নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোহিংগা মেয়েদেরকে পতিতাবৃতিতে নিয়োগপত্র দিচ্ছে কারা?

১২ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬



রোহিংগা মেয়েদের খুব সহজেই পতিতাবৃত্তিতে নিয়োগ দিচ্ছে কিছু মানুষ; এসব চাকুরীদাতাদের বড় অংশ হচ্ছে, আগে-আসা ৩ লাখ রোহিংগাদের লোকজন; সাধারণ বাংগালীরাও আছে। আমাদের সব সমস্যা এখন সমাধান করেন শেখ হাসিনা একা, এই সমস্যা আরো বড় হওয়ার আগে, উনাকে এই সমস্যা সমাধান করতে হবে। এই সমস্যায় পুলিশের লোকজনও যুক্ত থাকার কথা; বাংলাদেশে বিবিএ পাশকরা গ্রেজুয়েটদের চাকুরীদাতাদের পুলিশ হয়তো কম চিনেন; কিন্তু রোহিংগা মেয়েদের পতিতালয়ে কারা চাকুরী দিচ্ছে, পুলিশ তাদের চেনেন; ফলে, শেখ হাসিনাকে ব্যাপারটা নিয়ে কাজ করতে বেশী বেগ পেতে হবে না।

বাংলাদেশে রোহিংগা পরিবারগুলোর আয় নেই, এটা ১টা ফ্যাক্টর; আর, বার্মা, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইনে দেহ বিক্রি করে পরিবারের জন্য আয় করাটাকে ভয়ংকর খারাপ চোখে দেখা হয় না; ফলে, এই ব্যবসায় এদের আনার জন্য খুব একটা বেগ পেতে হচ্ছে না। কিন্তু এরা আমাদের দেশে এসেছে বেঁচে থাকতে, পতিতাবৃত্তিকে বাঁচার অংশ বলা ঠিক নয়; এতে ওদের জীবনটা নষ্ট হচ্ছে, সাথে সাথে বাংগালীদের বদনাম হচ্ছে!

রোহিংগারা আরাকানে ফেরত যেতে পারবে না: আরাকান ও বার্মার সাধারণ নাগরিক ওদের চাহে না, হত্যার মাধ্যমে রোহিংগাদের মনে ভীতির সন্চার করা হয়েছে, রোহিংগারা শিক্ষিত নয়, ফিরে গেলে তাল মিলাতে পারবে না। রোহিংগারা যদি দীর্ঘ সময় কাজ না করে, এবং একই এলাকায় সংবদ্ধভাবে বাস করে, তারা আমাদের দেশের জন্য সমস্যা হবে; তাদেরকে অনেক আগেই কাজে নিয়োগ করার দরকার ছিলো। পরিবারের ১ জন কাজ করলে, মেয়েদেরকে আয় নিয়ে ভাবতে হবে না।

কমপক্ষে, ১১ লাখ রোহিংগা সরকারী খাতায় আছে; এদের মাঝে ৩ লাখ কার্যক্ষম পুরুষ আছে; এরা দৈনিক ২৪ লাখ ঘন্টা কাজ করলে বিশাল পরিমাণ সম্পদ উৎপন্ন হবে; সেই উৎপাদিত সম্পদ থেকে তাদেরকে "পরে" বেতন দেয়া সম্ভব, তাদের জন্য কর্মস্হলের আশেপাশ 'গুচ্ছ গ্রাম' গড়ে তোলা সম্ভব। যেখানে বাংগালীরা কাজ পাচ্ছে না, সেখানে ৩ লাখ রোহিংগাকে চাকুরী দেয়া কিভাবে সম্ভব?

এভাবে সম্ভব: রোহিংগাদের পুরো বেতন এখন দেয়ার দরকার নেই; কারণ, তারা সরকারী ও বিদেশী রিলিফ পাচ্ছে; তাদের খাবার খরচ, বাড়ীর খরচ ও মেডিক্যাল খরচ নেই; ফলে, তাদের হাতে বেতনের একাংশ নগদ দিলেই চলবে; এদের কাজের ফলে যে সম্পদ সৃষ্টি হবে, তা থেকে পরে এককালীন পুরো বেতন দেয়া সম্ভব ও সহজ হবে।

মন্তব্য ৬০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬০) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বাংলাদেশে রোহিংগাঃ একটি আর্ন্তজাতিক সমস্যা,
যতদিন এ সমস্যা থাকবে ততদিন এর সুবিধাভোগীরা তবলা বাজাবে ।

