নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফ্রম ডাস্ট আই হ্যাভ কাম, ডাস্ট আই উইল বি

আপন আলোয় আলোকিত হবার অব্যাহত চেষ্টা

আধখানা চাঁদ

যাহা বলিব সত্য বলিব, সত্য বই মিথ্যাও কিঞ্চিৎ বলিব (গল্প বলার সময়)

আধখানা চাঁদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়, কিন্তু শূন্যতা (হুমায়ূন আহমেদের ২য় মৃত্যুদিবসের শ্রদ্ধাঞ্জলী)

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৭





পোস্টের শিরোনাম আমার একদমই পছন্দ না। একেবারেই না। কিভাবে পছন্দ হয় ? তাঁর চলে যাওয়া এখনও যে বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়।



কোনরকম পূর্ব প্রস্তুতি ছাড়া এ পোস্টটি লিখতে বসেছি। কারণ তাঁকে নিয়ে লিখতে আমার কোন প্রস্তুতি লাগে না। তাকে নিয়ে আমি লাইনের পর লাইন লিখতে পারি। উনি যে আমার জাদুকর ছিলেন, আমার নিস্তেজ হয়ে যাওয়া অলস সময়ের সাথী ছিলেন। আবার সতেজ সময়েও ছিল তাঁর সরব উপস্থিতি। তিনবেলা খাওয়ার সময়ও গোগ্রাসে গিলতাম তাঁর বই। এখনও গিলি। হয়ত যতদিন বেঁচে থাকব ততদিনই গিলব। আমার সাথে অনেকেই একমত হবেন না। আবার অনেকেই হবেন।



বাঙ্গালীর মধ্যবিত্ত পরিবারে বই পড়ার অভ্যাস শরৎচন্দ্র,রবীন্দ্রনাথের মত মহান লেখকেরাও করে যেতে পারেননি। পেরেছিলেন হুমায়ূন আহমেদ। শুধু কি বই ? তাঁর নাটক,সিনেমা কোনটিতে মন্ত্রমুগ্ধ হয়নি আমরা ? তাঁর কোথাও কেউ নেই নাটকটি তো এদেশে ইতিহাস হয়ে রয়েছে। আরও রয়েছে বহুব্রীহি,এইসব দিনরাত্রি, অয়োময় এর মত নাটক। প্যাকেজ যুগেও তাঁর জয়জয়কার। নক্ষত্রের রাত, উড়ে যায় বকপক্ষীর মত নাটক শুধু রচনাই করেননি, নির্দেশনায়ও দেখিয়েছেন মুন্সিয়ানা।



অসম্ভব মেধাবী এই মানুষটি দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুল প্রফেসর ছিলেন। রসায়নের মত জটিল বিষয়ে নিয়েছিলেন ডক্টরেট ডিগ্রী। কিন্তু কোন বইতে,নাটকে ডঃ উপাধী ব্যবহার করেন নি।



তাঁর তৈরি চরিত্র হিমু, মিসির আলী কালজয়ী দুটি চরিত্র, যারা লজিক এবং এন্টি লজিক নিয়ে কাজ করে। তাঁর রচিত উপন্যাস,গল্পের কথা বলতে গেলে এ পোস্ট শেষ হবে না। বাংলাদেশের প্রথম সফল সায়েন্স ফিকশনটিও তাঁর লেখা।



মেধাবী এ মানুষটি আমাদের একা করে চলে গেছেন আজকের এ দিনটিতে। তাঁর চলে যাওয়ার এ দিনটিকে আমরা গভীর শ্রদ্ধায় স্বরণ করছি।



সামুতে প্রকাশিত হুমায়ূন আহমেদ সম্পর্কীয় কিছু উল্লেখযোগ্য পোস্টসমূহঃ



হুমায়ূন আহমেদ এর উক্তিসমূহ



হুমায়ন আহমেদ উক্তিসমূহ ২



হুমায়ূন আহমেদ পরিচালিত চলচ্চিত্রের গান



আমার সংগ্রহ করা হুমায়ূন আহমেদ এর ১৮৬ টি বই থেকে আপনার টি সংগ্রহ করুন











মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:১৭

কলমের কালি শেষ বলেছেন: হুম..:(

২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮

আধখানা চাঁদ বলেছেন: হুম

২| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: রানা জেলের মধ্যে ঢুকেই দেখতে পায়- হলুদ পাঞ্জাবি পরা এক লোক বসে আছে। মাথার চুল এলোমেলো এবং মুখ ভরা দাড়ি। লোকটি জেলখানার ছোট্র জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে আছে, মাঝে মাঝে বিড় বিড় করে যেন কি বলছে। রানা হলুদ পাঞ্জাবি ওয়ালাকে বলল- ভাই জানালা দিয়ে তাকিয়ে কী দেখেন? হলুদ পাঞ্জাবি পরা লোকটি কিছু বলল না,শুধু একবার রানা'র দিয়ে তাকালো। পাঞ্জাবি ওয়ালার চোখ দেখে রানা খুব ভয় পেল। রানা খুব নরম গলায় বলল- ভাই, আপনার নাম কি? হলুদ পাঞ্জাবি পরা লোকটি বলল- আমার নাম হিমু। রানা বলল- বাহ! এটা আবার কেমন নাম আগে শুনি নাই তো।

