নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাওয়াইন স্ট্রীল গীটার , কবিতা , উপন্যাস , প্রবন্ধ-নিবন্ধ , ভোকাল ও আর্ট • এসব আমার জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে

দেবজ্যোতিকাজল

আমি ক্যাপিটেল পালিসমেন্টের বিরুদ্ধে ।মানবতা মানুষের পরিচয় ।।জনগণের বাণীই ঈশ্বরের বাণী । প্রকৃতির সবচে বড় ভুল মানুষ সৃষ্টি । পৃথিবীতে যত অধিকারের আন্দোলন হয়েছে তাতে কিন্তু মানুষকে মানুষ বানাবার আন্দোলন ক্কখোনও হয়নি ৷• বিজ্ঞানে ঈশ্বর নেই । কিন্তু সৃষ্টি আছে •O lf there is no god , create one , সাহিত্য পত্রিকা ※ http://nkkh10.blogspot.com

দেবজ্যোতিকাজল › বিস্তারিত পোস্টঃ

কি ভাই পড়ে লজ্জা পেলেন না-কি , না আনন্দ পেলেন ?

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১২

... ,অষ্টম শ্রেণী পড়ুয়া পূর্ণিমাকে যখন ধর্ষণ করা হচ্ছিল, এত মানুষ দেখে পূর্নিমার মা ধর্ষকদের বলছিলো "বাবারা, আমার মেয়েটা ছোট তোমরা একজন একজন করে এসো, ও মরে যাবে-
:
সংসদে একটি হিন্দু মেয়ের ধর্ষণের কথা উঠলে , জৈনক এক মন্ত্রি মহাদয় বলেছিলেন , এমন ঘটণা ঘটেছে আমার জানা নেই । জানা থাকলে আমিও অংশগ্রহন করতাম ……

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:২৮

মিহির সাহা বলেছেন: ওপারের গাধা, এপাড়ে রামচটকান খাওয়ার জন্য ?

২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৩১

মানবী বলেছেন: বরাবরের মতোই অসম্পূর্ণ/মিথ্যা তথ্য দিয়ে নোংরা সাম্প্রদায়িক ঈঙ্গিতপূর্ণ লেখা! পূর্ণিমার মায়ের পুরো বক্তব্যটা না দেয়ায় পোস্টের মূল বক্তব্য মিথ্যাচারের সমান হয়েছে।

ধর্ষক, খুনি, অপরাধীদের কোন ধর্ম বা জাতি নেই। তারপরও যেহেতু আপনি সাম্প্রদায়িক উস্কানী দেবার উদ্দেশ্যে লিখেছেন, পূর্নিমার মা প্রথমে কি বলেছিলেন তা জানানো জরুরী। "বাবারা তোমরা আমাদের ধর্মের লোক, তোমরা জানো আমার মেয়ের এই সর্বনাশ করলে আমাদের জাত থাকবেনা, সমাজে ঠাঁই হবেনা"! জ্বী, পূর্ণিমার ধর্ষকরাও হিন্দু ছিলো।

ধর্ষক যে ধর্মেরই হোক তারা নিতান্তই কাপুরুষ, নপুংসক মাত্র, বিশ্বের ধর্ষনের রাজধানী নামে কুখ্যাত দেশটির একজন হয়ে এই সত্যটি আনুধাবন করা আপনার জন্য জরুরী!

আর ভারতের শত শত হাজার নারী প্রতিনিয়ত ধর্ষিতা হলেও সে দেশের মান্ত্রীদের যেমন কোন ভ্রূক্ষেপ নেই তেমনি বাংলাদেশেও সাধারন হত দরিদ্র নারী ধর্ষিতা হলেও মন্ত্রীদের কিছু এসে যায়না.... ধর্ষিতা হিন্দু, মুসলিম, খ্রিস্টান অধবা নাস্তিক যাও হোক! এটা তৃতীয় বিশ্বের এক নির্মম অপ্রিয় সত্য।।

