নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হৃদয়ে বাংলাদেশ

ঢাবিয়ান

ঢাবিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

হামাসের ইজরাইল আক্রমন !!!

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:০৮



মাত্র ৪১ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের গাজা ভুখন্ডের অবস্থান ভূমধ্যসাগর , মিশর এবং ইজরাইলের মাঝখানে।
২০০৬ সাল থেকে অঞ্চলটির শাসনকার্য কার্যত হামাস কর্তৃক পরিচালিত হচ্ছে, যারা নিজেদের ফিলিস্তিনি জাতীয় কর্তৃপক্ষ ও ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতিনিধি দাবি করে।এর পরপরই মুলত গাজার স্থল, আকাশ ও সমুদ্রপথ ইজরাইল অবরোধ করে। গাযার ইজরাইল/ মিশর সীমান্ত ও সমুদ্রপথ দিয়ে কোন কিছুই বিনা চেকিং এ গাযায় ঢোকার কোন পথ খোলা রাখেনি ইজরাইল।

The Gaza Strip is governed by Hamas, a militant, fundamentalist Islamic organization,[8] which came to power in the last-held elections in 2006 । Since then, Gaza has been under a full Israeli-led land, sea and air blockade. This prevents people and goods from freely entering or leaving the territory, leading to the territory being often called an "open-air prison". ( সুত্র ঃ Wikipedia)

হামাসের সাম্প্রতিক হামলায় মিডিয়ায় আমরা দেখেছি যে, জল, স্থল ও আকাশ—সব পথেই অল্প সময়ের ব্যবধানে হাজার হাজার রকেট ছুড়ছে হামাস !!! ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের হাতে মারা পড়েছে কয়েকশ ইসরায়েলি, আটক হয়েছে বহু !!! বেশ কিছু ভিডিও ভাইরাল করা হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেখানে দেখা গেছে অস্ত্র হাতে হামাসের সৈন্যরা ইজরাইল সীমান্ত পার হয়ে ইজরাইলে ঢুকে পড়ে এলোপাথারি গুলি ছুড়ছে । শুধু তাই নয় ইজরাইল থেকে শিশুসহ প্রচুর মানুষ কিডন্যাপ করে আবার গাজায় ঢুকে পড়েছে !!!!

যেখানে বিনা চেকিং এ কোন জিনিষ বা মানুষের গাজায় ঢুকবার বা বের উপায় নাই সেখানে হামাস সৈন্যরা ইজরাইলি সৈন্যদের ফাকি দিয়ে ইজরাইল বর্ডার পার হয়ে তাদের সাথে লড়াই এ জয়ী হয়ে সেখান থেকে মানুষ কিডন্যাপ করে আবার গাজায় ঢুকে পড়েছে !! তার্কির অটোমান সাম্রাজ্য নিয়ে তৈরী সিরিয়ালগুলোতে এই জাতীয় লোহমর্ষক দৃষ্য খুব দেখা যায়। এছাড়া হামাস হাজার হাজার রকেট , অস্ত্র সস্ত্র কোথা থেকে পেল? কোন পথ দিয়ে এল ? তবে কি গাজা ভুখন্ডে হামাসের বৈজ্ঞানিকেরা এসব তৈ্রী করেছে!!! অবস্য ব্লগার সোনাগাজী বলেছেন হামাসের সৈন্যরা নাকি টানেলে থাকে!!! যেহেতু হামাস দাবি করেছে যে ইরান তাদের পেছনে আছে , তাতে মনে হচ্ছে ইরান থেকে গাজা পর্যন্ত টানেল খুড়ে সেই পথ দিয়ে হাজার হাজার রকেট ও অস্ত্র সস্ত্র সাপ্লাই দেয়া হয়েছে ।তার্কিষ কুরুলুস ওসমান সিরিয়ালের সার্থক বাস্তব চিত্রায়ন একেবার =p~

এতখানি গাজাখুরি কাহানী পশ্চিমা মিডিয়ারও হজম করতে কষ্ট হচ্ছে। বিবিসির একটা আর্টিকেলের কিছু চুম্বক অংশ এখানে দিচ্ছি -

By Frank Gardner
BBC security correspondent
"We have no idea how this could have happened."

That is the reaction Israeli officials have been giving today when I ask them how, with all its vast resources, Israeli intelligence did not see this attack coming.

