নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইকেল চালানো স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। ইহা ক্ষুধা উদ্রেক করে!

হঠাৎ ধুমকেতু

আমি মহিউদ্দিন খালেদ। পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। পড়তে ভালোবাসি। নিজের একটা চিন্তা জগত আছে। সেখানে চারপাশের অনেক কিছু নিয়ে অনেক নিঃশব্দ আলোচনা হয়! সেই আলোচনা গুলোর সাথে বৃহত্তর জগতের সংযোগ ঘটাতে ইচ্ছে করে!

হঠাৎ ধুমকেতু › বিস্তারিত পোস্টঃ

শোণিত ধারা- বিজয় দিবস উপলক্ষে লিখা গল্প

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৯

মরা ধান খেতের উপর দাঁড়িয়ে আছে জাবের। জাবেরের পা খালি। ডিসেম্বরের শীতের শিশির পায়ের তলায় ঠাণ্ডার জ্বালা ধরাচ্ছে। ঠাণ্ডা কে গরম দিয়ে কাটাকাটি করার জন্য জাবের লুঙ্গির প্যাঁচ থেকে একটা আকিজ বিড়ি আর ম্যাচ বের করল। ম্যাচ আর বিড়ি দুটাই ডাম্প হয়ে যাবে বলে পলিথিন দিয়ে মুড়ে রাখা হয়েছে। নির্জন গভীর রাতে চারদিক এমন ই সুনসান যে পলিথিন এর মৃদু খর খর শব্দ ও অনেক জোরে শোনা যাচ্ছে। সিগারেট ধরিয়ে আকাশের দিকে তাকাল জাবের। আকাশে বিশাল গোল থালার মত চাঁদ উঠেছে। পুরা আকাশ থেকে শুধু চাঁদের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ হল জাবেরের।

চাঁদ টা কে কোন ভাবেই রুপালি থালা বলা যায় না। এমন একটা হলুদ আভা চাঁদ কে আচ্ছন্ন করে রেখেছে যেন চাঁদ টার জন্ডিস হয়েছে। হলুদ আভার মাঝে মাঝে শুকনো কালশিটে রক্তের দাগের মত দাগ। জাবেরের মনে হল এমন বীভৎস চাঁদ পৃথিবীতে কেউ কখনো দেখেনি। ওর হাত সম্ভবত কেঁপে গিয়েছিল। হাতে ধরা আকিজ বিড়ি টা হঠাৎ হাত থেকে পড়ে গেল। সাথে সাথে একটা জানোয়ারের আতঙ্কিত আর্তনাদ শোনা গেল। আর্তনাদ টা কেমন বীভৎস, পাশবিক। জাবের কিছু বুঝে উঠার আগেই জানোয়ার টা জাবেরের পায়ে কামড় বসিয়ে দিল। আতঙ্কিত জাবের আরেক পা দিয়ে সজোরে জানোয়ার টার গায়ে লাথি বসিয়ে দিল। লাথি খেয়ে জানোয়ার টা পা থেকে ছিটকে যাবার সময় জাবের স্পষ্ট বুঝতে পারল জানোয়ার টা তার পা থেকে বড় এক টুকরা মাংস খুবলে নিয়েছে। নিজের রক্তের উপর পা পিছলে পড়ে যেতে যেতে ছুটন্ত জানোয়ার টার অট্টহাসি শুনল জাবের। হায়েনা! এত কাছাকাছি থাকে!!

