নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইকেল চালানো স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। ইহা ক্ষুধা উদ্রেক করে!

হঠাৎ ধুমকেতু

আমি মহিউদ্দিন খালেদ। পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। পড়তে ভালোবাসি। নিজের একটা চিন্তা জগত আছে। সেখানে চারপাশের অনেক কিছু নিয়ে অনেক নিঃশব্দ আলোচনা হয়! সেই আলোচনা গুলোর সাথে বৃহত্তর জগতের সংযোগ ঘটাতে ইচ্ছে করে!

হঠাৎ ধুমকেতু › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাছের বাজারে মানুষ হত্যা এবং সময়মত নিভে যাওয়া টর্চ লাইট

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১১

পত্রিকায় মাছের বাজারের উপর দিয়ে রেলগাড়ি চলে যাবার খবর পড়তেছিলাম। মাছের বাজারে লোকজন মাছ কিনতে আসবে- এটাই স্বাভাবিক। আবার রেল লাইনের উপর দিয়ে রেলগাড়ি চলবে এটাও খুবই স্বাভাবিক। সমস্যা হচ্ছে কো ইনসিডেন্স টা। মাছ বিক্রি এবং রেলগাড়ি চালানো দুইটা কাজ আপনি একসাথে একই জায়গায় করতে পারেন না। এটা করতে গেলে তুলনা মূলক শক্তিশালী ইভেন্ট জয়ী হবে। দুর্বল ইভেন্টের দফারফা হবে। কারওয়ানবাজারে ঠিক তাই ঘটেছে। রেলগাড়ি ঠিকই বীরদর্পে লাইন পার হয়ে গেছে। দফারফা হয়েছে মাছের ক্রেতা এবং বিক্রেতার। সম্পুর্ন ঘটনা টা একটা প্রাকৃতিক সত্য। এতে কোন ধরনের কোন দৈব নাই। যারা এই ঘটনার গায়ে একটা দৈব আঁচ লাগাবেন তারা হচ্ছেন বেকুব।কাজেই তাদের কে আমি কোন প্রশ্ন করব না। বেকুব না হলে আমি তাদের কে একটা প্রশ্ন করতাম- একটা কাঁচের গ্লাস দশ ফুট উপর থেকে মেঝের উপর ছুঁড়ে ফেললে সেটা ভেঙ্গে যাবার মধ্যে কোন অলৌকিকতা আছে কিনা?



রেল গাড়ি বিশাল ভারী জিনিষ। বিশাল তার ভর বেগ। বিশাল ভরবেগের গতিশীল একটা জিনিষ কে তার গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য অনেক সময় শহরের বুক চিরে চালিয়ে নিতে হয় এবং বিশাল ভরবেগের কারনেই তাকে যখন তখন ব্রেক চেপে থামিয়ে দেয়া যায় না, তা সে যত কম গতিতেই চলুক। রেল লাইনের উপর বাজার বসছে- দিলাম ব্রেক চেপে! রেল লাইনের উপর প্রেম করছে-দিলাম ব্রেক চেপে! রেল লাইনের উপর বাস আটকা পড়ছে-দিলাম ব্রেক চেপে! এটা এই ক্ষেত্রে সম্ভব না। এই সাধারণ জ্ঞান মেনে শহরের ভেতর দিয়ে রেল চলাচলের ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম কানুন থাকার কথা। সেই নিয়ম অনুযায়ী চাইলেই কেউ রেল লাইনের উপর মাছের বাজার বসাতে পারে না। রেল লাইনের সাথে লাগিয়ে বস্তি নির্মান হতে পারেনা। রেল লাইনের উপর বাস যানজটে আটকা পড়তে পারেনা। যদি পড়ে তাইলে খুব স্বাভাবিক প্রাকৃতিক নিয়মে মানুষ মারা যাবে। কারন জামাকাপড়, চামড়া ,মাংস, হাড্ডি এসব মিলে মানুষের শরীর যতটুকু শক্ত হয় একটা স্টিলের বার বা রড বা এঙ্গেল তার চেয়ে অনেক বেশি শক্ত এবং সেটা মানুষের শরীরে ঢুকলে তার মাথার খুলি বাঁ হৃৎপিণ্ড বা ফুসফুস বা পাকস্থলী কে এফোঁড় ওফোঁড় করে দিতে পারে। এটা প্রাকৃতিক অর্থাৎ বৈজ্ঞানিক সত্য।