Dozens of armed Hamas gunmen were able to cross the heavily fortified border between Israel and the Gaza Strip, while thousands of rockets were fired from Gaza into Israel.

With the combined efforts of Shin Bet, Israeli domestic intelligence, Mossad, its external spy agency and all the assets of the Israel Defense Forces, it is frankly astounding that nobody saw this coming.

Or if they did, they failed to act on it.

Israel has arguably the most extensive and well-funded intelligence services in the Middle East.

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:



হামাস ৬ হাজারের বেশী রকেট ছেড়েছে, এসব তৈরির জন্য শেল ও বিস্ফোরক কি গাজায় ছিলো? ওরা মিশরের সাথে টানেল করে এসব এনেছে গত ২০ বছর ধরে।

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৪৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: মিশর ও গাজার মাঝে যেসব টানেল ছিল তা মুলত নিত্য প্রয়োজনীয় পন্য সরবরাহে ব্যবহ্রত হত। ইজরাইল এসব টানেলের সন্ধান পাবার পর সেগুলো ধংস করে দেয় মিশরের সেনাবাহিনী। এগুলো বহু বছর আগের কথা। ইজরাইলের সীমান্তবর্তী দেশগুলোতে মোসাদের এজেন্ট্রা সর্বত্র ঘুরে বেড়ায়। মিশরের সরকার ইজরাইলের মিত্র, শত্রু নয়।

২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন: যুক্তির অভাব দেখা দিলে ব্যক্তিগত আক্রমনই একমাত্র হাতিয়ার আপনার। ব্লগের সবাই সেটা জানে

আমি না'বললে, আজ অবধি আপনার পোষ্টে সুহারতোই সুকর্ণ হয়ে থাকতো; এটা হচ্ছে আপনার লেখার ব্যাপারে সত্য ঘটনা।

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৪৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: ভুল ধরিয়ে দিলে সব লেখকই খুশী হয়। দ্রুত এডিট করার সুযোগতো আছেই।

৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:২১

রিদওয়ান খান বলেছেন: হামাস সুযোগ পেয়েছে বলেই তো আক্রমণ করেছে। এতদিন সুযোগ পায়নি তাই আক্রমণ করেনি। সহজ হিসাব। আমাদের বর্ডারেও তো বিজিবি থাকে, তাতে কী? ইন্ডিয়ার দেওয়া লাশ কি উপহার পান না? ঠিক একইভাবে হামাস এতদিন সুযোগ পায়নি তাই এটাকে যায়নি, সেদিন সুযোগ পেয়েছে তাই দখলদার কুকুরগুলোকে কেলিয়েছে। ইজ্রায়েলি কুকুরগুলো প্রতিদিনই ফিলিস্তিনের অসহায় নারী-পুরুষ ও হাজারো লাখো শিশুর রক্ত শুসন করেছে বিনিময়ে তারাও ঝোপ বুঝে কোপ দিয়েছে।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:১৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: এত সস্তা আবেগে ভেসে বেড়ানোটাই কাল হচ্ছে বর্তমান বিশ্বে মুসলিমদের। গাজা চতুর্দিক দিয়ে ইজরাইল এর অবরোধ করে রাখা ছোট্ট একটি শহর মাত্র।

একেবার ভেবে দেখুনতো বিজিবি অস্ত্র হাতে গুলি ছুড়তে ছুড়তে ইন্ডিয়ান বর্ডার ক্রস করে ইন্ডিয়ায় ঢুকে ইন্ডিয়ার নাগরিকদের কিডন্যাপ করে আবার বাংলাদেশে ফিরে এসেছে ! আর ইন্ডিয়ান সৈ্ন্যরা সব নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছে এবং তাদের গোয়েন্দা বাহিনী এসব ঘটনা কেন কিভাবে ঘটল কিছুই বুঝতে পারেনি বলে পত্রিকায় বিবৃতি দিল!! এটা কি সম্ভব ?

৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৩২

গেছো দাদা বলেছেন: ।

৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:


@গেছো দাদা ,

আমি বানর ও হনুমান দিয়ে ভাগ্য গণনার ব্যবসা করি না

৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:১১

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: সোনাগাজীর কাজ হল সবার ভুল ধরে সবাইকে শহীদ বানিয়ে নিজে গাজী হয়ে থাকা।

খারাপ না........বিনা মজুরিতে ভুল ধরিয়ে দিচ্ছে।



৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:০০

সোনাগাজী বলেছেন:


@মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ ,

আমি ভুল ধরছি না; বুঝতে চেষ্টা করছি, কিভাবে ভারতীয়রা ঢাকাতে চাকুরী করে, প্রায় ২ বিলিন ডলার নিয়ে যাচ্ছে, আর আমাদেরগুলো ১টা টিউটরিং পাবার জন্য হন্যে হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে!

৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:০৮

কামাল১৮ বলেছেন: ইসরায়েল এটাই চাইছিলো যে হামাস আক্রমনকারী বিশ্ব এটা জানুক।তবে এতোটা ক্ষতি করবে এটা বুঝতে পারে নাই।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৩৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: সেটার সম্ভাবনাই বেশি। তবে ইজরাইলের ক্ষমতায় যারা আছে তারা সব টেরোরিস্ট । ঐ এলাকায় মুসলিমদের বিতারন করতে তাদের পক্ষে সব অপকর্মই সম্ভব। গাযা এখন জ্বলছে। গাজায় এখন নির্বিচার বিমান হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল। গাযার মানচিত্রই আর থাকে কিনা সন্দেহ।

৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:২৫

আরোগ্য বলেছেন: ১. Click This Link

২. Click This Link

ফুলভার্সনে আসতে পারছিনা তাই সরাসরি ইউটিউব লিংক দিতে পারলাম না।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৩৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: ইউটুবে এই বিষয়ে ভিডিওর শেষ নাই। :)

১০| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৫৪

অহরহ বলেছেন: বাহঃ দুইদিন না যেতেই ষড়যন্ত্রতত্ত্বের ওহী নাজিল করে ফেল্লেন। অবস্থা বেগতিক আঁচ করতে পেরে আগেভাগেই হাত সাফাই। এক সময় এই আপনারাই তো বলতেন, "তালেবান C I A'র সৃষ্টি"। আর এখন বলেন আলহামদুলিল্লা, নাকি??

ভাইয়া, নিজেকে এত চালাক ভাবেন ক্যান?

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৪৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: বিতর্ক করতে হলে যৌক্তক কমেন্ট গ্রহনযোগ্য, ব্যক্তি আক্রমন নয়।

১১| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: হামাস নিজের বিপদ নিজে ডেকে এনেছে।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৪৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: এখানেইতো আসল সন্দেহ। কেন তারা নিজেদের বিপদ ডেকে এনেছে? কেন তারা বছরের পর বছর গাযার নিরিহ সাধারন মানুষের মৃত্যূর কারন হয়ে দাড়িয়েছে?

১২| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৪৫

অহরহ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া, হামাসের অপকর্ম নিজেই বুঝতে পেরেছেন।

নিশ্চিত হয়ে বলা যায় এ যাত্রায় হামাস-গাজা'র নাম নিশানা মুছে যাবে। তাই আগেভাগেই বুঝে গেছেন, "তালেবান C I A'র সৃষ্টি, আইএস ইহুদির সৃষ্টি, আলকায়দা আমেরিকার সৃষ্টি.......... ব্লা ব্লা ষড়যন্ত্রতত্ত্ব। তার সাথে সদ্য যুক্ত হয়েছে হামাসের রকেট তত্ত্ব।

উদুর পিন্ডি বুদুর গাড়ে চাপিয়ে শেষ রক্ষা হবে না............. বাঁচতে চাইলে গাজা ছেড়ে হিজরতে চলে যান। ধন্যবাদ ভাইয়া।



