নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফ্রম ডাস্ট আই হ্যাভ কাম, ডাস্ট আই উইল বি

আপন আলোয় আলোকিত হবার অব্যাহত চেষ্টা

আধখানা চাঁদ

যাহা বলিব সত্য বলিব, সত্য বই মিথ্যাও কিঞ্চিৎ বলিব (গল্প বলার সময়)

আধখানা চাঁদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বই রিভিউঃ হুমায়ূন আহমেদের দিনের শেষে

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬





আমার অনেক প্রিয় একটা উপন্যাস। হুমায়ূন আহমেদের বেশিরভাগ গল্পে যেমন থাকে, পড়লে মনে হয় এটা আমারই গল্প, এটাও অনেকটা তেমন।



বইয়ের প্রসঙ্গে ঢোকা যাক। হুমায়ূন আহমেদের বইয়ের মুদ্রণ অনেকবার করে হত। আমার কাছে যেই কপিটি আছে সেটির সর্বশেষ মুদ্রণ চতুর্থ এবং ১৯৯৯ সালে! মানে প্রথম ৪টি মুদ্রণ হতে ৯বছর লেগেছে! পরে আরও কতবার পুনঃমুদ্রণ হয়েছে সেটি অবশ্য জানা নেই। তাই ধারণা করা যেতে পারে, বইটির কাটতি একদম প্রথমদিকে খুব একটা ভাল ছিলনা। এটিও এই রিভিউ লেখার পেছনে একটি কারণ। আমার নিজের কাছে সবসময়ই মনে হয়েছে এটি লেখকের ভাল উপন্যাসগুলোর একটি। মূল বইটি পড়ার অনুরোধ থাকল।



বইয়ের মূল চরিত্র জহির। গ্রামের ছেলে, বি এ পাশ করে ঢাকায় এসে চেষ্টা করে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর। অনেকটাই সফল সে চেষ্টায়। মোটামুটি মানের একটি চাকরি জুটিয়ে নেয়। ঢাকায় এসে প্রথমে দেখা করতে আসে দূর-সম্পর্কের মামা বরকত সাহেবের বাসায়। বরকত সাহেব এজি অফিসে চাকরি করেন। স্বভাবতই ঢাকায় আসা গ্রামের গরীব আত্নীয়দের হেলাফেলা করা হয়, জহিরের ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম হয়নি। মামী শাহানা প্রথম দেখাতেই বরকত সাহেবকে বলে দেন জহির যেন তাদের বাড়িতে না থাকে। উল্লেখ্য, বরকত সাহেবের ৩ মেয়ে। অরু,তরু, মীরু। বড় দুই বোনের উপস্থিতি উপন্যাসে প্রাধান্য পেয়েছে।

চাকরি করে নিজেকে একটু গুছিয়ে নিয়ে সবাই চায় সংসার করতে। জহিরও তার ব্যতিক্রম না। বেতনের সামান্য টাকায় নিজেরই চলে না, চাকরি করার পরেও ২টা টিউশনি করতে হয়। এর পরেও সে স্বপ্ন দেখে এক মমতাময়ী নারীর, যে ভালবাসার কঠিন দেয়াল তুলে জহিরকে আগলে রাখবে। মেয়ে দেখার সে প্রক্রিয়ায় দুই জনকে দেখেও ফেলে। দুইজনকেই জহিরের মনে ধরে। কিন্তু বিয়ে হয়না বিভিন্ন কারণে।



উপন্যাসের এক পর্যায়ে আসমানী নামে এক মেয়ের সাথে বিয়ের কথা পাকাপাকি হয় জহিরের। কনে দেখার দিনে বরকত সাহেব জহির কে জানায় যে আসমানী মেয়েটা বেশ সুন্দর, কিন্তু একটা ছোট সমস্যা আছে। তা হল, আসমানীর আগে একবার বিয়ে হয়েছিল! মাঝখানে বেশ কিছু বিয়ে ফোনের মাধ্যমে হত। আসমানীরও তাই হয়েছিল, কিন্তু পরে ছেলে জানায় তার সমস্যা আছে, তাকে যেন ক্ষমা করা হয়। এই হল আসমানীর বিয়ের ঘটনা। জহির বেশ মন খারাপ করে এ ঘটনায়। কিন্তু আসমানীকে দেখেই জহিরের মন মায়ায় ভরে যায় আগের দুইবারের মতই। এবং আসমানীর হাতেই আংটি পরিয়ে দেয়।