পুলিশ ভাইকে জিজ্ঞেস করেন। বলবে- ভাই, রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ আমার কথা শুনে না। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ কে জিজ্ঞেস করেন। বলবে- ভাইডি, মাছ বিক্রেতা খুবই বদ! বাজার উঠাইতে বললে পানির ঝাপটা দেয়! যিনি রেলের ধাক্কা খেয়ে পরপারে চলে গেছেন তাকে প্রশ্ন করার কোন উপায় নাই। যিনি আহত হয়ে হসপিটালে কাতরাচ্ছেন তাকে জিজ্ঞেস করেন- ভাইজান রেল লাইনের উপর দিয়ে ত রেলগাড়ি আসতেই পারে। ওটা ত পরিত্যক্ত ছিলনা। ত ওখানে বাজার করতে গেলেন কেন? ঢাকা শহরে কি আর মাছের বাজার নাই? উনি বলবেন- ভাইজান, বাজার করে ত আবার অফিসে ছুটতে হবে। এই বাজার টা হাতের কাছে, তাই!



একটা বিশাল জনগোষ্ঠী যখন যুক্তিবোধ হারিয়ে মূঢ় হয়ে বেঁচে থাকে তখন তাদের কথাবার্তা গুলো এরকম ই হয়। এদের শোকের দৌড় কান্নাকাটি পর্যন্ত। পরিবর্তন এদের দিয়ে হয় না। কান্নার পর এরা খুব দ্রুত অশালীন হাসি হেসে ফেলে এবং সেই অশালীন হাসি হাসতেই থাকে পরবর্তী কান্নার উপলক্ষ তৈরি হওয়া পর্যন্ত।



সামনে অবশ্য আরো সুদিন আসতেছে। এখন ত মাশাল্লাহ ফাঁস প্রশ্ন পত্রে পরীক্ষা দিয়ে এ প্লাস পাচ্ছে। দেখা যাবে সেই এ প্লাস ওয়ালা হয়েছে ইঞ্জিনিয়ার। এমন ইঞ্জিনিয়ার যে ভরবেগ মানে কি তাই জানে না! ভবিষ্যতে দেখা যাবে এধরনের ইঞ্জিনিয়ার রা এধরনের ‘প্রাকৃতিক ঘটনা’য় মানুষের মৃত্যু ঘটলে টিভি চ্যানেলে বাংলিশে সাক্ষাতকার দেবে( কারন এরা বাংলা বা ইংরেজি কোনটাই ঠিকমত জানেনা)-

ইউ নো। ইটস এন এক্সিডেন্ট! এক্সিডেন্ট এরাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড শবকানে গঠে! আমড়া এখন একটা এন্ডাস্ট্রিয়াল রেভুলুশুন এজ পাড় কড়ছি ইউ নো- যারা মাড়া গেছেন এটা কান্ট্রির জন্য টাঢের একটা গাড ডেম সেক্রিফাইস ইয়ু নো!



দোহাই লাগে। টর্চ লাইট খালি ঘুরাই ঘুরাই ঠিক যেখানে সমস্যা সেখানে আসার আগেই সুইচ টা অফ করে দিয়েন না। একটা ঘটনা যথাযথ তদন্ত করে সেটা পরবর্তী তে যাতে আর না ঘটে তার যথাযথ পদক্ষেপ নেন। এর মধ্যে দরকার হলে পৃথিবী ধবংস হয়ে যাক। আপনি কাজ যেটা ধরছেন সেটা শেষ করেন। আপনি যদি সম্পুর্ন আন্তরিক সদিচ্ছা এবং বৈজ্ঞানিক সুবুদ্ধি থাকা সত্ত্বেও আপনার কাজ শেষ করতে না পারেন তাইলে সেটা কে আমরা দৈব বলে মেনে নেব। কিন্তু মাছের বাজারে মানুষ হত্যা, গার্মেন্টস বিল্ডিং এ মানুষ হত্যা, ফ্লাই ওভারের নিচে মানুষ হত্যা আমরা দৈব বলে মেনে নেব না। কারন আমরা ফাঁস প্রশ্ন পত্রে পরীক্ষা দিয়ে মেট্রিক, ইন্টারমিডিয়েট বা ইয়ুনিভার্সিটি পাশ করি নাই।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৩

