নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোহিংগাদের সাথে বাংলাদেশের সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা আছে

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:১০




বর্তমান রোহিংগারা পুরোপুরি অশিক্ষিত, নীচুমানের জীবন যাত্রায় অভ্যস্ত, অপরাধ-প্রবন জনগোষ্টী; বার্মায় রোহিংগারা ব্যতিত আরো মুসলমান আছে, তাদের সাথে সেনাবাহিনীর, কিংবা স্হানীয়দের সাথে আজ অবধি এই ধরণের খারাপ কিছু ঘটেনি। ঐতিহাসিকভাবে, রোহিংগারা স্হানীয়দের সাথে সব সময় বিপরিতমুখী অবস্হানে ছিলো; তবে, তারা এত বিশৃংখল ও অপরাধ-প্রবন ছিলো না একসময়ে। ১৯৭৯ সালে, মিলিটারী রোহিংগাদের অনাগরিক ঘোষণা করার পর, রোহিংগারা সমস্যা মোকাবিলা করার জন্য নিজেদেরকে সুসংগঠিত করতে পারেনি; অবস্হার পরিপ্রেক্ষিতে সংযম ধারণ করে, স্হানীয়দের ও মিলিটারীর সহানুভুতি পাবার চেষ্টা করেনি; তারা হতাশা ও সমুহ-বিপদের সন্মুখীন অবস্হায় সম্পর্ণরূপে বিশৃংখল হয়ে পড়ে। ২০১৫ সালে, যখন রোহিংগারা চরম বিপদে, তখনও ২/৩ জন রোহিংগা মিলে, এক রাখাইন গোষ্ঠীর মেয়েকে অপহরণ করে, ধর্ষণ করে, ও হত্যা করে; সে'দিন এক বাজারে ক্ষিপ্ত রাখাইনরা ৮০ জনের বেশী নিরপরাধ রোহিংগাকে হত্যা করে। সেবারও কিছু রোহিংগা সাময়িককভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছিলো।

এবারের ২৫ শে আগষ্টকে রোহিংগারা ২০১৭ সালের উৎখাতের 'কালো দিবস' হিসেবে পালন করেছে; কালো দিবসে যারা বক্তব্য দিয়েছে, আমি বিবিসি'তে(আমেরিকান শাখা) তাদের দেখেছি; তারা সেখানে মুলত: নিজেদের মাঝে ঐক্য ধরে রাখার কথা বলেছে, বার্মার বিপক্ষে বক্তব্য রেখেছে; এবং বার্মায় ফেরত যাওয়া নিয়ে কিছু শর্ত দিয়েছে; কিন্তু শর্তগুলো পরোক্ষভাবে বাংলাদেশের বিপক্ষে চলে গেছে। বাংলাদেশে থাকা অবস্হায় রোহিংগারা বার্মা-বিরোধী বক্তব্য রাখলে, সেটা কোনভাবে তাদেরকে সাহায্য করার কথা নয়।

কালো দিবসের বক্তব্য ও তাদের শর্ত থেকে একটা বিষয় বুঝা যাচ্ছে যে, বাংলাদেশকেই তাদের হয়ে বার্মা সরকার থেকে শর্তগুলো আদায় করতে হবে, না হয়, তারা বাংলাদেশ ছাড়বে না। তাদেরকে বাংলাদেশ ছাড়ার কথা কেহ এখনো বলেনি; কিন্তু তাদের ভাষা থেকে মনে হচ্ছে, তাদের বর্তমান অবস্হার জন্য বাংলাদেশও যেন দায়ী। তাদের বক্তব্যে, বাংলাদেশের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেনি; তারা বলেনি, এটা সাময়িক অবস্হান, এবং মাতৃভুমিতে ফেরার প্রথম সুযোগেই তারা বন্ধুজাতিকে ধন্যবাদ জানিয়ে নিজদেশে চলে যাবে; এটা হতে পারে, তারা অশিক্ষিত হওয়ায়, তারা কথা গুছিয়ে বলতে জানে না, অথবা তাদের মানসিকতাই এই রকম। মনে হচ্ছে, পাকিস্তানে অবস্হিত রোহিংগারা ( আরসা'ও আছে হয়তো) কক্সবাজার আসা-যাওয়া করছে, রোহিংগাদের সংগঠিত করছে।

তারা যদি কথা গুছিয়ে বলতে না জানে, সেটা একটা ব্যাপার; আর তাদের মানসিকতাই যদি নীচু হয়, সামনে ভয়ংকর কিছু ঘটতে পারে; তারা যদি মনে করে যে, বাংলাদেশকেই তাদের হয়ে সব শর্ত আদায় করতে হবে, তারা ভুল করছে। তাদেরকে নিজেদের ভুল স্বীকার করে, বিশেষ সকরে "আরসা" আক্রমণকে নিন্দা করে নরম ভাষায় কথা বলে, বার্মা সরকারের সহানুভুতি পেতে হবে; সেটা যদি কাজ না করে, কমপক্ষে বিশ্ব দেখবে যে, মানুষগুলো নম্র, ও অসহায়।

