নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কী ভাবার কথা কি ভাবছি?

ডি এইচ খান

স্বাধীনতা অর্জনের চে রক্ষা করা কঠিন

ডি এইচ খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

'দ্য আর্ট অব ওয়ার' : লেখকের কথা

২২ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৫

সানজু আর তার আর্ট অব ওয়ার কে বাতিল আর অচল বলার লোক এই দ্বাবিংশ শতকে আপনি অনেক পাবেন। যেমন খ্রীস্টের জন্মেরও পাঁচশ বছর আগে এই লোক ফরমাইছেন, ভুলেও কেউ যেন দেয়াল দিয়ে ঘেরা কোন শহর আক্রমন করতে না যায়। এই যুগে দেয়াল ভাঙ্গার জন্য হাতুরি-বাটাল লাগেনা। বোমা মেরেই উড়িয়ে-গুড়িয়ে দেয়া যায়। তাইলে উনার এই ফরমানের কি আর কোন দাম থাকল বলেন! তারপরও ক্যান যে লোকে এই সানজু আর তার আর্ট অব ওয়ার নিয়া বিতং করে! এই বই এখনও অনেকে পড়ে, আর্মির লোকেরা বেশি পড়ে, ব্যবসায়ী আর স্ট্র্যাটেজিস্টরাও পড়ে! কারনটা কি?



আমার নিজের ধারনা ছিল আগেকারদিনে রাজায় রাজায় যুদ্ধ হত, আর যুদ্ধের ময়দানে ঢাল তলোয়ার আর তীর ধনুক নিয়া দুই পক্ষ হা-রে-রে বলে একে অন্যের উপর ঝাপায় পরত। যার সৈন্য সংখ্যা আর সৈন্যের কোয়ালিটি যত ভাল, দিন শেষে সেই জিতত। কিন্তু ঘটনাচক্রে একদিন আর কিছু পড়ার না পেয়ে সানজু র 'দ্য আর্ট অব ওয়ার' নামের চটি বইটা পড়ে ফেললাম। তের অধ্যায়ের একটা চটি বই। শুরুতে মনে হল ডেল কার্নেগি টাইপ উপদেশের বই, এইটা কইরোনা, ঐটা করলে সেইটা হবে টাইপ।



কিন্তু বই শেষ করার পর আমার প্রথম উপলব্ধি হইল, এই বই খ্রীস্টের জন্মের ৫০০ বছর আগে লেখা!!! কেম্নে কি!!! যুদ্ধে ট্যাকটিক্স বলতে যে একটা জিনিস আছে আর ঐ আমলের লোকেরা যে এই বিদ্যায় কতটা পারদর্শী ছিল তা জেনে আমার এতোদিনের জাজমেন্টাল ভুল ধারনার জন্য কিঞ্চিত লজ্জাই পাইলাম।



এই বই আমাদের জন্য অবশ্যপাঠ্য না। তাই শখ করেই পড়া। মজার ব্যাপার হল অনেকদিন পর পর পড়ি আর প্রতিবারই সানজুর স্ক্রিপ্টের নতুন নতুন এঙ্গেল খুজে পাই। যেমন ধরেন এই দেয়াল দিয়ে ঘেরা শহর আক্রমন করতে সানজুর বারনের কথা।



আগিলাদিনে শহর রে দেয়াল দিয়া ঘেরাট দেয়া হত যেন শত্রু বিনা বাধায় শহর দখল করে ফেলতে না পারে। যুদ্ধ লাগলে শহরের ভেতর অস্ত্রপাতি আর রসদ নিয়া আরামসে দিনের পর দিন যুদ্ধ চালায়া যাও। প্রতিপক্ষের অপশান একটাই, শহর ঘেরাও দাও। কিন্তু একবার ভাবেন, আপনি কয়েকশ মাইল দূর থেকে এসে কতদিন একটা শহর অবরোধ করে রাখবেন? এম্নিতেই ত্যাদড় শহরবাসি চান্স পাইলেই তীর-পাত্থর-গরম পানি মারে আপনার তাবুর উপর। তার উপর আপনার রসদ আনতে হয় সেই একশ মাইল দূর থিক্ক্যা। দেয়াল বেয়ে উঠতে গেলে অথবা দেয়াল ভাংতে গেলেই উপর থেকে বৃস্টির মত তীর নেমে আসে।



