নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

› বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের মেয়েরা #মিটু #মিটু করতাছে

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫২

তসলিমা নাসরিনের এই ফেসবুক পোস্ট পড়ে আমি হাসতে হাসতে শেষ

যে পুরুষগুলার শয়তানি বদমাইশি তুইলা ধরতাছে, তারা যেমন বহাল তবিয়তে ছিলো, তেমন বহাল তবিয়তেই আছে। এখন পর্যন্ত এক্টারও মাথা হেট হয় নাই, এক্টাও মাফি মাঙ্গে নাই, এক্টারও চাকরি গেছে বইলা, এক্টারেও কোনো কোম্পানি থেইকা, কোনও অরগানাইজেশন থেইকা বহিস্কার করা হইছে বইলা এখন পর্যন্ত শুনি নাই। আমার মনে হয় এইসব #মিটু তাদেরে জিরো বানাইবার বদলে হিরো বানাইতাসে। মেয়েদের সাথে ফস্টি নস্টি করা, মেয়েদের উড়না টান দিয়া লওয়া, মেয়েদের বুক টিইপ্যা দেওয়া, পেটে কাতুকুতু দেওয়া, পাছায় খামছি মারা, অথবা মেয়েদেরে জোর জবরদস্তি ন্যাংটা করা, বিছনায় ধাক্কা মাইরা শোওয়ানো চিরকালই ওই সমাজে হিরোদের কাজ। হিরোরা পুরুষালি পুরুষ, ওদের শইলে বাঘের শক্তি। মেয়েরা কম শক্তির পুরুষদেরে পছন্দ করে না, যে পুরুষ মেয়েদের কাজ কাম কইরা দেয়, মেয়েরা যা কয় তাই শুনে, মেয়েদেরে ধমকায় না, মারে না, মেয়েদের সাথে নরম স্বরে কথা কয়, লজ্জা পায়, শরম পায়, দুঃখে কষ্টে চোক্ষের পানি ফেলে, তারা নাকি মেয়েলি পুরুষ, তাদের নাকি মেয়েদের পছন্দ না। মাচোদের ভালা পায়।

#মিটু কাজে লাগার জন্য সমাজের মিনিমাম একটা কোয়ালিটি চাই। বাংলাদেশের সমাজের সেই কোয়ালিটি নাই। মানুষদেরও বেসিক সেন্স নাই, যেই সেন্স বলবে মেয়েরা যৌন বস্তু না, মেয়েদের সাথে যা ইচ্ছা তাই করার অধিকার পুরুষের নাই। বাংলাদেশের সমাজের বেশিরভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, মেয়েরা যৌন বস্তু, মেয়েদের সাথে সব রকম শয়তানি বদমাইশি করার অধিকার পুরুষদের আছে। মানুষ এও গভীরভাবে বিশ্বাস করে, পুরুষদের যৌন খিদাটা একটু বেশি, তাদের একটু বেশিই খাই খাই। ঘরে বউ রাইখ্যাও তারা বাইরের মেয়েদের সাথে করতে চাইলে করতেই পারে, কইলাম না ওদের আল্লাহ একটু বেশিই ওই কামনা বাসনাগুলা দিছে, ওদের তো দোষ নাই।

মেয়েরা তো ডরায়, ডরানি মেয়েদের ভুষণ। বাচ্চাকাল থেকেই শিখানো হইছে। তারা যদি সত্যিই মুখ খুলতো, তাইলে আমার কিন্তু মনে হয় না, নামী কও অনামী কও, একটাও পুরুষ পাওয়া যাইতো, যে ছেচরামি করে নাই, অচেনা মেয়েদের এইডা ধরে নাই ওইডা ধরে নাই, শইলে গুঁতাগুঁতি করে নাই, আন্ধারে সুযোগ নেয় নাই, খালি ঘর পাইয়া যাইত্যা ধরে নাই, আকাম কুকাম করে নাই। আমার তো মনে হয় যেই পুরুষগুলা মেয়েদের হেনস্থা করছে বলা হইতাছে, তাদের সুখ্যাতি বাড়তাছে। আগে তাদের ছোট গড়িতে হিরো ছিলো, এখন পুরা দেশেই তারা হিরো। #মিটুর জন্য আমার ভয় হইতাসে মেয়েদেরি আবার শরমে মুখ লুকাইতে হয় কিনা।

