নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কী ভাবার কথা কি ভাবছি?

ডি এইচ খান

স্বাধীনতা অর্জনের চে রক্ষা করা কঠিন

ডি এইচ খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

'দ্য আর্ট অব ওয়ার' : ১০ : দ্য টেরেইন -শেষ কিস্তি

১৪ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৩৬





১৮৮৯ সাল। ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানী, নেদারল্যান্ড, স্পেন, পর্তুগাল আর বেলজিয়াম মিলে ইতোমধ্যে আফ্রিকায় যারযার উপনিবেশ ভাগ বটোয়ারা করে নিয়েছে। এমনকি ডেনমার্ক আর সুইডেনেরও নিজস্ব উপনিবেশ আছে। দুর্ভাগা ইতালির জন্য অবশিষ্ট ছিল স্রেফ সোমালিয়া, ইথিওপিয়া আর ইরিত্রিয়া। তাই বন্ধুত্ব স্থাপনের জন্য ইতালি থেকে বিশাল এক জাহাজ সমরাস্ত্র পাঠানো হল ইথিওপিয়ার রাজার উপঢৌকন হিসেবে। কিন্তু ইতালিয়ানরা কি কষ্মিকালেও ভেবেছিল যে তাদের পাঠানো অস্ত্রের আঘাতে একদিন তাদের সেনাই মারা পরবে?



উপনিবেশ হিসেবে ইতালীর সাথে ইথওপিয়ার যে চুক্তি হল, সেখানে একটি অনুচ্ছেদ ছিল যার ইতালিয়ান অনুবাদ হল, এখন হতে ইথিওপিয়ান সরকারের যাবতীয় কুটনীতি ইতালীয় কতৃপক্ষের মাধ্যমে পরিচালিত হবে। কিন্তু ইথিওপিয়ান কতৃপক্ষ এঁর এমহেরিক অনুবাদ করলেন যে পররাস্ট্র সম্পর্কের ক্ষেত্রে রাজা চাইলে ইতালীয় কতৃপক্ষের সহায়তা নিতে পারেন। বিষয়টি ইতালীয়দের পছন্দ হলনা। সুতরাং শুরু হল ইতালি-ইথিওপিয়ান যুদ্ধ।



অবশেষে টিইগ্রে এলাকার আদওয়া শহরের উপকন্ঠে জেনারেল বারাতিয়েরির বহুজাতিক ইতালীয় বাহিনী মুখোমুখি হল রাজা মেনেলিকের ইথিপিওপিয়ান আর্মির। প্রায় অচল ম্যাপ, ধীর গতির রেমিংটন রাইফেল আর পাথুরে এলাকার জন্য অনুপযোগী বুট নিয়ে জেনারেল বারাতিয়েরির সেনাদলের সংখ্যা ছিল সাকুল্যে ১৫০০০, যাদের বেশিরভাগই আবার ইরিত্রিয়ান। পক্ষান্তরে রাজা মেনেলিকের ছিল ১,০০,০০০ এঁর বেশি যোদ্ধা আর অপেক্ষাকৃত উন্নত অস্ত্র শস্ত্র। দুপক্ষেই রসদের ভীষন ঘাটতি ছিল। অবশেষে রাজা মেনেলিক যখন আর এক রাত পরই পিছুহটবেন বলে ভাবছিলেন, তখনি গুপ্তচরেরা নিশ্চিত করল যে ইতালিয়ান সেনাবাহিনী তাদের আক্রমন করতে এগিয়ে আসতে শুরু করেছে।



শোনা যায় যে, ইতালিয়ান জেনারেল জেনেশুনেই এই সুইসাইডাল সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, এঁর কারন ইতালিয়ান প্রধানমন্ত্রীর এক টেলিগ্রাম, যেখানে লেখা ছিল, “হয় আক্রমন কর, নাহয় জেনারেল বালদিসেরার কাছে কমান্ড হস্তান্তর কর।” আক্রমন শুরুর পর উপযুক্ত ম্যাপ আর যোগাযোগ ব্যাবস্থার অভাবে ইতালিয়ান বাহিনী খেই হারাতে সময় নিল না। সকালে শুরু হওয়া যুদ্ধ বিকেলের আগেই শেষ। প্রায় ৭০০০ ইতালিয়ান সৈন্য মারা পড়েছিল, ৩০০০ হল যুদ্ধবন্দী, পলাতক জেনারেল বারাতিয়েরি ক্ষমার অযোগ্য ভুল আক্রমন পরিকল্পনার দায়ে ইতালিয়ান কোর্ট মার্শালের সম্মুখিন হলেন।