...........................................................................................
ঐতিহাসিক সূত্রে তাদের কিছু দুর-আত্মীয় ছিলো কক্সবাজার আর চট্টগ্রামে,
সেই ভাবে বিপদে পড়ে কেউ কেউ কণ্যা দান করে অবস্হান নিচ্ছে,
কেউ বা নানা কায়দায় পাসপোর্ট করে বিদেশ যাচ্ছে , যাদের এসব কিছুই নাই
বাঁচার জন্য স্হানীয় দালালদের প্রলোভনে পতিতাবৃত্তিতে নাম লিখছে।

১২ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগাদের থাকার, খাবার, ও মেডিক্যাল ফ্রি আছে এখন; এই সময়, তাদেরকে কম নগদে চাকুরী দেয়া সম্ভব; সরকারকে এই সুযোগ নিতে হবে।

২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫১

হাফিজ বিন শামসী বলেছেন: খুবই দুঃখজনক। রোহিঙ্গা সমস্যা এখন শুধু রোহিঙ্গাদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। ওদের এই সমস্যা আগামীতে আমাদের জন্য আরো বড় বিপদ হয়ে দাঁড়াবে।

১২ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওরা যেদিন বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে, সমস্যাটি আমাদের ভাগে পড়েছে; রঘিংগারা এসব সমস্যা নিজে সমাধান করতে পারবে না, বাংগালীদেরকে সমাধান বের করতে হবে।

৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৩০

ইসিয়াক বলেছেন: সামনে রোহিঙ্গা সমস্যা হবে বাংলাদেশের প্রধান সমস্যা ।

১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


লিখে রাখবো?
রোহিংগাদের জন্য এখনো বিদেশী টাকা আসছে, এখন সমস্যাগুলো সমাধান করার দরকার।

৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: বাঙ্গালী পতিতাদের অভাব নেই। আজও প্রেস ক্লাব, হাই কোর্ট, পরীবাগ ব্রীজ চারিদিকে দুনিয়ার পতিতা। তারা প্রতিদিন খ্যাপও পায় না। রোহিঙ্গা পতিতাদের চাহিদা নেই বললেই চলে।

১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



চট্টগ্রাম শহরে ওদের বাজারজাত করা হচ্ছে বেশী; ঢাকায়ও বাজার সৃষ্টি হবে

৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
চট্টগ্রাম শহরে ওদের বাজারজাত করা হচ্ছে বেশী; ঢাকায়ও বাজার সৃষ্টি হবে ।

আমাদের সমাজে রোহিঙ্গা মেয়েদের কোনো চাহিদা নেই। রোহিঙ্গারা রোগা ভোগা। রুগ্ন। যারা প্রতিতাদের কাছে যায় তারা স্বাস্থ্যবান পরিতা পছন্দ করে। তবে দালালরা চালাক। তারা রোহিংরা মেয়েদের পরিচয় দিবে স্কুল কলেজ ইউনিভাসিটির মেয়ে বলে।

১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগা মেয়েদের চাহিদা বাড়ানোর দায়িত্ব দেয়া হবে এমবিএ'দের?

৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার আগের পোষ্ট টা কি সরিয়ে দিয়েছেন?? খুঁজে পাচ্ছি না।

১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


২ জন ব্লগার বললেন যে, পোষ্ট তা বাসি হয়ে গেছে, অনেক সময় ধরে ব্লগের প্রথম পাতায়; তাই সরায়ে ফেলেছি; আবার শেখ হাসিনা বিরোধী কথা টথা আছে

৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: সরকার নিজ হাতে সারা দেশে ডেংগু ছড়ায়ে দিলো, এটা অপরাধ!


এই পোষ্টের কথা বলছি।

১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বুঝেছি, উহাকে আমি নিজই অপসারণ করেছি।

৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
রোহিংগা মেয়েদের চাহিদা বাড়ানোর দায়িত্ব দেয়া হবে এমবিএ'দের?

হা হা হা---
রোহিঙ্গা মেয়েদের অন্য কাজে লাগানো যেতে পারে। তাদের হাত কাজ শেখানো উচিত। তারপর তারা নিজেরাই আয়ের পথ খুঁজে নিতে পারবে।

১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা রোহিংগা ক্যাম্পে যান না, মেয়েদের কষ্ট দেখেন না; ঢাকায় বসে বসে বড় বড় কথা বলেন!

৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
২ জন ব্লগার বললেন যে, পোষ্ট তা বাসি হয়ে গেছে, অনেক সময় ধরে ব্লগের প্রথম পাতায়; তাই সরায়ে ফেলেছি; আবার শেখ হাসিনা বিরোধী কথা টথা আছে

না না। লিখছেন যখন, না সরালেই পারতেন। লেখাটা ভালো ছিল। সাহসী লেখা।

১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


একটু থিম বদলাতে ইচ্ছে হচ্ছিল, রোহিংগা মেয়েদের নিয়ে লিখতে ইচ্ছে হচ্ছিল; আবার ১ম পাতায় ২টি পোষ্ট হয়ে যাচ্ছিল, সেইজন্য সরানো।

১০| ১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ব্লগার রাজীব নূর সাহেব 80 হাজার টাকা দিয়ে গরু কিনেছেন। ৮০ হাজার টাকায় কত টাকা খাজনা এসেছে? খাজনা মানে কর । যাকে সরকারি ভাষায় বলে হাসিল। কোরবানি উপলক্ষে সরকারের ইনকাম কম নয়। কিন্তু এই টাকাগুলি আমার মনে হয় না যে সরকারের একাউন্টে জমা হয় । সরকারের লোকেরা টাকাগুলিকে মেরে ধরে খেয়ে ফেলে। আফসোস।

১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হয়, ১ কোটী প্রানী কোরবাণী করা হয়েছে; মুল্য হবে, আনুমানিক ৬০০ বিলিয়ন টাকা ( ৭ বিলিয়ন আমেরিকান ডলার)।

১১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:২১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমি এই বিষয় নিয়ে একটি পোষ্ট দিয়েছিলাম যার হুবুহ কপি কমেন্ট হিসেবে দিয়ে দিচ্ছি: -
ইয়াবা ফেক্টোরীর কারীগরদের মানবতার দোহাই দিয়ে বাংলাদেশে আমদানী করা হয়েছে। দক্ষ কারীগরদের নাম রোহিঙ্গা। কারীগররা দয়ার সাগর ভালোবাসার সাগর তারা খালি হাতে আসেননি তারা বাংলাদেশে HIV AIDS & HBSAg+ নিয়ে এসেছেন বিপুল জনসংখ্যার মাধ্যমে যা এখন বিতরণ হচ্ছে মুক্ত হস্তে। এই মহামারী থেকে বেড়িয়ে আসার পথ কি বাংলাদেশের কাছে কোনোভাবে খোলা আছে? আমরা অপেক্ষা করছি বড় ধরনের একটি ভয়ংকর আঘাতের যা নিঃশব্দে এগিয়ে আসছে খুব সন্তর্পণে তবে দ্রুত লয়ে।

রোহিঙ্গা’রা আমাদের অত্যন্ত আদরের মেহমান তাদের দাওয়াত দিয়ে আমরা বাংলাদেশে এনেছি। আমি ইতিহাস মনে করিয়ে দিতে চাই বৃটিশরাও আমাদের আদরের মেহমান ছিলো! ভারত বর্ষে তাদের দাওয়াত দিয়েই আমরা এনেছিলাম, আর দাওয়াতী মেহমান আমাদের পরিয়েছিলো প্রায় ২০০ বছরের গোলামীর জিঞ্জির!!!

***আপনার গত কালকের ডেঙ্গু সমস্যার পোষ্টটি নেই প্লিজ জানাবেন কারণ কি?

১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


গতকালের পোষ্টটা আমি নিজে সরায়েছি, এই পোষ্টটা দেয়ার জন্য।

বাংলাদেশ সরকার রোহিংগাদের চাহেনি; আরাকান দখল করে নিয়েছে রাখাইন ও বৌদ্ধ ভিক্ষুরা; ওরা রোহিংগাদের আরাকানে থাকতে দিবে না। বার্মা সরকার চাইলে অন্য এলাকায় সরায়ে নিতে পারে। তবে, বার্মার মিলিটারীও ওদের বিপক্ষে। রোহিংগারা অশিক্ষিত ও উগ্র জাতি হওয়ায়, তারা রাখাইনদের প্রতি ছোটখাট অন্যায় করে, সব হারায়েছে।

