নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কোন কবি নই, আমি কোন সাহিত্যিক-ও নই। তবুও মাঝে মাঝে এক একটি গভীর রাতের কিছুটা সময় আমার আঙুল প্রসব করে গল্প, ছোট গল্প, অনুগল্প, কবিতা নাম না জানা আমার আরোও অনেক সন্তান। এড়া ছড়িয়ে ছিটিয়ে চতুর্দিকে। যারা যে নামেই ডাকুক না কেন আমি বিরক্ত হই না। আমি সাহিত্য পড়ি না। জন্ম দেই। আমি জীবন থেকে নেই না্, বরং জীবন আমার থেকে নেয়। আমি মোটেও কেউকেটা নই, কীটস্ব-কীট আমি। আমার ধনবল নেই, শিক্ষা গৌরব নেই। আমি প্রকৃতি থেকে শিখি । বই পড়ে শিখি । অন্যের কথা শুনে শিখি । বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে শিখি । বিভিন্ন উৎসে বিচরন করি । জানার চেষ্টা করি । এভাবে লেখার রসদ সংগ্রহ করি । তারপর নিজের ভাবনা, বোধ, বিশ্বাস, অভিব্যক্তি দিয়ে মাঝেমধ্যে লেখার চেষ্টা করি । এক্ষেত্রে কিছু যোগ-বিয়োগ করি ।
টুপি দাড়ি ও ধর্মীয় লেবাস পরে শয়তানি করতে বাধা নেই,,
মাগার ওই গুলা নিয়া টেলিফ্লিম বা নাটক বানাইলে তাদের শরীরে আগুন জ্বলে যায়!!
(১৩ দফার ১ টি দফায় উল্লেখ আছে যে,টুপি দাড়ি বা ইসলামী লেবাসে চলচিত্র বন্ধ করতে হবে)
যেভাবে তারা দাবিটা করলো,মনে হয় যে তারাই একমাত্র ইসলামের উত্তরাধিকারী!
আর যারা সবসময় টুপি পড়েনা দাড়ি রাখেনি তারা সব ভাড়াটিয়া।
তাদেরকে নিয়ে সব বানাও,না নাই।
কিন্তু মুন্সী গো রূপে বানানো যাবেনা ।
কেনরে!!?
যদি গোটা বিশ্বের চোখ দিয়া দেখতে হয় ,ওই টুপি দাড়ি ও মুন্সীদের বেশেই যুগে যুগে ভন্ডদের আবির্ভাব হয়েছে।
তার কারণেই আজ ইসলামে দলের অভাব নাই।
এবং এই টুপি দাড়ি ওয়ালাই যুগে যুগে নিজেকে আখেরী নবী দাবি করেছে এবং আগামীতেও তিনজন মিথ্যাবাদী নিজেকে নবী দাবি করবে।
তারা ও ঐরকম টুপি দাড়ি ও ইসলামের লেবাসধারী হবে।
তাই বলেকি তারা জয়ী হবে!!
আগে ও যেমন হয়নি,আজ ও হচ্ছেনা,এবং আগামীতে ও বিশ্বাসীদের মিথ্যা গেলানো যাবেনা।
পৃথিবীর সবচাইতে বড় বড় উগ্রবাদী জঙ্গি সংগঠন ইসলামের লেবাসধারী।
পাকিস্তানে যারা মসজিদে বোমা মারে তারা ও ইসলামের লেবাসধারী।
পাশের বাড়ির রহিম চাচার মেয়েকে মাদ্রাসায় পড়ুয়া ছাত্র প্রেগ্নেট করে ফেলছে,
যে কিনা তাদের বাসায় লজিং থাকতো!!
ওই বাড়ির নেয়ামতের বৌকে নিয়া ভাইগা গেছে মসজিদের ইমাম সাব!!
মাইন্ড কইরেন না,,
আমি একজন মাদ্রাসায় পড়ুয়া ছাত্র,,তাই বলে মিথ্যেকে তো আর সত্যের সাথে মিশিয়ে দিতে পারিনা!!
