নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইকেল চালানো স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। ইহা ক্ষুধা উদ্রেক করে!

হঠাৎ ধুমকেতু

আমি মহিউদ্দিন খালেদ। পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। পড়তে ভালোবাসি। নিজের একটা চিন্তা জগত আছে। সেখানে চারপাশের অনেক কিছু নিয়ে অনেক নিঃশব্দ আলোচনা হয়! সেই আলোচনা গুলোর সাথে বৃহত্তর জগতের সংযোগ ঘটাতে ইচ্ছে করে!

হঠাৎ ধুমকেতু › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন বোমা মারি

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৮

এনক ড্রেবার এবং স্ট্যানজারসন শেষ পর্যন্ত বাঁচতে পারেনি। বিশ বছর ধরে তাদের কে এক মহাদেশ থেকে আরেক মহাদেশে ধাওয়া করে বেড়িয়েছে তাদের জন্য মূর্তিমান আতঙ্ক জেফারসন হোপ এবং শেষ পর্যন্ত তাদের কে হত্যা করেছে।

জেফারসন হোপ পকেটে দুটা সাদা কৌটা রাখত। প্রত্যেকটা কৌটাতে দুটা করে বড়ি। দুটা বড়ি দেখতে একই রকম হলেও দুটা বড়ির একটা ছিল বিষাক্ত, আরেকটা নির্বিষ।

বিশ বছর অক্লান্ত ভাবে ধাওয়া করার পর এনক ড্রেবার কে যখন জেফারসন হোপ হাতের নাগালে পায় তখন একটা কৌটা তার সামনে খুলে দেয়।তারপর বলে-দুইটা বড়ির একটা তুই খাবি। একটা আমি খাব।দেখিস, বিষ বড়ি টা ঠিক তোর ভাগেই পড়বে। কারন, ঈশ্বরের বিচার কখনো ভুল হয় না।

দেখতে অবিকল একই রকম দুটা বড়ির একটা জেফারসন হোপ নিজে খায়। একটা এনক ড্রেবার কে খাওয়ায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই বিষ ক্রিয়ার সমস্ত লক্ষণ ফুটে উঠে এনক ড্রেবারের শরীরে এবং এনক ড্রেবার মারা যায়। স্ট্যানজারসন কে অবশ্য বিষ বড়ি খাওয়ানো সম্ভব হয় না। সে জেফারসন হোপ কে পাল্টা আক্রমণ করে বসায় তার পেটে ছুরি ঢুকিয়েই তাকে হত্যা করতে হয়।

কি অপরাধ ছিল এনক ড্রেবার আর স্ট্যানজারসনের?

তারা জেফারসন হোপের বাগদত্তা লুসি ফেরিয়ার এবং তার পালক বাবা কে হত্যা করেছিল। বাবার টা ছিল সরাসরি খুন। লুসি ফেরিয়ার কে জোর করে ধরে নিয়ে গিয়ে এক ক্ষমতাশালীর পুত্রের সপ্তম নাকি অষ্টম বৌ বানানো হয়েছিল। লুসি সেই অপমানের জীবন কে প্রত্যাখ্যান করেছিল এবং মৃত্যুকে শ্রেয়তর মনে করেছিল।

জেফারসন হোপের পৌরুষ ছিল। কাজেই সে জীবন থেকে পালিয়ে মিথ্যে কোন সুখী জীবনের পোশাক পরিধান করে বাকী জীবন কাটাতে চায়নি। বরং তার প্রিয়তমা এবং প্রিয়তমার আত্নমর্যাদাবোধ সম্পন্ন বাবার হত্যাকারীদের খুন করাটাকেই জীবনের লক্ষ্য হিসেবে নির্ধারণ করেছিল। লক্ষ্যপুরন করতে গিয়ে সে বিভিন্ন বাঁধার মুখোমুখি হয় এবং দৃঢ় প্রতিজ্ঞার সাথে সেই বাঁধা অতিক্রম করে। শেষ পর্যন্ত তার মনে এই বিশ্বাস টা প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়- মৃত্যুর ঠিক আগে আগে এনক ড্রেবার এবং স্ট্যানজারসন কে যদি বেঁচে যাবার পঞ্চাশ ভাগ সুযোগ ও দেয়া হয় তাহলেও তারা মৃত্যুকে এড়াতে পারবে না!