মন্তব্য ৭১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৭১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:২৯

ইসিয়াক বলেছেন: রোহিঙ্গা সমস্যা আশু কোন সমাধানের পথ দেখা যাচ্ছেনা । সামনে এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে সামলাতে গিয়ে বাংলাদেশ সরকার এবং জনগনকে ভয়ঙ্কর সমস্যার সম্মুখীন হবে বা মূল্য দিতে হবে ।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


তাদের মাঝে ১ জনও সুশিক্ষিত নেই: একজনও বাংলাদেশের মানুষকে ধন্যবাদ জানায়নি, কৃতজ্ঞতা জানায়নি; তাদের মানসিকতা বেশ নীচু। বাংগালীদের সাথে সমস্যা হলে, বিশ্ব হতবাক হয়ে যাবে।

২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৩৫

ডার্ক ম্যান বলেছেন: রোহিঙ্গাদের পার্বত্য চট্টগ্রামে স্থানান্তর করলে কেমন হয়???

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


সব দেশে, রিফিউজীদের ১ম দিন থেকেই কাজের পারমিশন দেয়া হয়। এদেরকে কয়েক এলাকায় বিভক্ত করে, কাজে নিয়োগ দিতে হবে।

৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৩৭

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: তাদের কথাবলার ধরন বাংলাদেশের মানুষের পছন্দ হওয়ার কথা নয়। এভাবে কথা বলতে থাকলে স্থানীয় বাংগালীদের সাথে লেগে যাবে।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


তারা যে বিপদে আছে, বাংলাদেশ যে দয়া দেখায়েছে, এটা তাদের মাঝে দেখা যাচ্ছে না। তারা বার্মার সেনাবাহিনীর বিপক্ষে বক্তব্য দিয়েছে, যা নতুন করে পুরানো সমস্যাকে সামনে আনবে।

৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৩৯

নাসির ইয়ামান বলেছেন: বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দিয়ে মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে পারে।৭১এ ভারত যেমন আশ্রিত বাঙালাদেশীদের অস্ত্র ট্রেনিং দিয়ে বাংলায় পাঠিয়েছিল।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার ভাবনাশক্তি হয়তো ২য় শ্রেণীর বাচ্চাদের সমান।

বাংগালীরা বাংলাদেশের ভেতরে যু্দ্ধ করতে পেরেছিলেন, কারণ ৬ কোটী মানুষ যোদ্ধাদের সাহায্য করেছেন, লুকায়ে রেখেছেন, লুকাতে গিয়ে নিজেরাও প্রাণ হারায়েছেন। রোহিংগারা ওখানে অস্ত্র হাতে গেলে, তাদেরকে কে সাহায্য করবে? ভেতরে আছে ২ লাখের কম রোহিংগা, আর ২৫ লাখ রাখাইন; একা রাখাইনরা ওদেরকে মেরে ফেলবে।

৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১১:০৫

ডার্ক ম্যান বলেছেন: @ নাসির ।
1971 এবং বর্তমান সময়ের মাঝে অনেক পার্থক্য । রোহিঙ্গাদের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়ার মত ভুল বাংলাদেশ করবে না।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



অস্ত্র নিয়ে গেলে, বার্মা বাহিনী হেলিক্প্টার থেকে আক্রমণ করে ৫ দিনেই সবগুলো শেষ করে দেবে

৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১১:১৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: রোহিঙ্গারা মোটেই ভালো মানুষ নয়। তারা এমনি এমনি মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়নি। যে যাই বলুক, রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানো সম্ভব হবে না। প্রধান কারণ তাদের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক মহল মোটেই আন্তরিক নয়। কিছু ত্রান ও সাহায্য দেওয়াটা সমাধান নয়। তাদেরকে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে ভারত ও চীনের ভুমিকা সম্পূর্ণ নেতিবাচক। তারা চায় রোহিঙ্গারা এ দেশের মূল জনস্রোতের সাথে মিশে গিয়ে এ দেশে থেকে যাক। এই দুটি দেশ নিজেদের স্বার্থে মিয়ানমারের সকল অন্যায় কাজের সমর্থক। বর্তমান সরকার খাল কেটে কুমির এনেছে।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



২০১৭ সালে, শিশু ও মহিলারা যেভাবে সীমান্ত দিয়ে ঢুকছিলো, বাধা দেয়া অসম্ভব ছিলো; এবং সীমান্ত থেকে ওদের পেছনে যাবার পথ ছিলো না।

৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:১৬

নতুন বলেছেন: রোহীঙ্গা নেতা কিভাবে ট্রাম্পের সাথে দেখা করতে গেলো?

অনেক উপর থেকে সক্ত খুটির মানুষ এর গুটি চালতেছে....

