নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কী ভাবার কথা কি ভাবছি?

ডি এইচ খান

স্বাধীনতা অর্জনের চে রক্ষা করা কঠিন

ডি এইচ খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

#অবাক_বাক_স্বাধীনতা___! !:#P

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:০০

view this link



"...আমাদের সামরিক বাহিনীর প্রয়োজন আছে কিনা সেটাই আমি প্রথমে প্রশ্ন করি৷..."

সাধারনত এই জাতীয় প্রশ্নকারীদের আমি সযত্নে এড়িয়ে চলি। এড়িয়ে চলি কারন এই ধরনের প্রশ্নকারীদের বেসিক আর বেইজ আন্ডারস্ট্যান্ডিং এ গলদ আছে, নতুবা এরা নির্বোধ, কিংবা এরা নিজেদের অতিচালাক আর অন্যদের আহাম্মক ভাবে। তাই এদের সাথে বিতর্ক বন্ধ্যাগমনের মত!

ভাই, প্রয়োজনই যদি না থাকত তাহলে কী দুনিয়ার তাবৎ রাস্ট্র অযথাই সামরিক বাহিনী রাখত? যে রাস্ট্র এহেন প্রলাপের বাক স্বাধীনতা দেয়, সেই রাস্ট্রই মনে করছে সামরিক বাহিনীর দরকার আছে। এখন প্রশ্ন হল রাস্ট্র আর রাস্ট্রের কর্নধারদের এই সিদ্ধান্তকে আপনি কতটা সম্মান করলেন? বাক স্বাধীনতা মানেই কি অসংযত ধৃষ্টতা?

চোর তো আর প্রতিদিন আপনার বাসায় চুরি করতে আসে না, তাই বলে বাসার দরজায় ভাল ছিটকিনি-তালার ব্যবস্থা কী আপনি করবেন না? আজিব তো!

"...৪৩ বছর ধরে আমরা যে সামরিক বাহিনীকে লালন করছি, তারা কিন্তু দেশরক্ষায় একবারও নিয়োজিত হয়নি৷ আমাদের শান্তি আছে, সেটা ভালো৷ তবে বিশাল অংক এদের পেছনে ব্যয় করা হচ্ছে৷ যেটা শিক্ষায় যেতে পারতো, স্বাস্থ্যে যেতে পারতো, অন্যান্য খাতে যেতে পারতো..."

হক কথা। ইউ এস আর্মি যেন এই নিয়া কয়বার দেশ রক্ষায় নিয়োজিত হইল? কিংবা যেই জার্মানীতে বইসা কপচাইতেছেন, সেই জার্মানীর সেনাবাহিনীই বা কয়বার দেশরক্ষা করল? শোনেন ভাই, যার হ্যাডাম থাকে তারে দেশ রক্ষা নিয়া অত ভাবতেই হয় না, তারা বরং বিশ্ব শান্তি রক্ষা, দেশ গঠন নিয়া ভাবে, ট্র্যাডিশনাল পারপাস ছাড়াও আর্মির আরো অসংখ্য আধুনিক উপযোগীতা আছে। জানেন তো নিশ্চয়, আমাদের সাকিব ক্রিকেটে ওয়ার্ল্ড নাম্বার ওয়ান, শান্তিরক্ষায় আমাদের আর্মিও তাই।

একটা বুলেটও খরচ না করে নায়েক রাজ্জাককে রাস্ট্র ফিরায়া আনল ক্যামনে? কারনটা আপনে না বুঝলেও যার বোঝার সে ঠিকই বুঝছে! আপনার যখন একটা স্পিরিটেড সামরিক বাহিনী থাকে, তখন সবুজ পাস্পোর্টটারও কদর বাড়ে বৈ কমে না।

"...এমনকি যে জায়গায় তাদের কাছ থেকে আমরা কিছু আশা করতে পারি, আমাদের সীমান্তে বাঙালিদের যে পাখির মতো গুলি করা হচ্ছে, বিএসএফ-রা গুলি করছে, সেখানে প্রতিবাদ করা, সেখানে অন্তত বাঙালিদের, বাংলাদেশিদের বাঁচানো, সেই কাজেও তারা (সেনাবাহিনী) কোনো কিছু করেনি..."