১২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:০২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ব্লগে আমরা যে কয়জন বিচরণ করি তাদের সংখ্যা এতই নগন্য যে তা সারা দেশের লেখক বুদ্ধিজীবি ও ব্লগার সংখ্যা তুলনায় বলতে গেলে একেবারে নগন্য । তদুপরি ভাল কোন লেখার তুলনায় অন্য কোন লেখা ভাইরাল হতে পারে চোখের পলকে । যাহোক, আমি খেয়াল করে দেখছি একটিভ ব্লগারদের লেখাতে উঠে আসে দেশের করুন চিত্র । এটা নিসন্দেহে একটি ভাল দিক তাতে কোন সন্দেহ নাই । তবে জন্মের পর হতে্ই দেখে আসছি পালাক্রমে যার যার অবস্থান হতে ( ক্ষমতার পালা বদলের কারণে ) দেশ রসাতলে গেল বলে বলে মুখে ফেনা তুলে ফেলা হয় , কেও বলে আকারে ঈঙ্গিতে রম্যে, আর কেওবা বলে বোধগম্যে । জানিনা কি কারণে সুজা সরল ভাষায় মুখে আনতে পারেনা মনের যত কথাগুলি । যাহোক এর পরেও দেশ যে তিমিরে সেই তিমিরেই, আগেও ছিল এবং এখনো আছে , শুধু কি তাই, দেশের ক্রান্তিকালে অনেকেই যার যার মত করে একটি করে হুল ফুটিয়ে যায় দেশে ঘটে যাওয়া কর্মকান্ডের উপরে , ফলাফল শুধুই নিন্মচাপ এর বেশী কিছু নয় , তবে এটা ঠিক এখনো বেলুনে যে বাতাশ টুকু অবশিষ্ট আছে আশার তরী হয়ে, তার সবটুকুই বেরিয়ে যেতে পারে বিবিধ ধরনের অভিলাস নিয়ে হরেক পদের হুল ফুটানোর কারণে । তাতে করে কি এমন অর্জন হবে তা তারাই জানে। সমালোচনার সাথে সঠিক ও গ্রহনযোগ্য যুক্তি তর্কের আকারে গঠনমুলক কথা অনিবার্যভাবেই উঠে আসার কথা, সেটাই অধিক কাম্য । কিন্তু অনেক লেখাতেই শুধু সমালোচনাটিই দেখা যায় , করনীয় বিষয়ের কোন কথাই থাকেনা তাতে । এর ফলে কাজের কাজ কি হয় তা কি আর বলার অপেক্ষা রাখে । সে সমস্ত সমালোচনার প্রেক্ষিতে সরকারী তরফে অবশ্য গালভরা লক্ষ কোটি টাকার পরিকল্পনা নেয়ার অবকাশটিই কেবল সৃজন হয় । তবে পরিশেষে পরিকল্পনার পরিটা উড়ে গিয়ে কল্পনাটুকু মুখ থুবরে পরে থাকে এর বেশী ফল কিছু না ঘটে, দেশ যে তিমিরে সেই তিমিরেই থাকে ।

যাহোক, এ পোষ্টে অবশ্য বেশ গুরুত্বপুর্ণ কথা ও তা সমাধানের লক্ষ্যে কিছু মুল্যবান দিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে দেখা গেল । বিষয়টি নিয়ে জাতীয় দৈনিক সংবাদপত্রেও উঠে এসেছে তথ্যপুর্ণ সংবাদ ভাষ্য । এখনই সচেতন হয়ে উপযুক্ত কর্মপন্থা ও কর্মকৌশল গ্রহন করা না হলে তার কঠীন সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক মুল্য দিতে হবে জাতিকে ।

