নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিউমার সব সময় কিছুটা হলেও কাজ করে।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:২২



সুযোগ পেলে আমি একটু হিউমার মিউমার করার চেষ্টা করি, প্রায়ই কাজ করে; কিন্তু ২/১ জায়গায় সমস্যা হয়ে যায়। বছর খানেক আগে, এক যায়গায় একটু হিউমার করতে গিয়ে অনেকটা ধরা খেয়ে গিয়েছিলাম; যাক, শেষ রক্ষা হয়েছিলো।

এক পারিবারিক বন্ধুর কাছে সামান্য টাকা পাওনা ছিলো; তিনি অন্য শহরে থাকেন; উনার এক চাচাতো ভাই আমাদের শহরে আসছে, উনি ওর মারফত টাকা পাঠিয়ে দিয়ে, আমাকে ফোনে জানায়েছেন: চাচাতো ভাইয়ের নাম হান্নান, আমার বাসায় এসে টাকা দিয়ে যাবে; হান্নানকে আমার ঠিকানা, ফোন সব দেয়া হয়েছে। ২ দিন পর হান্নানের ফোন পেলাম, সে জানালো যে, আমাদের রাস্তা ও ২২ নং এভেনিউর কোনায় একটা বাসায় সে বেড়াতে এসেছে, নিজের গাড়ী আনেনি; আমি ইচ্ছে করলে, টাকাটা ওখান থেকে নিতে পারি। আমি জানালাম, আমি আসছি। সে বললো, আমাদের রাস্তা ও ২২ এভেনিউর কোণায় একটা মাত্র ৪ তলা বাড়ী আছে, সে সেই বাড়ীর ৪তলায়; নীচে গিয়ে ফোন দিলেই হবে। আমি বাড়ীর নম্বর নেয়ার আগেই সে ফোন রেখে দিলো।

হান্নান ল্যান্ড ফোনে কল করেছিলো; আমি একটা কাগজে ফোনটা টুকে নিয়ে, ২২ নং এভেনিউর কোনায় এলাম; পার্কিং নেই। খেয়াল করে দেখলাম, চারিপাশের ৪ কোনায়, কিংবা আশপােশে কোন ৪ তলা বাড়ীই নেই; সবচেয়ে উঁচু যেটা, সেটা ৩ তলা। আমি ৩ তলা বাড়ীটার ড্রাইভ-ওয়য়েতে গাড়ীটা রাখলাম, ইন্জিন বন্ধ না করে বের হলাম; সুন্দর এলাকা, সাগরের কাছে, বেশ বাতাস। বাড়ীটার ছোট আংগিনা, কোমর অবধি তারের বেড়া দিয়ে ঘেরাও, গেইটে তালা। আমি বেড়ার কাছে দাঁড়িয়ে চারিদিক দেখছি; হান্নান কি ৩ তলা বাড়ীকে ৪ তলা বললো! এমন সময়, আমার ঘাঁড়ে উষ্ণ পানির মত কিছু ল্যাপ্টে গেলো! দেখি, এক বিশাল বুলডগ বেড়ার ভিতর থেকে দু'পায়ে আমার পাশে দাঁড়ায়ে, খুবই রাগান্বিত চোখে আমাকে পর্যবেক্ষণ করছে; আমি একটু সরে গেলাম, কোন লোকজন নেই! আমার ঘাঁড়ে কুকুরের শ্লেষা, মেজাজ খারাপ হয়ে গেলো; কুকুরকে একটা ঘুষি দেখায়ে, ঘাঁড়টা মুছে অন্য পাশে গিয়ে দাঁড়ালাম। কুকুরটা বেশ রাগান্বিত ভংগিতে হেঁটে গিয়ে সিড়িতে শুয়ে আমাকে দেখছে।