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন:
দ-প্রাপ্ত আসামিরা হলো- আব্দুল জলিল (৪০), আলতাফ হোসেন আব্দুল মোমিন, জহুরম্নল ইসলাম হোসেন আলী, লিটন সেখ ইয়াছিন আলী আব্দুর রউফ আব্দুল মিয়া (২৮), বাবলু মিয়া ও আলতাফ হোসেন, আব্দুল মোমিন, আলতাফ (২), জহুরম্নল ইসলাম, আব্দুল মিয়া ও বাবলু মিয়াএদের মধ্যে ৫ জন পলাতক রয়েছেদ-প্রাপ্তরা সকলেই উলস্নাপাড়া উপজেলার বড়হর ইউনিয়নের পূর্বদেলুয়া গ্রামের বাসিন্দা এবং স্থানীয় পর্যায়ের নেতাকর্মীমামলা চলাকালে ৩ তদনত্ম কর্মকর্তা, ১জন চিকিৎসকসহ মোট ১২জন আদালতে সাক্ষ্য প্রদান করেছেন
দীর্ঘ প্রায় ৯ বছর পর ২০১০ সালের মার্চ মাসে সিরাজগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবু্যনালে এজাহারভুক্ত ১৭ জন আসামির মধ্যে ১১ জনের বিচার শুরম্ন হয়বাকি ৬ জনকে এর আগে বিচারিক আদালত থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়২০১০ সালের ১৬ মার্চ পূর্ণিমা রানী সিরাজগঞ্জে এসে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের বিচারক ওসমান হায়দারের কাছে তার জবানবন্দী প্রদান করেজবানবন্দীতে পূর্ণিমা রানী মামলার এজাহারভুক্ত আসামিদের নাম উলেস্নখ করে কিভাবে তাকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে অকথ্যভাবে নির্যাতন করা হয়েছে তার বিসত্মারিত বর্ণনা দেয়তবে মামলা চলাকালে আদালত থেকে ৬ আসামিকে অব্যাহতি দেয়ায় পূর্ণিমা অসনত্মোষ প্রকাশ করে
২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ৮ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭টায় জোট সরকারের নেতাকর্মীরা আনন্দ উলস্নাসের অংশ হিসেবে সিরাজগঞ্জের উলস্নাপাড়ার পূর্বদেলুয়া গ্রামের সংখ্যালঘু পরিবারের ৮ম শ্রেণীর ছাত্রী পূর্ণিমা রানীকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গণধর্ষণ করেএ নিয়ে প্রথমে পূর্ণিমার বাবা অনীল চন্দ্র শীল ১০ অক্টোবর উলস্নাপাড়া থানায় মামলা করেআসামি করা হয় ১৭ জনকেকিন্তু সকল আসামি……………পুলিশ মামলা নিয়ে নানা তালবাহানা করেপরে ২৪ অক্টোবর পূর্ণিমা রানী বাদী হয়ে সিরাজগঞ্জের প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৭/৯ (১)/১০(১)/৩০ ধারায় মামলা করেএর পরে আদালতের আদেশে পুলিশ পূর্ণিমাকে নিয়ে সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে মেডিক্যাল পরীক্ষা করায়মেডিক্যাল রিপোর্টে ধর্ষণের ভয়ঙ্কর চিত্র ফুটে ওঠেউলস্নাপাড়া থানা পুলিশ মামলার তদনত্ম শেষে ২০০২ সালের ৯ এপ্রিল আদালতে ১৭ জনকে আসামি করে চার্জশীট প্রদান করেকিন্তু মামলা শুনানি চলাকালে তৎকালীন…………… মামলা ভিন্ন খাতে প্রবাহের চেষ্টা করেআদালতের নথিপত্রের চেহারাও পাল্টে দেয়ার অপকৌশল করেস্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে