নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হৃদয়ে বাংলাদেশ

ঢাবিয়ান

ঢাবিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

৪৪০ টাকার বাজার !

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৭



মুলা ৫০০ গ্রাম - ৪০/
পেঁপে ১ কেজি - ৪০/
আলু ১ কেজি - ৬০/
উস্তা ৫০০ গ্রাম - ৫০/
ঝিঁঙে ৫০০ গ্রাম - ৪০/
পেঁয়াজ ১ কেজি - ৭০/
রসুন ২৫০ গ্রাম - ৬০/
ধুন্দুল ৫০০ গ্রাম - ৪০/
জলপাই ৫০০ গ্রাম - ৪০/
মোট - ৪৪০/

উপড়ের কিছু শাক সবজি ও তার মূল্য লিখে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছে জনৈক ব্যক্তি। লিস্টে দেখলাম চাল , ডাল, তেল, নুন কিছুই নাই। আমিষতো ছেড়েই দিলাম। প্রয়োজনীয় আইটেমগুলো যোগ করলে দেখা যাবে আমিষ ছাড়া শুধু ডাল ভাত ও সবজি তরকারী রান্নার খরচই পড়বে দৈনিক নূন্যতম ১০০০ টাকা। দেশে যারা আছেন তারা আরো ভাল বলতে পারবেন দামের বিষয়ে।আমিষবীহিন সাদামাটা এই খাবারের পেছনেই তারমানে মাসে খরচ পড়ছে ত্রিশ হাজার টাকা। ধরে নিলাম আপনি নিজের বাড়ীতে থাকেন , তাই বাসা ভাড়া দিতে হয় না।তারপরেও বাচ্চাদের স্কুলের খরচ, গ্যাস ইলেক্ট্রিসিটিি, মোবাইল বিল সহ পুরো সংসারের আরো কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় পন্য সহ সারা মাসের খরচ তার মানে প্রায় ৭০/৮০ হাজার টাকা দাড়াচ্ছে। বাড়ী ভাড়া যাদের দিতে হয় , তাদের মাসিক খরচ বলা যায় প্রায় লাখ টাকায় পৌছিয়েছে। এসেন্সিয়াল এই সব খরচে যোগ করা হয়নি মেহমানদারি, হালকা ঘুরে বেড়ানো, পিতা মাতার প্রতি দ্বায়িত্ব কর্তব্য এবং সবচেয়ে বড় আতংকের বিষয় ঔষষধপত্রের খরচ !! চট্টগ্রামের আরেকজন ব্লগারও দেখলাম চট্টগ্রামের বাজারদর দিয়েছেন।

দ্রব্যমূল্যের অস্থিতিশীলতা সামনে আরো বাড়বে। বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের পরিমাণ বর্তমানে ১৮ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমেছে।বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ নিয়ে প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম, ‘রিজার্ভ কমছেই, পতন ঠেকানো যাচ্ছে না’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, একটি দেশের অর্থনীতির অন্যতম সূচক দেশটির বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ হলেও বাংলাদেশে সেটার পতন ঠেকানো যাচ্ছে না। আইএমএফ বাংলাদেশের খেলাপি ঋণের উচ্চ হার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছ।খেলাপি ঋণ নিয়ে নয়া দিগন্তের প্রধান শিরোনাম, ‘খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৩৬ ব্যাংকের’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের কোন কোন ব্যাংকে খেলাপি ঋণের হার ৮৭ শতাংশ পর্যন্ত পৌঁচেছে। অর্থাৎ ১০০ টাকার মধ্যে ৮৭ টাকাই খেলাপি হয়ে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, জুন প্রান্তিকে ৬১টি তফসিলি ব্যাংকের মধ্যে ৩৬টিরই খেলাপি ঋণ বেড়ে গেছে। বিশেষ করে সরকারি ব্যাংকগুলোর অবস্থা বেশি নাজুক। একসাথে এতো ব্যাংকের খেলাপি ঋণ বৃদ্ধি এর আগে কখনো হয়নি বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।খেলাপি ঋণ বেড়ে যাওয়ায় সাধারণ আমানতকারীদের নিরাপত্তার জন্য নির্ধারিত হারে প্রভিশন সংরক্ষণ করতে পারছে না ব্যাংকগুলো। আর এ প্রভিশন ঘাটতির কারণে ব্যাংকগুলোর মূলধনকাঠামোকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে বলে মনে করছে খোদ কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সুত্র ঃ view this link

দল হিসেবে বিএনপি কেমন , কেমন তাদের নেতৃত্ব তা আসলে এই মুহুর্তে মূল্যহীন। জনগনের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়া আওয়ালীগ সরকারের বিরুদ্ধে এখন ময়দানে লড়ছে বিএনপি । ভোটাধিকার না থাকলে , সেই দেশের জনগনের অবস্থা হয় অত্যাচারী জমিদারের অধীনে দলিত প্রজার মত। এই সত্যটা অনুধাবনের সময় এসেছে।

দ্রব্যমূল্য্ সংক্রান্ত পোস্টগুলো আমার পোস্টে যোগ করে দিচ্ছি
তুই রাজাকার বলে আরেকটা স্লোগান হয়ে যাক্
কবিতাঃ কল্লোল বাড়ি ফেরেনি

মন্তব্য ৬১ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৬১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:১৭

নিমো বলেছেন: তা বিএনপির হরতাল-অবরোধ নামক অস্ত্র দিয়ে লড়াইয়ে দ্রব্যমূল্য ঠিক কিভাবে সহনীয় পর্যায়ে নেমে আসছে বা আসবে বলে আপনার ধারণা, একটু ব্যখ্যা দিলে ভালো হয়।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনার মত বিজ্ঞ ব্যক্তির যদি তা জানা না থাকে তবে তা বড়ই আফসোসের বিষয়। বর্তমান সরকারের পতনই একমাত্র সমাধান। পাচার করা খেলাপি ঋন ফিরিয়ে না আনতে পারলে ব্যাংকের রিজার্ভ কোনভাবেই স্থিতিশীল হবে না।

২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩০

নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার মত বিজ্ঞ ব্যক্তির যদি তা জানা না থাকে তবে তা বড়ই আফসোসের বিষয়।
আপনার আরও আফসোসের বিষয় এই যে আমি যথেষ্ঠ অজ্ঞ, তাই একটু জানিয়ে কৃতার্থ করুন।

লেখক বলেছেন: বর্তমান সরকারের পতনই একমাত্র সমাধান।
ঠিক কতগুলো লাশ পড়লে পতন হবে মনে হচ্ছে। গাজার চেয়ে বেশি!

