নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিধাতা তোমার দয়ার আশায় ই প্রতিটি দীর্ঘশ্বাসের শেষে নতুন স্বপ্ন বুনি।
হ্যাঁ। মেঠো পথটার পানে এখনো নয়ন মেলে রাখি,
না না! তোমার প্রতিক্ষায় নয়।
ধূলো দেখি।
অস্থির বেণী দুটো এখন আর রঙিন ফিতায় কেন সাজাই না ?
হা হা হাসালে!
তোমার বিরহে নয়। এলোকেশী সাজ নিয়েছি আপাতত।
সেই নোলকটার কথা বলছ? ও তুলে রেখেছি গয়নার বাক্সে,
লাগছিল ভীষণ, নাকে এটে ছিল খুব কষে।
সোনালি পায়েল টা কোথায় রেখেছি?
হেটেছিলাম সেদিন সবুজ আইলে অনেকটা দূর,
তখন বোধহয় হারিয়ে ফেলেছি।
কাচের চুড়ি? তার কথা শুনবে আবার! ওদের রুনুঝুনু শব্দ অসহ্য লাগছিল ভীষণ। পুকুরপাড়ের জাম গাছটার গায়ে হাত দুটো নিয়ে সজোরে দিয়েছি দু'ঘা। ঝুপঝুপিয়ে সবগুলো পড়ে গেছে জলে।
কাজল পরি না কেন?
চোখের কঠিন এক ব্যামো হয়েছে জানো।
শুধু জল পড়ে। ধুয়ে যদি যায় তবে কাজল পরে কি হবে বল?
-------------------
মন মন্দিরে তুমিই ছিলে দেবতার আসনে, কিন্তু মগ্ন হইনি কভু পূজায়।
আরাধনায় নয়। মূহুর্তগুলো ঝরে গেছে, আরাধনা করা যায় কিনা সেই দ্বিধায়।
------------
এ কি ! হাত জোড় তুমি কেন কর?
ঐ যে দরজা! এখন তুমি যেতে পার।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫
ক্লে ডল বলেছেন: আপনার মত একজন তারকা কবির কাছে ভাল লেগেছে জেনে সত্যিই আমারও ভাল লাগছে।
দ্বিধাগ্রস্ত নাবিকের দিগভ্রান্ত জাহাজের পালের হাওয়ায় নিয়ে গেছে এক দূর অজানায়।
মন্তব্যটিও দূর্দান্ত!!
২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮
নেক্সাস বলেছেন: কবিতা বেশ উপভোগ্য। আল ধরে এগিয়ে যাচ্ছিল।
তবে
কাচের চুড়ি? তার কথা শুনবে আবার! ওদের রুনুঝুনু শব্দ অসহ্য লাগছিল ভীষণ। পুকুরপাড়ের জাম গাছটার গায়ে হাত দুটো নিয়ে সজোরে দিয়েছি দু'ঘা। ঝুপঝুপিয়ে সবগুলো পড়ে গেছে জলে।
এখানে বিন্যাস টা একটু ভিন্ন হয়ে গেলনা?
কবিতাটা আবৃত্তি করা যাবে কিন্তু।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৪৫
ক্লে ডল বলেছেন: আসলেই ওখানটায় বিন্যাসে গরমিল হয়েছে।
কবিতাটা আবৃত্তি করা যাবে কিন্তু।
আমিও লেখার সময় আবৃতি করে করে লিখেছি।
দু'টি বিষয়ই নিখুঁত বিশ্লেষণের জন্য ধন্যবাদ। অনেক অনুপ্রাণিত হলাম।
৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৭
সুমন কর বলেছেন: ভালো লাগল।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৪৭
ক্লে ডল বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপাতত খেলা দেখায় বেশি মনযোগ! পড়ার মুড নাই! পরে আসতেছি......
৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৫১
সাহসী সন্তান বলেছেন: শেষ দুই লাইনটাই হলো কবিতার ক্লাইম্যাক্স! তবে সত্যি বলতে এই কবিতাটা আপনার পূর্বে লেখা কবিতা গুলোর মত ততটা ভাল লাগেনি। সম্ভাবত যত্নটা একটু কম হয়ে গেছে। যেটা পাঠকের জন্য খুবই হতাশা জনক!
তাছাড়া নেক্সাস ভাইয়ের সাথে আমিও সহমত। লাইনগুলো ওভাবে বড় করে না দিয়ে অন্যভাবেও দেওয়া যেত (কবিতার লাইনের সাথে মিল রেখে)!
সর্বপরি লেখায় এতটা আলসেমী করলে কিন্তু হতাশা গ্রস্থ পাঠক আর এমুখো হবে না! কিন্তু সত্যি কথা বলতে লেখা ততটা ভাল না লাগলেও আবেগটা ধরে রাখতে পেরেছিলেন খুব ভাল ভাবে! ঐটাই তো একটা লেখার প্রাণ! এখন দরকার শুধু একটু একাগ্রতা! পারবেন না সেইটা আয়ত্ব করতে......??
