নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্নচারী পথিক।যখন যা ভালো লাগে তাই মনযোগ দিয়ে করার চেষ্টা করি।সত্যের সন্ধানী।

দেব জ্যোতি কুন্ডু

সাঁঝবাতি

দেব জ্যোতি কুন্ডু › বিস্তারিত পোস্টঃ

লক ডাউন ২

৩০ শে মে, ২০২০ রাত ১:১৬

বিশ একুশ বছর চাকুরী করেও মাহীন আজও কলেজের প্রভাষক!লকডাউনের নিয়মকানুন,স্বাস্থ্যবিধি মেনেই চলছে তার দিন।মাসে দুই তিন দিন বাহিরে গেলেই চলে।বাসায় বসে ব্যাংকের কাজ,মুদিবাজার,ওষুধ কেনা যায়না এ জেলা শহরে।সবজি ভ্যানে করে বাসার কাছে আসে।পত্নী কীভাবে সংসার চালাতে হয় সে বিষয়ে সে সিদ্ধহস্ত।মাহীনের রোজ বাজারে যাওয়া না লাগে তাই একদিন সবজি তো একদিন মাছ।মহামারীতে ভবিষ্যতে কী ঘটে সে দুশ্চিন্তায় কিছু সেভ করে চলা।একদিন রুটি তো অন্যদিন চিড়ামুড়ি দিয়ে সকালবেলা কাটাতে ছেলেমেয়েও অভ্যস্ত হয়ে গেছে এ দুমাসে।
ডিপিএড ট্রেনিং চলছিলো নীরার।১৭মার্চ ২০২০ থেকে তা বন্ধ।ট্রেনিং সংসার চালাতে হাঁপিয়ে উঠতো সে ঘর ঝারু,ঘর মোছার কাজটুকু কাজের দিদি এগিয়ে দিতো।বাকীটা তাকে সামলিয়ে ছেলেমেয়েদের প্রতি খেয়াল রাখা,স্বামীকে গুছায়ে দেয়া কতকিছু।যেন দশভূজা।স্কুল,কলেজ,ট্রেনিং বন্ধ।কাজের দিদিকে মাস শেষে এসে বেতন নিয়ে যেতে বলেছে সে।ব্রাশে পেস্ট বেশি লাগালেতো আবার আনতে বাজারে যাওয়া লাগবে।চাউলে ভাত বাড়েনা,জ্বাল বেশি দেয়া লাগে আরো কতকিছু হিসেব তার মাথায় আসে।টিভির ক্লাস,অনলাইনের ক্লাস ফলো করা,নেপ এর নির্দেশনা মেনে বাড়ির কাজ করার মাধ্যমে ট্রেনিং এর কাজ চালিয়ে যাচ্ছে সে।ছেলে মেয়ে গানের রেওয়াজ করার সময় ভুল করলো কী না,কবিতা আবৃত্তির সময় ভুল উচ্চারণ করলো কী না সেদিকে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি।দুপুর সাড়ে এগারোটার দিকে হাল্কা টিফিন,সন্ধ্যায় ভারী টিফিন দিয়ে সবার পুষ্টি ধরে রাখার প্রতিও সচেতন।খাবারে একঘেয়েমিতা দূর করতে প্রতিদিন খাবারে ভিন্নতা আনা,প্রয়োজনে ইউটিউবের সাহায্য নিতেও উৎসাহী।মহামারীতে মাহীর বাড়তি আয় নেই তা মাথায় রেখে সংসার চালিয়ে কিছু অর্থ বাঁচানো চাই।ব্যাংকের ঋনের কিস্তি দিয়ে যেটুকু বাঁচানো যায় তা থেকে ভাসুরের ফ্যামিলিকে বাঁচানোর জন্য কিছু দেয়া,তিনি মহামারীতে বেকার।তার বাবা খুব অসুস্থ,দাদার দোকান ঠিকমতো চলেনা।বাবা যাতে ওষুধ ঠিকমত চালিয়ে যেতে পারে সে ব্যবস্থা করা।অন্য আত্মীয়দের খোঁজ নেয়া তার রুটিন কাজ।বাসা ভাড়া দিয়ে সব সামলাতে তার মাথায় শখের চিন্তা আসে না।
এর মধ্যে মাহীনকে থানার সেকেন্ড অফিসার এক রোজার বিকেলে ফোন করে।মনযোগ দিয়ে শোনে সে।বিষয়টা বিস্তারিত শুনে নীরা আশ্চর্য হয়।দোতালার রথীন স্যারকেও একই কারণে ফোন করে থানা থেকে।জামাল সাহেবের স্ত্রী ও তাকে নাকি মেন্টাল,এটা ওটা কে কে বলে।যদিও থানা থেকে নির্দিষ্ট নাম না বল্লেও মিলেমিশে থাকতে অনুরোধ করেছে।লকডাউনে বাসায় না গিয়ে জামাল সাহেবকে ফোন করে মাহীন।