নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইকেল চালানো স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। ইহা ক্ষুধা উদ্রেক করে!

হঠাৎ ধুমকেতু

আমি মহিউদ্দিন খালেদ। পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। পড়তে ভালোবাসি। নিজের একটা চিন্তা জগত আছে। সেখানে চারপাশের অনেক কিছু নিয়ে অনেক নিঃশব্দ আলোচনা হয়! সেই আলোচনা গুলোর সাথে বৃহত্তর জগতের সংযোগ ঘটাতে ইচ্ছে করে!

হঠাৎ ধুমকেতু › বিস্তারিত পোস্টঃ

এই বইমেলায় আমার স্বপ্ন

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১০

বই কি একটা মাল? আলু, বেগুন,কম্বল, স্যান্ডেল, কম্পিউটার, বেলাবিস্কুট, ভীমবার, হ্যাঙ্গা্‌র, দেওয়াল ঘড়ি, টেবিল ফ্যা্‌ন, আটার বস্তা, আবুল বিড়ি যেরকম মাল বই ও কি সেরকম ই একটা মাল?



চলমান প্রক্রিয়া চিন্তা করলে ব্যাপার টা কিন্তু তাই। খদ্দেরের চাহিদা বিবেচনায় আনতে হবে। খদ্দের এর চাহিদা বুঝে যদি মাল তৈরি করা যায় তাহলে ব্যবসা ভাল হবে। দুটা পয়সাপাতি কামানো যাবে। দুটা পয়সা হলে লোকে সফল বলবে। বলবে- শালা একটা মাল!!



সবই ঠিক আছে। কিন্তু বই এর ক্ষেত্রে পাঠক হিসেবে এতে আমার আপত্তি আছে। কোন বই পড়তে গিয়ে যখনি মনে হয় লেখকের মধ্যে পাঠক তুষ্ট করার ছাগ্লামি আছে তখন আমি সেই বই আর পড়িনা। কারন লেখক যখন পাঠক তুষ্ট করার জন্য লেখে তখন সেই লেখা থেকে লেখকের রিয়েলাইজেশন হারিয়ে যায়। সেই লেখায় রস থাকেনা, থাকে অর্বাচীন কাতুকুতু। সেই লেখার প্রেম, ছ্যাঁক, সুখ, দুঃখ সবকিছু হয় জীবনের সাথে সম্পর্কহীন।সেসব লেখায় চরিত্রের বদলে কিছু পোশাকি ম্যানিকিন থাকে যাদের কেউ প্রেমের পোশাক, কেউ ছ্যাঁকের পোশাক,কেউ সুখের পোশাক বা কেউ দুঃখের পোশাক পরে থাকে। এভাবে পাঠকের মন জয় করতে গিয়ে লেখক তার লেখার ক্ষমতার চূড়ান্ত অপব্যবহার করেন।



বইমেলা আসলে যেসব নতুন বইয়ের বিজ্ঞাপন দেখি তা দেখেই বোঝা যায় বই গুলো বেশির ভাগ ই অন্তঃসার শূন্য। মার্কেট বুঝে লেখকরা একটা পেম(!) কাহিনী, একটা সায়েন্স ফিকশন, একটা রম্য রচনা, একটা কিশোর উপন্যাস, একটা আদি ভৌতিক উপন্যাস, একটা সাইকো উপন্যাস ইত্যাদি লিখে থাকেন। জীবনের গল্প কেউ লিখেন না। কারন খুব সহজ। জীবনের গল্প লেখার জন্য যে পর্যবেক্ষন ক্ষমতা দরকার সেটা কারোর ই নাই। এসব বইয়ের ভেতরে গিয়ে যদি কেউ অনুসন্ধান করেন তাহলে দেখবেন সেখানে মৌলিক কোন গল্পের প্লট নাই। লেখকের পড়া জনপ্রিয় লেখকদের গল্পগুলোর প্লটের ছায়া অতি দূর্বল রূপে একেবারেই পর্যবেক্ষণ ক্ষমতাহীন কলম দিয়ে বের হয়ে এসেছে। মনোহারী প্রচ্ছদ, ঝকঝকে ছাপা, ফ্ল্যাপে লেখকের নতুন জামাই এর মত লাজুক চেহারার নিচে সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত সবই ঠিক আছে। নাক দিয়ে শুঁকলে বইটার চমৎকার একটা গন্ধও নাকে আসবে। কিন্তু বাসায় এসে বালিশে হেলান দিয়ে বইটা যখন পড়তে শুরু করবেন তখুনি সমস্যা! হয় লেখক আপনাকে মুগ্ধ করার চেষ্টা করছেন অথবা হাসাতে চেষ্টা করছেন অথবা কাঁদাতে চেষ্টা করছেন অথবা ভাবাতে চেষ্টা করছেন। কিন্তু আপনি না পারছেন মুগ্ধ হতে, না পারছেন হাসতে, না পারছেন কাঁদতে, না পারছেন ভাবতে। কারন কি? খুব সহজ। লেখার সময় লেখক নিজেই মুগ্ধ হন নাই, নিজেই হাসেন নাই, নিজেই কাঁদেন নাই, নিজেই ভাবেন নাই। তিনি শুধু এই ‘মৌলিক অনুভূতি মশলা’ গুলো দিয়ে একটা বিক্রয়যোগ্য মাল উৎপাদন করতে চেয়েছেন!



