নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাকা\'র মত ব্যক্তিত্বও কি সিনহা সাহেবের ছিল না?

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৬



সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে হলফনামাতে শিক্ষাগত যোগ্যতা লিখেছিলেন - "নাই"। স্বাভাবিকভাবেই বিপক্ষ দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে আগের নির্বাচনে তিনি শিক্ষাগত যোগ্যতা লিখেছিলেন এবার কেন লিখলেন না! তখন আবার খালেদা জিয়ার ৮ম শ্রেণী পাস নিয়ে রাজনীতি গরম। খালেদা জিয়ার প্রতি সহমর্মিতাই হোক বা স্ট্যান্টবাজিই হোক সাকা বলেছিলেন, তার যে শিক্ষাগত যোগ্যতা আছে সেটা কেউ প্রমাণ করুক!

২০০৮ সালে শেখ হাসিনা নির্বাচিত হওয়ার পর যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ঘোষণা দিলেন। জামায়াত নেতারা সহ সাকাও সরকারকে চ্যালেঞ্জ করে বললেন, তিনি যুদ্ধাপরাধী নন। তিনি বলেছিলেন, সরকারকেই প্রমাণ করতে হবে আমি যুদ্ধাপরাধী কিনা! তিনি আইনি লড়াই চালিয়ে গিয়েছেন। সরকার প্রমাণ করেছে তিনি যুদ্ধাপরাধী ছিলেন এবং তার ফাঁসি হয়েছে।

সালাউদ্দিন কাদের চাইলে আওয়ামীলীগে যোগ দিতে পারতেন। তাহলে তার কোন বিচার হতো না। তিনি চাইলে বিদেশও চলে যেতে পারতেন। কিন্তু তিনি আইনের মাধ্যমে সব মোকাবেলা করার সিদ্ধান্ত নেন। অথচ সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা কোন আইনি লড়াইয়ে না গিয়ে বিদেশ চলে গেলেন। মেয়াদের আগেই পদত্যাগ করলেন। তাহলে আমরা কি ধরে নিব তিনি আসলেই অপরাধী ছিলেন!? একজন আইনের লোক হয়ে তিনি অন্যায় করে গিয়েছিলেন এতদিন? আর যদি নির্দোষ হয়ে থাকেন তাহলে কেন দেশে ফিরলেন না? কেন বলে গিয়েছিলেন, তিনি ফেরত আসবেন?

উনি দোষী হলে শাস্তি দিতে হবে, আবার নির্দোষ হলেও জাতির সামনে সব পরিস্কার করা উচিত। অনেকে বলতে পারেন সরকারের চাপে পড়ে তিনি পদত্যাগ করেছেন। কিন্তু আমরা দেখলাম উনার সহকর্মীরাও উনার বিপক্ষে এবং উনার সাথে না বসার কথা বলেছেন। তাহলে কি আপিল বিভাগের বাকী বিচারপতিদেরও সরকার চাপ দিয়েছে? যদি সরকার উনাকে সহ বাকী বিচারপতিদেরও চাপে রাখতে পারেন তাহলে তো বলতে হয় সৌদি বাদশাহর মতই ক্ষমতা শেখ হাসিনার!

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: মিছিলের প্রথমে থাকা "সন্মানিত নাগরিকদের" মাঝে কিন্তু বিশাল দুরত্ব।। প্রথমে থাকারাই জেল,গুলি সয়ে সব এনে দেয়, আর ভোগ করে....।। কেউ আছে মান নিয়ে, কেউ প্রান নিয়ে!!

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৩

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: তাহলে কি শেষের কথাটা সত্যি?

২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



একটা অপ্রয়োজনীয় ব্যাপারে নাক গলায়ে, আওয়ামী লীগ, কিংবা শেখ হাসিনা অকারণে বদনাম কুড়ালেন।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৪

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: যদি সিনহা সাহেব অপরাধী হয়েই থাকেন তাহলে তাঁকে ছুটি দেয়াটাই তো বোকামী। কারণ, তাঁর বিচার করলে আমরা বলতে পারতাম আইন সবার জন্য সমান। শেখ হাসিনা কাউকে ভয় পান বলে তো জানিনা।

৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশ সৌদিআরব না।

বাংলাদেশে শতাধিক সংবাদপত্র, ৩৫টা টিভিচ্যনেল হাজার হাজার সাংবাদিক।
টকশোতে সরকার বিরোধী শুশিলরা ২৪ ঘন্টা বকবক করে যাচ্ছে, ফাসির আগে-পরে হুকা সহ সাকার পরিবার ক্যামেরার সামনে যা ইচ্ছা তাই বলতে পেরেছে, মোজা-নিজামির পরিবারও বলতে পেরেছে।


বিচারপতিও কম কথা বলেন নি।
বিদেশ যাওয়ার দিনও যতেষ্ঠ কথা বলেছেন। সেদিন তিনি ড্রাইভারকে গাড়ী থামাতে বলেন। তিনি নিজেই গাড়ি থেকে নামেন। সাধারনত ড্রাইভার দরজা খুলে দিলে নামার কথা।
সরকার চাইলে নাথামিয়ে সরাসরি এয়ারপোর্টে নিতে পারতো সামনে পিছে পুলিশের গাড়ী, ড্রাইভারও পুলিশের ইউনিফর্মে।

