নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চাহিদার শেষ আমার কাছে , আমি সুখী, রাজ্য- প্রজাহীন রাজা , ......

অর্ধ চন্দ্র

আমি মানুষ,আমি গর্বিত এবং দৃঢ় চিত্তে ভীষণ উচ্ছ্বাসিত, স্বপ্নীল সোঁনার বাংলার বিশ্বে মাথা উঁচু, আপনা পূর্ণতা নিয়ে।

অর্ধ চন্দ্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি রাজাকার!!

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৩:০৮



কথা হচ্ছে বাংলার সূর্য সন্তানদের সম্মান এবং প্রায় ৩০ বছর মুক্তিযুদ্ধের সরকার না থাকার কারণে,সরকারি প্রায় সকল স্থানে পাকি প্রেতাত্মা স্বাধীনতার বিরোধীরা ঢুকে ছিলো, মুক্তিযোদ্ধা ৩০% কোটা,যা ৭২ সালে চালু হলেও,৩০ বছর তা মুলত কোনোই কার্যকর ছিলো না! শুধুমাত্র শেখ হাসিনা সরকার এই কোটা কার্যক্রম সচল রাখেন। যেহেতু মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন কারি বীর সন্তানেরা অধিকাংশ শিক্ষিত ছিলেন না এবং তাদের সন্তানদেরও প্রায় একই অবস্থা,ঠিক সে কারণেই নাতি নাতনীদের এই কোটা অর্ন্তভূক্ত করা হয়।

বর্তমান সময়ে মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি নাতনী প্রজন্ম অধিকাংশ শিক্ষিত,এবং এই সরকার গত ৯ বছর ক্ষমতায় থাকার কারণে, প্রায় সকল সরকারি নিয়োগে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষ জায়গা করে নিচ্ছে, বিপক্ষের মানুষ সে সুযোগ পাচ্ছে না। মজার বিষয়টি হলো, বাংলাদেশে একমাত্র জামাতশিবির বাদে সকল রাজনৈতিক দলে মুক্তিযোদ্ধা আছে,আর তাই এ ৩০% কোটা সুবিধা যে কোন দলেই থেকে ভোগ করা যাচ্ছে।

তবে মূল সমস্যাটা কি? হ্যাঁ মূল সমস্যা হলো,মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলা নিয়ে পাকিস্থানি চক্রান্ত থেমে নেই,ওরা ওদের প্রেতাত্মাদের মাধ্যমে সকল এজেন্ডা বাস্তবায়নে পুরোপুরিভাবে সফল হয়েছিলো ৭৫ এবং ৭৫ পরবর্তী সময়ে সরকারি সকল গুরুত্ববহ স্থানে পাকি প্রেতাত্মাদের বসিয়ে, যা প্রকাশ্যে প্রেস ব্রিফিং করে তৎকালিন পাকিস্থানি সরকার ও সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তিরা গর্বিত সফলতার উচ্ছ্বাস জানান দিয়েছেন। এখন যখন শেখ হাসিনা সরকার তার সকল সরকারি নিয়োগে ৭২এর মুক্তিযোদ্ধা কোটার মাধ্যমে স্বাধীনতার স্বপক্ষের নাগরিকদের অগ্রাধিকারে নিয়োগদান করে আসছেন, যার সুফল সকল রাজনৈতিক দলে থাকা মানুষ পাচ্ছেন। শুধুমাত্র জামাতশিবির নামক রাজনৈতিকদল বঞ্চিত! যার কারণে এরা আস্তে আস্তে সরকারের সকল স্থান হতে নিয়োগ বঞ্চিত হয়ে সংখ্যালঘু পর্যায়ে চলে আসছে! আর এমনি করে যদি কোটা আরো ৩/৪ বছর চলতে থাকে,তবে মহান মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারি মেরুদণ্ড কোনো ভাবেই বাঁকা করা সম্ভব হবে না! যদি সরকারের সকল স্থানে পাকি প্রেতাত্মারা ঢুকতে না পারে,স্বাভাবিক ভাবে পাকি সেই পুরানো চক্রান্ত আর কোনো ভাবেই বাস্তবায়ন সম্ভব নয়।

