নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বদমেজাজী মন্দ লোক (www.meetmamun.com)

ডি মুন

এস এম মামুনুর রহমান - www.meetmamun.com

ডি মুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মধ্য-শরতের চাঁদ (অনুবাদ গল্প)

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৫





হ্রদটি আলোকোজ্জ্বল, জীবন্ত। নৌকায় বাঁধা গোলাকার লণ্ঠনগুলোর সোনালি আভা যেন শত শত সূর্যকণিকার মত জ্বল জ্বল করছে। চাঁদটাও এতটাই অবিশ্বাস্য উঁচুতে উঠে আকাশ ছুঁয়েছে, যেন এর চেয়ে উঁচুতে ওঠা আর কোনোভাবেই সম্ভব নয়। নৌকার হাল আঁকড়ে ধরে খোশমেজাজী শেয়ালগুলো মিটিমিটি হাসছে। যদিও তারা ভেতরের অসহিঞ্চুতা আর উন্মাদনাকে পুরোপুরি রোধ করতে পারছে না; তবুও তারা খুব ভালোভাবেই জানে কীভাবে অভিজাত পুরুষের মতো আচরণ করতে হয়। পুতুলগুলোও অনুরূপ সৌজন্যমূলক হাসি ফুটিয়ে তুলেছে তাদের চেহারায়, যা কিনা তারা প্রায়শই তাদের বালিকা মনিবদের মুখে দেখতে পেত।



আচমকা একটা নৌকার উপর নিজেদের উপস্থিতি টের পেয়ে পুতুলগুলো ভীষণ অবাক হয়েছে। তাদের একান্ত আশ্রয় থেকে এভাবে হঠাৎ বিচ্ছিন্ন হওয়া নিঃসন্দেহে ভীষণ বিস্ময়ের। তাদের একজন শুয়েছিল ফুলের তৈরি নরম বিছানায়, হঠাৎ একটা শেয়াল জানালা গলে এসে তাকে তার মনিবের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। ফিতে লাগানো দোলনায় দুলছিল অন্য একজন। তারপর প্রচণ্ড বিস্ময়ের সাথে সে একসময় নিজেকে আবিষ্কার করে একটা শেয়ালের মুখের ভেতর।



নৌকায় এভাবে আচমকা পুতুলগুলোর একসাথে হওয়া একটা আশ্চর্যজনক ঘটনা হলেও, তারা বিষণ্ন বা হতাশ নয়। কেননা সকল নারীই চায় একজন সুদর্শন অভিজাত পুরুষের দ্বারা অপহৃত হতে। তাই যদিও ফেলে আসা ক্ষুদ্র বালিকাদের কথা ভেবে পুতুলগুলোর কিছুটা দুঃখ হচ্ছে, তবু তারা ভেতরের আনন্দের অনুভূতিটিকেও উপেক্ষা করতে পারছে না।





একসময় হৃদের ঝলমলে রুপালী জলের মধ্যে কালো রেখার মতো আনন্দদ্বীপটি সবার চোখে পড়ল। শেয়ালগুলো উত্তেজনায় অধীর হয়ে উঠল, কিন্তু পুতুলগুলোর চোখে নেমে এল উদ্বিগ্নতা। একি ! দ্বীপের কোল ঘেষে তাদেরই মতো হাজার হাজার পুতুলের ছিন্ন বিচ্ছিন্ন অঙ্গের মতো ওগুলো কি দেখা যাচ্ছে? দু একটা পুতুল আতঙ্কে চিৎকার করে উঠলো। সাথে সাথেই বুদ্ধিমান শেয়ালেরা অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে তাদের বোঝাতে শুরু করল। বলল, হে সুন্দরী রমণীরা, তোমরা জলপথে অভ্যস্ত নও। তাই জাননা, এখানে কত অদ্ভুত রকমের ধ্বংসাবশেষ পড়ে থাকে। তোমরা যা দেখে ভয় পেয়েছে সেগুলো আসলে গতসপ্তাহের ঝড়ে ভেঙ্গে পড়া গাছের কচি ডালপালা ছাড়া আর কিছুই নয়।