সরকারকে এখন এটাকে অনেক গুরুত্বের সাথে মোকাবেলা করতে হবে....

হ্যালমেট বাহিনি দিয়ে এর সমাধান হবেনা.... সেটা হবে আরেক ভুল....

সরকারের একটা জিনিস বুঝতে হবে, মায়ানমার এদের আর কোনদিনই ফেরত নেবেনা....

সরকারের মাংকি ম্যানেজমেন্ট বুঝতে হবে.... সমস্যা মায়ানমারের সরকার আমাদের কাধে চাপিয়ে দিয়েছে.... এখন আমাদের এটাকে ম্যানেজ করতে হবে...

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


চীনের সমর্থন নিয়ে বার্মার কাছে ক্ষতিপুরণ চাইলে হয়তো, সামান্য ক্ষতিপুরণ পাওয়া যেতে পারে।

৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:২২

নতুন বলেছেন: চায়না মায়ানমারে অনেক বিনিয়োগ করছে, তাদের কাছে বাংলাদেশের জন্য ক্ষতিপুরন আদায় করে দেবে না।

https://www.irrawaddy.com/specials/infographic-30-years-chinese-investment-myanmar.html

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


চীনারা জমি চাষ করছে, তেল ও গ্যাস উত্তোলনের পুরো নতুন ইনফ্রাষ্টাকচার দিয়েছে, গ্যাস ব্যবহার করছে, গাছ ব্যবহার করছে, মিলিটারীকে অস্ত্র দিচ্ছে; মোটামুটি কিনে নিয়েছে। ওরা যদি জানে যে, এরা ফেরত যাবে না, ওরা খুশী হবে; এবং টাকা দিয়ে আজীবনের জন্য মিটমাট করার চেষ্টা করবে।

৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:৩২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সবার হাতে চকচকে স্মার্ট ফোন, অফুরন্ত ডাটা, নতুন জামাকাপড়। পকেট বোঝাই টাকা। খাওয়া-দাওয়া ফ্রী!
এত্ত আরাম কোন রহিংগা ইহজনমেও দেখেনি নিজদেশ বার্মাতে।
রোহিংগারা সহজে কোথাও যাবে না। ৫ দফা কঠিন শর্ত যা খোদা ছাড়া কারো পক্ষে বাস্তবায়ন সম্ভব না।
ওরা কখনোই নিজদেশে যাবে না ধরে নিয়েই ব্যাবস্থা নিতে হবে।

৩৫০ টা এঞ্জিয়ো! কামডা কি? বেশিরভাগই তুর্কি, পাকি, সৌদি ও লন্ডন ভিত্তিক জামাতি।
তাদের মুল কাজই বাংলাদেশকে বিপদে ফেলা।
তাদের জামাই আদরে রাখা বন্ধ করতে হবে

আমেরিকা ও ইউরোপের আশ্রয়প্রার্থিদের মত রোহিঙ্গাদেরও পুরুষ মহিলা ও শিশুদের আলাদা আলাদা ক্যাম্পে রাখতে হবে।
অবস্যই ঠ্যাঙ্গার চর বা আরো কোন দূর কোন দ্বীপে অঞ্চলে। তার আগে সবার স্মার্ট ফোন দেশিও অস্ত্রসস্ত্র বাজেয়াপ্ত করতে হবে।
পালিয়ে সমাজে মিশে যাওয়া, অপরাধে জরিয়ে পড়া ও হাইব্রিড জন্মহার থামানোর এটাই সর্বত্তম পন্থা।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


এনজিও'র বিদেশী কর্মকর্তাদের ভিসা বাতিল করে দেয়া আজকেই দরকার। ক্যাম্পের ভেতরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর লোকদের সাদা কাপড়ে কাজ লাগানোর দরকার।

যারা পালিয়ে বাংলাদেশের অন্য অন্চলে চলে গেছে, ধরে কৌশলে পাকিস্তান ও তুরস্ক পাঠিয়ে দেয়ার দরকার

১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের যদি জনসংখ্যা কম থাকতো এবং আমরা যদি ধনী দেশ হতাম তাহলে কোনো সমস্যা ছিল না।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি ফাষ্টফুড খাই না, কিন্তু আমার স্ত্রী মাঝে মাঝে যেতে চায়; গতকাল একটা ম্যাকডোনাল্ড'এ গেছি, ৪ টি আরবী ছেলে (১৬, ১৭ বছর বয়সী হবে) সেখানে বসে তাস খেলছে, ভীষণ চীৎকার দিয়ে হাসাহাসি করছে; ম্যানেজার হচ্ছে, একটা রাশিয়ান ছেলে; আমি তার কাছে জানতে চাইলাম, সে কেন এদের বের করছে না; সে ভয়ে আছে, আমাকে বললো, "এগুলো আরব, আমি সমস্যায় পড়তে চাই না; পুলিশ ডাকলেও সমস্যা আছে; এরা স্বাভাবিকভাবেই এই রকম; কিছুক্ষণ পরে নিজের থেকে চলে যাবে" ।

রোহিংগারা স্বাভাবিকভাবেই অন্য রকম।

১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:২৭

রাজীব নুর বলেছেন:

এখানে কি আপনি আছেন??