সবচেয়ে ভয়ঙ্কর হচ্ছে পাঠকের সাময়িক হিপোক্রিট প্রতিক্রিয়া। একটা লেখা পড়ে আসলে হয়ত কিছুই ভাল লাগে নাই। আরেকজনের কাছে হয়ত ওটা নিয়ে হাসাহাসি করেছেন। আর এদিকে লেখককে পিঠে হাত বুলিয়ে বলছেন- রবীন্দ্রনাথের পিঠ টা কি মসৃণ! লেখক আবার নিজের হাতে পাঠকের সরিয়ে নেয়া হাত নিজের পিঠে আরেকটু বুলিয়ে দিতে দিতে বলছে- বলেন কি! কোথায় রবীন্দ্রনাথ, কোথায় আমি!



আমার মনে খুব স্বপ্ন জাগে এই বইমেলায় একজন নতুন লেখকের একটা বই হাতে নিয়ে ভীড়ের মধ্যে স্থাণুর মত দাঁড়িয়ে যাব! বই পড়তে পড়তে মনে হবে-যাচ্ছি, আমি একটা জীবনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি!



এই বইমেলায় কি পাব সেরকম কোন নতুন লেখক??



মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩২

হামিদ আহসান বলেছেন: ভালই বলেছেন। তবে নতুনদেরও ভাল বই কিন্তু আসছে

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৪

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: পড়ে আপনি নিজে মুগ্ধ হয়েছেন এরকম একটা নতুন লেখকের লেখা বই এর নাম বলেন।