লেখক বলেছেন: পাচার করা খেলাপি ঋন ফিরিয়ে না আনতে পারলে ব্যাংকের রিজার্ভ কোনভাবেই স্থিতিশীল হবে না।
সেটাই কিভাবে হবে, রোডম্যাপ, ফ্রেমওয়ার্ক, কৌশল কী হবে এ ব্যাপারটাই জানতে চাইছি। করতে হবে তো মুখস্ত বুলি। কিভাবে করতে হবে সেটাই আসল কথা। জানা থাকলে বলুন, আর নইলে মন্তব্য নিস্প্রয়োজন। অজ্ঞ-বিজ্ঞ এসব কৌশলী কথার দরকার দেখি না।

৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:



অর্থনীতিতে এমন কোন নিয়ম আছে কিনা, " যা, শুধুমাত্র দ্রব্যমুল্য কমায়ে দিবে"?

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১০

ঢাবিয়ান বলেছেন: আমেরিকার কি অবস্থা ? তাদের সরকার কি করছে জনগনের জন্য ? আমি যেখানে থকি সেখানে ইনফ্লেশন সামাল দিতে নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর দাম তেমন একটা বাড়েনি। সরকার ইনফ্লেশন সামাল দিচ্ছে বিলাস সামগ্রীর দাম বাড়িয়ে। গাড়ির দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। গত দুই বছরে গাড়ির দাম বেড়েছে প্রায় তিন গুন। প্রাইভেট প্রপার্টির দাম বেড়েছে । কিন্ত সরকার জনগনের জন্য যে আবাসনের ব্যবস্থা এখানে করে থাকে সেটার দাম স্থিতিশীল আছে। এছাড়া প্রতি বছর আয় অনুযায়ী বিভিন্ন প্যকেজতো আছেই। সোজা কথায় এখানের সরকার ইনফ্লেশন সামাল দিচ্ছে উচ্চ আয়ের লোকদের জীবনযাত্রার মূল বাড়িয়ে দিয়ে।

৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৯

কাছের-মানুষ বলেছেন: গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা না হলে এই নৈরাজ্য ঠেকানো যাবে না! নৈরাজ্য, চুরি বাটপারি, বাজার ব্যবস্থা, চাঁদাবাজি, কালোবাজারি, ইত্যাদির সাথে অগণতন্ত্রিক পরিবেশ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আপাতত এর শেষ কোথায় জানা নেই। বাংলাদেশের দৈব্য-মূল্য সাথে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর দৈব্য-মূল্যর তুলনা করলেই বুঝা যায় ব্যাপারটা কি ঘটছে।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: চার লাইনে আপনি দেশের সমস্যা অত্যন্ত চমৎকারভাবে বলে দিয়েছেন । দেশের মানুষ ভয়াবহ কষ্টে আছে।

৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৬

কামাল১৮ বলেছেন: এই বাজারটুকু কানাডায় করতে চার হাজার টাকা লাগবে।গড়ে সমান।
সারা বিশ্বেই জিনিসপত্রের দাম বেড়ে গেছে।বিএনপি যদি মুল্যবৃদ্ধি নিয়ে আন্দোলন করতো তাহলেও ন্যায্যতা পেতো।তারপর ইলেকশনে গেলে অনেক ভোট বেশি পেতো।এখন তো আম ছালা দুটোই গেলো।এই সব মামলা থেকে বের হতে পনের বছর লাগবে।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২২

ঢাবিয়ান বলেছেন: কানাডার হিসাবটা ডলারে দিলে ভাল হয় কারন কানাডায় মানুষ ডলারে বেতন পায়, টাকায় না। বিএনপি নেতৃত্বশূন্যতায় ভুগছে। তাদের অযোগ্যতা নিয়ে কথা বলার জন্য অজস্র সময় পড়ে আছে সামনে । এই মুহুর্তে জনগনের ভোটাধিকারের জন্য তারা লড়াই করছে , এটাই আসল কথা।

৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দেশের সীমিত এবং অপেক্ষাকৃত কম আয়ের মানুষের অবস্থা খুব খারাপ। ধনী দেশগুলি মানুষের আয় আমাদের চেয়ে অনেক বেশী। যেমন কানাডার মাথা পিছু আয় বাংলাদেশের প্রায় ১৭ গুন। অথচ খাদ্যের দাম ৪ গুন বাংলাদেশের চেয়ে।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: সেটাই। বিদেশে যে কোন অড জব করা মানুষের সর্বনিম্ন বেতনও ১৫০০ থেকে ২০০০ ডলার। এবার সেটা টাকায় কনভার্ট করলে তা দাঁড়াবে কয়েক লাখ টাকা। তাই সেখানকার দ্রব্যমূল্যের সাথে আমাদের দেশের তুলনা করলে হবে ? তুলনা করতে হবে পার্শবর্তী দেশগুলোর সাথে।

৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

দেশে উৎপন্ন কৃষি পন্যের দাম বাড়াটা অর্থনীতির জন্য খারাপ নয়,
পাবলিক কিছুটা কষ্টে থাকলেও দরিদ্র কৃষকের লাভ। কৃষক ভাল থাকলে দেশের লাভ।
আমেরিকা সহ উন্নতদেশে স্থানীয় কৃষকেদের উৎপাদিত পন্যের সবর্চ্চ মুল্য প্রপ্তির জন্য যা যা দরকার তা সব করে, ওয়ালমার্ট সব সুপার স্টোরগুলো স্থানীয় কৃষিপন্যের কোন ট্যাক্স কাটে না, কোন ডিসকাউন্টও দেয় না, কর্মিদের সব পন্যের উপর ডিস্কাউন্ট দিলেও কৃষিপন্যে কোন ডিসকাউন্ট দেয় না।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনার কি ধারনা কৃষিপন্য সব আমাদের দেশে উৎপাদিত ? পেয়াজ, আলু ইত্যাদি আমদানি করে আনতে হয় না ? এছাড়া বাজারে এখন যে দামে শাক সবজি বিক্রি হচ্ছে তা কৃষকেরা ক্ষেত থেকে তুলে এনে এমন অস্বাভাবিক চড়া দামে বিক্রি করছে ?

৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কানাডা আমেরিকা বাদ দেন। ভারতের চেয়ে বাংলাদেশে দাম কম।
এই মুহুর্তে ভারতে পেয়াজ ১০০রুপি। বাংলাদেশে ৬০ টাকা, তবে বাড়বে।
এছাড়া যে যাই বলুক বাংলাদেশে দাম কম।

মে মাসে ভারতে যখন সয়াবিন তেল ২১৩ রূপী ছিল তখন আমাদের ছিল ১৯৮-২০০টাকা। বর্তমানে প্রায় আগের দামে এখন ১৬০-১৬৫টাকা। ব্রয়লার মুরগি ২৮০ টাকা পর্যন্ত উঠে গিয়েছিল। এখন ১৮০টাকা। মুসুর ডাল কোয়ালিটি ভেদে ৬০-১৩০ টাকা। মুসুর ডাল দশ বছর আগে আমি যখন দেশ ছাড়ি তখনও ১২০-৩০ দেখেছিলাম, আমার স্পষ্ট মনে আছে।


০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১২

ঢাবিয়ান বলেছেন: লেখক বলেছেন: আর কত মিথ্যাচার করবেন ? গুগল সার্চ দিয়ে দেখলাম Average onion price in Delhi touches Rs 78 per kg; all-India average rate at Rs 50.35 per kg: Govt data. সুত্র ঃ https://economictimes.indiatimes.com/

পাইকারি বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ১০৫ থেকে ১১০ টাকায় পৌঁছেছে, যা আগে ছিল ৯৫ থেকে ১০০ টাকা। ভারতীয় পেঁয়াজ ৯০ থেকে ৯৫ টাকা সুত্র ঃ Click This Link

৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩২

রানার ব্লগ বলেছেন: ধরে নিলাম জনগন ভোটাধিকার ফিরে পেলো এবং বিএনপি সে ভোটাধিকারের ডানায় ভর করে ক্ষমতার মসনদে বসে গেলো। দ্রব্য মূল্যের উর্ধ্বগতি কি থেমে যাবে? চাল ডাল তেল লবন মাংস ডিম এর দাম কি সহনীয় পর্যায় আসবে?

এক খানা স্ট্যাম্প দিন। আমি লিখে দিচ্ছি উহা আরো উর্ধ্বমুখী হবে হবে হবে। বিএনপি যদি এই চড়া দামের বিরুদ্ধে মানুষের দৈনিক দুর্দশার বিরুদ্ধে রাস্তায় জোর প্রতিবাদ করতো, হরতাল, অবরোধ এর মতো আন্দোলন ঘোষনা করতো। সাধারন মানুষ নিজ তাগিদেই রাস্তায় নেমে আসতো।

এখন বি এন পি আন্দোলন কি জন্য? এতে সাধারন মানুষের কি কি সুবিধা আছে? সাধারন মানুষের আয় ব্যায়ের তফাত কি কমে যাবে? তাদের নিত্যদিনের যন্ত্রনা কি কমে যাবে? তারা কি সুচিকিতসা পাবে? শিক্ষা পাবে? দিন শেষে সস্তির ঘুম পাবে?

আপনাকে কষ্ট করে উত্তর দিতে হবে না। আমি দিয়ে দিচ্ছি। বড় করে " না "

বিএনপি ক্ষমতায় এলে এখন যে গোষ্ঠি রাস্তায় চাদাবাজি করতে পারছে না তাদের লাভ, যারা ক্ষমতার স্বাদ পাচ্ছে না তাদের লাভ, যারা দশ একশো করতে পারছে না তাদের লাভ, যারা দাগী আসামী হিসাবে জেল পালাতক তাদের লাভ, সর্বপরি তারেকের মতো লোভী! এবং অসভ্য কে আমাদের মাথায় তুলে নাচতে হবে এটা তারেক নামক অসভ্যের লাভ। আম জনতা আজো যেমন ভুগছে আগামীতেও ভুগবে। তো সেই ভোটাধিকার দিয়ে আমি বা আমরা কি করবো যে অধিকারের বিন্দু মাত্র মূল্য নাই।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১০

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনি কেন কি কারনে ভোটাধিকার চান না তা আপনার একান্তই নিজস্ব চয়েস।

১০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমি গত সপ্তাহে পেঁয়াজ কিনেছিলাম ৩৫ টাকা কেজি দরে। গতকাল কিনলাম ৫০ টাকা কেজি দরে। হঠাৎ দাম বৃদ্ধিতে অবাক হয়েছি।বাকি উল্লেখিত সবজি সব ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে আছে।বড় ফুলকপি ৩৫ টাকা পিস, বাঁধাকপি ৪০ টাকা কেজি। আমার ছাদ বাগানে আর কদিন বাদেই এসব খাওয়া মতো হয়ে যাবে। তখন আর ফুলকপির বাঁধাকপি লাউ মুল্য ঝিঙে নজিনার ডাটা কিনতে হবে না।ছিম ২৫০ টাকা কেজি দরে যখন তখন থেকেই অল্প করে উঠছিল। এখান বেশ ছিম হচ্ছে। তবে মাচার পটল ১০০ টাকা কেজি যদিও মাটির পটলের দাম বরাবরই কম থাকে। আমি অবশ্য খোঁজ নেয় নি।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩২