নিজেদের মূর্খতার কথা ভেবে পুতুলগুলো ভীষণ লজ্জা পেল। তারপর নৌকাগুলো তীরে পৌঁছালে শেয়ালেরা খুব যত্নের সাথে সবাইকে নামিয়ে নিল।





এটা ছিলো মধ্য-শরতের চাঁদ উৎসব। এ এক মহিমান্বিত রাত। মানুষের হাসি উল্লাস আর সঙ্গীতের সুমধুর ধ্বনি বাতাসে ভেসে এসে আছড়ে পড়ছে হ্রদের টলমল রূপালী জলে। কিন্তু শেয়ালগুলোর আজকের উৎসবের কাছে মানুষের ওই ভোজ উৎসব কিছুই নয়।



সুক্ষ্ম কাজ করা একটা গালিচা বিছিয়ে দেয়া হলো ঘাসের উপর। পাশেই অসংখ্য চন্দ্রমল্লিকা মৃদু বাতাসে এদিক ওদিক মাথা নাড়ছে। পুতুলেরা গালিচার উপর খুব সাবধানে - রেশমি কাপড়ে গোড়ালি ঢেকে - বসে পড়েছে। তাদের বুকের ভেতরটা হামিংবার্ডের পাখার মতো দুরু দুরু কাঁপছে। শেয়ালগুলো এরপর কী করবে তাদের সাথে? – সে ভাবনাতেই পুতুলেরা উদ্বিগ্ন।



মুহুর্তমাত্র ব্যবধানে শেয়ালেরা গালিচার উপর একটুকরো রেশমি কাপড় বিছিয়ে দিল। এবং তার উপর পিকনিক-হ্যাম্পারগুলো রাখল। এর মধ্যে পুতুলগুলোর জন্য এক অপার বিস্ময় অপেক্ষা করছিল। সুস্বাদু তরমুজ আর বিচিত্র সব পিঠায় সেগুলো ছিল পরিপূর্ণ। পুতুলদের ছোট ছোট হাতের সাথে একদম মানানসই মূল্যবান পাথরের কাপে তাদেরকে পরিবেশন করা হল শিশিরের মতো মিষ্টি মদ। প্লেটে রাজহাঁসের লাল মাংস আর ভাজা কাঁকড়া সাজানো হল। আজীবন একটা টি-পার্টির স্বপ্ন দেখে কাটানো পুতুলগুলো আচমকা এতো সুস্বাদু খাবার একসঙ্গে দেখে, বিস্ময়ে একেবারে হতবুদ্ধি হয়ে গেল। তাই একটা পুতুলের জন্য যতটুকু মদ খাওয়া ভদ্রতা, তারা খেয়ে ফেলল তার চেয়ে অনেকটা বেশী ।



মুখে তৃপ্তির হাসি নিয়ে শেয়ালগুলো একদৃষ্টিতে তাদের দিকে তাকিয়ে থাকল। কেননা তারা প্রত্যেকেই জানে যে এই পুতুলগুলোর হৃদয়নির্যাস ধ্বংস করতে পারলেই তারা সন্ধান পাবে অমরত্বের। যদিও পুতুলের হৃদয়নির্যাস যে আসলে কি – সে ব্যাপারে তাদের মধ্যে স্বচ্ছ কোনো ধারণ নেই। তবু আজ এই মধ্য-শরতের চাঁদনি রাতে শেয়ালেরা সিদ্ধান্তে এসেছে যে, মুক্তা খাওয়ানোর মাধ্যমে পুতুলদের ভেতরে হৃদয়নির্যাস তৈরি করা সম্ভব। কেননা এর আগে তারা পুতুলকে সোনা ও অর্কিড খাইয়ে পরীক্ষা করেছিল।



এবার শেয়ালেরা পুতুলগুলোকে পোনামাছের সাথে নাইটিংগেল পাখির ডানা পরিবেশন করল। যা সুন্দরভাবে মুক্তার দানা দিয়ে ফিনিক্স পাখির মতো করে সাজানো হয়েছে। পুতুলেরা বিস্ময়ে এবং আনন্দে অভিভূত হয়ে গেল, এবং অত্যন্ত আগ্রহের সাথে সব খাবার - এমনকি শেষ মুক্তাদানাটি পর্যন্ত- নিঃশেষ করে ফেলল।