হান্নানকে ফোন করার জন্য বুক পকেটে রাখা কাগজটি বের করলাম; কাগজ থেকে আরেকটা কাগজ যেন বেরিয়ে বাতাসে উড়ে আংগিনার মাঝামাঝি গিয়ে পড়লো, ঘাসের মাঝে আটকা পড়েছে; তাকিয়ে দেখি, ১০০ ডলারের নোট; পায়খানা, বুক পকেটে টাকা আসলো কোথা থেকে? আমার স্ত্রীর কাজ; আমার প্যান্টের পেছনের পকেটে আমি কিছু টাকা রাখি বিপদে আপদের কথা ভেবে; স্ত্রী প্যান্ট ধোয়ার সময়, এই শার্টের বুক পকেটে রেখে ছিলো নিশ্চয়। কুকুরটা এসে টাকার নোটটাকে দেখে গিয়ে আবার শুয়ে পড়লো! যাক, হান্নান যদি এই বাড়ীতে থাকে কোন সমস্যা নেই। তাকে ফোন করলাম, কল ম্যাসেজে চলে গেলো।

-হ্যালো, বাড়িতে কেহ আছো, হ্যালো!
কয়েকবার ডাকলাম, কোন খবর নেই! হান্নান এই বাড়ীতে আছে বলে মনে হলো না; রান্নাবান্নার গন্ধ ইত্যাদি নেই; রাস্তায় ২/১জন মানুষ, যাদের দেখছি, এগুলো রাশিয়ান ইহুদী। যাক, টাকাটা উদ্ধার করা দরকার: ৩/৪ হাত লম্বা একটা ডাল মাল হলে, খোঁচা দিয়ে উহাকে উপরের দিকে তুলে দিলে, বাতাসে উল্টো দিকের বেড়ায় গিয়ে লাগবে। এখানে কোন গাছ নেই, একপাশে একটা গোলাপ কাঁটার ঝোপ। পাশের বাড়ীর আংগিনায় একটা গাছ আছে; কাছে গিয়ে দেখি ডুমুর গাছ, ফল ধরেছে; ইহার ডাল ভাংগার পর কেহ দেখলে, মুশকিল হবে। চারিদিকে চেয়েমেয়ে টুং করে একটা নতুন ডাল নিলাম; লম্ব ৩ হাতের কম হবে। ডাল হাতে ফিরে আসার পর, কুকুর লাফ দিয়ে উঠলো, তেড়ে এলো আমার দিকে! লাফ দিয়ে, বেড়া ডিংগিয়ে বের হয়ে আসে কিনা কে জানে; নতুন বিপদ! ডালটা ফেলে দিলাম; কুকুর একটু শান্ত হলো।

হতাশ হয়ে গাড়ীর পাশে দাঁড়িয়ে আছি, এমন সময় মাথার উপর থেকে শিশু কন্ঠে কে যেন হ্যালো বললো। তেতালার ব্যালকনীতে একটা ৭/৮ বছরের মেয়ে।
-হ্যালো, তুমি কেমন আছো? আমি বললাম।
-ভালো! তোমার কিছু দরকার ছিলো?
-আমার সামান্য টাকা উড়ে গিয়ে আংগিনায় পড়েছে; আমি কুকুরের কারণে নিতে পারছি না; তুমি নীচে এসে, টাকাটা আমায় দিতে পার?
-আমি পারতাম, কিন্তু ঐ কুকুরটাকে আমি খুব ভয় পাই।
-কুকুরটা তোমাদের না?
-না, উহা মালিকদের, তারা নীচের তলায়। আমরা ভাড়াটিয়া থাকি!
-আমি অনেকবার ডাকলাম, কেহ নেই মনে হচ্ছে!
-আচ্ছা, আমি ওদের বাসায় গিয়ে দেখি।

৫ মিনিট পর দরজা খুলে এক বিশাল মেয়ে বেরিয়ে আসলো, ৬ ফুটের বেশী লম্বা হবে, বিশাল গঠন, ম্যান-মাউন্টেন, মুখটা একটু কঠিন। তার পেছনে ৯/১০ বছরের আরেকটা মেয়ে, ও তেতালার মেয়েটা আসলো। কুকুরটা শোয়া থেকে উঠে আংগিনায় এসে দাঁড়ালো। আমি তাকিয়ে আছি, সে নিজের থেকে কথা বললো,
-হ্যালো, কিভাবে সাহায্য করতে পারি, জেন্টেলম্যান?
-আমার পকেট থেকে ১০০ ডলারের একটা বিল উড়ে গিয়ে আংগিনায় পড়েছে, তুমি যদি নিয়ে দাও!
-কোথায়?