এতক্ষনে অরিন্দম কহিলা বিষাদে... অতএব হতবাক... তাই নির্বাক হয়ে গেলুম দাদা...সীমান্ত রক্ষা বিজিবির নাকি আর্মির কাজ সেইটাই যিনি পরিস্কার জানেন না, উনার শিল্পের 'কলা' নিয়ে ভেবে লাভ নেই, বরং গাছের কলা বেশি বেশি করে খাওয়া উচিত।

ট্রিভিয়াঃ
বাক স্বাধীনতা সার্বজনীন অধিকার, মানে আপনারও এবং আমারও, তবে এর যথেচ্ছ অপব্যবহার দূষনীয় বটে।

পুনশ্চঃ
বিসমার্ক আর রোমেল এর দেশ জার্মানীতে ঈর্ষনীয় সামরিক ঐতিহ্য বিদ্যমান, এই ভদ্রলোক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীরে পচানোর জন্য ষড়ৈশ্বর্যশীলা এই ধরনীর বুকে আর কোন দেশ খুইজা পাইল না! প্রচেতহ!

পুনঃ পুনশ্চঃ
বানর নাকি কলা খাইবার পুর্বে স্বীয় পায়ু পথে প্রবিষ্ট করে চেক করে নেয় যে হজম না হইলে উহা আস্ত বাহির হইয়া আসিবেক কিনা। ইহা কারো কারো জন্য অত্যান্ত নির্দোশ পরামশ্য
:-P

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:০২

ডি এইচ খান বলেছেন: Click This Link

২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:০৩

ডি এইচ খান বলেছেন: ব্লগওয়াচ
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একমাত্র কাজ ‘শোষণ করা’
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রয়োজনীয়তা এবং তাদের কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন দৃকের প্রতিষ্ঠাতা ড. শহীদুল আলম৷ গত সপ্তাহে জার্মানি সফরকালে ডয়চে ভেলেকে তিনি বলেন, সেনাবাহিনীর একমাত্র কাজ ‘শোষণ করা’৷
„The borders of the Global Village“ („Die Grenzen des globalen Dorfs“) lautet das Thema eines Vortrags des bengalischen Professors Shahidul Alam am Donnerstag, 3. Mai, auf der re:publica in Berlin. internationale Blogger-Konferenz re:publica in Berlin.
Aufnahmedatum: 3. Mai 2012
Fotograf: DW/ Matthias Müller
ডয়চে ভেলের গ্লোবাল মিডিয়া ফোরাম সম্মেলনে অংশ নিতে গত ১৭ থেকে ১৯ জুন বন শহরে অবস্থান করেন ড. শহীদুল আলম৷ এসময় ডয়চে ভেলেকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি কল্পনা চাকমা অপহরণ বিষয়ে সর্বশেষ অনুসন্ধানের কথা জানান৷ সম্প্রতি শহীদুল এবং সায়দিয়া গুলরুখ এই চাকমা তরুণীর খোঁজ করেছেন৷ এই সংক্রান্ত একটি আলোকচিত্র প্রদর্শনীও অনুষ্ঠিত হয়েছে ঢাকার দৃক গ্যালারিতে৷
কল্পনা চাকমা অপহরণ
বাংলাদেশে অন্যতম আলোচিত এবং চাঞ্চল্যকর ঘটনা কল্পনা চাকমা অপহরণ৷ ১৯৯৬ সালের ১১ জুন মধ্যরাতে রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে নিজ বাড়ি থেকে অপহৃত হন কল্পনা৷ এরপর থেকে আর তাঁর কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি৷