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০১

নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: কিছু বলার নাই ---টিভিতে কাওরান বাজারের খবরটা দেখেছি ---
স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি বাংলাদেশে নাই---
এভাবেই চলবে হয়ত, কারন বোধের দেয়ালে যে শ্যাওলা জমেছে

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৪

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: শ্যাওলা না, মরিচাও না। আমরা পার্মানেন্ট লি গণ্ডারের চামড়া পরে ফেলেছি।

৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৯

যাযাবর বেদুঈন বলেছেন: নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি বাংলাদেশে নাই---
এভাবেই চলবে হয়ত, কারন বোধের দেয়ালে যে শ্যাওলা জমেছে

৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৯

সরদার হারুন বলেছেন: অনিয়মই যেন নিয়মে পরিণত হয়ৈছে ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৫

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: অনিয়ম গুলো অনিয়মিত হলেও একটা কথা ছিল।

৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপিয়ে চলাটা আমরা বেশ ভালো ভাবেই পারি।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৫

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: পিণ্ডি সবার। ঘাড় কারো নয়!

৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০

ভোরের সূর্য বলেছেন: এ বিষয়ে আমি প্রথম দোষ দেব আমাদের নিজেদের অসচেতনতার। এরকম ঘটনা শুধু এখানেই নয় সারা বাংলাদেশের রেল লাইনের উপরই ঘটছে আর আমি বলবো এসব ঘটনার জন্য আমরা নিজেরাই ব্যক্তিগতভাবে দ্বায়ী আগে তারপর আসে সরকার কিংবা রেল বিভাগের।

ঘটনাগুলো এরকম যে রেল লাইন পার হতে যেয়ে রেলে কাটা পড়ছে,রেল লাইনে জ্যামে গাড়ি দারিয়ে থাকা অবস্থায় দুর্ঘটনা ঘটছে,রেল লাইনের উপর কানে হেডফোন লাগিয়ে হাটার ফলে রেলে কাটা পড়ছে।

আমার প্রশ্ন হল বুঝলাম রেল লাইনের উপর বাজার বসছে তাহলে যারা বসেছে এবং যারা কিনছে তাদেরকে অবশ্যিই সাবধান হতে হবে।
রেল লাইনের রেলগাড়ী এমন না যে হাইওয়ের মতন সেখানে গাড়ী ছোটাছুটি করছে। রাস্তা পার হতে যেয়ে এর সামনে পড়ার সম্ভাবনা নাই। একটা রেলগাড়ী যখন আসে তখন অনেক দূর থেকেই সেটা টের পাওয়া যায় তাহলে আমরা কেন আগে থেকেই সাবধান হবনা?

লক্ষ্য করেছি যে যখন রেলগাড়ী যাওয়া আসা করে তখন কেন জানি মানুষ রেল লাইনের উপর দিয়ে বেশি পার হতে চায়। একটা রেল গাড়ী অনেক দূর থেকেই চোখে পড়ে তাই সাবধান হবার উপায় আছে কারন রেলের হুইসেল,রেলের নিজস্ব শব্দ ইত্যাদি।

হেডফোন লাগিয়ে কেন আমি রেল লাইন দিয়ে হেটে যাব?এটা কি ধরনের সচেতনতা? আবার রেল ক্রসিং এর জায়গায় বে কেন গাড়ী আটকিয়ে থাকবে? কারন আমাদের সবারই আগে যাবার তাগিদ থাকে। এমন কি আমরা এই ১০০ফুট জায়গাও ছাড় দিতে রাজি নই। যেমন, সামনে থেকেই দেখা যাচ্ছে যে সামনে জ্যাম খুব বেশী আগানো যাবেনা তাহলে কেন আমি গাড়ী টাকে ক্রসিং এ উঠিয়ে দিয়ে রাখবো?আমি রাস্তার এপাশে থাকলে কি সমস্যা? যখন দেখবো রাস্তার ওপাশে অন্তত কিছু যায়গা ফাকা হয়েছে তখন আমি গাড়ীটাকে এগিয়ে নিতে পারি যাতে আমাকে রেল ক্রসিং এর উপর না থাকতে হয়। কিন্তু এসব আমরা করিনা তাহলে দুর্ঘটনা আমাদের ঘটবেনাতো কার ঘটবে।