সেই রকম একটা সমালোচনা কইরা দিলাম! একচুয়ালি কবিতা ততটা না বুঝলেও ঐটা আমি খুব পারি!
শুভ কামনা মাটির পুতুল!
০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:০৭
ক্লে ডল বলেছেন: সম্ভাবত যত্নটা একটু কম হয়ে গেছে।
সত্যি কথা হল, আমি লেখার ব্যাপারে, বিশেষ করে এ জাতীয় লেখার ব্যাপারে একেবারেই যত্নবান নই। বেশি যত্ন নিতে গেলে মোটেই লিখতে ইচ্ছা হবে না।
সেই রকম একটা সমালোচনা কইরা দিলাম!
খুব খুশি হয়েছি সমালোচনার জন্য। আমি ইতিবাচক সমালোচনা পছন্দ করি।
আপনার জন্যও অনেক অনেক শুভ কামনা!
৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৩৩
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
শেষ দুই লাইনই কবিতার প্রতিকৃতিক অর্থ প্রকাশ পড়ছে। আগের ঘটনা তাহলে সব ফাও????
কবিতার বিন্যাসটা ভাল লাগেনি। এলোমেলো। যেহেতু কবিতা আবৃত্তির অভ্যাস নাই - তাই বিন্যাস অনুযায়ীই পড়ি। তাতেই মাইনাস খাইলেন।
যাই হোক, কবিতায় বানানটা খুব বড় ফ্যাক্ট। আসলে বানান সব জায়গায়ই বড় ভূমিকা রাখে। তবে, কবিতায় বানান ভুল রীতিমত অপরাধ। চন্দ্রবিন্দু গুলো ছিল না এক জায়গাতেও, পড়তে গেলে চন্দ্রবিন্দুর ভাবটা ঠিক ফুঁটতে পারছে না।
কবিতা আসলেই প্যারার জিনিস। পড়া এবং লেখা দুই ক্ষেত্রেই। ইভেন, ক্রিটিসাইজ করার বেলাও।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৮
ক্লে ডল বলেছেন: শেষ দুই লাইনই কবিতার প্রতিকৃতিক অর্থ প্রকাশ পড়ছে। আগের ঘটনা তাহলে সব ফাও????
ফাও কি অফাও আপনি আপনার মতই ভেবে নিন দিগন্ত ভাই।
কবিতার বিন্যাসটা ভাল লাগেনি। এলোমেলো। যেহেতু কবিতা আবৃত্তির অভ্যাস নাই - তাই বিন্যাস অনুযায়ীই পড়ি। তাতেই মাইনাস খাইলেন।
সানন্দে মাইনাস গলধকরণ করিলাম।
কবিতায় বানান ভুল রীতিমত অপরাধ।
একমত। কিন্তু এই লেখা গুলি যদিও কবিতা বলতে আমার তবু আমার এখন নিজেকে সত্যিই আপরাধী মনে হচ্ছে। যে আপনি যতটা সিরিয়াসলি লেখাটা পড়েছেন তার সিকি অংশও লেখার মান উন্নয়নের দিকে আমি সিরিয়াস ছিলাম না
কবিতা আসলেই প্যারার জিনিস। পড়া এবং লেখা দুই ক্ষেত্রেই। ইভেন, ক্রিটিসাইজ করার বেলাও।
এজন্যই ক্রিটিসাইজ আমি পছন্দ করি। লেখা না পড়েও প্রশংসা করা যায় কিন্তু ক্রিটিসাইজ করতে গভীর মনোযোগ দিতে হয়।
আপনার মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮
ক্লে ডল বলেছেন: জানতে পেরে আমারও ভাল লাগল।
৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আমি এখনো তাকিয়ে আছি। তবু দেখছি নাহ। দৃষ্টিটা হাত দুই গিয়েই থেমে যায়। সম্পর্কের নতুনপুরনো পাঁচিল।
সুন্দর লেগেছে। +
০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:১০
ক্লে ডল বলেছেন: আমি এখনো তাকিয়ে আছি। তবু দেখছি নাহ। দৃষ্টিটা হাত দুই গিয়েই থেমে যায়। সম্পর্কের নতুনপুরনো পাঁচিল।
অসাধারণ বলেছেন! খুব ভাল লাগল!!
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৪
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সুন্দর লেখনি !!!
ভালোলাগা +
০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:০৭
ক্লে ডল বলেছেন: ধন্যবাদ।
শুভকামনা জানবেন।
১০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:০৪
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: আরাধনায় নয়। মূহুর্তগুলো ঝরে গেছে, আরাধনা করা যায় কিনা সেই দ্বিধায়।
চমৎকার!!!
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২
ক্লে ডল বলেছেন: থ্যাঙ্কু আপু!!
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কবিতা কথাকলি বেশ ভাল লেগেছে। দ্বিধাগ্রস্ত নাবিকের দিগভ্রান্ত জাহাজের পালের হাওয়ায় নিয়ে গেছে এক দূর অজানায়। দুর্দান্ত!