নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুচ্ছ কবিতা-১১
পূজিত আলো
আলোর মাঝেই ছিল সে
বিন্দু ষ্ফুলিঙ্গ যেন,
আলোর সপ্তধারায় বার বার হারিয়েছে
নিমেষেই সে,
গোলক ধাঁধার অতলান্তিকতায়
তারই মাঝে মিলেছে,
সে তো ছিল পূজিত সপ্তবর্ণা
আলোর কথা,
বার বার ফিরেছি তার দ্বারে
বার বার ফিরেছি তার দ্বারে। চেয়েছি পথে। নন্দন চিত্র আঁকা সুখে। কথা ছিল আসবে এই পথে। অপেক্ষায় থেকে থেকে। দিন রাতের বেলা শেষে। কবিতার ছত্র এঁকে। রাখাল ধেনুর বাঁশি বাজিয়ে। সেই বটের ছায়ে। বটের ঝুরির হাওয়ার গানে। অবচেতন মনে। আবার ফিরেছি তারই দ্বারে।
ছল চাতুরি কেন?
ছল চাতুরি কেন?
এই যে ঋতু বল,
চার পাশে ছুঁইয়ে থাকে
প্রজনন আত্তিকরন যুগে যুগে
বার বার ফিরে,
কিন্তু সে ফিরে প্রতারনায়
ওদের সাথে মিলে না
ডুবে ডুবে জলে পানে
তবু তৃঞ্চা যায় না।
ছুঁয়ে গেল যে হাওয়া
ছুঁয়ে গেল যে হাওয়া
খিরকীর পেলব যাতনায়, জোছনা মুখো স্রোতে
মৃত্তিকা লুকিয়েছে তার শরীর।
শরীর তার যাতনা জানে,
ক্ষয়ে যায় ঘন কাল, বুঝেছে জোয়ার আসবে
খেয়া মাঝির নাও এবার ভাসবে।
ভাসবে বলে স্বপ্ন ভেলা
উজানে ঠেলে যায় ছেঁরা পালে, পথিক মিলবে পথে
অমানিশার সাঁঝ আলোতে।
১৪২২/০১, মাঘ/শীতকাল।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৬
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: অনুকাব্য গুলো ভালোই ছিল। তারমধ্যে শেষেরটা বেশি ভালো লাগল।
ছেঁরা