আপনি সেনাপতি, যুদ্ধ করতে আসছেন, দাবা খেলতে না, যে দিন শেষে দুই ঘুটি নিয়া জিতলেই চলবে। নিজের সৈনের প্রতি আপনার মায়া আছে আর আপনি জানেন যে অনন্তকাল যুদ্ধ করতে এরা সেনাবাহিনীতে ভর্তি হয়নাই। যথারীতি আপনি বলটা এইবার আপনার রাজার কোর্টে পাস কইরা দিলেন। রাজা হিসেব নিকেষ করে দেখল এন্ড স্টেটে তার লাভ তেমন নাই। শত্রুর দেয়ালের পাশে বইসা পাহাড়া দেওয়ার চে অর ব্যবসা বানিজ্যের রাস্তায় ঠেক দেওয়া লাভজনক আর ফায়দা একই। তো কয়েকদিন হম্বিতম্বি দেখায়া পরের চালান রসদ পাঠানোর আগেই সেনা ফিরত নিয়া নিবেন। আর যদি ব্যাপার হয় ইগো, তাইলে আরো কিছু সৈন্য পাঠায়া দিবেন। আপনি একটা ক্লিয়ার মেসেজ পাইলেন। লা পরোয়া একটা ঝটিকা আক্রমন করবেন, পঙ্গপালের মত আপনার সেনা মরবে, প্রতিপক্ষকেও মারবে। একসময় শহরের পতন হবে, আপনি নিজ হাতে আপনার রাজার ঝান্ডা উড়ায়া রাজার কাছে বার্তা পাঠাবেন, মিশন একোমপ্লিশড! রাজা খুশি হয়ে আপনাকে আরেকটা করকরা নতুন আর্মি গিফট করবেন।



এতো গেল আদ্দিকালের কথা। এই কালে তো দেওয়ালের কোন বেইলই নাই। তাইলে কি? এই কুইজটা বুজতে হলে আপনারে একটু কাল্পনিক হতে হবে। আগে শহরের ডিফেন্সে যেই দেওয়ালটা ছিল অইরকম একটা দেওয়ালতো আর সারা দেশের চারদিকে দেয়া যায় না। দরকারও নাই। কারন শত্রুওতো এখন আর ঢাল-তলোয়ার-তীর-বল্লম নিয়ে আসেনা। এখনকার যেকোন অফেন্সিভ শুরু হয় এয়ার স্ট্রাইক দিয়ে। প্রথমেই একটা সাকসেসফুল এয়ার অপারেশন চালায়া সে আপনারে লুলা বানায়া নিবে। তারপর সে তার গ্রাউন্ড ফোর্সটা পাঠাবে আপনারে পিস মিলে সাবার করতে। আর যদি আপনে শত্রুর অই এয়ার অপারেশনটারে বানচাল করে দিতে পারেন, তাইলেই কেল্লা ফতে। শত্রু এইবার তার গ্রাউন্ড অফেন্সিভ আদৌ কন্টিনিউ করবে কিনা, সেইটা একটা মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন। এইফাকে আপনি দরকষাকষি করেন, ইউএন ডাকেন, তেজ বেশি থাকলে আপনি কাউন্টার অফেন্সিভেও যাইতে পারেন।



মোদ্দা কথা হল শত্রুর এয়ার অফেন্সিভটা ঠেকানোর জন্য আপনার একটা দেওয়াল দরকার। এই দেওয়ালটারে এই জামানায় বলে এয়ারডিফেন্স। তো সানজু ভুল কইছে কই? আপনার যদি একটা আধুনিক এয়ারডিফেন্সের দেওয়াল থাকেই, তাইলে উনি আপনাকে না বরং আপনার শত্রুকে বলতেছেন, "প্রাচীরবেস্টিত নগর আক্রমন করা সমিচীন নহে।"



এই বই আর্মি লাইব্রেরির শেলফে সযত্নে পরে থাকে। নানান অজুহাতে আমাদের অনেকেই পড়ার আগ্রহ পাইনা। গ্যারান্টি দিতে পারি, পরের যুদ্ধটা কিন্তু ৭১ এর চে অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং হবে। আর আমাদের মত ছোট রাস্ট্রে সেনাবাহিনী একা কখনও যুদ্ধ করেনা, জনতাকে সম্পৃক্ত হতেই হয়।তাই যুদ্ধের অ আ ক খ জানা-বোঝা কিন্তু আমাদের সবার জন্যই জরুরি।



পুনশ্চঃ

অনেকদিন ধরেই এই বইটা অনুবাদের চেস্টা করে যাচ্ছি। ফিরিঙ্গি প্রকাশক এনওসি ও দিছে। কিন্তু কাজ আগায় না। নিজেই ভাল বুজিনা, ভাবানুবাদ বা রুপান্তর ক্যামনে করি। তারপরও মাঝে মাঝে আরজ আলি মাতুব্বরের কথা মনে পরে, ভরসা পাই। দেখি প্রজেক্টটা শেষ করতে পারি কিনা। ভাবতেছি ব্লগেই এপিসোড বাই এপিসোড লিখব। দোয়া রাইখেন।

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৮

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আমি যে আপনার সিরিজের নিয়মিত পাঠক হবো তা আগেই বলে দিলাম।

২২ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৫

ডি এইচ খান বলেছেন: ভাই, একটু হেল্প করেন, অনেকদিন ধরে টিপেটুপে আঙ্গুল আর কীবোর্ড ভোঁতা বানিয়ে আদর্শলিপি এক্সপি তে কিছুদুর টাইপ করেছিলাম। এইটা কপি পেস্ট করতে গেলেই ব্লগের ওয়ালে হিব্রু অথবা হয়ারোগ্লিফিক্স ভাসে। এই প্রবলেম ক্যামনে ফিক্স করি?

২| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:১৭

শান্তির দেবদূত বলেছেন: ইন্টারেস্টিং! এই বই এর নামই তো শুনিনি! আপনার পোষ্ট পড়ে তো বেশ আগ্রহ পাচ্ছি; জলদি অনুবাদ করে ফেলুন।

২২ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৫১

ডি এইচ খান বলেছেন: বইটা সত্যি ইন্টারেস্টিং, বাংলায় অনুবাদে কিছুটা ঝক্কি পোহাচ্ছি। যেন অবেদনটা নস্ট না হয়ে যায়। তাই ধীরে চলেছি। যেমন 'টেরেইন' শব্দের বাংলা ভুমি, কিন্তু ক্ষেত্রবিশেষে আসলে বোঝায় একটা যুদ্ধক্ষেত্র সংশ্লিস্ট নদী-নালা, বসতি, বনভুমি সহ একটা এলাকা। আবার যেমন ধরুন 'ওয়েজিং ওয়ার' এর মোক্ষম বাংলা কি হবে? যুদ্ধ লাগানো? প্রতিশব্দে জব্দ অবস্থা আর কি। দেখা যাক কোথায় গিয়ে ঠেকে! আপনাকে ধন্যবাদ উতসাহ দেবার জন্য।

৩| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৬

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: বইয়ের নাম আগে শুনিনিতো!!!
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২২ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৫৩

ডি এইচ খান বলেছেন: উতসাহের জন্য ধন্যবাদ ভাই

৪| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আর্ট অফ ওয়ার তো পিচ্চিপাচ্চি আছে, অনুবাদ করে ফেলেন। তবে সান জু-র সবগুলো রুল ব্যাখ্যা করতে গেলে বিশাল পরিশ্রম পোহাইতে হবে। আমি একবার শুরু করছিলাম, সময়ের অভাবে এগোতে পারি নাই।

দারুণ কাজ। নিয়মিত পাঠক হওয়ার উদ্দেশ্যে ইটা রেখে গেলাম।

২২ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৫৫

ডি এইচ খান বলেছেন: আমি ভাবছি বাংলাদেশের রিলেভেন্সে এগুতে। সমস্যা হল এখনও ভাবছি স্টেজের বাইরে যেতে পারছি না।উতসাহের জন্য ধন্যবাদ ভাই।

৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৩

রিফাত হোসেন বলেছেন: +

৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

ল্যাটিচুড বলেছেন: youtube এই বিষয়ে ডকুমেন্টারী দেখেছিলাম বেশ আগে, অনেক ভালো লেগেছিল।

অনুবাদ পেতে যাচ্ছি শুনেই ভালো লাগছে, আগাম শুভেচ্ছা রইল।

৭| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০০

নীল ভোমরা বলেছেন: পোস্ট পড়ে ভাল লাগলো।

৮| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:০৯

আবু শাকিল বলেছেন: অপেক্ষায় রইলাম।

৯| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:১১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অনুবাদ করে ফেলুন। আমরা পড়ি।

ধন্যবাদ, ডি এইচ খান।

২২ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৫৭

ডি এইচ খান বলেছেন: উতসাহের জন্য ধন্যবাদ ভাই

১০| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৩৯

ইসপাত কঠিন বলেছেন: পিএল এসজিটি স্যার, এমনকি চীনের মহাশত্রু ইউএস আর্মিতেও এই বই পড়ানো হয়।

২২ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:২৪

ডি এইচ খান বলেছেন: এক লহমায় ভাটিয়ারি নিয়া গেলা!!!একমত, গালফ ওয়ারে শোয়ার্জকফ প্রমান দিছে।

১১| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৪০

রফরফ বলেছেন: তারাতারি শুরু করুন।অপেক্ষায় রইলাম।

২২ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫৫

ডি এইচ খান বলেছেন: প্রথম কিস্তিটা আজই পাব্লিশ করে গেলাম, সানজুর জীবনী দিয়ে। বাকিটা ঈদের পর ইনশাল্লাহ

১২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৬

রঈসুল ওমর বলেছেন: ভালো লাগল ভাই ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:২৫

