নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পড়ি এবং লেখি

সৃষ্টিশীল আলিম

ক্ষুদে সাহিত্যিক, সৃষ্টির নেশায় উন্মুখ

সৃষ্টিশীল আলিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিমূর্ত ক্যানভাস (সমকালীন গল্প)

০১ লা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৬


ছবি সংগ্রহ : ইন্টারনেট


বলো তো-আমরা স্কুলে যাই।
- আঁরা ইসমুলে যাই।
সৈকত মুচকি হেসে বলে-আবার বলা তো!
- আঁরা ইসমুলে যাই।

কথাটি বলেই পারুল-সৈকত স্যারের দিকে তাকায়। এভাবে যতবারই তাকে শুদ্ধ করে পড়তে বলা হয় ততবারই সে ওই একই উচ্চারণ করে। এভাবে কয়েকবার উচ্চারণ করলে সৈকত হাসতে হাসতে বলে-বুড়া দাঁত। তোমারে দিয়া কুচ্চু অইত নায়! এই রসিকতাতেই বেঁকে বসলো পারুল। মাত্র আট বছর বয়স! কিন্তু কী রাগ!

সৈকত গৃহশিক্ষক। আগামীকাল এ বাড়িতে তার ছয়মাস পূর্ণ হবে। সন্ধ্যা থেকে রাত দশটা অবধি পারুলদের টানা পড়াতে হয়। তারা চার ভাইবোন পড়ে। পারুল অবশ্য দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী হওয়ায় রাত আটটার সময় ছুটি পায়। আজ ছুটি শেষ হওয়ামাত্র তার মায়ের কাছে গেলো। স্যার আমারে বুড়া দাঁত খইয়া গাইল্লাইছইন, আমারে বেশি খইয়া দেইন না, তানতানরে বেশি খইয়া দেইন ... এমনও অসংখ্য অভিযোগ তার মায়ের কাছে দিলো।

পারুলের মা জাহানারা সৈকতকে অবশ্য তখন কিছুই বলেননি। পারুলের সাথে তার অপর দু’ভাই জাকারিয়া এবং ইয়াহিয়াও পড়ে। সৈকত ওদের পড়া বলে দিয়ে ধীরে পড়তে বললে-ওরা একেবারেই ধীরে পড়ে। আবার একটু জোরে পড়তে বললে-এমন জোরে শব্দ করে পড়ে যে, তা থামানোই তখন অত্যাবশ্যক হয়ে পড়ে! কয়েকজন পড়লে একটু পরপরই তাদের বিচার করতে হয়। ও আমাকে মেরেছে, আমার খাতার পাতা ছিঁড়েছে ... এমনো অসংখ্য বিচার! বাংলাদেশের সব অঞ্চলে অবশ্য গ্রহশিক্ষক রাখার প্রবণতা নেই। কিন্তু যেসব অঞ্চলে রয়েছে সেসব গৃহে এ যেনো নিত্যচিত্র!

ওদের তিনজনের মধ্যে জাকারিয়া সবচেয়ে দুষ্টু এবং কুবুদ্ধি সম্পন্ন। সুযোগ পেলেই সে গৃহশিক্ষকের নামে মায়ের কান ভারী করে তোলে! পড়ানোর জন্য সৈকত কখনোই বেত ব্যবহার করেনি। তবে নিয়ন্ত্রণের বাইরে গেলে মাঝেমধ্যে ধমক দিতো। ধমক খেয়েই জাকারিয়া উঠে যেতো।কখনো ছল করে আবার কখনো বা রাগ করে। অন্দরমহলে গিয়ে চতুর্গুণ বাড়িয়ে অভিযোগ দিয়ে আসতো। কোনোদিন কলম দিয়ে কারো মাথায় টুকা মারলে তো সেদিন আর রক্ষে নেই! চারজনই পড়া বিরতি দিয়ে অভিযোগ করে আসবে। জাহানারা প্রতিদিনই এসব অভিযোগ শুনে নিজের ভেতরে রেখে দেয়। হয়ত সময়সুযোগে সে কাজে লাগাবে!


