নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কী ভাবার কথা কি ভাবছি?

ডি এইচ খান

স্বাধীনতা অর্জনের চে রক্ষা করা কঠিন

ডি এইচ খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

চানক্যঃ দুই এবং শেষ পর্বঃ কে এই চানক্য B-)

০৩ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:০৯


যীশুর জন্মের প্রায় ৫০০ বছর পূর্বে নেপালের লুম্বিনী নগরে গৌতম বুদ্ধ জন্মেছিলেন। তারও প্রায় ২০০ বছর আগে বর্তমানের বিহারের পাটনা, গয়া আর বাংলার কিছু অংশ নিয়ে গড়ে উঠেছিল প্রাচীন ভারতের ১৬ মহাজনপদের অন্যতম মগধ সাম্রাজ্য। বৃহদ্রথ রাজবংশ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে রাজা মহারথ মগধ শাসন শুরু করেন। এরপর রাজা বিম্বসার গোড়াপত্তন করেন হরিয়াঙ্ক রাজবংশের।

৪১৩ খ্রিস্টপূর্বে হারিয়াঙ্কা রাজবংশের শেষ শাসক নাগাদাসক গণবিদ্রোহে সিংহাসনচ্যুত হন এবং তারই এক মন্ত্রী শিশুনাগ সিংহাসনে আরোহণ করে শিশুনাগ বংশ প্রতিষ্ঠা করেন। রাজা মহানন্দিন ছিলেন এই রাজবংশের শেষ শাসক। কথিত আছে যে মহানন্দিনের শুদ্র বংশীয় উপপত্নীর প্রেমিক ছিলেন রাজপ্রাসাদের নাপিত এবং মহাপদ্ম নন্দের প্রকৃত পিতা। মহাপদ্ম নন্দ পরবর্তীতে ৩৪৫ খ্রীস্ট পূর্বাব্দে তার পিতা মহানন্দিন এবং তার ক্ষত্রিয় সৎভাইদের হত্যা করে ভারতবর্ষের প্রথম শুদ্র রাজা হিসেবে নন্দ রাজ বংশের সূচনা করেন।

রাজা মহাপদ্মনন্দের উপপত্নী মুরা দাসীও ছিলেন জনৈক নাপিতের প্রাক্তন স্ত্রী। চন্দ্রগুপ্ত ছিলেন মুরা দাসীর একমাত্র সন্তান। উপপত্নীর সন্তান হিসেবে চন্দ্রগুপ্ত যথারীতি সিংহাসনের উত্তরাধিকার এবং নন্দ উপাধি বঞ্চিত ছিলেন। কিন্তু তিনি রাজা মহাপদ্মনন্দের পরম স্নেহভাজন ছিলেন। মহাপদ্মনন্দের এই চন্দ্রগুপ্ত প্রীতি যথারীতি তার সৎভাইদের শঙ্কার কারন হয়ে দাড়াল এবং সৎভাইদের ষড়যন্ত্র থেকে প্রাণে বাঁচতে চন্দ্রগুপ্ত বেশিরভাগ সময়ই রাজপ্রাসাদের বাইরে তার মায়ের মোরা গোত্রীয় স্বজনদের সাথে কাটাতে থাকলেন। এমনি অবস্থায় একদিন তার পরিচয় আচার্য্য চানক্যের সাথে।

৩২৭ খ্রীঃ পুর্বাব্দে আলেকজান্ডার যখন ভারত জয়ের উদ্দেশ্যে খাইবার পাস হয়ে এগিয়ে আসলেন তখন গান্ধার আর তক্ষশীলার রাজা আম্বিকা সাদরে তাকে বরন করে নিয়ে নিজ রাজ্য রক্ষা করলেন আর তার আজন্মশত্রু প্রতিবেশী পৌরব রাজ্যের রাজা পুরুর বিরুদ্ধে আলেকজান্ডারের সাথে হাত মেলালেন। ৩২৬ খ্রীঃ পুর্বাব্দে হিদেস্পেসের যুদ্ধে পুরু যখন আলেকজান্ডারের বিরুদ্ধে লড়ছেন চানক্য তখন তক্ষশীলা ত্যাগ করে মগধের পথ ধরলেন।