১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:১৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: ইজরাইল ঐ এলাকায় শান্তিপুর্ন সহবস্থান চায় না। PLO র কথা মনে আছে ? ইয়াসির আরাফাত কিন্তু ইজরাইলকে ঐ এলাকায় মেনে নিয়ে শান্তিপুর্ন সহবস্থান চেয়েছিল। অসলো চুক্তির কথা যদি ভুলে গিয়ে থাকেন তবে একটু গুগল করুন। অসলো চুক্তি অনুসারে প্যালেস্টাইন অথোরিটি নামে একটি অন্তর্বতীকালীন সরকার গঠিত হয়; যারা পশ্চিম তীর এবং গাজা উপত্যকায় স্বায়ত্তশাসন কায়েম করতে পারবেন। এই চুক্তির কারণে পিএলও ইসরাইলের স্বীকৃত স্থায়ী মিত্র হিসেবে বিবেচিত হবে; যার ফলে বিবদমান প্রশ্নগুলো নিয়ে আলোচনা করার দ্বার উন্মুক্ত হয়। কিন্ত পরবরতীতে ইজরাইল এই চুক্তি ভঙ্গ করে । ইয়াসির আরাফাতের স্বাভাবিক মৃত্যূ হয়নি এবং উনার মৃত্যূর পর PLO মুখ থুবরে পড়ে।এই অর্গানাইজেশনের নাম নিশানাই এখন আর নাই। ২০০৬ সালে হামাসের উৎপত্তি ঘটে । সষস্ত্র মিলিশিয়া এই গ্রুপ ফিলিস্তিনের জনগনের সকল সুখ শান্তি কেড়ে নিয়েছে।হামাসের কল্যানে ফিলিস্তিনিদের বিরট অংশই এখন মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের রিফিউজি হয়ে দিন পার করছে আর যারা ফিলিস্তিনে রয়ে গেছে তারা প্রান হাতে নিয়ে প্রতি মুহুর্তে দিন কাটাচ্ছে।

হামাস তাই কাদের তৈরী তা আপনারাই ভাল বলতে পারবেন। তবে যারা প্রতিনিয়ত ফিলিস্তিনের হাজারো নারী , পুরুষ ও শিশুর মৃত্যূর কারন হয়ে দাড়িয়েছে তারা আর যাই হোক ফিলিস্তিনের জনগনের মিত্র নয়।

১৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৫০

অহরহ বলেছেন: সোনাগাজী বলেছেন:


@মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ ,

আমি ভুল ধরছি না; বুঝতে চেষ্টা করছি, কিভাবে ভারতীয়রা ঢাকাতে চাকুরী করে, প্রায় ২ বিলিন ডলার নিয়ে যাচ্ছে, আর আমাদেরগুলো ১টা টিউটরিং পাবার জন্য হন্যে হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে

একমত.........

১৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:২৩

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: ৭ ই অক্টোবরের ২০২৩ এর হামাসের এই অপারেশনের কাছে হলিউডি মুভির ম্যাড মাক্স ফিউরির দৃশ্য (এক যোগে অনেকগুলো গাড়ির চলমান যে দৃশ্যটা) পুরাই ফেইল। আসলেই বাস্তবটা নাটকের চাইতেইও নাটকীয়। বেশ উপভোগ্য। হামাসের নেতারা এখন অন্য লেভেলের স্পেকট্যাকুলার মুডে আছেন। Spectacular Spectacular

আসলে ইসরায়েল তাদের একটা পারমানবিক অস্ত্র দিয়েই সব সমাধান করতে পারত। প্রচলিত সব অস্ত্রের কোন কিছুই তাদের কাজে আসল না।

ইউরোপীয় ইহুদি রোহিঙ্গাদের হয়তো ইউরোপেই ব্যাক করতে হবে।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৫৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: ইজরাইল চায় মধ্যপ্রাচ্যের সকল রাস্ট্রের শাষকগন তাদের কব্জায় থাকুক এবং ফিলিস্তিন ইস্যূতে অস্বাভাবিক নিরাবতা অবলম্বন করুক এবং সাধারন মুসলিমরা ফিলিস্তিন নিয়ে সস্তা আবেগে ভেসে বেড়াক। অসম্ভব ক্রুর বুদ্ধির ইহুদিরা অত্যন্ত সাফল্যের সাথে এটা বাস্তবায়ন করতে সমর্থ হয়েছে ।

১৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:৩২

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: সেই ৭৩ সালের ইয়োম কিপ্পুর যুদ্ধের মত আবার প্রমানিত হল যে ইসরায়েলর মানুষ জন মানুষই। তারাও ভুল করে। যে কারনে তারা যে ইনভিন্সিবল, এটা একটা মিথ ছাড়া আর কিছুই নয়।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৫৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনারা ফ্যণ্টাসিতে ভুগতে থাকুন এবং দেখুন যে গাজায় এবার আর কোন মুসলিম অক্ষত থাকে কিনা !!

১৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ইসরায়েল একমাত্র ইহুদি রাস্ট্র যা তারা নিজেরা ফিলিস্তিনকে গ্রাস করে তৈরি করেছে।

সমাধান কোন পথে কেউ জানেনা। ১৯৪৮ সালে আর বিশ্ব মিলে ইসরায়েলকে পরাজিত করা উচিৎ ছিল।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:০৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: ইজরাইল এই বিশ্বের অন্যতম টেরোরিস্ট দেশ। কিন্ত তাদের মিত্র হচ্ছে ইউরোপ আমেরিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের সকল মুসলিম শক্তিধর দেশ। কিন্তু ফিলিস্তিনের পাশে কেউ নাই। এটাই ভয়ঙ্কর বাস্তবতা।

১৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৪

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @লেখক বলেছেন: আপনারা ফ্যণ্টাসিতে ভুগতে থাকুন এবং দেখুন যে গাজায় এবার আর কোন মুসলিম অক্ষত থাকে কিনা !!

ফিলিস্তিনীরা কবে কোথায় অক্ষত ছিল? জন্মের শুরু থেকেই ওরা ইসরায়েল কর্তৃক ক্ষত বিক্ষত।

খামোকা কেন ইসরায়েলকে স্রষ্টার আসনে বসানোর প্রয়াশ? ৫৬ যাবৎ ওরা চেষ্টা করছে কিন্তু পেরে উঠছে না।

পারমানবিক বোমা ব্যাবহার করলেই পারে। কিন্তু কেন করেনা না আপনাদের ইসরায়েলি গড?

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:০৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: ইজরাইলঅক কোন জায়গায় গড হিসেবে দেখানো হয়েছে আমার পোস্টে ? যৌক্তিক আলোচনা করতে পারলে আসবেন , তানহলে আমার পোস্ট এরিয়ে যাবেন।

১৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫০

জুন বলেছেন: ইহুদীরা এত খারাপ যে জার্মানি থেকে হিটলার তাদের বিতাড়িত করার পর ইউরোপ এর মত বিশাল ভুখন্ডে তাদের জায়গা হয় নি বা কোন রাস্ট্রই তাদের এক টুকরো জায়গা দেয় নি। ইচ্ছে করেই পশ্চিমারা তাদের এখানে এনে রেখেছে যাতে মুসলমানদের সাথে অনবরত লেগে থাকতে পারে। নইলে এই বিরান মরুভূমিতে তাদের আনার কি দরকার ছিল। এটা যেন কেউ না বলে তাদের প্রফেটের জন্মস্থান বলে বা পবিত্র মসজিদ আল আকসার অবস্থানের কারনে। তাই যদি হতো তবে বিশ্বের সব মুসলমানরা সৌদি আরব গিয়ে বসতি গাড়তো। অল্প কয়েকজন নৌকা করে আমেরিকা গিয়ে বসত গেড়েছে। আর শাইলকের মত তাদের কূটবুদ্ধি দিয়ে সমাজ, ব্যাবসা আর শাসন ব্যবস্থার উপরে অবস্থান নিয়েছে ঢাবিয়ান।
এখানে কেউ যেন আমার সাথে ক্যাচাল লাগাতে না আসে দেইখেন।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপু, বাস্তবতা হচ্ছে ফিলিস্তিনের পাশে কেউ নাই। এই বিশ্বের সকল শক্তিধর মুসলিম দেশগুলো চুপ মেরে আছে। কেউ একবারের জন্যও বলছে না যে হামাসের মত উগ্রপন্থীদের জন্য কেন গাজার নীরিহ মানুষদের মারা হচ্ছে ? গাজায় যেভাবে একের পর এক বিল্ডিং ধসিয়ে মানুষকে জীবন্ত কবর দেয়া হচ্ছে তা নিয়ে নিরব পুরো বিশ্ব। বিশ্ব মানবতা এখন উধাও।

বিবিসির কিছু সাংবাদিক তাও কিছুটা নিউট্রাল নিউজ করার চেষ্টা করছে। ইজরাইলের আয়রন ডোম যা কয়েক কিলোমিটার দূরে থাকতেই যে কোন মিসাইল বা রকেট ধংশ করতে সক্ষম তা কেন ঐ সময়ে নিষ্ক্রিয় ছিল সেটা নিয়েও কিছু সাংবাদিক প্রশ্ন তুলেছে। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য লড়ছিল পিএলও । ঐ অঞ্চলে ইহুদি-মুসলিম জাতির শান্তিপুর্ন সহবস্থানের জন্য লড়ছিলেন ইয়াসির আরাফত। কিন্ত ধংশ করে দেয়া হয়েছে সেই অরগানাইজেশন। হামাস নামক উগ্রপন্থী দলকে গাজায় ঢূকানো হয়েছে ঐ এলাকা থেকে মুসলিমদের চিরতরে বিতারনের উদ্দেশ্যে।

১৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:১২

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: তবে যারা প্রতিনিয়ত ফিলিস্তিনের হাজারো নারী , পুরুষ ও শিশুর মৃত্যূর কারন হয়ে দাড়িয়েছে তারা আর যাই হোক ফিলিস্তিনের জনগনের মিত্র নয়। লেখকের এই যুক্তি অনুযায়ী......

