নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সরকার মাদ্রাসায় এডভাইসার দিচ্ছে, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই দরকার

৩১ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৬



*** সরকার যদি অবসরপ্রাপ্ত সুশিক্ষকদের এডভাইজার বানান, সরকারের পকেট থেকে চা-পানির খরচ হবে মাত্র; ফলাফল হবে বিশাল ***

মাদ্রাসার ছাত্রী রাফির সাথে তার শিক্ষক শারীরিক সম্পর্ক স্হাপনের চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে, অন্যদের সহায়তায় তাকে আগুনে পোড়ায়ে হত্যা করছে; রাফী শিক্ষকের সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্হাপন না করার জন্য মাদ্রাসা থেকে অনুপস্হিত থাকে, পরীক্ষা দিতে এসে সে প্রাণ হারায়। শুরুতেই, রাফী যদি কোন একজন মহিলা এডভাইজারের সাথে আলাপ করার ও অভিযোগ করার সুযোগ পেতো, রাফির প্রাণ রক্ষা হতো, এবং ক্রিমিন্যাল শিক্ষকটি মাদ্রাসা থেকে অপসারিত হতো; যাক, সরকার মাদ্রাসার মেয়েদের রক্ষার জন্য পদক্ষেপ নিয়েছে, মাদ্রাসাগুলোতে 'মেনটর' দিচ্ছে; এটা বিশাল ভালো একটি পদক্ষেপ; এই ধরণের পদক্ষেপের দরকার ছিলো ১৯৭২ সাল থেকেই, ৪৮ বছর পরে এখন হচ্ছে!

সকল প্রাইমারী স্কুল থেকে শুরু করে, প্রতিটি ইউনিভার্সিটিতে প্রতি ৫০০ জন ছাত্রছাত্রীর জন্য ১ জন খুবই মননশীল মহিলা ও একজন পুরুষ এভভাইজার দরকার। এদের কাজ হবে বিশাল বিস্তৃত: এরা ছাত্রছাত্রীদের পড়ালেখা, মানসিক বিকাশ, শারীরিক বিকাশ, ইমোশানেল সমস্যা, পারিবারিক সমস্যা, ফাইন্যানসিয়াল সমস্যা সবই দেখবেন এরা; বুঝা যাচ্ছে, খুবই দক্ষ মানুষ নিয়োগ দিতে হবে এই পদে, যাদের কাছে ছাত্রছাত্রীরা সবকিছু নিয়ে আলাপ করতে পারবে।

আমাদের ছেলেমেয়েরা, বিশেষ করে গরীব ও অশিক্ষিত পরিবারের ছেলেমেয়েরা নিজেদের কষ্টের কথা, নিজেদের অভাবের কথা, নিজেদের ইমোশানেল ব্যাপারগুলো কারো কাছে বলতে পারে না; কিশোর বয়সের সমস্যাগুলো নিয়ে পরিবার আলাপ করে না, কোন মেয়ে যদি ভালোবাসার নামে প্রতারিত হয়, মেয়ে বুঝতে পারে না; এসব ব্যাপারে প্রতিটি ছাত্রের সাহায্য দরকার।

২০১৩ সালের দিকে, পন্চগড়ে একটি গ্রামের ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী, সোনাবরু ২দিন অভুক্ত থাকার পর, আত্মহত্যা করে; সংবাদটি পড়ার পর, আমি আমাদের এলাকার থানা এডুকেশন অফিসার সাহেবকে 'এডভাইজার' নিয়োগের কথাটি বলি; উনি নিজেই অদক্ষ লোক ছিলেন; তিনি আমাকে বলেছিলেন যে, সরকারের কাছে শিক্ষকদের বেতন দেয়ার মতো বাজেটও নেই, এডভাইজার নিয়োগ দেবে কোথা থেকে! আসলে, লোকটার বাজেট সম্পর্কে কোন ধারণাই ছিলো না।