বিড়ির বান্ডিল থেকে সব গুলো বিড়ি বের করে সবগুলো বিড়ির তামাক ক্ষতের উপর দিয়ে পরনের লুঙ্গির আধখানা ছিঁড়ে নিয়ে ক্ষতস্থান বেশ করে বেঁধে দিল জাবের।তারপর বেশ কবার খেতের আল এবং জানোয়ারের বিষ্ঠার উপর উষ্ঠা খেয়ে পড়ে সে শেষ পর্যন্ত কিভাবে যে বাড়ি পৌঁছাল সেটার বর্ননা দেয়া দুঃসাধ্য। পাড়ার কাল কুকুর টা সময়মত জাবেরের পক্ষে ঘেউ ঘেউ না করলে হায়েনা যে দ্বিতীয়বার আক্রমণ করে জাবেরের গলায় কামড় দিত না সেটা বলা যায় না। জাবের যখন মাটিতে পড়ে গিয়েছিল তখন কাল কুকুর জাবেরের চারপাশে ঘুরে ঘুরে ঘেউ ঘেউ করেছিল এবং বৃত্তের বাইরে হায়েনার হিংস্র হাসি শোনা গিয়েছিল।

প্রায় ধসে পড়া দোতলা কাঠের বাড়ির সিঁড়ি দিয়ে জাবের যখন গুঙিয়ে গুঙিয়ে উপরে উঠছিল তখন কেউ সজাগ হয়নি। সম্ভবত সবাই কুকুরের গোঙ্গানি ভেবেছিল। কাজেই জাবের দোতলার এক কোনার জীর্ন কামরা টা পর্যন্ত পৌছাতে পেরেছিল এবং চল্লিশ ওয়াটের বাল্ব জ্বালিয়ে তার পায়ের ক্ষত টা নিজের চোখে দেখে হায়েনার পাশাপাশি নিজের ভাগ্য কেও অভিশাপ দিতে পেরেছিল।

ব্যথায় উন্মাদপ্রায় জাবেরের পায়ের ক্ষত থেকে অনবরত রক্ত ক্ষরণ হচ্ছিল এবং জাবের স্পষ্ট বুঝতে পারতেছিল রক্ত ক্ষরণ বন্ধ করতে না পারলে সে রাত পোহাবার আগেই মারা যাবে।

জীর্ন কামরা টার এক কোনার দড়ির খাট, জমাট বাঁধা ময়লা কাপড়ের স্তূপ, মুখ বাধা উৎকট বস্তাগুলোর দিকে তাকিয়ে জাবেরের কোনক্রমেই মনে হচ্ছিল না এগুলোর কোন কিছু তার পায়ের রক্ত ক্ষরণ বন্ধ করার কাজে লাগতে পারে। চরম অসহায় মুহুর্তে তার মায়ের কথাই মনে হচ্ছিল- মায়ের কাছে নিশ্চয় কিছু না কিছু থাকবে!

মা! মায়ের কথা মনে হতে সেই অবস্থাতেও বুকের ভেতর একটা মোচড় অনুভব করে জাবের। কি কষ্ট মায়ের!! জাবের মায়ের কাছে গিয়ে বসলে মা কেমন যেন তটস্থ হয়ে মাথার ঘোমটা টেনে দেয়! সবুজ শাড়ী কাপড়ের আঁচল রোগা কাঁপা কাঁপা হাতে সারা শরীরের উপর টেনে দেয়।তখন একবার মায়ের মুখের দিকে তাকায় জাবের। মায়ের গভীর বিষাদ মাখা মুখে কোন অভিযোগ নেই। শুধু বিস্ময়! শুধু একটা নীরব হাসি!! মায়ের এই নীরব হাসিটাই জাবেরের বুক কে ফালা ফালা করে দেয়। তার মনে হয়- নর্দমার যে কীট সে তার চেয়েও অধম। সবুজ শাড়ি কাপড়ে ঢাকা মায়ের লাল ব্লাউজ। লাল ব্লাউজের ভেতর অসীম স্নেহ ভারানত মায়ের স্তন। পঁয়ত্রিশ বছর বয়সী যুবক জাবেরের প্রতিটি দেহকোষে আজো বর্তমান এই স্তন্যদুগ্ধের পুষ্টি। এই কথা মনে হতে সারা শরীর থর থর করে কাঁপতে থাকে তার। মায়ের জীর্ন হাতের বাঁধা উপেক্ষা করে মায়ের বুকের নিচ থেকে সবুজ শাড়ি কাপড় টা সরিয়ে দেয়। তারপর পাথরে খোদাই করা চোখ নিয়ে তাকিয়ে থাকে দগদগে ক্ষত টার দিকে!