/বাংলাদেশ কোন ভাবে স্বাধীন হতে ব্যর্থ হলে লেখক বলতেন যে ৩০ লক্ষ শহীদের মৃত্যুর জন্য মুক্তিযোদ্ধারাই দায়ী।

/সমতলের মানুষ পাহাড়িদের জমি দখল করছে। এখানে দোষ কার? পাহাড়িদেরই দোষ।

/রাশিয়া ইউক্রেন দখল করার চেষ্টা করেছে, তো দোষ কার? দোষ ইউক্রেনের।

ব্যাপক বিনোদন দিলেন ভাই। আপনার জন্য একগুচ্ছ ধইন্যাপাতা......

১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৪২

ঢাবিয়ান বলেছেন: আমার পোস্ট আপনার জন্য নয়। দয়া করে এরিয়ে যান ।

২০| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৫

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন:
@সোনাগাজী
"আমি ভুল ধরছি না; বুঝতে চেষ্টা করছি, কিভাবে ভারতীয়রা ঢাকাতে চাকুরী করে, প্রায় ২ বিলিন ডলার নিয়ে যাচ্ছে, আর আমাদেরগুলো ১টা টিউটরিং পাবার জন্য হন্যে হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে!"

/ভারতীয়রা ২ বিলিয়ন ডলার নিয়ে থাকলে কমই নিচ্ছে। আমাদের নিম্মলিখিত যোগ্যতার কারনে ভারতীয়দের নু্ন্যতম ৫ বিলিয়ন ডলার নেয়া উচিত। Very poor show by Indians....

আমাদের,
/নেগোসিয়েশন স্কিল নেই।
/কমিউনিকেশন স্কিল নেই।
/প্রেসেন্টেশন স্কিল নেই।
/ইনস্ট্রাকশন ফলো করতে পারি না।
/ফলো করতে না পারার কারনে ফর্মও ফিলাপ করতে পারি না।
/শেষ পর্যন্ত মিডলম্যানদের দারস্হ হই।

এইসব কারনে বিদেশেও আমরা ভারতীয়দের তুলনায় পিছিয়ে থাকি।

২১| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @ঢাবিয়ানঃ
"ইয়াসির আরাফাতের স্বাভাবিক মৃত্যূ হয়নি এবং উনার মৃত্যূর পর PLO মুখ থুবরে পড়ে।এই অর্গানাইজেশনের নাম নিশানাই এখন আর নাই। ২০০৬ সালে হামাসের উৎপত্তি ঘটে । সষস্ত্র মিলিশিয়া এই গ্রুপ ফিলিস্তিনের জনগনের সকল সুখ শান্তি কেড়ে নিয়েছে।হামাসের কল্যানে ফিলিস্তিনিদের বিরট অংশই এখন মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের রিফিউজি হয়ে দিন পার করছে আর যারা ফিলিস্তিনে রয়ে গেছে তারা প্রান হাতে নিয়ে প্রতি মুহুর্তে দিন কাটাচ্ছে।"

/ইয়াসির আরাফাত যতদিন আপোষ করেনি ততদিন ফিলিস্তিনী আন্দোলনের গতি ছিল। অসলো চুক্তির পরিপ্রেক্ষিতে ইসরাইলকে রাষ্ট্র হিসাবে স্বীকৃতি দেয়ার পর এই আপোষকামী নেতার তথা পুরো ফিলিস্তিনী আন্দোলনের দূর্গতি শুরু হয়। ফিলিস্তিনী জনগন বিভক্ত হয়ে পড়ে।