আমি উনাকে যুক্তি দেখালাম যে, এডভাইজার হবেন শিক্ষকদেরই একজন; ফলে, শুরুতে এই ব্যাপারে সরকারের খরচ বাড়বে না, আপনি ডিষ্ট্রিক্ট লেভেলে আপনার বসদের সাথে আলাপ করেন। ৬ মাস পরে, উনার সাথে বাজারে দেখা হয়েছিলো, উনি বললেন যে, উনি আলাপ করে বকা খেয়েছেন।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: দেশের প্রথমসারির কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে মেন্টর বা স্টুডেন্ট এডভাইজার আছে বলে শুনেছি।

ভালো একটা বিষয় তুলে ধরেছেন।

তবে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার যে হাল ! মাদ্রাসা আর বিশ্ববিদ্যালয়ে তফাত নেই।

৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


নুরু মিয়া (আমাদের ব্লগার নুরু সাহেবের ছোট ভাই) ডাকসুতে নির্বাচিত হওয়ার পর, ঢাকা ইউনিভার্সিটি মাদ্রাসার লেভেলে নেমে এসেছে।

২| ৩১ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের মতো দরিদ্র দেশে ভালো কিছু হয় না। এই সমাজে শুধু ধনী ব্যাক্তিরাই ভালো থাকে। থাকবে। যদিও এই ধনী সমাজ পরিশ্রম করে ধনী হয়নি। তারা রাতারাতি ধনী হয়েছে।

৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সেজন্য শেখ হাসিনা ধনী তৈরির কারখানা খুলেছে; দেশে ধনীর প্রবৃদ্ধির হার শতকরা ১৭.৪ ভাগে গেছে, আরো বাড়বে।

৩| ৩১ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: আর সবচেয়ে বড় কথা বর্তমানে যারা বড় বড় পদে আছেন তারা তো দূর্নীতি করেন। তাদের শিক্ষা দিয়ে কি লাভ হলো?
এরা লেখাপড়া করে দেশের কোণ উন্নতিটাই বা করলো? উন্নতি শুধু নিজেদের জন্য।

৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সব ঝিনুকে মুক্তা হয় না; এগুলো হাঁসের খাবার।

৪| ৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:২৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমি যে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতাম সেখানে একজন অধ্যাপক ছিলেন উনার পদবী ছিল ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টা। আমার দীর্ঘ প্রায় আট বছরের শিক্ষা জীবনে আমি কখনই শুনিনি উনারা কোন ছাত্রকে উপদেশ দিয়েছেন। তবে উনার পদের নাম টা আমার কাছে খুব ভালো লাগতো।

মাদ্রাসায় সিলেবাসে বিজ্ঞান অংক ইত্যাদি ঢুকানো হচ্ছে তেমনি স্কুল ও তো মাদ্রাসার সিলেবাস ঢুকিয়ে দেওয়া যেতে পারে। বিজ্ঞান বিভাগ, মানবিক বিভাগ, বাণিজ্যিক বিভাগ, ইসলামী শিক্ষা বিভাগ ইত্যাদি থাকা জরুরি।

৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিছু ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টা থাকে যারা ভর্তি ও সাবজেক্ট চয়েসে সাহায্য করে; আমাদের দরকার ছাত্রছাত্রীর মানবিক উন্নয়নের জন্য এডভাইজার, এরা চাকুরীও খুঁজে দেবেন, বৃত্তির ব্যবস্হা করবেন; পিতামাতার মৃত্যুর পর, ছাত্রদের পড়ালেখার খরচ যোগাড় করবেন ও যাতে কেহ ড্রপ আউটে পরিণত না হয়, সেই ব্যবস্হা নেবেন।

৫| ৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:৩১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ১৯১৩ সালের দিকে, পন্চগড়ে একটি গ্রামের ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী, সোনাবরো ২দিন অভুক্ত থাকার পর, আত্মহত্যা করে; সংবাদটি পড়ার পর, আমি আমাদের এলাকার থানা এডুকেশন অফিসার সাহেবকে 'এডভাইজার' নিয়োগের কথাটি বলি; ১৯১৩ সালে আপনি এই পৃথিবীতে ছিলেন জেনে ভালো লাগছে। আশাকরি, ২০১৩ এর পর ২১১৩ তেও আপনাকে ব্লগাররা এই ব্লগে পাবে। :P

৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


শীঘ্রই আপনি 'ভুয়া মফিজ ' থেকে 'অসাধারণ মফিজে' পরিণত হবেন, আপনি আমার পোষ্টগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়ছেন, প্রশ্নফাঁস করা লাগবে না আর; ধন্যবাদ, সালটা ঠিক করে দিচ্ছি!

