নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গতকাল আমাদের যুদ্ধকালীন প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন ছিলো

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১:৩৯



গতকাল আমাদের যুদ্ধকালীন প্রধানমন্ত্রী, তাজুদ্দিন সাহেবর (২৩শে জুল, ১৯২৫ - ৩ই নভে, ১৯৭৫) জন্মদিন ছিলো; আমি কোন পোষ্ট দিইনি, আমি কিন্তু ভুলে যাইনি; আমি পোষ্ট দিলে, আমার সব কথা উনার বিপক্ষে চলে যাবে; উনার জন্মদিনে এই কাজটা করলে, বেগম জিয়ার কেক কাটার মতো হয়ে যেতো। গতকাল তাজুদ্দিন সাহেবকে নিয়ে পোষ্ট দেয়ার কথা ছিলো আমাদের ব্লগার নুরু সাহেবের; বুঝা যাচ্ছে যে, উনি ব্লগে নেই! কম বয়সী ব্লগারেরা তাজুদ্দিন সাহেবকে খুব একটা জানার কথা নয়; অনেকে আবার উনাকে মুক্তিযু্দ্ধের মানুষ হিসেবে চেনেন, সেই জন্য উনাকে নিয়ে লিখেন না।

আপনি যদি তাজুদ্দিন সাহেব ও শেখ সাহেবকে চিনে থাকেন, তা'হলে, আপনাকে একটা প্রশ্ন করি: ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্ট, শেখ সাহবেকে সৈন্যবাহিনীর লোকেরা হত্যা করার পর, তাদের পরবর্তী টার্গেট কে ছিলেন সেদিন? ১৯৭৫ সালের আগষ্ট মাসের ১৫ তারিখ সকালে, আমি দেশে ছিলাম না; শেখ সাহেবের মৃত্যু সংবাদ শোনার পর, আমি খবর নিয়ে জানলাম যে, তাজুদ্দিন সাহেব জীবিত আছেন; তখন আমি ভাবলাম, উনাকে টার্গেট করবে মিলিটারী। আমি ব্যক্তিগতভাবে তখন তাজুদ্দিন সাহেব-বিরোধী; সর্বোপরি, উনার সাথে আমার কোনরূপ যোগযোগ ছিলো না। তাজুদ্দিন সাহেব একজন কবিকে খুব পছন্দ করতেন, উনি ছিলেন, কবি আলাউদ্দিন আল আজাদ। কবি আলাউদ্দিন আল আজাদ সাহেব তখন বিদেশে, আমি উনার সাথে পরিচিত, উনাকে স্যার ডাকতাম, যাওয়া আসা ছিলো।

কবি আলাউদ্দিন আল আজাদ ও আমি তখন কাছাকাছি ছিলাম না, উনাকে সহজে ফোনেও পাচ্ছিলাম না; বিকেলের দিকে পেলাম; তিনি সরকারী চাকুরী করতেন; আমি উনার সাথে শেখ সাহেবের হত্যাকান্ড সম্পর্কে কথা বলতে চাইলাম; তিনি এই ব্যাপারে কথা বলতে নারাজ। যাক, আমি জানি শেখ সাহেব নেই; ফলে, আলাপের খুব একটা দরকার নেই! আমি উনাকে বললাম উনার বন্ধু তাজুদ্দিন সাহেব কেমন আছেন? তিনি বললেন যে, কোনভাবেই যোগাযোগ করতে পারছেন না। আমি উনাকে বললাম, যদি যোগাযোগ হয়, উনাকে বলবেন পালিয়ে যেতে।

দুইদিন পর আমি আবারো কবি আলাউদ্দিন আল আজাদ স্যারের সাথে কথা বললাম; তিনি জানালেন যে, উনার সাথে সরাসরি কথা হয়নি; তবে, ভালো আছেন। ২৪ শে আগষ্ট আমি আমার পরিচিতদের থেকে খবর পেলাম যে, তাজুদ্দিন সাহেবকে বাড়ী থেকে ধরে নিয়ে গেছে মিলিটারী। আমি বুঝলাম, উনার সম্পর্কে আমার ধারণা সঠিক, উনি প্রয়োজনীয় লেভেলের বুদ্ধিমান ছিলেন না।