সাক্ষাৎকারটি শুনতে ক্লিক করুন এখানে
কল্পনার অপহরণের বিষয়ে শহীদুল তাঁর গবেষণার ভিত্তিতে বলেন, ‘‘যে ব্যক্তি অপহরণ করেছে তাকে চিহ্নিত করা সত্ত্বেও এই ১৭ বছরে পুলিশ কিন্তু তাকে একবারও জিজ্ঞাসাবাদ করেনি৷ আমরা এতবছর পর যে তিনজন ব্যক্তি (কল্পনা চাকমা অপহরণে) অভিযুক্ত তাদের মধ্যে দু'জনকে খুঁজে পেয়েছি৷ তবে ল্যাফটেনেন্ট ফেরদৌসের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি৷''
শহীদুল জানান, কল্পনা চাকমা অপহরণের জন্য প্রধান অভিযুক্ত লেফটেনেন্ট ফেরদৌস৷ অথচ তাঁর সম্পর্কে কোন তথ্য সামরিক বাহিনীর কাছে নেই বা তারা তা প্রকাশ করতে চায় না৷ শহীদুল বলেন, ‘‘একটা স্বাধীন দেশে এরকম একটি ঘটনা ঘটে যাবার পরে সাধারণ নাগরিকের জানার যে অধিকার, সেটা থেকে তাঁরা আজও বঞ্চিত হচ্ছে, এটা আমাকে অবাক করে৷''
কল্পনা কি বেঁচে আছেন?
কল্পনা চাকমাকে এখনো অপহৃত হিসেবেই বিবেচনা করছে তাঁর পরিবারের সদস্যরা৷ তাই তাঁকে ফিরে পাওয়ার স্বপ্ন কিছুটা হলেও দেখছেন কেউ কেউ৷ ১৭ বছর আগের এই অপহরণের প্রত্যক্ষ সাক্ষী কল্পনা চাকমার বড় ভাই কালিন্দী কুমার চাকমার সঙ্গে কথা বলে সেটাই মনে হয়েছে শহীদুলের৷ তবে বাস্তবতা তেমন নয়৷ শহীদুল বলেন, ‘‘আমরা যদি ঠান্ডা বাস্তবতার কথা ভাবি, তাহলে আমাদের সকলের কাছেই বিষয়টি পরিষ্কার৷ শুধু যে তাঁকে ১৭ বছর ধরে পাওয়া যায়নি, তা নয়৷ তাঁর শেষ যে আর্তনাদ ‘দাদা মোরে বাঁচা' ঐ জায়গা থেকে শোনা যায়৷ তারপর কিন্তু গুলির শব্দ শোনা যায়৷ এবং তারপরের দিন গ্রামবাসী সেই জলাশয়ে (যেখান থেকে আর্তনাদ এবং গুলির শব্দ শোনা গেছে) লাশ খুঁজে বেড়ায়, কিন্তু পায়নি৷''
Jurymitglieder der BOBs-Jurysitzung in Berlin, Voltastraße (vom 01.05.2012). Foto: DW/Tobias Kleinod
Gruppenfoto BOBs-Jury:
BOBs-Jurymitglied Shahidul Alam aus Bangladesch
ড. শহীদুল আলম
শহীদুল বলেন, ‘‘সামরিক বাহিনীর স্বভাবও আমাদের জানা আছে, বিশেষ করে পার্বত্য চট্টগ্রামে, যেখানে এত রকমের হত্যাকাণ্ড হয়েছে, অত্যাচার হয়েছে, সেই নিপীড়নের ইতিহাসের মধ্যে যখন এরকম একজন শক্তিশালী, বিপ্লবী নেতাকে অপহরণ করা হয়, তারপরে তাঁকে পাওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত কম৷''
‘একমাত্র কাজ শোষণ করা'
কল্পনা চাকমাকে অপহরণের পর পেরিয়ে গেছে ১৭ বছর৷ এই সময়ে একাধিকবার সরকার বদল হয়েছে৷ কিন্তু কোনো সরকারই অপহরণের বিষয়টি সুরাহায় কার্যত কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি৷ তারমানে কি কোনো সরকারই সামরিক বাহিনীর বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী নয়? এ ধরনের প্রশ্নের জবাবে শহীদুল বলেন, ‘‘আমাদের সামরিক বাহিনীর প্রয়োজন আছে কিনা সেটাই আমি প্রথমে প্রশ্ন করি৷ ৪৩ বছর ধরে আমরা যে সামরিক বাহিনীকে লালন করছি, তারা কিন্তু দেশরক্ষায় একবারও নিয়োজিত হয়নি৷ আমাদের শান্তি আছে, সেটা ভালো৷ তবে বিশাল অংক এদের পেছনে ব্যয় করা হচ্ছে৷ যেটা শিক্ষায় যেতে পারতো, স্বাস্থ্যে যেতে পারতো, অন্যান্য খাতে যেতে পারতো৷''
শহীদুল বলেন, ‘‘এমনকি যে জায়গায় তাদের কাছ থেকে আমরা কিছু আশা করতে পারি, আমাদের সীমান্তে বাঙালিদের যে পাখির মতো গুলি করা হচ্ছে, বিএসএফ-রা গুলি করছে, সেখানে প্রতিবাদ করা, সেখানে অন্তত বাঙালিদের, বাংলাদেশিদের বাঁচানো, সেই কাজেও তারা (সেনাবাহিনী) কোনো কিছু করেনি৷ তাদের একমাত্র কাজ শোষণ করা৷''
উল্লেখ্য, গত ১২ থেকে ২১ জুন ঢাকার দৃক গ্যালারিতে ‘কল্পনা চাকমার খোঁজে' শীর্ষক প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে৷ এর আগে দৃকে দু'টি প্রদর্শনী সরকার বন্ধ করে দিলেও এবার সেরকম কিছু হয়নি বলে জানান শহীদুল৷
সাক্ষাৎকার: আরাফাতুল ইসলাম
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:০৫

