নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইকেল চালানো স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। ইহা ক্ষুধা উদ্রেক করে!

হঠাৎ ধুমকেতু

আমি মহিউদ্দিন খালেদ। পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। পড়তে ভালোবাসি। নিজের একটা চিন্তা জগত আছে। সেখানে চারপাশের অনেক কিছু নিয়ে অনেক নিঃশব্দ আলোচনা হয়! সেই আলোচনা গুলোর সাথে বৃহত্তর জগতের সংযোগ ঘটাতে ইচ্ছে করে!

হঠাৎ ধুমকেতু › বিস্তারিত পোস্টঃ

আইনস্টাইন এবং একজন অসহায় অধ্যাপক কুতুব আলী

০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২


আইনস্টাইনের বিখ্যাত জেনারেল থিওরি অভ রিলেটিভিটি ১৯১৫ সালে প্রকাশিত হয়েছিল।আজকের ২০১৫ সাল অর্থাৎ জেনারেল থিওরি অভ রিলেটিভিটি প্রকাশের ১০০ বছর পূর্তিতে আইনস্টাইনের মনে হল পৃথিবীতে গিয়ে দেখে আসা দরকার জ্ঞান বিজ্ঞানের কি অবস্থা। স্পেস টাইম সম্পর্কে ১০০ বছরে মানুষের ধারনা কি পরিবর্তন হল সেটাও দেখা দরকার।

অমর্ত্যলোক হতে মর্ত্যলোকের কোন নির্দিষ্ট জায়গায় অবতরণ না করে স্থলভাগের যেকোন এক জায়গায় অবতরণ করবেন বলে তিনি মনস্থির করলেন। এর নাম র‌্যান্ডম সিলেকশন। পৃথিবীর যেকোন একটা জায়গায় সাধারণ মানুষের বিজ্ঞান চেতনা কতদূর আগাল পরীক্ষা করে দেখা!

রাত সোয়া আট টার দিকে আইনস্টাইন বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি কাঁচাবাজারে অবতরণ করলেন। অফিস ফেরতা অনেকে বাজার করতেছিল। আইনস্টাইনের দিকে কেউ তেমন বিশেষ দৃষ্টিপাত করল না। বরং আইনস্টাইন নিজেই বাজারের একটি নির্দিষ্ট স্থানে তরকারী বিক্রির একটি বিশেষ প্রক্রিয়ার উপর দৃষ্টিপাত করলেন।ঝাঁকার উপর রাখা সবুজ রঙের চিচিঙ্গা, ধুন্দুল, বেগুন, লাউ, কাকরোল এর উপরে যে একশ ওয়াটের বাল্ব ঝুলছে সেটাকে সবুজ রাংতা কাগজ দিয়ে মুড়ে দেয়া হয়েছে। ফলে তরকারী থেকে কেবল সবুজ আলো প্রতিফলিত হয়ে তরকারী কে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সবুজ দেখাচ্ছে। এই তরকারী কিনে নিয়ে বাসায় গিয়ে যখন দেখবে তখন ক্রেতার কাছে তরকারী কে স্বাভাবিকের চেয়ে কম সবুজ মনে হবে। কারণ, ক্রেতার মাথায় থাকবে সবুজ রাংতা কাগজে মোড়ানো বাল্বের আলোয় আলোকিত তরকারীর অধিক সবুজ রঙ! এক্ষেত্রে ক্রেতা কি করতে পারে? সে যদি নিজেকে বিভ্রমের মধ্যে রাখতে চায় তাহলে তার কিচেনের বাল্বও একটা রাংতা কাগজ দিয়ে মুড়িয়ে দেবে! আর যদি নিজেকে বিভ্রম থেকে মুক্ত করতে চায় তাহলে তরকারী কেনার আগে তরকারীর উপর ঝুলিয়ে দেয়া বাল্ব থেকে রাংতা কাগজ টা খুলে নেবে! আইন্সটাইন সিদ্ধান্ত নিলেন- এখানে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়েই পর্যবেক্ষণ করবেন ক্রেতাদের মধ্যে কতজন নিজেকে মানসিক বিভ্রমের ভেতর রাখতে চায় আর কতজন নিজেকে মানসিক বিভ্রম থেকে মুক্ত করতে চায়। একশ জনের মধ্যে দশ জন যদি নিজেকে বিভ্রমের মধ্যে রাখতে চায় তাহলে এই স্থানের মানুষের ‘মানসিক বিভ্রমাংক দশমিক এক’ বলা যাবে।