হিমু রানা নামের লোকটির দিকে তাকালো। লোকটি চোখে মুখে এক আকাশ ভয় এবং অস্থিরতা। সামান্য শব্দে কেঁপে উঠছে রানা। জেলখানার পরিবেশের সাথে সে নিজেকে খাপ খাওয়াতে পারছে না। একবার সে দাড়াচ্ছে,একবার বসছে। আবার হাটছে। হিমু বলল- চুপ করে বসেন। রানা রেগে গিয়ে কঠিন চোখে বলল-চুপ থাক। হিমু বলল- আমি একজন বিখ্যাত মানুষ, আমার চুপ করে থাকলে চলবে না। আমার অনেক কথা বলতে হবে। আমি তো আপনার মতন কোনোদিন তেলের ব্যাবসা করি নাই। রাজনীতি করি নাই। মুরাদ গং নামের কোনো লোকের চামচামি করি নাই। অসৎ ভাবে টাকা ইনকাম করি নাই।

রানা রেগে গিয়ে বলল- খবরদার, আর একটা কথা বলবি না। একদম চুপ। চিনিস আমাকে?আমার কিচ্ছু হবে না। কয়েক মাস পর আমি হাজত থেকে ছাড়া পাবো, পাবোই। হঠাৎ করে হিমুর খুব রাগ হলো, যে কাজ হিমু কোনো দিন করেনি- আজ করল। রানার গালে ঠাশ করে একটা চড় বসিয়ে দিল। রানা ছিটকে পড়ল। এইবার হিমু বলল- চিনতে পেরেছো আমাকে? আমি কে? আমি হচ্ছি হিমালয়। বাবা আমাকে আদর করে ডাকে হিমু। রানা উঠে দাঁড়িয়ে বলল- হিমুদা, আমাকে বাঁচান। আপনি ছাড়া আমাকে আর কেউ বাঁচাতে পারবে না। আপনি যা বলবেন- আমি শুনবো। আজ থেকে আপনিই আমার সব। গং বাদ। কোনোদিন আর রাজনীতি করবো না, দরকার হলে না খেয়ে থাকব।

সময় রাত এগারোটা। রানা বসে আছে হিমুর পায়ের কাছে। সে হিমুর পা টিপে দিচ্ছে। হিমু গভীর ঘুমে। রানা জানে হিমু যদি চায় তাহলে সে জেলখানা থেকে ছাড়া পাবে। আর জেলখানা থেকে ছাড়া পাওয়ার পর সে বাকি জীবনটা হিমু ভাইজানের সাথে কাটিয়ে দিবে। হিমু ভাই যা বলবে- সে তাই করবে। হিমু ভাই যদি বলে-রানা কান ধরে দাঁড়িয়ে থাক, তাহলে সে তাই-ই করবে। যদি তার হিমু ভাইয়ের সাথে আগে পরিচয় হতো- তাহলে সে কোনো দিনও মুরাদ গং ভাইয়ের সাথে মিশতো না। প্রয়োজনে বাপের তেলের ব্যবসা দেখাশোনা করতো। রানার এখন ইচ্ছা করছে হিমু ভাইকে ডেকে কিছু কথা বলতে। যা বলা খুব দরকার। কেন জানি মনে হচ্ছে- হাতে বেশী সময় নেই।

হিমু এখন গভীর ঘুমে- স্বপ্ন দেখছে। স্বপ্নটা এই রকম- অনেকদিন পর সে হিমির সাথে দেখা করতে গেছে। হিমির বাসায় গিয়ে দেখল হিমি নেই। খোঁজ নিয়ে জানা গেল, হিমি ভীষণ অসুস্থ- স্কয়ার হাসপাতালে ভরতি। হিমু একটা চায়ের দোকানে বসে চায়ের কাপ হাতে নিয়ে ভাবছে- হিমিকে দেখতে স্কয়ার হাসপাতালে যাবে কিনা। পরপর দুই কাপ চা আর দুইটা বেনসন সিগারেট শেষ করে, হিমু সিদ্দান্ত নিলো সে অবশ্যই যাবে হাসপাতালে। এবং যাওয়ার আগে সে খুব বড় দেখে একটা তরমুজ কিনে নিল। হিমি তরমুজ খুব পছন্দ করে। স্কয়ার হাসপাতালের সিকুরিটি গার্ড কিছুতেই হিমুকে তরমুজ নিয়ে হাসপাতালের ভেতরে প্রবেশ করতে দিবে না। ...