জামাল সাহেব খুব উত্তেজিত,এর থেকেও কঠর আইনি পদক্ষেপ নেবে,বাহিরে বের হলে দেখিয়ে দেবে,বিসিএস ক্যাডার সে,এসপি তার বন্ধু,ঢাকা পড়েছে কতো কী।দেড়মাস তাদের সাথে দেখা নেই।প্রাইমারির টিচার হয়ে তার পড়ার ভুল ধরে,লকডাউনে বাজারে যায় পাগোলে,নীরার প্রতি জামাল সাহেবের অভিযোগ।ভাবীর সাথে ফোনে কথা বলে নীরা।বাথরুমে যেতে পারলো না এর মধ্যে কাপড় ধোয়া শেষ,স্বামী মাছের মাথাও খাওয়ায়ে দেয়,মেয়ে জানালায় বসে গল্পের বই পড়ে তাতে কমেন্ট,যেদিকে যাই আমার পিছে পিছে যায়,উপর থেকে কাগজ ফেলে আরো কতো কী, এসব তিনতলা থেকে শোনে সে।খুলনার ভাষায় কথা বলে জানালার ধারে বসে, তা সে একশহাত দুরের বিল্ডিং এর জানালার কাচেঁ দেখে শোনে ও বোঝে।জামাল সাহেব বিসিএস ক্যাডার শিক্ষক,ভাবী বেসরকারি কলেজের শিক্ষক।এমন পদক্ষেপ নিলো একটু আলোচনা করার সুযোগ হলো না তাদের!দেড় মাসে তাদের নিয়ে কোনধরনের আলোচনা হলে নীরাদের দুঃখ ছিলনা।নীরার সাথে ভাবীর সবথেকে ভালো সম্পর্ক এ বিল্ডিং ।তাদের বাসায় আসাযাওয়া চলে।এ ঘটনার কদিন আগেও ভাবী ফোনে খোঁজ খবর নেন, সেসময় এমন কোন ইঙ্গিত দেয়নি।বাসায় বসে নিজেদের কথা বলাও যাবেনা!জামাল সাহেব ও তার কয়েকজন সহকর্মীদের সাথে মাহীন প্রত্যাবেক্ষকের কাজ করেছে।ওনাদের স্যার সম্বোধন করা হয় ঠিক কিন্তু ওনারা বেশিরভাগ শিক্ষক কোনকিছু সম্বোধন করেন না।ছয় সাত বছর এ বাসায় আছে মাহীন ও রথীন স্যারেরা।কারুর সাথে কখনো কোন ভুলবোঝাবুঝি হয়নি।এ বিল্ডিং ও আশেপাশের কয়েক বিল্ডিং এর সকলে মিলে এখানে পিকনিক হয়,বাচ্চাদের জন্মদিন পালিত হয়।মিলেমিশে দিন কেটে যায়।
ছেলেমেয়েরা বিকেল হলেই খেলতে নামত।বাহিরে দৌড়াদৌড়ি,সাইকেল চালানো,ছাদে গিয়ে খেলা ছিলো বাধাধরা নিয়ম।ওরা ১৭মার্চ২০২০ থেকে বাসাবন্ধী।ছেলের সাথে রেসলিং,ফুটবল,বল নিক্ষেপ,ঘোড়ায় চড়া,লুডু খেলা,ঘাড়ে উঠানো এসব নিয়ে সময় কেটে যায় মাহীনের।মেয়েটা এবার পিইসি(পঞ্চম শ্রেণি সমাপনী) দেবে।তাকে তিনবেলা পড়ালেখায় সময় দিতে হয় তাকে।পাঠ্যবই,ভ্রাম্যমান লাইব্রেরীর বই,বিজ্ঞানীদের জীবনী,কবিতা আবৃত্তি,গান এ নিয়ে আবদ্ধ জীবন কাটে।ঘরের মধ্যে হাঁটাহাঁটি,ব্যায়ম,মেয়েকে দড়ি লাফে উৎসাহিত করা,নীরাকে কাজে টুকটাক সাহায্য করা এভাবেই কাটে সাধারণ ছুটি।সারাবছর হাঁচি সর্দিজনিত এ্যালার্জিতে ভোগে মাহীন।এ্যান্টিহিস্টামিন চালাতে হয় সারাবছর।কাশি হলে সারতে সময় লাগে।করোনাকে তাই ভয়!ছাত্রছাত্রীদের পড়ালেখা নিয়ে যোগাযোগ রাখা,ভিডিও ক্লাস করে তাদের দেয়া, তা ইউটিউবে ছাড়া,শিক্ষার্থীদের মহামারীকালীন সময়ে যাতে ক্ষতি একটু কমিয়ে আনা যায় তা নিয়ে নিত্যনতুন ভাবনা করে সময়টা কেটে যায় তার।উচ্চতর গণিত কী করে সহজভাবে উপস্থিত করা যায় তা নিয়ে গবেষেণা চলে তার বিশ বছরের অধ্যাপনা জীবনে।