সানজু বলেন, অন্যান্য কন্ডিশন যদি একই থাকে, সেক্ষেত্রে আপনার শত্রু যদি সংখ্যায় আপনার দশগুন হয়, পলায়ন ছাড়া আপনার আর গত্যান্তর নেই। যখন কোন আর্মির সৈন্যরা যথেস্ট প্রশিক্ষিত কিন্তু অফিসাররা দুর্বল হয়, তখন সেই আর্মিতে অবাধ্যতা ছড়িয়ে পরে। আর যখন উল্টোটা হয় তখন সেই আর্মি যেকোন অভিযানে ব্যর্থ হয়। যখন কোন জেনারেল আগপিছ না ভেবেই ক্ষুব্ধ হয়ে শত্রুকে আক্রমন করতে যায়, তিনি তার আর্মির জন্য বিপর্যয় ডেকে আনে। যখন একজন জেনারেল দুর্বল আর কতৃত্বহীন হয়ে পড়েন, যখন তার আদেশ বোধগম্য না থাকে, যখন তার অফিসার আর সৈন্যরা সুনির্দিস্ট নিয়োগে নিযুক্ত না থাকে আর সৈন্যরা এলোমেলো হয়ে ঘোরাফেরা করে, তখন সে আর্মিতে চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। যখন কোন জেনারেল তার শত্রুর শক্তি সম্পর্কে সঠিক ধারনা করতে ব্যর্থ হন, তার দুর্বল সেনাদলকে শত্রুর শক্তিশালী সেনাদলের বিরুদ্ধে লড়তে পাঠান আর নিজ সেনাদলের সম্মুখভাগে শক্তিশালী ভ্যানগার্ড দেবার আবশ্যকতাকে উপেক্ষা করেন, তার আর্মি অবশ্যই ধ্বংস হয়ে যাবে। তাই জেনারেলের মত এক দায়িত্বপুর্ন পদে অধিষ্ঠিত হবার পর, প্রত্যেক জেনারেলকে অবশ্যই পরাজয় রোধের এই ছয়টি বিষয়ের প্রতি সজাগ থাকতে হয়।





ভুমির প্রাকৃতিক গঠন অবশ্যই যুদ্ধক্ষত্রে একজন সৈনিকের শ্রেষ্ঠ বন্ধু; কিন্তু প্রতিপক্ষকে বোঝা, নিজ সেনাদলকে নিয়ন্ত্রন, আর ধুর্তভাবে প্রতিকুলতা, বিপদ এবং দুরত্ব হিসেব করতে পারাতেই একজন জেনারেলের মুন্সিয়ানা। যিনি এসব জানেন, আর যুদ্ধক্ষত্রে তার এই জ্ঞানকে বাস্তবে প্রয়োগ করতে সিদ্ধহস্ত, তিনি নিশ্চিত জিতবেন। আর যিনি এসব সম্পর্কে জানেন না অথবা জানলেও বাস্তবে এঁর প্রয়োগ করতে পারেন না , তিনি নিশ্চিত হারবেন।



১৯৭১ সালের এপ্রিল মাসের শেষদিকে শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী সকাল দশটায় ক্যাবিনেট মিটিং এ বসেছেন। উপস্থিত আছেন পররাস্ট্র মন্ত্রী সর্দার স্বরন সিং, প্রতিরক্ষামন্ত্রী জগজীবন রাম, কৃষিমন্ত্রী ফখ্রুদ্দিন আলী আহমেদ, অর্থমন্ত্রী ইশান্ত রাও আর আছেন সেনাপ্রধান স্যাম মানেকশ। শুরুতেই ইন্দিরা পশ্চিম বঙ্গ, আসাম আর ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীদের শরনার্থী সমস্যা সংক্রান্ত মেসেজগুলো পড়ে শোনালেন। তারপর মানেকশর দিকে ফিরে বললেন, ‘আমি চাইছি, আপনি পুর্ব পাকিস্তানে ঢুকুন।’ মানেকশ বললেন, ‘আপনি কি জানেন, এঁর মানে যুদ্ধ!’ ইন্দিরা বললেন, ‘কুচ পরোয়া নেহি।’



মানেকশ বললেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনি কি বাইবেল পড়েছেন?’



পররাস্ট্র মন্ত্রী সর্দার স্বরন সিং বললেন, ‘এঁর সাথে বাইবেলের কি সম্পর্ক?’