হিমুর ঘুম ভাঙ্গে ফযরের আযানের পর। ঘুম থেকে উঠে দেখে- তার বালিশের পাশে একটা চিঠি এবং রানা মরে পড়ে আছে- তার মুখ থেকে এখনও রক্ত গড়িয়ে পড়ছে। এই চিঠি কে লিখেছে, এবং চিঠিতে কি লেখা আছে হিমু সব জানে। হিমুদের সব জানতে হয়। কিন্তু আশে পাশের মানুষরা ভাবে হিমুরা বুঝি কিচ্ছু দেখে না, কিচ্ছু বুঝে না। শুধু হন হন করে রোদ বৃষ্টির মধ্যে হেঁটে বেড়ায়। হিমু এবং রানার গল্প এইখানেই শেষ।
তারপরও হয়তো অনেকে জানতে চাইবেন রানা কিভাবে মরলো? এবং চিঠিতে কি লেখা ছিল? উৎসাহী পাঠকদের জন্য শুধু রানার শেষ লেখা চিঠির দুইটা লাইন বলি- হিমু ভাইজান, বিল্ডিংটা ধসে পড়ে যাওয়ার পর এক মিনিটের জন্যও শান্তি পাচ্ছি না। সব গুলো মৃত শ্রমিক সারাক্ষন আমার পাশে ঘুর ঘুর করে। তাদের কারো পা কাঁটা, কারো হাত। হাত পায়ের কাঁটা অংশ থেকে টপ টপ করে রক্ত পড়ছে। তাদের চোখে মুখে এক আকাশ ঘৃ্না। ওদের কাঁটা হাত গুলো এসে বার বার আমার গলা টিপে ধরছে।

(হুমায়ূন আহমেদ স্মরনে)

২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৪২

আধখানা চাঁদ বলেছেন: অনেক ভাল লেখা রাজীব ভাই।

রানারা যদি এভাবেই নিজের ভুল স্বীকার করত,ভাল হয়ে যেত, ক্ষতিগ্রস্তদের প্রাণপণে সাহায্য করত। কারণ ওর একটা ভুলে,অপরাধে কতগুলো প্রাণ শেষ হয়ে গেছে, কত পরিবার অসহায় হয়ে গেছে।

৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৪৬

আপেক্ষিক বলেছেন: :(

২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৪২

আধখানা চাঁদ বলেছেন: :((

৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:০৭

হলুদ ফুল বলেছেন: তিনি আজ পর্যন্ত যা দিয়ে গেছেন তাই অনেক । তবুও জ্ঞানের যে ক্ষুধা বাড়িয়ে গেছেন তা দিন দিন বাড়ছে । এখন কেন জানি ওনার আরো নতুন বই পড়তে ইচ্ছে হচ্ছে । কথার ছন্দদে প্রতিটা শুভ দিন পালন করতে ইচ্ছে হচ্ছে । ইচ্ছে হচ্ছে বন্ধুদের নিয়ে তার বের হওয়া নতুন নতুন বই নিয়ে আড্ডা দিতে । কিন্তু তা আর সম্ভব নয় । সবই এখন আতীত । আমরা তোমাকে ভুলবনা হে হিমুর জনক । মিস ইউ সো মাচ :(( :(( :((

২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৫

আধখানা চাঁদ বলেছেন: সেটাই, উনি যে কেবল উনার বই পড়িয়েছেন তা না। অন্য বইও পড়তে উৎসাহ দিয়েছেন। আমরা উনার লেখার মাধ্যমেই জানি যে উনি নিজেও প্রচুর প্রচুর পড়তেন এবং খুব সিরিয়াস মুড নিয়ে পড়তেন। এবং তাঁর জ্ঞ্যান ছিল বিভিন্ন বিষয়ে।

পোস্ট পড়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ।

৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:২৩

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: অনেক সমালোচক বলে নন্দিত নরকের পরে হুমায়ুন আহমেদ নিজের প্রতি সুবিচার করেননি।

তিনি নাকি বাজারি লেখক। আমি তাদের সাথে একমত না।

হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ূন আহমেদই। তার কোন বিকল্প হয় না। সমালোচকদের তিনি চমৎকার উত্তর দিয়েছেন " মানুষ আমার কাছে গল্প শুনতে চায়, আমি গল্প লিখি বা বলি"

২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৮

আধখানা চাঁদ বলেছেন: ঠিক তাই। তাঁর একেকটি রচনা এক একটি মাস্টারপিস।

যদিও শেষের দিকে তাঁর রচনার মান আমরা যারা তাঁর রচনা নিয়মিত পাঠ করি তারা জানি যে ঠিক হুমায়ূন সুলভ ছিল না, কিন্তু তাই বলে তাঁর আগের অন্যসব রচনার আবেদন কখনোই কমে যাবে না।

পড়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:২৬

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: প্রিয় সাহিত্যিকের মৃত্যুবার্ষিকীতে রইল শ্রদ্ধাঞ্জলী।

প্রথম মন্তব্য অসম্পূর্ণ থাকাবস্থায়ই পোস্ট হয়ে যায় । তাই আবার.....

