নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অসংখ্য মানুষের ভালবাসা বা ভূয়সী প্রশংসা প্রত্যাশা করি না, প্রচুর গালি আর প্রচুর অসভ্যতা সহ্য করি।

আমি মানব অতএব আমার মধ্যে থাকবে মানবতা

ডানপিঠে নিশাচর

আমি কোন কবি নই, আমি কোন সাহিত্যিক-ও নই। তবুও মাঝে মাঝে এক একটি গভীর রাতের কিছুটা সময় আমার আঙুল প্রসব করে গল্প, ছোট গল্প, অনুগল্প, কবিতা নাম না জানা আমার আরোও অনেক সন্তান। এড়া ছড়িয়ে ছিটিয়ে চতুর্দিকে। যারা যে নামেই ডাকুক না কেন আমি বিরক্ত হই না। আমি সাহিত্য পড়ি না। জন্ম দেই। আমি জীবন থেকে নেই না্, বরং জীবন আমার থেকে নেয়। আমি মোটেও কেউকেটা নই, কীটস্ব-কীট আমি। আমার ধনবল নেই, শিক্ষা গৌরব নেই। আমি প্রকৃতি থেকে শিখি । বই পড়ে শিখি । অন্যের কথা শুনে শিখি । বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে শিখি । বিভিন্ন উৎসে বিচরন করি । জানার চেষ্টা করি । এভাবে লেখার রসদ সংগ্রহ করি । তারপর নিজের ভাবনা, বোধ, বিশ্বাস, অভিব্যক্তি দিয়ে মাঝেমধ্যে লেখার চেষ্টা করি । এক্ষেত্রে কিছু যোগ-বিয়োগ করি ।

ডানপিঠে নিশাচর › বিস্তারিত পোস্টঃ

২ চুমু খেয়েই ২০টাকা দিতে হলো

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০১

বসে বসে ঐকীক নিয়মে হিসাব করছি , ২ চুমু খেয়ে মূল্য দিলাম ২০ টাকা তাহলে ১চুমুর মূল্য পড়লো ১০টাকা ।

ঘটনাটি আমার সাথেই ক্রিসেন্ট লেকের পাশে চন্দ্রিমা উদ্যানে ঘটেছে।

বিরধীদলের অবরোধযুক্ত হরতাল চলছে। এরমধ্যে গতকাল রাতেই আমাকে বলা হয়েছিল আজকে সকাল থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বাসায় পানি এবং বিদ্যুৎ থাকবেনা।



তাই, আজকে আমি অন্যদিনের তুলনায় একটু সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠেছি।

বিদ্যুতহীন অবস্থায় অনেক সময় কাটিয়ে আর ভাল লাগতেছিলো না।

বেশ ঠান্ডা লাগছিলো আর এই শীতের সকালে রোদ পোহাতে ইচ্ছে হচ্ছিলো।

বাসায় রোদ পোহাবার সুযোগ না পেয়ে প্রচন্ড অস্ব:স্থি লাগছিল তাই ভাবলাম একটু বাইরে থেকে ঘুরে আসি। (যদিও গতকাল বাবা ফোন করে বলে দিয়েছেন এই কয়দিন যেন বাসা থেকে বের না হই)।



যখন আমার অস্ব:স্থিবোধ হয় তখন আমি মানুষ দেখতে বি.আর.টি.সি বাসে চড়ে হয়তো শাহবাগ আর সম্ভব না হলে হেঠে হেঠে চন্দ্রিমা উদ্যানে যাই।

কারন চন্দ্রিমা পার্ক আমার বর্তমান বাসার কাছেই।

আজও তার ব্যতিক্রম হয় নি ।



আজকে চন্দ্রিমা পার্কে যখন ঢুকি তখন আমার সামনেই এক যুগলকে ঘিরে ধরেছে ফুল ফেরি করা কয়েকটি মেয়ে (আফা একডা ফুল নেন, ও ভাই আফারে একডা ফুল গিফ্ট করেন বলে বলে)।

আমি তখন পেছন থেকে মুচকি হাসছি আর ভাবছি – ভালোই হয়েছে আমি একা, আমাকে এরকম কেউ বিব্রত করবে না।