উপন্যাসের মাঝামাঝিতে এসে বরকত সাহেবের বড় মেয়ে অরুর আগমন। অরু বরিশাল মেডিকেলে পড়ত। অরুর মা শাহানা যে ভয় সবসময় পেত যে জহিরের সাথে অরুর বোধহয় ভাব আছে, সেটি সর্বৈব মিথ্যা প্রমাণ করে অরু বিয়ে করে লালমাটিয়া কলেজের এক মধ্যবয়স্ক শিক্ষক আজহার সাহেবকে। যিনি বিবাহিত এবং যার একটি সন্তানও রয়েছে। এই বিয়ে, আজহার সাহেব এবং আজহার সাহেবের বন্ধু বান্ধব নিয়ে এক ধরনের দ্বিধা থাকে অরুর মনে। একমাত্র জহিরের সাথেই বিয়ের পরও পরিচয় থাকে অরুর । অরুর বাসায় অরুকে নিষিদ্ধ করে তার পরিবারের সবাই।



উপন্যাসের শেষ পর্যায়ে জহিরের চাকরি চলে যায়। কারণ চাকরিটি ছিল টেম্পোরারি। সবার সেটি পার্মানেন্ট হলেও জহিরের হয় না, কারণ জহিরের তদবির করার মত কেউ ছিল না। উলটো তার জায়গায় বড় সাহেবের এক আত্নীয়ের নামে এপয়েন্টমেন্ট লেটার ইস্যু হয়। এদিকে বিয়ের সময় ঠিকঠাক। কমিউনিটি সেন্টার পর্যন্ত ভাড়া হয়ে গেছে, যার অগ্রিম জমা দেয়া টাকা ফেরত আনার কথাও চিন্তা করতে হয় জহিরকে। চাকরি চলে যাবার কথা আসমানীকে জানাবে কিনা সে চিন্তাও ভর করে। এদিকে অফিসের বসের কাছে জহির তার পাওনা টাকা চাইতে গেলেও বড় সাহেব এ কথা সে কথা বলে কাটিয়ে দেন, পরের কদিন অফিসেই আসেন না।



জহিরের যখন এ অবস্থা তখন হঠাৎ করেই বিয়ের তিনদিন আগে লাল টাই পড়া লম্বা মতন এক যুবক আসমানীর বাসায় কড়া নাড়ে। এ যুবক হল সেই যার সাথে ফোনে আসমানীর বিয়ে হয়েছিল। এ যুবকের একটি গল্প আছে, তা হল যুবকের ক্যান্সার ধরা পড়েছিল। এ খবর জেনেই যুবক বিয়ে ভেঙ্গে দিয়েছিল, নিজের ক্ষয়িষ্ণু জীবনের সাথে আসমানীকে জড়াতে চায়নি। কিন্তু মিরাকল ঘটে যুবকের জীবনে, তার ক্যান্সার পুরোপুরি সেরে যায়। সে আর বিলম্ব করেনি, ছুটে এসেছে আসমানীর কাছে। কিন্তু আসমানীর বিয়ে তো ঠিক হয়ে আছে জহিরের সাথে। সে ব্যবস্থাও করে এসেছে যুবক। জহিরের কাছে নতজানু হয়ে প্রার্থনা করেছিল সে, জহিরের হৃদয় স্বর্ণখণ্ডের, ফেরায়নি যুবককে। আর নিজের জীবনের দুর্দশার কথা তো আগেই জেনে গিয়েছিল সে।



সবশেষ বাকী থাকে অরু। সিঁড়ি থেকে পড়ে গিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় সে। তার অনাগত সন্তান পৃথিবীর আলো দেখবে না এ দুঃখে কাতর হয় অরু।



উপন্যাসের মূল কাহিনী মোটামুটি এই। মাত্র ৭৫ পৃষ্ঠার কলেবরে লেখক অত্যন্ত সাধারণ মোড়কে জহির কে উপস্থাপন করেছেন অসাধারণ রুপে। যার চাকরির টাকায় নিজের চলেনা, তার অফিসের বসকে সে উলটো টাকা ধার দেয়, যা পরে আর তুলতে পারেনা সে । নিজের বিয়ের আলাদা করে রাখা সর্বশেষ সম্বল পাঁচ হাজার টাকাও একবার অরু জহিরের মেসে এসে নিয়ে যায়। জহির না করতে পারেনা।



পুরো উপন্যাসে জহির থাকে এমন একজন মানুষ যে তার সবকিছু কেবল দিয়েই যায় শুরু থেকে শেষ অবধি। টাকা পয়সার ব্যাপার তো বটেই, তার ভাল,সুন্দর,কোমল মনটাও। কারও বিপদ মানেই জহিরের উপস্থিতি। সার্বক্ষণিক সর্বশেষ আশ্রয়। জহির কে আবেগের আতিশায্যে ভালবেসেছিল অরু, সুস্পষ্ট সীমারেখা টেনে দিয়েছিল জহির। ভালবাসা পেয়েছে তরুর, আসমানীরও। তাই সবকিছু দিয়ে নিঃশেষ হয়নি জহির, অশেষ ভালবাসার স্পর্শেও ধন্য হয়েছে সে। যাদের জন্যে জহিরের এত আত্নত্যাগ তারা জহিরের জন্যে জনম জনম কাঁদবে।