যারা শার্লক হোমস পড়েছেন তারা নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন আমি এতক্ষণ শার্লক হোমস সিরিজের ‘আ স্টাডি ইন স্কারলেট’ এর ঘটনা নিজের ভাষায় বর্ননা করছিলাম। শার্লক হোমস যারা পড়েছেন তারা লেখক হিসাবে স্যার আর্থার কোনান ডয়েল কোন মাপের সেটা নিশ্চয় অনুমান করতে পারেন। নির্মোহ যৌক্তিক বিশ্লেষণের সাথে নিখাদ মানবিক অনুভূতির অভুতপূর্ব যে মিশ্রণ উনার লেখায় পাওয়া যায় সেটা সাহিত্যে বিরল বলেই আমার ধারনা। তাঁর মত লেখক যখন মানুষের অন্তরের সৎ বিশ্বাসের শক্তি এবং সেটার প্রয়োগ নিজের গল্পে দেখান তখন সেটা নিয়ে ভাবতে হয়।

এই লেখার উদ্যেশ্য সাহিত্য বিশ্লেষণ নয়। একজন মহান লেখকের একটা ‘নিরব বার্তা’র সূত্র ধরে আমাদের দেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করব।

গন অভ্যুত্থানের মাধ্যমে স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের পতনের পর দেশে সরকার নির্বাচনের সুন্দর একটা প্রক্রিয়া চালু হল। নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন। নির্বাচন জিনিষ টা হাসি ঠাট্টা এবং প্রহসনের বিষয় থেকে রাতারাতি হয়ে দাঁড়াল একটা গন উৎসবের বিষয়ে। জনগণের হাতে কি বিশাল ক্ষমতা! সে চাইলেই একটা সরকার নির্বাচন করতে পারে।জনগণের স্বতঃ স্ফুর্ত অংশগ্রহণে পরপর চারটি নির্বাচন হল। দেশের দুটি বড় বড় রাজনৈতিক দল দুবার করে ক্ষমতায় আসল। বলা বাহুল্য পর পর দুবার কেউ নয়!

আমাদের দুর্ভাগ্য আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো খুব নির্মম ভাবে আদর্শহীন এবং ক্ষমতা প্রয়োগ করে নিজেদের,নিজেদের বংশবদ দের এবং নিজেদের সাগরেদ দের ধন সম্পদ বাড়ানোর চেয়ে মহৎ কোন উদ্যেশ্য দল হিসেবে এদের কারো আছে বা ছিল বলে সুস্থ মস্তিষ্কের কোন মানুষের কখনো মনে হয়নি। কাজেই জনকল্যাণ মূলক কাজ করে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় পরপর দুবার ক্ষমতায় আসার আত্নবিশ্বাস কেউ ই সঞ্চয় করতে পারেনি।বরং তারা ক্ষমতায় আসার পর সব সময় চিন্তা করেছে কিভাবে ক্ষমতা স্থায়ী ভাবে কুক্ষিগত করা যায়! সেই কুচিন্তার একটা সফল প্রয়োগ ঘটেছে গত বছর পাঁচ ই জানুয়ারি। দেশের যেসকল মানুষ এখনো ‘মূর্খতা অথবা জ্ঞানপাপের অশ্লীলতম স্তরে’ প্রবেশ করেনি তারা বিস্মিত হয়ে লক্ষ্য করেছে- গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ার বিশ বছরের ধারাবাহিকতা ভেঙ্গে নামমাত্র ভোটারের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত একটা প্রহসনের নির্বাচন এই একবিংশ শতাব্দীতে একটা স্বাধীন দেশের ক্যানভাসে এঁকে দিল মধ্যযুগীয় বর্বরতার আঁচড়!

এই একতরফা নির্বাচনের পক্ষে এধরনের যুক্তি কি কেউ দেবেন-যদি নিরপেক্ষ নির্বাচন দেয়া হত তাহলে আমাদের নির্বাচন সংস্কৃতির ধারাবাহিকতায় মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীপক্ষ ক্ষমতায় আসীন হত! অর্থাৎ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ তাদের কে ভোট দিত যারা দেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করেনা অথবা দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ তাদের কে দেশের স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি বলে মনে করে না।

যদি তাই হয় তাহলে সেটার সমাধান কি ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রহসনের নির্বাচন অনুষ্ঠান করে স্বাধীনতার পক্ষ শক্তি বলে স্বীকৃত দলের জোরপূর্বক ক্ষমতায় আসীন হওয়া?