তাজুদ্দিন সাহেববের বড় বড় ভুলগুলো:
১) যুদ্ধ চলাকালীন ভলনটিয়ার সৈনিকদের সাথে দেখা না করা।
২) যুদ্ধের পর, গরীর কৃষকের ছেলেপেলে, ভলনটিয়ার মুক্তিযোদ্ধাদের খালি হাতে বাড়ী পাঠিয়ে দেয়া
৩) দেশ চালনায় মুক্তিযোদ্ধাদের না নেয়া
৪) শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের এতিম সন্তান ও বিধবা বউদের দায়িত্ব না নেয়া
৫) পাকীদের পক্ষে কাজ করা ব্যুরোক্রেটদের চাকুরীতে বহাল রাখা
৬) বিশ্ব ব্যাংকের দেয়া ঋণ না নেয়া
৭) শেখ হত্যার পর পালিয়ে না যাওয়া

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৩:৩৫

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: তাজুদ্দিন সাহেবের জন্য শ্রদ্ধা।

আর উনাকে 'প্রয়োজনীয় লেভেলের বুদ্ধিমান' মনে না করায় আপনার মত বুদ্ধির ঢেকিদের জন্য দু'পায়ের লাথি।

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ ভোর ৪:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিবিরদের বৈশিষ্ট্য হলো, মায়ের চেয়ে মাসির দরদ।

২ পা দিয়ে লাথি মারাটা গর্দভের বিশেষ দক্ষতা

২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৩:৪৫

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: বঙ্গবন্ধুর সাথে তাজুদ্দীন সাহেবের কিছুটা দূরত্ব তৈরি হয়েছিলো।
ঘাতকরা তবুও উনাকে ছাড়েনি। মুক্তিযুদ্ধ তথা স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনে যারা নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তাদের সবাইকে হত্যা করেছে।
এইসব হত্যাকাণ্ডগুলোই প্রমাণ করে তৎকালীন স্বাধীন দেশের মিলিটারি বাংলাদেশ চায়নি; এরা মনেপ্রাণে পাকিস্তানি ছিলো।

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ ভোর ৫:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


মিলিটারীর (বেংগল রেজিমেন্টের) খুব সামান্য অংশ মুক্তিযু্দ্ধে ছিলেন; ৪/৫ শত পালিয়ে যাওয়া অফিসারের মাঝে, সম্ভবত: ১৫০ জনের মতো অফিসার মুক্তিযুদ্ধে ছিলেন। জে: জিয়া মগজ হারায়ে ফেলেছিলো।

সৈনিকেরা ও ইপিআর সৈনিকেরা প্রাণ দিয়ে যুদ্ধ করেছেন; এঁরা শুরু না করলে, গতি পেতে সময় লাগতো। জে: জিয়া হত্যা ছিল মুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের দেশের প্রতি দায়িত্ববোধ।

৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ ভোর ৪:০৯

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমার মনে ছিল । বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর জাতীয় চার নেতা তাঁদের সঠিক ভূমিকা পালন করতে ব্যর্থ হয়েছেন ।

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ ভোর ৪:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


যুদ্ধকালীন প্রাইম মিনইষ্টার হিসেবে আমি তাজুদ্দিন সাহেবকে চিনতাম; বাকীদের সম্পর্কে আমার তেমন ধারনা ছিলো না; ক্যা: মনসুর আলী যথাসম্ভব ট্রেড ইউনিয়নগুলোকে বেশ বিপদের মাঝে রাখতেন, স্বাধীনতার পক্ষের লোকদেরও শান্তিতে থাকতে দেননি।

৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৭:০২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের নায়কদের নিয়ে ইতিহাসচর্চার সমস্যা হলো, এক পক্ষ অন্য সবাইকে বাদ দিয়ে একজন নেতা ও একটি দলকে পুরো কৃতিত্ব দিতে চায়, অন্যদের ভূমিকা খাটো ও অগ্রাহ্য করে। আরেক পক্ষ সেই নেতার অবদান অস্বীকার করতে নানা কল্পকাহিনির আশ্রয় নেয়।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা হলে তাজউদ্দীন আহমদ তার সার্থক রূপকার। দেশের স্বাধীনতাসংগ্রামের নায়কদের নিয়ে অনেক কাজ হলেও বাংলাদেশে কিছুই হয়নি। এমনকি পাঠ্যবইয়েও দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ঠাঁই পাননি। তাঁকে নিয়ে কোনো গবেষণা বা বুদ্ধিবৃত্তিক আলোচনা নেই। তবে ধারনা করি বাংলাদেশ একদিন তার প্রয়োজনেই খুঁজে বের করবে তাজউদ্দীন আহমদকে।

আন্দোলন-সংগ্রামের প্রতিটি পর্বে তাজউদ্দীন আহমদ ছিলেন বঙ্গবন্ধুর ছায়াসঙ্গী। কিন্তু স্বাধীনতার পর তাঁদের সেই বন্ধন অটুট থাকেনি। আমাদের স্বাধীনতাসংগ্রামের প্রধান নেতা শেখ মুজিবুর রহমানই। তিনি ধাপে ধাপে একটি নিরস্ত্র জাতিকে সশস্ত্র সংগ্রামের দিকে নিয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও তাজউদ্দীন আহমদ মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারটি পরিচালনা করেছিলেন।

মুক্তিযুদ্ধচলাকালীন সময়ে বিবিধ ধরনের উপদলীয় কোন্দলের ঊর্ধ্বে থেকে নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যে মানুষটি মুক্তিযুদ্ধকে সফল করতে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছেন, যুদ্ধের মধ্যেও সমৃদ্ধ বাংলাদেশের পরিকল্পনা করেছেন, তিনি তাজউদ্দীন আহমদ। তিনি মুক্তিযুদ্ধকে কেবল আওয়ামী লীগের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে চাননি বলে মওলানা ভাসানী, মণি সিংহ প্রমুখকে নিয়ে সর্বদলীয় উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করেন, ভিন্ন দলের কর্মীদেরও মুক্তিবাহিনীতে নেন, দলীয় নেতা-কর্মীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও। তিনি চেয়েছিলেন, সবার জন্য মানবিক মর্যাদাসম্পন্ন একটি দেশ। তাজউদ্দীন আহমদ স্বপ্ন দেখেছিলেন, মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গঠিত বাংলাদেশ হবে পৃথিবীর অন্যতম আদর্শ রাষ্ট্র, তিনি দেশের সকল মুক্তিযোদ্ধাকে নিয়ে জাতীয় মিলিশিয়া বাহিনী গঠনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন, যদিও পরবর্তীকালে সেই উদ্যোগ পরিত্যক্ত হয়।

নিজে নয় মাস মুক্তিযুদ্ধটি পরিচালনা করলেও কখনো তাঁর কৃতিত্ব নিতে চাননি। মুক্তিযুদ্ধে মহান অবদানকারী জাতীয় এই নেতার প্রতি সকলের শ্রদ্ধা থাকা বাঞ্জনীয় বলে মনে করি।আরো একটি কথা ৭৫ এর ১৫ আগষ্টের লোমহর্ষক ঘটনার পর পালিয়ে গেলে তিনি হয়তবা একজন পলায়নপর নেতা হিসাবেই ইতিহাসে স্থান পেতেন, কিন্তু শত বিপদেও পালিয়ে না গিয়ে নীজের জীবন দিয়ে একজন সন্মানীত জাতীয় নেতা হিসাবে ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছেন । তিনি কেন পালালেন না , পালালে কি বিপদ হত কিংবা তার পক্ষে পালানোর আদৌ কোন সুযোগ সে সময়ে ছিল কিনা সে বিষযগুলিও হয়ত একদিন উঠে আসবে ইতিহাসের পাদপিঠে । আমরা সে দিনের অপেক্ষায় থাকলাম ।

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৮:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ সাহেবকে যারা হত্যা করেছে, তারা তাজুদ্দিন সাহেবকে রক্ষা করার কোন কারণ থাকতে পারে না; এই হত্যাকারীদের সাথে যুদ্ধ করে, তাদেরকে পারাজিত করার দায়িত্ব তাজুদ্দিন সাহেবের উপর পড়েছিলো ১৫ই আগষ্ট সকাল ৬টার পর। তিনি তা বুঝতে পারেননি। উনার নিজকে রক্ষা করা ছিলো ১ম পদক্ষেপ!