২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:২৫

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: নবীন লেখকদের নিয়ে এতো নিরাশ হলে চবে কী করে। একটা দুইটা কিংবা তিনটা অথবা তারও বেশী কিছু বই পড়ে নবীনদের সম্বন্ধে আপনার এই ধরণের ঢালাও মুল্যয়ান নবীন লেখকদের নিরুৎসাহিত করবে। যারা আজ প্রতিষ্ঠিত লেখক কিংবা বলতে পারেন গুণী লেখক, তারা সকলেই এক সময় কিন্তু নবীন ছিলেন। কথাটা ভুলে গেলে চলবে না। হুমায়ূন আহমেদ প্রথম লিখেছেন 'শঙ্খনীল কারাগার' কিন্তু প্রকাশিত প্রথম বই 'নন্দিত নরকে'। প্রথম প্রকাশিত বইয়ের জন্যই উনি বাংলা একাডেমী পুরস্কার পেয়েছেন। এই তথ্য নিশ্চয়ই আপনার অজানা নয়।
তবে এটা স্বীকার করি অনেক নবীন লেখক টাকার জোড়ে বই ছাপিয়ে লেখক বনে যাচ্ছেন কিন্তু লেখার মান টাকার জোড়েও বাড়াতে ব্যর্থ হচ্ছেন। তারপরও বলবো সবাইকে এক পাল্লায় মাপা ঠিক হবে না। নূতন লেখকদের মধ্য থেকেই একদিন গুণী লেখক বের হয়ে আসবে এবং তারা তখন প্রবীণ হয়ে যাবেন। সোজা কথা নূতনরাই একদিন প্রবীণ হবেন।
জীবনমুখী লেখা বলতে আপনি যা বুঝাচ্ছেন, তাতে জীবনের ছককে আপনি গণ্ডীবদ্ধ করে দিয়েছেন। কিন্তু জীবনের গণ্ডী কিন্তু বিশাল। এখানে সুখ দুঃখ হাসি কান্নার সাথে রম্য, ডিটেকটিভ, ভৌতিক ইত্যাদি সবই চলে আসে।
নবীনদের সম্বন্ধে আত্মতৃপ্তির ব্যাপারে যা বলেছেন সেটা অনেকের মধ্যে বিদ্যমান। এটাও সবার ক্ষেত্রে না হলেও অনেকের ক্ষেত্রে ঠিক আছে।
নবীনদের বই বেশী বেশী পড়া উচিৎ এবং প্রয়োজনে আলোচনা সমালোচনা করা উচিৎ এবং সেখান থেকে নবীনদের তাদের ভুলত্রুটিগুলো শোধরে নেয়া উচিৎ।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: লেখাটার উদ্যেশ্য কোন নবীন লেখক কে খাটো করা নয়। পাঠক হিসেবে আমি যে শুন্যতা টা অনুভব করছি সেটা প্রকাশ করেছি এবং কারন টা ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছি। একটু রুঢ় ভাষা ব্যবহার করেছি এবং সচেতন ভাবেই করেছি। রুঢ় ভাষা ব্যবহার করলে সেটা খানিকটা রুঢ় জবাব হয়ে ফিরে আসতে পারে আমি জানি। জেনেই লিখেছি।
লেখায় আমি যে বাস্তবতা টা বর্ননা করেছি সেটার বাইরে কিছু নেই সেটা নয়। কিন্তু আমি কালিমালিপ্ত চাঁদের উপর এক ফোঁটা রুপার তিলক বসিয়ে আমার বক্তব্যটাকে খাটো করতে চাই নি। আমি চেয়েছি এই লেখা যারা পড়বেন তারা যেন বাস্তবতা টা অনুভব করেন।

৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৪

তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: ভালোই বলেছেন। লেখার সিংহভাগের সাথে একমত। তবে ''জীবনের গল্প লেখার জন্য যে পর্যবেক্ষন ক্ষমতা দরকার সেটা কারোর ই নাই।'' এই কথাটা মেনে নিতে পারলাম না।
এবারের মেলায় জাগৃতি প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত আমার লেখা ''ঘাতক'' উপন্যাসটি পড়ার আমন্ত্রণ রইলো। আমার বিশ্বাস উপন্যাসটা পড়ে আপনি মুগ্ধ হতে বাধ্য। চাইলেও মুগ্ধ না হয়ে থাকতে পারবেন না :) উপন্যাসের ভেতর একটা গল্প আছে, গল্পের ভেতর রস, রহস্য, সমাজচিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। (আত্মপ্রশংসা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন)

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০১

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার বইয়ের রেফারেন্স এর জন্য। খুব ভাল লাগল আপনি অকপটে বলেছেন দেখে। আপনার লেখাও ভাল হবে বলে মনে হচ্ছে।

৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৬

আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: কিছুটা একমত হলেও আপনার স্বল্পবাসনার জন্য চিন্তার জন্য রয়েছে যথেষ্ট উদ্বেগ। আর অড ভাষা ব্যবহারে অাছে তীব্র আপত্তি। আপনার চরম হতাশার প্রতি সহানুভূতিওে জানাচ্ছি। সব লেখক ব্যবসায়ী একথা আক্ষরিক ঠিকও হলেও মন্দের ভালোও অনেকে আছেন। নিশ্চয় অস্বীকার করবেন না যে রাত যত গভীর হয়, প্রভাত তত নিকটেআসে। খারাপের পরে সৃজনশীলতা সন্নিকটে। জানি না আপনার ভালো লাগবে কিনা? দুই একটা বইয়ের কথা বলছি, ইচ্ছা হলে একটু আওড়িয়ে দেখতে পারেন......বঙ্গবীর এক্সপ্রেস, গুডবাই ছাত্র সংসদ।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: লেখাটার উদ্যেশ্য কোন নবীন লেখক কে খাটো করা নয়। পাঠক হিসেবে আমি যে শুন্যতা টা অনুভব করছি সেটা প্রকাশ করেছি এবং কারন টা ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছি। একটু রুঢ় ভাষা ব্যবহার করেছি এবং সচেতন ভাবেই করেছি। রুঢ় ভাষা ব্যবহার করলে সেটা খানিকটা রুঢ় জবাব হয়ে ফিরে আসতে পারে আমি জানি। জেনেই লিখেছি।
লেখায় আমি যে বাস্তবতা টা বর্ননা করেছি সেটার বাইরে কিছু নেই সেটা নয়। কিন্তু আমি কালিমালিপ্ত চাঁদের উপর এক ফোঁটা রুপার তিলক বসিয়ে আমার বক্তব্যটাকে খাটো করতে চাই নি। আমি চেয়েছি এই লেখা যারা পড়বেন তারা যেন বাস্তবতা টা অনুভব করেন।

৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার বলেছেন কিন্তু অামাদের অাশাবাদী হতে হবে।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০১

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: আশাবাদী হবার প্রেক্ষাপট ও তৈরি করতে হবে!

৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৬

আরজু পনি বলেছেন:

পাঠকের জন্যে নয় বরং লেখক নিজের মতো করেই লিখবেন। এটাই হওয়া উচিত...তারপর পাঠক বিবেচনা করবে তা কেমন হলো ।

তবে নতুনদের অনেকেই কিন্তু বেশ ভালো লিখছেন। নতুন হওয়ার কারণেই তারা খুব প্রচারিত নয় । প্রকাশকরা্ও নতুনদের লেখা প্রকাশ করতে ভরসা পাননা । আর এক শ্রেণির প্রকাশকরা মুরগা লেখক তৈরী করছেন ফলে পয়সা আর যেন তেন লেখা হলেই বাজারে চলে আসলে অনেক অখাদ্য...

সামনের বইমেলায় আসা বই নিয়ে আপনার পাঠপ্রতিক্রিয়া জানতে অপেক্ষায় রইলাম ।

ভাবনা শেয়ারে অনেক ধন্যবাদ জানাই ।।

৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: একটা ক্রান্তিকাল চলছে এখন। সংশয়ী সময়। ফেসবুকের প্রচারণায় ফালতু বইও হয় বেস্টসেলার। আর অন্যদিকে জীবনকে চেখে দেখা সৃজনশীল লেখকেরা থেকে যায় আমাদের অবহেলায়। তবুও আশা করি। আসুক কেউ একজন না, দলে দলে আসসুক।

৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪১

তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: যথার্থ বলেছেন। গত মেলায় বই গুলি পড়ার পর আমার ও একই প্রতিক্রিয়া :(

৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১২

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আপনার উপলব্ধিটা আমারও হয়। এখানে শুধুমাত্র নতুন লেখক না, অনেক প্রতিষ্টিত লেখকও নিজেকে বাজারী লেখক হিসেবে উপস্থাপন করতে দ্বিধা বোধ করেন না। আমি এমন অনেক ডাক্তারকে দেখেছি যে তার পেশাকে শুধুমাত্র ব্যাবসা হিসেবে ঘোষনা করেন, এবং আমি জানি এমন অনেক লেখক আছেন যারা প্রতিষ্টিত হয়ে যাবার পরে নিজের লেখালেখিটাকে ব্যবসা হিসেবেই দেখেন।

১০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৩

ডি মুন বলেছেন:
লেখক যখন পাঠক তুষ্ট করার জন্য লেখে তখন সেই লেখা থেকে লেখকের রিয়েলাইজেশন হারিয়ে যায়।

ঠিক বলেছেন। নতুন ভালো লেখক পাওয়া সত্যিই ভাগ্যের ব্যাপার। তবুও আশাবাদী হতে ক্ষতি নেই।

শুভেচ্ছা রইলো


১১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:১৩

কলমের কালি শেষ বলেছেন: অনেক চমৎকার কথা বলেছেন ।

১২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩

ফয়সল সাইফ বলেছেন: মার্কেট বুঝে লেখকরা একটা পেম(!) কাহিনী, একটা সায়েন্স ফিকশন, একটা রম্য রচনা, একটা কিশোর উপন্যাস, একটা আদি ভৌতিক উপন্যাস, একটা সাইকো উপন্যাস ইত্যাদি লিখে থাকেন। জীবনের গল্প কেউ লিখেন না। কারন খুব সহজ। জীবনের গল্প লেখার জন্য যে পর্যবেক্ষন ক্ষমতা দরকার সেটা কারোর ই নাই


দারুণ বলেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.