বাংলার মহান স্বাধীনতা অর্জনকে ভুল প্রমান করতে,বীর বাঙালী খেতাব ম্লান করতে,পৃথিবীরবুকে বাংলাকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে রুপদানে এবং শক্তিধর দেশে রুপান্তরিত হতে বাঁধা সৃষ্টি করতে!! দৃশ্যমান যথাযথ এই সকল কারণেই, অনেকদিনের পুরানো কুকৌশল ব্যবহার করে,রাষ্ট্রের গুরুত্ববহ জায়গাগুলি পুনরায় দখল করতে, সরকারের নামে,মুক্তিযোদ্ধার নামে দেশের মানুষের মনে ধর্মের অপব্যাখ্যা, গুজব,বিকৃত তথ্য,মিথ্যাচার ও সাম্প্রদায়িক সহিংসতা ছড়িয়ে,ঘৃণ্য উদ্দেশ্য পূরণে ওরা উঠেপড়ে লেগেছে।

অতএব মনে রাখতে হবে "শত্রুরা ঘরের মধ্যে প্রবেশ করেছে,ওরা আত্ম কলহ সৃষ্টি করবে অতি সাবধানে " আমাদের দেশপ্রেম,শক্ত মনোবল, দৃঢ়তম সাহসশক্তি ও বুদ্ধিমত্তা কাজে লাগিয়ে, সে সকল মুখোসধারী প্রেতাত্মাদের চিহ্নিত করতে হবে। নিরীহ ধর্মভীরু দেশপ্রেমিক জনতাকে, যার যার অবস্থান হতে সত্যিকার বিষয় সূমহের মূল কারণ ব্যাখ্যা করে, সর্বদা সঠিক ধারণা মগজে ঢুকিয়ে দিতে হবে।
মনে রাখতে হবে, ঐ সেই সে সঙ্গবদ্ধ শকুনের পাল তাদের তীক্ষ্ণ ঠোঁটে বারবার লাল সবুজের পতাকার বুক ক্ষতবিক্ষত করেছে এবং করে যাচ্ছে। শুধুমাত্র আমাদের একতাবদ্ধ না থাকার সুযোগে।

আজ পর্যন্ত ৭১'র আত্মস্বীকৃত ও প্রমানীত রাজাকার এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা নিজেদের নামের পাশে,ভুলেও "রাজাকার" শব্দ যোগ করতেন না! সামনাসামনি প্রশ্নের মুখে তারা, ৭১ এ মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে কাজ করাকে ভিন্ন ভিন্ন সংজ্ঞায় সংজ্ঞায়ীত করেছেন। তবুও তারা রাজাকার,আলবদর নামক কালিমা দুরে রেখেছেন!! কিন্তু এই লজ্জা আর ঘৃণ্যজনক শব্দ "রাজাকার" কে কতটা কৌসলে বর্তমান প্রজন্মের শরীরে লেপন করার চেষ্টাকরণ..... তা সহজেই অনুমেয়।
সতুরাং বীর জনতা সাবধা!!!!

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৩:২৯

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: কোটা বাতিলের প্র‌য়োজন নেই। তবে, সংস্কারের প্রয়োজন রয়েছে। এবং বিষয়টি যুক্তিযুক্ত বলে আমিও মনে করি। মুক্তিযোদ্ধারা এ জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান তা যারা অস্বীকার করবে তারা অবশ্যই রাজাকার। কিন্তু আমাদেরকে আরো মনে রাখতে হবে যে, ওনারা জীবন বাজি রেখে এই কোটার জন্য বা একার স্বার্থে যুদ্ধ করেননি। ওনারা শান্তি প্রতিষ্ঠা তথা দেশের মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য একটি স্বাধীন পতাকার জন্য যুদ্ধ করেছেন। আর এই আন্দোলনে রাজাকারের ছেলেরা থাকতে পারে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তবে এই আন্দোলনে মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানও রয়েছে। এবং অধিকাংশ ছাত্র সমাজ এ আন্দোলনকে সমর্থন করে। আমি নিজেও মনে করি মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে সুবিধা দেওয়া হোক। তবে সেটা যে শুধু কোটার মাধ্যমেই দিতে হবে তা কিন্তু নয়। আর কোটা চাই কোটা চাই বলে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে যেন কেউ আঘাত না হানে। কারন এ দেশ জনবহুল দেশ। সবার কথাই আমাদেরকে ভাবতে হবে। যেমনিভাবে মুক্তযোদ্ধারাও ভেবেছিলেন। ধন্যবাদ