/হামাস কোন সিন্দাবাদের দৈত্য না যে হুট করে সবার ঘাড়ে চেপে বসেছে। ইয়াসির আরাফাতের একের পর এক সম্মান হানিকর আপোষকামিতার স্বাভাবিক ফলফল হিসেবেই হামাসের উৎপত্তি। ইয়াসির আরাফাত হয়তো নেতা হিসাবে ভালো ছিলেন কিন্তু তিনি তার কোন যোগ্য উত্তরসুরী ফিলিস্তিনী জনগনের জন্য দিয়ে যাননি। এই নেতৃত্বের শুন্যতার জায়গাটা হামাস পুরন করেছে মাত্র।

/ইয়াসির আরাফাতের রাজনৈতিক সংগঠন ফাতাহর নেতারা আগাগোরা চরম দুর্নীতিবাজ। যে কারনে পূর্ন গ্রহনযোগ্যতা এবং জনসমর্থন নিয়েই হামাস সাধারন নির্বাচনে জয়ী হয় এবং গাজার নিয়ন্ত্রন গ্রহন করে। কিন্তু পশ্চিম তীরের নিয়ন্ত্রন এখন পর্যন্ত থেকে গেছে অবৈধ ফাতাহর হাতে। হামাস যা করছে গাজাবাসীর পূর্ন সমর্থন নিয়েই করছে।

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৫৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: হামাস ধর্মকে পুজি করে সহজ সরল মুসলিমদের বোকা বানাতে শতভাগ সমর্থ হয়েছে। একটূ চিন্তা করে দেখুন যে হামাস গাজার কন্ট্রোল নেয়ার পর থেকেই আজ বিশ বছর ধরে শুধু রক্তই ঝড়ছে ফিলিস্তিনে এবং সেই সাথে পশ্চিম তীর ও গাজার জমিও প্রতিনিয়ত শুধু কমছেই। আপনি যদি এই রক্তপাত , ফিলিস্তিনিদের শরনার্থী হওয়া ও দিনকে দিন ফিলিস্তিনের মানচিত্র ছোট হওয়াকে অর্জন বলে মনে করেন তাহলে আর কথা বাড়ির কোন লাভ নেই।

হামাস শুরুতে ছিল মিশরের মুসলিম ব্রাদারহুডের অঙ্গসংগঠন। ৭০ ও ৮০র দশকে মুসলিম ব্রাদারহুড খুবই শক্তিশালী ছিল। তাই শুরুর দিকে হামাসের বিপুল জনপ্রিয়তা ছিল ফিলিস্তিনে কারন তারা সশস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে ফিলিস্তিনকে স্বাধীন করার ঘোষনা দিয়েছিল। কিন্ত ধীরে ধীরে দেখা যায় মুসলিম ব্রাদারহুড দুর্বল থেকে দুর্বলতর হয়েছে।
ইয়াসির আরাফাত ছিল একজন দুরদর্শি নেতা। তিনি যখন বুঝে গিয়েছিলেন মধ্যপ্রাচ্যের কোন দেশ ও ওআইসি ইজরাইলের বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপই নেবে না , তখন তিনি ঐ অঞ্চলে ইহুদি- মুসলিম জাতির শান্তিপুর্ন সহবস্থানের চেষ্টা করে ফিলিস্তিন জাতিকে রক্তপাতের হাত থেকে বাচাঁতে চেয়েছিলেন। তার আপোষকামীতা সফল হলে আজ ফিলিস্তিনের অন্য চেহারা দেখা যেত। ২০০৬ সালে গাজায় ক্ষমতা নেয়া যে হামাসকে সবাই দেখছে তা ইজরাইল নিয়ন্ত্রিত হামাস।

২২| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৪১

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @ঢাবিয়ান
আপনার যুক্তি এমন যে,
১. ফিলিস্তিনীরা আত্নরক্ষার্থে/অধিকার আদায়ের জন্য স্বসস্ত্র আক্রমন করলে সেটা তাদের দোষ, সেটা সন্ত্রাসী কার্যক্রম।

আর ২. ফিলিস্তিনীদের ওপর ইসরাইলী দখলদার বাহিনী আক্রমন করলে সেটাও ফিলিস্তিনীদের দোষ।

সুতরাং আপনার যুক্তির ফরম্যাট অনুযায়ী ১৯৭১ এ মুক্তিবাহিনী পাকিস্তানী দখলদার বাহিনীকে আক্রমন করে, এভাবে সন্ত্রাসী কার্যক্রম করে গর্হিত অপরাধ করে ফেলেছে। আর এ দেশের ৩০ লক্ষ মানুষ যে শহীদ হল, এটা পাকিস্তানীদের কোন দোষ নেই, মুক্তিবাহিনীরই দোষ। কারন মুক্তিবাহিনী আক্রমন না করলে পাকিস্তানীরাও আমাদের ৩০ লক্ষ মানুষকে হত্যা করত না।