অতঃপর এল সেই কাঙ্ক্ষিত মুহূর্ত। শেয়ালগুলো তাদের সামনের পা পুতুলগুলোর কাঁধে আলতো করে রেখে আকাশের দিকে তাকিয়ে বলল, ঐ দ্যাখো, চাঁদের মধ্যে একটা রূপালী বুড়ি। আর ঐ যে দ্যাখো, একটা চরকা কাটা তারা। হ্যাঁ হ্যাঁ, এবার তাকাও ওই রাখালের দিকে।



পুতুলেরা তাদের ছোট্ট মাথাগুলোকে আকাশের দিকে মেলে ধরল। এবং সেই সুযোগে শেয়ালগুলো পরম তৃপ্তি নিয়ে পুতুলদের দেহ থেকে মাথা আলাদা করে ফেলল। কিন্তু এবার কি তারা সফল হল?



অমরত্বের চিহ্ন দেখার জন্য তারা একে অন্যের দিকে তাকাল। যদিও পুতুলের হৃদয়নির্যাসের চেয়ে অমরত্বের ধারণাটা তাদের কাছে আরো বেশী ঘোলাটে। তারা জানে না অমরত্ব দেখতে কেমন? বাতাসে নিশ্চয়ই আজ একটা নতুন ঔজ্জ্বল্য থাকার কথা, একটা সম্পূর্ণ নতুন দীপ্তি। অমরত্বের খোঁজে তারা পুতুলগুলো ছিন্নবিচ্ছিন্ন করে ফেলল। তবু কিছুতেই তারা বিশ্বাস করতে পারছিল না যে, মধ্য-শরতের অন্যান্য চাঁদনি রাতের মতো তাদের আজকের রাতটিও নিছক ব্যর্থতায় নিঃশেষিত হয়েছে।





অবশেষে তারা ব্যর্থতা পিঠে করে নৌকায় ফিরে এল এবং সৈকতের উদ্দেশ্যে যাত্রা করল। তাদের লণ্ঠনগুলো অনেক আগেই নিভে গেছে। অদূরে থেমে গেছে মানুষের আনন্দোৎসবের হর্ষধ্বনি। ঘন মেঘের আড়ালে চাঁদটাও নিজেকে লুকিয়ে ফেলেছে অনেক আগেই। এখন সমস্ত রাত্রি নিশ্চুপ এবং অন্ধকার। একটা হিমশীতল বাতাস নৌকার উপরে বসে থাকা শেয়ালগুলোর শরীরকে কাঁপিয়ে দিয়ে গেল। এবং যখন তারা সৈকতে নিজেদের গুহায় পৌছালো; তখন শীতের হাত থেকে বাঁচতে লেজ দিয়ে চোখ ঢেকে গুটিসুটি মেরে পড়ে রইল।







শীতের আগমনে আনন্দদ্বীপটি তুষারে ঢাকা পড়ে গেল। গাছের কালো কালো শাখায় দু’একটা মৃত পাতার নড়াচড়া ছাড়া দ্বীপটিতে আর সবকিছুই একেবারে স্থির অচঞ্চল পড়ে রইল। পুতুলগুলো অধীর হয়ে ভাবছিল তাদের ফেলে আসা বাড়ি এবং ক্ষুদ্র বালিকাদের কথা; যারা তাদেরকে ভীষণ ভালবাসত। কিন্তু হায়! সে সব এখন কেবলই মুছে যাওয়া অতীত। তাদের রক্তের মতো লাল আর বসন্তের মত নীল রেশমী পোশাকগুলো এখন গাছের নিচে তুষারে ঢাকা পড়েছে।



সময়ের আবর্তনে তুষার গলে গেলে তাদের পোশাক চারপাশের কাদার সাথে মিশে মলিন হয়ে গেল। বসন্তের আগমনে পুতুলগুলোর চোখে ফাঙ্গাস জমে সেগুলো উজ্জ্বল বাদামী থেকে রুক্ষ সবুযে বদলে গেল । তারপর গ্রীষ্মের প্রখর সূর্যতাপে তাদের হাত আর পা-গুলো ঝলসে একেবারে বিবর্ণ হয়ে গেল।