বাংলার স্বাধীনতা সাধারণ মানুষেরা এনেছিলো।

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনার ১ লাখ ২০ হাজার বেতনহীন 'ভলনটিয়ার সৈন্যবাহিনী' থেকে ২২ হাজার প্রাণ দিয়েছিলেন জাতির জন্য; বাকীরা দেশ চালানোর কথা ছিলো; তিনি বেংগল রেজিমেন্ট ও ১/১২ হাজার ইপিআর'কে রেখে বাকী সবাইকে 'বিনাবেতনের' চাকুরী থেকে বরখাস্ত করেছিলেন; এটা ছিল উনার ২য় মহাভুল।

৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৮:২৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: নুরু সাহেবের তো পোস্ট দেওয়ার কথা ছিল। কেন দেয় নাই কে জানে?

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৮:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


নুরু সাহেবকে ব্লগে দেখছি না; হয়তো, হজ্ব করতে গেছেন।

৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৮:২৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: তাজউদ্দীন আহমদ এক জন সাহসী মানুষ ছিলেন । তাঁর মতন নেতা বাংলাদেশের বিরল।

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৮:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে, বাংলাদেশ সরকার বলতে যা ছিলো: তাজুদ্দিন সাহেবের মন্ত্রীসভা, একটি রেডিও ষ্টেশন, রেডিও ষ্টেশনের কয়েকজন কর্মী, বিদেশে পাকিস্তান দুতাবাস থেকে বেরিয়া যাওয়া ৬/৭ জন ডিপ্লোমেট ও ১২০ হাজার 'ভলনটিয়ার সৈন্যের' একটা সেনাবাহিনী।

১৯৭২ সালের জানুয়ারী মাসে উনার সরকার ছিলো: তাজুদ্দিন সাহেবের মন্ত্রীসভা, একটি রেডিও ষ্টেশন, রেডিও ষ্টেশনের কয়েকজন কর্মী, বিদেশে পাকিস্তান দুতাবাস থেকে বেরিয়া যাওয়া ৬/৭ জন ডিপ্লোমেট ও ৩/৪ হাজার বেংগল রেজিমেনটের সৈন্য, ১০/১২ হাজার ইপিআর সৈন্য ( বাকী ১১০ হাজার কৃষযকের ছেলে, দিন মুজুর ও ছাত্ররা নেই)।

এটা ছিল উনার ২য় মহাভুল।

৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:০৯

ইসিয়াক বলেছেন: তাজুদ্দিন সাহেবের জন্য শ্রদ্ধা।
এবং জানা হলো অনেক অজানা তথ্য ।
ধন্যবাদ

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি তো কোন অজানা তথ্য দিইনি; আপনি কি অজানা তথ্য জেনে ফেললেন?

৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:১৭

ইসিয়াক বলেছেন:

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



এসব আপনার অজানা ছিলো? আপনি কি প্রশ্নফাঁস জেনারেশনের সদস্য?

৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি তাজ উদ্দিন আহমেদ এর মেয়ের লেখা তাজ উদ্দিন আহমেদ নেতা ও পিতা বইটি পড়েছেন?

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনার মেয়ে মুক্তিযু্দ্ধ সম্পর্কে কিছু বুঝে বলে আমার মনে হয় না; বাবার উপর মেয়ের বই, লেখার জন্য লেখা; আমি অংশ বিশেষ দেখেছি, তেমন কিছু না।

১০| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:৪১

ইসিয়াক বলেছেন: না, আমার রাজনৈতিক জ্ঞান সীমিত।ইচ্ছাকৃত ভাবে সীমিত ।শহীদ মশিয়ুর রহমান[যশোর ।চৌগাছা সিংহঝুলী ,আমার দাদু ।মুক্তিযুদ্ধে আমাদের এলাকা প্রথম স্বাধীন হয়। কিন্তু আমার দাদুকে কেউ মনে রাখেনি । আমাদের কোন অভিযোগ নেই ।আছে শুধু অভিমান।
http://www.jessore.info/index.php?option=content&value=258