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



না, এদের মাঝে আমি নেই!

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


এদের কাউকে কি আপনি চেনেন?

১২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:২৭

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: রোহিঙ্গারা দীর্ঘ সময় ধরে বাংলাদেশে থাকলে একটা পর্যায়ে তারা এদেশে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ চাইতে পারে! তখন বাংলাদেশ কি করবে? মিয়ানমায় হয়ত এধরনের কিছুর অপেক্ষাতেই আছে!

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বার্মা হয়তো ভয়ংকর খেলা খেলছে: তারা হয়তো লোক নিযুক্ত করেছে, যারা কৌশলে রোহিংগাদের না যাবার বুদ্ধি দিচ্ছে, মুলত ভয় দেখায়ে;একই খেলা, বাংলাদেশের ভেতরের কিছু মানুষও খেলতে পারে, পাকীরা খেলতে পারে, আরসা খেলতে পারে।

১৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৭

রেওয়ান বলেছেন: প্রথম দিকে রোহিঙ্গাদের নিয়ে সরকার ব্যস্ত ছিল বহিঃবিশ্বে তাদের ভাবমূর্তি পাকাপোক্ত করার কাজে। করো কারো মুখে নোভেল পুরস্কারের কথা ও শোনা গিয়েছে। মোটামোটি প্রথম এক বসর তেমন কোনো শক্ত জনমত সৃষ্টি করতে পারেনি বহিঃবিশ্বে কাছে। রোহিঙ্গা ইস্যু সরকার ব্যবহার করার চেষ্টা করেসে কিন্তু কিছু জিনিস আছে সময়ের সাথে পরিবর্তন করা কঠিন হয়ে পরে। অনেক কিছু এর সাথে যুক্ত হতে থাকে। পরিশেষে , সাময়িক গ্রহণযোগ্যতার জন্য দেশ ও জাতিকে একটি অনিশ্চিত সমস্যার দিকে ঠেলে দেয়া ঠিক হয়নি। আশা করি এখনো বেশি দেরি হয়ে যায়নি।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



নোবেল পুরস্কার দেয়ার প্রসেস সম্পর্কে বেশীরভাগ বাংগালীর সঠিক ধারণা নেই।

২০১৭ সালে, সরকার ৩ দিন অবধি রোহিংগাদের বাংলাদেশে ঢুকতে দেয়নি; শিশু ও নারীদের কষ্ট দেখে, আমাদের মানুষ ওদের এই দেশে প্রবেশের পক্ষে মত প্রকাশ করেন।

ওদের রিফিউজি ক্যাম্পের অবস্হা, ওদের বক্তব্য ও ওদের "কালো দিবসের" বক্তব্য, ওদের সম্পর্কে নতুন ধারনা দিচ্ছে: ওরা এই দেশে থাকা অবস্হায়, এই দেশের মানুষকে ধন্যবাদ দেয়নি, কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেনি, প্রথম সুযোগে নিজ দেশে যাবার কথা বলেনি, ও বার্মার সেনাবাহিনীর বিপক্ষে কথা বলেছে; এগুলো ভালো চিহ্ন নয়।

১৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আজ থেকে 20 বছর পরে যিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তাঁর কাছে রোহিঙ্গা একটা বিরাট সমস্যা হবে। এটার সমাধান তিনি দুই ভাবে করতে পারবেন। ১। রোহিঙ্গাদের কে সরাসরি বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করে, অথবা ২। কক্সবাজার খাগড়াছড়ি বান্দরবান রাঙ্গামাটি চট্টগ্রাম নিয়ে বৃহত্তর ও রোহিঙ্গাল্যান্ড নামে একটি নতুন দেশের স্বীকৃতি দিয়ে। ওদের নতুন দেশ হবে রিপাবলিক অফ রোহিঙ্গা ল্যান্ড।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওরা 'কালো দিবসে' বার্মার মিলিটারীর বিপক্ষে বক্তব্য দিয়েছে; এটা কি ভুলের অংশ, নাকি ষড়যন্ত্র, বলা মুশকিল; কিন্তু এর ফল ভালো হওয়ার কথা নয়।

১৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আবার এলাম। আমার প্রথম মন্তব্যের উত্তরে আপনি বলেছেন যে ২০১৭ সালে রোহিঙ্গারা যখন আসে তখন তাদেরকে বাধা দেওয়া সম্ভব ছিল না। তাদেরও পিছিয়ে যাওয়ার উপায় ছিল না। ঠিক আছে। কথাটা সত্যি। কিন্তু রোহিঙ্গারা এবারই প্রথম বাংলাদেশে আসেনি। এর আগেও তারা কয়েক দফায় উল্লেখযোগ্য ও অনুল্লেখযোগ্য সংখ্যায় এ দেশে এসেছে। সেসব কথা মাথায় রেখে বর্তমান সরকারের উচিৎ ছিল কোন অবস্থাতেই তাদেরকে দেশে প্রবেশ করতে না দেওয়া। নো ম্যানস ল্যান্ডে তাদেরকে হল্ট করিয়ে সরকার খাদ্য ও অন্যান্য মানবিক সহায়তা দিতে পারতো। একই সাথে সারা বিশ্বব্যাপী প্রবল কূটনৈতিক চাপ সৃষ্টির জন্য উঠে পড়ে লাগতে হতো। কিন্তু সরকারের আচরণে এক ধরণের গা ছাড়া ভাব ছিল। সেই কারণে মিয়ানমার যেমন দিনের পর দিন রোহিঙ্গাদের বিতাড়ন করতে সমস্যায় পড়েনি, তেমনি রোহিঙ্গারাও ছিল বেপরোয়া। তারা অবাধে জামাত শিবিরের মতো দলগুলোর সমর্থন পেয়েছে।
রোহিঙ্গারা যে বাংলাদেশকে এখনো তাদের দেশ বলে দাবী করেনি, এটা আমাদের ভাগ্য।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



২০১৭ সালে, সরকার ওদেরকে "নো-ম্যানসল্যান্ড'এ" রেখেছিলো কিছুটা সময়, কিন্তু এত মানুষকে ঠেকানোর জন্য সরকার প্রস্তুুত ছিলো না; আগত রোহিংগারা পুরানো রোহিংগাদের সহায়তায়, জামাতের সহায়তায়, ও সীমান্তরক্ষীদের অদক্ষতার কারণে প্রায় সবাই ভেতরে চলে এসেছিলো।

১৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ৩য় প্যারাটা গুরুত্বপূর্ণ। রোহিঙ্গারা যেভাবে এক রঙ্গা টি শার্ট পরে দাবী দাওয়া পেশ করল, ভাবখানা এমন যে এখন বাংলাদেশ ঠ্যালা সামলাও। আমরা যাবো না। বুঝলাম, ওখানে গেলেই মারা যাবে, নির্যাতিত হবে। কিন্তু ভাষার ব্যবহার তো নমনীয় হতে হবে! দিন দিন রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানো অসম্ভব হয়ে দাঁড়াচ্ছে। এখন লোভী পক্ষ চলে এসেছে। এনজিও, বিদেশীদের সাথে যুক্ত হয়েছে দেশী সুবিধাবাদী রা।
আজকের পত্রিকার রিপোর্ট - কক্সবাজারের ৮ টি ৫স্টার হোটেল বিদেশীদের দিয়ে পূর্ণ হয়ে আছে। অথচ ঈদ ছাড়া এগুলোতে এত লোকজন থাকে না।
হাসান কালবৈশাখীর সাথে একমত। এদের আলাদা থাকার ব্যবস্থা করতে হবে। তবেই জন্মভূমির মায়া বুঝবে...
তবে এর পাশাপাশি মূলধারায় কর্মসংস্থানের প্ল্যানও এগিয়ে নিতে হবে। এই বজ্জাতরা বাংলাদেশ ছাড়বে না...

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



রোহিংগাদের সাথে কাজ করছে, এমন প্রাইভেট এনজিও কর্মকর্তাদের ১ দিনে কক্সবাজার থেকে বের করার দরকার; বিদেশী কর্মকর্তাদের কক্সবাজার যাওয়া বন্ধ করার দরকার, এনজিও কর্মচারীদের স্হানে সাদা পোশাকে সৈনিকদের নিয়োগ দেয়ার দরকার।

১৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৪৪

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: রোহিঙ্গারা পর্যায়ক্রমে কক্সবাজার টেকনাফ দখল করবে, বাঙালীরা এদের হাতে মার খাবে।কয়দিন পর ওরা শান্তি বাহিনীর মতো অস্ত্র নিয়ে দৌড়া দৌড়ি করবে।বাংলাদেশ হয়ত প্রশাসন দিয়ে ওদের দমাতে পারবে, তবে তাড়াতে পারবে না, অনেক রক্ত ঝরবে।মগের মুল্লুকের মগেরা হাসবে ।১৯৯৩ সালে যখন ওরা প্রথম বাংলাদেশে এসেছিল কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে ওরা ছোট ছোট ব্যবসা তৈরি করেছিল, তারা এখন বাঙালীর ভাব নিয়ে চলে, কেউ তাদের রোহিঙ্গা বলতে পারেনা। সে সময় পর্যটরেরা বিভিন্ন সময় সৈকতে তাদের নিকট নাজেহাল হত। আর এখন ১১ লাখ, যদিও তারা একটি নির্দিষ্ট বাউন্ডারীর ভিতরে আছে। কিন্তু কয়দিন থাকবে, এরই মধ্যে অনেক বাংলাদেশের বিভিন্ন আনাচে কানাচে ছড়িয়ে গেছে।এদেরকে চিহ্ণিত করা কঠিন, চট্টগ্রামের আন্চলিক ভাষার সাথে এদের ভাষা প্রায় মিল। বাংলাদেশের জন্য এই রোহিঙ্গারা ভয়ানক বিপদ ডেকে আনবে, এতে বেশি বিপদে পড়বে কক্সবাজার, টেকনাফ ও চট্টগ্রামের লোকেরা।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি বিবিসি'তে ওদের বক্তব্য দেখার পর, বুঝলাম, ওরা আলাদা ধরণের মানুষ; এদেরকে সাথে রাখা বেশ কষ্টকর হবে। তবে, মগের বাচ্চারাও ভয়ংকর।

১৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:০২

বলেছেন: মগজাতি এদেশে মগের মুল্লুক হিসাবে বসতি গড়েছে --- এদেরকে বিতাড়িত করারা উপায় কি ?

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


যদি এদের বিপক্ষে শক্তি ব্যয় করতে যায় বাংলাদেশ, সেটা হবে ভয়ংকর এক বদনাম।

১৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:০৩

জাতির বোঝা বলেছেন: দেশের বাইরে ও রোহিঙ্গারা কিন্তু ভালই আছে। জাতিসংঘের কার্ড নিয়ে তারা বাংলাদেশের পাসপোর্ট ও করে ফেলেছে। একটি নমুনা দেখুন। জাতিসংঘের কার্ডের ব্যক্তির ছবি ও নাম লক্ষ্য করুন। পাসপোর্টে নাম পরিবর্তন করেছে। কিন্তু ছবিটা পরিবর্তন করতে পারেনি। খোঁজ নিলে এরকম কয়েক হাজার বের হয়ে আসবে।দেশের বাইরে ও রোহিঙ্গারা কিন্তু ভালই আছে। জাতিসংঘের কার্ড নিয়ে তারা বাংলাদেশের পাসপোর্ট ও করে ফেলেছে। একটি নমুনা দেখুন। জাতিসংঘের কার্ডের ব্যক্তির ছবি ও নাম লক্ষ্য করুন। পাসপোর্টে নাম পরিবর্তন করেছে। কিন্তু ছবিটা পরিবর্তন করতে পারেনি। খোঁজ নিলে এরকম কয়েক হাজার বের হয়ে আসবে।



২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


এরা যদি দেশের বাহিরে চলে যেতে পারে, যেতে দেয়া দরকার; একটা নিদ্দষ্ট সিরিজে এদের পাসপোর্ট দিয়ে, পরে সেই সিরিজটা সময় মতো বাতিল করে দিলে তেমন ক্ষতি হবে না। দেশের বাইরে, যেসব দেশে বাংলাদেশ পাসপোর্টে রোহিংগা আছে, তাদেরকে (অবিবাহিত) বাংলাদেশে ফিরতে মানা করে দিলে, তারা অন্য দেশে ব্যবস্হা করে নেবে।

২০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
এদের কাউকে কি আপনি চেনেন?

একজনকে চিনি। কিন্তু উনি আমাকে চিনেন না।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি কি শখের গোয়েন্দা?

২১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:২২

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
এদের কাউকে কি আপনি চেনেন?
আমি এদের একজনকে চিনি। কিন্তু উনি আমাকে হয়তো চিনেন না। অথবা ভুলে গেছেন।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


যাক, আমি এদের কাউকে চিনি না

২২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:২৯

জাতির বোঝা বলেছেন:


উপরের ১৯ নম্বর মন্তব্যে যে রোহিঙ্গা লোকের জাতিসংঘ কার্ডের ছবি দিয়েছিলাম এবার সেই লোকটির বাংলাদেশের পাসপোর্ট এর ছবি দেখুন তবে অন্য নামে।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই পাসপোর্ট কি বাংলাদেশে তৈরি, নাকি জাল, সেটাও একটা ব্যাপার! আবার, পাসপোর্ট অফিসের সবাই ডাকাত।

২৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: মনে মনে অনেক কিছুর সন্ধান আমি করি। সেটা একান্তই গোপন ব্যাপার আমার।

আপনি এদের কাউকে না চিনলেও এদের লেখা আপনি অসংখ্যবার পড়েছেন। মন্তব্য করেছেন।
এদের একজনের নাম আমি বলি 'ভূমিহীন'।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোনটি ভুমিহীন, মাথায় ক্যাপ?

২৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৫১

ডার্ক ম্যান বলেছেন: রাজীব দা, এই ছবি কোথা থেকে পেলেন । এইখানে তো আমিও আছি

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কি ব্লগার ভুমিহীন জমিদারের সাথে পরিচিত?

২৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
কোনটি ভুমিহীন, মাথায় ক্যাপ?