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৩:৫৬

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: অবশ্যই আপনি যথাযথ বলেছেন। তবে মানতে হবে যে কারণে মুক্তিযোদ্ধা কোটার সৃষ্টি,সে সুযোগ মুক্তিযোদ্ধাদের নিজের জন্য গ্রহন করা সম্ভব ছিলো না এবং দীর্ঘ ৩০ বছর কোটা কার্যকর ছিলো না, যে সুযোগ মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীরা কাজে লাগিয়ে সরকারের সকল গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে ছিলো এবং বাংলার স্বাধীনতা অর্জন কে ম্লান করে,, বিশ্ব দরবারে মুক্তিযুদ্ধকে ভুল প্রমানীত করার চেষ্টাকরণ অনেকাংশ সফল হয়েছিলো,সমসাময়িক সময়ে সভ্য পৃথিবী হতে দেশ ১০০ বছর পেছনে চলে গিয়েছিল। এখন আবার মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে এবং বাংলা বিশ্বদরবারে মাথা উঁচু করে নব যাত্রা শুরু করেছে। যা ঘৃণ্য চক্রান্তকারীদের মাথা ব্যথার মুল কারণ!!!

২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৩:৫৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ব্যবসা বন্ধ হলে যে কারোই খারাপ লাগার কথা...

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৪:০০

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: তবে যার নিজের মুলধনে ব্যবসা,তাদের একটু বেশিই খারাপ লাগবে বৈকি! ধন্যবাদ।

৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৪৩

কাউয়ার জাত বলেছেন: বিষয়টা দেশের ২% মানুষের অর্থনৈতিক স্বার্থের সাথে সম্পৃক্ত। এরা এই বসে খাওয়ার সুবিধা হারাতে চায়না তাই চেতনাকে ঢাল বানাচ্ছে।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:৩০

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: যদি তাই হয়! তবে সে ঢাল বানানোর শতভাগ যুক্তিযুক্ত অধিকার তাদের আছে।

৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: শনিবার,
এবার তোমার চিঠি লেখো।
পরে আছে বিগত স্মৃতি
পুরোনো ডাকবাক্সে।
শনিবার,
তোমার জামায় রক্তের দাগ।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৪০

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: কবি নিরব,

৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫৫

ক্স বলেছেন:
জামায়াতে কোন মুক্তিযোদ্ধা নেই - এটা ভুল কথা। নড়াইল জেলা জামায়াতের আমীর এনামুল হক একজন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। ২০১১ সালে তার মৃত্যুর পর তালে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছিল। খুঁজলে হয়ত এরকম আরও অনেক পাওয়া যাবে।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:২০

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: হাতে গোনা মাত্র!

৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

কোপার্নিকীয় শান্ত বলেছেন: অনেক মুক্তিযোদ্ধার সন্তানেরাও কোটা সংস্কার আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত। শুধু শুধু নিজেদের স্বার্থ হাসিল করতে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা ও দেশপ্রেমকে তরুণ প্রজন্মের কাছে বিতর্কিত করে তোলা হচ্ছে। তরুণ প্রজন্ম কেন বুকে পিঠে রাজাকার লিখতে বাধ্য হচ্ছে? কারণ আমরা ঢালাওভাবে নিজেদের মতের বিরুদ্ধে অন্য সকল মতকে রাজাকার, চেতনা বিরোধী বলে প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছি।