বুকের ঠিক নিচে গভীর একটা দগদগে ক্ষত। এমন ভাবে ছুরি মারা হয়েছিল দেখে মনে হয় অনেকগুলো হিংস্র পিশাচ দাঁত দিয়ে খুবলে নিয়েছে মায়ের শরীরের মাংস। রক্তের একটা কালশিটে দাগ ক্ষতটাকে এমন ভাবে লেপ্টে আছে যে স্পষ্ট বোঝা যায় ছুরি চালানোর নারকীয় মুহুর্তে কোন পিশাচ মায়ের বুকে উঠে মায়ের রক্ত পান করার চেষ্টা করেছিল-ঠিক কাউন্ট ড্রাকুলার মত! ক্ষতটার দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে মায়ের বুকের উপর চেপে বসা রক্তপায়ী নারকীয় পিশাচ কে যেন স্পষ্ট দেখতে পায় জাবের। নিজেকে উন্মাদ হওয়া থেকে বাঁচাতে কাপুরুষে পরিণত হয় জাবের।তারপর মায়ের পায়ের উপর লুটিয়ে পড়ে। তারপর হাউ হাউ করে কাঁদতে থাকে।

মায়ের ঘর টা একেবারে আরেক কোনায়। মাঝখানে দুটো বড় ঘর নিয়ে জাবেরের আরো দুই ভাই নাসের আর শাকের থাকে। আরেক ভাই কুন্তল ভিটের উপর মুল বাড়ি থেকে আলাদা একটা ঘর বানিয়ে একা একা থাকে। কুন্তল কারো সাথেই কথা টথা বলে না। ব্যাটারি দেয়া মুর্তির মত সারাদিন নিজের ঘরে নিজের মনে বিড় বিড় করে গালাগালি করে।

মা কে একেবারে কোনার অসুবিধাজনক ঘরে থাকতে দেবার বদমাশি টা করেছে শাকের। এই ঘরের উঁচু চৌকাঠ দিয়ে উঠতে গিয়ে মা দুবার দড়াম করে আছাড় খেয়ে পড়েছে। দুবার ই মায়ের কপাল ফেটে রক্ত বের হয়েছে। শাকের বলে- মায়ের গা থেকে পচা পচা একটা গন্ধ না কি আসে! বাইরের মানুষ যারা ঘরে খাবার কাপড় চোপড় ওষুধ পাতি দেয় তাদের কাছে ঘরের সৌন্দর্য্য দেখাতে চাইলে পচা মা কে সামনের সুবিধাজনক ঘরে রাখা চলে না। পেছনের বাথরুম ছাড়া স্যাঁতস্যাঁতে পচা দুর্গন্ধ ঘরে রাখতে হয়। এসব কথা বলে শাকের এমন একটা হাসি দেয় যেন কেবলমাত্র শাকের আছে দেখেই আজকে ভিটের উপর ঘর খানা টিকে আছে!

নাসেরের কাজ কর্ম আরো উদ্ভট। কুন্তল কে বাদ দিয়ে বাকী তিন ভাইয়ের তিন ঘরের মধ্যে যে ঘর টা মায়ের ঘরের তুলনামূলক কাছে সে সেই ঘরে থাকে। আর সবাইকে বলে বেড়ায়-সে যেহেতু মায়ের সবচেয়ে কাছে থাকে কাজেই মা কে সেই সবচেয়ে বেশি ভালবাসে এবং মা কে ভালোবাসা যে কি জিনিষ সেটা সে ছাড়া আর কেউ বোঝে না! অথচ জাবের জানে, এই কুলাঙ্গার নাসের কমিশন খাবার লোভে মায়ের জন্য পাঠানো ভেজাল ওষুধ ঘরে ঢোকায়। হারামি টা মায়ের শরীরে ফুটিয়ে দেয় ভেজাল ইনজেকশনের সুঁচ। এর ফলে মায়ের শরীরের দগদগে ক্ষত কখনো শুকায় না।

