নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হৃদয়ে বাংলাদেশ

ঢাবিয়ান

ঢাবিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডলারের ক্রমবর্ধমান মূল্যবৃদ্ধি ও দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতি

১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৭



ডলারের দাম বাড়ার সাথে যে একটি দেশের অর্থনীতি জড়িত তা আমাদের দেশের অনেকেরই জানা নাই। অনেক মানুষের মনে একটা ভ্রান্ত ধারনা আছে যে, ডলারের দাম বাড়লে আমার কিছু যায় আসে না। আমিতো আর আমেরিকা যাচ্ছি না। তাই ডলারের দাম বাড়ল কি কমলো তাতে কি যায় আসে !! কিন্ত বিষয়টা আসলে এত সরল নয়। ডলারের মূল্যের সাথে জড়িত একটি দেশের আমদানী , রপ্তানি । আমাদের দেশ মুলত আমদানী নির্ভর দেশ । সর্বোচ্চ আমদানি হয় চীন থেকে এবং এর পরেই রয়েছে ভারত।

ভারত ও চায়নার মুদ্রার মান মোটামোটি স্থিতিশী্ল। 1 United States Dollar equals 83.34 Indian Rupee । চায়নায় 1 United States Dollar equals 7.29 Chinese Yuan । আমাদের দেশের বিগত কয়েক বছর ধরে ডলারের দাম বেড়েই চলেছে। আর এখন তা পৌছেছে সর্বকালের সর্বোচ্চ পর্যায়ে। বর্তমানে ১২৪ টাকা দরে রেমিট্যান্সের ডলার কিনছে ব্যাংকগুলো। বাইরের খুচরা বাজারে ডলারের দাম আরো অনেক বেশি। কেন ও কি কারনে এভাবে বাড়ছে ডলারের দাম তা নিয়ে লিখতে গেলে আসবে অর্থ পাচার , চড়া ইন্টারেস্টে আন্তর্জাতিক আর্থিক সংস্থা থেকে ঋন নেয়া ইত্যাদি বিষয়গুলো।

ডলারের দাম নিয়মিত হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় বাড়ছে আমদানী খরচ এবং সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিষের দাম। দেশে এখন নিরব দুর্ভিক্ষই চলছে। মাত্র সারে ১২ হাজার টাকায় গার্মেন্টস কর্মীরা নিজেরা খাবে কি আর পরিবারকেই বা কিভাবে খাওয়াবে? বেতন বৃদ্ধির দাবীতে রাস্তায় নামা এই প্রচন্ড পরিশ্রমী মানুষগুলোকে আমরা দেখছি পুলিশ বেধড়ক পেটাচ্ছে!! আঞ্জুয়ারা নামে এক গার্মেন্টস কর্মী পুলিশের গুলিতে প্রানও হারিয়েছে !! শ্রমিকদের বিক্ষোভের মুখে বেশীর ভাগ মালিক কারখানা বন্ধ রেখেছে। তারা বলছে যে কাজ না করলে কোন মজুরিই পাবে না। কিন্ত এইভাবে পিটিয়ে , দমন নীপিড়ন এর মাধ্যমে মানুষকে মানবতের জীবন যাপন করতে বাধ্য করার নাম কি উন্নয়ন ? গার্মেন্টস কর্মীরা রাস্তায় নেমেছে বলে আমারা তাদের কথা জানতে পারছি । কিন্ত দ্রব্যমূল্যের কষাঘাতে যে ধুকছে দেশের সর্বস্তরের মানুষ তাতো আর বলার অপেক্ষা রাখে না। কেমন আছে গার্মেন্টস ছাড়া অন্যান্য কারখানায় চাকুরি করা মানুষগুলো ? কেমন আছে সিকিউরিটি গার্ড, পরিছন্নতাকর্মি, সুইপার, টেকনিশিয়ান , দাড়োয়ান বাসা বাড়িতে ছুটা কাজ করা গৃহকর্মীরা? সবাইকে '' আমি ভাল আছি'' বলা প্রতিনিয়ত অভিনয় করে যাওয়া মধ্যবিত্তরাইবা কেমন আছে ? আসলে প্রতিকুল পরিস্থিতির সাথে তীব্র লড়াই করা এই মানুষগুলো এখন আর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নাই। সেই সুযোগও তাদের নাই। তাই তাদের কথা সেভাবে কেউ জানতেও পারছে না।