আমি ১৯৯২-৯৩ দুই বছর চাঁদপুরের মুমিন পুর মাদ্রাসায় শিক্ষাত্রী ছিলাম।
ওই দুই বছরে চারজন সমকামী শিক্ষক কে ধরেছে ছাত্ররা।
যখন কোনো ছাত্রকে পা টিপাবার কথা বলে নিয়ে সমকামের চেষ্টা চালায়,
তাদের সেখান থেকে বহিষ্কৃত করা ও হয়েছিলো।
হয়তোবা হেফাজতিদের ভাষায় সেটা অন্যায় করেছেন ওই মাদ্রাসা কমিটি।
এমন হাজার অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটাচ্ছে টুপি দাড়ি ও ইসলামের লেবাসধারীরা।
তাই বলেকি সেই লেবাসের মান ক্ষুন্ন হয়ে গেছে!!
তাহলে তো প্যান্টশার্ট পড়ুয়া সকল ভালো মানুষ ও বুদ্ধিজীবিরা রীতিমত হয়তো উলঙ্গ বা টারজান লেবাসে থাকত!!
কারণ ছাত্রলীগ সব প্যান্টশার্ট পরে,,
পৃথিবীতে যেমন ভালোমানুষ আছে তেমনি অনেক বেশি খারাপ ও রয়েছে,,আজ কাল অনেক মেয়েদের বোরকা পরা অবস্থায় পতিতালয় থেকে গ্রেপ্তার হইতে দেখা যায়।
তাই বইলা কি সকল বোরকা পড়ুয়া নারী এক!!
যারা নরমাল কাপড় পরে তারা ও কি ঠিক তাই!!
৫ ই মে রাজধানীতে কোন লেবাসের মানুষ গুলো কি করেছে।
তা কারো অজানা নয়!
পেরেছেন কি হেফাজতিরা ওই মিডিয়া গুলোকে বন্ধ করতে!!
পারবেন না।
কারণ সত্যকে দাবিয়ে রাখা যায়না।
আল্লাহ বলেছেন সত্যকে মিথ্যের সাথে মিশিয়ে দিয়োনা,
কিন্তু তাতে হেফাজতের সমস্যা হয়!!
আজ হেফাজতি আল্লামারা এই দাবিটা অনুসরণ করে আগামীতে যেসব অপকর্ম ইসলামী লেবাসে হবে তাকি বন্ধ করতে পারবেন!!
দাজ্জাল ও এই লেবাসে নিজেকে প্রকাশ করবে।
তথা ইসলামের একজন পান্ডিত্যের অধিকারী হয়ে তার প্রকাশ ঘটবে।
তাকে কি দমন করতে পারবেন!!
না।
ইসলামের লেবাসধারী ই হবে বেশির ভাগ যারা দাজ্জালের প্রথম অনুসারী হবেন।
হেফাজতি ভাইয়েরা আপনাদের নিজ দায়িত্বে নিজেদের সত্য বলার সত্সাহসী বানান নয়তো আজকের পৃথিবী অনেক এগিয়ে ।
আগামী কোরবানী ঈদে তার প্রমান পাবেন!!
চলচ্চিত্র নির্মানের কারণে ঐসব ভন্ডদের খুব সহজেই চেনা যাবে যে আসলে ওই লেবাসধারী ভন্ডদের চরিত্র কেমন!!
তাহলে ক্ষতি হচ্ছে কই!!
আমি তো দেখছি আগামী প্রজন্মের জন্য ও খাটি ইসলামের লেবাসধারীদের জন্যে একটি শিক্ষনীয় বিষয় যাতে করে ভন্ড চেনা যাবে।
লাইনে থাকেন,লাইনচুত্য হইলে হুঙ্কার নয়!!
অপলক চোখে চেয়ে চেয়ে দেখবো আপনাদের নির্মম ধ্বংস!!!
আর যারা এই পোস্ট দেখে আমাকে নাস্তিক বলবেন তাদের জন্যে দোয়া রইলো!!
©somewhere in net ltd.