একটু খুশ মেজাজ নিয়ে পার্কে রোদ পোহাতে গিয়েছিলাম কিন্তু আমার খুশি বিধাতার আর বেশিক্ষন সহ্য হলো না।



আমি পার্কে ঢুকে একটা চক্কর দিয়ে রোদযুক্ত বসার জায়গা খুজতে লাগলাম।

অবশেষে স্বাধীনতাবিরোধীদের পূনর্বাসক মেজর জিয়ার গোরের যে উচু বেদি তার উপরে উঠলাম ।

দেখলাম যে বেশ রোদ লাগে জায়গাটাতে, সাথে শীতল বাতাসও বইছে।

রোদেলা জায়গা পেয়েছি এখন দাড়িয়ে আর কতক্ষনই থাকা যায়? তো বসতে হবে, যদিও অন্যদিন বসার জন্য সাথে করে একটা পেপার আর সময় কাটাতে পড়ার জন্য বই নিয়ে যাই কিন্তু আজকে নিতে ভুলে গেছি।



ঐ উচু বেদিতে দাড়িয়েই নিচে দেখলাম কিছু ছেলে জিয়ার গোরকে ঘিরে সাইক্লিং করছে, খেয়াল করলাম দেয়ালে লাগানো পোষ্টারগুলো টানলেই উঠে আসবে।

আমি উপরে দাড়িয়েই নিচের একটা ছেলেকে বললাম ‘ভাই আমাকে এটকা পোষ্টার তুলে দাও আমি এখানে বসবো’ ছেলেটি আমার এ অনুরোধে গদগদ হয়ে পোষ্টার তুলে স্বয়ং উপরে এসে আমার হাতে দিয়ে গেল।





আমি পোষ্টার বিছিয়ে বসলাম, বসে বসে রোদ পোহাচ্ছি আর পার্কে আসা যুগলদের ভালবাসার বহি:প্রকাশ অবলোকন করছি।

যেরকম ঢালিউড-বলিউডের সিনেমাতে দেখি অনেকটা সেরকম ভাবেই তারা ভাবের আদান প্রদান করছে।(বিষয়টা ইতিবাচকভাবে নেবেন)

নিজেকে ঐ পরিবেশে তখন বেমানান ভাবছিলাম যেমনটা আমি সবসময়ই।

অন্যদিন আমি সাথে করে বই নিয়ে যাই কিন্তু আজ তা করি নি।

বসে বসে ভাবছিলাম সময় কাটাবো কিভাভে? এরই মধ্যে আমার ফোন বেঁজে উঠলো, নাম্বারটা দেখে আমি একটু খুশি হলাম।

ফোনরে ওপাশে ব্যাক্তিটি প্রচন্ড ধৈয্যশীল কারন মাসে ২/৩ দিন সে দীর্ঘসময়যাবৎ নিজের টাকা খরচ আমার বকবকানি শুনতে পছন্দ বা আগ্রহবোধ করে।



ফোন রিসিভ করতেই অভিযোগ

“আপনাকে ৩ দিন ধরে ফোন দিই কিন্তু আপনি ফোন ধরেন নি, আপনি জানেন না অনেক কষ্ট করে আপনার সাথে কথা বলার সময় সুযোগ বের করি?”

যাইহোক এসব প্রশ্নের উত্তর দেয়ার পর কথা প্রসঙ্গে সে কাদের মোল্লার ফাসি,রাজনীতি,ভোট প্রসঙ্গগুলো তুললো আর এদিকে আমিও আজকে লেকচার দেওয়ার বিষয়বস্তু খুজে পেলাম।



সে বললো, মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত কসাই কাদের মোল্লার ফাসিতে তার অনুভুতি জানতে চায় এক বন্ধু। তার অনুভূতি প্রকাশের পর ঐ বন্ধুটির সাথে নাকি কথা কাটাকাটি হয়।



সে কাদের মোল্লার ফাসির ব্যাপারে আমার বক্তব্য জানতে চাইলো। আমি আমার বক্তব্য বলার আগে তাকে জিজ্ঞেস করলাম সে তার বন্ধুকে এমন কি বলেছিল যে কথা কাটাকাটি হয়েছে?