আমারিকায় ৯৯ জন মহিলা জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়। তারা মেয়েদের মূল্য দিতে জানে। সেখানে #মিটু কাজে লাগে। হার্ভিরা গ্রেফতার হয়। আর আমাদের দেশে ধর্ষিতারা হয় হাসির খোরাক। এই বাংলাদেশের স্বপ্নই কি বঙ্গবন্ধু কন্যা দেখেছিলেন?

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৬

রানার ব্লগ বলেছেন: ০১। বাংলাদেশে কোন এক সময় জন্ম নিয়ন্ত্রণ অনেক ঘৃনিত কাজ সমাজ বিরোধী কাজ বলে গন্য হত, সমাজের কিছু নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়ান ব্যাক্তি দিন নাই রাত নাই প্ররিশ্রম করে এটা প্রতিষ্টিত করতে পেরেছে যে এটা অতিব জরুরি একটি পন্থা যার মাধ্যমে রস্ট্র ও সমাজ দুই নিয়ন্ত্রনে থাকে।

০২। বাংলাদেশে অনেক আগের কথা নয় বেশ কিছু দিন আগেও মানুষ খোলা স্থানে মল ত্যাগ করতে , বধ্য জায়গায় মল ত্যাগকে অসাস্থকর মনে করতো। অনেক হাসা হাসি রাগা রাগি মারা মারি শেষে এই দেশের মানুষ এখন ল্যাট্রিন ব্যাবহার করে শুধু তাই না ত্যাগের শেষে হাত ও ধোয়।

০৩। বাংলাদেশে কেছুদিন আগে পর্যন্ত নারীদের জন্য চাকুরী বা নির্বাচন কে ফতোয়া দিয়ে আটকানোর মতো অপচেষ্টা হয়েছে যা প্রতিহত করা হয়েছে, তেতুল নামক শব্দের উৎপত্তি কিন্তু ছিল এরই প্রাসঙ্গিক। এটা প্রতিহত ও ফতোয়াবাজদের নাকে খত দেয়ার ব্যাবস্থা করা হয়েছে এখন তেতুল শব্দের উতপাদনকারি এক নারীকেই কওমিদের মা বলিয়া দিনপাত করছে।

ঠিক তেমনি #মি টু একদিন প্রতিষ্টিত হবে প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে, সমাজের দাত বের করা করা মানুষদের জিহবা যে কত পুতি দুর্গন্ধময় তা প্রকাশ পাবে ( এই দাত বের করা লোক গুলর ভেতরে কোন এক দিন আমার নাম ও আস্তে পারে)। এর জন্য আত্মত্যাগের যেমন প্রয়োজন তেমনি শক্ত প্রতিবাদেরও দরকার আছে। তবে মনে রাখবেন এই সমাজে যেমন তানুশ্রি দত্ত আছে ঠিক তেমনি রাখি সাওান্ত ও আছে যে নিজের অবস্থান কে শক্ত করার জন্য অন্য নারীকে টেনে নিচে নামাবে, শুধু তাই না এর জন্য দরকার হলে নিজের নামে রসাল গল্প ছরাতেও দ্বিধা বোধ করবে না।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০০

বলেছেন: বাংলাদেশে জন্মনিয়ন্ত্রণকে কখনোই ঘৃণার চোখে দেখা হতনা। সরকার জন্ম নিয়ন্ত্রণের পরিবর্তে 'পরিবার পরিকল্পনা' টার্ম ইউজ করাতে এই কার্যক্রমের জনপ্রিয়তা বেড়ে যায়। মানুষ এখন নিজের প্রয়োজনেই জন্মনিয়ন্ত্রণে উৎসাহী হয়।

