নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইকেল চালানো স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। ইহা ক্ষুধা উদ্রেক করে!

হঠাৎ ধুমকেতু

আমি মহিউদ্দিন খালেদ। পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। পড়তে ভালোবাসি। নিজের একটা চিন্তা জগত আছে। সেখানে চারপাশের অনেক কিছু নিয়ে অনেক নিঃশব্দ আলোচনা হয়! সেই আলোচনা গুলোর সাথে বৃহত্তর জগতের সংযোগ ঘটাতে ইচ্ছে করে!

হঠাৎ ধুমকেতু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বৌ শ্বাশুড়ি’র দ্বন্ধ- নিরসনের উপায় কি?

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৩

ফেসবুকে সম্প্রতি একটা জরিপ দেখলাম। ‘কার রান্না বেশি মজা? বউ না মা?’ বলা বাহুল্য পোষ্টে অসংখ্য লাইক এবং নিচে অজস্র কমেন্ট- মায়ের রান্না বেশি মজা। জরিপটার মূল উদ্যেশ্য অবশ্যই ‘কার রান্না বেশি মজা’ এটা যাচাই করা নয়। মূল উদ্যেশ্য পৃথিবীর তাবৎ পুরুষ কূল কে মনে করিয়ে দেয়া- মা বৌ এর চেয়ে বেশি আপন! আধুনিক বাংলার বেশিরভাগ ঘরেই বৌ শাশুড়ির মধ্যে ‘বাইরে থেকে মেকি লোক দেখানো ভাল, ভেতরে ভেতরে হিংসা’র সম্পর্ক বিদ্যমান। আবহমান কাল ধরে চলে আসা বৌ এবং শাশুড়ির এই দ্বন্ধের কারণ অনুসন্ধান করা যাক।

পঞ্চাশ বছর আগেই অর্থনৈতিকভাবে নারীরা পুরোপুরি নির্ভরশীল ছিল পুরুষের উপর। মানুষের বাসায় কামলা খেটে অথবা দিন মজুরি করে পুরুষের অর্ধেক রেটে নারী টাকা উপার্জন করলেও সেই টাকার কর্তৃত্ব তার নিজের উপর না থেকে তার প্রভু( কখনো স্বামী, কখনো বাবা, কখনো ভাই এমন কি কখনো সন্তান!)র উপর থাকত। কাজেই নারীর মনে এই ধারনা বদ্ধমূল ছিল যে সারাটা জীবন তাকে কোন না কোন পুরুষের উপর নির্ভর করে বেঁচে থাকতে হবে। কোন পুরুষের উপর প্রতিষ্ঠিত অধিকার হারানো মানেই তার অস্ত্বিত্ব বিলীন হওয়া। জন্মের পর নারী প্রথম নির্ভরশীল থাকে বাবার উপর। তারপর স্বামীর উপর। তারপর অবধারিত ভাবে ছেলের উপর। বাবার উপর যখন নির্ভরশীল থাকে তখন সে থাকে রাজকন্যা এবং খেলার মাঠে তার কোন প্রতিদ্বন্দ্বী আবির্ভূত হয়না। স্বামীর উপর যখন নির্ভরশীল হয় তখন খেলার মাঠে শক্ত প্রতিদ্বন্ধী রূপে আবির্ভূত হয় শাশুড়ি। শাশুড়ির অভিজ্ঞতা বেশি থাকায় প্রথম দিকে অসম প্রতিদ্বন্দ্বিতা হলেও বৌ খুব দ্রুত ই শাশুড়ি কে কিভাবে সাইজ করতে হয় সেটা রপ্ত করে ফেলে এবং সংসারে সেয়ানে সেয়ানে কোলাকুলি শুরু হয়। এই সেয়ানে সেয়ানে কোলাকুলি’র ফুটবল মাঠে বৌ শাশুড়ি দূজন ই ছেলে নামক ‘ফুটবল’ কে নিজের দখলে নিয়ে প্রতিপক্ষের পোষ্টে গোল দিতে চায় এবং শান্তি রক্ষার জন্য ছেলে কে একই সাথে নিরীহ ফুটবল এবং রেফারি’র ভুমিকায় অবতীর্ণ হতে হয়! মা গোল করলে বৌ এর পক্ষে বাঁশি বাজাতে হয়। বৌ গোল করলে মায়ের পক্ষে বাঁশি বাজাতে হয়! এভাবে চুড়ান্ত একটা ভঙ্গুর অবস্থাকে অতি সাবধানে গ্লাস ভর্তি পানির মত কাঁপা কাঁপা হাতে ধরে রেখে চলে বাঙ্গালীর সংসার যাত্রা।