পরের দিন। সকালবেলা। সৈকতের রুমে পারুলকে দিয়ে নাস্তা পাঠিয়ে দেয় জাহানারা। জ্বরে তখনো সে কাতরাচ্ছে। রাত থেকেই জ্বর। হয়ত এ-কারণেই খাবারের প্রতি তার অরুচি ধরেছে। জাহানারা জানালা দিয়ে উঁকি দিয়ে দেখলো-সৈকত নাস্তা খেয়েছে কিনা। সকলের নাস্তা সরূপ মাঝে মধ্যেই তাকে রুটি-ভাজি দেওয়া হয়। জাহানারা জিজ্ঞাসা করে-নাস্তা খাইলানা খ্যানে?
-তাফ তাফ লাগের। এর দায় খাইতাম ফারছি না।

সৈকতের অজুহাতকে খুব একটা গুরুত্ব না দিয়ে বললো-ও বুঝতাম ফারছি, আমরা গরিব মানুষ, রুটি দেই খরি মনে অয় আপনার রুচি নষ্ট অইগেছ! জানালার দিকে তাকিয়ে অভিমানের স্বরে বললো-সম্ভব অইলে খাইলাইবা! জমিদারোর ফোয়া আইছইন, রুটি ভাজিও তানর গালো ওঠে না ...।

গজরাতে গজরাতে জাহানারা বেরিয়ে যায়। সৈকত সেদিকে তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলে। জ্বরের মাত্রা বেশি হওয়ায় সে আর মাথা তুলতে পারেনি। একটুপরই সে তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। প্রায় দুপুরের দিকে সৈকত ঘুম থেকে ওঠে। হাত-মুখ ধৌত করে। অতঃপর মানিব্যাগ চেক করে ফার্মেসির দিকে রওয়ানা দেয়।

সৈকতের অনুপস্থিতিতে জাকারিয়া সব রুটি আর ভাজিগুলো সাবার করে ফেললো। দুরভিসন্ধি করে সামান্য একটুকরো রুটি থালাতে রেখে দেয়। কয়েক টকুরো রুমে ছাড়িয়ে ছিটিয়ে রাখে। দুপুরের দিকে জাহানারা সৈকতের রুমে প্রবেশ করলো। টেবিলের ওপরের থালাতে একটুরো রুটি-মাছ-মরিচের সুস্বাদু গন্ধ পেয়ে একটি কালো বিড়াল সেটি হেলান দিয়ে শুয়ে আরাম করে খাচ্ছে। জাহানারা ধমক দেয়। ধমকের তীব্রতা বুঝে বিড়ালটি কেবল একটিবার চোখ মেললো। অতঃপর নিজের কাজে পুনরায় মনোযোগ দিলো। কালো বিড়ালরা নাকি একটু বেশি সাহসী হয়! টেবিলের নিচে এলোপাথারি পড়ে রয়েছে কয়েক টুকরো রুটি। মা-মুরগি তার ডজনখানেক বাচ্চা নিয়ে লুটেপুটে খাওয়ার চেষ্টা করছে। মা-মুরগিদের ওই একটাই দোষ-বাচ্চাদের খাওয়ানোর সময় অকারণেই চেচামেচি করে। সে চেচামেচিতে বাচ্চারাও অংশ নেয়। মুরগি নিজে খায় বাচ্চাদেরও খাওয়ায়। অতঃপর মহানন্দে ঘরের মেঝতে বাহারি রকমের পায়খানা করে চলে যায়! মুরগি লীলা বলে কথা! জাহানারা এসব দৃশ্য দেখামাত্র গোখরা সাপের মতো রাগে ফুঁসতে লাগলো। বাড়াবাড়ির একটা সীমা থাকা দরকার! আর যে ধৈর্য ধরা সম্ভব নয়। সৈকতকে উচিত শিক্ষা দেওয়া চাই-ই চাই!