কিন্তু মগধ রাজ ধননন্দের কাছে অপমানিত হয়ে চানক্য চন্দ্রগুপ্তকে নিয়ে তক্ষশীলায় ফিরে আসেন এবং চন্দ্রগুপ্তকে আলেকজান্ডারের শিবিরে পাঠান। তক্ষশীলায় থাকা কালেই রাজা আম্বিকার বোন সুমোহা চন্দ্রগুপ্তের প্রেমে পরেন। চন্দ্রগুপ্তের এই প্রণয়ের কথা জেনেও তার নন্দ সৎভাই হিরন্যগুপ্ত চন্দ্রগুপ্তকে হেনস্থা করতে সুমোহার পাণি প্রার্থনা করেন। মগধ তখন শক্তিশালী সাম্রাজ্য, খোদ আলেকজান্ডার মগধকে ঘাটাতে সাহস করেননি, আর গান্ধার রাজ আম্বিকা তো কোন ছার। অতএব হিরন্যগুপ্ত সুমোহার বিয়ে হয়ে গেল ধুমধামের সাথে; সম্পদের প্রতি আগাধ লালসার কারনে জনগন হিরন্যগুপ্তকে ডাকত ‘ধননন্দ!’

প্রেয়সী হারিয়ে ভগ্নমনোরথ চন্দ্রগুপ্ত আলেকজান্ডারের সাথেও বিরোধ বাধিয়ে চানক্যের আশ্রয়ে ফিরে এলেন। ইতোমধ্যে আলেকজান্ডারও নিজের ঘর সামলাতে ভারত অভিযানের মাঝপথে অভিযান থামিয়ে মেসিডোনের উদ্দেশ্যে যাত্রা করলেন এবং ফেরার পথেই ব্যাবিলনে পৌছানোর পর মাত্র ৩৩ বছর বয়সে মারা গেলেন। কিন্তু ইতোমধ্যে গ্রীকদের কাছে হাতছাড়া হয়ে যাওয়া ভারতীয় ভূখন্ডে তখনো গ্রীক গভর্নররা শাসন করে যাচ্ছিল। এবার চানক্য তার শিষ্য চন্দ্রগুপ্তকে পরামর্শ দিলেন এই গ্রীক দখলদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের কথা বলে নিজ সেনাদল গড়ে তুলবার প্রস্তুতি নিতে; এবং চানক্য নিজ প্রভাব খাটিয়ে ছোট ছোট রাজ্যের সহায়তায় চন্দ্রগুপ্তের জন্য একটা গেরিলাবাহিনী গড়ে তুললেন।

গ্রীকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে চন্দ্রগুপ্ত পশ্চিম ভারতে ব্যাপক গ্রহনযোগ্যতা পেলেন। এই অভিযানে চানক্যের কুটিল পরামর্শে আলেকজান্ডার নিয়োজিত ভারতবর্ষে নিয়োজিত গ্রীক গভর্নর নিকোসার আর ফিলিপকে আতাতয়ী দ্বারা হত্যা করা হয়, এবং সেলুকাসের সাথে সন্ধিচুক্তি সম্পন্ন করা হয়। ইতোমধ্যে চন্দ্রগুপ্ত ভারতবর্ষের নতুন ঐকের প্রতিভূ হয়ে উঠেছেন। তাই চানক্য এবার তাকে মগধ জয়ে মন দিতে বললেন।