আমাদের খন্দকার মোশতাক যেমন পাকিস্তানীদের সাথে আপোষ রফার উদ্যোগ নিয়ে শান্তিপূর্ন সহঅবস্থানের চেষ্টা করেছিলেন তেমনি ইয়াসির আরাফাতও তেমনটাই করেছিলেন। পার্থক্য এটাই যে খন্দকার মোশতাক সফল হননি কিন্তু ইয়াসির আরাফাত সফল হয়েছেন।

গাজায় কোন ইহুদিদের অবৈধ বসতি নেই। সুতরাং তাদের জমি কমছে না। কিন্ত শান্তিপূর্ন সহঅবস্থানের শর্তে অস্ত্র বিসর্জনকারী পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনীরা সমানে তাদের জমি হারাচ্ছে কারন সেখানে নিত্যনতুন বসতি স্থাপন হচ্ছে। তো এই হলো ইয়াসির আরাফাতের আপোষকামীতার (মেরুদন্ডহীনতার....) চুরান্ত ফলাফল।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০১

ঢাবিয়ান বলেছেন: ফিলিস্তিনীরা আত্নরক্ষার্থে/অধিকার আদায়ের জন্য স্বসস্ত্র আক্রমন করলে সেটা তাদের দোষ, সেটা সন্ত্রাসী কার্যক্রম।

হামাসকে ফিলিস্তিনিদের সাথে মেলাবেন না। হামাস মানে ফিলিস্তিনি নয়। আপনারা হাজার মাইল দুরত্বে বাংলাদেশে বসে হামাসকে সাপোর্ট দিচ্ছেন, কিন্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, এক্সে গিয়ে দেখুন যে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ফিলিস্তিনিরা হামাস ও ইজরাইলিদের দোষারোপ করছে নীরিহ মানুষদের প্রান নেবার জন্য। আকুতি জানাচ্ছে , বিলাপ করছে গাজায় থাকা আত্মীয়স্বজনদের জন্য।

আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে এই ইস্যূ্তে টেনে আনা যে কতটা হাস্যকর , সেটাও বুঝতে পারছেন না। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে জয়লাভ কিভাবে হয়েছে এই ইতিহাসও কি জানেন না ? শুনুন ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে আরো ভাল ভাবে জানুন ও পড়ুন। অসম কোন যুদ্ধে আমাদের নবীজী কখনও যেতেন না। তিনি সবসময়ই আগে সন্ধির মাধ্যমে শান্তি স্থাপন করতে চাইতেন। ইসলামি ইতিহাস না জানলে একটু গুগল করেন।

২৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৫০

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @ঢাবিয়ান[/sb

/১৭ বছর ধরে একটি জনগোষ্ঠীকে অবরূদ্ধ করে রাখলে সেটা অবশ্যই ইসরাইল কর্তৃক অমানবিক ও সন্ত্রাসী কাজ। যদিও ইসরাইল প্রেমীদের কাছে এর জন্যও হামাসই দায়ী।

/হামাস যা করেছে আত্মরক্ষার জন্যই করেছে যেমনটা জন্মলগ্ন থেকেই ইসরাইলও করে আসছে। অবশ্য ইসরাইল প্রেমীদের কাছে হামাসেরটা সন্ত্রাসী কার্যক্রম আর ইসরাইলেরটা আত্মরক্ষা।

/হামাস ফাতাহর ক্রয় বিক্রয় যোগ্য নয়। বিষয়টা ইসরাইল প্রেমীদের কাছে একেবারেই অগ্রহনযোগ্য।

/হামাস ফাতাহর মত তথাকথিত শান্তিপূর্ন সহবস্হানে থেকে অবৈধ ইহুদি বসতি স্হাপনকারীদের গাজার ভূমি দিয়ে দিলে বরং ইসরাইল প্রেমীরা খুশি হতেন।


"আমাদের মুক্তিযুদ্ধে জয়লাভ কিভাবে হয়েছে এই ইতিহাসও কি জানেন না?
ইসলামি ইতিহাস না জানলে একটু গুগল করেন"।

ভাই আপনি কি ঢাবির ইতি"হাসের" শিক্ষার্থী ছিলেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.