১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১০

কানিজ ফাতেমা বলেছেন: এক দিন সবকিছু ঠিক এমনিই চলবে অথচ থাকবনা, ভীষন অসহার বোধ হয় ।

২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৩

অঞ্জন ঝনঝন বলেছেন: //এর গন্তব্য কোথায়?সাড়ে তিন হাত দূরত্বে গিয়ে সকল সাংসারিক ব্যস্ততার সাথে পুরোপুরি সংযোগ বিচ্ছিন্ন। তাই ত? চির অবসর গ্রহণ। এই হল গন্তব্য!//

এটা গন্তব্য না। গন্তব্য মানে লক্ষ বুঝায়। একটা গাড়ি বানাইলে এটা একদিন না একদিন নষ্ট হইব। তার মানে কি নষ্ট হওয়া তার লক্ষ্য!! না বরং যতদিন ঠিক আছে ততদিন ধাপিয়ে বেড়ানোই লক্ষ্য।

৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২২

সাহসী সন্তান বলেছেন: মুক্ত গদ্য নাকি? পড়তে ভাল লাগছিল, তবে মন খারাপ করা!

শুভ কামনা জানবেন!

৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩২

অঞ্জন ঝনঝন বলেছেন: আপনার গন্তব্য কি মইরা যাওয়া? তাইলে আর দেরী করতাছেন ক্যান?

৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪১

সাহসী সন্তান বলেছেন: আমি গতকাল রাত্রে ভাবছিলাম আপনাকে একটা কবিতা লিখতে বলবো! রিয়েলি, তবে বিরক্ত হবেন ভেবে আর কিছু বলি নাই! আমার বিশ্বাস এই শিরোনামের লেখাটা যদি আপনি কবিতার মত করে লিখতেন, তাহলে সেটা সব থেকে বেশি ভাল হতো। আপনার কবিতা লেখার হাত খুব দারুন!

তবে এটাকেও খারাপ বলছি না! হ্যাপি ব্লগিং.....

৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৯

শামছুল ইসলাম বলেছেন: আপনার চিন্তাটা আমাকেও ভাবাচ্ছেঃ

//এই যে একের পর এক কর্মমুখর দিনযাপন, এর গন্তব্য কোথায়?সাড়ে তিন হাত দূরত্বে গিয়ে সকল সাংসারিক ব্যস্ততার সাথে পুরোপুরি সংযোগ বিচ্ছিন্ন। তাই ত? চির অবসর গ্রহণ। এই হল গন্তব্য! আচ্ছা, গন্তব্যে গিয়ে কেমন লাগবে আমার? কি জানি!! কর্মমুখর দিনগুলো, সেই অবসর দিনের সঙ্গী হবে ত!//

এরকমই এক চিন্তা থেকে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, অবশ্য আপনার মত এত সুন্দর করে বলতে পারিনি।
সময় থাকলে পড়ে দেখতে পারেনঃ

আত্মকথনঃ নিজেরে খুঁজি

ভাল থাকুন। সবসময়।

৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪

জনৈক অচম ভুত বলেছেন: তবুও তো ছুটে যেতে হয়।
ব্যস্ততাকে বাক্সবন্দী করে যন্ত্র আত্মার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে সবাই পারে না।

৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০০

গোফরান চ.বি বলেছেন: ভাবনার পাশ বালিশে হেলান দিয়ে অনুভূতির পেয়ালায় ইচ্ছাকে পান করব আজ। আয়েশ করে দু'চোখ মুদে চিন্তাবিলাসে মগ্ন থাকব। হ্যাঁ। চিন্তাবিলাস! ঘূর্ণায়মান পৃথিবীর যান্ত্রিক মানুষের কাছে, চুপচাপ বসে চিন্তা করা বিলাসিতাই, নয়ত পাগলামো।
এই যে একের পর এক কর্মমুখর দিনযাপন, এর গন্তব্য কোথায়?সাড়ে তিন হাত দূরত্বে গিয়ে সকল সাংসারিক ব্যস্ততার সাথে পুরোপুরি সংযোগ বিচ্ছিন্ন। তাই ত? চির অবসর গ্রহণ। এই হল গন্তব্য! আচ্ছা, গন্তব্যে গিয়ে কেমন লাগবে আমার? কি জানি!! কর্মমুখর দিনগুলো, সেই অবসর দিনের সঙ্গী হবে ত!
আমার মনে হয়,চির অবসরের কথা যদি মানুষের মাথায় থাকত তবে অর্থ, স্বার্থ নিয়ে টানাটানি হানাহানির ব্যস্ততা থাকত না। পৃথিবীতে অশান্তি নামের শব্দটারও সৃষ্টি হত না।
আজকে আমার ভীষণ ব্যস্ততার দিন। তবু ঘরের কোণে চুপটি করে বসে থাকব। যে ব্যস্ততা আরো ব্যস্ত হওয়ার তাগিদ দেয়, বাক্সবন্দী করেছি তাকে আজ। চির অবসর নিয়ে ভাববো বলে, এই দিনটাই আমি অবসরে কাটাবো। যন্ত্র আত্নার বিরুদ্ধে মানুষ আত্নার মৌন প্রতিবাদ মিছিল হবে আজ!

৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৫

সুলতানা রহমান বলেছেন: কী ভীষণ নির্লিপ্ততা! যেন পাথরে খোদাই করা!

লাইন দুটো এম্নিতেই মনে হলো। তবে এমন করতে চাইলেও অনেকগুলো ঝামেলা আছে। চাকরিজীবী বা সংসারী তাদের কোনভাবেই এইটা করতে পারে না। ভাবতে পারে।

১০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ভীষণ এলোমেলো করে দেওয়া কবিতা!