সে বললো তার বন্ধু জিজ্ঞেস করেছিল “কাদের মোল্লার ফাসির ব্যাপারে তোমার কি মন্তব্য?”

জবাবে সে বলেছিল- কাদের মোল্লা অপরাধী ঠিক আছে কিন্তু এই বুইড়া মানুষটারে ফাসি না দিলেও হতো, আর আমি এসব রাজনীতি পছন্দ করি না।

আর এই কথা শুনে ঐ প্রশ্নকর্তা চেপে বসেছিল।



এবার আমি কি বলি এখানে ?

হ্যা, আমি বললাম বেশ তো, কোন বৃদ্ধ লোকের ফাসি এটা আমিও পছন্দ করি না।

এমনকি বাংলাদেশের জেলখানা সম্পর্কে (বহ্যিকভাবে) যতটুকু ধারণা তাতে করে,জেলখানা ব্যাপারটাই আমার পছন্দ না।

আমার মনে হয়, জেলখানাগুলো হতে পারে সংশোধনী কেন্দ্র।

জেলখানার ঘরগুলো হতে পারে এক-একটা ক্লাসরুম, আর আস্ত জেলখানাই হতে পারে এক-একটা বিশ্ববিদ্যালয়।

যাইহোক আমার একার চাওয়াতেই তো রাতারাতি সমাজব্যবস্থা পাল্টাবে না!

বিষয়টা যেখানে যুদ্ধাপরাধীর সেখানে আমার এই চাওয়ার প্রয়োগ করার সুযোগও আছে বলে আমি মনে করি না।



এবার তাকে জিজ্ঞেস করলাম,

তোমার কি ধারনা অপরাধের বয়স আছে বা অপরাধী বুড়া হলেই অপরাধ ক্ষীন হয় ?

কাদের মোল্লা বুড়া এই বলে তাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া যাবে না?

আচ্ছা, কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে ৩৪৪টা খুনের অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে জানো তো?

ঐ ৩৪৪ জনের মধ্যে শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ কাউকে বয়স বিবেচনায় খুন করা হয় নি সেটা জানা আছে?



এবার সে বললো, আচ্ছা বুঝলাম কিন্তু আমি রাজনীতি করি না।

কারন রাজনীতি মানেই মারামারি কাটাকাটি, কাদের রাজনীতি পছন্দ করবো?

হাসিনার?

খালেদার?

কাকে ভোট দেবো?

আম্লীগকে?

বিম্পিকে?

ঐ দুই দল ছাড়া তো আর কোন দলই নেই।



হেসে ফেললাম, রাজনীতি করতে হলে জনমানুষের রাজনীতি করবে। আর কেন তুমি ঐ ২ দলের বাইরে চিন্তা কর না?



-ওহ তাইলে কি আপনি এরশাদের জাতীয় পার্টির লাঙলের কথা বলছেন?

: আমি সেরকমটা বলতে যাবো কেন? আমি বলছি এই চেতনা ব্যবসায়ী, ধর্ম ব্যবসায়ী, স্বৈরাচারী বেহায়ার দল ছাড়া আরোও রাজনৈতিক দল আছে যারা, তেল গ্যাস রক্ষার দাবীতে, শ্রমিকের ন্যায্য মুজুরির দাবীতে, টিফাফা চুক্তির প্রতিবাদে, সুন্দরবন ধ্বংসকারী বিদ্যুৎকেন্দ্র না করার দাবীতে আন্দোলন করে।

সর্বোপরি কোন দলটি তোমার নগরিক সুবিধার নিশ্চয়তা চায় সেটা তোমাকেই বাছাই করতে হবে।

এখন তুমি যদি মনে করো মেয়েরা ৩য়/৪র্থ শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া করবে আর কোন কর্মক্ষেত্রে কাজ করতে পারবে না, সে পথে হাঠতে চাও তো তোমার সেই পথও খোলা আছে। সিদ্ধান্তটা তোমাকেই নিতে হবে।