মামলার বর্ধিত তদনত্মের আদেশ দেয়া হয়এ আদেশ পেয়ে সিআইডির তৎকালীন ইন্সপেক্টর শেখ শহীদুলস্নাহ সম্পূূরক চার্জশীট প্রদান করেএতে মূল আসামিদের রেখে পূর্ণিমাকে সহায়তাকারী আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি (বর্তমান প্রয়াত) আব্দুল লতিফ মির্জা, এ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান, তৎকালীন পৌর মেয়র মারম্নফ বিন হাবীবসহ ৬ জনকে আসামির অনত্মভর্ুক্ত করা হয়তবে মামলার বাদী পূর্ণিমার বাবা অনিল শীল এই সম্পূরক চার্জশীটে না রাজি পিটিশন দাখিল করেএমনই অনেক আইনী লড়াই শেষে ২০০৭ সালের নবেম্বরে মামলা মূল ধারায় ফিরে আসেবাতিল হয়ে যায় সম্পূরক চার্জশীটমূল আসামিরা জামিন নিয়ে পালিয়ে যায়বিচারিক আদালত থেকে ৬ এজাহারভুক্ত আসামির অব্যাহতি দেয়া হয়
বুধবার দুপুরে সিরাজগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবু্যনালের বিচারক ওসমান হায়দার জনাকীর্ণ আদালতে চাঞ্চল্যকর এই মামলার রায় প্রদান করেনরায়ে অভিযুক্ত ১১ জনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদ- দেয়া হয়একই সঙ্গে প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়েছেজরিমানার এই টাকা পূর্ণিমাকে প্রদানেরও নির্দেশ দেয়া হয়েছে রায়েরায় ঘোষণার পর টেলিফোনে মামলার বাদী পূর্ণিমা আবেগাপস্নুত ও কান্নাজড়িত কণ্ঠে সাংবাদিকদের জানান, দীর্ঘ ১০ বছর পরে হলেও আদালতে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছেএদিকে রায় ঘোষণার পর……………পৃথক পৃথকভাবে তাঁদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে প্রায় অভিন্ন সুরে বলেছেন, দীর্ঘদিন পরে হলেও আদালতের রায়ে দোষীরা শাসত্মি পেয়েছে এবং এজন্য তাঁরা সবাই সন্তুষ্ট
পাবলিক প্রসিকিউটর এ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান রানা, স্পেশাল ট্রাইবু্যনালের পিপি আব্দুল হামিদ লাভলু জানান, ঘোষিত রায়ে আমরা সন্তুষ্ট২০০১ সালের নির্বাচনের পর বিএনপি-জামায়াত জোট দেশব্যাপী সংখ্যালঘুদের ওপর যে নির্যাতন-নিপীড়ন চালানো হয়েছিল এ রায়ের মধ্য দিয়েই তা প্রমাণিত হলো
এ বিষয়ে বিবাদী পক্ষের আইনজীবী এ্যাডভোকেট শামসুল আলম জানান, এ রায়ের বিরম্নদ্ধে উচ্চ আদালতে আপীল করা হবে
মামলায় সরকার পক্ষে জেলা জজ আদালতের পিপি আব্দুর রহমান রানা, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবু্যনালের বিশেষ পিপি শেখ আব্দুল হামিদ লাবলু, এপিপি কায়সার আহমেদ লিটন, আনোয়ার পারভেজ লিমন, সিনিয়র আইনজীবী জাহিদ হোসেন, আসামি পক্ষে শামসুল হক ও শামসুল আলম এবং পলাতক আসামিদের পক্ষে সরকার নিয়োজিত গোলাম হায়দার মামলা পরিচালনা করেনএদিকে পূর্ণিমা রানী ধর্ষণ মামলার ঘোষিত রায়ে ………………………সংগ্রহ-জনকন্ঠ