উল্লেখ্য, রোহিংগা বিষয়ে প্রায় বছর খানেক আগে বেশ নাতিদীর্ঘ একটি পোষ্ট দিয়েছিলাম , সেখানে পরিস্কারভাবে সচিত্র ও অনেক যুক্তি দিয়ে বলেছিলাম আশ্রিত রোহিংগাদেরকে কিকরে সাময়িকভাবে উৎপাদনশীল কাজে নিয়োগ করা যেতে পারে । রোহিংগা প্রসঙ্গে আন্তর্জাতিক দিক বিবেচনায় দেখা যায় এদের নীজ দেশে ফিরিয়ে দেয়া বেশ সময়সাপেক্ষ ও দির্ঘমেয়াদি একটি বিষয় হবে । এই সময়ের মাঝে তারা আশ্রয়কেন্দ্রের ভিতর আবদ্ধ থাকলেও বাংলা ভাষা ও দেশীয় আচার আচরন ভালকরে রপ্ত করে দেশীয় দোসরদের সহায়তায় খুব সহজেই আশেপাশের পরিবেশ ও লোকালয়ের সাথে মিশে যেতে পারবে । যাহোক বাছ বিচার না করে রোহিঙ্গা প্রসঙ্গে অন্য কোন বিকল্প ব্যবস্থা বিবেচনা না করে দেশে আশ্রয় দেয়ার জন্য প্রাথমিক পর্যায়ে যারা বেশী সরব ছিল, তাদের দায়ই বেশী, এর কুফল তাদেরকেই বহন করতে হবে সর্বাজ্ঞে । দেশবাসীর উচিত হবে সঠিকভাবে সচেতন হওয়া, সঠিকভাবে উপযুক্ত কর্মপন্থা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা।

মুল্যবন পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ ।
ঈদের শুভেচ্ছা রইল



১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগে আপনার পোষ্ট ও আমার পোষ্ট ব্যতিত মিডিয়া থেকে শুরু করে, সরকারী মিটিং ও রিলিফ সংস্হার লোকেরা বলেনি যে, রোহিংগাদের কাজে লাগাতে হবে। এইভাবেই, আমাদের দেশের প্রতিট সমস্যা সম্পর্কে সরকারী ও বেসরকারী লোকেরা ভুল ভাবেন, ভুল রিপোর্ট করেন, ভুল এনালাইসিস করেন, ভুল পদক্ষেপ নেন; এদের জন্মটাই ভুল।

১২ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



রোহিংগারা রিফিফ পাবার কারণে, শুরুতে কম নগদে কাজ করার মত ফাইন্যানসিয়াল অবস্হা ওদের আছে; এই সামান্য নিয়ম অনুসরণ করে ওদেরকে সহজে কাজ দেয়া সম্ভব।

১৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:১২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



রোহিঙ্গা একটা অসভ্য জাতি। আর এক হাতে তো তালি বাজে না। রাখাইন বৌদ্ধ ভিক্ষু আর রোহিঙ্গা সব হাড়ে হাড়ে বদমাশ আর বাংলাদেশ হচ্ছে বদমাশের আশ্রয়স্থল। রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে পতিতাবৃত্তি করে HIV AIDS & HBSAg+ B+ C+ ছড়িয়ে দেবে। এটি তৈরি করা নীল নকশা। মাষ্টারপিস মাষ্টারপ্লান।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগারা বৃটিশের পক্ষে ছিলো ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময়; পাকিস্তানের পক্ষে ছিল ১৯৪৭ সালে; সমস্যা বেশ কমপ্লেক্স

১৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:৩২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢুকতে দেওয়া হবে ভয়ংকর পাপ, তাদের জন্য একটি নির্দিষ্ট জায়গা করে সেখানেই তাদের রাখতে হবে রোহিঙ্গাদের মাঝে ৫০% থেকে ৭০% নারী পুরুষ ও শিশু HBSAg+ B+ C+ ভাইরাসে আক্রান্ত। আর ৩০% থেকে ৪০% HIV AIDS ভাইরাসে আক্রান্ত। তারা সমগ্র বাংলাদেশে ছড়িয়ে পরে রক্ত দান / রক্ত বিক্রি করলেও কাজ হয়ে যাবে - যা হবার।



- হায়রে ভাংগালী (ভাং খেয়ে গালী দেওয়া জাতি)

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের ভেতরে তারা আছে ১৯৯৩ সাল থেকে; এখন ওরা কোথায়ও যাচ্ছে না; যেহেতু বিদেশী টাকা আসছে, সরকার এখনো ব্যাপারটাকে সহজভাবে নিচ্ছে।

ষড়যন্ত্র কারা করেছে?

১৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:৩৪

সুপারডুপার বলেছেন: রোহিঙ্গারা খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করলেই ভালো করবে। ক্যাথলিকরা তাদের জন্য বাড়ি নির্মাণ করে দিবে , গির্জা স্কুল নির্মাণ করে দিবে, কর্মসংস্থানও করে দিবে।
ইয়াবা ব্যবসার কাজে লাগা , পতিতাবৃত্তি / মক্ষীরাণীর শিকার , জঙ্গি ইত্যাদি সমাজের ব্যাধি হওয়ার চেয়ে এটা তাদের জন্য অনেক ভালো।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ সরকার এদের শ্রম ব্যবহার করে সম্পদ সৃষ্টি করতে পারে এখন, এবং পরে তা শোধ করতে পারে; যেহেতু বাংলার নাগরিকদের মতো তাদেরকে আজকে নিজের পকেট থেকে পরিবার পোষতে হচ্ছে না।

১৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:২৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ষড়যন্ত্র কারা করেছে? - ষড়যন্ত্র কে করেছে জেনে আপনি আমি কিছু করতে পারবো?

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীদের বিপক্ষে ষড়যন্ত্র করছে ব্যুরোক্রেটরা, জামাত-শিবির ও তাদের জংগীদলগুলো। আগে মিলিটারীও ছিলো, এখন জানার দরকার।

১৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ডেঙ্গু রোগী ঢাকার বাইরে যাওয়াটা সঠিক না ভুল ? উত্তর কি -



আর রোহিঙ্গা HIV AIDS & HBSAg+ আক্রান্ত জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরির লাভা !!! তাদের নিয়ে বাংলাদেশের মানুষের যে কোনো কোনো প্লান - তা হবে আত্মঘাতী !!!
রোহিঙ্গা নিয়ে বাংলাদেশের কোনো কাজ নেই, তারা বিদেশের টাকা খাচ্ছে খাক।
রিফিউজি ক্যাম্পে আছে থাকুক। রোহিঙ্গাদের সম্ভব হলে কারাগারে রাখা উচিত ছিলো।
রোহিঙ্গা পৃথিবীর নর্দমা।

যেখানে ডেঙ্গু নিয়ে এতো চিন্তা সেখানে বিশাল সংখ্যা রোহিঙ্গাদের HIV AIDS & HBSAg+ নিয়ে আপনার চিন্তা কি?

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আজ বিশ্বের প্রতিটি মানুষ সুখে শান্তিতে বাস করার মতো সম্পদ আছে; প্রতিটি মানুষের অধিকার আছে, সবার সাথে মিলে ভালো থাকার; প্রতিটি মানুষকে ভালো জীবন যাপন করতে সাহায্য করার জন্য সরকারগুলো।

১৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:০২

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: রোহিঙাদের কাজে লাগালে, চাকুরীর সুযোগ করে দিলে বিদেশী রিলিপ বন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা আছে কি?
সরকার চাইলে পারতো; দায়িত্বশীরা এসব নিয়ে ভাবছেন না। প্রতিষ্ঠিত বুদ্ধিজীবীরা আছেন ক্ষমতাসীনদের চাটুকারিতায়।
সাধারণ মানুষদের ভাবনাও তারা (দায়িত্বশীল) শুনতে চাইছেন না, জানতে চাইছেন।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীদের মাঝে ২ জন বুদ্ধিজীবি ছিলেন: একে ফজলুল হক ও ড: মোহাম্দ শহীদুল্লাহ; বাকীরা বাংগালী।

রোহিংগাদের ব্যাপারে বিশ্বের বড় দাতাদের সাথে কথা বলে, কাজে নিয়োগ দিলে, ওরা আরো বেশী করে সাহায্য করবে।

১৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:০৩

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ঈদের সালাম ও শুভেচ্ছা।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার জন্য ঈদের শুভেচ্ছা রলো, ভালো থাকুন।

২০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:৩৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:







এই মুহুর্তে বাংলাদেশ সরকার কঠোর সিদ্ধান্ত না নিতে পারলে বাংলাদেশ অনন্তকালের জন্য তলিয়ে যাবে HIV AIDS & HBSAg+ ভাইরাসে । রোহিঙ্গাদের রোহিঙ্গা শিবির ও উক্ত স্থানের বাইরে দেখা গেলে তাৎক্ষনিক তাকে “কারাগারের অন্ধকার কূপে প্রেরণ করা হবে” আইন পাশ করে পত্রিকা টিভি বিলবোর্ড সহ সকল ধরণের মিডিয়াতে প্রচার করতে হবে। প্রয়োজনে হিজরাকরণ/লাইগেশন/বন্ধাত্বকরণ করতে হবে।

