নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চাহিদার শেষ আমার কাছে , আমি সুখী, রাজ্য- প্রজাহীন রাজা , ......

অর্ধ চন্দ্র

আমি মানুষ,আমি গর্বিত এবং দৃঢ় চিত্তে ভীষণ উচ্ছ্বাসিত, স্বপ্নীল সোঁনার বাংলার বিশ্বে মাথা উঁচু, আপনা পূর্ণতা নিয়ে।

অর্ধ চন্দ্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইবলিশ শয়তান যে ভাবে মানব সমাজে সক্রিয় !!

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৮

মওদুদীর কাঁধে ছিল ইবলিশ শয়তানের বসত ভিটা। শয়তানের তড়িৎ শক্তির ইন্দনে ইসলাম ধর্মকে পুঁজি করে জন্ম দিলেন জামায়তে ইসলামী নামের একটি তথাকথিত রাজনৈতিক সংগঠন। কাগজে-কলমে জামায়াতে ইসলামের গঠনতন্ত্রের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যে ঠিক থাকলেও, বাহ্যিকভাবে এদের রাজনৈতিক কর্মকান্ড ছিল শয়তানের বংশ বৃদ্ধির ন্যয়। ইসলামের কল্যাণে যাদের কোন ভুমিকা ছিল না, এখনও নেই। শয়তান যেমনঃ কোন ভাল কাজ ও সৎ উদ্দেশ্যে করা কাজ, সফল না হওয়ার জন্য তড়িৎ গতিতে বিরোধিতা শুরু করে, তেমনি জন্মলগ্ন থেকেই জামায়াত ইসলামীর নির্ধারিত একটি বৈশিষ্ট্য ছিল সকল ভাল কিছুর বিরোধিতা করা, যা আজও গতি হারায়নি।

১৯৪৭ সালে, যখন দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে ভারত-পাকিস্তান ব্রিটিশদের শান্তিপূর্ণে সিদ্ধান্তে আলাদা হতে চাইলো, মওদুদীর নেতৃত্বাধীন জামায়াতে ইসলামী মুসলমানদের জন্য পৃথক রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্থানকে মেনে নিতে চাইলো না। তীব্র বিরোধিতা করলো, কিন্তু তাদের বিরোধিতা স্বত্বেও পাকিস্তান সৃষ্টি থেমে থাকেনি। যদিও শয়তান মওদুদীর জন্ম ভারতের হায়দারাবাদে এবং শয়তানের আখড়া জামায়াতে ইসলামীর জন্ম হয়েছিল পাকিস্তানের লাহোরে তৎকালীন সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল মুসলিম লীগের বিরোধীতা করে। জামায়াতে ইসলামীর জন্মসূত্রে নাম ছিল জামায়াত ইসলামে হিন্দ। ভারত-পাকিস্তান আলাদা রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেলে মওদুদীর জামায়াতে ইসলামীর আস্থানা হয় গড়ে উঠে পাকিস্তানে। পাকিস্থানেই বংশ বৃদ্ধি করতে থাকেন জামায়াত সমর্থক শয়তানেরা, তাও গাণিতিক হারে। তারপর বংশ বিস্তার শুরু করেন পূর্ব বাংলার জমিনে।

১৯৬২ সালে, আইয়ুব খান মুসলমানদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট " মুসলিম পরিবার আইন " নামে একটি অধ্যাদেশ জারী করলে, জামায়াতে ইসলামী এর বিরোধীতা করে বিভিন্ন ধরনের উশৃঙ্খল কার্যক্রম চালাতে থাকে। এমনই পরিস্থিতিতে, ১৯৬৪ সালে ৪ই জানুয়ারি আইয়ুব খান অতিষ্ট হয়ে জামায়াতে ইসলামীর সকল প্রকার কার্যক্রমের উপর স্থগিতাদেশ জারি করেন এবং মওদুদীসহ ৬০ জনকে গ্রেফতার করেন।