এই তো চিনতে পেরেছেন।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভুমিহীনের (ক্যাপ) ছবি পরিস্কার নয়; বাকী ৩ জনের কোনজন ভুমিহীন নন; আমি সেখান থেকেই বলেছি।

২৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:২০

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন:
নিউজটি পড়ে চমকে উঠলাম! রোহিঙ্গাদের জন্য ৬ হাজার দেশীয় অস্ত্র সরবরাহ করছিল "এনজিও মুক্তি" নামের একটি সংগঠন। টেকনাফের স্থানীয় প্রশাসন অস্ত্রগুলো উদ্ধার করেছে। এগুলো কি দেশ বিরোধী বড় কোন ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত নয়?

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সেই এনজিও'এর যারা যুক্ত, সবাইকে ভালোভাবে বিচার করা দরকার।

২৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৩৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




রোহিঙ্গা নিয়ে বাংলাদেশ কুল কিনারাহীন অথৈ সাগরে আছে। রোহিঙ্গা জনসংখ্যা নিয়ে বাংলাদেশে সরকার বা বাংলাদেশের জনগন কি করবেন তাও কুল কিনারাহীন ভাবনার বিষয়।

আমার কাছে এই মুহুর্তে মনে হচ্ছে বাংলাদেশ সরকারের উচিত সারা বিশ্বের সরকার জাতিসংঘ এসব বাদ দিয়ে - শুধু মাত্র বার্মা সরকারকে ধরে থাকা ও তাদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ। সম্পর্ক গড়ে তোলা। এই সমস্যার সমাধান দিতে পারে একমাত্র “বার্মা”। আমার ধারণা বার্মা যদি এই সমস্যার সমাধান না করে তাহলে কিয়ামতেও এর সমাধান হবে না।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বার্মা থেকে এসব লোকজন বাংলাদেশে পালায়েছে; ওরা নেয়ার আগে, প্রতিজনকে ইন্টারভিউ করে মিলায়ে নিতে চায়, এতে লাগবে ২০ বছর; ততদিনে আরো ৭/৮ লাখ বাড়বে।

বার্মা সেনাবাহিনী বিশ্বের অমানুষ; ওদের সাথে কে কিভাবে, কি সম্পর্ক গড়বে?

২৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৪৯

মানতাশা বলেছেন: *******************************************
যাহা বলিয়ােছেন তাহা ঠিক ।
******************************************

২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


যদি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে বল প্রয়োগ করতে হয়, সেটা হবে বিশ্বের জন্য নতুন বিস্ময়।

২৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ২৮ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:০৫ ১
লেখক বলেছেন: বার্মা থেকে এসব লোকজন বাংলাদেশে পালায়েছে; ওরা নেয়ার আগে, প্রতিজনকে ইন্টারভিউ করে মিলায়ে নিতে চায়, এতে লাগবে ২০ বছর; ততদিনে আরো ৭/৮ লাখ বাড়বে। বার্মা সেনাবাহিনী বিশ্বের অমানুষ; ওদের সাথে কে কিভাবে, কি সম্পর্ক গড়বে?

- চাঁদগাজী ভাই রোহিঙ্গা সমস্যার কোনো সমাধান নাই। তাদের বাংলাদেশে কোনো কাজে লাগাতে হবে। এছাড়া উপায় নাই।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ যদি ওদের নাগরিকত্ব দেয়, বিশ্ব আগামী ২০ বছরের জন্য বাংলাদেশকে টাকা দেবে।

৩০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ছবিতে দুজনকে চেনা লাগছে।
একজন আরিফজেবতিক, আরেকজন এনায়েতুল্লা (ডাক্তার)

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আরিফ জেবতিক এখন আর লেখে টেখে না।

৩১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:০১

সুপারডুপার বলেছেন: প্রেসার ভালভ খোলা হয়েছিলো , তাই তারা এসেছে। এখন তাদেরকে উপর প্রেসার দিয়ে বের করতে চাইলেও রেসিডুয়াল হয়ে কিছু থাকবেই। তাই বাংলাদেশে রোহিংগারা থেকেই যাবে।

একটা উপায় আছে , যদি অন্য কোনো বড় দেশ অথবা বার্মা তাদের জন্য ভালভ খুলে দেয় , যেখানে তারা বাংলাদেশের চেয়ে বেশি সুবিধা পাবে। তাহলে রোহিংগারা সবাই বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যাবে। কিন্তু এই রকম ঘটনা ঘটার সম্ভবনা খুবই কম।

তাই , রোহিংগাদের সাথে বাংলাদেশের সমস্যা হবে (আপনার সাথে সহমত ) এবং বাংলাদেশের মানুষেরা সমস্যার সাথে থাকতেই পছন্দ করে।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদশ যদি এদের নাগরিকত্ব দেয়, আগামী ২০ বছরের মতো বিশ্বের সাহায্য পাবে; তবে, এদেরকে শিক্ষিত করে তুলতে হবে; সমস্যা হলো, জামাত ও পাকিস্তান এদের থেকে জংগী বাহিনী গড়ে তুলবে।