উপন্যাসের দুর্বল দিক খোঁজাটা আমার জন্যে কষ্টকর, কারণ লেখক আমার অতিপ্রিয় সাহিত্যিক। তাঁর রচনার ভুল-শুদ্ধ বের করার দায়িত্ব আমার নয়। আমি কেবল একজন পাঠক হিসেবে তাঁর রচনা পাঠ করে আনন্দ নেয়ার চেষ্টা করেছি। আর সে আনন্দ নিতে গিয়ে হয়েছি বিষাদগ্রস্ত, ব্যাথিত। মাত্র ৭৫ পৃষ্ঠায় লেখক আমাদের অতি পরিচিত জীবনের গল্প তুলে এনেছেন। তাঁর নিজস্ব রচনাশৈলি দিয়ে পুরো সময়টুকু নিজের রচনায় টেনে নিয়েছেন। এমন সুন্দর উপস্থাপনা একমাত্র হুমায়ূন আহমেদের পক্ষেই সম্ভব ছিল। তবে দুর্বল যদি কিছু থাকে সেটি হল গল্পের প্রায় সব নায়িকাই জহিরের প্রেমে পড়ে। এই একটি দিক ছাড়া বইটি পড়ার পর আপনি যত কঠিনই হন না কেন হয়ত নিজের অজান্তে চোখের কোনায় জমে থাকা পানি মুছবেন। ভালবাসার মানুষটির দিকে আরেকবার ভালোবাসা নিয়ে তাকাবেন। দিনের শেষে তাই না পাওয়ার কোন গল্প হয়ে থাকেনি, দিনের শেষে ভালবাসার গল্প হয়ে উঠেছে।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫৫

কলমের কালি শেষ বলেছেন: সাধারণ এক যুবককে নিয়ে লেখা উপন্যাসের অসাধারণ রিভিউ ! পড়তে হবে । ++++

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২২

আধখানা চাঁদ বলেছেন: আসলেও তাই। না, রিভিউ না, জহিরের কথা বলছি। একজন দক্ষ কথাশিল্পী কত অসাধ্য কাজ কত অবলীলায় করেন তার প্রমাণ এই বইয়ের জহির। সে কে ? মনে হয় কিছুই না, কিন্তু আসলে জহিরই সব। আসলেও অসাধারণ।

অসাধারণ মন্তব্যের জন্যে আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। + এর জন্যেও। ভাল থাকুন প্রিয় ব্লগার।

২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৩

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: রিভিউ দারুণ লিখেছেন। বইটি আগে পড়েছি কিনা মনে করতে পারছি না। আজই পড়া শুরু করবো। অনলাইনে নিশ্চয়ই পাওয়া যাবে। আমিও হুমায়ূন আহমেদের লেখার অন্ধভক্ত। :)

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩০

আধখানা চাঁদ বলেছেন: Click This Link

মিডিয়াফায়ার লিংক। এখান থেকে দেখতে পারেন।

সুন্দর মন্তব্যের জন্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ বিদ্রোহী । ভাল থাকবেন।

৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪১

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমার কাছে হুমায়ূন আহমেদের বড় একটা সংগ্রহ আছে। 'দিনের শেষ' উপন্যাসটাও সেখানে পেয়ে গেলাম। ইতিমধ্যেই ৩৩ পাতা পড়ে ফেলেছি। লিংক দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৫০

আধখানা চাঁদ বলেছেন: খুবই ভাল । পিডিএফে দেশী লেখকদের বই পড়া আমি সমর্থন করি না। প্রথমত এতে লেখক,প্রকাশক উপকৃত হয় না। আর দেশীয় বই এর মান এবং দাম এখনো আমি মনে করি নাগালের মধ্যেই আছে। যদিও আরও কম হলে ভাল হত। বিদেশী লেখকদের অরিজিনাল বইগুলোর দাম অনেক বেশি, সেগুলো পিডিএফে পড়া যেতে পারে।

আমি একটু পুরোন কালের মানুষ তো, আমার কাছে বই ধরে পড়তেই ভাল লাগে। পিডিএফ পড়লেই মাথা ধরে !

৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৩

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: বই হাতে ধরে পড়া আমিও পছন্দ করি। কিন্তু এই মুহূর্তে হাতে ধরে পড়তে পারছি না। কারণ আমি থাকি লন্ডনে। এখানে লাইব্রেরীতে বাংলা বই পাওয়া যায়। আমার কাছাকাছি লাইব্রেরীতে হুমায়ূন আহমেদের যত বই ছিল সব পড়া হয়ে গেছে। কিন্তু ওদের সংগ্রহে এই উপন্যাসটা নাই। তাই পিডিএফ ফরম্যাটেই পড়তে হচ্ছে। :(

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৯

আধখানা চাঁদ বলেছেন: আহারে ! ঠিক আছে ভাই, পিডিএফ এই পড়েন। কিন্তু আপনি অন্যদিক দিয়ে ঠিকই লাকি। বিদেশী দামী বইগুলো কত সহজে পাচ্ছেন।

৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৫১

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: বইটা পড়ে ফেললাম ভাই। চোখের পানি আটকাতে পাড়লাম না শেষ পর্যন্ত। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। কারণ আপনার রিভিউ না পড়লে বইটা হয়তো আজও পড়া হতো না।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭

আধখানা চাঁদ বলেছেন: কী বলব ঠিক বুঝতে পারছি না । হুমায়ূন আহমেদের পক্ষেই সম্ভব ছিল এমন মানবিক একটা গল্প লেখা, হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া একটি লেখা। আমার এমন যা তা টাইপের একটা রিভিউ পড়ে আসল বইটি পড়েছেন এই কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা আমার নেই। আমার জন্যে হলেও একটি ভাল বই পড়তে পেরেছেন, এইটা আমার জন্যে অনেক বড় পাওয়া ।

ভাল থাকুন সবসময়।

৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: তার সব গুলো লেখা আমার পড়া । একাধিকবার করে পড়া । যদিও মনে রাখা কষ্টের কোন কাহিনীর শিরোনাম কি ছিল তবে এই গল্পটা কথা আমার মনে ছিল অনেক দিন । বুকে একটা কষ্ট লেগে ছিল নায়কের জন্য !
এতো অল্প কথায় এতো চমৎকার কাহিনী কেবল তিনিই পারেন আর কেউ নয় !
দেখি আজকে আরেক দফা বইটা পড়া যাক !

চমৎকার রিভিউয়ের জন্য ধন্যবাদ ! আরও রিভিউ লিখবেন আশা করি ! :):)

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫২

আধখানা চাঁদ বলেছেন: আমারও তাঁর সবগুলো বই অনেকবার করে পড়া। তাঁর বই পড়া মানে মাথার শান্তি, মনের শান্তি। তাঁর বই এর কোন তুলনা হতে পারে না, সমসাময়িক কালে অন্তত না।

চমৎকার মন্তব্যের জন্যে অশেষ ধন্যবাদ অপু তানভীর ভাই। আপনার মত সিনিয়র, সুলেখক আমার ব্লগে দেখে আনন্দিত হলাম। আবারো ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকবেন।

৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:০৮

শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: উপন্যাসটা পড়েছিলাম অনেক আগে। আপনার রিভিউ খুউব ভালো লাগলো।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫৩

আধখানা চাঁদ বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্যে অনেক ধন্যবাদ সুজন ভাই।

ভাল থাকবেন।

৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮

এহসান সাবির বলেছেন: রিভিউ খুব ভালো লেগেছে।

বই টা আসলেই খুব সুন্দর।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩

আধখানা চাঁদ বলেছেন: রিভিউ পড়ার জন্যে আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ এহসান ভাই।

ভাল থাকবেন।

৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৯

নীল লোহীত বলেছেন: বোধহয় মিস করে গেছি উপন্যাসটা।

আপানার সুন্দর রিভিউ দেখে আজই পড়তে ইচ্ছা করছে।

ধন্যবাদ।

ভালো লাগলো।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

আধখানা চাঁদ বলেছেন: বইটা অনেক আগের লেখা। হুমায়ূন আহমেদের ভাল লেখাগুলোর বেশিরভাগই আগে লেখা, এই বইটিও তার ব্যতিক্রম না। পড়ে ফেলুন, ভাল লাগবে আশা করি।

রিভিউ পড়ার জন্যে এবং সুন্দর মন্তব্যের জন্যে অনেক ধন্যবাদ নীল লোহিত। ভাল থাকবেন।

১০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৬

িনর্বাক ব্রহ্মপুত্র বলেছেন: অসাধারণ সুন্দর উপন্যাস । রিভিও পড়ে ভালো লাগল ।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৩

আধখানা চাঁদ বলেছেন: রিভিউ পড়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ ।
ভাল থাকবেন।

১১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৩

এমএম মিন্টু বলেছেন: রিভিও ভালো লাগল । :) B-) ;)

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৫

আধখানা চাঁদ বলেছেন: সত্যি ভাল লেগেছে তো ? ;) B-)

বইটা পড়া না থাকলে পড়ে ফেলুন। বই নিশ্চিত ভাল লাগবে।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

ভাল থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.