পরবর্তীতে, ১৯৬৬ সালে পুর্ব বাংলার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা এবং ১৯৬৯ সালে মাওলানা ভাসানীর ১১ দফা দাবীর তীব্র বিরোধিতা করেন পশ্চিম পাকিস্তানের স্বার্থ বহিঃর্ভূত হওয়া আইয়ুব খানের প্রত্যক্ষ মদদে। প্রবাদে আছে, “মানিকে মানিক চিনে শুয়োরে চিনে কচু”। যদিও ৬৯’ এ পুর্ব বাংলার ছাত্র জনতার গণ অভ্যুত্থানে সব শুয়োরের কচু খেতে গিয়ে মুখে চুলকানি উঠে ছিল। গরম পানিতে মুখ পরিস্কার করতে গিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি।

৭০’ এর নির্বাচনে আওয়ামীলীগের সংখ্যাগরিষ্ঠ বিজয়কেও জামায়াতে ইসলামী মেনে নেয়নি। তৎকালীন সরকার ইয়াহিয়া খানের সাথে জামায়াতে ইসলামীর বিরোধীতা করেছিল আওয়ামী লীগ যাতে সরকারে বসতে না পারে। বিরোধীতার সূত্র ধরেই ১৯৭১ সালে, বাংলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধে ইয়াহিয়া খান জামায়াতকে দায়িত্ব দেন পাকিস্তান সামরিক বাহিনীকে সাহায্য করার জন্য। ইবলিশ-শয়তানের দল জামায়েত ইসলামী ইয়াহিয়া খানের দেওয়া দায়িত্ব মাথা পেতে গ্রহন করেন। অধিকার বঞ্চিত বাঙালি নিধনে গঠন করে রেজাকার বাহিনী, আলসামস, আলবদর ও শপথ নেন ইসলাম ধর্মের পবিত্র ধর্ম গ্রন্থ কোরআন ছুয়ে। যদিও জামায়াতি শয়তানেরা ইসলাম তথা কোরআন কোন কিছুতেই তারা পূর্ণ বিশ্বাস করে না। জামায়াতিরা আল্লাহর সৃষ্টির কোন কিছুতে বিশ্বাস করে না। শয়তানের ধর্মই হল, অবিশ্বাসের আলোকে সৃষ্টির শ্রেষ্ঠত্বকে ধ্বংস করা। জামায়াতে ইসলামীওতো শয়তানের অপকর্ম থেকেই সৃষ্ট। তারা কোরআন ছুঁইলেই কি-না ছুঁইলেই কি? শয়তানতো পাপ কর্ম বুঝার ক্ষমতা রাখে না। তাদের কাজই হল পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করা!

শত অন্যায় অত্যাচারের পরেও জামায়াতিদের পরাজিত করে অধিকার বঞ্চিত নির্যাতিতরা আল্লাহর অশেষ রহমতে ৭১’ এ বিজয় পেল। স্বাধীন বাংলাদেশের, স্বাধীন সরকার প্রধান শয়তানদের আতঙ্ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে, সকল ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলের রাজনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনার উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলে শয়তানের উৎপত্তিস্থল জামায়াতের ইসলামীর রাজনৈতিক কার্যক্রম স্থবির হয়ে পরে প্রত্যক্ষভাবে।

৭১’ এর পরাজিত শক্তি পাকিস্তান ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধীতাকারী জামায়েত ইসলামী প্রতিশোধের নেশায় জ্বলতে থাকে। বিভিন্ন দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা তথা নীল নকশা গ্রহণ করে। জামায়াত রাজনৈতিক দল হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাওয়ার পর হতে জনগণের কল্যাণে রাজনীতি করেনি, শুধু প্রতিশোধের রাজনীতি করেছে। প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য জামায়াত খোলস পরিবর্তন করতে দ্বিধা করে না। তারা গিরগিটির মত শত্রু-মিত্র সকলের গলায় ‘মালার কাঁটা’ পড়াতে পারেন। যেমনঃ মুসলিম লীগের গলায় মালা দিয়ে মুসলিম লীগকে ধ্বংস করেছিল।

১৯৬৪ সালে আইয়ুব খানের জামায়াত নিষিদ্ধের প্রতিশোধ নিয়েছিল ১৯৬৯ সালে আইয়ুব সরকারের সাথে একাত্বতা স্থাপন করে। জামায়াত ইসলামীকে আমি ব্যক্তিগত ভাবে ঘৃণা করি। তবে প্রশংসা করি এবং অবাক হই তাদের ধৈয্য শক্তি দেখে। কারণ জামায়াতে ইসলামী ধৈর্য্য হারানোর দল নয়। শয়তান গোত্রে জন্ম লাভ করায় শয়তানের অপরিসীম ধৈর্য্য শক্তি নিজের আয়ত্বে আনতে পেরেছে। তাদের যেকোন পরিকল্পনাই দীর্ঘ মেয়াদী। ‘ধর-মার-ছাড়’ এ নীতিতে জামায়াত বিশ্বাস করে না।