ডি এইচ খান বলেছেন:

৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:০৫

ডি এইচ খান বলেছেন:

৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:০৬

ডি এইচ খান বলেছেন: Click This Link

৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:১৭

রানার ব্লগ বলেছেন: ভাই বংলাদেশে বেসিক আর বেইজ আন্ডারস্ট্যান্ডিং এ গলদ, নতুবা এরা নির্বোধ, কিংবা এরা নিজেদের অতিচালাক আর অন্যদের আহাম্মক ভাব ওয়ালা লোকের সংখ্যাই বেশি । শুধু শুধু অসস্তিতে পরার কিছু নাই।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:২৪

ডি এইচ খান বলেছেন: হয়ত ঠিকি বলেছেন। নিজের আত্মীয় বন্ধুবান্ধবদের কোন ব্যক্তিগত অভিযোগ নেই আমার বিরুদ্ধে। অথচ এমন একক আমি মিলেই তো আমরা। তাহলে সমস্যাটা কই? নাকি পাকি স্মৃতির সাথে গুলিয়ে ফেলছে?

every army lives on the love of their countrymen

৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:০৯

প্রতিবাদী আর যুক্তিবাদি বলেছেন: আমার কিছু প্রশ্ন্ আছে আপনার কাছে-
১। এই দেশে ২জন নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি অস্বাভাবিকভাবে নিহত হয়েছেন ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় তাদের কারা হত্যা করেছে?
২। সংবিধান লংঘিত হয়েছে যে কয়বার এতে কাদের ভূমিকা ছিল?
৩। এই রাষ্ট্রপতিদের ও সংবিধান রক্ষার দায়িত্ব কাদের ছিল?
৪। কালো পোষাক পরে নির্বিচারে মানুষ খুন করছে যারা তারা আগে কোন পোষাক পড়ত?
৫। সীমান্তরক্ষী বহিনী পরিচালনা করে কারা?
কোন বিদেশি এসে এসব করেনি। তারাই করছে। কিন্তু কী এক আইন আছে সমালোচনাও করা যাবে না। বাহ্।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৫৯

ডি এইচ খান বলেছেন: ভাই প্রতিবাদ আর যুক্তিবাদী

ও আচ্ছা, এইটার নাম সমালোচনা? তাহলে কুতসা কোনটা ভাই?

