নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

দৃষ্টিশক্তির বিড়ম্বনা, দুনিয়ার যত অযাচিত ঘটনা মটনা

০২ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:৩৪



গত বিশ্বকাপের সেমি-ফাইন্যালের দিনের ঘটনা; ভালো খেলা দেখলে আমারও বল খেলতে ইচ্ছা করে; কিন্তু লোকজন পাওয়া মুশকিল, অনেক সময় নিজে নিজে খেলতে হয় একা একা।

যেদিন ইংল্যান্ড বনাম ক্রোয়েশিয়ার সেমি-ফাইন্যাল হয়েছিল, সেদিনের ঘটনা; খেলা দেখতে বসলাম; প্রথম পাঁচ মিনিটে, খেলার প্যাটার্ণ দেখে বুঝলাম যে, ক্রোয়েশিয়াই জিতে যাবে; আমার মনটা ভীষণ খারাপ হয়ে গেলো; ক্রোয়েশিয়া, সার্বিয়া, বসনিয়া, এই জাতিগুলো জল্লাদ জাতি, এরা বিশ্বকাপের কোন খেলায় জিতুক এটা আমি চাহিনি। বল খেলা দেখে আমার মন খারাপ হলে, আমার মন ভালো করার জন্য ঘন্টা'খানেক বলে লাথি মারতে হয়।

ঘরে বল নেই, গত মে'মাসে শেষ বলটা আমার স্ত্রী একটা ছোট বাচ্চাকে দিয়ে দিয়েছে; সেদিন পার্কে একটা খাবার দাওয়াত ছিলো; আমি সাথে বলটা নিলাম, কয়েকজন মিলে খেলা শুরু করলাম। আমি বল খেলি, এটা আমার স্ত্রী চাহে না; ডাক্তার বলেছে, আমি জোরে পড়লে ভয়ানক অসুবিধা হবে। কেহ কি ইচ্ছা করে পড়ে? যাক, আমি ভালো মতোই পড়লাম; স্ত্রী দেখেছে! বাড়ী ফেরার সময় দেখি, একটা বাচ্চা আমার বলটা নিয়ে খেলছে, সে বলটা এখন দেবে না, আরো কিছুক্ষণ খেলতে চায়; আমার স্ত্রী ভালো সুযোগ পেলো, উড়ো খৈ গোবিন্দে নম:।

বল কিনতে হবে; সমস্যা হলো, আমি বাজারে গেলে আমার স্ত্রী সাথে যাবেই; সে গেলে বল কিনতে দেবে না; ঠিক আছে, তাকে মাইনাস করতে হবে; আমি বললাম,
-চল, হেঁটে আসি; সাথে বাজারটা করে নিয়ে আসি!
-কোন দোকানে?
-শপরাইট।
-এই গরমের ভেতর জিনিষপত্র নিয়ে আমি দেড় মাইল হেঁটে আসতে পারবো না।
-তা'হলে, আমি একাই যাচ্ছি!

বেজায় গরম পড়ছিলো, দোকানে ঢুকে এক কর্মচারী মেয়েকে প্রশ্ন করলাম,
-ম্যান'স রুম কোনদিকে?
সে সামনের একটা করিডোর দেখায়ে দিলো; করিডোরের দুইপাশে এই অফিস, সেই অফিস, বয়লার রুম, ময়লার রুম সবই আছে; কিন্তু ম্যান'স রুম চোখে পড়লো না; করিডোর যেখানে শেষ হয়েছে, সেখানকার সামনের দরজার হাতল ধরে টান দিলাম! ভীষণ জোরে এলার্ম বেজে উঠলো, জঘন্য সমস্যা; দেখি উহাতে লেখা, "ইমারজেন্সী এক্সিট"! আমি একটু পেছনে সরে এলাম; আসলে, ডানপাশের রুমটাই ম্যানস রুম ছিল, আগে আমার চোখে পড়েনি, চোখে কম দেখলে যা ঘটে; আমি টুং করে উহাতে ঢুকে পড়লাম; এলার্ম বেজেই চলছে; বাজে এলার্ম, পাগলা ঘন্টার মতো বাজছে! করিডোরে দৌড়াদৌড়ি শুরু হয়েছে। আমি দরজা একটু ফাঁক করে দেখলাম, ৩/৪টি মেয়ে এলার্ম বন্ধ করার চেষ্টা করছে, বন্ধ হচ্ছে না। এরপর আরো ২ জন দৌড়ে এলো, অবশেষে প্রায় ৫ মিনিট পর এলার্ম বন্ধ হলো। একটু পরে দোকানের ম্যানেজার মাইকে কাষ্টমারদের কাছে মাফ চেয়ে জানালো যে, ভয়ের কিছু নেই, এটা ফায়ার এলার্ম নয়, ইমারজেন্সী এক্সিটের এলার্মটা নষ্ট হয়ে গেছে, আপনা থেকে বেজেছিল। আমি ভেতরে মিনিট পাঁচেক বেশী কাটিয়ে বের হলাম; বল ও হালকা এটা সেটা কিনে বাসায় ফিরলাম।