৩২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:০৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: যেমনটা হয়ে ছিলো আমাদের সাথে ভারতের!!
মানে, এটা স্বাভাবিক।।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের লোকজন ভারত গিয়ে ২ সপ্তাহের ট্রেনিং নিয়ে, দেশে ফিরে যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন; সাড়ে ৭ কোটীর মাঝে, ৬ কোটী এসব যো্ধাদের পক্ষে ছিলেন। আমাদের মানুষেরা ছিলেন সৎ।

৩৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:৪২

ভবিষ্যত বলেছেন: আমার এক আত্মীয় কক্সবাজার এ স্থায়ী বাসিন্দা...তার মতে রোহিঙ্গা বর্বর জাতি..অশিক্ষিত... ঠিক জংগলে থাকা হিংস্র অধীবাসীর মত যারা নিজের জন্য খুন পর্যন্ত করতে পারে....

রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের জন্য অভিশাপ..সরকার যদি দ্রুত কোন পদক্ষেপ গ্রহন না করে তাহলে....সমস্ত রোহিঙ্গা পুরো দেশে ছড়িয়ে যাবে...

অশিক্ষিত বন্ধুর চেয়ে শিক্ষিত শত্রু অনেক ভালো...

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৬:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



বার্মা নিশ্চয় দীর্ঘ তিক্ততার কারণেই তাদেরকে বের করে দিয়েছে।

৩৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:৪৮

বিলুনী বলেছেন:
রোহিঙ্গাদের সাথে সমস্যাতো তৈরী হয়েছে সেই দুই যুগ আগেই ।
সমস্যা বাড়ানো ছাড়া কে কি করতে পেরেছে, এখনতো অনেকেই বহু ধরনের দফা নিয়ে হাজির হচ্ছে ।
রোহিঙ্গারা দিয়েছে সমস্যা সমাধানের ৫ দফা আর দেশের বিরোধি রাজনৈতিক দল দিয়েছে ১০ দফা ।

উল্লেখ্য রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সরকারকে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়ে ১০ দফা সুপারিশ দিয়েছে বিএনপি। বুধবার বিকেলে রোহিঙ্গা সমস্যার ওপর এক গোলটেবিল আলোচনায় বিএনপির মহাসচিব এই আহ্বান জানান। গুলশানে লেক শোর হোটেলে বিএনপির উদ্যোগে ‘রোহিঙ্গা সংকট ও বাংলাদেশের ভূমিকা’ শীর্ষক ওই গোলটেবিল আলোচনা হয়। এতে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকেরা অংশ নেন।

বিএনপির ১০ দফা সুপারিশের মধ্যে আছে, জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি, রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে তাদের নাগরিকত্ব, নিরাপত্তা, নিজের মাতৃভূমিতে অবাধ চলাচল নিশ্চিতকরণ, বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্রসমূহকে নিয়ে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে মিয়ানমার সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করা, প্রত্যাবাসনের আগে ও পরে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানের মিয়ানমারের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে সুযোগ রাখা, রোহিঙ্গা ইস্যুকে কেন্দ্র করে যাতে জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ সৃষ্টি না হতে পারে, সে ব্যাপারে সরকারের যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া প্রভৃতি।

বিএনপির গোলটেবিল আলোচনায়, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীন, কানাডা, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, ভারত, পাকিস্তান, নরওয়ে, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড, আফগানিস্তান, তুরস্ক, জাতিসংঘ, ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল প্রভৃতি দেশ ও সংগঠনের কূটনীতিকেরা উপস্থিত ছিলেন। তবে কূটনীতিকেরা আলোচনায় কোনো বক্তব্য দেননি। বিএনপি তাদের মুখ হতে রোহিঙ্গা প্রসঙ্গে তাদের দাবী দাওয়ার বিষয়ে একটি টু শব্দও বের করাতে পারেননি , বিদেশী কুটণেতিকদের মুখ খোলাতেই তারা ব্যর্থ । তাই বলা চলে ব্যর্থতা দিয়ে যাদের যাত্রা শুরু তাদের দফাগুলি বাস্তবায়নের দশা কি হবে সেটাই এখন দেখার বিষয় ।
সংবাদ সুত্র : Click This Link

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৬:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিএনপি'তে কি কোন বুদ্ধিমান লোক আছে?

৩৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
ভুমিহীনের (ক্যাপ) ছবি পরিস্কার নয়; বাকী ৩ জনের কোনজন ভুমিহীন নন; আমি সেখান থেকেই বলেছি।

আমি আগাগোড়া লক্ষ্য করে দেখেছি, আপনার চিন্তা ভাবনা, দেখার চোখ অন্য সবার থেকে আলাদা। আপনি একজন ১০০% আধুনিক মানুষ। আপনার মধ্যে কোনো কুসংস্কার নে।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধন্যবাদ।
আপনাকে কোনদিন ধন্যবাদ বলা হয়নি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.