অবশেষে আজ আবার ফিরে এসেছে শরতের সেই মহিমান্বিত রাত। রাতের বাতাস ঢোলের বাদ্যধ্বনিতে মুখরিত। সুন্দর সুসজ্জিত নৌকায় বসে আছে শেয়ালগুলো। তাদের লাল পোশাকে নৌকার লণ্ঠনের আলো প্রতিফলিত হচ্ছে। একসময় তারা আনন্দদ্বীপে পৌঁছালে নৌকার যাত্রীরা বেলাভূমিতে অসংখ্য ছিন্নবিচ্ছিন্ন পুতুল দেখে ভয়ে আর্তনাদ করে উঠল। এবং বরাবরের মতোই তাদেরকে আশ্বস্ত করা হলো।



খুব শীঘ্রই একটা আনন্দোৎসব হতে যাচ্ছে। এবং কেনইবা আমরা তা উপভোগ করব না? সম্ভবত এটাই সেই চাঁদ যা নিশ্চিত করবে অমরত্ব। সম্ভবত, এই চাঁদটিই আজ সকল তৃষ্ণার্ত হৃদয়ে নিয়ে আসবে সত্যিকারের ভালবাসা। এবং সম্ভবত, এটাই সেই মধ্য-শরতের আকাঙ্ক্ষিত চাঁদ, যার জন্য আমরা সবাই অধীর অপেক্ষা করে আছি।



______





মূল গল্পের লিংকঃ Mid-Autumn Moon - Lani Carroll

[ মধ্য-শরতের চাঁদ

মূলঃ ল্যানি ক্যারোল

অনুবাদঃ এস এম মামুনুর রহমান (ডি মুন) ]

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ফেসবুকে আংশিকটা পড়লাম, এখন পুরোটা পেয়ে ভাল লাগল।

+++

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৪

ডি মুন বলেছেন: খুব সুন্দর একটা গল্প। এই গল্পটা আমাকে পড়তে দিয়েছিলেন জুলিয়ান ভাই। পড়ে ভীষণ ভালো লেগেছিল বলে অনুবাদ করেছিলাম বেশ অনেকদিন আগে। তখন অনুবাদটা খুব একটা ভালো হয় নি।

তাই গত দুই তিন আগে আবার নতুন করে অনুবাদ করলাম। :)

অনুবাদের উপর এবার আমাদের সারাবছর ধরে ট্রানশ্লেশান নামে একটা আলাদা কোর্সই পড়তে হবে। ইয়া হু :)

কিন্তু সমস্যা হইল ক্লাস করলে মাথা আউলাইয়া যায়। অনুবাদ আর করব কি !!!!!! :(

২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৯

 বলেছেন: ++++

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪১

ডি মুন বলেছেন: পড়ার জন্যে ধন্যবাদ
ভালো থাকুন।

৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০

মামুন রশিদ বলেছেন: খুব চমৎকার গল্প! বাক্যবুনন, ভাষার গড়নের অদ্ভূত কাব্যিকতা মধ্য-শরতের চাঁদের মতোই মাদকতাময়! খুব ভালো লেগেছে ।


মৌলিক সাহিত্য চর্চার পাশাপাশি অনুবাদকর্মও চলুক । আপনার যাদুকরী ভাষায় ডুবে গিয়ে আমাদের বিশ্বসাহিত্য পাঠ অবিরাম চলুক ।

শুভকামনা ডি মুন :)

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৯

ডি মুন বলেছেন:
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় মামুন ভাই,

মূল গল্পটা আসলেই ভীষণ চমৎকার। অনুবাদ কতটুকু সফল হলো তা বোঝা মুশকিল। আমাদের এক টিচার সেদিন বললেন, যদি কোনো গল্প লিখতে ১ সপ্তাহ লাগে, তাহলে তার অনুবাদ করতে মিনিমাম তিন সপ্তাহ লাগা উচিত।


মূল গল্পটার লিংকঃ Mid-Autumn Moon - Lani Carroll

শুভকামনা সবসময়। :)

৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৭

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: আমার কাছে অনুবাদটা ভালোই লেগেছে ভ্রাতা +++++++++

রঙিন অভিলাষ - অদূরদর্শী ভাবনা - পরাজয় অথবা সেচ্ছায় পরাজিত হওয়া - ধূর্ততার ফাঁদে - অবিশ্বাস - মিছে বিশ্বাস - আবার ভুল করা - শেষে করুন পরিনতি ! এভাবেই পুনরাবৃত্তি হচ্ছে বারংবার !