আইনস্টাইন যতক্ষনে একশ ক্রেতা গুনে শেষ করলেন ততক্ষণে বাজার খালি হয়ে এসেছে, সবুজ তরকারী সব বিক্রি করা শেষ হয়ে গেছে। একটা ঝাঁকায় কেবল দুতিন কেজি আলু পড়ে আছে এবং আইন্সটাইন তীব্র হতাশ হয়ে লক্ষ্য করেছেন এই এলাকার মানুষের মানসিক বিভ্রমাংক পুরোপুরি এক অর্থাৎ একশ পার্সেন্ট! যখন অমর্ত্যলোকে ফিরে যাবার কথা ভাবছেন তখন দেখলেন নাদুস নুদুস ভুঁড়িওয়ালা এক মধ্য বয়েসি লোক থলে হাতে বাজারে প্রবেশ করলেন। লোকটার চোখে মোটা কাঁচের চশমা, ভ্রু পাকা, থুতনিতে ছাঁটা ছাগুলে দাড়ি। ‘এই ভদ্রলোক নিশ্চয় জ্ঞানী হবে’ এই কথা ভেবে আইন্সটাইন তার সাথে কথা বলার জন্য এগিয়ে গেলেন। যা ভাবছিলেন তাই! ভদ্রলোক আইন্সটাইনের দিকে ‘আপনাকে কোথায় যেন দেখেছি’ ভঙ্গিতে তাকিয়ে আছেন! আইন্সটাইন সামনে এগিয়ে গিয়ে বললেন-

- হাই, আমি আইনস্টাইন!

- হায় হায়! এজন্যই ত কই চিনা চিনা লাগে! ফাঁস প্রশ্নপত্রে আপনার ছবি দেখেছি!! আমি মোঃ কুতুব আলী। পদার্থ বিজ্ঞানের অধ্যাপক। কোচিং সেন্টারে ক্লাস নিয়ে একটু আগে বাসায় ফিরেছি। বিবি ছাহেবা আবার আলু কিনতে বাজারে পাঠালেন! তা আলুর বেগ নিয়ে আপনার নাকি কি একটা সূত্র আছে?

- আলুর বেগ নয়, আলো্র বেগ। সূত্র নয়, অনুসিদ্ধান্ত!

- অই হইল।দেখি আপনার আলুর বেগের সুত্র বলেন!

- আপনি একজন পদার্থ বিজ্ঞানের অধ্যাপক। আপনি যদি আলোকে আলু বলেন! অনুসিদ্ধান্ত কে সূত্র বলেন!!


- এদেশে সরকার থেকে মূর্খতা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে!নিয়ম করে দেয়া হয়েছে সবকিছুর আগে আপনাকে মূর্খ হতে হবে। তারপর আপনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, প্রকৌশলী, ডাক্তার, সাংবাদিক, লেখক, প্রকাশক, পাঠক যা ইচ্ছা হতে পারবেন। আপনার সমস্ত ডিগ্রীর সাথে মূর্খতা গুননীয়ক হিসাবে না থাকলে এদেশে কুকুরের জীবন আপনার জীবনের চাইতে অনেক বেশি নিরাপদ!

অধ্যাপক কুতুব আলীর কথা শুনে আইনস্টাইন বেশ মজা পেলেন। কোটের পকেট থেকে কাগজ কলম বের করে কুতুব আলীর সামনে ধরলেন। তারপর বললেন-

- দেখি আপনার বক্তব্য টুকু এই কাগজে সমীকরণ আকারে লিখুন ত। লিখে ডেট দিয়ে দিন!

অধ্যাপক কুতুব আলী হাতের বাজারের থলে নামিয়ে রাখলেন। তারপর আইন্সটাইনের হাত থেকে কাগজ কলম নিয়ে লিখলেন-

বাংলাদেশের একজন নিরাপদ উচ্চ শিক্ষিত মানুষ = মূর্খXপিএইচডিXফেলোXস্পেশালিস্টXমাস্টার্সXব্যাচেলরX….