বাসা থেকে আধা মাইল দুরে, বাচ্চাদের একটা প্লে-গ্রাউন্ড আছে, ১০ ফুট উঁছু লোহার নেট দিয়ে ঘেরা; গত বছর রাতগুলোতে অনেকবার ওখনে বল মেরেছি একা একা; নেটে বল মারলে বল ফিরে আসে; আজকেও সেখানে খেলতে গেলাম। সমস্যা হলো, ভালো অন্ধকার না হওয়া অবধি বাচ্চারা খেলতেই থাকে; যাক, আমি সাড়ে ৯ টায় বল নিয়ে গেলাম, কেহ নেই, বেশ অন্ধকার। প্লে-গ্রাউন্ড'এর একপাশ দিয়ে ফুটপাথ, শুধু সেখানে একটা মাত্র লাইট, গাছের কারণে অনেকটা আলোছায়া মনে হচ্ছিল আমার কাছে। আলোর কাছে নেটে কিক দিচ্ছি; ২০ মিনিটে মাত্র ৬/৭টা কিক দিতে পেরেছি, ফুটপাথ দিয়ে মানুষ যাওয়া আসা করছে, ওদের চলে যাওয়া অবধি অপেক্ষা করতে হয়, সুবিধে হচ্ছে না। উল্টোপাশ বেশ অন্ধকার, ঐদিকেই খেলতে হবে! ভালো হলো, নেট ঘেঁষে একটা বড় গার্বেজ-ক্যান আছে, উহাকে নিশানা করে মারতে পারবো। মাঠের মাঝখান থেকে ভালো একটা কিক করলাম গার্বেজ-ক্যানকে নিশানা করে; ক্যানে লাগেনি, তবে ক্যান ঘেষেই নেটে লেগেছে, পায়ের অবস্হা ভালোই বলতে হয়!

হঠাৎ দেখি, ক্যান যেন মানুষে পরিণত হলো, ২ জন মানুষ উঠে দাঁরালো হালকা অন্ধকারে; হালকা অন্ধকারে আমি ২ জন মানুষ দেখছি; ভয়ে ভয়ে কাছে গেলাম; গাঁজার সুগন্ধে এলাকা মৌ মৌ করছে; দুটি মেয়ে পাশাপাশি দাঁড়িয়ে আমার জন্য অপেক্ষা করছে; আমি বললাম,
-হ্যালো, কেমন আছো?
-ভালো; তুমি কি আমাদের গায়ে বল মেরেছ? মেয়েদের একজন জানতে চাইলো।
-স্যরি, কি যে বলো? আমি তোমাদের থেকে অনেক দুরে নেটে মারার চেষ্টা করেছিলাম; কিন্তু দেখতেই পাচ্ছ, আমার পায়ের নিশানা ঠিক নেই; স্যরি, বলটা তোমাদের কাছাকাছি এসে গেছে!
-এতক্ষণ ঐ পাশে তো তুমি বেশ সোজাসুজি মারছিলে! যাকগে, আমরা স্মোক করতে এসেছিলাম, চলে যাচ্ছি, তুমি খেলো!
-না, না, তোমাদের যেতে হবে না, আমি আগের পাশে ফিরে যাই।

এবার ২য় মেয়েটি মুখ খুললো,
-তুমি সত্য করে বলতো আমাদের গায়ে তুমি বল মারনি? ওপাশে তোমার বল-মারা দেখে আমার সন্দেহ হচ্ছে!
-সত্য কথা বললে তোমাদের মন খারাপ হবে না তো?
-না, বলো!
আসলে আমার চোখে সমস্যা আছে; অন্ধকারে বসা অবস্হায়, তোমাদের ২ জনকে আমি গার্বেজ ক্যান মনে করেছিলাম। আমি ক্যানকে নিশানা করে কিক দিয়েছিলাম; আমার সৌভাগ্য যে ক্যানে লাগেনি!

