নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইকেল চালানো স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। ইহা ক্ষুধা উদ্রেক করে!

হঠাৎ ধুমকেতু

আমি মহিউদ্দিন খালেদ। পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। পড়তে ভালোবাসি। নিজের একটা চিন্তা জগত আছে। সেখানে চারপাশের অনেক কিছু নিয়ে অনেক নিঃশব্দ আলোচনা হয়! সেই আলোচনা গুলোর সাথে বৃহত্তর জগতের সংযোগ ঘটাতে ইচ্ছে করে!

হঠাৎ ধুমকেতু › বিস্তারিত পোস্টঃ

অভিনেতা যখন ক্লাস রুমে!

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৮

বুয়েটের প্রথম সেশনাল ক্লাস। এক ভদ্রলোক দেখি ক্লাস নিতে এসেছেন। ভদ্রলোক কে আমি চিনি। হুমায়ুন আহমেদের অসম্ভব জনপ্রিয় নাটক অয়োময়ে তিনি অভিনয় করেছেন। আগের দিনের জমিদার রা স্ত্রী, রক্ষিতা, বারবণিতা ছাড়াও প্রাসাদের বাঁদি দের সাথেও মিলিত হতেন। সেই মিলনের ফলে বাঁদি’র ঘরে যে সন্তান আসত তার পরিচয় হত বাঁদি’র ছেলে। জমিদারের ছেলে নয়! সেই বাঁদি’র ছেলেও জমিদার বাড়িতেই থেকে যেত।তবে জমিদার তনয় হিসেবে নয়। দাস হিসেবে! সেরকম ই এক বাঁদি’র ছেলে মতি। জমিদার ছোট মীর্জা যখন তার পত্নী’র সাথে পালঙ্কে ঘুমায় দাস মতি তখন পাঙ্খা টানে। সারারাত পাঙ্খা টেনে জমিদার এবং জমিদার পত্নীর সুখনিদ্রা এবং সুখপ্রণয় নিশ্চিত করে।

অয়োময় নাটকের ‘পাঙ্খা টানক’ মতি চরিত্র অসাধারণ ভাবে রুপায়ন করা ডক্টর ইনামুল হক আমাদের ক্লাস নিতে এসেছেন! অসম্ভব শ্রদ্ধায় আমার মাথা নুয়ে এল। দেখলাম মানুষ টা একেবারেই শিশুর মত সরল সোজা। হাসিতে একটা বাচ্চা বাচ্চা ভাব! পরিচিতিমূলক প্রথম ক্লাসের শেষে আমাদের বললেন- আজকের ক্লাসের অভিজ্ঞতা আগামী ক্লাসে সবাই কাগজে লিখে আনবে।

পরে স্যার আমাদের থিওরি ক্লাস নিয়েছেন। সিরামিক্স পড়িয়েছেন। এখনো চোখে ভাসে- ওএবি বিল্ডিং এর ক্লাস রুমে স্যার হাসি মুখে চেয়ারে বসে আছেন। স্যারের সামনে টেবিলের উপর বিশাল আকারের একটা বই।মলাটের লাল রঙ জ্বলে যাবার কারনে বই টাকে মনে হচ্ছে থান ইটের মত! স্যার আমাদের পড়াচ্ছেন। পড়ানোর ফাঁকে ফাঁকে গল্প ও করছেন একটু আধটু!

আমাদের ক্লাসের নোমান(রোল নম্বর ৫৭) একদিন পনের মিনিট লেট করে কাঁপতে কাঁপতে ক্লাসের দরজায় এসে দাঁড়াল- ‘স্যার! রাস্তায় প্রচন্ড জ্যাম স্যার! আমি মীরপুর থেকে আসি!’ নোমানের চেহারায় স্পষ্ট সে কোন মিথ্যে অজুহাত দিচ্ছে না।

স্যার হেসে নোমান কে ক্লাসে ঢুকতে বললেন। বললেন- যানজট হলে তুমি ত আর উড়ে আসতে পারবে না!

পাশ করার অনেকদিন পরে বেইলি রোডে স্যার দের গ্রুপের নাটক ‘প্রাগৈতিহাসিক’ দেখতে গেছি। স্যার দেখি হলের বাইরে বসে টিকেট বিক্রি করছেন। আমি গর্বে বুক এক হাত ফুলিয়ে স্যার কে সালাম দিয়ে বললাম- স্যার আমি আপনার ছাত্র। বুয়েটের!