প্রতিবেশী মিনারাকে সব ঘটনা খুলে বলতেই সে রিরি করে উঠলো! তার সাথে জাহানারাও। লজিং মাস্টর! জমিদারোর ফুত, খায়তো ফারো না খরি লজিং থাখে-তার আবার দেমাগ! কুত্তার ফোয়া, ফকিন্নির ফোয়া ... এমনি নানা শ্রাব্য-অশ্রাব্য ভাষায় গালি-গালাজ চলতে লাগলো। অর্থনীতির সূচক যেমন ক্রমে ওপরের দিকে উঠে সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছে তেমনি তাদের গালিগালাজের অবস্থাও! পাশের বাসায় সৈকতের এক বন্ধু থাকে। মূলত তার মাধ্যমে সৈকতকে শুনানোর জন্যই এই সাতকাহন!

সন্ধ্যার আগেই সৈকত বেশ ক্লান্ত-শ্রান্ত হয়ে বাসায় ফিরলো। ইতিমধ্যে বিষয়টি গৃহকর্তা আবুল মোল্লার কানেও পৌঁছেছে। রাতে অন্দরমহলে গোপন বৈঠক হলো। সৈকত বড়জোর এক সপ্তাহ এ বাসায় থাকতে পারবে। বড়ো ছেলের পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরপরই তাকে বাসা থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হবে! রাত ক্রমেই গভীর হচ্ছে। সেইসাথে পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলছে প্রতিবেশী পাগলা কুকুরে ঘেউ ঘেউ!


পরের দিন। সকালবেলা। হঠাৎ করেই জাহানারার পেটের পীড়া দেখা দেয়। অবশ্য আবুল মোল্লা বউয়ের এসব পীড়া নিয়ে তেমন একটা মাথা ঘামান না। কেননা, এ রোগটা জাহানারার নতুন নয়। প্রতিদিনের মতো পানিভাত খেয়ে আবুল বেরিয়ে গেলো। তার চোখেমুখে কেনোরূপ দুঃশ্চিন্তার রেখাও দেখা গেলো না। দিন বাড়ার সাথে সাথে জাহানারার পেটের পীড়াও বেড়ে চললো। এক সময় অসহ্য হয়ে চিৎকার শুরু করে দিলো। চিৎকার শুনে মিনারা দৌড়ে এলো। প্রবিশেী মমতার মা, রুবুর মা, শেফালিসহ অনেকেই একেএকে জড়ো হলো। পেটের পীড়ার পুরনো ঔষধও শেষ হয়ে গেছে! এখন কী করা যায়? ডাক্তারের দোকানও তো অনেক দূর। তাছাড়া বাসায় জাকারিয়া, ইয়াহিয়া, পারুল, হালিমা ওরাও কেউ নেই। সবাই স্কুলে গেছে। টাকাও নেই। এখন কী যে করি? আপন মনে চিন্তা করছে জাহানারা আর ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছে। মিনারা মাথায় হাত বুলায়। অভয় দেয়। ইতির মা-সহ অনেকেই নানা সান্ত¡না দিতে থাকে। কিন্তু পেটের পীড়া কী আর সান্ত¡নায় সারে? চাই-ডাক্তারের ঔষধ! জাহানারা কাঁদো কাঁদো স্বর বলে-মনেখয় আমি আর বাছতাম নায়!
-ইতা খিতা কউরেগো বইন! ইতা আল্লায় মাফ খরবা। এখটু ধৈর্য ধরো। সবতা ঠিখ অয়ি যাইবো। স্বাস্থ্যকর্মী শেফালি বলে-তানরে জলদি ডাখতারে নিতে অইবো। ও ভাবি, মানুষ একজন পাটাইয়া দেউক্কা। মমতার মা চুল বাধতে বাধতে বলে-খারে পাঠাইবা? মিনারা বলে-মাস্টাররে। বলেই সে সকলের অগোচরে একবার ঢোক গিললো!