মেয়েরা হোহো করে হেসে উঠলো। ২য়টা মেয়েটা বললো,
এটা আমার জীবনে ঘটে যাওয়া সেরা বাস্তব জোক!



মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:৪৩

সাসুম বলেছেন: দুইজন সুন্দরী কে ট্রাশক্যান বলার পরেও মাইর খান নাই, এত ভাগ্য আপনার!!!

মিলাদ দেয়া উচিত !

০২ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকানদের জীবনে হিউমার আছে, ওরা সহজে রাগে না।

২| ০২ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:০৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনি খুব জমিয়ে গল্প লিখতে পারেন।

০২ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেখক হয়ে যাবো নাকি? আমার সেই ব্যক্তিত্ব আছে?

৩| ০২ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:১৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন: ৫ মিনিটে কীভাবে খেলার প্যাটার্ন বুঝে জয়ী দল ঘোষনা করা যায়?

০২ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



সব সময় এই রুল খাটে না; তবে, ডিফেন্স ও প্রথম ৫ মিনিটে বল মাঠের কোন অংশে বেশীক্ষণ গড়াচ্ছে, তা থেকে অনুমান করা সম্ভব।

৪| ০২ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:২৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: লেখক বলেছেন: লেখক হয়ে যাবো নাকি?
আমার ধারনা আপনি খুব ভালো লিখবেন ছোট গল্প।

০২ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



তা'হলে শুরু করে দিই; আমার বয়সটা একটু বেড়ে গেছে!
আমার ব্যক্তিত্ব নিয়ে কিছু বললেন না? লেখক ও কবিদের ব্যক্তিত্ব থাকতে হয়।

৫| ০২ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৪৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: লেখক বলেছেন: লেখক ও কবিদের ব্যক্তিত্ব থাকতে হয়।
আপনার ব্যক্তিত্বের ছায়া (সচেতন ভাবে লুকিয়ে না রাখলে) অবশ্যই আপনার লেখায় থাকবে। সেটা নিয়ে চিন্তা না করলেও চলবে।

০২ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ।

আমি নাকি অন্যদের বেলায় "ব্যক্তি আক্রমণ" করি; আমি অনেক বাংগালী লেখকের ব্যক্তিত্ব দেখিনি।

৬| ০২ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৫১

রানার ব্লগ বলেছেন: অতিরিক্ত ব্যাক্তিত্ববানরা লেখক হতে পারে না, লেখক হতে হলে মগজ লাগে যা আপনার একটু বেশি আছে। চোখের যত্ন নিন।

০২ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



বলিয়েন না, চোখের সমস্যার কারণে, জীবনে টেক্সট বইয়ের গল্প, কবিতার বাইরে কিছুই পড়া হয়নি।

লেখক, কবিদের ব্যক্তিত্ব না থাকলে, মানুষ তাদের লেখাকে মনে রাখে না।

৭| ০২ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৫৭

সাসুম বলেছেন: আপনার গায়ের চামড়া ও মনের চামড়া মোটা! এত কিছুর পরেও সহ্য করেন। আমার সহ্য হয় না। অল্পতেই রেগে যাই।

০২ রা জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনারা ১৯৭১ সাল দেখেননি, হয়তো!

৮| ০২ রা জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৩

সাসুম বলেছেন: আপনার মত আমিও ব্যান হতে পারি। ব্লগের অপবিজ্ঞান চর্চাকারী আরিফ আজাদ দের কাছ থেকে হুমকি ধামকি পাচ্ছি খুব। একারনে গায়ের চামড়া মোটা করার ট্রেনিং নিতে হবে। অল্পতে রেগে যাওয়া অফ করতে হবে।

০২ রা জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আরিফ আজাদেরা কিছু সময় বাড়ে, বাংগালী কৃষক জমিতে এলে আগাছা পরিস্কার করে ফেলে সব সময়; সম্প্রতি আগাছা একটু বেশী বেড়ে গেছে; তবে, কৃষক সব সময় নিজ জমিতে ফিরে আসে।

৯| ০২ রা জুলাই, ২০২১ রাত ৯:০৮

কামাল১৮ বলেছেন: দিন দিন আগাছাই বাড়ছে,এখন দেখার বিষয় শেষ পরিণতি কি হয়।
৬০ পরে পতন মনে হয় বড় সমস্যা।ডাক্তারের কাছে গেলে প্রথমেই প্রশ্ন করে পড়ে গিয়েছিলাাম কি না।
গল্প বরাবরের মতোই ভলো লেগেছে।

