নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাওয়াইন স্ট্রীল গীটার , কবিতা , উপন্যাস , প্রবন্ধ-নিবন্ধ , ভোকাল ও আর্ট • এসব আমার জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে

দেবজ্যোতিকাজল

আমি ক্যাপিটেল পালিসমেন্টের বিরুদ্ধে ।মানবতা মানুষের পরিচয় ।।জনগণের বাণীই ঈশ্বরের বাণী । প্রকৃতির সবচে বড় ভুল মানুষ সৃষ্টি । পৃথিবীতে যত অধিকারের আন্দোলন হয়েছে তাতে কিন্তু মানুষকে মানুষ বানাবার আন্দোলন ক্কখোনও হয়নি ৷• বিজ্ঞানে ঈশ্বর নেই । কিন্তু সৃষ্টি আছে •O lf there is no god , create one , সাহিত্য পত্রিকা ※ http://nkkh10.blogspot.com

দেবজ্যোতিকাজল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঈশ্বর কোথায় ? আকাশে না পাতালে ? না-কি মানুষের মুখে-মুখে ?

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪১

ঈশ্বরই কী জগতের সব সৃষ্টির স্রষ্টা ?

বিজ্ঞান ও ধর্ম । যে ধর্ম এক সময় বিজ্ঞানীদের উপর নির্মম নির্যাতন চালাত । সেই ধর্মই আজ বিজ্ঞানের আশ্রয় নিয়ে ধর্মের নবীকরনে ব্যস্ত হয়ে উঠেছে ।

আমার প্রশ্নটা অন্য জায়গায় ধর্ম বড় না বিজ্ঞান বড় ?

বিজ্ঞানের দৌলতে এখন আমরা জানি জগতের উপাদান ক্ষিতি-অপ্-তেজ-মরুৎ-ব্যোম বলতে কিছুই বলা হয় না অথবা ভুল বলা হয় । ধর্মের এই ব্যাখ্যা বিজ্ঞানীদের দৌলতে জানতে পারি , তা পুরাটাই ভুল কেননা জল একটি যৌগিক পদার্থ তা হলে জগৎ সৃষ্টির মূল বিষয়টা কি ? জগৎ গঠিত ৯২টি মৌলিক পদার্থ দিয়ে । তা কিছু ধাতু , কিছু অধাতু আবার কিছু কঠিণ , কিছু তরল আর কিছু গ্যাসীয় ; ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি মৌল গবেষণাগারে জন্মেছে । তাদের ধরা হলে মৌল পদার্থের মোট সংখ্যা দাঁড়ায় ১০৮ টি সংখ্যাটি বাড়তেও পারে
জগতে যদি ১০০ কোটি ধরনের বস্তু থাকে তবে তা তৈরী করার জন্য কেবলমাত্র ৯২ টি মৌল পদার্থ দরকার ।


এই ৯২ টি মৌলিক পদার্থের জন্য রয়েছে ৯২ টি জাতের পরামাণু আরো জানা যায় যে, ৯২টি পরমাণু মাত্র তিনটি কণা দিয়ে তৈরী ।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০৬

সজিব্90 বলেছেন: খুঁজে বেড়াও,কোথাও না কোথাও ঈশ্বর কে পেতে পার,কিন্তু আল্লাহ্ কে খুঁজতে যেওনা,পরে মস্তিষ্ক মাথায় না থেকে হাঁটুতে নেমে আসবে।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৪

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ধন্যবাদ রইল:D

২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:২০

দুখু বাঙাল বলেছেন: এই তিনটি কণা কোথা থেকে এসেছে বের করতে পারলে না?

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১২

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টির আগে ঈশ্বর কোথায় ছিলেন ?

৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:২২

কালনী নদী বলেছেন: ও যার আপন খবর আপন আর হয় না,
একবার আপনারে চিনতে পারিলে যাবে অচেনারে চেনা ।
আসলে বিষয়টা এতো সংক্ষেপ না আবার অত দুরত্বেও নেই।
কেউ চিকিৎসা সাস্ত্রে, কেউ ধর্মের নামে, কারো বাউলা গানের অন্তরালে।
সহজ মানুষ বজে দেখ নারে মন।
মানুষ বজলে সোনার মানুষ হবি
........ বুজলো না আজো আমার পাগল মন। ঈশ্বর আছে তোমাতে আমাতে তাই শোনছি বলেন গুনিজন। ভাই ।ও যার আপন খবর আপন আর হয় না,
একবার আপনারে চিনতে পারিলে যাবে অচেনারে চেনা ।
আসলে বিষয়টা এতো সংক্ষেপ না আবার অত দুরত্বেও নেই।
কেউ চিকিৎসা সাস্ত্রে, কেউ ধর্মের নামে, কারো বাউলা গানের অন্তরালে।
সহজ মানুষ বজে দেখ নারে মন।
মানুষ বজলে সোনার মানুষ হবি
........ বুজলো না আজো আমার পাগল মন। ঈশ্বর আছে তোমাতে আমাতে তাই শোনছি বলেন গুনিজন। ভাই ।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৭

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: জ্ঞান ইন্দ্রের সঠিক ব্যবহার করলে সঠিকটা শেখা যায়:D

৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৬

আরব বেদুঈন বলেছেন: "অতঃপর তিনি আকাশের দিকে মনোযোগ দিলেন যা ছিল ধুম্রকুঞ্জ,অতঃপর তিনি তাকে ও পৃথিবীকে বললেন, তোমরা উভয়ে আস ইচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায়।তারা বলল, আমরা স্বেচ্ছায় আসলাম"। (সূরা ফুসিলাত আয়াত :১১)

এই মহাসত্য কথা যিনি আজ থকে ১৪০০ বছর আগে রাসুল সঃ এর মাধ্যমে মানুষ কে জানিয়েছেন তিনিই আমাদের রব।তখন তো কোন আধুনিক যন্ত্র ছিল না নবি জানল কিভাবে পৃথিবী ধ্রুম্রকুঞ্জ ছিল? যা এখন আমরা জানতে পাচ্ছি?

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২০

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: আরও অনেক কিছু জানার বাঁকি আছে

৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২১

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অত কিছু বুঝিনা, শুধু পড়েই গেলাম। :)

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৪

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: এটাই নিয়ম ,সবাই সবকিছু বোঝেনা :D

৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩০

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: সবাই সব কিছু বুঝলে কি অবস্থাটা হত একবার ভাবেন। মহাযুদ্ধ শুরু হয়ে যেত। কে কারে মানত। সবাই রাজা হা হা হা আমার থেকে কে বেশি বুঝে ;)

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫১

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ঠিক বলেছ:D:D:Dতবে কি বোঝনি বলতো আমি কিছু বোঝাতে পারি কি না

৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩

দরবেশমুসাফির বলেছেন: যে ধর্ম এক সময় বিজ্ঞানীদের উপর নির্মম নির্যাতন চালাত ।

খ্রিস্ট ধর্মের ইতিহাসকে সব ধর্মের উপরে চাপিয়ে দেওয়াটা কি ঠিক দাদা??

আধুনিক বিজ্ঞানের রুপকার মধ্যযুগের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অনেকগুলিই ধর্মীয় অনুপ্রেরনায় জ্ঞান বিজ্ঞানের চর্চা চালিয়ে গিয়েছিল। মুসলিম ও হিন্দু ধর্মীয় অনেক বিজ্ঞানী ধর্মীয় অনুপ্রেরনা থেকেই তাদের গবেষণা চালিয়ে গিয়েছিলেন।

এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে নিচের পোস্ট দুটিতে যেতে পারেনঃ


http://www.somewhereinblog.net/blog/DarvishMusafir/30080697

http://www.somewhereinblog.net/blog/DarvishMusafir/30080422

পরিশেষে আপনার কথাই উল্লেখ করলামঃ

"আরও অনেক কিছু জানার বাঁকি আছে"


১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩২

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: এখন খ্রীস্টানদের মধ্যেই বিজ্ঞানী বেশি, কথাটা সেখানে নয় । কথাটা নিজেকে কততাড়াতাড়ি পরিবর্তন করতে পার । খ্রীস্টানদের ভুলটা খুব তাড়াতাড়ি সংশধন করে নিয়েছে । আর নিয়েছে বলেই তাদের অগ্রগতী এতট বেশি ।
যে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করে সে বিজ্ঞানী হতে পারেনা । জ্ঞানী হতে হতে পরে ।
জাকির নায়েব তো ধর্ম বিদ কোরান হাদিস ঠোটস্ত ,করুক ত কিছু আবিস্কার !