আপনার প্রতিবাদ আর যুক্তির আন্দাজ করা যাচ্ছে, বেশ পরিস্কার।

আপনিও তাহলে ভাবেন যে সামরিক বাহিনীর দরকার নেই?

আপনার মাথা ব্যথা হলেই, আপনি মাথা কাটার দলে?

দেড় হাত নাম নিয়ে আড়াই হাত ফিরিস্তি দিয়ে কার ওকালতি করতে আসছেন, বলেন ত ভাই

ঝেড়ে কাশুন

৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:১৮

সাব্বির ০০৭ বলেছেন: একটি দেশের সামরিক বাহিনীর গুরুত্ব অপরিসীম। এটা নিয়ে না বুঝে যারা জ্ঞানগর্ভ বুলি কপচায়, তাদের সাথে কথা না প্যাচানোই মঙ্গল!

৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২

নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: পার্বত্য এলাকায় বাংলাভাষীদের উপর বর্বরচিত হামলা, এবং বিভিন্ন মামা বাড়ির আবদার নিয়ে কয়দিন পর পর কাউ কাউ করার পর ও শান্তিচুক্তিকে সম্মান দেখিয়ে আর্মি এখনো চুপ আছে এটাই ওদের ভাগ্য। আমার ক্ষমতা থাকলে একটি এয়ার ফিল্ড বানাতাম সেখানে কোন দেশ বিরুধী কাজের সূচনা করলেই হেলিকপ্টার গানশিপ দিয়ে সবগুলারে সাফ করে ফেলতাম। আরে আমরা এই দেশে জন্ম নিয়েছি আপনাদের ভাষা এবং সংস্কৃতি আলাদা হতে পারে কিন্তু আমরা সবাইতো বাংলাদেশী আমাদেরতো কোন দরকার নাই অকারনে নিজেরদের কে নিজের দেশের ভিতর রক্ষা করার জন্য বেসামরিক বাহীনির সাথে সামরিক বাহীনি ব্যবহার করার। আপনারা চাইলেই আমরা মিলে মিশে থাকতে পারি। নিজের ভালো পাগলেও বুঝে কিন্তু এই উপজাতী চাকমা, মারমা ও ওই জায়গার পাহারে যেসব উপজাতী যারা নিজেদের আদি বাসী দাবি করে তারাই বুঝে না।

১০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৬

রাজীব বলেছেন: যারা বলেন সে সেনাবাহিনী দরকার নাই তাদরকে একটা প্রশ্ন করি-

১। জাতির জনক মারা গেছে, তাকে কি তার দেহ রক্ষীরা বাচাতে পেরেছে??
২। জিয়া মারা গেছে, তাকে কি তার দেহ রক্ষীরা বাচাতে পেরেছে??
৩। ইন্দিরা গান্ধী মারা গেছে, তাকে কি তার দেহ রক্ষীরা বাচাতে পেরেছে??
৪। রাজীব গান্ধী মারা গেছে, তাকে কি তার দেহ রক্ষীরা বাচাতে পেরেছে??
৫। বেনজীর ভুট্টো মারা গেছে, তাকে কি তার দেহ রক্ষীরা বাচাতে পেরেছে??
৬। শ্রীলংকার প্রেমাদাসা মারা গেছে, তাকে কি তার দেহ রক্ষীরা বাচাতে পেরেছে??