রোহিঙ্গাদের গ্রেফতার ও আইনপ্রয়োগের জন্য মিয়ানমার, চায়না ও জাপানের সহযোগিতা নেওয়া যেতে পারে।



১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



রোহিংগারা সামান্য অপরাধ-প্রবন পেছনে-পড়া নির্যাতীত জাতি; ওদের ব্যাপারে আপনার নির্মম ধারণা কেন? ১৯৭৯ সালে বার্মার রাখাইন মিলিটারী ও বৌদ্ধ ভিক্ষুরা ওদেরকে অধিকারচ্যুত করায় ওরা সেখানকার সরকারের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে পারেনি। পরের ভুল ছিলো, কয়েকজন মিলে বার্মার বিপক্ষে অস্ত্র দেখানো। তাদের এক যায়গায় রাখলে, ও ওদের আয় না থাকলে, ওরা সমস্যা করবে।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঢাকায় ৪৬ মুসলিম দেশের সন্মেলন করে, ৫০ হাজার করে ২২/২৩ দেশকে রোহিংগা দিয়ে দিলে, সমস্যা কমে যাবে।

২১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:৫১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: HIV AIDS & HBSAg+ ভাইরাস সম্পর্কে কতোটুক জানে ব্লগারগণ? HIV AIDS & HBSAg+ এর কাছে ডেঙ্গু হাঁচি কাশি মাত্র - কি বুঝলেন?



রোহিঙ্গা HIV AIDS এর বাহক
রোহিঙ্গা HBSAg+ ভাইরাসের বাহক
বাংলাদেশের মানুষ যৌনসংস্পর্শে HIV AIDS & HBSAg+ ভাইরাসে আক্রান্ত হবে এমন শুধু নয়। আপনার জানা নেই হয়তো - HIV AIDS & HBSAg+ বাহক চায় তার এই ভাইরাস ছড়িয়ে দিতে, কারণ সে প্রকৃতির প্রতি ও মানুষের প্রতি ঘৃণা লালন করে। বাংলাদেশে HIV AIDS & HBSAg+ ছড়িয়ে দিতে শুধু পতিতা হওয়ার প্রয়োজন নেই, ব্লাড ব্যাংকে রক্ত দিয়ে আসলেই হবে।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকার আন্তর্জাতিক সংস্হাগুলোর সাহায্য চাইলে, কি পরিমাণ মানুষ ইনফেকটেড বের করা ২/৪ সপ্তাহের ব্যাপার; এরপর, এদেরকে আলাদা স্হানে অন্তরীন করে রাখার দরকার।

২২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:০০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মুসলিম রাষ্ট্রের ঠেকা পরেনি নোবেল আর হিউমিনিটি টাইটেলের জন্য ভয়ংকর ভাইরাসের বাহক তারা তাদের দেশে নিয়ে যাবে।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঢাকাতে ৪৬ মুসলিম দেশের একটা সন্মেলন করলে বুঝা যেতো।

২৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১১:৩৫

মাহের ইসলাম বলেছেন: আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো কখনোই চাইবে না রোহিঙ্গারা ফিরে যাক।
বাংলাদেশে যে আরামে চাকরী করছে, সেই আরাম আফ্রিকা কিংবা মধ্যপ্রাচ্যে রিফিউজি নিয়ে কাজ করতে গিয়ে পাওয়া যায় না। সবচেয়ে বড় কথা, অন্য সব খানে রিফিউজির সাথে সংঘাত এবং যুদ্ধ থাকায়, এনজিও/ আইএনজিওদের জীবনের ঝুঁকি আছে।
বাংলাদেশ একমাত্র ব্যতিক্রম। যেখানে রিফিউজি আছে। কিন্তু জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাদের কাজ করতে হচ্ছে না।
এমন মজার এলাকা ছেড়ে বেকার হতে চাইবে কোন বেকুব?