ঈদের কয়েকদিন আগে থেকে দ্বারে দ্বারে নারীদের হাত পাতা দেখে মাহীনের মনটা বিচলিত হয়।এভাবেই কী ওরা দৌড়াবে?ওদের কী মুক্তি হবেনা এ দেশে?কাছাকাছি সময়ে চীন স্বাধীন হয়ে আজ পাঁচটা দেশের একটা।তাদের টার্গেট ছিলো,স্বয়ংসম্পূর্ণ হবার-হয়েছে।ভিয়েতনাম,মালয়শিয়া,সিঙ্গাপুর কোথায় চলে গেছে।আমরা কোথায়?আমদানী নির্ভরতা কমিয়ে দেশীয় উৎপাদনে যাওয়া,বিভাগ,জেলা-উপজেলায় শিল্প কলকারখানা গড়ে তোলা না হলে আমরা আগাবো কীভাবে?মানুষ কোথায় কাজ করবে,কী করে খাবে?ঈদুল ফিতরে রান্নাবান্নার ঘ্রান ঠিকই এসেছে,ঈদের জামাতেও নামাজ আদায় হয়েছে।কিন্তু কোলাকুলি,বাসায় বাসায় যাওয়া,বাহিরে খাওয়া,গেদারিং করা,ঘুরতে যাওয়া এবার আর তেমন হয়নি।ফোনে প্রিয়জনের খোঁজ নেয়া,সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুভেচ্ছা বিনিময় করা গেছে।তারপরও কেমন ফাঁকা ফাঁকা লাগলো।মানুষ নিজেকে সুরক্ষিত রাখার জন্য প্রকৃতির উপর নির্বিচারে অত্যাচার চালাবার জন্যই কী “করোনা” প্রতিশোধ?রোগীকে চিকিৎসা করানো,সেবাশুশ্রূষা করানো,পাশে থাকা-এইতো মানবিকতা।করোনা তা করতে দিচ্ছে না।এ্যাতো গবেষণা,এ্যাতো আধুনিক যন্ত্রপাতি,মুহুর্তের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন।তারপরেও কার্যকরী ওষুধ বা ভ্যাকসিন এখনো আবিষ্কার করতে পারেনি মানুষ।বেশি সময় হয়তো লাগবেনা,সব আগের মতো ঠিক হয়ে যাবে।কেহ এ ক্ষেত্রে নোবেল পাবে।কত রোগের ভ্যাক্সিন এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়েছে।মানুষ সুরক্ষিত থাকার চেষ্টা করছে।সম্পুর্ণ সুরক্ষিত থাকা আসলেই সম্ভব না।প্রকৃতিকে যত স্বাভাবিক রাখতে পারবো ততোই আমরা ভালো থাকতে পারবো।দুরে থেকে যাতে লেখাপড়া,কেনাকাটা,চিকিৎসা করা যায় সেদিকে আমাদের নজর দিতে হবে।চিকিৎসায় আধুনিকরণ করা,গবেষণা করা,পড়ালেখায় গবেষণা,কৃষিতে গবেষণায় এগিয়ে আসতে হবে আমাদের।ঈদে চাকুরী উপলক্ষে মানুষজন বাড়িতে আসে।বিবাহযোগ্য ছেলেমেয়েদের বিয়ে দেয়।নতুন নতুন সম্পর্ক তৈরী হয়।করোনা এবার তাতে বাধা দিলো।
ঈদের দিন গোসল করার পর ছেলেটার ঘেটি ব্যাথা ব্যাথা করে।খেতে ইচ্ছা করে না।নীরা অল্প কয়টা খাওয়ায় দেয়।শরীর গরম,কপালে যন্ত্রনা।তাপমাত্রা ১০২ ডিগ্রী ফারেনহাইট।প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য মাহীন ঘরে টুকটাক ওষুধ এনে রেখেছিলো।রিসেট(প্যারাসিটামল সিরাপ) ২চামচ খাওয়ায়ে দেয় নীরা।নানা চিন্তা খেলে যায় ওদের মাথায়। করোনাকালীন সময়।কতক্ষণ পরে ছেলেটার পাতলা পায়খানা হয়।সকালেও একবার হয়েছিলো।রাতে ঘুমানোর আগে ৫/৬ বার পাতলা পায়খানা হয়।৬/৭টা স্যালাইন খাওয়ান হয়ে গেছে।সকালে ঘুম থেকে উঠেই বলে মা আমি ভালো হয়ে গেছি।মুখ ধুতে গেলে জলের মত পায়খানা পড়ে যায়।এভাবে ফুছ ফুছ করে সারাদিন হতে থকে।দুডোজ জ্বরের সিরাপে জ্বরটা সকাল থেকে আর ওঠেনি।রাত্রেও ঘুম থেকে উঠে একবার পায়খানায় যায়।সকালে ডাঃ এর সাথে আলাপ করে ওষুধ আনে মাহীন।রাত্রে কমতে শুরু করে।ওদের দুশ্চিন্তা কমতে থাকে।