সিনহা বাবুর কিছু বলার থাকলে সিডনি বা টরন্টোতে বলতে পারতেন , এখনো বলতে পারেন। সেখানে অজস্ত্র পত্রিকা, বাংলা টিভি চ্যানেল আছে। বিবিসি বাংলা অনেকবার চেষ্টা করেছে তার কাছ থেকে কিছু জানতে। উনি বলবেন না।

যারা বলে বাংলাদেশে বাকস্বাধীনতা কেড়ে নেয়া হয়েছে তাদেরকে থাবরানো দরকার।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৩৫

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: আমি দুই দিকের সম্ভাবনাই খোলা রেখেছি। যদি তিনি দোষী হন(পত্রিকার তথ্য মতে, উনার উপর তদন্ত করার মত যথেষ্ট তথ্য প্রমাণ অন্য বিচারপতিদের কাছে ছিল এবং রাষ্ট্রপতিও ওয়াকিবহাল ছিলেন) তাহলে কেন তাঁকে ছুটি যেতে দেয়া হল? কেন উনি দেশে থাকতে উনার অপসারণ প্রক্রিয়া শুরু হলো না?
আবার উনি যদি দোষী না হন, তাহলে উনি কথা বলতে পারেন। এই শেষ বয়সে আর উনার হারানোর কী আছে?

৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:২৩

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: মন চায় কারো তৈলাক্ত আর বালখিল্য ভরা মন্তব্যে কিছু বলতে।। পরে ভাবি এরা পেইড :-P তখন আর মন্তব্য করার চাইে নীরব ঘৃনাই প্রকাশ করি।।
কারন এরা এমনই অন্ধ যে, হাতির পা কে বলে পিলার =p~ ।।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৩৮

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: দুই পক্ষের আচরণই রহস্যজনক। দোষ করলে যেতে দিল কেন? দোষ না করলে চুপ আছেন কেন?

৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৩০

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: সচেতনহ্যাপী, আপনাকে না আবার খাম্বাচোর বলে বসে। :P

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৩৯

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: কারো মতের বিপক্ষে গেলেই ট্যাগ লাগানো একটা বিশেষ দলের কাজ।

৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৩৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: @অয়ন ভাই, আমি অনেক আগে থেকেই "বিভিন্ন ট্যগে" ভূষিত :( ।। তাই এসব নিয়ে ভাবি না।। আমি দেখেছি ফাল দিয়ে পরে পলায়ন করতে =p~
খাম্বা আর কম্বলের বাইরে আমি।। ধন্যবাদ।।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪০

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: তাইতো আপনি সচেতন ভাবে হ্যাপী =p~=p~=p~

৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪০

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আপনার প্রথম প্রশ্নের উত্তর কি পান নি B:-/

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫১

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: আমি চিন্তায় আছি সাকা'র নাম নেয়াতে ব্যান হই কিনা।

৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪৮

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: কারো মতের বিপক্ষে গেলেই ট্যাগ লাগানো একটা বিশেষ দলের কাজ। এই বিশেষ দল কি গুমেও এক্সপার্ট? :-B

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫৩

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: জনমনে ধারণা আছে। তবে আমাদের শেখ হাসিনার কথা বিশ্বাস না করে উপায় নেই!

৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫২

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: @সচেতন হ্যাপী, পলায়ন করলেও সাবস্টিটিউট হিসেবে আরেকজন আসে। এটাই সমস্যা। যাইহোক, অধিক ট্যাগে ভূষিত হওয়ার জন্য আপনাকে "ট্যাগ জেনারেল" পদে উন্নিত করা হইল।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫৭

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: যুক্তির মধ্যে আলোচনা করতে হবে। ভিন্নমত থাকতেই পারে। তবে ট্যাগ লাগানো উচিত নয়।

১০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: @ অয়ন ভাই, আমি ফিল্ড মার্শাল মানে নিরাপদ আছি, আর আপনি ডিমোশন দিয়ে "জেনারেল" করতে চাচ্ছেন :( প্রতিবাদে আমি লগ আউটই করলাম।।

১১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:০৫

এলিয়ান বলেছেন: ২০০১ সাল । আমি তখন উচ্চ মাধ্যমিক পরিক্ষাত্তী। আমাদের পাশের বাসাই বড়াটিয়া হিসাবে একটা নতুন পরিবার আসল। এই ঘরেরে বড় মেয়েটিও উচ্চ মাধ্যমিক পরিক্ষাত্তী । স্বভাবিক ভাবে আমাদের কথা হতো, নোট বিনিময় করা হতো (অন্য কিছু বিনিময় করার সময় ছিল না - কারন পরিক্ষা একধম ঘাড়ের ওপর)। তারদের দেয়া কথা মতে , মেয়েটির বাবা ইন্ডিয়ায় থাকে। পরিক্ষা শেষ। মেয়েটির বাবা আসল। আসার পর জানা গেল , তিনি কে.........।

