিয়েছে তবে তারা সংখ্যালঘুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কর্মসংস্থানের বিষয়ে নজর রাখতে মোদীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে৷সুফি মুসলমানদের সবচেয়ে বড় সংগঠন অল ইন্ডিয়া উলেমা অ্যান্ড মাশায়েখ বোর্ডও মোদীকে অভিনন্দন জানিয়েছে ৷দেখা যাক ভবিষ্যতে কি আকার ধারন করে !!



২৯ শে মে, ২০১৯ ভোর ৫:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতের নিম্ন-মধ্যবিত্তরা সবচেয়ে নির্যাতি্ত, কারণ তারা বড় কিছুতে নেই, আবার দলিতদের উপর খবরদারী এরাই করে; এরা নিজেরাই ভয়ংকর।

অকারণে সবকিছুর নামের ভেতর মুসলিম, ওলামা, মৌলানা, এই ধরণের শব্দগুলো অর্গেনাইজেশনের নামে ব্যবহার না করলেই ভালো হতো; মুসলমানেরা শিক্ষায় পেছনে পড়ছে ভারতে।

৭| ২৯ শে মে, ২০১৯ ভোর ৫:৪৩

ডার্ক ম্যান বলেছেন: কোন সম্ভাবনা নাই। ভারতের মুসলিমরা অনেক বেশি দেশপ্রমিক।

২৯ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


কাশ্মীর, বিহার ও উরিষ্যার মুসলমানেরাও ভারতের দেশ-প্রেমিক?

৮| ২৯ শে মে, ২০১৯ ভোর ৫:৫৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
গরু এমন কোন খাবার নয় যে খেতেই হবে।
গরু যেহেতু একটি ধর্মের মানুষের কাছে দেবী তুল্য তাই তাদের দেশে বসে গরু না খা্ওয়াই তো মনে হয় উত্তম।
কোন এক সময় হয়তো ভারতীয়দের মন মানসিকতা আরো বেশী উন্নত হবে। তখন না হয় প্রাণ ভরে গরু খেতে পারবে।

নরেন বাবু এক জন ভালো প্রধানমন্ত্রী হবেন বলেই আমার মনে হয়। উনার জন্য শুভ কামনা।
জয় হিন্দ!

২৯ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতের মুলসমানরা ওখানে বসে হিন্দুরের দেবতা খায়, মাথায় সামান্য হলেও মগজ থাকা উচিত

৯| ২৯ শে মে, ২০১৯ সকাল ৮:৫৮

জুন বলেছেন: ভারতীয় মুসলমান বার্মার রোহিঙ্গা মুসলমান সব আমাদের ঘাড়ে বলেন কি চাঁদগাজী!!

২৯ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগারা আমাদের ভাগে পড়ে গেছে; তবে, ওরা বাংলাদেশে থাকতে চাহে না, তারা বার্মায় ফেরার মতো অবস্হা নেই। ভারতীয়রা আসার মতো আমাদের জায়গা নেই।

১০| ২৯ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১২:১৮

লাল মাহমুদ বলেছেন: ভারতের মুসলমানেরা বেশির ভাগ নির্যাতনের শিকার হয় গো রক্ষার নামে বা গরুর মাংস খাওয়ার কারনে। এক্ষেত্রে মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাই যা বলেছেন, এটাই ঠিক। তাদের দেশে বসবাস করে তাদের দেবতাদের না খেলেই হয়।

২৯ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বড় সমস্যা হলো চাকুরী ও পড়ালেখা; দৃশ্যমান বড় সমস্যা হলো, গরু; ভারতের মুসলমানরা গরু খাওয়া বন্ধ করতে পারে না, ওদের মগজ, মনে হয় গরুর সমান।

১১| ২৯ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: বহু আগে একবার বাঙ্গাল খেদাও আনন্দোলন হয়েছিল। সেটা আর ফিরে আসবে না আশা করি।

২৯ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগাল খেদাও ছিল আসামে, সেটা ছিল উলফার কাজ; উলফ এখনো আছে।

১২| ২৯ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

গরু খাওয়া সুন্নতও না, নফলও না। গরু না খেলে কি হয়?

২৯ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতে গরু খাওয়া বেকুবদের কাজ।

১৩| ২৯ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৬

জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপনার পোষ্ট পড়ে তো ভয়'ই পাচ্ছি। যেসব সতর্কতার কথা বললেন, তাতে তো মনে হচ্ছে ভারতীয় মুসলমানদের সত্যিই যেন দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে।
গরু খাওয়া নিষেধ করেছেন, আলাদা ফান্ড ও সংস্থা করে নিজেদের চাকরি বাকরি নিজেরদেরকেই গোছাতে বলছেন। এমনকি এটাও বলেছেন যে, মুসলমানদের উচিত তাদের সংস্থায় হিন্দুদের রাখা, শো অফ এর জন্য।

অবস্থা যদি এতটাই খারাপ হয় তাহলে সত্যিই বিপদ। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ফ্যাসাদ হতে পারে। যদি এভাবে চলতেই থাকে-- তাহলে,
ভারতীয় মুসলমানদের সমস্যা আমাদের ঘাঁড়ে আসার সম্ভাবনা আছে? বলতেই হয় কিছুটা তো আছেই!