জনগনের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনার দাবীতে আন্দোলন করছে দেশের প্রধান বিরোধী দ্ল বিএনপি। কিন্ত গন গ্রেফতারের কারনে দলের বেশিরভাগ নেতাকর্মীরাই এখন কারাগারে। প্রভাবশালী দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকায় এসেছে বাংলাদেশের কারাগারগুলোতে আর কোনো জায়গা খালি নেই। গত দুই সপ্তাহে ক্ষমতাসীন সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর প্রায় ১০ হাজার বিরোধী দলের নেতা, সমর্থক ও কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের ধারণক্ষমতা প্রায় চার হাজার। সেখানে বন্দির সংখ্যা এখন ১৩ হাজার ৬০০ ছাড়িয়ে গেছে। বিএনপির নেতা কর্মী যারা জেলের বাইরে আছে তারা সবাই আত্মগোপনে আছে। বিক্ষোভ সমাবেশ করার অবস্থায় তারা আর নাই। আপাতত শুধু লাগাতার অবরোধের ডাক দিয়ে চলছে তারা।

সামনের দিনগুলোতে কি অপেক্ষা করছে তা কারোরই জানা নাই ----

ছবি ও তথ্য সুত্র ঃ বাংলা ট্রিবিউন ,গুগল































মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৪

কামাল১৮ বলেছেন: ডলার থেকে বের হয়ে আসতে হবে।চীন ভারত রাশিয়ার সাথে ডলার ছাড়াই ব্যবসা করার কাজ অনেকটা এগিয়েছে।চীন এবং ভারত থেকে আমাদের আমদানি বেশি।ইউরোপ আমেরিকায় আমরা রপ্তানি বেশি করি।
কারাগারের সংখ্যা বাড়াতে হবে।মানুষকে মানবিক ভাবে রাখতে হবে।গরু ছাগলের মতো রাখা চলবে না।

১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনিও ডলারের বিষয়টা বুঝতে পারছেন না। তাই বলছেন যে ডলার ছাড়া ব্যবসা না করার কথা। চীন, ভারতের মুদ্রার মান মোটামোটি স্থিতিশীল। আমাদের মুদ্রার মান স্থিতিশীল নয়, লাফিয়ে লাফিয়ে মুদ্রার দাম কমছে। সুতরাং আমদানী যে কারেন্সিতেই করা হউক , কথা সেই একই।

২| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

শিশির খান ১৪ বলেছেন: শুরু করলেন ডলার এর রেইট নিয়া শেষ করলেন জেলখানাতে বন্দির সংখ্যা নিয়া দুইটা তো দুই সমস্যা

১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: দুটো দুই সমস্যা না । সমস্যা একটাই যেটা হচ্ছে জবাবদিহিতাবীহিন ভোটাধিকারবীহিন সরকার ব্যবস্থা।

৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৮

বাউন্ডেলে বলেছেন: বি.এন.পি-জামাতের নেতা-কর্মী ছাড়া আর কারো কোন সমস্যা নেই । শ্রমিকরা মজুরি বাড়ানোর আন্দোলন করতেই পারে। আমি যেমন ফটোকপি ৩ টাকার যায়গায় ৪ টাকা নেয়ার চেষ্টায় আছি।

১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২০

ঢাবিয়ান বলেছেন: সমস্যায় নেই শুধু আপনারা

৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪২

নতুন বলেছেন: জনগনের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনার দাবীতে আন্দোলন করছে দেশের প্রধান বিরোধী দ্ল বিএনপি।

এরাও ধান্দা করতে পারছেনা তাই আন্দোলন করছে। এরাও জনগনের ইসু নিয়ে কথা বলেনা।

বিএনপি ক্ষমতায় আসলেও মূল্য কমাতে পারবেনা।

বিএনপির মুল টাকা আসে ব্যবসায়ীদের থেকে, তারা নিবার্চনে বিনিয়োগ উঠাতে আরো বেশি ধান্দা করবে.. :|