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



তাজুদ্দিন সাহেব ভলনটিয়ার মুক্তিযোদ্ধাদের বরখাস্ত করে বাড়ী পাঠিয়ে দিয়েছিলেন, নিজের চাকুরীটা ঠিক রেখেছিলেন; ফলে, অভিমানের শেষ নেই।

১১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:৪১

ইসিয়াক বলেছেন:

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনাদের পরিবারের জন্য সন্মান রলো।

১২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৩৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: নুরু সাহেব ফেসবুকে লিখেছেন তিনি ব্লগের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন।

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনি কষ্ট করে বেকুবী ধরণের পোষ্ট লিখতেন; আমি অনেকবার উনাকে বলেছিলাম যে, ব্লগে পোষ্ট এমনভাবে লিখতে হয়, যাতে পাঠকেরা সহজে পড়ে, সহজে কিছু জানতে পারেন; উনি সংবাদপত্রের ইডিয়টদের মতো লিখতেন।

১৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:০৯

আদনান ব্লগ ডট কম বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট। এই আর্টিকেলটি আমাদের জন্য অনেক হেল্পফুল আশা করছি সামনে আরো ভালো কিছু দেওয়ার চেষ্টা করবেন নতুন কোনো তথ্য নিয়ে। শুভ কামনা রইল!

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওকে

১৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনি তাজউদ্দিন বিরোধী হওয়াতে শিরোনাম দেখে আমারও চিন্তা হচ্ছিল লেখাটা কোন দিকে যাবে। যাক, দ্বিতীয় লাইনে আপনি পরিস্কার করেছেন আপনার অবস্থান। তাজউদ্দিনরা সম্ভবত বাংলাদেশী রক্তদের চিনতে ভুল করেছিলেন...

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্বাধীনতা যুদ্ধে গ্রামের কৃষক পরিবারে ছেলেদের, দিন মুজুরদের, ছাত্রদের অবদানকে উনি অনুধাবন করতে পারেননি; পাকিস্তানের ব্যুরোক্রেট, যারা ১৪ই ডিসেম্বর অবধি পাকিদের পক্ষে ছিলো তাদেরকে দেশ চালনায় নিয়ে ছিলেন; যারা ৯ মাস যুদ্ধ করেছেন, দেশ পরিচালনায় তাঁদের নেয়নি; ভলনটিয়ার মুক্তিযোদ্ধাদের খালি হাতে বাড়ী পাঠায়ে দিয়ে, নিজের চাকুরীটা নিয়ে খুশী ছিলেন; এগুলো ভয়ংকর বেকুবী।

১৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৫

ইসিয়াক বলেছেন: ধন্যবাদ

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের মানুষ হিসেবে, সব সময় জাতিকে সাহায্য করার কথা ভাবুন।

১৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:৩৮

জাহিদ হাসান বলেছেন: বঙ্গতাজ তাজউদ্দিন আহমেদ না থাকলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে দশ বছর লাগতো। আর পাকিস্তান সরকারও বঙ্গবন্ধুকে ফাসি দিয়ে দিতো। তাজউদ্দিন আহমেদ মুক্তিযুদ্ধের হাল ধরেছিলেন বলেই দেশ নয়মাসে স্বাধীন হয়েছে আর পাকিস্তান সরকারও বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়েছে।

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনি সন্মানিত মানুষ ছিলেন; কিন্তু একটা নতুন জাতিকে চালনা করার মতো প্রয়োজনীয় বুদ্ধিমত্তার অভাব ছিলো উনার।

১৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:৪৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জন্মদিনে শ্রদ্ধাঞ্জলি তার প্রতি। দেশ ত্যাগ করলে হয়তো বেঁচে যেতেন।

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ সাহেবকে যারা হত্যা করেছে, তারা উনাকে যে হতয়া করবে, সেটা একটা ইডিয়টের পক্ষেও বুঝা সম্ভব ছিলো।

১৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৭

প্রবালরক বলেছেন: তাজউদ্দীন দু:খ করতেন - লিডার কোনদিন জানতে চাননি স্বাধীনতা সংগ্রামের ৯ মাস তিনি কেমন করে সব সামলেছিলেন।
৯ মাসের রক্তাক্ত স্বাধীনতা সংগ্রাম সন্বন্ধে বঙ্গবন্ধুর অনাগ্রহের কারন অনুধাবন করা কি খুব কঠিন?
কাজটা তাঁর পছন্দ হয়নি। তিনি এভাবে এরকম চাননি। যে হিসাব-নিকাশ করে তিনি ধরা দিয়ে জেলে গেলেন সেটা এটা নয় যা তাজউদ্দীনের নেতৃত্বে অর্জিত হয়।
কি ছিল তাঁর হিসাব-নিকাশ?
১৬ই মার্চে বিবিসির মাইক ক্ল্যাটনকে দেয়া সাক্ষাৎকার থেকে আন্দাজ করা যায়। বঙ্গবন্ধু ক্ল্যাটনকে বলছেন - আসন্ন সম্ভাব্য আক্রমন দু’একবছর স্খায়ী হবে। কয়েক হাজার জনতা হয়ত মারা যাবে। নেতাদের বেশ কাউকে জীবন বিসর্জন দিতে হতে পারে। বিশেষ করে স্বাধীনতাপন্থী তরুন অংশের উপর বিপর্যয় নেমে আসবে। কিন্তু বাঙ্গালীর মুক্তির আকাঙ্খা শেষ পর্যন্ত দমিয়ে রাখতে পারবেনা পাকিস্তানী জান্তা। মুক্তি-আন্দোলনের চাপে হৌক বা আন্তর্জাতিক চাপে হৌক আমাকে মুক্তি দিতে তারা বাধ্য হবে এবং বাঙ্গালীর হাতে ক্ষমতা তুলে দিতে তারা বাধ্য হবে (:war and secession)

বঙ্গবন্ধু শেষ সময় পর্যন্ত আপ্রান চেষ্টা করে গেছেন সমঝোতায় পৌঁছানোর জন্য। ইয়াহিয়া খানের পলায়নের সংবাদ পেয়েও তিনি ব্যাক্তিগত সহকারী জমিরুদ্দীনকে হোটেল ইন্টারকনে ভুট্রোর কাছে পাঠিয়েছিলেন।(জমিরুদ্দীনের আত্মকাহীনি)

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ সাহেব ও উনার সাথীরা ভোটে জয়ী হয়ে যা করার তা করেছেন; দেশ স্বাধীন করেছেন এই দেশের গরীব জনতার সন্তানেরা, এবং এদের জন্য তাজুদ্দিন সাহেব ও শেখ সাহেব কিছু করেননি।

১৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
উনার মেয়ে মুক্তিযু্দ্ধ সম্পর্কে কিছু বুঝে বলে আমার মনে হয় না; বাবার উপর মেয়ের বই, লেখার জন্য লেখা; আমি অংশ বিশেষ দেখেছি, তেমন কিছু না।

অনুরোধ সময় সুযোগ পেলে বইটি পড়বেন।

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আচ্ছা পড়বো। বইটার কিছু অংশ কোথায় যেন পড়েছিলাম।
ঐ মেয়েকে আমি জানি; বাচ্চাদের জন্য বই লিখতেন, কখনো বাজার পাননি।
তারপরেও পড়ে দেখবো।

২০| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৫৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: তাজউদ্দীন আহমদ কে আমি সম্মান প্রদর্শন করি। আমি শুনেছি, মুক্তিযুদ্ধের সময় উনি একবার আমাদের দোহার উপজেলায় এসেছিলেন । সেখান থেকে তিনি ভারতে চলে যান। যুদ্ধকালীন বাংলাদেশ সরকারের তিনি ছিলেন মূলত মাঝি।