০২ রা জুলাই, ২০২১ রাত ৯:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমরা বাংগালী, কিছুদিন ভালুকের মতো ঘুমাই, জেগে উঠলে '৭১।

১০| ০২ রা জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৩৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




কানা লেংড়া লুলা কে কখনো কানা লেংড়া লুলা বললে রোগে অন্ধ হয়ে আবল তাবল কাজ করে যায়। মেয়েগুলো গার্বেজ ক্যান না তাই রাগ করেন নি। (গল্প আগে পড়েছি) মেয়েগুলো কি স্প্যানিশ/আইরিশ/আরব দেশের? এ সকল দেশের মেয়েদের ব্যবহার ভালো।

আপনি কি বার্মার সেইন তা লুন, রাংওয়ে (সিঁদুর) আম খেয়েছেন? আজ আপনাদের মিরেরসরাইয়ের সওদাগর বার্মার আম পাঠিয়েছেন। আপনি শুনে আনন্দ পাবেন আমাদের কয়েক জেনারেশনের কর্ম জীবন শুরু হয়েছে চট্টগ্রাম থেকে। তাই চট্টগ্রামের প্রতি আমরা পারিবারিক ভাবে আন্তরিক ও কৃতজ্ঞ।

০২ রা জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



৬০ সালেও আমাদের এলাকার মানুষরা ঢাকা চিনতেন না, তাঁরা চিনতেন রেংগুন ও কলিকাতা।
না, বার্মার আম খাওয়া হয়নি; টেকনাফে হয়তো এসব আমের গাছ আছে।

ওটা ইটালিয়ান এলাকা, মেয়েগুলো হয়তো ইটালিয়ান ছিলো।

১১| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৪৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

চোখে কম দেখলে কি হবে
গোপীদের নিশানা করতে
লক্ষভ্রষ্ট হয়না !! গোপীদের
নিশানা করতে অন্তরের চোখ
দরকার, সেটা আপনার একটু
বেশীই পাওয়ারফুল!!

০৩ রা জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



সাগরেদের সব সিকরেট বাজারের মাঝখানে বলতে হয় না।

১২| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ রাত ১:৪৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




সব গল্প নিজকে নিয়েই আবর্তিত হলে
উপযোগীতার কাম্যতার সুত্র অনুযায়ি
সেগুলির আকর্ষন ক্রমহ্রাসমান হয়।
ক্রমে ক্রমে উযোগীতা হারায় ।
নীজকে বাদ দিয়ে গল্প লিখলে সেটা সার্বজনিনতা
পায়।দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি বিশ্ব কবি রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের
গল্পগুচ্ছ নামে ছোট গল্পের সংকলনে থাকা গল্পগুলি
পাঠ করেছেন। যদি করে না থাকেন তাহলে নীচের
লিংক টি ফলো করে কিছু গল্প পাঠ করে নিতে পারেন ।
রবিন্দ্রনাথের গল্পগুচ্ছ Click This Link

যাহোক এই গল্পটি পাঠে ভালই লাগল ।

০৩ রা জুলাই, ২০২১ রাত ২:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি চোখের সমস্যার কারণে পাঠ্য বইয়ের বাইরে কারো লেখা তেমন পড়িনি; তবে, ব্লগে অনেক গার্বেজ পড়েছি।
গল্প লেখা আমার উদ্দেশ্য নয়, এগুলো হচ্ছে আমার ব্লগিং'এর মাঝেখানে সামান্য আঠা।

১৩| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ রাত ২:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


গল্প লিখেন এটাই ভাল জায়গা ।
ক্যাচাল কম , ভেজাল কম ।

০৩ রা জুলাই, ২০২১ সকাল ৭:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভালো কথা।

১৪| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:১৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: বাঙালী হলে কত কিছু হয়ে যত।

০৩ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালী কালচার সভ্যতা থেকে অনেক পেছনে পড়ে আছে।

১৫| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ রাত ৮:০৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আসলেই মানুষের প্রত্যাহিক জীবন অন্যরকম।

০৩ রা জুলাই, ২০২১ রাত ৯:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



চোখে কম দেখলে অকারণ কিছু সমস্যার মোকাবেলা করতে হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.