২৯ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিজেপি'র কারণে নিম্নবিত্তের হিন্দুরা বিশৃংখলা সৃষ্টির সুযোগ পাচ্ছে; সর্বোপরি, ওখানে মুসলমানরা পেছনে পড়ে গেছে; মুসলমানরা সামান্য গরু সমস্যা সমাধান করতে পারছে না, এটা হতাশ হওয়ার মত কথা। ওখানে সমস্যা হলে, সেটার রেশ আসবে বাংলাদেশে

১৪| ২৯ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:১৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ডঃ এম এ আলী সাহেবের মন্তব্যের সাথে আমি অনেকাংশেই একমত। ভারত থেকে বিভিন্ন সময়ে এ দেশে চলে আসা মুসলমানরা আজ পর্যন্ত এ দেশের বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর সাথে নিজেদের মানিয়ে নিতে পারেনি। তারা রিফিউজি পরিচয়ে নিজেদেরকে সংরক্ষিত সম্প্রদায় হিসাবে ভাবতে পছন্দ করে। তাহলে ভারতেই বা তারা সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দুদের সাথে মানিয়ে চলবে কিভাবে? এ ছাড়াও তাদের আরও অনেক স্বভাবগত দোষ ত্রুটি আছে, যে কারণে ভারতের হিন্দুরা তাদের পছন্দ করে না।

২৯ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতের মুসলমানেরা ক্রমেই পছনে পড়ে যাচ্ছে, তারা চলমান নীতির সাথে তাল মিলালে, তাদের জীবন কষ্টকর হবে না; হিন্দু ধর্ম নিজের থেকে ইসলাম, বা জুডাইজমের মতো কঠিন নয়; উহা বরং আনন্দের ধর্ম, এবং সকল প্রকার কুসংস্কার থেকে বেরিয়ে আসছে ক্রমেই।

১৫| ২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:২১

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আধুনিক শিক্ষাদীক্ষা থেকে পিছিয়ে থাকলে নির্যাতিত হতে হবেই। কারণ, ধর্ম, জাতি, গুষ্ঠির ক্ষেত্রে একজনের ভুলের মাসুল পুরু জাতি বা গুষ্ঠিকে দিতে হয়। আর যেখানে বেশিরভাগই অশিক্ষিত, কুশিক্ষিত সেখানে তো নির্যাতন, নিপীড়ন লেগেই থাকবে।

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


কাশ্মীরে পড়ালেখা নেই; বিহার ও উড়িস্যার মুসলমানেরা পেছনে। হায়দরাবাদে হিন্দুরা কম্পুটারে ভয়ংকর সামনে, মুসলমানেরা নেই বললেই চলে।

১৬| ২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:১৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মিডল ইস্ট প্রবাসী এক বন্ধু বলেছে, ইন্ডিয়ান মুসলিমদের সামনে ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে কিছু বললে তারা তীব্র প্রতিবাদ করে।

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


হায়দরাবাদী এক মুসলিম পরিবারের পাশাপাশি ছিলাম বেশ কিছুদিন; ওরা ভারতে অনেক কষ্টে ছিলো, স্বামী-স্ত্রী ২ জনই উচ্চ-শিক্ষিত; একটা সরকারী চাকুরীর জন্য অনেকবার চেষ্টা করেও পায়নি, শেষে সৌদী গিয়েছিলো। এক সৌদীর দয়ায়, পরিবারসহ আমেরিকান ভিসা পেয়ে আমেরিকা আসে, এখানে থেকে যায়; লিগ্যাল কাগজ না থাকায় অনেক কষ্ট করেছে, শারীরিক কাজ করেছে; এখন ভালো আছে, লিগ্যাল হয়েছে।

১৭| ৩০ শে মে, ২০১৯ ভোর ৫:২৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমার নিজের ধারণা, নরেন্দ্র মোদী তার আগের সব প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে সেরা হবেন।

৩০ শে মে, ২০১৯ ভোর ৫:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


না, আগের প্রধানমন্ত্রীরা মুলত: বর্তমান ভারতের ভিত্তি স্হাপন করে গেছেন; নেহেরু শিক্ষা বিস্তারের জন্য ইউনিভার্সিটি ইত্যাদি করেছেন; ইন্দিরা গান্দ্ধী শিল্পায়নের জন্য টাকা ব্যয় করেছেন, তিনি "ইমপোর্ট" প্রায় করতে দেননি; ফলে, মোদী উনাদের সমান কখনো হতে পারবে না।