৬| ৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:১০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বাংলাদেশে এখন দক্ষ লোকের ভাত নাই।
দক্ষতার দরকার নাই, এসব পদেও নিয়োগ হবে দলিয় বিবেচনায়।

৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


দলীয় হলেও ভালো, সবাই বাংগাদেশী; একজন মানুষ স্বাভাবিক হলে, সে স্বাধীনতা-বিরোধী জামাত, কিংবা সমারিক শাসনের পক্ষপাতী বিএনপি করবে কেন? আওয়ামীরা একটু কমবুদ্ধিমান লিলিপুটিয়ান ও লোভী; তবে, বাংগালীর সংস্কৃতিতে বিশ্বাস করে, ফলে, এরাই কানা মামা ও চোরা মামা।

সবার চাকুরীর দরকার আছে; আওয়ামী ক্যাডারেরা চাকুরী করে না, ওরা সরকারের সাথে ব্যবসা করে।

৭| ৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:০৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: খুব খুব খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যাপারে লিখেছেন, বাংলাদেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই দরকার জরুরী ভিত্তিতে।
মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা দেখা যাচ্ছে বেশ সুবিধা প্রাপ্তদের তালিকায় আছে। স্কুল গুলি তে পরিমল দের , বিশ্ববিদ্যালয় গুলো তে তো অভাব নেই।

৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের শিক্ষকেরা মানসিক ও দক্ষতার দিকে থেকে শিক্ষক হওয়ার যোগ্য নন, এগুলোর বেশীর ভাগই চাকুরী না পেয়ে এই পেশায় আসে; ছাত্রীর প্রতি দুর্বলতা অনুভব করে ইডিয়টরা; তাই, এদের উপর নজর রাখা দরকার ও ঠেংগানোর দরকার আছে।

৮| ৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ১১:১৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: বাংলাদেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের জন্যে মেন্টর এবং কাউন্সেলর নিয়োগ অত্যান্ত জরুরী হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমিও এই ব্যাপারে আজকের পোস্টে লিখেছি। আপনার পোস্ট সেটাকে আরো ভালো ভাবে তুলে ধরেছে।

৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ১১:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখার জন্য ধন্যবাদ; শুনেছি, আপনি শিক্ষকতায় ছিলেন, বা আছেন; আপনি নিশ্চয় এর প্রয়োজন অনুভব করছেন; আমাদের ছেলেমেয়েরা কোনভাবেই নিজেদের ভার নেয়ার মতো শক্ত নয়।

৯| ০১ লা জুন, ২০১৯ রাত ১২:৩১

নাসির ইয়ামান বলেছেন: সহশিক্ষা হটানো জরূরী!

০১ লা জুন, ২০১৯ রাত ১:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

আপনি কি গুহাবাসী? হরমোনযুক্ত মুরগী বেশী খাচ্ছেন? ছেলেমেয়ে এক সাথে পড়া, এক সাথে চলা হলো প্রকৃতির নিয়ম।

১০| ০১ লা জুন, ২০১৯ রাত ১:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভাল বিষয় তুলে ধরেছেন।
সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই দরকার জরুরী ভিত্তিতে।

০১ লা জুন, ২০১৯ রাত ১:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭২ সালে যে কাজ করার দরকার ছিলো, সেই কাজ আজকে শুরু হচ্ছে; এইদিক থেকে হিসেবে করলে আমরা ৪৮ বছর পেছনে আছি; যাক, দেশে ২/১ জনের মগজ এখনো কাজ করছে!

