নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাওয়াইন স্ট্রীল গীটার , কবিতা , উপন্যাস , প্রবন্ধ-নিবন্ধ , ভোকাল ও আর্ট • এসব আমার জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে

দেবজ্যোতিকাজল

আমি ক্যাপিটেল পালিসমেন্টের বিরুদ্ধে ।মানবতা মানুষের পরিচয় ।।জনগণের বাণীই ঈশ্বরের বাণী । প্রকৃতির সবচে বড় ভুল মানুষ সৃষ্টি । পৃথিবীতে যত অধিকারের আন্দোলন হয়েছে তাতে কিন্তু মানুষকে মানুষ বানাবার আন্দোলন ক্কখোনও হয়নি ৷• বিজ্ঞানে ঈশ্বর নেই । কিন্তু সৃষ্টি আছে •O lf there is no god , create one , সাহিত্য পত্রিকা ※ http://nkkh10.blogspot.com

দেবজ্যোতিকাজল › বিস্তারিত পোস্টঃ

সংবিধান দিবস ভারতে ,সহিষ্ণু অসহিষ্ণু

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭

হ্যাঁ , ২৬ নভেম্বর ভারতের সংবিধান দিবস হিসেবে পালন হয় । ১৯৪৯ এর ২৬ নভেম্বর সংবিধানের খসড়া গৃহীত হয় । দু'মাস পরে ২৬ জানুরারি থেকে সংবিধান কার্যকর হয় । এই দিনটিতে প্রজাতন্ত্র দিবস উদ্ যাপন করা হয় ।

অম্বেডকর সামাজিক ন্যায়ের জন্য উচ্চবর্ণের বিরুদ্ধে লড়েছিলেন । সেই লড়ায়ের জন্যই তিনি হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেন ।



ভারত স্বাধীন হয় ৬৮ বছর হল । কি পেল স্বাধীন ভারতের জনগণ ? জনগণই বলতে পারবে । ক্ষমতার রাজনীতিতে ভারত নাজেহাল । ধর্ম যদি রাজনীতির মধ্যম হয় ,তবে তাদের কাছে বিভেদ আর অসহিষ্ণুর বার্তা ছাড়া আর কিইবা পাবার আছে ।

সবচে মজার ঘটণা হল অঞ্চলিক দল ও জাতীয় দলের নেতারা গণতন্ত্র আর সংবিধানের দোহায় দিয়ে ভারতের রাজনৈতিক ভূমিকে অসংবিধানীক বার্তার বাহক হয়েছেন ।

সংবিধানের ২৭ ধারায় বলা হয়েছে, কোন ধর্মের উন্নতির জন্য কর দেওয়া থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে ।


সংবিধানের এই ধারাকে ভারতীয় নেতা মন্ত্রীরা বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে অকাতরে খরচ করছেন ।



সংবিধানের ২৮ ধারায় বলা হয়েছে , সরকারি সাহায্য প্রাপ্ত কোন প্রতিষ্ঠানে কোন ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া হলে ছাত্রদের তাতে যোগ না দেওয়ার অধিকার আছে ।



সংবিধানের ৪৮ ধারায় বলা হয়েছে , গো হত্যা নিবারনের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ।


১৯৫০ সাল বিধান রায়ের নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস আমলে পশ্চিমবঙ্গে পশুহত্যা নিয়ন্ত্রণ আইন পাশ হয় এই আইন পাশ করা হয়েছিল , " দুধের সরবরাহ বাড়ানো এবং পশু শক্তির অপচয় এড়ানোর জন্য কিন্তু এই আইন অনুসারে একমাত্র সেই গোরু হত্যা করা যাবে যা ১৪ বছরের বেশী বয়সি এবং কাজ ও প্রজননে অক্ষম এবং অধিকতর বাঞ্জনীয়ভাবে যা আঘাত , খুঁত বা অনারোগ্য ব্যাধি দ্বারা স্থায়ীভাবে পুঙ্গ শুধুমাত্র ধর্মীয় , ওষুধ সংক্রান্ত ও গবেষনার ব্যাপারে ছাড় দেওয়ার ব্যবস্থা ছিল ১৯৭৮ সালে বামফ্রন্টের আমলে আইনটির কিছু সংশোধন হলেও এ ব্যপারটাতে কোন রকম পরিবর্তন করা হয়নি কিন্তু ২০.৮.১৯৮২ তারিখে কলকাতা হাইকোর্ট এবং ১৫.১১.১৯৯৪ তারিখে সুপ্রিম কোর্ট রায় দিয়েছে যে , কোরবাণী ঈদ উপলক্ষে এই আইন ১২ ধারা অনুযায়ী ছাড় দেওয়া যাবে না অর্থাৎ কোরবাণীর জন্য ১৪ বছরের কম বয়সী গোরু এবং কাজে ও প্রজননে অক্ষম নয় এমন গোরু এবং অধিকতর বাঞ্জনীয়ভাবে অনারোগ্য ব্যাধি , খুঁত বা আঘাত দ্বারা স্থায়ীভাবে পুঙ্গ নয় , এমন গোরু কোরবাণী করা যাবে না "

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০

নিমগ্ন বলেছেন: চালায়া যান......

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৩

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: :D ধন্যবাদ ভাই ;)

২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২২

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: ভারত।সত্যি এইটা সেলুকাস :)
অনেক কথা বলে ফেললেন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: :):)সমলোচনা ,আলোচনা প্রযোজন ,তা না হলে পরিবর্তন ঘটে না । :)
আমরা এমন একটা ভারত দেখতে চাই যেখানে থাকবে মানবতা । ভারতে এখন নাস্তিকের সংখ্যা প্রায় ২২ লক্ষ ।:D:D:D:D

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.