মানেকশ বললেন, ‘এই আদি বইএর প্রথম চ্যাপ্টারের, প্রথম প্যারাগ্রাফের, প্রথম লাইনে ঈশ্বর বললেন, “আলোকিত হও”, অমনি চারপাশ আলোকিত হয়ে উঠল। তেমনি আপনি যদি বলেন, “যুদ্ধ শুরু হোক”, যুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে। কিন্তু আপনাদের কি ধারনা, আপনারা কি একটা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত? আজ ২৮ এপ্রিল। বরফ গলে হিমালয়ের পথ গুলো খুলতে শুরু করেছে। এমন সময় যদি চায়নিজরা আল্টিমেটাম দিয়ে বসে, আমাদের কিন্তু দুই ফ্রন্টে যুদ্ধ করতে হবে তখন।’



সর্দার স্বরন সিং আবার মুখ খুললেন, ‘চায়নিজরা কি আল্টিমেটাম দেবে নাকি?’



মানেকশ বললেন, ‘আপনিইতো পররাস্ট্রমন্ত্রী, আপনিই বলুন, দেবে কিনা?’ এবার মানেকশ ইন্দিরার দিকে ফিরে বললেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, গতবছর পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনে আপনি চাননি কমুনিস্টরা জিতুক, তাই আপনি বলেছিলেন পশ্চিমবঙ্গের সব শহর গ্রামে ছোট ছোট দলে সেনা মোতায়েন করতে। আমার দুই ডিভিশন সেনা তাদের ভারী অস্ত্রশস্ত্র ছাড়াই সেকশন আর প্লাটুন হিসেবে এখনো ওখানে মোতায়েন আছে। ন্যুনতম একমাস লাগবে ওদের ইউনিটে ফিরিয়ে এনে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করতে। এছাড়াও আমার একটা ডিভিশন আসামে, অরেকটা অন্ধ্র প্রদেশে, আর আর্মার্ড ডিভিশনটা আছে জানশি-বাবিনাতে। ন্যুনতম একমাস লাগবে এদের ফিরিয়ে এনে সঠিক পজিশনে বসাতে। এদের নড়াতে দেশের প্রত্যেকটা রাস্তা, প্রত্যেকটা রেলগাড়ী, প্রত্যেকটা ট্রাক, প্রত্যেকটা ওয়াগন আমার লাগবে। এই অবস্থায় পাঞ্জাব, হরিয়ানা আর উত্তর প্রদেশের ফসল স্থানান্তর অসম্ভব হয়ে যাবে। একারনে দেশে যদি দুর্ভিক্ষ হয়, তখন কিন্তু সবাই কৃষি মন্ত্রীকেই দুষবে, আমাকে না। তাছাড়া আমার আর্মার্ড ডিভিশনে সাকুল্যে তেরটা ট্যাঙ্ক সচল আছে এই মুহুর্তে।’



অর্থমন্ত্রী অবাক হয়ে জানতে চাইলেন, ‘মাত্র তেরটা কেন?’



মানেকশ জবাব দিলেন, ‘কারন আপনি অর্থমন্ত্রী, তাই। গত দেড় বছর ধরে আমি টাকা চাচ্ছি, কিন্তু আপনি বলছেন, কোন টাকা নেই, তাই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, এখন এপ্রিলের শেষ। আমি প্রস্তুত হতে হতে পুর্ব পাকিস্তানে বর্ষা শুরু হয়ে যাবে। আর বর্ষা কালে ওখানে শুধু বৃস্টি হয়না, যেন আকাশ ভেঙ্গে পানি পরে। নদী হয়ে যায় সাগরের মত, আপনি যদি এক পাড়ে দাড়ান অন্য পাঁড় দেখতে পারবেন না, আর আশেপাশের সব এলাকায় বন্যা শুরু হয়ে যায়। তাই আমার সব মুভমেন্ট রাস্তার ওপর সীমাবদ্ধ হয়ে যাবে। বিমানবাহিনীও সেভাবে কাজে আসবে না। এঁর এই অবস্থায় আপনি যদি আমাকে পুর্ব পাকিস্তানে ধুকতে বলেন, তো আমি আপনাকে শতভাগ পরাজয়ের নিশ্চয়তা দিতে পারি। আপনি আমার কতৃপক্ষ, এখন আপনিই সিদ্ধান্ত নিন, আমার জন্য কি আদেশ?’