আমি আংগুল দিয়ে দেখালাম; সে হাতে নিলো।
-টাকা তো পেলাম, টাকা কি তোমার?
-আমার।
-প্রমাণ?
-প্রমাণ কেন?
-টাকা তো আমাদের কারোও হতে পারে?

আমি হেসে বললাম, বিলের উপর আমাের স্বাক্ষর আছে!
-তাই? কি নামের স্বাক্ষর?
-টিমোথি গাইটনের।
-নাম মিলেছে; ছবিটাও কি তোমার?
-না, ছবি বেন্জামিন ফ্রাংকলিনের।
-ভালো, তোমার ছবিযুক্ত আইডি আছে সাথে, ড্রাইভিং লাইসেন্স? নামের সাথে মিলিয়ে দেখি!
আমি হাসলাম, বললাম,
- স্বাক্ষরের নাম নিয়ে জোক করেছি।
-জোকটা সুন্দর হয়েছে; তবে সিগনেচারের নামের সাথে আইডি'র নাম না মিললে, টাকা তোমাকে দেয়া ঠিক হবে না।
-ঠিক আছে, টাকা তুমি রাখ, আমি চললাম।
-শোন, তুমি আমাদের কুকুরকে ২ বার ঘুষি দেখায়েছ; তারপর, ডাল দেখায়ে ভয় লাগায়েছ; আমি ক্যামেরায় সব দেখেছি।
-তুমি ঠিকই দেখেছ, কিছু বুঝনি; আমি ডাল এনেছিলাম টাকার নোটটা উদ্ধার করতে; তোমার ভাবনাশক্তি সীমিত!
-তুমি একটা মেয়ের সাথে কথা বলছ, সেটা ভুলে গেছ?
-ওকে, স্যরি!

-আমি গাড়ীতে উঠে বসলাম; পাশ দিয়ে গাড়ী যাচ্ছে, আমি অপেক্ষা করছি ট্রাফিকে মিশতে, চোখ রাস্তায়। আড় চোখে দেখলাম মেয়েটা গেইটের তালা খুলছে; রাস্তায় মিশতে, আমি একটু পেছনে সরতে সে জানালায় টোকা দিলো।
-তোমার টাকা নিয়ে যাও, তোমার হিউমারটা খুবই সাধারণ, মোটামুটি চলে।

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:৫৩

গরল বলেছেন: হাহাহাহহাহাহা, বেশ মজা পেলাম।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বলিয়েন না, প্রবাসের যত অদ্ভুত ব্যাপার স্যাপর।

২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:৫৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: টাকায় টাকা আনে জানতাম ব্যাকরণে।
তবে টাকায় টাকা যায় তা সবাই বলতে চায় না, পাওনা টাকা আনতে গিয়ে উল্টা জরিমানা হতো।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি ভাবছিলাম, কুকুরকে ঘুষি দেখায়ে ১০০ ডলার হারালাম।

৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:১২

জাহিদ অনিক বলেছেন: হা হা স্টোরি অফ হানড্রেড বক্স অ্যান্ড অ্যা বুলডগ!

তা শেষ পর্যন্ত মিঃ হান্নানের সাথে দেখা হলো না!
আপনার হিউমার আসলেই দারুণ, জেন্টেলম্যান

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


অবস্হার পরিপ্রেক্ষিতে কিছু একটা করতে হয়, সাথে একটু হিউমার থাকলে ব্যাপারটা সহজ হয়।

আমাদের এলাকায় "একই নম্বরের ২ টি রাস্তা আছে: যেমন 'ইষ্ট-১০' ও 'ওয়েষ্ট-১০' "; আমি ইষ্টে, হান্নান ছিলো ওয়েষ্টে।

৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:২৫

মোঃ মঈনুল ইসলামঢ় তুষার বলেছেন: তো হান্নানের টাকার কি খবর সেখানে ভাল্লুকছিল নাকি??