খোলা স্থানে মলত্যাগ বন্ধ করার জন্য বিটিভির অনস্বীকার্য অবদান আছে। বিভিন্ন নাটিকা এবং এ্যানিমেশনের মাধ্যমে খোলা জায়গায় মলত্যাগকে হাস্যকর হিসেবে উপস্থাপনের কারণে এবং স্বাস্থ্যকর টয়লেট নির্মাণে বিভিন্ন এনজিও'র আর্থিক সাহায্য প্রদানের কারণে এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসেছে।

তেঁতুল শব্দের উৎপাদনকারীর নাম হাসানুল হক ইনু - ইনি নারী না পুরুষ, আপনারাই ভালো জানেন। তবে যাকে কওমীদের মা বলা হয়েছে, তিনি কিন্তু ঐ হুজুরকে উদ্দেশ্য করে আপত্তিকর কিছু কখনোই বলেননি।

আমাদের দেশে মিটু কোনদিনই প্রতিষ্ঠা লাভ করবেনা। আমাদের দেশের কর্মক্ষেত্রগুলোতে নারী কেবল শোকেস। এদের সাথে রংঢং করা যাবে - এই উদ্দেশ্যেই মূলত তাদেরকে রিক্রুট করা হয়। মিডিয়াতে যেসব মেয়ে আসে, তারা নিজেদের বিকিয়ে দেয়ার জন্য একরকম মুখিয়েই থাকে। কিন্তু প্রতিষ্ঠা পাবার পর নিজেকে সাহসী প্রমাণের জন্য কাউকে কাউকে ফাঁসিয়ে দিতে ইচ্ছে করে। কিন্তু তাতে ঐসব পুরুষের টিকিটিও নড়েনা।

২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
বাহ খুব দ্রুতই আপনি সেফ হলেন।

অভিনন্দন।

আমাদের মেয়েরা মুখ খুললে তাদের কাজ ও জাত দুটোই যাবে।

তাই তারা সমর্থন করে মিটু কিন্তু মুখ খুলেনা।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০২

বলেছেন: আপনি কি আমাকে ফলো করছিলেন? তাহলে জানলেন কি করে?

মেয়েদের মুখ খোলার দরকার কি? কথায় বলে, ছেলেরা চেন খুললে বিপদ আর মেয়েরা মুখ খুললে বিপদ।

৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪

ফেনা বলেছেন: পোষ্ট এবং মন্তব্য দুই-ই অসাধারণ উপস্থাপন হয়েছে। চমতকার বলেছেন।

শুভকামনা।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৬

বলেছেন: এই পোস্টে মাত্র দুই প্যারা আমার। প্রথম ও শেষ প্যারা। বাকী সবই লেখিকার।

৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আপনি যে নতুন সেটা আপনার ব্লগে ঢুকেই বুঝেছি। আর প্রথম পাতায় আজ আপনার পোস্ট দেখেই বুঝেছি
আপনি সেফ হয়েছেন।

ভাল। এবার লিখে চলুন মনের মত।

৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



মাত্র এক সপ্তাহে আপনি সেফ হয়েছেন দেখে ভাল লাগলো। অভিনন্দন আপনাকে। নিজে লেখার চেষ্টা করুন। শুভ কামনা আপনার জন্য। হ্যাপি ব্লগিং।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

বলেছেন: নিজে লেখার চেষ্টা করেছি, কেউ খায়না। আগের পোস্টটা দেখুন - খুব দরকারি বিষয় নিয়ে লিখেছিলাম, পড়তে এসেছে কয়জন আর কমেন্ট করেছে কয়জন? এখানে তা না'র নাম দেখে সবাই ঝাঁপিয়ে পড়েছে।

৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৯

বাকপ্রবাস বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন, আপনার এখানে কমেন্ট করতে গিয়ে আমি একটা ছড়া পয়দা করে ফেললাম, সেটা পোষ্ট করে দিচ্ছি এবং আমার ছড়াটাই আপনার কমেন্ট হিসেবে ধরে নেবেন, আপনার এই লেখার জন্যই ছড়াটার উৎপত্তি তায় আপনাকে আবারো ধন্যবাদ।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

বলেছেন: নতুন ব্লগার হিসেবে আমি অনেক কিছুই জানিনা। তাই আপনার কমেন্ট দেখতে পাচ্ছি কিন্তু কোন ছড়া দেখতে পাচ্ছিনা। ছড়া দেখতে হলে আমাকে কি করতে হবে একটু দেখিয়ে দেবেন কি?

৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



এক সপ্তাহ হলো আপনি ব্লগে আছেন। এজন্য ব্লগীয় নীতিমালা আপনার হয়তো তেমন জানা নেই। আপনি এ পর্যন্ত দু'টি পোস্ট লিখেছেন। প্রথম পোস্ট 'প্রথম পাতায়' যায়নি এজন্য ব্লগার ও পাঠক আপনার লেখাটি দেখতে পান নাই। আপনার হয়তো জানা নেই 'সেফ' না হলে লেখা প্রথম পাতায় যায় না। আর ব্লগে তো আপনার পরিচিতিও নেই, এজন্য প্রথম প্রথম কমেন্ট পাওয়া সহজ নয়। ভাল ব্লগারদের কমেন্ট পেতে হলে ভাল লিখতে হবে, কমেন্ট ও প্রতি মন্তব্যে বিচক্ষণতার পরিচয় দিতে হবে।

"কেউ খায় না" এমন কথা লিখলে ব্লগাররা মাইন্ড করবে। আপনার সম্বন্ধে নেতিবাচক ধারণা হবে। ভাল লেখার চেষ্টা করুন আর ধৈর্য্য ধরুন। নিজ যোগ্যতায় ব্লগে একটি অবস্থান গড়ে তুলুন। দেখবেন সবার ভালবাসা আর সাপোর্ট পাবেন। ব্লগিং এর খুটিনাটি জানতে এই পোস্টটা পড়তে পারেন। আশা করি, উপকৃত হবেন।

হ্যাপি ব্লগিং..................

৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: তসলিমা নাসরিন সাহসী নারী।

৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:০০

অনল চৌধুরী বলেছেন: অামার আগের লেখাগুলি পড়ে দেখেন,বহু চেষ্টা করেও এখানে মিটু করাতে পারিনি।
কারণ তারা পরকিয়াতে যতোটা সাহসী,প্রতিবাদে তার ১% ও না।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯

বলেছেন: মিডিয়ার ভাষ্য অনুযায়ী সাহসী নারী তারাই, যারা চরিত্রের প্রয়োজনে (!) খোলামেলা হতে কোন আপত্তি করবেনা। পরকীয়া করতে সাহস লাগেনা, কারণ দুজনের সম্মতিতেই প্রেম হয়, সেটা স্বকীয় হোক আর পরকীয়া!

১০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪৭

জাতির বোঝা বলেছেন:
সুপ্রভাত!
আপনি কেমন আছেন, মহাশয়?
আপনার গেজেট পাঠ করিয়া আমি খুবই আমোদিত হই।
আপনি একজন উত্তম লেখক।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫

বলেছেন: লেখা এখনো শুরুই করলাম না, উত্তম লেখকের সনদ দিয়ে দিলেন? তা আমার কোন গেজেট পাঠ করে আমোদিত হলেন, লিংক দেবেন কি?

১১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৯

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: মি... টু... এইটার সহজ একটা সিষ্টেম আছে। সরকারের ঘোষনা করে দেওয়া উচিৎ যে এখন থেকে (২০১৮) যত অপকর্ম ঘটবে, তা ঘটার ১মাসের মধ্যে প্রকাশ করতে হবে। ১০/২০ বছর পর গিয়ে কান্নাকাটি করলে হবে না। :) ;)

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৯

বলেছেন: নাহ, এই সিস্টেম কাজে দেবেনা। মেয়েরা যখন নিজেকে বিকিয়ে দেয়, তখন তারা থাকে ঘোরের মধ্যে। তারা তখন বলে এটুকু (!) ত্যাগের বিনিময়ে তাদের সামনে ঝলমলে ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে। তাই তারা তখন মুখ খোলেনা, পাছে তাদের শরীরের সুবিধা ভোগীরা আবার নারাজ হয়।