ডি এইচ খান বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ভাই

১৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:২২

এফ রহমান বলেছেন: লেখার স্টাইল ভালোই। ভালো লাগলো।

২৩ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:২৬

ডি এইচ খান বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।

১৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫৬

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: দোয়া রেখে গেলাম।

পড়ে আনন্দ পেয়েছি। তবে উড়া-ধুড়া কথ্য ভাষায় না হয়ে চলতি লেখ্য ভাষায় হলে আরো ভালো হতো। অবশ্য মজা পেয়েছি, এটা মেনেই বলছি- আপনার লেখার হাত বেশ। তাই যত্ন নিন।

১৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:১৯

সন্দীপ হালদার বলেছেন: বইটা নিয়া আমার আগ্রহ আছে। আপনার অনুবাদ পেলে পড়তে সুবিধা হবে । :)

১৬| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:২৯

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন:

@ ডি এইচ খান :

ভাই, অনুবাদ করে ফেলুন।
আর অনুবাদে শেষে নেটেও একটা সফট কপি যদি দেওয়া সম্ভব হয়, তবে দিয়ে দিয়েন।

১৭| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪

ডি এইচ খান বলেছেন: ভাই, কথ্য ভাষার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। এই বই আর্মি লাইব্রেরির শেলফে সযত্নে পরে থাকে। নানান অজুহাতে আমাদের অনেকেই পড়ার আগ্রহ পাইনা। গ্যারান্টি দিতে পারি, পরের যুদ্ধটা কিন্তু ৭১ এর চে অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং হবে। আর আমাদের মত ছোট রাস্ট্রে সেনাবাহিনী একা কখনও যুদ্ধ করেনা, জনতাকে সম্পৃক্ত হতেই হয়।তাই যুদ্ধের অ আ ক খ জানা-বোঝা কিন্তু আমাদের সবার জন্যই জরুরি।তাই কথ্য ভাষাতেই না হয় আপাতত এগুনো যাক। তাছাড়া কথ্য ভাষাতেই তো ভাবি, তাই লিখতেও মজা লাগে। প্রেসে যদি কখনও যায় তখন না হয় ছাপানোর ভাষায় গুছিয়ে নেব। ইনশাল্লাহ।

১৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার। সাথে আছি। পরের পর্বে যাচ্ছি। চলুক।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০০

ডি এইচ খান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আরও লেখার আগ্রহ পাচ্ছি। সত্যি।

১৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: আহ! লিখাটা পইড়া শান্তি পাইলাম।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৯

ডি এইচ খান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

২০| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২৪

অরণ্যতা বলেছেন: বইটি ডাউনলোড করুন

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৭

ডি এইচ খান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।

২১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:০৩

ইয়ার শরীফ বলেছেন: পড়ে আনন্দ পেয়েছি

২২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এইমাত্র শুরু করলাম, একটানা আজ সব কয়টা পড়ে ফেলবো।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০০

ডি এইচ খান বলেছেন: আপনি কিন্তু বই এর মজাটা মিস করবেন। কারন ছাপানোর আগে বইটাতে আরও অনেক কিছু নতুন এড করেছি। হাঁ হাঁ হাঁ

২৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: তাহলে স্টপ, বইটা কিনে তারপর না হয় পড়ি? কি বলেন? বই কবে বেরুবে? কোথায় পাবো? ডিটেইল দিয়ে জানাবেন প্লিজ, এই কমেণ্টসের প্রতিত্তরে। :)

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৯

ডি এইচ খান বলেছেন: বইটা নিয়ে প্রকাশকের দ্বারস্থ হবার সময় করে উঠতে পারিনি রে ভাই। অবশ্য একটা কথা স্বীকার করব, ব্লগে হাত খুলে লিখেছি, সোজা পাঠকের সাথে কথাচ্ছলে এইগিয়েছি। তাই ব্লগে পড়ে মজা পাবেন অ-নে-ক বেশি।

বইতে তো আর 'ঘাপলা' 'আজাইরা' এইসব ভাষা ব্যবহার করা যায় না। তাই আমি বলব আপাতত ব্লগেই পড়ুন। বই বেরুলে আরো কিছু নতুন ঘটনা আর পাদটীকা সহ আবার পরবেন। এই বই বারবার পড়া যায়। আমি গত ছ'বছর পড়েও একটুও মজা হারাইনি। হাঁ হাঁ হাঁ

২৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬

মেঘেরদেশ বলেছেন: এর বাংলা অনুবাদ টা কিনেছি, কিন্তু তেমন বুঝতেছিনা,আপনার লেখা পড়ে বুঝা শুরু করলাম। ঝরঝরে লেখা ,পড়ে আরাম আছে :D

২৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪০

আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: অপেক্ষায়................................

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:০৬

ডি এইচ খান বলেছেন: গত বইমেলায় (২০১৫) ছেপেছে ভাই, ওয়ান অফ দ্য বেস্ট সেলার ছিল, মাশাল্লাহ। প্রচ্ছদ দেখতে আমার প্রোফাইল পিক দেখুন। ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.