নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কোন কবি নই, আমি কোন সাহিত্যিক-ও নই। তবুও মাঝে মাঝে এক একটি গভীর রাতের কিছুটা সময় আমার আঙুল প্রসব করে গল্প, ছোট গল্প, অনুগল্প, কবিতা নাম না জানা আমার আরোও অনেক সন্তান। এড়া ছড়িয়ে ছিটিয়ে চতুর্দিকে। যারা যে নামেই ডাকুক না কেন আমি বিরক্ত হই না। আমি সাহিত্য পড়ি না। জন্ম দেই। আমি জীবন থেকে নেই না্, বরং জীবন আমার থেকে নেয়। আমি মোটেও কেউকেটা নই, কীটস্ব-কীট আমি। আমার ধনবল নেই, শিক্ষা গৌরব নেই। আমি প্রকৃতি থেকে শিখি । বই পড়ে শিখি । অন্যের কথা শুনে শিখি । বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে শিখি । বিভিন্ন উৎসে বিচরন করি । জানার চেষ্টা করি । এভাবে লেখার রসদ সংগ্রহ করি । তারপর নিজের ভাবনা, বোধ, বিশ্বাস, অভিব্যক্তি দিয়ে মাঝেমধ্যে লেখার চেষ্টা করি । এক্ষেত্রে কিছু যোগ-বিয়োগ করি ।
ভাংচুর হবে,ভাংচুর হবে
সব ভেঙে-চুরে হবে চুরমার,
অত্যাচারীর যতো প্রাসাদ-অট্টালিকা
আজ, জ্বলে-পুড়ে হবে ছাড়খার ।
বিপ্লবীদের এই আগুনে, পুড়ে
সব শোষক হবে ছাই,
দামী পালঙ্ক-বালিশ-তোষকে
হবেনা তাদের রেহাই।
বাদ যাবে না কোন
সৃষ্টিকর্তা মহান,
যারা সৃষ্টির বিভৎস বিনাশে
মুদেছে তাদের চোখ
আর মানুষের আর্তচিৎকারে
রোধিছে তাদের কান।
গড-আল্লাহ-ভগবান
কি ঈশ্বর,
তব দুয়ারে আজ করবে ভাংচুর
পৃথিবীর যত নশ্বর।
অনিশ্চয়তা আর আশঙ্কায়
মোদের রেখে বাহিরে,
সৃষ্টিকর্তা থাকবে কেন স্বর্গে,
কিংবা চার দেয়ালের ভেতরে?
তাই, ভাংচুর হবে প্যাগোডা-গীর্জায়
মসজিদে এবং মন্দিরে,
চার দেয়াল ছেড়ে আসতে হবে তাকে
মর্ত্যবাসীর কাতারে, দুর্গতদের উদ্ধারে।
ভাংচুর হবে অসুরের সুরে
সংস্কার হবে কুসংস্কারে,
আলোকবর্তিকা জ্বালবো মোরা
নিকষ কালো আধাঁরে।
নিয়ম আজ গড়বো মোরা
সব অনিয়ম ভেঙেচুরে।ভাংচুর হবে,ভাংচুর হবে
সব ভেঙে-চুরে হবে চুরমার,
অত্যাচারীর যতো প্রাসাদ-অট্টালিকা
আজ, জ্বলে-পুড়ে হবে ছাড়খার ।
বিপ্লবীদের এই আগুনে, পুড়ে
সব শোষক হবে ছাই,
দামী পালঙ্ক-বালিশ-তোষকে
হবেনা তাদের রেহাই।
বাদ যাবে না কোন
সৃষ্টিকর্তা মহান,
যারা সৃষ্টির বিভৎস বিনাশে
মুদেছে তাদের চোখ
আর মানুষের আর্তচিৎকারে
রোধিছে তাদের কান।
গড-আল্লাহ-ভগবান
কি ঈশ্বর,
তব দুয়ারে আজ করবে ভাংচুর
পৃথিবীর যত নশ্বর।
অনিশ্চয়তা আর আশঙ্কায়
মোদের রেখে বাহিরে,
সৃষ্টিকর্তা থাকবে কেন স্বর্গে,
কিংবা চার দেয়ালের ভেতরে?
তাই, ভাংচুর হবে প্যাগোডা-গীর্জায়
মসজিদে এবং মন্দিরে,
চার দেয়াল ছেড়ে আসতে হবে তাকে
মর্ত্যবাসীর কাতারে, দুর্গতদের উদ্ধারে।
ভাংচুর হবে অসুরের সুরে
সংস্কার হবে কুসংস্কারে,
আলোকবর্তিকা জ্বালবো মোরা
নিকষ কালো আধাঁরে।
নিয়ম আজ গড়বো মোরা
সব অনিয়ম ভেঙেচুরে।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৪
ডানপিঠে নিশাচর বলেছেন: আমি এই কবিতায় কোন বিশেষ শ্রেণীর পাগলের বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছি কি না সেটা পরে ভাববো।
আপনার মতো জিনিয়াস লোকের জিনিয়াস মন্তব্য পেয়ে খুশিতে কি করবো আপাততো সেটা ভেবে পাচ্ছি না !!
আপনি দেখছি পাগল সম্পর্কে বেশ ভাল ধারনা রাখেন!
তো এটাও নিশ্চয় আপনার জানা থাকার কথা
"পৃথিবীর সব জিনিয়াসই পাগল"
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:১১
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: Click This Link
কবি বলেছেন,
পাগলের সুখ মনে মনে ,
রাইত হইলে তারা গুনে ।।
কবি উপরোক্ত কবিতায় একটি বিশেষ শ্রেনীর পাগলের বৈশিষ্ট্য বর্ননা করেছেন।
কি সেই বৈশিষ্ট্য?
এদের কথাবার্তা মোটামুটি স্বাভাবিকই থাকে।শুধু তারা কল্পনার জগতে বাস করে ,আর যা দেখে মুলতঃ সবই তার দাবী করে।ভাবটা এমন গোটা দুনিয়ারই বাদশাহ্ সে।রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেরায়। রাস্তায় ছদ্মবেশে বেড়াছ্ছে প্রজাদের অবস্হা দেখার জন্যে। এ ভাবের জগতে থাকার কারনে সারাদিন সে খুব সুখে থাকে।ভাবতে থাকে রাতের বেলা সে তার রাজপ্রসাদে ফিরে যাবে।
কিন্তু যখন রাতের বেলা হয় তখন ফুটপাতে শুয়ে আকাশের তারা গুনে।
এই হইলো Mango peaple....। আমরা ৫ বছরে একবার কোন একটা মার্কায় সীল মারার সুযোগ পেয়ে ঐ পাগলের মতো নিজেকে দেশের মালিক মনে করি।বাকি ৫ বছর রাস্তায় রাস্তায় ঘুরি।