ইন্দিরা গান্ধী বাস্তবতা মেনে নিয়েছিলেন এবং মানেকশ কে স্বাধীনভাবে পরিকল্পনা করে জানাতে বলেছিলেন কবে নাগাদ তারা প্রস্তুত হতে পারবে। মানেকশ ‘অপারেশন জ্যাকপট’ প্ল্যান করেছিলেন, এবং মুক্তিযোদ্ধা আর বাংলাদেশীদের সহায়তায় ‘লাইটেনিং কেম্পেইন’ এঁর মাধ্যমে ৯৩হাজার পাক সেনা সহ নিয়াজিকে আত্মসমর্পনে বাধ্য করেছিলেন।



সানজু বলেন, আপনি যখন নিশ্চিত যে এই যুদ্ধে আপনি জিতবেনই, তখন আপনার শাসক না চাইলেও আপনি লড়তে যেতে পারেন, কারন জিতে গেলে সবাই আপনাকে বাহবাই দেবে। কিন্তু আপনি যদি নিশ্চিত থাকেন যে এই লড়াই এ জেতার কোন সুযোগই আপনার নেই, সেক্ষেত্রে আপনার শাসক চাইলেও, আপনার উচিত হবে যুদ্ধ এড়ানো; কারন হেরে গেলে পরাজয়ের সব দায় আপনাকেই নিতে হবে, আর জেনেশুনে অসম্ভব এই যুদ্ধের নেতৃত্ব দেবার কারনে অসংখ্য মৃত্যুর দায়ে বিবেকের দংশন থেকেও আপনি রেহাই পাবেন না। যে জেনারেল শুধুমাত্র খ্যাতির লোভে অগ্রাভিযান করা থেকে নিজেকে বিরত রাখতে পারেন, আর পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে অপমানের কথা না ভেবে নিরাপদে পিছুহটার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন; দেশের নিরাপত্তা যার মোক্ষ আর যিনি দেশের সেবায় নিবেদিত প্রান; এমন জেনারেলতো দেশের রত্ন।





জেনারেল হিসেবে আপনি যদি আপনার সৈন্যদের নিজের সন্তানের মত লালন করেন, তাহলে তারা দুর্গমতম স্থানেও আপনার সাথে যাবে, আর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আপনার পাশে দাঁড়িয়ে লড়বে। কিন্তু আপনি যদি নিজে অযোগ্য হন অথবা আপনার কতৃত্ব বজায় রাখতে না পারেন, তাহলে আপনি যতই ভালবাসুন না কেন, আপনার সৈন্যরা কুসন্তানে পরিনত হবে আর তাদের দিয়ে কোন কাজ করানো অসম্ভব।



আপনার সৈন্যরা আক্রমনের জন্য মুখিয়ে থাকলেও, আপনার শত্রুকে আক্রমন করার মত অনুকুল পরিস্থিতি বিদ্যমান আছে কিনা, তা জানা না থাকলে আপনার বিজয় অনিশ্চিত। একই ভাবে শত্রুকে আক্রমন করার মত অনুকুল পরিস্থিতি বিদ্যমান থাকলেও নিজেদের প্রস্তুতি সম্পর্কে যদি আপনার পস্কার ধারনা না থাকে, তাহলেও আপনার বিজয় আনিশ্চিত। আবার আপনার প্রস্তুতি আর আক্রমনের অনুকুল পরিস্থিতি থাকার পরও আপনি যদি যুদ্ধক্ষত্রের টেরেইন সম্পর্কে ওয়াকিবহাল না থাকেন, তাতেও আপনার বিজয় কিন্তু অনিশ্চিত। তাই অভিজ্ঞ যোদ্ধারা যখন এগুতে থাকে তখন কখনো পথ হারায় না আর ক্যাম্প ছেড়ে বেরিয়ে আসার পর কখনো লক্ষ্যভ্রস্ট হয়না। এজন্যই বলে, আপনি যদি আপনার নিজেদের আর শত্রুকে ভালকরে জানেন, আপনার বিজয় নিশ্চিত; আর এরসাথে আপনি যদি আবহাওয়া আর টেরেইন সম্পর্কেও ওয়াকিবহাল থাকেন তো আপনার বিজয় হয় সম্পুর্ন।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

অরণ্যতা বলেছেন: বাঙ্গালী ভাল জিনিস চেনে না।
পোস্টের শীরনামে ১৮+ লিখে দিলে কমেন্টের অভাব হয় না। অথচ এত ভাল লেখা এখানে একটাও কমেন্ট নাই

১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৭

ডি এইচ খান বলেছেন: Vai, please don't get frustrated. Thank you very much as you liked it. I will try to live up to your worthy expectation, Inshallah

২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১৪

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে উদাহরণ দেয়ায় বুঝতে আরো বেশি সুবিধা হলো।

সাধুবাদ রইল। ভালো থাকুন।

৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: অসাধারণ ভাবে সান জুর রণকৌশল ফুটিয়ে তুলেছেন। উদাহরণ টা বাস্তবিক ভাবে মিলে গেছে। তন্ময় হয়ে আছি এই সিরিজে।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৭

ডি এইচ খান বলেছেন: এক মলাটেও পেতে পারেন। ধন্যবাদ।

৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৭

ডি এইচ খান বলেছেন:

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.