স্যার হাসলেন। শিশুর মত সরল হাসি। আমার হাতে টিকেট দিতে দিতে বললেন- যাও। নাটক দেখ!

এই নাটকে স্যারের মেয়ে হৃদি হক পাঁচি চরিত্রে অভিনয় করে। নাটক দেখে পাঁচি কে পাঁচি ই মনে হয়! মানিক বন্দোপাধ্যায়ের ‘প্রাগৈতিহাসিক’ যারা পড়েছেন তারা বুঝতে পেরেছেন পাঁচী চরিত্রে অভিনয় করার জন্য কতটা কল্পনা শক্তি দরকার। কতটা অনুভব শক্তি দরকার!

স্যারের কথা মাঝে মাঝেই খুব মনে হয়। আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে বুঝতে পারি বাংলাদেশের এবং বাংলা ভাষার শুদ্ধতম চরিত্রাভিনেতা’র একজন আমাদের প্রিয় ইনামুল হক স্যার।



মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪০

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভদ্রলোককে আমারও খুব ভাল লাগে।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:০২

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ভাল লাগার মতই মানুষ স্যার। একদম সহজ, সাধারণ!

২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১

সুমন কর বলেছেন: সুন্দর স্মৃতিচারণ। ++

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:০২

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন আপনাকে।

৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:২৭

তুষার কাব্য বলেছেন: অসম্ভব গুনি একজন অভিনেতা....

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৩

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: চরিত্র রুপায়নে স্যারের জুড়ি নেই।

৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৬

খেলাঘর বলেছেন:

শিক্ষক হিসেবে, দক্ষ ইনজিনিয়ার হিসেবে কতটুকু মনে আছে?

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৯

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: স্যার ইঞ্জিনিয়ার নন। উনি ছিলেন কেমিস্ট্রি ডিপার্টমেন্ট এর শিক্ষক।

৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫

আমিনুর রহমান বলেছেন:




আমার প্রিয় একজন অভিনেতার সম্পর্কে আপনার স্মৃতিচারন ভালো লাগলো। উনি ভালো অভিনেতার পরেও একজন ভালো নাট্য সংগঠকও। সাথে ভালো একজন শিক্ষক এবং ভালো মানুষ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:২০

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ জেসন ভাই।

৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

ইজাজআহমেদ বলেছেন: ভাল লাগার মত একজন মানুষই বটে। ধন্যবাদ লেখককে

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:২০

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও।

৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:১৮

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: আমার খুব প্রিয় একজন অভিনেতা।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:২১

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: হুম!

৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:২৪

বঙ্গমিত্র সিএইচটি বলেছেন: মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়
উপজাতিয়
অধ্যুসিত এলাকা ছিল
পার্বত্য
চট্টগ্রাম । সুতরাং পার্বত্য
চট্টগ্রাম হতে দেশের
স্বাধিনতা রক্ষার
আন্দোলনে উপজাতিদের
শক্ত
ভূমিকা থাকার কথা ছিল ।
কিন্তু
দেশদ্রোহী অধিকাংশ
উপজাতিরা তা করেনি ।
তখন
পার্বত্য চট্টগ্রামে তিন
সার্কেলে তিনজন
রাজা ছিলেন ।
রাজা মংপ্রু সাইন মহান
মুক্তিযুদ্ধে অংশ
নিয়ে আখাউড়া সেক্টরে মুক্তিযোদ্ধাদের
সহায়তা করেছিলেন ।
কিন্তু
দুঃখের বিষয়
রাঙ্গামাটির
চাকমা রাজা ত্রিদিব
রায়
এবং বান্দরবানের
বোমাংরাজা মংশুয়ে প্রু
চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধে অংশতো নেয়নি বরংচ
পাক বাহিনীদের
সহায়তা করেছিল ।
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ
রেসকোর্স
ময়দানে বঙ্গবন্ধু অসহযোগ
আন্দোলনের
ডাক দেন । তখন
থেকে দেশের
ছাত্রযুবকদের সামরিক
প্রশিক্ষন
দেয়া শুরু হয় ।
রাঙ্গামাটিতেও
ছাত্র যুবকদের rifle training
দেয়া শুরু
হয় ।
রাঙ্গামাটিতে ডেপুটি কমিশনার
তৌফিক ইমান
আন্দোলনের নেতৃত্ব
গ্রহন করেন । তার
সরকারি অফিসেই
তখন মুক্তিযোদ্ধাদের
মিটিং হতে থাকে ।
ত্রিদিব রায়
প্রথম দিকে কয়েকবার
মিটিংএ
যোগ দিলেও
পরে তিনি সম্পুর্ন
ঘুরে দাড়ান । অর্থাৎ
প্রথমদিকে তার
মিটিংএ যোগদানের
উদ্দেশ্য
ছিল
রাঙ্গামাটিতে মুক্তিযোদ্ধা কারা এবং তাদের
পরিকল্পনা কি তা জানা ।
পরিবর্তীতে ত্রিদিব রায়
উপজাতিয়
যুবকের
নিয়ে পাকবাহিনীদের
সহায়তা করার জন্য
সিভিল আর্মড
ফোর্সেস
অথবা রাজাকার
বাহিনীতে যোগ দেন ।
এরপর
ত্রিদিব রায় অসখ্য
মুক্তিযোদ্ধা ও
নিরীহ
মানুষকে হত্যা করে ।
পাকিস্তানী সৈন্যদের
রাঙ্গামাটি ও বান্দরবান
হতে সার্বিক
সহযোগীতা করেন
ত্রিদিব রায়
এবং বোমাংরাজা মংশুয়ে প্রু
চৌধুরী । তাদের বিশ্বাস
ছিল
বাংলাদেশ
কখনো স্বাধিন
হবেনা । তাই
পাকিস্তানিদের পক্ষ
নিয়ে পরবর্তীতে অতিরিক্ত
সুবিধা আদায় করা ।
সেই কথা পরে অন্য
সময়ে তুলে ধরবো ।
যাইহোক দেশ স্বাধিন
হবার পরে সরকার
রাজাকার বাহিনী,
সিভিল আর্মড
ফোর্সের সদস্য ও
পাকবাহিনীর
সহযোগীদের
খুঝতে পার্বত্য
চট্টগ্রামে পুলিশ ও
বিডিআর
বাহিনী নিয়োগ করে ।
কারন, এই
সকল
স্বাধিনতা বিরোধীরা অস্ত্রসহ
পাহাড়ের গভীর
অরণ্যে লুকিয়ে ছিল ।
অস্ত্রসহ কিছু
রাজাকারদের
ধরতে পারলেও
অধিকাংশ ধরা ছোয়ার
বাইরে থেকে যায় ।
ইতিমধ্যে সরকার
মাইকিং করে সকল
রাজাকারদের
ক্ষমা ঘোষনা এবং সবাইকে আত্বসমর্পনের
অনুরোধ জানায় ।
ফলে সামান্য কিছু
ব্যক্তি আত্বসমর্পন করলেও
রয়ে যায়
সসস্ত্র মূল রাজাকাররা ।
পরক্ষনে এই
সসস্ত্র
রাজাকাররা পূনরায়
নিজেদের সুসংগঠিত
করতে থাকে ।
তারা, পাহাড়ের
এবং সি,এ,এফ
বাহিনীতে জেলার
গ্রাম অঞ্চলের বহু
স্থানে আইন
শৃংঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব
নেন এবং অনেক সমাজ
বিরোধীদের
শায়েস্তা করেন ।
ফলে তারা সাধারন
মানুষের
কাছে শান্তি বাহিনী পরিচিত
লাভ করে ।
পরবর্তীতে মানবেন্দ্র
নারায়ন লারমা ও তার
ছোট ভাই
সন্তু
লারমা জনসংহতি সমিতি কমিটি করলে তারা জনসংহতি সমিতিতে যোগদান
করেন । সেই সাথে সসস্ত্র
রাজাকাররা জনসংহতি সমিতির
Armed Wing এর সদস্য হয় । তখন
সন্তু
লারমা এই বাহিনীর
প্রধান হন । শরদিন্দু শেখর
চাকমা তার লিখিত
"পার্বত্য চট্টগ্রামের একাল
সেকাল"
বইটিতে স্পষ্টভাবে তুলে ধরেছেন
যে জেএসএস সসস্ত্র
রাজাকার নির্ভরশীল
সংগঠন ।
তাই আজ আমাদের
যারা মুক্তিযুদ্ধের
চেতনার কথা বলছেন
তাদের এই সকল
রাজাকারদের
বিরুদ্ধে কথা বলা উচিত ।
কারন,
তারা আজও প্রকাশ্য
দেশের শত্রু
জাতির শত্রুই রয়ে গেছে ।
কিন্তু
দুঃখের বিষয় আমাদের
দেশে মুক্তিযুদ্ধের
চেতনাধারীদের
কাছে এই ইতিহাস
অজানা এবং এই
রাজাকাররাই
প্রশংসিত পাত্র ।

৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩২

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ++++++++++++++++

স্যারের কথা জেনে ভালো লাগলো ভ্রাতা ।

ভালো থাকবেন অনেক :)

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:২৩

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: আবারো অনেক ধন্যবাদ রায়হান আপনাকে।

১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৪১

আবু শাকিল বলেছেন: ভদ্রলোকের সাধারন কথাবার্তায় অনেক রসবোধ পাওয়া যায়।
গুনী মানুষ।

শ্রদ্ধা জানাই ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:২৮

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:০৯

কলমের কালি শেষ বলেছেন: গুনী এবং ভদ্রলোক দুটোই । চমৎকার স্মৃতিচারন । :)

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:২৮

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:২০

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: চমৎকার স্মৃতিচারণ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:২৯

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৩২

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: ইনামুল হক স্যার এর পুরো পরিবারই তো দক্ষ নাট্যব্যক্তিত্ব।


আরো ভাল ভাল নাটক আশা করছি তাদের কাছ থেকে।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: আমাদের নাটক পরিবার গুলো আমাদের বড় সম্পদ নিঃসন্দেহে।

১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:২৮

নাহিদ হাকিম বলেছেন: ভদ্রলোক কে দেখে মনে হয় শিশুসুলভ হাসেনই না তিনি এখনো শিশু রয়ে গেছেন। শিশুরা নিশ্পাপিই হয়।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: স্যার আসলেই শিশুর মত!

১৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার প্রিয় একজন অভিনেতার সম্পর্কে আপনার স্মৃতিচারন ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ লেখককে

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৮

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে লিটন ভাই।

১৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:৩৫

মোমেন মুন্না বলেছেন: আমার একজন পছন্দের অভিনেতা!

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:০২

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: সত্যিকারের চরিত্রাভিনয় অর্থাৎ সবাত্তিক অভিনয় কিন্তু সবাই পারে না। এটার জন্য একজন মানুষ কে বোঝা জরুরী। স্যার এটা পারেন।

১৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:১২

মামুন রশিদ বলেছেন: অয়োময় নাটকের পাঙ্খা টানক মতি'র অভিনয়ের কথা মনে আছে । পাশের ঘরে ছোট মীর্জার বিভিন্ন কথা শুনে মতি'র নির্বাক প্রতিক্রিয়া ছিল দেখার মত । ডঃ ইনামুল হক নিঃসন্দেহে একজন বড় মাপের অভিনেতা । নাগরিক নাট্যাঙ্গনের বেশ কয়েকটি নাটকে উনার অভিনয়শৌর্য দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল । শ্রদ্ধা জানাই প্রিয় অভিনেতাকে ।

১৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:০১

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: সত্যিকারের চরিত্রাভিনয় অর্থাৎ সবাত্তিক অভিনয় কিন্তু সবাই পারে না। এটার জন্য একজন মানুষ কে বোঝা জরুরী। স্যার এটা পারেন।

১৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩০

জনাব মাহাবুব বলেছেন: সুন্দর স্মৃতিচারন।

স্যারের একটা ছবি দিলে পোষ্টটা আরো চিত্তাকর্ষক হতো। :D :D

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৬

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: হুম। ছবি কেমনে দেয় সেটাই ত জানি না!

২০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:২৫

অহন_৮০ বলেছেন: গুনী মানুষ

২১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৪৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনার স্মৃতিচারন ভাল লাগল :)

২২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৬:৩৪

মিতক্ষরা বলেছেন: মানিক বন্দোপাধ্যায়ের ‘প্রাগৈতিহাসিক’ পড়ে আমার খুব বাজে লেগেছিল। অমন গল্প আমি আর পড়তে চাইনা। একদল শিশুকে পেশাদার ভিক্ষুক বানানোর জন্য পংগু করে বড় করা। কি জঘন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.