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


তাজুদ্দিন সাহেববের বড় বড় ভুলগুলো:
১) যুদ্ধ চলাকালীন ভলনটিয়ার সৈনিকদের সাথে দেখা না করা।
২) যুদ্ধের পর, গরীর কৃষকের ছেলেপেলে, ভলনটিয়ার মুক্তিযোদ্ধাদের খালি হাতে বাড়ী পাঠিয়ে দেয়া
৩) দেশ চালনায় মুক্তিযোদ্ধাদের না নেয়া
৪) শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের এতিম সন্তান ও বিধবা বউদের দায়িত্ব না নেয়া
৫) পাকীদের পক্ষে কাজ করা ব্যুরিক্রেটদের চাকুরী বহাল রাখা
৬) বিশ্ব ব্যাংকের দেয়া ঋণ না নেয়া
৭) শেখ হত্যার পর পালিয়ে না যাওয়া

২১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:৫৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: নুরু সাহেব ব্লগের পাতা ভরেছেন পৃথিবীর তাবত বিক্ষ্যাত অক্ষ্যাত কবি বিজ্ঞাণী রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গের জন্ম মৃত্যু নিয়ে নুরু সাহেব ব্লগে আগ্রহ হাড়িয়ে ফেলবেন জানা কথা কারণ তার কাছে লেখার মতো বিষয় ছিলোনা।

দেশে আম-ছালা জনতা যখন ভয়ে ভদ্রলোক বনে গিয়েছিলো তখন মিলিটারি দুঃশাসন শুরু হয় তাতে মৃত্যু হয় দেশের হাজার হাজার নিরপরাধ মানুষরে সাথে কমিউনিষ্ট কর্ণেল তাহের গং ও। তাজ উদ্দিন সাহেবের জন্য দুঃখ সমব্যাদনা - তিনি বুঝতে অক্ষম ছিলেন দেশে কি ঘটবে! তবে কর্ণেল তাহেরের জন্য শুধুু উপহাস। কর্ণেল তাহের একজন যিনি এই আগুনের সুত্রপাতের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত, তার পুরো পরিবারটিই ছিলো তদানীন্তন নোংরা কমিউনিষ্ট।

২৪ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


কর্ণেল তাহের সোস্যালিজম না বুঝে, সৈনিকদের সাহায্যে রাজনৈতিক নেতাদের মেরে দেশে বিপ্লব করতে চেয়েছিলেন; সোস্যালিষ্ট আন্দোলন আমেরিকান পন্হী মিলিটারী অফিসারেরা শক্ত হাতে দমন করেছেন সব দেশে; সেটাই ঘটেছে কর্ণেল তাহেরের কপালে।

২২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশ কি কোনো কারণে অভিশপ্ত দেশ? যে কারণে খন্দকার মোশতাক আহমদের মতো নিকৃষ্ট পাপী এই দেশে জন্মেছে বারংবার ?

২৫ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৩:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্ট সকালে, খোন্দকার মোস্তাক, সেনা বাহিনী ও কিছু বিদেশী এজেন্টের পদক্ষেপগুলো উনার বুঝার দরকার ছিলো; কিছু এ্যাকশনের দরকার ছিলো; উনি কিছু করেননি।

২৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ২:০৩

আনমোনা বলেছেন: আপনি লিষ্টটা দেওয়ায়, লেখা সম্পূর্ন হলো। আগে কেমন হঠাৎ শেষ হয়ে যাওয়ার মত লাগছিলো।

২৫ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৩:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনার কর্মজীবনের সাথে ১ লাখ মুক্তিযোদ্ধা ও ৮ কোটী মানুষের জীবন যুক্ত ছিলো, উনার বেঁচে থাকার দরকার ছিলো!

২৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বিএনপির দুই হাত নিরপরাধ মানুষের তাজা রক্তে রঞ্জিত এটি জিয়াউর রহমান এর কালো অধ্যায়, অন্ধকারে আছে বলেই বিএনপির ছত্রছায়ায় পালিত কালা জাহাঙ্গীর ও তার সহোদররা জিয়াউর রহমান খালেদা জিয়া ও তারেক জিয়াকে পীর মান্য করে আসছে। আর ফালু সে আরেক অন্ধকারের ভুবন।

২৫ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীরা মা-মুরগীর মতো, বাচ্চা চিলে নিয়ে গেলে, কিছু করতে পারে না; বাকী বাচ্চাগুলোকে নিয়ে কিছুক্ষণ নিরাপদ যায়গায় থাকার চেষ্টা করে, তারপরদিন চিল আরেকটা নিয়ে যায়।

২৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৩:৫২

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: রতনে রতন চেনে! শিবিরকে খুঁজে পাওয়া; গাধাকে খুঁজে পাওয়া আপনার অবস্থার ব্যাখ্যা দেয়!