তার মনে পড়লো গতকালকের অশ্রাব্য গালিগালাজের কথা। মাষ্টার কি সেসব শুনে ফেলেছে? কিংবা সে রাগ করছে কিনা নানা কথাই তার মনের মধ্যে উঁকিঝুঁকি মারছে। তবু মনে সান্ত¡না নিলো-বিপদের মধ্যে মানুষের অতোসব মনে রাখতে নেই। সৈকতই যাবে কিন্তু টাকা না দিলে সে ডাক্তারের কাছ থেকে ঔষধই বা আনবে কী করে। সবার পরামর্শক্রমে সিদ্ধান্ত হলো-ডাক্তারকেই বাসায় আনা হবে; যাতে পরবর্তীতে টাকা দেওয়া যায়। শেফালি সৈকতের রুমে উঁকি দিয়ে বললো-সৈকত রুমে নেই। কথাটি শোনামাত্র জাহানারা হতাশায়-রাগে-ক্ষোভে পুনরায় কান্না শুরু করে দিলো। অন্যান্যরা পান চিবুতে চিবুতে মাস্টারের চৌদ্দগুষ্ঠি উদ্ধার করতেও ভুললো না।
মিনিট দশেক পরে সৈকত এলো। সঙ্গে ডাক্তার! জাহানারা এবং মিনারাসহ সকলের চোখেই তখন বিস্ময়। ডাক্তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ঔষধপত্র দিলেন। মিনারাকে উদ্দেশ্য করে বললেন-রোগীর পেটের অবস্থা ভালো না। দ্রুত আলট্রাস্নো করাতে হবে। এরপর খাদ্যের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা এবং বেশি উত্তেজিত না হওয়ার জন্য পরামর্শ দিয়ে চলে গেলেন।

বিকেল বেলা। পেটের পীড়া আরও বেড়ে গেলো। ইতিমধ্যে আবুল মোল্লাও এসে পড়েছে। জাহানারাকে সে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করালো। পেটে পাথর ধরা পড়েছে। দ্রুত অপারেশন করতে হবে। অপারেশনের জন্য বিশ হাজার টাকা দরকার। কিন্তু এতো টাকা এই অল্প সময়ে জোগার করার মতো সামর্থ আবুলের ছিলো না। সে টেনেটুনে সাত হাজার টাকা জোগার করেছে। আবুল হতাশায় নুয়ে পড়লো। সৈকত তাকে সান্ত্বনা দিয়ে বললো-আমি একটু বাসায় যাব, ঘন্টাখানিক পরে ফিরবো। কেউ কিছুই বললো না। সৈকত যাওয়ার পর আবুলের দুঃশ্চিন্তার পরিধি ক্রমেই বাড়তে থাকলো।
ঘণ্টা খানিকের মধ্যেই সৈকত ফিরে এলো। ডাক্তারে রুমে ঢুকে কী যেনো আলাপ করলো। এরপর নার্সরা জাহানারাকে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে গেলো। আবুল মোল্লা আল্লাহর নাম তপজপ শুরু করে দিয়েছে। বিপদের সময় অবশ্য ওর মতো অনেক মৌসুমী ধার্মিকেরই তপজপ বেড়ে যায়! সৈকত নীরব। আধা ঘণ্টা পর ডাক্তার এলো। ম্লান হেসে বললো-অপারেশন ভালোভাবেই সম্পন্ন হয়েছে। রোগী মোটামুটি সুস্থ। আগামীপরশু আপনারা রোগীকে নিয়ে যেতে পারবেন।