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনাদের কোলকাতার সবজি আমরা বাংলাদেশি বা ইন্ডিয়ান দোকান থেকে কিনে খাই। আপনাদের ওখানে দাম সহনীয় পর্যায়ে আছে । আমাদের দেশে মুদ্রাস্ফীতির কারনে আমদানি কস্ট এক লাফে কয়েকগুন বেড়ে গেছে। এছাড়া বাজার সিন্ডিকেটতো আছেই। সব মিলিয়ে অরাজক একটা পরিস্থিতি। মানুষের ক্রয় ক্ষমতা নাগালের বাইরে চলে গেছে।

১১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৯

শেরজা তপন বলেছেন: ৯০ এর গন-আন্দোলনের পরে আমরা ভোটের অধিকার ফিরে পেয়েছিলাম- ফের পেয়েছিলাম ২০০৮ এ !
সাধারন নাগরিক জীবনের তেমন কোন কি পরিবর্তন সাধিত হয়েছে বলে আপনার মনে হয়?
বি এন পির একমাত্র ধান্ধা ক্ষমতায় আসা- জনগনের সেবা করার কোন উদ্দেশ্য বা ইচ্ছে আগ্রহ আছে বলে আমার অন্তত মনে হয় না। এর আগে তো দু-তিনবার তাদের আমরা দেখেছি না কি?
সেই থোড় বড়ি খাড়া খাড়া বড়ি থোড়। এসেই বলবে আওয়ামীলীগ দেশকে কিভাবে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে- তারা এই করেছে ওই করেছে দেশ নাই দেশ শেষ- পঞ্চাশ বছর ক্ষমতায় থাকলে একই কথা বলবে। বলবে তারা সব শেষ করে দিয়ে গেছে আমাদের আপাতত কিছু আর করার নাই। সারাবিশ্বের অবস্থা কতা খারাপ সেইসব ব্যাখ্যা করে জনগনকে সেই বলদের বুঝ দেবে।
কিন্তু শোষন নিপিড়ন ট্যাক্স ভ্যাট দৌরাত্ম দুর্নীতি চাদাবাজি ক্ষমতার অপব্যবহার আগের মতই চলবে। এরা শুধু মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।
দেশের মানুষ ভাল নেই সেটা ঠিক- কিন্তু ভাল কবে ছিল টাও একটা প্রশ্ন থেকে যায়???
আপনি যা-ই বলুন যেভাবে বলুন সব নষ্টদের দখলে চলে গেছে দেশ। এ মূহুর্তে বহু বিতর্ক বহু নিন্দা অপবাদ থাকলেও হাসিনা বাদে একজন নেতাকে দেখান যার হাতে দেশ নিরাপদ -যাকে আমরা চোখ বন্ধ করে দেশের ভার তুলে দিতে পারি ?

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: আমিও মনে করি বিএনপি ও আওয়ামিলীগ একই মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ। তারপরেও গনতান্ত্রিক ব্যবস্থা চালু থাকলে কোন একক দলের পক্ষে ফ্রাঙ্কেন্সটাইন হয়ে ওঠার সূযোগ থাকে না। ৯০ এর গনআন্দোলনের পর এরশাদ ও তার দলও আর কখনও ফিরে আসতে পারে নাই। ২০০৭ সালে ১/১১ সরকার এসে বিএনপি /জামাত সরকারের পতন ঘটায়। মোটামোটি এরপরেই বলা যায় বিএনপি মুখ থুবরে পড়ে। যুদ্ধপরাধী বিচার হওয়ায় জামাতও শেষ। ধর্মকে পুজি করা ভোটব্যাংক এখন বেশ কয়েকটি ইসলামি দলের মাঝে ভাগ বাটয়ারা হবে। আর তাই জিয়া পরিবারের অধিনস্থ বিএনপি আর কোনকালেও পুনরায় সেই আগের রুপে ফিরে আসতে পারবে না। এখানেই গনতন্ত্রের বিজয়।আর যার কোণ বিকল্প নাই বলছেন সেই বিষয়ে কিছু বলতে পারছি না। ব্লগার চাঁদ্গাজী সাহসি মানুষ। উনি মাঝে মাঝে এই বিকল্পহীণ লিডারের বিরুদ্ধে অনেক কিছু বলেন। আমার এত সাহস নাই ।

১২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০২

নতুন বলেছেন: ইন্ডিয়ার একটা অনলাইন সুপারমাকেটে দাম দেখলাম। দাম তো একটু বেশি মনে হচ্ছে।

মুলা ৫০০ গ্রাম -৪২/
পেঁপে ১ কেজি - ৫৬/
আলু ১ কেজি - ৪৪/
উস্তা ৫০০ গ্রাম - ৪২/
ঝিঁঙে ৫০০ গ্রাম - ২৮/
পেঁয়াজ ১ কেজি -৯৯/
রসুন ২৫০ গ্রাম - ৮৭/
ধুন্দুল ৫০০ গ্রাম - ৩০/
জলপাই ৫০০ গ্রাম - ৪০/ ( ভারতের সাইটে পাইনাই তাই বাংলাদেশী দামই ধরলাম)
মোট - ৪৬৮/

দেশের দাম বিএনপি বা জামাত আসলে পরিবর্তন হবেনা। এটা সম্ববত আমাদের দেশের মানুষের নৈতিকতার অভাবের জন্য হচ্ছে। যেই দাম দিলেন তার ৬০% ব্যবসায়ীদের ভাগে যায়।

কৃষকরা যা পায় তাতে তাদের খরচ উঠে খুব বেশি লাভ থাকেনা।

মাঝে মাঝে দুবাইতে আমরা অনেক জিনিস বাংলাদেশ থেকে কমে কিনতে পাই।

ভোটাধিকার নেই এটা সত্যি। কিন্তু সেটা বিএনপি/জামাত ক্ষমতায় এলেও জনগনের ক্ষমতা থাকেনা। দলগুলি তাদের লাঠিয়াল বাহিনি দিয়ে জনগনকে নিয়ন্ত্রন করে... :(

কবে দেশের মানুষের ভোগান্তি কমবে জানি না।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: ইন্ডিয়ান অনলাইন মার্কেটের দাম কি আপনার দুবাই না আমেরিকা / কানাডারটা দিলেন ?