তারপর ডেট দিয়ে দিলেন।

আইনস্টাইন কাগজ কলম পকেটে পুরতে পুরতে বিস্মিত হয়ে কুতুব আলীর দিকে তাকিয়ে রইলেন। কি অসহায় লোকটা! সমাজের নৃসংসতার নিয়ম মেনে নিজেকে একজন কৌতুহলী মানুষ থেকে দিনে দিনে একটা মূঢ় পোকায় পরিনত করছে! ‘যখন তখন বাজারে গিয়ে এককেজি আলু কিনে আনার স্বাধীনতা’র বিনিময়ে লোকটা নিজেকে বুদ্ধিবৃত্তিক পরাধীনতার শৃংখলে চিরদিনের জন্য বন্দি করে ফেলেছে!!

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৬

পাঠক মানব বলেছেন: আপনার সমস্ত ডিগ্রীর সাথে মূর্খতা গুননীয়ক হিসাবে না থাকলে এদেশে কুকুরের জীবন আপনার জীবনের চাইতে অনেক বেশি নিরাপদ!
দারুন বলেছেন ।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৮

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
স্বাধীনতা পরাধীনতার দাড়িপাল্লায় বেঁচে থাকার ওজনই সবটাইতে বেশী। একজন নিরাপদ উচ্চ শিক্ষিত মানুষের সমীকরণ দেখে খুব লজ্জায় পড়ে গেলুম... অসহায়ত্বক লজ্জা।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: অসহায়ত্বক লজ্জা। সুন্দর বলেছেন!

৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০

মিলন মেলা বলেছেন: সমস্ত ডিগ্রীর
সাথে মূর্খতা গুননীয়ক হিসাবে না থাকলে
এদেশে কুকুরের জীবন আপনার জীবনের
চাইতে অনেক বেশি নিরাপদ!@ অসাধারন একটা কথা...

০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১০

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

কিরমানী লিটন বলেছেন: "সমস্ত ডিগ্রীর
সাথে মূর্খতা গুননীয়ক হিসাবে না থাকলে
এদেশে কুকুরের জীবন আপনার জীবনের
চাইতে অনেক বেশি নিরাপদ!" -অসাধারণ,অনেক গভীরের ...

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: লেখাটা ভাল ছিলো। সবাই এভাবে ভাবলে সমস্যার পরিমান অনেকাংশে কমে যেত।

শুভকামনা-অনেক... !!!

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪০

বিকারগ্রস্থ আগন্তুক বলেছেন: ভাল লিখেছেন। শুভকামনা রইল।

আমাদের সমাজ এখনো এমন কটুক্তির সঠিক প্রতিউত্তর দিতে শেখেনি। এর কারন আপনার মত করেই বলতে হয় - "যখন তখন বাজারে গিয়ে এককেজি আলু কিনে আনার স্বাধীনতা’র বিনিময়ে লোকটা নিজেকে বুদ্ধিবৃত্তিক পরাধীনতার শৃংখলে চিরদিনের জন্য বন্দি করে ফেলেছে!!" পরাধীনতা এখানে অবাধে বিচরন করে যখন স্বাধীনতা আমার আপনার মনের গহীনে নিঃশব্দে ডুকরে কাদে।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৭

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: পুরাই আইনস্টানীয় ফিল!!!

আইনস্টাইন থাকলে আজকে আপনার লেখাকে খুবই পছন্দ করতেন।

আপনার সমস্ত ডিগ্রীর সাথে মূর্খতা গুননীয়ক হিসাবে না থাকলে এদেশে কুকুরের জীবন আপনার জীবনের চাইতে অনেক বেশি নিরাপদ!
চমৎকার কথা বলেছেন। ভাল লাগলো।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪০

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৬

রহস্যময় ডিটেকটিভ ঈশান বলেছেন: আসলেই এদেশে শিক্ষিত হয়েও আপনাকে মুর্খ হতে হবে।চারিদিকে মুর্খতার বীজ বপন করতে হবে।তবেই আপনি নিরাপদ।আর বেশি পন্ডিতী দেখাইলে বাসা থেকে বাজারে আলু কিনতেও যাইতে পারবেন না।মাঝপথেই ভবলিলা সাঙ্গ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪০