আবুল মোল্লা দুহাত তুলে একবার শুকরিয়া আদায় করলো। তার চোখেমুখে এখন বেশ প্রসন্নভাব! কিন্তু মনের মাঝে একটি প্রশ্ন বারবার দোলা দিচ্ছে-টাকা কে দিলো? ডাক্তারের রুমে গিয়ে জিজ্ঞেস করতেই একগাল হেসে ডাক্তার বললো-কেন? আপনি জানেন না? আপনার ছোটোভাই সৈকত দিয়েছে। আবুল মোল্লা নিজের ভেতরেই একবার হোঁচট খেলেন। বিনয়ীভঙ্গিতে আরেকটি প্রশ্ন করলেন-কত খরচ অইছে? খাতাপত্র দেখে ডাক্তার বললেন-২৫, ৭০০ টাকা। আবুল রুম থেকে বের হয়ে আসে।

জাহানারা কাছে গিয়ে আবুল সব খুলে বলে। যে ছেলেকে সে এতদিন অবহেলা করেছে আজ সেই ছেলেই তার জীবন বাঁচালো। জাহানারা দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে। বাড়ি ফেরার পর জানতে পারে সৈকত তার সেমিস্টার ফি এবং স্বর্ণের চেইন বিক্রি করে টাকা দিয়েছে। তারপরও যখন টাকা সম্পূর্ণ হলো না তখন নাকি সে তার বোনের বিয়ের খরচবাবদ যে টাকা এনেছিল তার পুরোটাই দিয়েছে! হায়রে! বিপদে আপন কেউ ধরা দিলো না। ধরা দিলো পর!

জাহানারা অবশ্য এই কথাগুলো সৈকতের মুখ থেকে শোনেনি। শুনেছে গীতা জুয়েলারি মালিক অমলের কাছে। অমল অবশ্য সৈকত এবং আবুল মোল্লা উভয়েরই বেশ ঘনিষ্ট মানুষ। রাতের বেলা অমলের এইসব কথাগুলো যেনো জাহানারার বুকে শেলের মতো বিঁধলো। নিজের ওপর ঘৃণা আর সৈকতের শ্রেষ্ঠ মহানুভবতার কথা মনে করে আবেগতাড়িত হয়ে কেঁদেই ফেললো। চোখ মুছতে মুছতে স্বামীকে বললো-মাস্টার সাবরে এখটুতা ডাখাইয়া আনইন। চোখ পুনরায় মুছতে মুছতে বলতে থাকে-ইয়া আল্লাহ্, মাফ করো আমারে! অমল ও আবুল উভয়েই সান্ত¡না দেয়। কিন্তু অবুঝ শিশুর মতো সে কাঁদতেই থাকে। বাড়ির সব কক্ষ, আশে পাশের সব জায়গায় সৈকতকে খোঁজা হলো। কোথাও পাওয়া গেলো না। ভাসমান শেওলার মতো সে যেমন ভাসতে ভাসতে একদিন এসেছিলো আবার ঠিক তেমনি ভাসতে ভাসতে দূরে চলে গেলো। এরপর আর কেউ কোনদিন তার খোঁজ পায়নি।

মুনশি আলিম
সিলেট
[email protected]

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৩৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: সৃষ্টিশীল আলিম ,




শুরুটা ভালো ছিলো । শেষটা গতানুগতিক হয়ে গেছে মনে হয় ।
তবে সিলেটী ভাষার কথোপকথন ভালো লেগেছে ।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:২১

সৃষ্টিশীল আলিম বলেছেন: আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্যকে আমি সুপরামর্শ হিসেবে গ্রহণ করছি।


অফুরন্ত ভালোবাসা জানবেন।

২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:২০

করুণাধারা বলেছেন:

গল্ফ বালা।

কিন্তু ইতা মাত কয়জনে বুজব!!

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪

সৃষ্টিশীল আলিম বলেছেন: :) =p~


কিতা খরবা! তাইতন তাইন আমরার মাত সম্পর্কে থোরা ধারণা নেউক্কা।


কুসুম কুসুম ভালোবাসা জানবা।

৩| ০১ লা মে, ২০১৭ রাত ১০:১৩

পেতনীর ভূত বলেছেন: সিলটি মাতর জয় ওউক!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.