বৌ শাশুড়ির এই দ্বান্দ্বিকতাপূর্ণ অবস্থানের জন্য আমরা নারীর স্বভাব কে দায়ী করি এবং জ্ঞানীর মত বলি- কই? জামাতা এবং শ্বশুরের মধ্যে এমন রেষারেষি ত কখনো দেখা যায়না!

জামাতা শ্বশুরের মধ্যে এমন রেষারেষি দেখতে চান? তাহলে সিস্টেম টাকে উল্টে দিন। দুটো পরিবার ‘ক’ আর ‘খ’ তৈরি করুন। দুই পরিবারেই মা টাকা উপার্জন করে। বাবা রান্না বান্না করে, ঘর ঝাঁট দেয়। দুটো পরিবারেই মেয়ে বড় হলে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠানো হল। ছেলেকে ভাল করে রান্না বান্না এবং উঠান ঝাঁট দেয়া শেখানো হল যাতে তার ভাল বিয়ে হয়! এর পর ‘ক’ পরিবারের মেয়ের জামাই করে ‘খ’ পরিবারের ছেলেকে আনা হল। ছেলেপক্ষ থেকে মেয়েকে খাট, সোফা, ড্রেসিং টেবিল, টিভি, ফ্রিজ, দেয়া হল এবং মেয়েপক্ষ থেকে ছেলেকে দশ ভরি সোনা এবং দশলাখ এক টাকা কাবিন দেয়া হল। বাসর রাতে বেনারসী পাঞ্জাবি পরা লজ্জারাঙ্গা স্বামীকে স্ত্রী বলল- খবরদার! আর যাই কর আমার বাপের মুখের উপর কথা বলবা না। মা টাকা উপার্জন করেছে তাতে কি! বাপ আমাদের রান্না করে খাইয়েছে, উঠান ঝাঁট দিয়ে আমাদের পরিষ্কার উঠানে খেলতে দিয়েছে। আমাদের পায়খানা পরিষ্কার করেছে। কাজেই তোমার অন্যতম কাজ হল আমার বাপের মন যূগিয়ে চলা।

সকাল বেলা শ্বশুরের বানানো নাস্তাপানি খেয়ে( জামাতা হেল্পার) শ্বাশুড়ি এবং এবং বৌ গট গট করে চলে গেল অফিসে। শ্বশুর এবং জামাতা রইল ঘরে।
এই রকম পরিস্থিতি তৈরি করা গেলে দেখা যেত জামাতা এবং শ্বশুরের মধ্যে ঠিক একই রেষারেষি তৈরি হয়েছে যেটা বৌ এবং শাশুড়ির মধ্যে আবহমানকাল ধরে বিদ্যমান।

বর্তমানে সেইসব পরিবারই এই চিরকালীন সমস্যা থেকে বের হয়ে আসতেছে যেসব পরিবারে নারী স্বাধীন উপার্জনশীল এবং নারীর মর্যাদা পুরুষের নিচে নয়। এখনো এরকম পরিবারের সংখ্যা যথেষ্ট কম যেখানে বৌ এবং শাশুড়ি দূজনের ই স্বাধীন উপার্জন আছে। সেটা যখন হবে তখন এই সমস্যা এমনিতেই দূর হয়ে যাবে।