আমি গত সপ্তাহে পেঁয়াজ কিনেছিলাম ৩৫ টাকা কেজি দরে। গতকাল কিনলাম ৫০ টাকা কেজি দরে। হঠাৎ দাম বৃদ্ধিতে অবাক হয়েছি।বাকি উল্লেখিত সবজি সব ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে আছে।

উপড়ের অংশটূকু পদাতিকদার কমেন্ট থেকে নেয়া। একটি দেশের নিত্যপ্র্যোজনীয় জিনিষের দাম স্থানীয় বাজারদর থেকে নিতে হয় , দেশ বিদেশের অনলাইন স্টোর থেকে নয়।

১৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১০

অহরহ বলেছেন: International market এর তুলনায় দাম খুবি কম। মানুষ যতই হৈ চৈ করুক, মুক্ত বাজার অর্থনৈতির এই গ্লোবে দ্রব্যমূল্যের দাম একক ভাবে কখনোই কমানো যাবে না।

১৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১১

বিষাদ সময় বলেছেন:
নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নিম্নবিত্তের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে এটা ঠিক। তবে সেই স্কুল আন্দোলেনের সময় থেকেই আপনার একপেশে পোস্টগুলো পড়ছি। পোষ্টের শুরুেতে কিছু পণ্যের দামের হিসাব দিয়ে একটা উপসংহার টেনেছেন এভাবে-

প্রয়োজনীয় আইটেমগুলো যোগ করলে দেখা যাবে আমিষ ছাড়া শুধু ভাত ও সবজি তরকারী রান্নার খরচই পড়বে দৈনিক নূন্যতম ১০০০ টাকা।

আপনার তালিকায় মোট ৫.৭৫ কেজি সবজির হিসাব দেয়া আছে গড় হিসাবে যদি ৪-৫ জনের একটি পরিবার ধরি তাহলে জন প্রতি প্রতিদিন একজন ব্যক্তি ১.২৫-১.৫ কিলো শুধু সবজি খাবে?

ভোটাধিকার ফিরে না পেলে , সেই দেশের জনগনের অবস্থা হয় অত্যাচারী জমিদারের অধীনে দলিত প্রজার মত। এই সত্যটা অনুধাবনের সময় এসেছে।
শুধু ভোটাধিকার না আমিও চাই দেশে গনতন্ত্র সুপ্রষ্ঠিত হোক। কিন্তু যে ভোটাধিকার পেলে কামাল হোসেন বা বদরুদ্দোজাদের মতো ব্যাক্তিদের জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়ার উপক্রম হয় তেমন ভোটাধিকারের আমি কোন প্রয়োজন মনে করি না। এ রকম জনগনের হাতে ভোটাধিকার দিলে রাষ্ট্র বেপথেই যাবে।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১১

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনি কেন কি কারনে জনগনের ভোটাধিকার চান না তা আপনার একান্তই নিজস্ব চয়েস।

১৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১২

বাউন্ডেলে বলেছেন: দ্রব্য মুল্যের সাথে দেশের ৭০ ভাগ কৃষিজীবির টিকে থাকা জড়িত। আবারের মতো কথা বলে কৃষকদের বিপদগ্রস্ত করাটা অনুচিত। বি, এন, পি সরকার ১৮ জন কৃষককে গুলি করে মেরেছিলো। উৎপাদন খরচের সাথে সংগতি রেখে কৃষিপন্য ক্রয় করতে হবে। কোন অবস্থাতেই কৃষককে ক্ষতিগ্রস্থ করার চিন্তা থেকে বিরত থাকাটাই সকল সরকারের জন্য মঙ্গল।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: ধরেই কেন নিচ্ছেন যে বিএনপি ক্ষমতায় আসবে ? আর আসলেই সেই আগের বিএনপি আর ক্ষমতায় কোনকালেও আসতে পারবে না। খালেদা জিয়া এখন আর রাজিনীতিতে থাকার অবস্থায় নাই। এক যুগ ধরে দেশ থেকে বিতাড়িত তারেক রহমান লন্ডন থেকে দৌড়ে এসে ক্ষমতায় বসবে এমন দিবা স্বপ্ন মনে হয় বিএনপিও দেখে না। যাই হোক যারা আসলে গনতন্ত্রে বিশ্বাশী নিয় তাদের সাথে বিতর্ক করাটা খুব বিরক্তিকর ।

১৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৩

অহরহ বলেছেন: হিসেব করে দেখলাম আমি যে দেশে থাকি, তাতে এই শব্জি গুলো কিনতে কমপক্ষে বাংলাদেশি টাকায় ১৮০০ টাকা লাগবে।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: স্থানীয় বাজারদর যদি বুঝতেনই তাহলেতো আর এমন হাস্যকর কথা বলতেন না।

১৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১২

ঢাবিয়ান বলেছেন: কোলকাতায় এখন তাদের বৃহত্তম দুর্গাপুজা উৎসব চলছে । দাম সে কারনে অঞ্চলভেদে বাড়তে পারে। তবে পদাতিকদা জানিয়েছেন তিনি গতকাল ৫০টাকা কেজিতে পেয়াজ কিনেছেন। ইন্ডিয়ান ইকোনমিক টাইমস এর সুত্রমতে সারা দেশে অন এভারেজ ৫০ রুপি ১ কেজি পেয়াজের দাম।

১৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৮

বিষাদ সময় বলেছেন: ১৯৯০ এর আন্দোলনে কলেজের চেয়ে বেশি রাজপথে থেকেছি, পুলিশের মার খেয়েছি কিন্তু কোন দিন পার্টি অফিসে বসে এক কাপ চা খাইনি। দুই দিনের হুজুগে যোগী আপনি আমারে হিসাব নিকাশ শেখান!!