ঈদের আগে থেকে ওদের শহরে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন শুরু হয়।বাজারও কিছু ফুরিয়ে এসেছে।অন্তত তিনটি পরিবারকে এ সময়ে প্রতিমাসে আর্থিক সহায়তা করতে হয় ওদের।এদিকে মাহীনের এক বস কলিগ কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষকদের সহায়তার জন্য অনুরোধ পাঠিয়েছে।তাকেও কিছু পাঠাতে হবে।হিসাব করেও সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছে তারা।যাদের আয় বন্ধ তাদের কী করুণ অবস্থা!মাঝে মাঝে বিভিন্ন ভাইরাস বিভিন্ন প্রাণী ও মানুষকে আক্রমন করে।করোনার মত ভাইরাসের ইতিহাস একশ বছরেও নেই।
ব্যাল্কনির ইউফরবিয়ার ডাল ঝড়ে একদিকে বেঁকে গেছে,তারপর সে তার দ্যুতি ছড়াচ্ছে।বঙ্গপসাগরে বায়ুপ্রবাহের তারতম্যের কারণে সকাল থেকে প্রচুর ঝড় বৃষ্টি হচ্ছে।প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষা করতে মানুষ কতো চেস্টা চালিয়ে যাচ্ছে।পোকাড় আক্রমন,ভাইরাসের আক্রমন থেকে ফসল-প্রাণী রক্ষা,খরা,বন্যা,দাবানল থেকে উদ্ভিদ-প্রাণীকে রক্ষা করা আরো কত কী।আবার আরামে থাকার জন্য কত ভাবে ধ্বংস করছে মানুষ।কার্বনডাইঅক্সাইড বৃদ্ধি করা,বন ধ্বংস করা,নদীর মাছ ধ্বংস করা,পানি ব্যবহার অনুপযোগি করা আরো কত কী।প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করতে না পারলে যে আমাদের রক্ষা নেই।মাহীন এ বাদলা দিনে বসে মেয়েকে পড়ায় আর ভাবে।
নারায়নগঞ্জের ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাক্সুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ এর স্ত্রী আফরোজা খন্দকার কোভিড১৯ পজেটিভ(সুত্র বাংলাদেশ প্রতিদিন)।কাউন্সিলর সাহেব অর্ধশতাধিক করোনা আক্রান্ত লাশ দাফন করেছেন।সাবেক এমপি হাজি মকবুল হোসেন এ সময়ে কত মানুষকে সাহায্য করেছেন,তিনিও চলে গেলেন এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে।তার স্ত্রীও আক্রান্ত।এমন মানুষ সমাজে হাতেগোনা কয়েকজন।এরা চলে গেলে সাধারণ মানুষদের কী হবে!কেহ ট্রাক বিক্রি করে,কেহ মটর সাইকেল বিক্রি করে মানুষকে বাঁচিয়ে রাখছে।আবার এক ভিক্ষুক তার জমানো টাকা দিয়ে দিলো করোনা ফান্ডে।এর থেকে মানবতার কী দৃষ্টান্ত হতে পারে!বিদ্যানন্দের মতো কতো সংগঠন মানুষকে বাঁচিয়ে রাখছে,অভুক্ত প্রাণি,রাস্তার মানুষদের।এরাই হবে করোনা ইতিহাসের মহামানব।৩১শে মে আর্থিক ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলবে,লঞ্চ চলবে।১লা জুন থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্যতিত সরকারি,বেসরকারি,সায়ত্বশাসিত সব প্রতিষ্ঠান খুলে যাবে সরকারি বিধিমোতাবেক চলবে গণপরিবহন।মানুষকেও বিধিনিষেধের মধ্যে জীবন যাপন চালিয়ে যেতে হবে।মানুষকে লড়াই করেই বাঁচতে শিখতে হবে এটাই মাহীনের ভাবনা।
২৯.০৫.২০২০

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মে, ২০২০ রাত ৩:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: জীবন মানেই লড়াই সংগ্রাম।

২| ৩০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৭

দেব জ্যোতি কুন্ডু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.