কুন্তল মনে হয় মানসিক ভাবে চূড়ান্ত রকম অসুস্থ। সে মায়ের কাছে কখনো আসে না। সে মুল বাড়ি থেকে আলাদা ঘরে ব্যাটারি দেয়া পুতুলের মত সারাদিন চক্কর খায় আর জানালার শিকে মাথা ঠুকে। মুখে বিড় বিড় করে সবার উদ্যেশ্যে সে শুধু একটা কথাই বলে-...অতএব তুই ও হায়েনা!!
এই মুহুর্তে মায়ের ঘরে যাবে বলেই মন স্থির করে জাবের। রাত পোহাবার আগেই সে মারা যাবে সন্দেহ নাই। শেষ কিছুক্ষণ মায়ের পায়ে লুটিয়ে থাকলে মৃত্যুকষ্ট টা কিছুটা ভুলে থাকা যাবে। পেটের সন্তান হয়ে মায়ের জন্য কিছু করতে ত পারেই নি। আজীবন কাপুরুষের মত চেয়ে চেয়ে দেখেছে আহত মায়ের দিনের পর দিন মর্মাহত হওয়া। মরার সময় টা মায়ের পায়ের কাছে থেকে নিজের মন কে কিছুটা সান্ত্বনা দিতে চায় জাবের।

সিঁড়ি তে ঠক ঠক পায়ের আওয়াজ শোনা যাচ্ছে। ঠক ঠক আওয়াজ টা কেমন অশুভ। মনে হচ্ছে বাড়ির একেবারে ভিত্তি ভূমি থেকে ভূমিকম্প শুরু হয়েছে। পুরো বাড়িটা থেকে থেকে কেঁপে উঠছে থর থর করে। বাড়ির কাঠের খুঁটির ভেতর থেকে একটা মর্মভেদী আর্তনাদ থেকে থেকে কানে আসছে। রক্ত ক্ষরণের কথা সাময়িক ভাবে ভুলে যায় জাবের। কান খাড়া করে ঘরের ভেতর যেখানে ছিল সেখানেই দাঁড়িয়ে যায় জাবের। ঠক ঠক পায়ের আওয়াজ তোলা তিনটা ছায়া মুর্তি শাকেরের ঘরের দিকে যাচ্ছে, বেড়ার ফাঁক দিয়ে স্পষ্ট দেখতে পায় জাবের! তিন জনের একজনের গায়ে শাল জড়ানো। তিন জনের চোখেই ঠাণ্ডা খুনে দৃষ্টি। শাকের যেন আগে থেকেই জানত ওরা আসবে! চুপি চুপি বেড়াল পায়ে ঘর থেকে বের হয়ে ওদের মুখোমুখি হয় শাকের। শাল জড়ানো লোকটাই পৈশাচিক একটা হাসি দিয়ে কথা শুরু করে-

তিতাল্লিশ বছর আগে তগো মায়ের বুকে ছুরি বসাইছিলাম অর মায়রে বাপ। খানকি অবশ্য মরে নাই!! ছুরিটা এখনো আছে! দেখপার চাস??

শালের নিচ থেকে মায়ের থিতিয়ে যাওয়া রক্ত মাখা ছুরিটা ঝিক করে বের করে পিশাচ!

জাবের এবার উন্মাদ হয়ে যায়।লাফ দিয়ে চৌকাঠ পেরোতে গিয়ে দড়াম করে উষ্টা খেয়ে পড়ে যায়। ফিনকি দিয়ে ছুটা রক্তের পুকুরে ডুবে যেতে যেতে ঝাপসা ঝাপসা কথা গুলো শুনতে পায় জাবের-

পিশাচ বলছে- এটা ত আমগো ও বাড়ি! আমগোই আসলে! ছুরি নিয়া বাড়িত আরামে থাকপার চাই!