৭১’ এর স্বাধীনতা যুদ্ধে বিরোধিতা করে পরাজিত হয়েছিল এ কথা বাস্তব সত্য। কিন্ত পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে গিয়ে পরাজিত হয়নি। ৭১’ এর পরাজয়ের প্রতিশোধের মহা পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে সময় নিয়ে ছিল বেশ কয়েকটি বৎসর। খুঁজতে থাকে, পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্যে ক্ষমতালোভী সুযোগ সন্ধানীদের। অবশেষে, ঠিকই খুঁজে পেয়েও যায় সুযোগ সন্ধানী ক্ষমতালোভীদের ঠিকানা। মোস্তাক-জিয়ার মাধ্যমে সাফল্য পায় প্রতিশোধের মহাপরিকল্পনা। বঙ্গবন্ধুসহ জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করে সূক্ষ্ম, ঠাণ্ডা মাথায়। খন্দকার মোস্তাক ক্ষমতাসীন হন পাকিস্তান ও জামায়াতের পরোক্ষ ইশারায়। বিশ্বাসঘাতক মোস্তাক ৭১’ এর পাকিস্তানের শত্রু হিসেবে চিহ্নিত ছিল আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে। তাকে বিশ্বাস করা যায় না। শুরু হয় ক্ষমতা থেকে ক্ষণস্থায়ী মোস্তাকের বিদায়ের আয়োজন।

পরবর্তীতে জামায়াতের ইন্দনে ক্ষমতার পালা বদল শুরু হয়। ক্ষমতার চেয়ারে বসেন জিয়া। জিয়া হাতে ক্ষমতা গেলে বেপরোয়া হয়ে উঠে জামায়াতি ইসলামী নামক নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলটি। জিয়ার প্রত্যক্ষ মদদে স্বাধীন বাংলাদেশে শয়তানের গোত্র ফিরে পায় প্রকাশ্যে রাজনীতি করার অধিকার। তথাকথিত মুক্তিযোদ্ধা জিয়া হয়ে উঠে রাজাকার ও জামায়াত নির্ভর। ৭১’ এর মুক্তিযোদ্ধা জিয়া ও ক্ষমতালোভী জিয়ার মধ্যে লক্ষ্য করা যায় বিস্তর তফাৎ। ৭১’ মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়টা ছিল নাটকের বিশেষ চরিত্রে অভিনয় মাত্র। যার বহিঃপ্রকাশ পায় বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরবর্তী ভুমিকায়। ৭১’ এর মুক্তিযুদ্ধকালীন চরিত্র ছিল মুক্তিকামী বাঙালির সাথে ছলনারই একটি অংশমাত্র। ক্ষমতালোভী, তথাকথিত মুক্তিযোদ্ধা জিয়া মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা হারিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের অবজ্ঞা করতে থাকলে এবং জামায়াতে ইসলামীকে সাংগঠনিকভাবে শক্তি বৃদ্ধির সুযোগ করে দিলে মুক্তিযোদ্ধাদের মনে ক্ষোভের দানা বাঁধতে থাকে।

১৯৮০-৮১ সালে প্রতিবাদ মুখর হয়ে উঠে মুক্তিযোদ্ধা কেন্দ্রীয় কমান্ড। জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবীতে মুক্তিযোদ্ধারা সারা দেশে জেলা ও থানাভিত্তিক হরতাল আহ্বান করেন। এতে জিয়া উৎকন্ঠায় পড়ে যান!