কাজেই এই সমস্যা দূর করতে হবে সমাজে নারী এবং পুরুষ উভয়ের সম উপার্জন নিশ্চিত করার মাধ্যমে সম মর্যাদা নিশ্চিত করে। একজন ভাল হবার উপর যেন আরেকজনের বেঁচে থাকা নির্ভর না করে। একজনের মহৎ হবার উপর যেন আরেকজনের চিকিৎসা নির্ভর না করে। সবাই নিজেই যেন নিজের ভাল থাকার জন্য যথেষ্ট হয়- সেই লক্ষ্য নিয়ে সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় নিয়ম কানুন গুলো তৈরি করতে হবে।

কোন সমাজে সক্ষম একজন মানুষের ভাল থাকা যখন তার নিজের যোগ্যতার উপর নির্ভর না করে আরেকজনের মহৎ হবার উপর নির্ভর করে তখন বুঝতে হবে সেই সমাজের নির্মান নকশায় বড়সড় ত্রুটি আছে এবং সেই সমাজে বৌ-শাশুড়ি দ্বন্ধ টাইপ নিম্নমানের দ্বন্ধগুলো সব সময় ই বিদ্যমান থাকবে। ছেলে, মা, বৌ কাউকে মহৎ হবার উপদেশ দিয়ে এই সমস্যার সমাধান করা যাবেনা। বরং এমন সমাজ গড়তে হবে যেখানে নারী পুরুষ দূজনেই নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী উপার্জন করতে পারে।


মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বউ কারো মা নয়?

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৩

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: আসল পরিচয় মানুষ। লৈঙ্গিক পরিচয় নারী। সন্তানের কাছে মা। স্বামীর কাছে স্ত্রী। বন্ধুর কাছে বন্ধু।

২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: বৌ শ্বাশুড়ি’র দ্বন্ধ- নিরসনের উপায় হচ্ছে দুজনকেই ছাড় দিয়ে চলতে হবে। এছাড়া আর কোন উপায় নেই।

৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৬

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: এগুলো আপাত সমাধান। একটা বাড়ির পড়ে যাওয়া রোধ করতে ঠেস দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা টাইপ। সঠিক সমাধান অর্থাৎ সম অর্থনৈতিক অবস্থান নিশ্চিত করার মাধ্যমে সম মর্যাদা নিশ্চিত করা হল স্থায়ী সমাধান। বাড়ির ভিত্তি ভুমি মজবুত এবং ভুমিকম্প সহনীয় করে দেয়া।

৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনি যদি বিবাহিত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার বউ আর মায়ের সম্পর্ক কেমন?

আমরা চার বোন। কই আজ পর্যন্ত কারো বই শাশুড়ি দ্বন্দ্ব হয়নি। এত সময় নেই কারো।

এসব পারিবারিক শিক্ষার অভাব যাদের , তাদের মধ্যেই বেশি দেখা যায়।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১১

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: যেসব পরিবারে পারিবারিক শিক্ষার অভাব নেই সেসব পরিবার এই ব্যাপারে কি শিক্ষা দেয়?

৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৭

আহা রুবন বলেছেন: বৌকে যদি ত্রিশ বছর পরের দৃশ্যগুলো [যখন সে শাশুড়ি] দেখানো যেতো তবে বৌ-শাশুড়ি হতো গলাগলি।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০২

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ভুল হিসাব। শুধু বৌ কে দায়ী করার এটিচুড।

৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: বউ শাশুড়ি দ্বন্দ্ব বিচ্ছিরি জিনিষ। সংসারের পুরুষ পড়ে ঝামেলায়। সইতে না পারে, কইতে না পারে।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৩

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: আসলেই বিশ্রী/ নেই এতে মিশ্রি!

৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হে হে| উপভোগ্য লেখা|
দ্বন্দ কে দ্বন্দ্ব করলে তবেই শান্তি| তবে এখন পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে| কিছুদিন পর ঝগড়া করারও সময় পাবে না!