কিন্তু সেই ঝলমলে ভবিষ্যৎ যখন হাতের মুঠোয় এসে যায়, খুব ক্ষমতা পেয়ে যায় এবং নিশ্চিন্ত হয় যে তার উন্নতির পথে কেউ ার বাধা হতে পারবেনা, তখন #মিটু #মিটু করে।

১২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪০

Sujon Mahmud বলেছেন: সমায়ের কাজ সমায়ে করাই উচিত। যখন ধর্ষণ হইছে তখন প্রতিবাদ করে নাই। এখন করে কি অইবো। জনগণ আর ভাসি পঁচা খিচুরী খায় না।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৯

বলেছেন: যখন ধর্ষণ হইছে, তখনও প্রতিবাদ কইরা কিছুই হইত না। এইটা বাংলাদেশ। এখানে ধর্ষণের কথা কোন মেয়ে বলতে গেলে মানুষ বলবে, মেয়েটাই খারাপ, নইলে এরকম বলে কিভাবে? আর ধর্ষক এমন ভাব করতে থাকবে যে সে এখনও মায়ের বুকের দুধ খাওয়া ছাড়েনাই, ধর্ষণের সে কি বুঝে? ফলাফল? কিছুই না।

১৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৩

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আমেরিকা এতোই মহান। তাহলে হিলারী কে কেন ভোট দিয়ে বিজয়ী করলো না? আমাদের দেশের কিছু বুদ্ধিজীবী কথায় কথায় আমেরিকা আমেরিকা করেন। তারা।কেমন? আমরা কেমন তার প্রমাণ আমরা দিয়েছি। আমরা মহিলা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করেছি সেই ৯১সালে।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২০

বলেছেন: না, আমেরিকা মহান কোন দেশ না। কিন্তু তারা মেধার মূল্যায়ন করে বলেই তাদের কাছে কেউ পাত্তা পায়না। হিলারী জেতেনি কারণ আমেরিকানরা একজন উগ্র ডানপন্থীকে চাইছিল - ট্রাম্প সেদিক থেকে পারফেক্ট। আমরা ৯১ কেন, আজকেও মহিলা নির্বাচিত করছি, কারণ এছাড়া আর কোন উপায় নেই। পুরুষদেরকে তো বাড়িছাড়া করে দেয় হিংসার রাজনীতি। জয় আসছে? তারেক টিকতে পেরেছে? কোকো বাঁচতে পেরেছে? দেশকে বিশ্বের কাছে নতজানু রাখতে হলে দেশের মাথা হিসেবে একজন নারীকে রাখতে হবে - এটা সবাই বোঝে - আমেরিকানরাও

১৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৮

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আমার আগের কমেন্টের যে রিপ্লাইটা দিয়েছেন; আমার কমেন্টের ভিতরের কথা কিন্তু তাই। যখন এসব হয়, চুপচাপ সহ্য করে বা করতে দেয় আবার অনেকে আগ্রহ নিয়ে করে। পরে মনে হয় কত কি হয়ে গেলো.... এ জন্য নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বলা বাধ্যতামূলক করা উচিৎ।

১৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৩৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: কিন্তু সেই ঝলমলে ভবিষ্যৎ যখন হাতের মুঠোয় এসে যায়, খুব ক্ষমতা পেয়ে যায় এবং নিশ্চিন্ত হয় যে তার উন্নতির পথে কেউ ার বাধা হতে পারবেনা, তখন #মিটু #মিটু করে। -তাহলে এই কর্ম সফল হওয়ার পর বাংলাদেশে কেউ করছে না কেন?

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আমেরিকা এতোই মহান। তাহলে হিলারী কে কেন ভোট দিয়ে বিজয়ী করলো না? -তারা ১৯৯২ সালে সিএনএন-এর এক জরীপে জানিয়েছিলো,২০০ বছরেও তারা কোন মেয়েকে রাষ্ট্রপতি বানাবে না।

১৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৫২

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: তাসলিমার দু'একটা কথা বাদে সব কথাই সত্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.