ঢাকায় কমলাপুর থেকে টঙ্গি পর্যন্ত একটি ট্রেন খুব কমগতিতে চলাচল করে।সাবধান হবার মতন অনেক সময় পাওয়া যায়।

এবার সবশেষে আসবো সরকার কিংবা রেল বিভাগের কথা যারা এ বিষয়টা দেখভাল করে। কিভাবে রেলের জায়গা দখল হয়ে বস্তি কিংবা মাছের বাজার হয়। যদিও রেল লাইনের প্রতি ইঞ্চি দেখা সম্ভব নয় আদোও তাই নিজেদের সচেতনটা অনেক বেশি দরকার তাহলে এরকম দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।

৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৮

ভোরের সূর্য বলেছেন: আপনাকে কমেন্ট করার পর পরেই বাংলানিউজ২৪ ডট কমে যেয়ে একটা রিপোর্ট দেখলাম সেখানে এই ছবিটি দেখুন আর আমার কথার জ্বলজ্যন্ত প্রমাণ।

দেখুন ট্রেন আসছে কিন্তু তারপরেও একজন ঠিক তার আগে আগেই রেল লাইন পার হচ্ছে। কেন, আরেকটু আগে কিংবা পরে পার হলে কি দুনিয়া উল্টে যেত? আর তার পাশের রেল লাইন দিয়ে মানুষ অবলিলায় হেটে যাচ্ছে। এই ছবিতেই দেখুন মানুষ ট্রেনের ছাদে বসে যাচ্ছে। এদেরকে আইন করে কিংবা,পলিশ দিয়ে মেরে ধরে কি এসব কাজ থেকে বিরত করা যাবে? এখানেই সচেতনতা দরকার আমাদের। ট্রেনের ছাদে মানুষ যায় দুই কারণে।এক হচ্ছে সিট না পেয়ে আর দুই হচ্ছে বিনা ভাড়ায় যাওয়া যায়। এসব থেকে আমাদের নিজেদেরই বেড় হয়ে আসতে হবে।

এবার আরেকটি ছবি দেখুন।

একটা ট্রেন যাচ্ছে আর অপর লাইনে মানুষ অবলিলায় দাঁড়িয়ে আছে,হাটছে কিংবা বাজার করছে। এখানে কি আমাদের নিজেদেরই সচেনতা প্রয়োজন নয়?

৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৪

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। সবাইকেই সচেতন হতে হবে।

৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২৩

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষনসহ লেখাটি হঠাৎ করেই নজরে এলো।সাথে ভোরের সূর্যের ক্যাপসন। লেখার যুক্তির সাথে একেবারে মানানসই।।
বিশেষ করে এইঅংশটুকু খুবই বাস্তবসম্মত-
একটা বিশাল জনগোষ্ঠী যখন যুক্তিবোধ হারিয়ে মূঢ় হয়ে বেঁচে থাকে তখন তাদের কথাবার্তা গুলো এরকম ই হয়। এদের শোকের দৌড় কান্নাকাটি পর্যন্ত। পরিবর্তন এদের দিয়ে হয় না। কান্নার পর এরা খুব দ্রুত অশালীন হাসি হেসে ফেলে এবং সেই অশালীন হাসি হাসতেই থাকে পরবর্তী কান্নার উপলক্ষ তৈরি হওয়া পর্যন্ত।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৬

মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লাগলো লেখাটি ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৫৫

সাব্বির আকিব বলেছেন: পোস্ট আর পোস্ট মেকার নিয়ে কিছু বলার নাই। শুধু এটুকুই বলব "বাঙ্গালী কুকুরের লেজের চেয়ে খারাপ। কুকুরের হয়ত ১ যুগ পরে সোজা হবে,কিন্তু এরা কখনও না।"

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.