তাহলে কি কারো দেহ রক্ষী রাখার দরকার নেই???
এসএসএফ, পিজিআর দরকার নেই??

১১| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ট্রিভিয়া, পুন:শ্চ, পুন: পুন:শ্চ সেইরকম হইছে!!!!

অলরেডি পুন: পুন:শ্চে আপনার অনুসিদ্ধান্ত প্রমানীত হতেও দেখা যাচ্ছে!!! :P

এক সন্ত্রাসীর কাছে মাথা নত করে এক দেশে দুই আইন চালু করেছে এই সরকার!! সাংবিধানিক ভাবে ২-৩% লোকের অন্যায় দাভি মানতে গিয়ে ৯৭-৯৮ ভাগের সাংবািধানিক াধিকার ক্ষুন্ন করা হয়েছে।

আমি বাংলাদেশের ভৌগলিক সীমানার যে কোন স্থানে ক্রেতা -বিক্রেতা সম্মত হলে যে কোন ভূমি ক্রয়-বিক্রয় করতে পারব! সেখানে পারবনা কেন?????????

অতি আহলাদে বানর মাথায় চড়ে! তাদের নিয়ে দেশি, আন্তর্জাতিক সকল ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে হবে কঠোর হাতে।

১২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:০৪

প্রতিবাদী আর যুক্তিবাদি বলেছেন: ১৯৭১ সালে কিছু পাকি আর এদের পা চাটা কুকুর জুজুর ভয় দেখাত। ব্রিটিশ আমলে এবং পাকিদের দ্বরা বহু মহিলা নির্যাতিত হয়। এর ফলে বহু বাচ্চা জন্ম নেয়। এরাও জুজুর ভয় দেখায়।
আমি কী বললাম আর আপনি কী বললেন বুঝলাম না। আমি কছিু প্রশ্ন করলাম আর আপনি উত্তর দেয়ার বদলে ফালতু কথা বললেন। প্রশ্নের উত্তর না জানলে মানুষ সাধারণত এ্ই ধরণের পাগলে প্রলাপ করে। নাম্বারিং করে প্রশ্ন করছি উত্তর দেন। না জানলে পরাশুনা করেন। হুদাই কথা কন কে? @ডি এইচ খান

১৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯

ডি এইচ খান বলেছেন: উত্তরের শুরুতেই জন্ম বৃত্তান্ত অনাবশ্যক। কে জুজু আর কে কিভাবে কোথায় এবং কাকে ভয় দেখাচ্ছে, ব্যাপারটা খোলাসা হলনা।

যাহোক, প্রশ্ন হল আপনি কোন প্রেক্ষিতে কার কাছে কী প্রশ্ন করছেন। একজন বলেছে মাথা রাখার দরকার কী? এতে আরেকজন তার প্রতিক্রিয়া জানাইছে যে তার মতে মাথা থাকার দরকার আছে। আর আপনি প্রশ্ন শুরু করলেন অমুক অমুক দিন মাথাটা কেন ব্যাথা করেছিল?

ধরেন কোন এক ডাক্তার কোথাও ইতরামি করতে গিয়া ধরা খেল। এবার আপনি কি দেশ থেকে পুরা ডাক্তার গুস্টিসুদ্ধা আউট করে দেবার কথা বলতেছেন?

নাকি আপনি ভাবছেন আমি উইকিপিডিয়া? আপনার সব অজানাকে জানাইতে তথ্যভান্ডার আর ইতিহাস নিয়ে আসছি?

ত্যানা পেঁচানো বন্ধ করেন। ব্লগে যুক্তি আর বস্তুনিষ্ঠ প্রতিক্রিয়া দেখে অভ্যস্ত আমরা। অযথা এরাউন্ড দ্য বুশ হিট না করে হয় সোজা সাপ্টা মতামত দেন, নাহয় প্রাসংিক প্রশ্ন করেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.