এবার সে বললো,

‘আমি ভোট দেবো না, আমি একজন ভোট না দিলে কি হয়? আমার পছন্দের দল আসলে আমি ভোট দেব’।

এবারও আমি না হেসে পারলাম না, আচ্ছা ঠিক আছে তুমি ঘরে বসে ১,০০,০০০পর্বের হিন্দি সিরিয়াল দেখো আর তাতে করে মঙ্গলগ্রহ থেকে তোমার পছন্দের দল আসবে।

আর রাজনীতি কি শুধু মারামারির কাটাকাটির হয়?



এবার তাকে বললাম এক গল্প বলি শোন,

এক গ্রামের মসজিদে এক বৃদ্ধ ইমাম ছিলেন। গ্রামের ধর্মপরায়ন সব মুসলমান তার কথার কদর করতো। শহরের মসজিদ থেকে নতুন পুরাতন ইসলামি বই আসতো ঐ ইমামের কাছে। তো যথারীতি কয়েকটি বই এসেছে। ইমাম ঐ বইগুলো থেকে প্রথম বইটা নিলেন এবং বইটা খুলতেই দেখলেন প্রথম লাইনটিতে লিখা “নামাজ পড়া হারাম।” ইমাম ভাবলেন সর্বোনাশ। আমি এতোদিন ধরে এসব মানুষদের হারাম কাজ করিয়েছি? পরের দিন থেকে ঐ ইমাম ফতোয়া জারি করলেন ‘নামাজ পড়া হারাম’।

গ্রামের কেউ আর ইমাম সাহেবকে কিছু বলার সাহস করতে পারলো না।



কিন্তু একটি কিশোরের কাছে ব্যাপারটা সন্দেহজনক মনে হলো এবং সে একদিন লুকিয়ে ইমাম সাহেবের ঘরে প্রবেশ করে, বিছানার পাশে ঐ বইটা দেখতে পেল এবং খুলে দেখল প্রথম লাইনটি ‘নামাজ পড়ার হরাম’ ।

কিন্তু বইয়ের পথম কয়েকটি পৃষ্টা নেই। এবার সে শহর থেকে এরকম নতুন বই জোগার করলো এবং দেখলো যে, যে পৃষ্টায় লেখা নামাজ পড়া হারাম ঠিক তার আগের পৃষ্টায় লেখা নাপাক অবস্থায়-।

অর্থাৎ পুর্ণ লাইটি ছিল ‘ নাপাক অবস্থায় নামাজ পড়া হারাম’।



এখন তুমি সহ যারা রাজনীতি বিমুখ বা রাজনৈতিক অসচেতন তাদের অবস্থা ঐ ইমামের মতো। আর যারা রাজনৈতিক সচেতন তারা হচ্ছে ঐ কিশোর ছেলেটির মতো।



আর তুমি বলো ‘আমি একজন বলো ভোট না দিলে কি হয়? ভোট আমায় কি দেবে ? বেশ ভালোই তো আছি’।

-বললাম হ্যা। হয়। অনেক কিছুই হয়, এই যে এখন তুমি টিভি দেখছো, টিভিতে কোন চ্যানেল দেখবে না দেখবে তাও ঠিক করে দেবে তোমার ভোট, রাজনীতি।



আমি কানে হেডফোন লাগিয়েই রোদে বসে বসে কথা বলছিলাম,

এরই ফাকে এক কফি ওয়ালা আসছে।

এসেই আমার সামনে তার কফির ফ্লাক্সটা রেখে বলতেছে,

“স্যার অন্য সবাইতো ম্যাডাম লইয়া পার্কে আইছে আনন্দ করতে কিন্তু আফনে একলা একলা বইসা কথা কইতে আছেন! বুইঝছি আফ্নের ভাল্লাগদাসেনা তাই বইসা কথা কইতে আছেন। স্যার আমাত্তে এক কাফ কফি খান গো স্যার, ভাল্লাগবো, লন আফন্নেত্তে বনি করুম আউজকা”



বললাম- আমার কফি খাওয়া লাগবে না। আর আমার থেকে বনি করলে তোমার দিন খারাপ যাবে, পরে দিন শেষে আমারে বদদোয়া দিবা বলবা যে কোন কুফার কাছে যে বনি করেছিলাম?