১১| ০১ লা জুন, ২০১৯ রাত ৩:৩২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: সবচেয়ে বড় কষ্ট হচ্ছে,যখন উপকারী পদক্ষেপগুলো দলীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে দলীয় দুর্নীতিবাজদের দ্বারা সম্পাদন করানো হয়। আর এভাবে নষ্ট হয়ে যায় উপকার সাধনের পন্থা।


তারপরও আমরা আশাবাদী, মানুষগুলো নিজ মনুষ্যত্ব রক্কহায় এসব কাজে খারাপ মানুষদের নির্বাচিত করবে না। আশায় আশায় বেঁচে থাকে মানুষ।


হ্যা, অবশ্যই প্রত্যের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এমন এডভাইজার তথা মেনটর সিলেক্ট করা উচিত। (পোস্টটা পিন করলে খারাপ হতো না!)

০১ লা জুন, ২০১৯ রাত ৩:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকারটা দলীয়ভাবে চলছে; কারণ, শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের বাইরের কাউকে বিশ্বাস করেন না; পরিস্হিতি সেইদিকে চলে গেছে। আবার আওয়ামী লীগকে উনি রাজনৈতিক দল হিসেবেও গড়েননি: একটা কলোনিয়েল শক্তির মতো দল, একটা শক্তি, মাথার চেয়ে গায়ের জোর বেশী

১২| ০১ লা জুন, ২০১৯ ভোর ৫:০০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মাদ্রাসা ছাত্রী হত্যাকান্ড সংক্রান্ত সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত বিভিন্ন সংবাদ ভাষ্য হতে এ শিক্ষা ব্যাবস্থার চারদিকে যে শক্তিশালী দুষ্ট চক্রের উপস্থিতির খবর জানা গেছে তা যে কত ব্যপক তা কে জানে? তাই সার্বিক শিক্ষা ব্যবস্থার চারদিকে মাকরসার জালের মত ছড়িয়ে থাকা দুষ্ট চক্রটাকে সামাল না দিয়ে এডভাইজার নিয়োগ দেয়া হলে তারা যতই সুযোগ্য হোন না কেন , তাদের মাধ্যমে কাংখিত ফলাফল পাওয়া যাবে বলে মনে হয় না । তবে সব দিক আট ঘাট বেধে নামতে পারলে শিক্ষকদের মাঝ হতে স্টুডেন্ট এডভাইজার নিয়োগ করা হলে অনেক ভাল হবে । দেশের বাইরে পড়াশুনা করার সময়ে আমার নীজের জীবনেই এ ধরনের স্টুডেন্ট এডভাইজাদের মুল্যবান ভুমিকার কিছু স্বাদ পাওয়ার বাস্তব অভিজ্ঞতা আমার আছে ।

মুল্যবান দরকারী একটি বিষয়ে পোষ্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ।

০১ লা জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকার এডভাইজারেরা অনেক কিছুতে সাহায্য করেন, ইন্টারনী, চাকুরী পেতেও সাqহায্য করেন; বাংলাদেশে সাহায্য করার কথা কারো মনে আসবে না, শুধু শিক্ষক ও অন্যান্য ক্রিমিনালদের যৌন আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে পারলে কিছুটা রক্ষা; বাকী সাহায্যের কথা বাংগালী বানরদের মাথায় আসবে না।

১৩| ০১ লা জুন, ২০১৯ ভোর ৬:১৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সব শিক্ষাপ্রতিষ্টানেই সহ শিক্ষা থাকা উচিত। এতে করে ছা্ত্রছাত্রীদের মাঝে পড়াশোনা নিয়ে তীব্র প্রতিযোগিতা হয় । এটা খুবই ভালো।

তারা এক সাথে পড়াশোনা করে বলে তাদের মাঝে দারুণ একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হয় যেটা পরবর্তীতে সুন্দর একটা সমাজ গঠনে সহায়ক ভূমিকা পালন করেত পারে।