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: দুঃখিত আমার প্রতিউত্তরে আপনি আঘাত পেয়ে থাকলে। আপনার আগের মন্তব্যের প্রতিউত্তর বদলে দিয়েছি। একটু দেখে নিতে পারেন ।

যাই হোক আপনি যদি গনতন্ত্রে বিশ্বাষী হন তবে সবচেয়ে আগে আপনাকে জনগনের ভোটাধিকারে বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে। খোদ আমেরিকার মত জায়গাতেও ট্রাম্প এর মত অযোগ্য ব্যক্তিও জনগনের ভোটে নির্বাচিত হয়ে ক্ষমতায় গেছে।তারমানে এই না যে আবারো ট্রাম্প বা তার মত কেউ আসার ভয়ে বাইডেন জনগনের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে ক্ষমতা জোড়পুর্বক ধরে রাখবে।

১৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: পেয়াজের দাম ১২০ টাকা কেজি।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২১

ঢাবিয়ান বলেছেন: ভয়াহহ অবস্থা। ব্যাংকের ১০০ টাকার মধ্যে যদি ৮৭ টাকাই ঋন খেলাপি হয়ে যায় তবে আর ডলার এর দাম স্থিতিশিল হবে কিভাবে ? আর ডলারের দাম না কমলেতো জিনিষপত্রের দামও কমবে না

২০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৭

শেরজা তপন বলেছেন:
~লাভ ও লোভের মানসিকতা দেখেন- এই জাতিকে আটকাবেন কেমনে?

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩০

ঢাবিয়ান বলেছেন: লাভ ও লোভের মানসিকতার এই জাতিকে আটকাতে হলে দরকার রাজনৈতিক সংস্কার। বিএনপির সাথে জোটবদ্ধ গনতন্ত্র মঞ্চ বারবার রাজনৈ্তিক সংস্কারের কথা বলছে । দেশের সিভিল সোসাইটিও বলছে। তাই নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের আগে রাজনৈ্তিক সংস্কারই সবচেয়ে বেশি জরুরী। বিগত পনের বছরে তথ্য প্রযুক্তির ব্যপক উন্নতি হয়েছে। যে কোন ইস্যূ্তে গনমানুষের অংশগ্রহন এখন আগের চাইতে অনেক বেশি সহজ হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষমতায় যাওয়ার আগে পরিবর্তিত হতে বাধ্য হবে এরপর।

২১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৩

শেরজা তপন বলেছেন: লেখক বলেছেন: প্রচন্ড হতাশ হলাম আপনার মন্তব্যে। অবস্য বাবসায়ীরা এমনই হয়। সরকার পরিবর্তন হলে সুর আবার ১৮০ ডীগ্রি পালটে যেতে এক বিন্দু সময় লাগে না।~
মন্তব্যের কোন অংশটুকু পড়ে আপনি হতাশ হলেন যদি একটু জানাতেন নাকি পুরো মন্তব্য পড়েই হতাশ হয়েছেন?
আমি এমন এত কি খারাপ মন্তব্য করলাম যে শুধু হতাশ-ই হলেন আপনি?? আমি খারাপ হতে পারি- আমার দোষ গুণ আমার ঘাড়েই বর্তায়। আমার জন্য আপনি পুরো ব্যবসায়ী সমাজকে দোষ দিতে পারেন না। আর দয়া করে ব্লগের বক্তব্যে আমার প্রফেশন কে টেনে আনবেন না -প্লিজ!

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: extremely sorry ভাই। মন্তব্য প্রত্যাহার করে নিয়েছি। মুছে ফেলেছি মন্তব্যটা । ঐ কমেন্টে আবারো প্রতিউত্তর করছি। আপনি এই ব্লগের অন্যতম সেরা ব্লগার। আশাকরি ভুল একটা প্রতিউত্তরের কারনে ভুল বোঝাবুঝি তৈ্রী হবে না।

২২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি যেখানে থাকেন, সেখানকার লোক সংখ্যা কতো? ওরা কি কারণে আপনাকে নিয়েছে ওখানে, ওদের জন্য এটম বোমা বানানোর জন্য নাকি কামলা দিতে?

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪০

ঢাবিয়ান বলেছেন: এত রেগে যাচ্ছেন কেন ? কামলা দেয়ার জন্যইতো সবাই বিদেশে যায়। আপনি গেছেন , আমি গেছি , সবাই যায়।

২৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৩

শেরজা তপন বলেছেন: সেরা-ফেরা বলে ফের আমাকে আরেক ফাঁদে ফেলছেন দেখছি। গাজী সাহেব খুব ক্ষেপে যাবেন এসব শুনলে।
স্যরি বলার কিছু নেই। ব্লগে রাজনীতি ধর্ম নিয়ে আলোচনায় এরকম বাদানুবাদ তর্ক বিতর্ক হবেই। সব ধরনের আলোচনা মেনে নেবার মানসিকতাও থাকতে হবে। আমি কি ছাই বুঝি- এই ব্লগেই কত বিজ্ঞ ঋদ্ধ বুদ্ধিমান মানুষ বিচরন করছে তাদের কাছ থেকে চেষ্টা করছি বোঝার, জানার, শেখার।
আমি শুধু প্রফেশন আর ব্লগীয় স্বত্বাকে মেলাতে চাই না।
আপনার প্রথম মন্তব্য লাগামছাড়া ছিল- রেগে উত্তর দিয়েছিলেন। পরের উত্তর যুতসই হয়েছে।

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: গাজী সাহেব ক্ষেপে গিয়েইতো কঠিন ঝারি মেরেছেন :) আমাকে একেবারে এটম বোমা বানানোর প্রস্তুকারক বানিয়ে ফেলেছেন :) যত যাই বলেন , উনার মন্তব্য কিন্ত হেব্বি বিনোদনমুলক :)

২৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

রানার ব্লগ বলেছেন: দেখুন আমি ভোটাধিকার ফিরে পাবার বিপক্ষে একদম না। আমিও চাই আনন্দ নিয়ে আমি আমার রাস্ট্রিয় প্রতিনিধী নির্বাচিত করবো। কিন্তু আজকে এই সময়ে কাকে করবো?ভেবে বলুন। আপনি নানা যুক্তি দিয়ে বলছেন বিএনপির সেই দিন নাই। তারা এখন ঢোড়া সাপ। আপনি নিজেই বলুন আপনি নিজে আপনার যুক্তি গুলা বিশ্বাস করতে পারছেন? আমি পারছি না। কারন পূর্ব অভিজ্ঞতা বলে, যে যায় মক্কায় সেই নাকি হাজী। লীগ বলেন আর দল বলেন বা জামাত বা জাতীয় পার্টি সব একি থালায় ছিদ্র করে খাওয়া পার্টি। আমাকে নিশ্চয়তা দিন, আমার পকেটে যে দুই তিন টাকা পরে আছে উহা দিয়ে এক সানকি ভাত আর ডাল দিয়ে প্রান ভরে তিন ব্যালা খেতে পাবো। আমি আপনাকে ভোট দেব।

২৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৫

কামাল১৮ বলেছেন: কানাডায় দশ হাজার ডলার বেতন খুব কম লোকে পায়।তার থাকে ৪০% কেটে নেয় জন সার্থে।প্রত্যেকের বাসা ভাড়া বা নিজে কেনা বাসা থাকলেও দুই থেকে তিন হাজার টাকা লাগে প্রতি মাসে।একজন চাকরি করে বেচে থাকা দায়।তাই দুই জনকেই চাকরি করতে হয়।

২৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ২:২৫

শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার এই পোস্টে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকতে চেয়েছিলাম। কেননা মন্তব্যটা হেলমেট-হাতুড়ি বাহিনী, ব্যংক লুটেরা, ডলার-পাচারকারী ডাকাতদের পক্ষে চলে যায়।

দেশে জিনিসপত্রের দাম ভয়াবহ রকমভাবে বেড়েছে। এই মূল্যবৃদ্ধি বাংলাদেশের নিম্ন ও মধ্যবিত্তের মানুষের জন্য অসহনীয় পর্যায়ে চলে গেছে। জনগনের প্রতি সরকারের দায়বদ্ধতা নেই অতএব এটা নিয়ে তাদের কোন চিন্তা নেই।

তবে মূল্যস্ফীতি, রিজার্ভ কমে যাওয়া এবং ঋণ খেলাপি/ ব্যংক ডাকাতি তিনটা তিন বিষয়। আপনার উদ্দেশ্য যেহেতু সত্য অনুসন্ধান নয়, বরং চানাচুড় বিক্রি করা তাই আপনি অপ্রাসঙ্গিক ভাবে তিনটি বিষয়কে জোড়া তালি দিয়ে এক করার চেষ্টা করেছেন।

দেশে ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ার কারনে মূল্যস্ফীতি হবে শুধুমাত্র সেইসব পন্যের উপর যেগুলো আন্তর্জাতিক বাজার থেকে ডলারে কিনে আনতে হয় (যেমন জ্বালানী তেল)। কিন্তু পিয়াজের দাম ডলারে দিতে হলেও, ভারতীয় মূদ্রার দাম কমে যাওয়ায় এটা প্রায় একই থাকার কথা।

বৈশ্বিক অর্থনীতির এই দুঃসময়ে যদি বিএনপি ক্ষমতায় থাকতো তাহলে পরিস্থিতি যে আরো ভয়াবহ খারাপ হতো তাতে কোন সন্দেহ নেই।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৫২

ঢাবিয়ান বলেছেন: মূল্যস্ফীতি, রিজার্ভ কমে যাওয়া এবং ঋণ খেলাপি/ ব্যংক ডাকাতি তিনটা তিন বিষয়!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

আমাদের দেশে ঋনখেলাপী ও টাকা পাচার বেড়ে যাওয়ায় , ব্যাংকের রিজার্ভ কমেছে এবং ডলারের দাম বেড়ে যাচ্ছে। আর দেশীয় মুদ্রার মান কমে গেলে যে সকল বিষয়ের দামই বেড়ে যায় , এটা বোঝার জন্যতো বিশাল ডিগ্রীধারী হবার দরকার নাই। আপনিই বললেন যে ডলারের দাম বেড়ে যাবার কারনে জ্বালানী তেল এর দাম বেড়ে গেছে। তা এই জ্বালানী তেল এর দাম বৃদ্ধির সাথে কি পরিবহন খরচ বাড়ে না? একটা আইটেম যদি আমদানী নাও করতে হয় তারপরেও পরিবহন খরচ বৃদ্ধির কারনে সেই লোকাল আইটেম এর দামও বেড়ে যায়। এভাবে একে অপরের সাথে জড়িত পুরো সিস্টেম।

ভারত ও বাংলাদেশের মুদ্রার দাম কি একই হারে কমেছে ? ১ ডলারের দাম বাংলাদেশে ১১০ টাকার চাইতে কিছু বেশি। আর ইন্ডিয়াতে ১ দলারের দাম 83.16 Indian Rupee। দুটো মুদ্রার মান কি এক হল ? ইন্ডীয়ায় যদি এক কেজি পেয়াজ ৫০ রুপি হয় , বাংলাদেশী টাকায় তা ৬৬ টাকা। ইন্ডিয়াতো আর তাদের স্থানীয় দামে বাংলাদেশের কাছে বিক্রি করবে না । তাই আরেকটূ বেশি দামে আমদানী হয়ে বাংলাদেশে পৌছে , বাজার সিন্ডিকেট এর হাত ঘুরে সেই পেয়াজের দাম হয়েছে এখন ১৩০ টাকা ( রাজিব নুর এর কমেন্ট দেখুন ) ।

পুরো বিষয়গুলোকে একসাথে জড়িত করাটা যদি আপনার কাছে চানাচুর মাখিয়ে বিক্রি করার বলে মনে হয় তা একান্তই আপনার চিন্তার দৈন্যতা।

২৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৩:২৬

অহরহ বলেছেন: লেখক বলেছেন: স্থানীয় বাজারদর যদি বুঝতেনই তাহলেতো আর এমন হাস্যকর কথা বলতেন না।