শাকের নাসের কে বলছে- তুই এত বলদ কে লা? আমার বিরাট পকেটের ভাঁজে ভাঁজে আমি ওদের লুকায় রাখব। তুই মাঝে মাঝে নাদান দুই একটার গলা টিপবি আর বলবি তুই ই কেবল মায়রে ভালবাইসা উল্টায় ফেলতেছস। এসব বইলা তুই মায়ের সব ভেজাল খাবার, ওষুধ, পানি জায়েজ কইরা লইবি। তর কমিশন ঠিক রাখবি।আমি তরে সাপোট দিব! বেবসা সহজ জিনিষ না মদন। ভেতরে ‘মিলমিশ’ দিয়া রাখতে হয়!

শাকের আর নাসের কে গ্লাস ঠুকাঠুকি করতে শুনে জাবের। সম্ভবত মদের গ্লাস!

কুন্তলের কোন আওয়াজ নাই। পরদিন সবাইকে হায়েনা বলে গালাগালি করার শক্তি সঞ্চয় করার জন্য সে সম্ভবত ঘুমাচ্ছে।

ভোর হয়েছে। সূর্য নিতান্তই জড়বস্তু। সূর্যের কাছে মানবিক লজ্জা শরম আশা করা নিতান্ত মূর্খামি। কাজেই ভোরের সূর্য পৃথিবীর এক প্রান্তের বা কেন্দ্রের( গোলকের উপরের সব বিন্দুকেই কেন্দ্র বলা যায়) একটি বাড়িতে সোনালী আলো ফেলে। বাড়ির দোতালার কাঠের মেঝেতে রক্তের পুকুরে ডোবা জাবেরের লাশ। স্যুট টাই পরে ‘মায়ের কাল্পনিক হাসি মুখের ছবি’ একটা করে হাতে নিয়ে নিজ নিজ ঘর থেকে বের হচ্ছে শাকের আর নাসের। কত গুলো পিশাচ বদনা হাতে ঘুরাফেরা করছে বাড়ির এমাথা থেকে ওমাথা। যত্রতত্র পায়খানা করে ঘর নোংরা করছে ওরা। কেউ পায়খানা পরিষ্কার করতে গেলেই ছুরি দেখায়!ছুরি শানায়!!

মায়ের ঘরের দরজাটা ঈষৎ ফাঁক করা। মাথায় সবুজ শাড়ি কাপড়ের ঘোমটা টানা।মায়ের একেকটা নিঃশ্বাস যেন এক হাজার বছরের সমান। লাল টুকটুকে ব্লাউজের নিচে সন্তানের জন্য স্নেহ ভারানত মায়ের স্তন। শত ভেজালের অত্যাচারেও সন্তানের জন্য বিশুদ্ধ দুধ উৎপাদন করেই চলেছে।

সারা বাড়ি থর থর করে কাঁপছে। পিশাচ রা সার্ভে করছে মায়ের বুকের আনাচে কানাচে। রক্তমাখা ছুরিটা কোন জায়গায় আরেকবার আমূল বিঁধিয়ে দেয়া যায়।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৩

কলমের কালি শেষ বলেছেন: অসাধারন লেখা । +++++

বিজয়ের উষ্ণ শুভেচ্ছা......

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৯

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ কলমের কালি শেষ ভাই। লেখাটা কখনো না কখনো তার প্রাপ্য মর্যাদা পাবে। এটাই খুব বেশি করে মনে হচ্ছে এই মুহুর্তে।

২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৭

মামুন রশিদ বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে ।


বিজয়ের শুভেচ্ছা ।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৫

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই।

৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৪

পার্থ তালুকদার বলেছেন: লেখাটাতে করুন আর্তনাদের ছায়া লুকিয়ে আছে ।

অনেক ভাললাগা।

৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: শক্তিশালী প্রতীকের সমন্বয়ে হৃদয়গ্রাহী লেখা।

৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪১

আরজু পনি বলেছেন:

অনেক ভালো লাগা রইল ।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.