ভালো থাকবেন ভ্রাতা :)

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১২

ডি মুন বলেছেন:
ধন্যবাদ ভ্রাতা। :)


রঙিন অভিলাষ - অদূরদর্শী ভাবনা - পরাজয় অথবা সেচ্ছায় পরাজিত হওয়া - ধূর্ততার ফাঁদে - অবিশ্বাস - মিছে বিশ্বাস - আবার ভুল করা - শেষে করুন পরিনতি !

এভাবেই বোধহয় পুনরাবৃত্তি হয় সবসময়। দুর্দান্ত মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ :)

ভালো থাকুন।

৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৯

এমএম মিন্টু বলেছেন: +++++++++++++

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০০

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

আবু শাকিল বলেছেন: অনুবাদ করা লেখা পড়লাম।
চমৎকার শব্দ দিয়ে তৈরি করেছেন।

ভাল লেগেছে।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানবেন ডি মুন ভাই :)

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫০

ডি মুন বলেছেন:
আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম আবু শাকিল ভাই
আপনাকেও শুভেচ্ছা :)

৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৭

ইমরান নিলয় বলেছেন: গল্পের তুলনায় আপনার অনুবাদের দক্ষতাও কম সুন্দর না। আরো সুন্দর সুন্দর অনুবাদের অপেক্ষায়..

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৪

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও
তবে আপনি কিন্তু বেশ অনেকদিন ধরেই গল্প দিচ্ছেন না ব্লগে :(

ভালো থাকা হোক।

৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমার কাছে অনুবাদ সব সময়য় প্রানহীন লাগে, আপ্নার শব্দ চয়ন ভাল লেগেছে. তবে মুল বই পিরার আগে আনুবাদ পরা থাক্লে উপভোগ করা জজায় বেশী. ধন্যবাদ দারুন এক গল্পের জন্য.

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৭

ডি মুন বলেছেন: ভালোলাগা প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ
সুস্থ ও সুন্দর থাকুন।

৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫০

সকাল রয় বলেছেন:

আগে পড়েছিলাম। আজ অনুবাদ পড়লাম। ভালো লাগলো খুব।
অনেক ধন্যবাদ লেখক

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৭

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ সকাল দা
ভালো থাকা হোক।

১০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৮

তুষার কাব্য বলেছেন: বাহ ! মুন ভাই দেখি সত্যিকারের অলরাউনডার।যেখানেই হাত দেয় সেখানেই সোনা ফলে।মৌলিক কবিতা গল্পের পর এবার অনুবাদ।চমৎকার প্রয়াস।
আমার কাছেতো দারুন লেগেছে বরাবরের মতোই।

সবসময় এরকম স্বতঃস্ফূর্তটা চাই ।শুভেচ্ছা নিরন্তর ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৫

ডি মুন বলেছেন:
পড়ার জন্যে ধন্যবাদ
আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম :)

অনেক অনেক ভালো থাকুন পাহাড়ী তুষার ভাই :)

১১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩০

মুহিব জিহাদ বলেছেন: বিকেলে অর্ধেক একন অর্ধেক= মাত্র শেষ করলাম

এক কথায় সুন্দর হয়েছে,,,,,,,,

পোস্টে ভালোলাগা ++++

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৬

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ মুহিব ভাই
ভালো থাকুন :)

১২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৪

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ঘুরে গেলাম , গল্পটা সময় নিয়েই পড়তে আসবো ভাই , জমাট মনে হচ্ছে , তাড়াহুড়ায় পড়ে মজা নষ্ট করতে চাইনা , ততক্ষণ সুন্দর থাকুন মুন ভাই !