২৬ শে জুলাই, ২০১৯ ভোর ৪:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বর্ণচোরাদের কোন জাত থাকে না।

২৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:৫২

হাসান রাজু বলেছেন: দেশে যুদ্ধ লাগলে সবাইকে যুদ্ধে যেতে হবে। এটা অনেকটা ট্যাক্সের মত। ট্যাক্স দিবেন কিন্তু প্রত্যক্ষ কোন ফায়দা পাবেন না।
আমাদের যুদ্ধে কৃষক, শ্রমিক, জনতা এই আদর্শ মাথায় রেখেই যুদ্ধে শরিক হয়েছে।
চাঁদগাজী, মেজর জিয়া, কর্নেল তাহেররা যুদ্ধে গিয়েছেন নতুন দেশে বিশাল ফায়দা লুটের স্বপ্ন নিয়ে।
জিয়া সফল, কর্নেল তাহেরের ভাগ্য সহায় নয়, চাঁদগাজী ছাগলের তিন নং বাচ্চা । কিছুই পান নি। এখন ঢুকরে কাঁদছেন।

তাজুদ্দিন সাহেববের বড় বড় ভুলগুলো:
১) যুদ্ধ চলাকালীন ভলনটিয়ার সৈনিকদের সাথে দেখা না করা। - ব্যাস্ততা উনার ও কম ছিল না। সাধারন যোদ্ধাদের এ নিয়ে কাদতে শুনিনি। তবে দেখা করলে ভাল হত
২) যুদ্ধের পর, গরীর কৃষকের ছেলেপেলে, ভলনটিয়ার মুক্তিযোদ্ধাদের খালি হাতে বাড়ী পাঠিয়ে দেয়া। - গরীর কৃষকের ছেলেপেলে হালুয়া রুটি আর ফায়দা লুটতে যুদ্ধে যায় নি। আজো খুজে না।
৩) দেশ চালনায় মুক্তিযোদ্ধাদের না নেয়া। - আপনাদের মত যারা এই দায়িত্ব পেত। তারা দেশটাকে নিজের গনিমতির সম্পত্তি ভেবে খাড়ার উপরে লুটে ফেলত। আপনার কান্না দেখে বুঝতে অসুবিধে হয় না।
৪) শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের এতিম সন্তান ও বিধবা বউদের দায়িত্ব না নেয়া। - মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়ে আর আঃলীগ করার ফায়দা যারা লুটেছে তারা ৭৫ পর্যন্ত আর পরবর্তীতে জিয়া - এরশাদের সাঙ্গ পাঙ্গরা কখনো দেশকে এতটা স্বাবলম্বী হতে দেয় নি। আর এখন যা একটু সামর্থ্য হয়েছে সেটা আপনারা (আঃলীগ/হাসিনা) বিশাল ষড়যন্ত্র করে ফাঁসিয়ে দিচ্ছেন কিছু বাচ্চা পোলাপানদের মাথা নষ্ট করে।
৫) পাকীদের পক্ষে কাজ করা ব্যুরিক্রেটদের চাকুরী বহাল রাখা - হা হা হা ..... হালুয়া না পেয়ে, কত কিছু যে বলতে পারেন ।
৬) বিশ্ব ব্যাংকের দেয়া ঋণ না নেয়া - নিলে ও দোষ দিতেন ।
৭) শেখ হত্যার পর পালিয়ে না যাওয়া - হ্যাঁ এটা ভুল ছিল।

২৭ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার মতে, আপনার মতো ভাবনার ১ জন লোকও নেই জাপান, জার্মানী, কানাডা, আমেরিকায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.