১৮| ৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ১২:৪৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দেখা যাক কোথাকার পানি কোথায় যায়।

৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ২:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই পানি গড়ালে আমরাই থাকবো না

১৯| ৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ১:০৪

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আপাতত ভারতিয় মুসলিমদের বিফ বর্জন করাটাই বেটার হবে।

মোদি সরকার উগ্র শিবসেনাদের যেভাবে সাপোর্ট দিচ্ছে কিছুদিন পর হয়তো দেখা যাবে, সন্দেহভাজনদের কাপড় উচিয়ে দেখছে ব্যাটা মুসলিম কি না(১৯৭১এর পাকিদের মত)


@মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেনবলেছেন:আমার নিজের ধারণা, নরেন্দ্র মোদী তার আগের সব প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে সেরা হবেন।

আপনার ধারণা ভুল।(এর প্রতিউত্তরটা সুন্দর)

৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ২:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতে থাকলে মেনে নিতে হবে যে, গরু ওদের দেবতা; দেবতাকে সন্মান করতে হবে।

২০| ৩১ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৬

রাকু হাসান বলেছেন:

আপনার পরামর্শগুলো সুন্দর । এগুলো নিয়ে ভাবতে পারে তাঁরা । ভারতের মুসলমানদের এক ছাতার নিচে না আসলে কষ্ট বাড়বেই । অনেক দেশেই সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক সংগঠনগুলো হাতেগনা কয়েকটি । গরুর গোশত আহার মুসলমানদের জন্য ঐতিহ্য গত ও আবেগীয় ব্যাপার বটে কৌশলগত কারণে এখন এটা যত সম্ভব পরিহার করলে খারাপ হবে না । তবে এটাই মুসলমান নির্যাতনের সমাধান হতে পারে । মোদি সরকার যে সরকার সাম্প্রদায়িকতার বিষ ছড়াচ্ছে তাতে মুসলমানদেরিউপর অত্যাচার কমবে বলে মনে হয় । উগ্র হিন্দুত্ববাদ দ.পূর্ব দেশগুলোর জন্য হুমকি হয়ে উঠতে পারে । যদি এটা হয়েই যায় তাহলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের ।

৩১ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমানদের নবী(স: )'এর গরু ছিলো না; উনার এক স্ত্রীর ছাগল, ভেঁড়া ও উট ছিলো; ফলে, মুসলমানেরা ছাগল, ভেঁড়া ও উট খাওয়ার কথা

২১| ৩১ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:০০

রাকু হাসান বলেছেন:

হুম,গরু খেতেই হবে এমন বাধ্যবাধকতা আমিও দেখছি না ।

৩১ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতের মুসলমানেরা তাদের সংখ্যা-গরিষ্ঠ নাগরিকদের সন্মান করে না, এটা বেকুবী।

২২| ০৩ রা জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৫

জুন বলেছেন: মমতা ব্যানার্জির এটিচ্যুডের কারনেই এবার তার দলের ভরাডুবি হয়েছে বলে মনে করি। দেশটা কারো জমিদারি না এটা সব রাজনৈতিক ব্যাক্তিদের মনে রাখা উচিত।
আর ভারতে কোটিপতিরা ক্ষমতায় এসেছে, ক্ষমতায় এসে কোটিপতি হয়নি চাদগাজী। ভালো থাকবেন সবসময় ।

০৩ রা জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


এটা সঠিক, ভারতে ক্ষমতায় এসে রাতারাতি কোটীপতি হলে খবর আছে, এবং রাতারাতি যারা কোটীপতি হয়, তারা মন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

মমতার জীবন অনেকটা অস্বাভাবিক।

২৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৩২

মুফীদ হাসান বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতের মুলসমানরা ওখানে বসে হিন্দুরের দেবতা খায়, মাথায় সামান্য হলেও মগজ থাকা উচিত
আর আপনি নিজেকে শিক্ষিত দাবী করেন? লজ্জা থাকা উচিত।

০৪ ঠা জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার মাথায় মগজের পরিমাণ লিলিপুটিয়ানদের থেকেও কম।

২৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি যে সুনাম অর্জন করেছেন সেই সুনাম ধরে রাখার দায়িত্ব কিন্তু আপনার। আমাদের ব্যবসায়ীরা এটা মনে করে না। আফসোস।

০৬ ই জুন, ২০১৯ রাত ১২:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীরা চুরি ও ব্যবসার মাঝে তেমন পার্থক্য বুঝেন না

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.