চানক্যের পরামর্শে চন্দ্রগুপ্ত প্রথমেই কাশি আর কোশাল রাজ্য দখল করে নিলেন। কিন্তু দুই লাখ পদাতিক, বিশ হাজার রথ আর তিন হাজার হাতি বিশিষ্ট নন্দ সেনাবাহিনীকে পরাজিত করা সহজ কাজ ছিলনা। তাই চানক্য মগধের বিরুদ্ধে লড়তে চন্দ্রগুপ্তের সাথে অন্যান্য শক্তিশালী রাজ্যের মিত্রতা স্থাপনের চেষ্টা শুরু করলেন। সেকালের প্রথা অনুযায়ী কোন রাজার সাথে মিত্রতা চুক্তি করতে হলে চন্দ্রগুপ্তকে আগে রাজা হিসেবে অভিষিক্ত হতে হবে। আর এমন অভিষেক শুধুমাত্র মিনাক্ষী, সোমনাথ, জগন্নাথ কিংবা পশুপতিনাথ মন্দিরের মত স্বীকৃত মন্দিরের জ্যৈষ্ঠ পুরোহিতরাই করতে পারতেন।

এবার চানক্য তার পূর্ব পরিচিতির প্রভাব কাজে লাগালেন। নেপালের পশুপতিনাথ মন্দিরের প্রধান পুরোহিত তক্ষশীলায় তার শিষ্য ছিলেন। অতএব চানক্যের অনুরোধে তিনি চন্দ্রগুপ্তকে অভিষিক্ত করলেন এবং হিমাভাটের রাজা পর্বতককে রাজী করিয়ে ফেললেন চন্দ্রগুপ্তকে রাজা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে তার সাথে মিত্রতা স্থাপনে। পর্বতকের সাথে মিত্রতার উদাহরনকে কাজে লাগিয়ে চানক্য দ্রুতই আরো সাতটি ছোট ছোট রাজ্যের সাথে চন্দ্রগুপ্তের মিত্রতা করিয়ে দিলেন।

যথেষ্ট শক্তি সঞ্চয়ের পর এবার চন্দ্রগুপ্ত আর তার মিত্ররা মিলে মগধ জয়ের অভিযানে নামলেন। প্রাথমিক পরাজয় কাটিয়ে উঠে চানক্যের শ্রেয়তর রণকৌশলের মাধ্যমে ৩২১ খ্রীঃ পূর্বাব্দে চন্দ্রগুপ্ত রাজা ধননন্দের সেনাপতি ভদ্রশলাকে পরাজিত করেন এবং ধননন্দকে সবংশে নির্মূল করেন। ধননন্দের সদ্য পরাস্ত প্রধানমন্ত্রী কাত্যয়ান রাক্ষস ছিলেন স্থাপত্যবিদ্যা আর ধাতববিজ্ঞানে বিশেষজ্ঞ। ধননন্দের পরাজয়ের পর সে হিমাভাটের রাজা পর্বতকের দরবারে যোগ দেন এবং চন্দ্রগুপ্ত গুছিয়ে উঠবার আগেই তাকে মগধ আক্রমনে প্ররোচিত করেন। চন্দ্রগুপ্তের মগধ অভিযানের শুরুতেই চানক্য সুকৌশলে চন্দ্রগুপ্তের গেরিলাবাহিনী থেকে অক্ষত্রিয় যোদ্ধাদের সরিয়ে হিমাভাটের আশেপাশে শিবির করে পরবর্তী নির্দেশের জন্য অপেক্ষা করতে বলেছিলেন। এবার রাজা পর্বতক মগধ আক্রমন করতে এগিয়ে আসতেই চানক্যের নির্দেশে সেইসব অক্ষত্রিয় যোদ্ধারা হিমাভাট আক্রমন করে বসল।