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫০

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন:
দ-প্রাপ্ত আসামিরা হলো- আব্দুল জলিল (৪০), আলতাফ হোসেন আব্দুল মোমিন, জহুরম্নল ইসলাম হোসেন আলী, লিটন সেখ ইয়াছিন আলী আব্দুর রউফ আব্দুল মিয়া (২৮), বাবলু মিয়া ও আলতাফ হোসেন, আব্দুল মোমিন, আলতাফ (২), জহুরম্নল ইসলাম, আব্দুল মিয়া ও বাবলু মিয়াএদের মধ্যে ৫ জন পলাতক রয়েছেদ-প্রাপ্তরা সকলেই উলস্নাপাড়া উপজেলার বড়হর ইউনিয়নের পূর্বদেলুয়া গ্রামের বাসিন্দা এবং স্থানীয় পর্যায়ের নেতাকর্মীমামলা চলাকালে ৩ তদনত্ম কর্মকর্তা, ১জন চিকিৎসকসহ মোট ১২জন আদালতে সাক্ষ্য প্রদান করেছেন
দীর্ঘ প্রায় ৯ বছর পর ২০১০ সালের মার্চ মাসে সিরাজগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবু্যনালে এজাহারভুক্ত ১৭ জন আসামির মধ্যে ১১ জনের বিচার শুরম্ন হয়বাকি ৬ জনকে এর আগে বিচারিক আদালত থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়২০১০ সালের ১৬ মার্চ পূর্ণিমা রানী সিরাজগঞ্জে এসে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের বিচারক ওসমান হায়দারের কাছে তার জবানবন্দী প্রদান করেজবানবন্দীতে পূর্ণিমা রানী মামলার এজাহারভুক্ত আসামিদের নাম উলেস্নখ করে কিভাবে তাকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে অকথ্যভাবে নির্যাতন করা হয়েছে তার বিসত্মারিত বর্ণনা দেয়তবে মামলা চলাকালে আদালত থেকে ৬ আসামিকে অব্যাহতি দেয়ায় পূর্ণিমা অসনত্মোষ প্রকাশ করে
২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ৮ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭টায় জোট সরকারের নেতাকর্মীরা আনন্দ উলস্নাসের অংশ হিসেবে সিরাজগঞ্জের উলস্নাপাড়ার পূর্বদেলুয়া গ্রামের সংখ্যালঘু পরিবারের ৮ম শ্রেণীর ছাত্রী পূর্ণিমা রানীকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গণধর্ষণ করেএ নিয়ে প্রথমে পূর্ণিমার বাবা অনীল চন্দ্র শীল ১০ অক্টোবর উলস্নাপাড়া থানায় মামলা করেআসামি করা হয় ১৭ জনকেকিন্তু সকল আসামি……………পুলিশ মামলা নিয়ে নানা তালবাহানা করেপরে ২৪ অক্টোবর পূর্ণিমা রানী বাদী হয়ে সিরাজগঞ্জের প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৭/৯ (১)/১০(১)/৩০ ধারায় মামলা করেএর পরে আদালতের আদেশে পুলিশ পূর্ণিমাকে নিয়ে সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে মেডিক্যাল পরীক্ষা করায়মেডিক্যাল রিপোর্টে ধর্ষণের ভয়ঙ্কর চিত্র ফুটে ওঠেউলস্নাপাড়া থানা পুলিশ মামলার তদনত্ম শেষে ২০০২ সালের ৯ এপ্রিল আদালতে ১৭ জনকে আসামি করে চার্জশীট প্রদান করেকিন্তু মামলা শুনানি চলাকালে তৎকালীন…………… মামলা ভিন্ন খাতে প্রবাহের চেষ্টা করেআদালতের নথিপত্রের চেহারাও পাল্টে দেয়ার অপকৌশল করেস্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে মামলার বর্ধিত তদনত্মের আদেশ দেয়া হয়এ আদেশ পেয়ে সিআইডির তৎকালীন ইন্সপেক্টর শেখ শহীদুলস্নাহ সম্পূূরক চার্জশীট প্রদান করেএতে মূল আসামিদের রেখে পূর্ণিমাকে সহায়তাকারী আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি (বর্তমান প্রয়াত) আব্দুল লতিফ মির্জা, এ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান, তৎকালীন পৌর মেয়র মারম্নফ বিন হাবীবসহ ৬ জনকে আসামির অনত্মভর্ুক্ত করা হয়তবে মামলার বাদী পূর্ণিমার বাবা অনিল শীল এই সম্পূরক চার্জশীটে না রাজি পিটিশন দাখিল করেএমনই অনেক আইনী লড়াই শেষে ২০০৭ সালের নবেম্বরে মামলা মূল ধারায় ফিরে আসেবাতিল হয়ে যায় সম্পূরক চার্জশীটমূল আসামিরা জামিন নিয়ে পালিয়ে যায়বিচারিক আদালত থেকে ৬ এজাহারভুক্ত আসামির অব্যাহতি দেয়া হয়
বুধবার দুপুরে সিরাজগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবু্যনালের বিচারক ওসমান হায়দার জনাকীর্ণ আদালতে চাঞ্চল্যকর এই মামলার রায় প্রদান করেনরায়ে অভিযুক্ত ১১ জনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদ- দেয়া হয়একই সঙ্গে প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়েছেজরিমানার এই টাকা পূর্ণিমাকে প্রদানেরও নির্দেশ দেয়া হয়েছে রায়েরায় ঘোষণার পর টেলিফোনে মামলার বাদী পূর্ণিমা আবেগাপস্নুত ও কান্নাজড়িত কণ্ঠে সাংবাদিকদের জানান, দীর্ঘ ১০ বছর পরে হলেও আদালতে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছেএদিকে রায় ঘোষণার পর……………পৃথক পৃথকভাবে তাঁদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে প্রায় অভিন্ন সুরে বলেছেন, দীর্ঘদিন পরে হলেও আদালতের রায়ে দোষীরা শাসত্মি পেয়েছে এবং এজন্য তাঁরা সবাই সন্তুষ্ট
পাবলিক প্রসিকিউটর এ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান রানা, স্পেশাল ট্রাইবু্যনালের পিপি আব্দুল হামিদ লাভলু জানান, ঘোষিত রায়ে আমরা সন্তুষ্ট২০০১ সালের নির্বাচনের পর বিএনপি-জামায়াত জোট দেশব্যাপী সংখ্যালঘুদের ওপর যে নির্যাতন-নিপীড়ন চালানো হয়েছিল এ রায়ের মধ্য দিয়েই তা প্রমাণিত হলো
এ বিষয়ে বিবাদী পক্ষের আইনজীবী এ্যাডভোকেট শামসুল আলম জানান, এ রায়ের বিরম্নদ্ধে উচ্চ আদালতে আপীল করা হবে
মামলায় সরকার পক্ষে জেলা জজ আদালতের পিপি আব্দুর রহমান রানা, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবু্যনালের বিশেষ পিপি শেখ আব্দুল হামিদ লাবলু, এপিপি কায়সার আহমেদ লিটন, আনোয়ার পারভেজ লিমন, সিনিয়র আইনজীবী জাহিদ হোসেন, আসামি পক্ষে শামসুল হক ও শামসুল আলম এবং পলাতক আসামিদের পক্ষে সরকার নিয়োজিত গোলাম হায়দার মামলা পরিচালনা করেনএদিকে পূর্ণিমা রানী ধর্ষণ মামলার ঘোষিত রায়ে ………………………সংগ্রহ-জনকন্ঠ

৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩৬

বিজন রয় বলেছেন: লজ্জা।

৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:১২

অস্তিত্বহীন বলেছেন: দাদা, ওপারে কি সংবাদের অভাব নাকি? আমাদেরটা আমাদেরই ভাবতে দিন। মায়ের চেয়ে মাসির বেশি দরদ ভাল না।
ভাল ভাবে না বুঝলে ।।থি দিয়ে বুঝাতে আমারা ভালই পারি।

৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:২৫

কালীদাস বলেছেন: আপনে এখনও নতুন ব্লগ খুলতে পারেন নাই? দুঃখ পাইলাম আপনের ব্যর্থতার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.