ভাইয়া আজকের Global Economy তে স্থানীয় বাজার বলতে কিছু নেই। সারা পৃথিবীই একটি একক বাজার। আপনাকে বুঝতে হবে, বাংলাদেশ কোন বিচ্ছিন্ন দ্বীপ না। আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেলের দাম বেড়ে গেলে বাংলাদেশে তার প্রভাব বাড়বে। একই ভাবে জ্বালানি তেল, বিদুৎ, পানি, গ্যাস, গাড়ি, ইলেকট্রনিক্স, নির্মান সামগ্রী, চাল, ডাল, গম, আলু, লবন, পেয়াজ, রসুন, মশলা....... সব কিছুই আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে সমানুপাতিক। কোন সরকার আল্লার ফেরেস্তা দিয়ে দেশ চালালেও চালার দাম ১৫টাকা কেজি করতে পারবে না। Unless, সরকার সাবসিডি দিয়ে চাল বিক্রি করে। কিন্তু সাবসিডি কখনো sustainable হবে না।

মাথার আওয়ামী লীগ-বিএনপি রাজনীতি গিজগিজ করলে মূর্খ মানুষকে এসব হাবিজাবি কথা বলে শুধু বিভ্রান্তই করা যাবে। কাজের কাজ কিছু হবে না। অর্থনীতি বুঝেন? পড়াশু না করেন। ধন্যবাদ।

২৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪০

কাঁউটাল বলেছেন: জয় বাংলা

২৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০০

আমি নই বলেছেন: কিছু কিছু ব্লগারের দেখি নিরোপেক্ষ ভোটের কথা শুনলেই গায়ে আগুন ধরে যায়। দাম বাড়ুক আর কমুক, ক্ষমতায় বিএনপি-বাআল যেই আসুক অবাধ-নিরোপেক্ষ ভোট হলেতো সাধারন জনগনেরই লাভ।

কোনো কিছুই না বদলাক অন্তত মানুষ ভোটতো দিতে পারবে। এমনতো নয় যে আগের দুই বারের মত ভোট হলে নির্বাচন কমিশন কোনো টাকা খরচ করবেনা। ইসিতো ভোটের জন্য টাকা ঠিকই খরচ করবে তাইলে অবাধ-নিরোপেক্ষ ভোটে এলার্জি কেন?

তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম অবাধ-নিরোপেক্ষ ভোটে বিএনপি ক্ষমতায় আসল এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মুল্য কমাতে পারলোনা, তা সে তো এই সরকারো কমাতে পারতেছে না। মাঝখান থেকে জনগন কেন ভোট দেয়ার অধিকার হারাবে??

প্রশ্ন করলেই জামাত-বিম্পি বানায়া দেয়....হালুয়া-রুটি খোররা

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: ভোটাধিকার ফিরে পেলে অনেকের হালুয়া রুটির ভাগ বন্ধ হয়ে যাবার সম্ভাবনা। সুতরাং ------

৩০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ২০০ আড়াইশোর নিচে কোন মাছ নেই । পেঁয়াজ একদম নরমালটা ১০০ টাকা ভালোটা ১২০ ও তার উপরে। প্রায় সব সবজি ১০০ টাকা কেজি। সাধারণ মানুষ হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে।
হয়তো শীতের সিজনে সবজির দাম কিছুটা কমবে। কিন্তু দ্রব্যমূল্যর এই যে লাগামহীন ঊর্ধ্বগামীতা তা কমানো প্রয়োজন।

০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: লাগামহীন দ্রব্যমূল্যর কারনে বাড়ছে অসততা , শঠতা।

৩১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


বড়ই আচানক ঘটনা।

০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: ্সরি বুঝতে পারি নাই আপনার কমেন্ট

৩২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৯

আরোগ্য বলেছেন: আমি বাজার করি। আমার কাছে মনে হয় সবজির তুলনায় মাছের দাম তুলনামূলক কম। কথার কথা যদিও তারপরও ৬০/৭০ টাকা দিয়ে আলু কিনতে আসলে আঁতে ঘা লাগে। আমাদের মহল্লায় এখন গরুর মাংস কেজি ৬০০ টাকা।

যদি কয়েকটা দিন কষ্ট করে দেশের মাথা থেকে অপয়াটাকে সরানো যায় তাহলে জনগণ স্বস্তির নিঃশ্বাস নিতে পারবে। আল্লাহ ভরসা।

০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: মানুষ একই সাথে শোষিত ও ভীত । এই কারনেই মুখ বুজে সব সহ্য করছে।

৩৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭

অপু তানভীর বলেছেন: পাবলিক কিছুটা কষ্টে থাকলেও দরিদ্র কৃষকের লাভ

এই মন্তব্য দেখে খানিকক্ষণ খুব হাসলাম । আরো কিছু বলতে ইচ্ছে করছিলো কিন্তু সেটা হয়তো লাইন ক্রস করে যাবে !

একটা মজার ব্যাপার কেবল বুঝতে পারছি যে আমরা দেশে বাজারে যা দেখি বিদেশী কিছু পাবলিক তার থেকে বেশি দেখে ! দেশের বাজারের অবস্থা বিদেশে বসেই বেশি ভাল দেখা যাচ্ছে !

০৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: কি আর করবেন বলেন, এই ব্লগের গোয়েবলস দলকে ডিফেন্ড করতে যত রকম আগডুম বাগডুম বলা সম্ভব তাই বলেন। বিদেশে থাকা পাবলিকেরা দেশের বাজারের অবস্থা বিবেচনা করছে তাদের সেখানকার বাজারদরের উপড় ভিত্তি করে!!

৩৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৩

সোহানী বলেছেন: দেশের জিনিসপত্রের দাম বরাবরেই বেশী থাকে। তারউপর সামান্য কিছু হলেই যোগ হতে থাকে।

তবে আমরাও এদিকে ভালো নেই। দ্রব্যমূল্য লাগামছাড়া কানাডায়। সরকার খুব একটা নিয়ন্ত্রন করতে পারছে না। কারন তেলের দাম যেমন বেশী তেমনি চারপাশের যুদ্ধের ঝনঝনানিতে সব আমাদানীকৃত দ্রব্যের দাম বাড়তি।

উপয় না দেখে সরকার তাই এটা সেটার নাম করে সবার হাতে কিছু টাকা ধরিয়ে দিচ্ছে। কিন্তু দেশেতো তা সরকার করে না। তাই মরে সব সাধারন মানুষগুলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.