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৪

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: হুম! তখন অতীত স্মৃতিচারন করে মাঝে মাঝে ঝগড়ানুষ্ঠান হবে :) :)

৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৩

সাকিব ইফতেখার বলেছেন: লিঙ বৈষম্য কে উষকানি মুলক লেখা বলে মনে হচছে!

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫১

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: মনে হবার কারন?

৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৭

মিতক্ষরা বলেছেন: "কাজেই এই সমস্যা দূর করতে হবে সমাজে নারী এবং পুরুষ উভয়ের সম উপার্জন নিশ্চিত করার মাধ্যমে সম মর্যাদা নিশ্চিত করে।"

ঐটা আবার নূতন করে সমস্যা তৈরী করতে পারে।

একজন পুরুষের জীবনে প্রথম নারী হলেন তার মা। তাই তার অবস্থান কখনও টলে না। সেজন্য বৌকে অনেকটা ছাড় দিতে হয় স্বাভাবিক ভাবেই। তবে শ্বশুর বাড়ী যদি একজন বৌ এর জন্য জেলখানা হয় তবে সে সংসারে দ্বন্দ্ব সংকট প্রকট হবেই। স্ত্রীর যৌক্তিক স্বাধীনতা হরন নিন্দনীয়।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৬

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: স্ত্রীর অযৌক্তিক স্বাধীনতার মধ্যে কোন কোন গুলো পড়বে?

১০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:০২

আবু শাকিল বলেছেন: মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্ধ নিরসনের উপায় নাই ।বৌ শ্বাশুড়ি’র দ্বন্ধ মনস্তাত্ত্বিক ।চাওয়া -পাওয়া নিয়ে ।
যুগে যুগে চলে আসছে ! ছিল , আছে , আর থাকবেও !
টু বি কণ্টিনিউ...

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০০

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: আমার মনে হয় আমরা এটা যুগ যুগ ধরে দেখে আসছি এবং শুনে আসছি বলেই এটার ব্যতিক্রম আমরা কল্পনা করতে পারিনা। 'নারী=পুরুষ=মানুষ' সূত্রের উপর সমাজের নীতিমালা প্রতিষ্ঠিত করা গেলে এই সিকনেস গুলো থাকবে বলে আমার মনে হয়না।

১১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৯

ইছামতির তী্রে বলেছেন: বিয়ে না করা! B-) ;) :(

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৬

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ভাল বুদ্ধি!

১২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৫

টোকাই রাজা বলেছেন: নারীর শৈশবে তার বাবার, বিয়ের পর স্বামীর, বৃদ্ধকালে তার পুত্রের আশ্রয়ে থাকতে হয়।
বড় আজিব।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৬

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: বড় ই আজিব!

১৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৩

বিদ্যুৎ বলেছেন: বৌ আর মা দুটি এমন পৃথক সত্তা যা কোন কালেও এই দুই সত্তার সাথে তুলনা করা উচিৎ না। যখনই তুলনা চলে আসে তখনই শুরু হয় দন্ধ। যারা এই সম্পর্ক কে একেবারে পৃথক ভাবে দেখতে পারে তাঁদের পরিবারে অশান্তি নেই।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৯

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ভাল বলেছেন।

১৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৩

ধমনী বলেছেন: আপনার দেয়া সমাধান কার্যকর হবে বলে মনে হয় না।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৪

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: সমাধান প্রয়োগ না করলে আপনা আপনি ত কার্যকর হবেনা।

১৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: হু, সংসারে শান্তি মানে সমাজে প্রগতি। তাই বউ-শ্বাশুড়ি দ্বন্দ্বের একটা আশু সুরাহা হওয়া দরকার!

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৮

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: এক কথায় আশুরাহা বলা যায়!

১৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মা ও বউ দুইজনেকে আলাদা মানুষ হিসেবে দেখা উচিত। সবাই সবার অধিকার ও দ্বায়িত্ব নিয়ে সচেতন থাকলে ও নিজ নিজ সীমা মেনে চললেই সংঘাত এড়ানো সম্ভব।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৭

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.