২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৯

আধখানা চাঁদ বলেছেন: কোন সমস্যা নাই। :)

৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:১১

বোকামানুষ বলেছেন: নয়ন তাহারে পায়না দেখিতে, রয়েছেন নয়নে নয়নে!..........

২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০

আধখানা চাঁদ বলেছেন: এক্কেবারে ঠিক কথা। লেখক আমাদের নয়নছাড়া কখনো হবেন না।

পড়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন বোকামানুষ

৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৪৬

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পর ‌'সাহিত্যিকের মৃত্যু এবং আমাদের গদগদে আবেগ' শিরোনামে একটি গদ্য রচনা করেছিলাম। আজ গদ্যটি স্মরণ করছি। যারা পড়েননি তাদের পড়ার আহবান জানাই।
Click This Link

২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১

আধখানা চাঁদ বলেছেন: সময় করে পড়ে নিব।

ধন্যবাদ

৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১২

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: চলে যাওয়া মানেই প্রস্থান নয় !
হুমায়ূন আহমেদ এর জন্যই প্রযোজ্য , তিনি বাঙ্গালীকে বই পড়তে শিখিয়েছেন , পাঠ্য বইয়ের বাইরে ও যে বই আছে সে বই ! তিনি অসংখ্য ক্লোন রেখে গেছেন ! যারা তার মত করে লিখতে চায় ...
ভালো থাকুক জাদুকর !

২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৪

আধখানা চাঁদ বলেছেন: সুন্দর বলেছেন অভি ভাই। তাঁর লেখার প্যাটার্ন টাই অমন। সবাই না চাইলেও মনে হয় এসেই যায়। তাঁর অনেক বই পড়ার সুফল বলতে হবে।

১০| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০

হিমেল হাসান কাগজের খেয়া বলেছেন: গভীর শ্রদ্ধাভরে সরন করি মহান কবিকে।

২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২

আধখানা চাঁদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হিমেল। ভাল থাকবেন

১১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:২০

হাসান মাহবুব বলেছেন: শ্রদ্ধা তার জন্যে।

২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৪

আধখানা চাঁদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হাসান ভাই।

১২| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০৯

লিরিকস বলেছেন: শ্রদ্ধা রইল।

২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৫

আধখানা চাঁদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লিরিকস।

১৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়, কিন্তু শূন্যতা

(হুমায়ূন আহমেদের ২য় মৃত্যুদিবসের শ্রদ্ধাঞ্জলী)

মন খারাপ হয়ে যায়, হুমায়ুন আহমেদ এখন আমাদের মাঝে নেই এই মনে হলে। বিশ্বাস হতে মন চায়না। তাড়াতাড়ি চলে গেলেন। আর ও কিছুদিন বেচে থাকার দরকার ছিল।

অনেক অনেক ধন্যবাদ হুমায়ুন আহমেদ স্মরণে পোস্টটির জন্য। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল অনেক।

২০ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৪

আধখানা চাঁদ বলেছেন: বিশ্বাস না হলেও বাস্তবতা মেনে নিতেই হয়। আর সেটাই কষ্টের।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ জারিন। আপনার কবিতাগুলো অনেক সুন্দর হয়। আলসেমী করে মন্তব্য করা হয় না। ক্ষমা করবেন সে জন্যে।

১৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৫

নিঃসঙ্গ অভিযাত্রী বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদ এর জন্য শ্রদ্ধা।

২০ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৫

আধখানা চাঁদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নিঃসঙ্গ অভিযাত্রী। ভাল থাকবেন।

১৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:০৬

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: তাঁর তৈরি চরিত্র হিমু, মিসির আলী কালজয়ী দুটি চরিত্র

আমার খুবই পছন্দের দুটি চরিত্র।

অল্প কথায় খুবই ভাল লিখেছেন ।++++++

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৪৫

আধখানা চাঁদ বলেছেন: ঠিক বলেছেন ।

+++++++ এর জন্যে অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৪৫

আধখানা চাঁদ বলেছেন: ঠিক বলেছেন ।

+++++++ এর জন্যে অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.