১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৪০

ঢাবিয়ান বলেছেন: কে খারাপ কে ভাল তা আসলে এই মুহুর্তে মূল্যহীন। যে কোন দেশের sustainable development বা টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন জনগনের ভোটে নির্বাচিত একটা জবাবদিহিতামুলক সরকার। বিএনপি ক্ষমতায় আসবে না কে আসবে তা পরের কথা। কিন্ত গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হলে মুদ্রাস্ফীতি কমে যাবে এবং ডলারের দামও স্থিতিশীল পর্যায়ে চলে আসবে। বর্তমান সরকার জোড়পুর্বক ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে চাচ্ছে বলে দেশের সার্বিক পরিস্থিতির উপড় কোনই কন্ট্রোল নাই। ইচ্ছা করলেও ঋনখেলাপীদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিতে পারছে না। পারছে না অর্থ পাচার রোধ করতে। কারন এদের সাপোর্টেই গদি টিকে আছে। ক্ষমতা পরিবর্তন হলে এই বিষয়গুলোতে পরিবর্তন আসবে।

৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৪

ডার্ক ম্যান বলেছেন: বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আন্দোলন করছে। কিন্তু সফল হবে না।
ইলেকশন পর্যন্ত অস্থিরতা থাকবে।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: দেখা যাক সামনে কি হয়

৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৫৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ডলার ৩০০টাকায় গিয়ে ঠেকুক, প্রবাসীরা যে রেমিটেন্স পাঠাবেন তাতে ওরা বেশি পাবে। তাদের দেশে থাকা আত্নীয়রা অংকে বেশি পেয়ে খুশি হবেন।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: এই ধারনাটাও ভুল একটা ধারনা। আমাদের দেশে যারা রেমিটেন্স পাঠায় তারা মুলত প্রবাসী শ্রমিক। বিদেশে তাদের আয় খুবই কম। তাই যে পরিমান টাকা একজন শ্রমিক দেশে পাঠায় সেটার পরিমানও অল্প। তাই ডলারের দাম বৃদ্ধিতে সেই টাকা আর কত বেশি বাড়তে পারে পারে বলুন ?

৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:০৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ডিমের দাম, সয়াবিন তেল প্রায় আগের দামে ফিরে এসেছে। মুরগিও।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: সব আপনার স্বপ্নে

৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১:১২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমদানি নির্ভরতা আরও আগেই কমানো উচিত ছিল। সেটার ফল এখন পাচ্ছি। পিয়ন, ড্রাইভার ইত্যাদি পেশার লোকের অবস্থা খুব খারাপ। এই দেশের মানুষ সঠিকভাবে প্রতিবাদ করতে জানে না। অন্য কোন দেশ হলে সাধারণ মানুষ রাস্তায় নামতো। জনগণ অধিকার সচেতন না বলেই দেশের এই অবস্থা। পাবলিকে বোঝে না যে আপনার আমার টাকায় মেগা প্রকল্প বানিয়ে আমাদের বুঝ দিচ্ছে সরকার। অথচ এই প্রকল্প বানাতে ১০ গুণ টাকা লাগার কথা না। এই টাকা কোথায় যায় কারণ জানার ইচ্ছা নাই কারও। সবাই খুশি নদীর নীচ দিয়ে মটরগাড়ির রেইস করতে পারবে, দোতলা রাস্তায় গাড়ি চালাতে পারবে। সিংগাপুরের কাছাকাছি নাকি দেশ চলে গেছে।

আসল কারণ হল সুশাসন নাই। কেন নাই। কারণ হল গত ১৫ বছর এমন রাজনৈতিক পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছে যে অন্য কোন দল যেন ক্ষমতায় না আসতে পারে। তাদের জীবন বাঁচানোর জন্য নাকি এখন ক্ষমতায় থাকা প্রয়োজন।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২১

ঢাবিয়ান বলেছেন: ছাত্র জনতা রাস্তায় নামে না ভয়ে। প্রতিবাদ জানাতে রাস্তায় নেমে পুলিশের গুলিতে প্রান হারিয়েছে দুই গার্মেন্টস কর্মী । সবারইতো জানের মায়া আছে।

বিএনপিকে আমরা যত গালাগাল দেই না কেন এখন পর্যন্ত তারাই একমাত্র রাস্তায় নেমে , অবরোধ ডেকে পনের বছর ধরে জগদ্দল পাথরের মত চেপে বসা এই সরকারের বিরুদ্ধে এককভাবে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। তাই তাদের অবরোধ কর্মসুচী কিন্ত অনেকটাই সফলতা লাভ করছে। জনগনের নিরব সাপোর্ট তারা পাচ্ছে।

৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ২:৩৫

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: যেকোন স্বৈরতান্ত্রিক, একনায়ক, ফ্যাসিষ্ট সরকারের জন্য আমাদের দেশের জনগন অনেক কাংখিত। একরকম প্রতিবাদহীন, মূক জড় পদার্থের ন্যায় জনপদই তাদের প্রথম পছন্দ।

যতই দ্রব্যমূল্য বাড়ুক, এখন পর্যন্ত জনগনের আচার আচরনে এটাই প্রতিয়মান হয় যে তাদের গায়ের তেল চর্বি এখনও ফুরিয়ে যায়নি।

বাড়ুক। আরো বাড়ুক যে পর্যন্ত মানুষের মনে প্রানে এ উপলবদ্ধি না আসে যে আড়ালে আবডালে লুকিয়ে থেকে তিলে তিলে নিঃশেষ হওয়ার চাইতে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করে শেষ হয়ে যাওয়া শ্রেয়তর।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনার নিজের কথা বলুন। আপনি কি নেমেছেন ? পুলিশ যেভাবে গুলি করে মারছে আন্দোলনরত গার্মেন্টসকর্মীদের , সে ক্ষেত্রে কিভাবে রাস্তায় নামবে মানুষ? বিএনপি , গনতন্ত্র মঞ্চ , গন অধিকার পরিষদ সরকারবিরোধী এক দফা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের প্রতি পুর্ন সমর্থন জারী রাখাটাই এখন বেশি জরুরী।

১০| ১১ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৪

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


দুদিন পর পর মেগাপ্রকল্প উদ্ভোধন হচ্ছে,ডলার/আসামী বাড়লেি কি!

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: মেগাপ্রকল্প মানেই হচ্ছে লুটপাঠের বিড়াট ধান্দা ।

১১| ১১ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৯

অহরহ বলেছেন: এসব নিয়ে একদম ভাববেন্না। জামাত-বিএনপি ক্ষমতায় আসলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: জনগনের ভোটে নির্বাচিত হয়ে যেই ক্ষমতায় আসুক শুভকামনা।

১২| ১১ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৮

তানভির জুমার বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ডিমের দাম, সয়াবিন তেল প্রায় আগের দামে ফিরে এসেছে। মুরগিও।

ডিম আমদানী করে দেশীয় খাামারীদের ধ্বংস করা হচ্ছে। তারা এখন উৎপাদান খরচের চেয়ে কম দামে ডিম-মুরগি বিক্রি করতেছে। আচ্ছা কম দামে খাদ্য আমদানী করে দিলেই তো খামারীরা ডিম-মুরগী কম দামে বিক্রি করতে পারবে। সরকার এটা করে না কেন?সরকারে কতগুলো ইডিয়েট বসে আছে তারা কোন সমস্যারই সমাধান করতে পারে না। ডিম-মুরগি আমদানীকারক আর কর্পোরেট কোম্পানীর হাতে গেলে এক ডিম ৩০ টাকা করে কিনে খেতে হবে।

১৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৩

নিমো বলেছেন: সেই খাঁজকাটা সমস্যা! ডলার আর দ্রব্যমূল্যের বল করতে করতে রিভার্স সুইং করে জামায়াত-বাংলাদেশ নাথিং পার্টি! হা-হা! হা-হা!

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: কেন দেশ কি আপনাদের একক সম্পত্তি নাকি ? তারাও যদি জনগনের ভোটে নির্বাচিত হয়ে আসতে পারে, আসুক। পাচ বছর পরে যদি জনগনের পছন্দ না হয় তাহলে লাথি মেরে আবার ফেলানো হবে।

১৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: অর্থনীতির তত্ত্ব গুলো আমি বুঝি না। বুঝতে চাইও না। আমি শুধু বেচে থাকতে চাই।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: সবাই তাই চায়

১৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৮

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: কে খারাপ কে ভাল তা আসলে এই মুহুর্তে মূল্যহীন। যে কোন দেশের sustainable development বা টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন জনগনের ভোটে নির্বাচিত একটা জবাবদিহিতামুলক সরকার। বিএনপি ক্ষমতায় আসবে না কে আসবে তা পরের কথা।