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি "ইষ্ট এলাকায় থাকি"; হান্মান "ওয়েষ্ট এলাকা থেকে" কল করেছিলো; আসলে, উনি ২২ এভেনিউতে ছিলেন, ২০ ব্লক পরে।

৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:৪৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
সেন্স অফ হিউমার অনেকেরই থাকে, কিন্তু সেটাকে গল্পের ফর্মে সুন্দরভাবে সবাই ফেলতে পারে না। আপনে পারলেন এবং সেটা অন্য কারো মত নয় এটা হয়েছে একেবারে আপনার মতই। পাঠে ভল লাগল , ধন্যবাদ ।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ, আমি চেষ্টা করছি: প্রতিদিনই মানুষ কিছু না কিছু করছেন; সেটাকে প্রকাশ করলে অন্যরা সেটাকে অনুধাবন করতে পারেন, এটা ব্লগিং'এর একটা দিক।

৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:৪৯

ইসিয়াক বলেছেন: অনেক অনেক অনেক ভালো লেগেছে। এক নিঃশ্বাসে পড়েছি।
দারুণ

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



তাই? গল্প টল্প চেষ্টা করবো নাকি?

৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:৫৭

ইসিয়াক বলেছেন: অবশ্যই। আজই নয় কেন ?

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৮:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওকে, আস্তে আষ্তে

৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৮:৫৬

দীপঙ্কর বেরা বলেছেন: বাহ। ভাল কথা

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৯:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


পুরোটা পড়া গেছে?

৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৪৫

আহা রুবন বলেছেন: লেখার স্টাইলটা চমৎকৃত করেছে। দ্বিতীয়বার খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়লাম।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি আজকাল খুব একটা লিখছেন না; ময়মনসিং'এ জীবন কি শ্লো?

১০| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১১:১২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ঘটনাটা বাংলাদেশে ঘটলে সেক্ষেত্রে টাকাটা আপনি ইহজীবনে ও ফেরত পেতেন না। আমেরিকা বলে পেলেন।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বিবিধ জাতিকে দেখার ও বুঝার সুযপগ পেয়েছেন; আমার মনে হয়, বেশীরভাগ বাংগালীর ব্যক্তিত্ব দৃঢ় নয়।

সেদিন ১ ব্লগার আমার নামে ব্লগে অভিযোগ করলেন: উল্লেখ করেছেন যে, আমি খারাপ কথা বলেছি; কিন্তু উনি কি করার পর, আমি খারাপ কথা বলেছি, সেটা লিখেননি, ম্যাঁওপ্যাঁও বাচ্চা এখনো।

১১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:১০

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার রসবোধ আমাকে মুগ্ধ করে। আনন্দ দেয়।
সত্যিকথা বলতে কি ব্লগ আসলে রসিক মানুষদের জন্যই। কাঠখোঠ্রা মানূষদের জন্য ব্লগ নয়।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মোল্লারা কাঠখোট্টা

১২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:০১

পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা মহিলারও রসবোধ খুব প্রখর তাই সাইন মেলার পর ছবির কথা জিজ্ঞেস করে আপনাকে প্যাচে ফেলে দিয়েছেন কারন জ্বলজ্যান্ত আপনিতো আর বেঃ ফ্যাঃ নন :) অতএব হেরে গিয়ে ডলার হাতছাড়া করা ছাড়া আপনার আর বিকল্প ছিলনা। পুরো ঘটনাই বেশ মুখরোচক করে উপস্থাপন করেছেন। হা হা হা।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