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৭

সুজন চন্দ্র পাল বলেছেন: আপনি একজন পদার্থ বিজ্ঞানের অধ্যাপক। আপনি যদি আলোকে আলু বলেন! অনুসিদ্ধান্ত কে সূত্র বলেন!!
যথার্থ বলেছেন । যথার্থ জাতি আমরা। অতিশিক্ষিত জাতি আমরা। এতো বেশি শিক্ষিত যে গায়ে সামান্য ধুলা লাগলেও সমাজ নিন্দার ভয় লাগে ।

শিক্ষিত হইয়া আমরা ধুলাকে ময়লা ভাবিতে শিখিয়াছি , পায়ের তলার মাটি ভাবতে পারিনি। তাই অতি সাস্থ্য সচেতন হয়ে ধুলা থেকে নিরাপদ দুরুত্ব বজায় রাখিতে মুখে মাস্ক ব্যবহার শিখিয়াছি। সবসময় শুধু নিজেকে গুছাইতে শিখিয়াছি । নিজেকে কেচোর মতো ঠাণ্ডা গর্তে নিরাপদ রাখতে শিখিয়াছি ।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৩

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: হুম। কথা সত্য।

৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: মূর্খতা সংক্রামক। আইনস্টাইনকে তাড়াতাড়ি ফিরায়া নেন এই সময় থেকে!

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৪

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: হা হা হা। বাবা আইন্সটাইন, তাড়াতাড়ি আকাশ মাপ!

১০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪

রফিকুল হক ভারতীয় বলেছেন: পড়ে আমার চোখ ফেটে জল এসেছিলো। বিজ্ঞান মনস্ক মানুষ এ দেশেও নিরাপদ নয়। তাই দাভোলকার দের মত মানুষ এদেশেও প্রাতঃভ্রমণের সময় খুন হতে হয়।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৬

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: বিজ্ঞানী হত্যা করা খুবই সম্ভব। কিন্তু বিজ্ঞানী নয়। ধন্যবাদ আপনাকে।

১১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আইন গাইন ভাই ফিরা জাওনের আগে কোপা শামসুদের খপ্পরে পড়ছিল হেইটা লিখলেন না ? :P

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৭

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: হেইটা উহ্য রাখলেও সবাই বুঝতে পারবে হয়ত!!

১২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১০

শান্তির দেবদূত বলেছেন: ভালো লিখেছেন, জায়গা মতোই আঘাত করেছেন। কিন্তু জাতির ঘুম ভাঙ্গবে তো?

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৮

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: কোটি টাকার প্রশ্ন!

১৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২১

আহমেদ জী এস বলেছেন: হঠাৎ ধুমকেতু ,



অতি চমৎকার স্যাটায়ার । দৃশ্যপটের ব্যাখ্যা অতুলনীয় ।
যখন তখন বাজারে গিয়ে এককেজি আলু কিনে আনার স্বাধীনতা’র বিনিময়ে লোকটা নিজেকে বুদ্ধিবৃত্তিক পরাধীনতার শৃংখলে চিরদিনের জন্য বন্দি করে ফেলেছে!!
তেমনি এইরকম ব্লগ পোষ্ট পড়ার বিনিময়ে আমরাও জেগে ওঠা ছেড়ে দিয়েছি , শুধু পড়তে হয় তাই পড়ছি ...

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩০

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। তবে আমাদের এই ইন্টারেকশন অর্থহীন নয় কোন ভাবেই।

১৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৫

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সত্যিই সমাজের নৃসংসতার নিয়ম মেনে একজন কৌতুহলী মানুষ আলু কিনে আনার স্বাধীনতা’র বিনিময়ে নিজেকে বুদ্ধিবৃত্তিক পরাধীনতার শৃংখলে চিরদিনের জন্য বন্দি করে ফেলেছে! আর সেজন্যই তো সমস্ত ডিগ্রীর সাথে মূর্খতা গুননীয়ক হিসাবে মেনে নিয়েছে। ধন্যবাদ।





ভালো থাকবেন নিরন্তর।

১৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৬

পাজল্‌ড ডক বলেছেন: চমৎকার একটা লেখা!
মূর্খতার জয় চলছে, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায়।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৬

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ পাজলড ডক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.