আপনি একটা জটিল সমস্যা সামনে তুলে ধরেছেন।
সমাধান হয়তো, আপনি যেটা বলেছেন, সেটা না হলেও তেমনি একটা কিছু।

তবে, শুরু থেকেই রোহিঙ্গাদের এভাবে আশ্রয় না দিয়ে, অন্তত যে কোন ধরনের আন্তর্জাতিক প্রেশার তৈরি করে আশ্রয় দিলে ভালো হতো।

আমি মনে করি, যদি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ভয় দেখানোর জন্যেও বলা হতো যে, রোহিঙ্গাদের পার্বত্য চট্টগ্রামে আশ্রয় দেয়া হবে। তাহলে হয়তো, অন্যরা এই সমস্যা সমাধানে আরো আন্তরিক হতো।

এখন তো পুরো মাথা ব্যাথা শুধু বাংলাদেশের একার মনে হচ্ছে।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগারা বাংলাদেশ পছন্দ করে না, তাদের পছন্দের দেশ মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও আরবদেশগুলো।

ওদের মেরে ফেলার সময়, ওরা সবচেয়ে নিকটবর্তী দেশ পেয়েছে বাংলাদেশ। ওদেরকে মেরে ফেললে বিশ্বের কেহ সেটা নিয়ে মাথা ঘামাতো না; কারন ওরা মুসলমান; এবং মুসলমান দেশগুলো থেকে অন্য ধর্মীয় লোকদের পালিয়ে যেতে হয়েছে।

২৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:১৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমেরিকা ও ইউরোপের আশ্রয়প্রার্থিদের মত রোহিঙ্গাদেরও পুরুষ মহিলা ও শিশুদের আলাদা আলাদা ক্যাম্পে রাখা উচিত।
হাইব্রিড জন্মহার থামানোর এটাই সর্বত্তম পন্থা।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওদের কাজ দিলে, ওদের কাজ একটাই জিং জিং

২৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:২৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমেরিকা ও ইউরোপের আশ্রয়প্রার্থিদের মত রোহিঙ্গাদেরও পুরুষ মহিলা ও শিশুদের আলাদা আলাদা ক্যাম্পে রাখা উচিত।
হাইব্রিড জন্মহার থামানোর এটাই সর্বত্তম পন্থা

এক মত। এরা শিবিরে আছে ঠিকই। কিন্তু পারিবারিক জীবন , আরামের জীবন।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ সরকারে ১ জন মানুষ কাজ করেন, ইনি হচ্ছেন শেখ হাসিনা; রোহিংাদের কাজ দেবে কে?

২৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ব্লগার রাজীব নুর এক জন বেকার মানুষ । তাঁর চাকরি নাই । কোন আয় রোজগার নাই। ঠিকই ৮০ হাজার টাকা দিয়ে কালো রঙের বিরাটএকটি গরু কিনে কোরবানি দিয়ে ফেলেছেন।

যেহেতু উনার ঢাকায় থাকার জন্য বাড়ি আছে তাই ৮০ হাজার টাকা দিয়ে উনি কয়েক মাস ঠিক মতো চলতে পারতেন।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনি সমাজে উনার অবস্হান ঠিক রাখার চেষ্টা করেছেন, মনে হয়।

২৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫১

মাহমুদুর রহমান জাওয়াদ বলেছেন: ৭১ সালে ১ কোটি বাঙ্গালীকে স্থান দিয়েছিলো ভারত।এতো অকৃতজ্ঞ মানসিকতা নিয়ে চললে হবে?

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


দিলেন তো আমার পোষ্টের মান কমায়ে!

২৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫০

মাহমুদুর রহমান জাওয়াদ বলেছেন: দিলেন তো আমার পোষ্টের মান কমায়ে!


আমি আপনাকে উদ্দেশ্য করে কথাটা বলি নাই।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগে আবারো স্বাগতম; মানুষের জীবনের উপর লিখুন

২৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বাংলাদেশের যারা কাজ করে খেতো সেই সব লোক মালয়েশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে চলে যাওয়ায় বাংলাদেশের কৃষি খাতে শ্রমিকের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে কমে গেছে । কৃষি খাতে সম্ভব হলে রোহিঙ্গা ব্যক্তিদেরকে নিয়মবদ্ধ ভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে । এতে দেশের উন্নয়নে তারা কিছুটা হলেও ভূমিকা রাখতে পারবে । তারাও দান-খয়রাতের সাথে নগদ কিছু টাকা কামাই করতে পারবে বিষয়টি ভেবে দেখার অনুরোধ রইলো।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


চট্রগ্রাম ও ফেনক্সী এলাকায় চাষবাস বন্ধ, পুরুষ মানুষ নেই; যেসব মানুষ আজকে চাষবাসে কাজ করার কথা, তারা সৌদীতে গিয়ে "বেআইনী শ্রমিকে" পরিণত হয়ে কান্নাকাটি করছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.