সে আমাকে বেশ শক্ত করেই ধরেছিলো

১৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:২৪

মাহের ইসলাম বলেছেন: জটিল সাসপেন্স !!
চমৎকার লাগলো। ++

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভালো লেগেছে? ভালো

১৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৪

নীলপরি বলেছেন: যাক, টাকাটা পেয়েছিলেন ।

ভালো লিখেছেন ।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



হাজার হলেও আমেরিকান মেয়ে, আমাকে একটু টোকা দিয়ে দেখলো।

আপনার লেখাটেখা চোখে পড়ছে না।

১৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:২০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মহিলারা হিউমার তেমন ধরতে পারেন না , এই মহিলা পেরেছেন এবং আপনার হিউমারকে অস্ত্র বানিয়ে আপনাকে প্রায় প্যাচে ফেলে দিয়েছিলেন।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকান মেয়েরা হিউমারিষ্ট; সে কুকুর নিয়ে ভুলভাবে আমার উপর অসন্তুষ্ট ছিলো। বয়স্ক বুলডগ ঘেউঘেউ করে না, চুপেছুপে মানুষকে অনুসরণ করে, ইহাকে দেখলে আমার ভালো লাগে না; আবার চোখ লাল।

১৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:২৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: বেশ বেশ। শেষমেশ ডলারের শ্রাদ্ধ হলো না।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখন বেতনের চেক নেই

১৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:২৬

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার রসালো কাহিনী। খুব ভালো লাগল। ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি কোথায়? নুরু সাহেব কোথায়?
নুরু সাহেবকে বলবেন, ব্লগে উনার পাঠকেরা উনাকে ফেরত চাচ্ছেন!

১৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩২

নাসির ইয়ামান বলেছেন: আপনার বাস্তবিক অভিজ্ঞতা ভালো আছে,তবে কোনো বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে,তা একাধিক এ্যাঙ্গেল থেকে জানার অপ্রতুলতা আছে!

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার অনেক অপ্রতুলতা আছে, এবং এই কারণে আমি কোন চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিই না।

১৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:৪৫

রাকু হাসান বলেছেন:

আপনার উপস্থাপনটাই সবচেয়ে ভালো লেগেছে ।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঘটনা তেমন কিছু না, কিন্তু আমার মনে এগুলো দাগ কাটে।

২০| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:২৭

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আপনার উপস্থাপনের নিজস্ব একটা স্ট্রাকচার আছে। পড়তে ভালো লাগে।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি আসলে কোন লেখককে অনুসরণ করিনা, সেটা একটা কারণ হতে পারে।

২১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:৪৯

সোহানী বলেছেন: আপনার সাহসতো কম নয় বুল ডগের সাথে পাল্লা দিচ্ছেন। বড় সাইজের কিছু দেখলে আমি ত্রিসীমানায় নেই।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



বড়, বয়স্ক বুলডগ সত্যই ভয়ংকর, কোন ঘেউ ঘেউ'এর মাঝে নেই, কড়া মেজাজে তাকায়, আসলেই বিদঘুটে

২২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১১:০২

মিরোরডডল বলেছেন: কুকুর ভীষণ ভয় লাগে ।
মেয়েদের সাথে খুনসুটি করা আপনার এরকম লেখাগুলো পড়তে ভালো লাগে আমার ।
আপনার সেন্স অফ হিউমার এর প্রশংসা করতেই হয় ।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছেলেরা বোরিং; কথা যদি বলতে হয়, মেয়েদের সাথে বলবেন, ওরা সুন্দরী, আপনাকে মনে রাখবে, হাসবে!

২৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:২৪

মাহমুদুর রহমান জাওয়াদ বলেছেন: হে হে হে

১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


হিউমারহীন জীবন ভয়ানক বোরিং

২৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৪০

অক্পটে বলেছেন: বোধকরি আপনি অবলিলায় কিছু লিখে গেলেও পাঠের ভাল লাগাটা একটু কম হবেনা।
চমৎকার আপনার বলার ভঙ্গি!
ভালো থাকুন।

২০ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার কিছু কলেখার সময় হয়েছে?

২৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ৬ ফুট লম্বা মেয়েরে লিলিপুটিয়ান না বলে 'ভাবনা শক্তি সীমিত' বলে বড় বাঁচা বেঁচেছেন...

২১ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



সুবিধা হলো, সাদা মেয়েরা সহজে ক্ষেপে না, ওরা ধীরস্হির

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.