এটা একটা ফাকিবাজি কথা।

বর্তমানে আয়ামীলীগকে সরালে কে ক্ষমতায় আসবে? তারা যে অযোগ্য সেটা জনগন জানে। তারাও দ্রব্যমুল্য নিয়ন্ত্রন করতে পারবেনা। তারা আয়ামীলীগের চেয়ে বেশি ব্যবসায়ী নির্ভরদল। তাদের এমপি মন্ত্রীরা ব্যবসায়ী তারা অনেকদিন ক্ষমতার বাইরে তাই তারা এসেই আরো বেশি ধান্দাবাজী শুরু করবে।

তাই আসুন বর্তমানে এই সমস্যা গুলি আছে সেটা নিয়ে কথা বলুন সেই সব সমস্যা ঠিক করতে নিয়মে পরিবর্তন আনুন।

দেশের দাম বাড়ার পেছনে দেশের মানুষই দায়ী। কিভাবে দূনিতি হচ্ছে সেটা সবার সামনে এনে সেই পথ বন্ধে চেস্টা করুন।

শুধুই বিএনপি কে এনে দেশের অবস্থা পরিবর্তন হবেনা।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনি যদি মনে করেন আওয়ামিলীগ সবচেয়ে যোগ্য তবে আওয়ামিলীগেই ভোট দিবেন । আমি সবসময় ভোট দেই মার্কা দেখে নয় , ক্যন্ডিডেট দেখে। আবার ব্লগার তানজীম জুমার যদি ভাবে তিনি বিএনপিকে দেবেন ,দিক। ভোটাধিকার কে কোথায় প্রয়োগ করবে সেটাতো মানুষের মৌ্লিক অধিকার। এই মৌ্লিক ভোটাধিকার বিষয়ে কথা বলাটা যদি আপনার ফাকিবাজি কথা বলে মনে হয় তাহল সেটা একান্তই আপনার নিজস্ব ভাবনা !!

১৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:২৪

সোহানী বলেছেন: ডলারের এরকম অবমূল্যায়ন দেশের অর্থনীতির জন্য ভয়াবহ। তার উপর শুনেছি দেশে নাকি রিজার্ভ সংকট, সমানে টাকা ছাপাচ্ছে। যা দেশের অর্থনীতির আরো বারোটা বাজবে। আমাদের মতো এরকম গরীব দেশের জন্য দরকার স্বচ্ছ স্থায়ী অর্থনৈতিক পরিকল্পনা যা কোন সরকারই দিতে পারেনি। যার কারনে আমরা গরীব থেকে মহা গরীব হয়ে যাচ্ছি।

কেউ কি আছে দেশের কথা ভাবার মতো???

১৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: বাংলাদেশে ভঙ্গুর অর্থনীতিতে রাজনৈতিক অস্থিরতা বড় ঝুঁকি - আলজাজিরা https://mzamin.com/news.php?news=83607

১৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৩

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @লেখক:

আপনার নিজের কথা বলুন। আপনি কি নেমেছেন ? পুলিশ যেভাবে গুলি করে মারছে আন্দোলনরত গার্মেন্টসকর্মীদের , সে ক্ষেত্রে কিভাবে রাস্তায় নামবে মানুষ? বিএনপি , গনতন্ত্র মঞ্চ , গন অধিকার পরিষদ সরকারবিরোধী এক দফা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের প্রতি পুর্ন সমর্থন জারী রাখাটাই এখন বেশি জরুরী।

গুলিকে ভয় করে তো আন্দোলন হয় না। আর গুলির ভয় যারা পায় তাদের আন্দোলনে যাওয়াই উচিত না। শহীদ নুর হোসেন আর ডাঃ মিলন এরা কেউই গুলিকে পরোয়া করে নাই। আসলে এখনকার যুগ হলো করকরে নতুন টাকা আর তেহারীর প্যাকেটের যুগ। এসব দিয়েই এখন আন্দোলন হয়।

আমিও নামবো। এখনও তেহারীর প্যাকেট পাই নাই তো..... ;-)

১৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪২

নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন: কেন দেশ কি আপনাদের একক সম্পত্তি নাকি ?
জ্বি না, আগুন সন্ত্রাসী, গ্রেনেড হামলাকারীদের। আপনিও যেহেতু ইনিয়ে বিনিয়ে এসব সন্ত্রাসীদের সমর্থক...

লেখক বলেছেন:তারাও যদি জনগনের ভোটে নির্বাচিত হয়ে আসতে পারে, আসুক।
বাংলাস্তানের স্বপ্নে বিভোর না হয়ে, বাস্তবে ফেরত আসুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.