দেশের যে ক্ষুদ্র সংখ্যক মানুষের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এখনো বিরাজমান( আমি দুঃখিত, নূন্যতম নৈতিকতা হীন মানুষ যতই জাতীয় পতাকা নিয়ে নাচানাচি করুক আর নিজেকে এবং চৌদ্দ গুষ্টিকে বিদেশে প্রতিষ্ঠিত করার ধান্ধা চালিয়ে যাবার ফাঁকে ফাঁকে বিনোদন হিসাবে নিরাপদ আলয়ে বসে বসে ফেসবুকে দেশপ্রেমের বক্তৃতা মারুক, তাদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আছে এটা আমি বিশ্বাস করি না)তারা যখন দেখে দেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি হিসেবে স্বীকৃত রাজনৈতিক দল টি নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসার আত্নবিশ্বাস সঞ্চয় করতে পারেনি তখন তাদের মনে কি এই প্রশ্নটা জাগেনা- কেন তারা এই আত্নবিশ্বাস সঞ্চয় করতে পারেনি?

এই আত্নবিশ্বাস সঞ্চয় করতে না পারার কারন হিসেবে আমি প্রত্যক্ষ ভাবে রাজনীতির সাথে যারা যুক্ত তাদের পাশাপাশি প্রত্যক্ষ ভাবে রাজনীতির সাথে যুক্ত নয় এমন মানুষ কেও দায়ী করব। আমরা দেশের বেশির ভাগ মানুষ মুখে যতই রাজনৈতিক বা আমলাতান্ত্রিক ভাবে ক্ষমতাশালী মানুষ দের গালি দেই না কেন সব সময় ঠিকই ধান্ধায় থাকি কোন না কোন উছিলায় কিভাবে এদের কারো অপক্ষমতার ছিটেফোঁটা উপভোগ করা যায় এবং একেবারে প্রথম সুযোগেই আমরা আমাদের ‘নূন্যতম মূল্যবোধের সতীত্ব’ বিসর্জন দিয়ে দিই। আমরা একজন রাজনৈতিক নেতাকে বা ক্ষমতাশালী আমলা কে হৃদয়ে আসীন রাখব কি রাখবনা সেটা ঠিক করি তার থেকে আমি কতটা অনৈতিক সুবিধা পেলাম সেটার উপর ভিত্তি করে! এখন এই ব্যাপারটাই যদি একজন রাজনীতিক বা আমলার মনে এমন একটা উপলব্ধি তৈরি করে যে ‘জনগণের হৃদয়ে থাকার উপায় হল তাকে অনৈতিক সুবিধা দেয়া’ তাহলে এটার জন্য তাকেই কি পুরোপুরি দোষারূপ করা উচিত? নাকি ‘জনগণ’ শব্দটার মধ্যে এমন কোন যাদু আছে যে তাকে সবসময় নির্দোষ ধরে নিতে হবে?

আমার ত মনে হয় আমরা দেশের সকল স্তরের জনগণ মানসিক ভাবে এমন একটা নীতিহীন স্তরে পৌঁছে গেছি যাতে করে এক পক্ষের সাথে আরেক পক্ষের( অথবা একজনের সাথে আরেকজনের!) সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার একমাত্র উপায় হল নিজের নিজের নৈতিকতা বিসর্জন দেয়া। পার্থক্য হচ্ছে একজন ক্ষমতাশালী রাজনীতিক যখন নৈতিকতা বিসর্জন দেয় তার ফল ভোগ করতে হয় সারা দেশ কে। একজন মুদি দোকানী যখন নৈতিকতা বিসর্জন দেয় তখন তার ফল হয়ত ভোগ করতে হয় তার সীমিত খরিদ্দার দের।

এখন একটি দেশের মুদি দোকানী থেকে শুরু করে ক্ষমতাশালী রাজনৈতিক নেতা পর্যন্ত আশি ভাগ মানুষ যদি নৈতিকতা বিসর্জন দেয় তাহলে সেই দেশ কতটা ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়ের সন্মুখীন হতে পারে সেটা অনুমান করার প্রয়োজন হয়না কারণ ফলাফল চোখের সামনেই দেখতে পাওয়া যায়।

একটা সমাজের সিংহ ভাগ লোক যখন নৈতিকতা বিসর্জন দেয় তখন সেখানে সৎ হবার, সৎ উপার্জনের, কথা দিয়ে কথা রাখার এবং সত্যিকারের দেশপ্রেমের কোন মেসেজ থাকেনা। বরং সেখানে এই মেসেজ টাই প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায় যে, যেমনে পার ক্ষমতা দখল কর। ক্ষমতা দখল করে ইচ্ছে মত দিন কে রাত কর। তারপর রাতের অন্ধকারে মাল কামাও। তারপর পরিস্তিতি বুঝে দেশপ্রেমিক অথবা ধার্মিক অথবা দুটাই সাজ!