কফিওয়ালা নাছোড়বান্দা আমায় কফি দিয়েই ছাড়লো। কফি দিতে দিতে জিজ্ঞেস করলো “স্যার আফনের বাড়ি কি সিলোট? বললাম হ্যা ।

আমি তখনো ফোন কথাই বলছি (সিলেটের আঞ্চলিক ভাষায়)।

কফি হাতে নিয় জিজ্ঞেস করলাম কফি কতো টাকা কাপ?

বললো, “স্যার আফ্নেরা তো সবসময় খান, দেন ফইত্তেক কাপ ২০টাকা বেছি”।

টাকা নিয়া কফি ওয়ালা ‘এ-এ-এ কফি’ বলতে বলতে চলে গেল।



আমি কথা বলতে বলতে কফিতে চুমুক দিলাম।

কথার প্রসঙ্গ তখন ফাসি,রাজনীতি,দেশের পর ঘর সংসার ব্যাক্তি জীবনে প্রবেশ করেছে।

ওমা!

একি! ২ চুমুতেই কফি শেষ!

আজকে বুঝলাম পার্কের এক কাপ কফিতে ২চুমু=২০টাকা শেষ।

হায়রে কপাল-- ভাবছিলাম আমি নিশ্চিন্ত, যেহেতু কোন বান্ধবী বা ঐ টাইপের কেউ নাই যে পার্কে বা অন্য কোথাও গেলে বাড়তি খরচের ঝামেলা হবে।

কিন্তু আজকে আমার ধারনা ভুল প্রমাণিত হলো।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৩

জেরিফ বলেছেন: প্রতিদিন যাবেন আর বিশ টাকা দিয়ে দু টা কেন চাইলে আরো বেশি খেতে পারবেন তবে টা সত্যিকারের হবে ( ইতিবাচক ভাবে নিবেন )

রাজনীতি সচেতন হতে হবে ।


ভালো লাগলো , শুভ কামনা রইল :)

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৪

ডানপিঠে নিশাচর বলেছেন: প্রতিদিন যাওয়ার মতো সময়, খাওয়ার মতো রুচি, আর খরচ করার মতো টাকা কোনটাই আমার নেই।
আপনার এই মন্তব্য মোতাবেক চললে কয়েকদিনের মধ্যেই আমারও পার্কে ‘এ-এ-এ কফি’ বলে ফ্লাক্স হাতে চিৎকার করার সামর্থটুকুও থাকবেনা।
আপনি কি তাই আশা করছেন(( ইতিবাচক ভাবে নিবেন )।?

২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৩

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: রম্য , ভাল লাগল।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৯

ডানপিঠে নিশাচর বলেছেন: আপনাদের ভালোলাগাই কাম্য। ধন্যবাদ।

৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৮

মিজভী বাপ্পা বলেছেন: কি বুইঝা বুলুগে আইছিলাম আর কি পড়লাম বে!!! চুমুক রে চুমু !!!
:P :P

৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪১

মিজভী বাপ্পা বলেছেন: কি বুইঝা বুলুগে আইছিলাম আর কি পড়লাম বে!!! চুমুক রে চুমু !!!
:P :P

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০২

ডানপিঠে নিশাচর বলেছেন: তাহলে কি ধরে নেব, চুমুক এর 'ক' টি দিলে তো আপনার আগমন ঘটতো না এখানে?

৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১৭

সবুজ মানব বলেছেন: ভাই
মহাভারত পড়ারও ধৈর্য ছিল আমার
কিন্তু আপনার লেখা পড়ার...

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:২৬

ডানপিঠে নিশাচর বলেছেন: ভাই , আপনি নিশ্চই আমার লেখা পড়তে বাধ্য নন!

তবে মাঝে মধ্যে ধৈর্য্যের পরীক্ষা করতে আমার লেখা পড়লে ফলদায়ক হতে পারে আপনার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.