অগত্যা নিজের দেশ রক্ষা করতে পর্বতক মগধ ফেলে হিমাভাটের পথ ধরলেন আর এই ফাঁকে চানক্য তাকে নতুন করে মিত্রতার প্রস্তাব পাঠালেন। অতএব রাজা পর্বতক মগধ জয়ের আশা চিরতরে বাদ দিয়ে চন্দ্রগুপ্তের সাথে নতুন করে মিত্রতার প্রস্তাব মেনে নিলেন। এবার হতাশ কাত্যয়ান রাক্ষসকে সুকৌশলে হাত করে নিয়ে চানক্য তাকে চন্দ্রগুপ্তের মুখ্যমন্ত্রীর পদে নিয়োগ দিলেন।চানক্য অবশেষে আবার তার টিকি বাঁধলেন এবং তার সুযোগ্য মন্ত্রণায় চন্দ্রগুপ্তের মৌর্য সাম্রাজ্য ভারতবর্ষের সর্ববৃহদ সাম্রাজ্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। চৌকস প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা ও পররাষ্ট্র নীতির কারনে মৌর্য সাম্রাজ্য দ্রুতই খ্যাতির শিখরে আরোহন করল।

সম্রাট চন্দ্রগুপ্তকে যেন বিষ প্রয়োগে হত্যা করা না যায় সে জন্য চানক্য নাকি চন্দ্রগুপ্তের অজান্তে তাকে প্রতিদিন খাবারের সাথে সামান্য করে বিষ মিশিয়ে দিতেন। একবার চন্দ্রগুপ্তের অজান্তে তার সন্তানসম্ভবা রানী দূর্ধা সম্রাটের জন্য পরিবেশিত খাবারে মুখ দিলেন এবং মৃত্যুমুখে পতিত হলেন। সম্রাটের বংশরক্ষা করতে চানক্য তখন অস্ত্রপোচারের মাধ্যমে রানীর গর্ভের সন্তানকে বের করে নিলেন। ভারতবর্ষের প্রথম ‘সিজারিয়ান বেবি’ এই রাজপুত্রের নাম বিন্দুসরা। বিন্দুসরা বালেগ হতেই চন্দ্রগুপ্ত তাকে সম্রাট বানিয়ে দিয়ে নিজে জৈন ধর্ম গ্রহন করে রাজকার্যে ইস্তফা দিলেন। চানক্য যথারীতি তার প্রধানমন্ত্রী পদেই বহাল থাকলেন।

সুবন্ধু ছিলেন বিন্দুসরের রাজসভার আরেক মন্ত্রী যিনি সম্রাটের ওপর চানক্যের প্রভাব খর্ব করতে মরিয়া হয়ে উঠেছিলেন। তার কাছ থেকে বিন্দুসর নিজের মায়ের মৃত্যুর কারন জানতে পেরে তিনি চানক্যকে অভিসম্পাত করলেন। মর্মাহত চানক্য প্রধানমন্ত্রীত্ব বিসর্জন দিয়ে বনবাসে গেলেন এবং বনবাসে থাকা কালে তার দীর্ঘ অভিজ্ঞতার আলোকে ‘অর্থশাস্ত্র’, ‘চানক্যসুত্র’ এবং ‘চানক্যনীতি’ নামে তিনটি অমূল্য গ্রন্থ সংকলন করলেন। একসময় সম্রাট বিন্দুসর তার মায়ের মৃত্যুর প্রেক্ষাপট এবং তার জন্মে চানক্যের ভূমিকার প্রকৃত সত্য জানলেন এবং সুবন্ধুকেই পাঠালেন চানক্যকে বুঝিয়ে ফিরিয়ে আনতে। সুবন্ধু এই উপলক্ষ্যে এক বিশাল প্রত্যাবর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করলেন এবং সেই অনুষ্ঠানে আগুন লাগিয়ে দিয়ে চানক্যের মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