এমতাবস্থায়, তৎকালীন সেক্টর কমান্ডার ফোরামের সংগঠক লেঃ (অবঃ)নুরুউজ্জামানকে জিয়া তার বাসবভনে ডেকে পাঠিয়েছিলেন। উক্ত বৈঠকে আরও একজন উপস্থিত ছিলেন তিনি হলেন হুসাইন মুহম্মদ এরশাদ। বৈঠক শেষে জিয়া ওয়াদা করলেন যে এক মাসের মধ্যে জামায়াতে ইসলামকে নিষিদ্ধ করবেন। উল্লেখ্য যে বৈঠকে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার ঘোষণার দুই সপ্তাহের মধ্যে জিয়াকে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়তে হয়। এসব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য লেফটেন্যান্ট কাজী নুরুউজ্জামানের রচিত গ্রন্থ ‘নির্বাচিত রচনা’ গ্রন্থ থেকে পাওয়া যায়।

জিয়ার মৃত্যুর রহস্য আজও সঠিকভাবে কেউই বলতে পারছে না। যাই হোক, জিয়ার কাঁধে ভর করেই স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে জামায়াতের নতুনরূপে আবির্ভাব ঘটে। স্বাধীনভাবে রাজনৈতিক শক্তি বৃদ্ধি করে। যদিও এরশাদ সাহেব জামায়াতে ইসলামীকে ততটা প্রশ্রয় দেন নাই। জিয়ার মৃত্যুর পর বিএনপি’র জামায়াতের সাথে বেশ কিছু বৎসর সম্পর্কের অবনতি ঘটে। কিন্তু জাত ভাই বলে কথা, জন্মসুত্রে একই গোত্রের। জিয়ার মৃত্যুর পর বিএনপি’র সাথে জামায়াতের সম্পর্ক অবনতি হিসেবে জিয়ার মৃত্যুর সম্পর্ক ছিল বলে অনেকেই মনে করেন।

পরবর্তীতে অবশ্য জোট গঠনের মাধ্যমে সরকার গঠন করলে পত-পত পতাকার আওয়াজে সম্পর্কে দৃঢ়তা ফিরে আসে। যা এখনো পেট্টোল বোমার আগুনে পুড়ে সাধারণ মানুষ হত্যার মাধ্যমে সুসম্পর্ক অভ্যাহত রেখেছে। তবে একটা কথা বলতে পারি’ বিএনপি জামায়াতের প্রতিশোধের আগুনে জ্বলে পুড়ে শেষ হতে যাচ্ছে। মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মিলিত আন্দোলনের মুখে জামাত নিষিদ্ধ করার জিয়ার ওয়াদা দেওয়ার কথা জামাত ভুলে যায়নি। জামায়াত ভাল করেই জানে বাংলার মসনদে জামাতে ইসলামের এককভাবে আগামী ২০০ শত বৎসরের মধ্যেও বসতে পারবে না। তাই মুক্তিযোদ্ধের পক্ষের-বিপক্ষের কাউকেই ভাল থাকতে দিবে না তারা।

বিএনপি যদি মনে করে থাকে, জামায়াতের পেট্টোল বোমার আগুনে মানুষ পুড়ে মরছে, জ্বলতেছে শেখ হাসিনার গদি, তাহলে মনে করবো বিএনপি বোকার স্বর্গে বাস করছে। এ আগুন শেখ হাসিনার গদিতে লাগেনি। এ আগুন সাধারণ মানুষের গায়েও লাগেনি, এ আগুন লেগেছে স্বয়ং বিএনপি’র গায়ে। ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে মুসলিম লীগের মতো বিএনপি’র রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ। বিএনপি আজ অস্তিত্বের সংকটে ভুগছে!

জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক ইতিহাস, কাউকে ক্ষমা করেনি। প্রতিশোধের মহা পরিকল্পনায় কেউ রক্ষা পায়নি। জামায়াতে ইসলামী ইবলিশ শয়তানের ন্যয়। তারা কারো বন্ধু নয়, তারা কারো বন্ধু হতে পারে না। তারা তাদের কায়েমি স্বার্থ হাসিলের জন্য যুগে যুগে অন্যান্য শয়তানদের কাঁধে সওয়ার হয়েছে মাত্র। মুলতঃ জামায়াতের যাত্রা ইতিহাসের শয়তানদের কাঁধে ভর করেই হয়েছে। ইতিহাসের আলোকে আমাদের মনে রাখতে হবে, শয়তান কখনও মানুষের বন্ধু হতে পারে না। শয়তান শয়তানেরও বন্ধু হতে পারে না। এক কথায়, জামায়াতে ইসলামী যে ইবলিশ-শয়তানের অপর নাম!

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২৮

বিজন রয় বলেছেন: পড়লাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.