সেই বিপর্যস্ত অমানবিক সমাজে পয়সার বিনিময়ে কেউ যদি নিরপরাধ মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করে তাহলে অবাক হবার কিছু কি আসলে আছে?

চলুন রাজনীতি ভুলে কিছু সময়ের জন্য আমরা সাধারণ মানুষ হই। সাধারণ মানুষ হয়ে নিজের ভেতরের দিকে তাকাই। তাকিয়ে দেখি জীবন সম্পর্কে কি অসামান্য ভুল ধারনা, কি অসামান্য কাপুরুষতা, কি নগ্ন লোভ, আরেকজনকে পদপিষ্ট করে এগিয়ে যাবার কি নগ্ন তাড়না আমাদের চেতনার উপর ঘৃণ্য প্রেতপুরী নির্মান করে আমাদের প্রত্যেক কে ‘বিভিন্ন বিকৃতি’র পশুতে পরিণত করেছে।

আসুন এখনো যতটুকু মানবিক চেতনা নিজের মধ্যে আছে সেটা দিয়ে নিজের চেতনায় তৈরি করি একটি করে শক্তিশালী বোমা! তারপর সেই বোমা মেরে উড়িয়ে দিই আমাদের চেতনার উপর বসে থেকে আমাদের কে বিভিন্ন বিকৃতির পশুতে পরিণত করা বীভৎস প্রেতপুরী কে।


(পাদটীকাঃ আমাদের জাতির ইতিহাস এবং বর্তমানে প্রোথিত একটি ভয়াবহ বিষ ফোঁড়া হচ্ছে স্বাধীনতাবিরোধীসঙ্ঘ। স্বাধীনতার পক্ষের লোকেরা নৈতিকতা এবং বিবেচনাবোধ বিসর্জন দেবার মাধ্যমে যতবেশি মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে অপমান করবে, স্বাধীনতা নামক অমূল্য দ্রব্য কে জীবিত রাখার অপরিহার্য্য দ্রবণ ‘গনতন্ত্রে’র চর্চা দেশে যতবেশি ব্যাহত হবে, এই দেশে স্বাধীনতাবিরোধীরা ততবেশি শক্তি সঞ্চয় করবে।)


মন্তব্য ৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫

আরজু পনি বলেছেন:

-----------------
দুঃখিত, অফটপিকে কথা বলতে এলাম ।

আপনার বই নিয়ে ভাবনার পোস্টটি আমার বইয়ের পোস্টে যুক্ত করে নিলাম ।

বই নিয়ে আরো লিখা আশা করবো ।

আর সেই পোস্টে আমার সহ কয়েকজনের মন্তব্যের জবাব দেখা যাচ্ছে না ... হয়তো সময় করে উঠতে পারেন নি।

শুভকামনা রইল ।।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ আরজুপনি। আপনার বইয়ের পোস্ট টার লিঙ্ক দেবেন প্লিজ! দুঃখিত, জবাব দিতে না পারার জন্য। ব্যস্ততা অবশ্য সীমাহীন! খুব আফসোস হয় মাঝে মাঝে ছাত্র জীবনের কিছু কিছু দার্শনিক বিকেল আর রাত যদি আবার ফিরে পেতাম!

আপনার বই টা কি নিয়ে? লিঙ্ক দেন!

২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৭

আরজু পনি বলেছেন:

হাহা

আমার বইয়ের পোস্ট মানে সহব্লগারদের বই নিয়ে আসছে বইমেলায় বইগুলো নিয়ে পোস্ট ।

http://www.somewhereinblog.net/blog/ANPony/30007658

ভালো থাকবেন ।।

৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬

আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: দাদাভাই, পোস্টে সহমত।।


জাফর ইকবাল স্যার একবার একটা লেখায় বলেছিলেন, নির্বাচনের মাধ্যমে যে বস্তুটি হস্তান্তরিত হবার রীতি আছে, সেটি আসলে দেশ পরিচালনার “দায়িত্ব”, “ক্ষমতা” নয়! বিষয়টা যে আসলে “ক্ষমতা” গ্রহণ নয়, “দায়িত্ব” গ্রহণ, এটাই আগে রাজনীতিকদের বুঝতে হবে।}}}

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৯

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ আফসানা যাহীন চৌধুরী। ক্ষমতাকে দায়িত্ব মনে করা অনেক উপরের লেভেলের ব্যাপার। এতটা প্রত্যাশা ও নাই। একেবারে বেসিক এভিল ইন্সটিঙ্কট এর উপরেই ত আমরা যেতে পারছি না। এটাই বিস্ময়কর।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.