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৮

ডি মুন বলেছেন: আচ্ছা, সময় নিয়ে পড়ুন।
মূল গল্পটা খুব সুন্দর। অনুবাদে মন না বসলে মূল গল্পটাও পড়ে দেখতে পারেন অভি ভাই। লিংক দিয়ে দিয়েছি।

শুভকামনা।

১৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৬

কলমের কালি শেষ বলেছেন: চমৎকার অনুবাদ করেছেন ডি মুন ভাই। পুরোটা জুড়ে অন্যরকম একটা কাব্যিক অনুভূতি পেয়েছি ।+++++++..

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৯

ডি মুন বলেছেন: পড়ার জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ
ভাল থাকুন সবসময়।

১৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:২৮

এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার লাগল।


শুভ সকাল।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৬

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ সাবির ভাই

শুভ সকাল

১৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৪

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
কিছু শব্দচয়ন ও লাইন ছুঁয়ে যাওয়ার মতন ৷ গতিময় গদ্য ৷ ভীতিকর ঘটনা মনে আভাস দিলেও অনেকটা মোহনীয় আবেশ ছিল পুরোটা জুড়েই ৷

হ্যালোইন বেইজ মনে হল ৷ লেখিকার কিছু বৃত্তান্ত যোগ করতে পারেন সম্ভব হলে ৷

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪০

ডি মুন বলেছেন:
মূল গল্পটার লিংক সংযুক্ত করে দিয়েছি। সময় করে পড়ে নিতে পারেন। খুবই সুন্দর।

আর হ্যাঁ, ভীতিকর ঘটনা হলেও পুরো গল্প জুড়েই (মূল ইংরেজি) একটা মোহনীয় কাব্যিক আবহ ছিল। সেটা ধরে রাখার চেষ্টা করেছি।

লেখিকার বৃত্তান্ত যোগ করে দেব। তবে একটু সময় লাগবে।

সুন্দর মন্তব্য ও পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ জাহাঙ্গীর ভাই
আপনার মন্তব্য থেকে অনুপ্রাণিত হই।
ভালো থাকুন।

১৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৫

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: চমৎকার অনুবাদ । মনেই হয়নি অনুবাদ পড়ছি । গল্পটাও সুন্দর ।
ভাল লাগল প্রিয় মুন ভাই ।
শুভকামনা রইল ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২০

ডি মুন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
ভালো থাকুন মাহমুদ ভাই
শুভেচ্ছা।

১৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪১

পার্থ তালুকদার বলেছেন: ভাল লাগলো মুন ভাই। খুব ভাল অনুবাদ করেছেন।
শুভকামনা রইল।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪১

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ পার্থ দা
শুভকামনা আপনাকেও
:)

১৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫

বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: শুভকামনা ভালো থাকুন ++ B-)

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১০

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ
আপনিও ভালো থাকুন।

১৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩

সুমন কর বলেছেন: প্রোফেসর শঙ্কু, সাজিদ উল হক আবির, অামি তুমি অামরা পর অাপনার অনুবাদ পেলাম। অনুবাদ বেশ ভাল হয়েছে। অনুবাদক হিসেবে অাপনাকে প্লাস। চালিয়ে যান, সাথে অাছি।

কিন্তু গল্পটা অামার কাছে ভাল লাগেনি। :( কেমন যেন ছাড়া-ছাড়া ! অামার কাছে এমন গল্প ভাল লাগে না বলে, হতে পারে।

পোস্টে ৭ম +।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন কর ভাই
এমন গল্প অবশ্য আমার ভীষণ প্রিয় :)
মূল ইংরেজিটার লিংক দেয়া আছে পড়ে দেখতে পারেন। ছাড়া-ছাড়া মনে হওয়াটা আমার অনুবাদের ব্যর্থতার কারণেও হতে পারে।


শুভকামনা সবসময়
ভালো থাকুন।

২০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১১

নাসির ভাই বলেছেন: অনুবাদ খুবই সুন্দর এবং সাবলীল। শব্দ চয়ন, বাক্য গঠন সব মিলিয়ে চমৎকার। পোষ্টে ++