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৩

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: এখন খ্রীস্টানদের মধ্যেই বিজ্ঞানী বেশি, কথাটা সেখানে নয় । কথাটা নিজেকে কততাড়াতাড়ি পরিবর্তন করতে পার । খ্রীস্টানদের ভুলটা খুব তাড়াতাড়ি সংশধন করে নিয়েছে । আর নিয়েছে বলেই তাদের অগ্রগতী এতট বেশি ।
যে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করে সে বিজ্ঞানী হতে পারেনা । জ্ঞানী হতে হতে পরে ।
জাকির নায়েব তো ধর্ম বিদ কোরান হাদিস ঠোটস্ত ,করুক ত কিছু আবিস্কার !

৮| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫১

খোলা মনের কথা বলেছেন: বেটা তোমরা সংবাদ শিরোনাম নিয়ে ফালাফালি করো তাই না বিস্তারিত কোথায়??? ১৪০০ বছর আগে মুহাম্মাদ (স:) যে সব কথা বলেছে সেগুলো কি মিথ্যা???

১। পৃথিবী গোলাকার যেটা কিছু দিন আগে আইজ্যাক আসিমভ সমস্ত পৃথিবী ঘুরে প্রমান করলো সেটা ১৪০০ বছর আগে সূরা যুমার ৫ , ক্বাফ ৯, লোকমান ২৯, নাযি‘আত ৩০ আয়াতে বলে দেওয়া হয়েছে।

২। বর্তমানে মহাকাশে ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান পাওয়া গেছে যেটা ১৪০০ বছর আগে বলা হয়েছে (৫৬:৭৫) অর্থ:- আমি শপথ করছি কৃষ্ণগহ্বরে নক্ষত্রসমূহের পতিত হওয়ার স্থানের।, (৮১:১৫) অর্থ- আমি শপথ করি – কৃষ্ণগহ্বরে গোপন হয়ে যাওয়া তারকা বা নক্ষত্রের

৩। চাঁদের নিজেস্ব আলো নেই তার সম্পর্কে (২৫ : ৬১) চাঁদের আলোর প্রকারটা এমনি যে তা নিজে জ্বলে না, বরং অন্য কারও অর্থাৎ প্রজ্বলিত সূর্যের আলোয় আলোকিত হয়।

৪। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে গোয়েন্দা সংস্থা ফিঙ্গার প্রিন্ট ব্যবহারের মাধ্য মানুষের পরিচিতি সনাক্ত করছে অথচ এই ফিঙ্গার প্রিন্টের কথা আল্লাহ্ তায়ালা পবিত্র কুরআনের ৭৫ নং সুরার ৩-৪ নাম্বার আয়াতে বলেছেন, তিনি শুধু হাঁড় নয় বরং আঙ্গুলের প্রতিটি রেখাকে হুবহু তৈরি করতে সক্ষম”।

ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক তথ্য ১৪০০ বছর আগে কুরআন বা মুহাম্মাদ (স:) কি ভাবে জানলো???? তার আগে তোমাদের বিজ্ঞানী সাহেবরা কোথায় ছিল??? আর বর্তমানে কোটি কোটি পয়সা খরচ করে যেটা জানতে হচ্ছে সেটা তখন ফ্রিতে কিভাবে জানা গেল??? আশা করি জানাবেন।

এসব চুলকানী/ভনিতা বাদ দিয়ে সুস্থ মস্তিস্কে ভাবুন কাজে দিবে। আসলে বিজ্ঞান এতো জানে অতো জানে বলে যে ফাফোড় নেয় আসলে তারা আল্লাহ তালার সৃষ্টির ভিতর বিন্দু পরিমানও জানার শক্তি নাই। বিজ্ঞানীরা শুধু জানে সাহারা মরুভুমিতে গিয়ে চন্দ্রগমনের নাটক করে মানুষের ধোকা দিতে।

আবালের দল যারা আজ প্রর্যন্ত সাতটা আসমানের একটা আসমানের নাগাল পায়নি সেসব বেকুবরা ইশ্বর খুজে বেড়ায়।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: তুমি খুব জ্ঞানী ।তবে লেখাপড়ায় মন দাও । আর আজ থেকে প্রতীজ্ঞা কর , 'আমি আজ থেকে বিজ্ঞানকে ত্যাগ করলাম'॥তাই তো তখন বিজ্ঞানীরা কোথায় ছিল ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.