মুক্তিযোদ্ধারা এদেশের সূর্যসন্তান। এরা পাক হানাদার বাহিনীর সাথে অসীম বীরত্ব দেখিয়ে বিজয় ছিনিয়ে এনেছে। আমরা তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ ও শ্রদ্ধাশীল। কিন্তু তাদের সোনার হরফে লিপিবদ্ধ করে অন্ধকার ধূলোমাখা জ্ঞানে আবদ্ধ করে রাখাটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। হ্যাঁ জামায়েত শিবিরকে আমাদের পরিত্যাগ করতে হবে। কারণ তারা চায়নি বাংলাদেশ স্বাধীন হোক। আর এখনো চায় না বাংলাদেশ নিজস্ব গতিতে চলুক। তারা চায় বাংলাদেশকে পুনরায় পাকিস্তানের তাবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করতে।

কিন্তু এই কোটা আন্দোলনে শিবিরের সম্পৃক্তা আছে। থাকাটাই স্বাভাবিক। কারণ এত বড় একটা আন্দোলন, এর লাখ লাখ আন্দোলনরত শিক্ষার্থীকে আপনি নিবন্ধিত করে সনাক্ত করতে পারবেন না। তাই শিবির এখানে থাকতে পারে। এখানে শিবিরের একটা স্বার্থও আছে। কিন্তু তাদের পরিমাণ শতকরায় কত? ১০-১৫ %? অন্তত এর চেয়ে বেশি তো আর নয়?

তাহলে আন্দোলনরত বাকি ৮৫-৯০ % শিক্ষার্থীরাও কি জামাত-শিবির? অবশ্যই না। এখানে অনেক নারী আছে যারা নারী কোটা চায় না। অনেক মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আছে তারা কোটার সংস্কার চায়। কোটা থাকুক কিন্তু যৌক্তিক একটা পর্যায়ে। ছোট্ট একটা দেশ ছোট্ট একটা চাকুরীর বাজার সেখানে কেন ২৫৮ ধরণের কোটা থাকবে? সরকারি চাকরীতে কেন ৫৬ % কোটা থাকবে? কোটা থাকুক, কিন্তু একটা যৌক্তিক হারে। এটাই সবার প্রত্যাশা।

এটা তরুণ প্রজন্ম, নারী, মুক্তিযোদ্ধার অনকে সন্তানদের চাওয়া। এটা দেশের প্রায় সর্বস্তরের মানুষের চাওয়া। সুতরাং এটাকে উপহাস করে, এটা নিয়ে নোংরা রাজনীতি করে এদেশের সূর্যসন্তানদের ইমেজ খণ্ডিত করা ঠিক হবে না।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ যুক্তিযুক্ত কথা বলার জন্য। আচ্ছা যৌক্তিক পর্যায়ে কোটার ধরণ কেমন চান ,একটু বলবেন কি?

৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:০৮

বরুন মালাকার বলেছেন: কোন কোটা নয়। মেধার বদলে কোটা অবশ্যই পরিতাজ্য। মুলতঃ কোটা হচ্ছে ভিক্ষা বা করুনার নামান্তর। এটা মুক্তিযোদ্ধাদের জন্যও লজ্জাকর।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:২২

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: সেই সাথে সময়ের দাবি,রাজাকার ও স্বাধীনতা বিরোধীদের পরিবার সরকারি চাকুরিতে নিষিদ্ধ এবং দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক হিসাবে ঘোষণা করা,নিশ্চয় সবাই একমত?

৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১৬

মো: মাসুদ রানা (এম আর) বলেছেন: আপনার কথা অনুযায়ী যারা কোটার সংস্কার এর পক্ষে আন্দোলন করছে তা সবাই রাজাকার। ধরলাম ৫০% শিক্ষার্থী এখন রাজাকার এবং ৫০ % হলো স্বাধীনতা পক্ষের শক্তি । এই ৫০% রাজাকারের বাচ্চাদের কথায় প্রধানমন্ত্রী কোটা বাতিল ঘোষনা করে নিজেও রাজাকার এর দলে চলে গেছেন।

০৫ ই মে, ২০১৮ রাত ২:০৮

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: জনাব,আমার কথা অনুযায়ী আপনি এক কথায় যা বুঝলেন দেখছি,তাতে মনে হচ্ছে আপনি পুরোটা না পড়েই মন্তব্য করেছেন!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.