মজার বিষয় হল ভারতে যখন চানক্য তার ‘অর্থশাস্ত্র’ অনুশীলন ও সংকলন করছিলেন, তখন প্রায় একই সময়ে চীনে সানজু নামের আরেক মাস্টার মাইন্ড তার বিখ্যাত ‘বিংফা’ অথবা ‘দ্য আর্ট অব ওয়ার’ অনুশীলন ও সংকলন করছিলেন। দুজনের কেউই নিজে রাজা ছিলেন না, তবে দুজনই ছিলেন ‘কিং মেকারস।‘ দুজনেই তাদের নিজ নিজ গ্রন্থে শাসকদের রাজ্য শাসন পদ্ধতির ওপর বিশদ আলোচনা করেছেন। অবশ্য চানক্যের চেয়ে সানজু তার গ্রন্থে রণকৌশলের ওপর বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন এবং আলোচনা করেছেন। কিন্তু সানজুর মতই চানক্যও রাস্ট্র পরিচালনায় তার জ্ঞান ও প্রজ্ঞার কারনে আজো আধুনিক পাঠক আর বিশ্লেষকদের বিষ্মিত করে রেখেছেন।

পুনশ্চঃ
সানজুর ‘দ্য আর্ট অব ওয়ার’ মত উপাদেয় করেই চানক্যের ‘অর্থশাস্ত্র’ পরিবেশনের ইচ্ছে আছে। সমস্যা হল দাদারা উনাকে বেশ কায়দা করে আগলে রেখেছেন। খুব বেশি রেফারেন্স ম্যাটেরিয়াল বাজারে নেই। অথচ পাটালিপুত্র তথা পাটনা কিন্তু দিল্লীর চেয়ে বাংলার বেশি কাছে, চানক্য বেড়ে উঠেছেন আমাদেরই আশে পাশেই। তাই আমার মতে চানক্যর উপর অন্য যে কারো চেয়ে আমাদের দখল থাকাটা অধিক ন্যায্য।

চানক্যকথনে এখানেই ইতি টানছি। অর্থশাস্ত্র সবে পড়া শুরু করেছি। বেশ সময় নেবে মনে হচ্ছে, কিন্তু ‘কুচ পরোয়া নেহি।‘ “আধুনিক দৃষ্টিকোনে সানজুর দ্য আর্ট অব ওয়ার” বুঝতেই লেগেছে এগার বছর, লিখতে দুই। চানক্যের জন্য যদি দশ লাগে, তবে দশই সই। দোয়া রাখবেন।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৩১

শাহ আজিজ বলেছেন: মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে, প্রিয়তে নিলাম।

২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫৭

মেরিনার বলেছেন: আপনার লেখাগুলো শিক্ষনীয়, তবে ইয়ারমুকের যুদ্ধের ম্যাপগুলো বড় করে দিলে দেখতে/বুঝতে সুবিধা হতো!

৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৩৬

ইমরান আশফাক বলেছেন: চানক্যের অর্থশাস্ত্রের প্রতি ও আগ্রহ আছে আমার, অপেক্ষায় থাকলাম।

৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৩০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



চমৎকার পোস্ট।

৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৪৮

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: সমস্যা হল দাদারা উনাকে বেশ কায়দা করে আগলে রেখেছে...................
কথায় আছে গভীরতা
কেউ বড় হীনমন্য;
অথচ নিকটে মোরা
অধিকারে অগ্রগন্য।

চাণক্য সিরিজ পড়ে
হনু মহা ভক্ত;
খালিদের পোষ্ট দেখে
হলো যে তা পোক্ত।

তুমি কে বলতো বাপু
আঁকি মনে ছবি;
আমি ছিনু আইআর-এ তে
এক কালে ঢাবি।

০৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩

ডি এইচ খান বলেছেন: ভাই আমি ঢাবি দূর থেকে দেখেছি, ওখানে যেতে পারার আগেই দেশ মাতৃকার সেবায় নাম লিখিয়েছি। আই আর ভাইদের সবাই কি আপনার মতই কাব্যরসিক নাকি। দারুন।

৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:০৬

সায়ান তানভি বলেছেন: আপনি অনবদ্য। এই ব্লগে সবচেয়ে ভাল লেগেছে আপনার লেখা ।

১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:২৩

ডি এইচ খান বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ। ভাল থাকবেন আপনি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.