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫

ডি মুন বলেছেন:
ধন্যবাদ নাসির ভাই
আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
ভালো থাকা হোক।

২১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: রূপকনির্ভর গল্প এবং এর অনুবাদ দুটোই ভালো লেগেছে। চমৎকার আয়োজন ডি মুন। আশা করি এরকম আরও কিছু লেখা আপনার কাছে থেকে আমরা পাবো।

শুভকামনা জানবেন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১

ডি মুন বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম।
ধন্যবাদ প্রিয় বোকা মানুষ ভাই
আরো কিছু গল্প অনুবাদের ইচ্ছা আছে।
দেখা যাক কতটুকু পারি।

ভালো থাকা হোক
শুভেচ্ছা সতত :)

২২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:


অভিনব বিষয়! সুন্দর অনুবাদ।
অনুবাদ গল্পের আকর্ষণটি হলো এর প্লট ও পটভূমি দুই-ই নতুন এবং অভিনব।


অনুবাদ চলতে থাকুক.... :)

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ মইনুল ভাই।
আপনার ভালোলাগায় অনুপ্রাণিত হলাম।
ভালো থাকা হোক। :)

২৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: তবু ভাল লাগল।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ
সুস্থ ও সুন্দর থাকুন :)

২৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৩

সোলায়মান সুমন বলেছেন: মুগ্ধতা লেগে থাকল চিন্তনে

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৭

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ
ভালো থাকুন।

২৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৬

তাশমিন নূর বলেছেন: ট্রান্সলেশন কোর্স আমাদের আগের ব্যাচ পর্যন্ত ছিল। কিন্তু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের সেশনে এসে এই কোর্সটা উঠিয়ে দিল। এখন আমাদের সেশন পার হয়ে যাবার পর দেখলাম, আবার চালু করেছে। গো টু হেল, ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি।

মূল গল্পসহ পড়লাম। তুমি দারুন অনুবাদ কর। হ্যাটস অফ টু ইউ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২৯

ডি মুন বলেছেন: ট্রানস্লেশান কোর্স না থাকাই ভালো। অযথা হিজিবিজি থিউরি, ইতিহাস, পাতিহাসে মাথা ভারি হয়ে যায়। হাজার জনের লক্ষ মতবাদ মাথায় নিয়ে কিছু অনুবাদ করা খুব কষ্টকর।

আমি এজন্যে অনুবাদের সময় জ্ঞানীগুণী লোকের জ্ঞানগর্ভ থিউরী বস্তায় ভরে রাখি। তারপর নিজের যেমন ভালো লাগে তেমনটা করি। :)

অনুবাদ ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম
শুভেচ্ছা :)

২৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:২২

তাশমিন নূর বলেছেন: হাজার জনের লক্ষ মতবাদ মাথায় নিয়ে কিছু অনুবাদ করা খুব কষ্টকর। [/sb

সহমত। মূল জিনিসটা হল রূপান্তর। জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার উপহারস্বরূপ তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কাছ থেকে দেশের সব ট্যালেন্টপুল বৃত্তিধারীদের দুটি বই উপহার দেওয়া হয়েছিল। একটি বেগম রোকেয়ার লেখা-অবরোধবাসিনী। আরেকটি- হেলেন স্যাকটারের 'ব্যক্তিত্বের বিকাশ' (অনুবাদ বই)। অনুবাদ- দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ। ইচ্ছা হলে কিনে পড়তে পার। ঐ বইটি পড়ার পরই মনে হয়েছিল- নিয়ম মেনে অনুবাদ করা কত বড় হ্যাপা। :(

তোমার প্রচেষ্টাকে অনেক সাধুবাদ। আমি অনুবাদ করতে ভয় পাই। তাই মনে হয়েছিল- ট্রান্সলেশন কোর্সটা মনে হয় দরকার। তবে তোমার মন্তব্য পড়ে মনে হয়েছে, পরবর্তী সেশনের ভাই-বোনেরাই মুসিবতে পড়েছে। :)
হাসির কথা না, কিন্তু হাসিটা দিলাম নিজেদের সৌভাগ্যের কথা মনে করে। সরি ফর দ্যাট। :D

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৩

ডি মুন বলেছেন:
ট্রানস্লেশান কোর্স অবশ্যই দরকার। এটা তো খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। আর সত্যি বলতে অনুবাদ একটি প্রায় অসাধ্য কাজ। তবু যতটুকু পারফেকশনের দিকে যাওয়া যায় আর কি। তবে অনুবাদের ক্ষেত্রে অনুবাদকের নিজের কাব্যমানস ও লেখকসত্ত্বা থাকলে অন্যের দেয়া মতবাদের উপর নির্ভরশীলতা কমে। অনুবাদ প্রাঞ্জল হয়। এই আর কি !!

২৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৩৩

তাশমিন নূর বলেছেন: কারেকশানঃ ঐ বইটি পড়ার পরই মনে হয়েছিল এর স্থলে ঐ বইটি পড়লে বোঝা যায় হবে। কারন- বইটি ঐ সময়ে পড়ে কিছু বুঝি নাই, এই সময়ে পড়েও কিছু বুঝি নাই। কিছুর সাথে কিছুর কো-হেরেন্সই নাই।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৫

ডি মুন বলেছেন: B:-) :-B

২৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: অসাধারণ অনুবাদ +++++

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০০

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান ভাই

ভালো থাকুন

২৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫

দীপান্বিতা বলেছেন: ভাল লাগল ...

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০০

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু

৩০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৫

অন্তরন্তর বলেছেন:

অনুবাদ গল্প অসাধারন। এত ভাল অনুবাদ খুব কম পরেছি এই ব্লগে ।
ভাল লাগা রইল।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৫

ডি মুন বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ
আপনার মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম।
ভালো থাকবেন সর্বদা।

৩১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৭

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: চমৎকার! গল্পটা নিয়ে আবার বসলে আপনার ইচ্ছে হবে আরো কিছু শব্দ বদলাই। ভালো কিছুর এই একটা দিক, যতই চকচকে দেখাবে, ততই পলিশের আগ্রহ জাগবে। :)

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫১

ডি মুন বলেছেন: ভালো কিছুর এই একটা দিক, যতই চকচকে দেখাবে, ততই পলিশের আগ্রহ জাগবে।


ঠিকই বলেছেন জুলিয়ান ভাই। আপনার কাছ থেকে মাঝে মাঝেই এমন অমূল্য কিছু কথা পাই, যা চিরকাল মনে রাখার মতো।

অনুবাদ করার দুঃসাহস আপনার অনুপ্রেরণাতেই হয়েছে। কৃতজ্ঞতা আজীবনের।

ভালো থাকুন সবসময়
শুভেচ্ছা।

৩২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪২

এনামুল রেজা বলেছেন: গল্পটা অসাধারণ! অনুবাদও ঝরঝরে...

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫০

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ
ভালো থাকা হোক

৩৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০০

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: গ্রেট!

শেয়ালগুলো কারা? মেয়েদের ভুলিয়ে ভালিয়ে ভাগিয়ে আনা ছেলেরা, নাকি সব লম্পট প্রেমিক পুরুষেরা?

রূপক দিয়ে গল্প বলতে পারাটা ওদের অসাধারণ একটা টেকনিক। আমার কাছে দারুণ লাগে ব্যাপারটা। আসলে আমরা ছোটবেলায় খুব বেশী ইংরেজি/ অন্য ভাষার গল্প পড়ার সুযোগ পাই না। ফলে আমাদের মনে এই ধরণের ফ্যান্টাসি তৈরি করতে কষ্ট হয়।





০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫১

ডি মুন বলেছেন: রূপকধর্মী এমন গল্প আমারো ভীষণ ভালো লাগে।
অনুবাদ ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম।

ভালো থাকুন :)

৩৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৫

মাহফুজ তানজিল বলেছেন: চমৎকার অনুবাদ , +++

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭

ডি মুন বলেছেন: পড়ার জন্যে কৃতজ্ঞতা
ভালো থাকুন

৩৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২০

তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: বাহ! চমৎকার রূপক গল্প। অনুবাদ দারুণ হয়েছে।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৪

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ
ভালো থাকা হোক

শুভকামনা রইলো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.