০১ লা জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি আমার সময়ে, ৫ম শ্রেণীতে উঠে ১ম চিটাগং শহরে গিয়ে দেখি, মেয়েদের জন্য আলাদা স্কুল; আমাদের ঘনিষ্ট আত্মীয়া সেই স্কুলে পড়তো; সে নিজের স্কুলের সুনাম করতে ছিলো; আমি ভাবছিলাম, মেয়েরা কিভাবে একা নিজেদের মাঝে থাকে ও পড়ে; পরে, আমি যখন অষ্টম শ্রেণীতে পড়ি, দেখি আমার আত্মীয়া অকালপক্ক; একদিন সে নিজের স্কুল নিয়ে বড়াই করছিলো, আমি বললাম, "ওটা কি স্কুল, নাকি যৌনচর্চা কেন্দ্র? মেয়েরা আলাদাভাবে পড়লে, ওরা বেকুবের মতো আচরণ করে।

১৪| ০১ লা জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:০২

জাহিদ অনিক বলেছেন: হ্যাঁ, অবশ্যই শিক্ষার্থীদের জন্য এডভাইজর, মেন্টর দরকার। মানসিক হেলথ এর ব্যাপারটা এদেশে হেলাফেলাই করা হয়।

০১ লা জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাচ্চাদের মানসিক ও পড়ালেখার দিক থেকে সাহায্য না করায়, এরা নিজে কষ্ট করে চাকুরী পেয়ে, অন্যদের বেকার করে রাখছে।

১৫| ০১ লা জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:১২

রাকু হাসান বলেছেন:



আপনার প্রস্তাবটি বিনাবাক্যে একমত পোষণ করছি । আপনি বিষয়টা নিয়ে ভাবছেন এবং কাজও করছেন তার জন্য ধন্যবাদ । কথা হচ্ছে তাদের মগজে ধরবে এসব? অবশ্যই আমরা কাজে লাগাতে পারি তাদের অভিজ্ঞতা,মেধা। আমার কাছে এমন গুরুত্ব পাচ্ছে যে বাজেটে আলাাদ বরাদ্দ রাখলেও দ্বিমত পোষণ করবো না ।

০১ লা জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আগে এডভাইজার নিয়োগ দিয়ে, পরে শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার দরকার; কারণ, আমাদের ছাত্রদের চরিত্র গঠন হতে সময় লাগে: কারো নাকের পানি পড়ে, কারো চোখের পানি পড়ে, দুনিয়ার সব সমস্যা আমাদের বাচ্চাদের ভাগে পড়ছে।

১৬| ০১ লা জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:১৯

ওমেরা বলেছেন: সুন্দর একটা পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার দেরীতে হলেও। আর এট সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই নেয়া জরুরী। সুইডেন সরকার এমনিতেই লিখা পড়ার পিছনে প্রচুর খরচ করে । একজন এডভ্যাইজার ( এখানে ক্লাস টিচার বলে) উনি যে একজন ছাত্রের কি পরিমান যত্ন বা সাহায্য করেন তা বলার মত না ।
যখন আমি এখানে নতুন ছিলাম , অনেক ধরনের সমস্যায় পরেছি , যখন যেই ক্লাস টিচার পেয়েছি , উনারা এত কেয়ারফুল ছিলেন আমাকে বলতে হয়নি উনারা আমার চেহারা দেখেই বুঝতে পারতেন আমার কোন সমস্যা হয়েছে , আমি হয়ত বলতামই না, উনারাই ডেকে নিয়ে কথা বলতেন উনাদের যতটুকু করার সেটুকু করতেন ও আমাকে বিভিন্ন পরামর্শ দিতেন । তাদের পরামর্শ শুনে খুব সুন্দর ভাবেই এগিয়ে এসেছি।

ধন্যবাদ আপনাকে ।

০১ লা জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের প্রশাসনের লোকেরা সুইডেন, জাপান, কানাডা, আমেরিকা যায়; কিছু শিখে না, পরিবার ও কাজের বসের জন্য গিফট কিনে দেশে ফিরে।

১৭| ০২ রা জুন, ২০১৯ রাত ১২:১২

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: ভাল ব্যবস্হা।

০২ রা জুন, ২০১৯ রাত ১২:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের সরকারের বুদ্ধি বাড়ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.