তিনি সাকার অন্যতম কিলার বিধান বড়ুয়া। মাত্র জেল থেকে আসল। আমরা না চিলেও এলাকার অনেকে উনাকে ভাল করে চিনে।

কিছু দিন পর চট্টগ্রামে আর একটি খুন হলো। যথারিতি সাকার প্রতি পক্ষ। আংকেল আবার কিছুদিনের জন্য ইন্ডিয়া (জেলে) গেলেন। আবার চলে আসলেন। গনি বাকারির মোড়ে সাকাদের একটা পেট্রোল পাম্প আছে। আংকেল জেলে থাকার সময় উনার পরিবার প্রতিমাসে এখন থেকে টাকা নিয়ে যেতেন।

তবে.... হ্যাঁ আমার জানা মতে সাকা কখনও নিজের হাতে কঊকে খুন করেনি !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

ভাই, সরকার কে গালি দেন , সরকারের সমালোচনা করেন, বিচার পতির দোষ দেন বা আওয়ামীলীগের দোষ দেন । আমার কিছু যাই আসে না। কিন্তু সাকা কে হিরো বানাতে যাইয়েন না। সাকা হয়তো রাজাকার ছিল না। কিন্তু অনেক খুনের হকুম দাতা ছিলেন সাকা ।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৫২

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: সাকাকে হিরো বানিয়েছে আমাদের রাজনীতি। সে যখন এসব খুন করতো বা করাতো তখনই তাকে প্রচলিত আইনে বিচার করা যেত। এজন্য খালেদা জিয়াও দায় এড়াতে পারেন না।

১২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৫

হাফিজ হুসাইন বলেছেন: সিনহা সাহেব বলেছিলেন, "পাকিস্তানের মত দেশের বিচারবিভাগও আমাদের চেয়ে শক্তিশালী"

আমিও তা মানি। সেখানে বিচারপতিদের সরকারকে পদচ্যুত করা কিংবা জেলে পাঠানোর মত ক্ষমতা আছে। আমিও মনে করি বাংলাদেশেও এরকম বিচারবিভাগ থাকা দরকার। তাহলে সাধারণ মানুষ সরকারের দূর্নীতি অত্যাচারের বিচার চাইতে আদালতের দারস্থ হতে পারবে।

আমাদের দেশের বিচারবিভাগ তো সরকারের পা চাটা গোলাম। তা আওয়ামীলীগ বিএনপি জামাত যে সরকারই হোক না কেন।

এদেশে সিনহা সাহেব সরকার নামক দৈত্যের বিরুদ্ধে রায় দেবে আর সরকার তাকে দেশ ছাড়া ( ভাগ্যিস দুনিয়া ছাড়া করে নাই)
করবে এটাইতে স্বাভাবিক।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৫

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: কিন্তু অ‌ভি‌যোগ গু‌লো না খন্ডা‌লে তো জা‌তির কা‌ছে বি‌বে‌কের কা‌ছে কলঙ্ক হ‌য়ে থাক‌বেন।

১৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১১

এম আর তালুকদার বলেছেন: ১৭ কি ৭১ এর কাছে ফিরে গেল !!! কি দেখার ছিল আর কি দেখতেছি !!!

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: এই সরকা‌রের আম‌লে অ‌নেক কিছু ঘট‌ছে যা আ‌গে কখ‌নো ঘ‌টে‌নি।

১৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩১

আবু তালেব শেখ বলেছেন: সিনহা সাহেব জানে বেচে গেছেন সেটাই তার সৌভাগ্য। সরকারের বিরুদ্ধে গেলে কি পরিনাম তা আচ করতে পেরেই ঘটি কম্বল নিয়ে বিদায় নিছে

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০০

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: উনি তো দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে পারতেন। অপবাদ নিয়ে বেঁচে থাকা কি একজন বিচারপতির জন্য সুখকর!?

১৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩১

ইমরান আশফাক বলেছেন: এসব আর ভাল লাগে না। খালি নিজেদের মধ্যে রেশা-রেশি। এদিকে আমাদের দেশ যে আক্রান্ত বহিশত্রুদের দ্বারা সেই হুস আছে আমাদের মধ্যে? নিজেদের মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়ি আর কত? সামনে আমাদের দেশের অখন্ডতা বা অস্তিত্ব নিয়েই সংকটে পরতে যাচ্ছি সেই হুস আছে কারো মধ্যে? শুনে রাখেন আমরা চাই বা না চাই বর্মিদের সংগে আমাদের পূর্নাংগ যুদ্ধে জড়াতেই হবে (ভূ-রাজনৈতিক জটিল খেলার কারনে)।

এখানে কার কথা কে শুনে। :(

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৪

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: আমাদের এত সমস্যা এত সমস্যা এত সমস্যা যে, আমরা কোনটা রেখে কোনটা নিয়ে আলোচনা করব বুঝতে পারি না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.