নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুর প্রান্তে

নিজেকে জানার চেসটা করছি, নতুন কিছু শেখার চেসটা করছি ।

ইমরান আশফাক

নিজেকে জানার ও খুজে পাওয়ার চেষ্টায় রত আমি, জানি না কবে নাগাদ সফল হবো কিংবা আদৌ হবো কিনা।

ইমরান আশফাক › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিজেপি-শিবসেনা দ্বন্দ্ব চরমে

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪২





আসন ভাগাভাগি নিয়ে ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যে শিবসেনা এবং বিজেপি’র মধ্যে বাকযুদ্ধ অব্যাহত রয়েছে। কোনো দলই নিজ নিজ অবস্থান থেকে সরতে রাজি না হওয়ায় নির্বাচনে আসন ভাগাভাগি নিয়ে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।



পরিস্থিতি এতটাই চরমে উঠেছে যে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও ছেড়ে কথা বলছেন না শিবসেনা নেতারা। কার্যত নরেন্দ্র মোদির পুরোনো ক্ষতে আঘাত করেছেন শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরে।



তিনি বলেছেন, ‘২০০২ সালের গুজরাট দাঙ্গার পর সবাই যখন মোদির অপসারণ চেয়েছিল, তখন একমাত্র শিবসেনা তার পাশে দাঁড়িয়েছিল।



প্রয়াত শিবসেনা প্রধান বালাসাহেব ঠাকরে সেই সময় লালকৃষ্ণ আদবানিকে বলেছিলেন, মোদিকে রেখে দেয়া উচিত। কারণ তিনি হিন্দুত্ব নিয়ে লড়াই করেছেন।’ এভাবে অতীতের স্পর্শকাতর কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে শিবসেনা যে বিজেপি নেতা ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চরম অস্বস্তিতে ফেলতে চেয়েছেন তা খুবই স্পষ্ট।



রোববারই শিবসেনা নেতা উদ্ধব ঠাকরে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ‘ক্ষমতা আমার চাই, সে যে ভাবেই হোক না কেন। আমি তা নিজের জন্য বলছি না, মহারাষ্ট্রের মানুষের কথা ভেবেই বলছি। আমরা ক্ষমতায় এলে এই রাজ্য আবার দেশের এক নম্বর রাজ্যে পরিণত হবে।’



উল্লেখ্য, মহারাষ্ট্রে আসন সমঝোতা নিয়ে জট ছাড়ানোর উপায় ঠিক করতে রোববার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দিল্লিতে বিজিপির কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠক বসলেও কোনো সিদ্ধান্তে আসতে পারেন নি তারা।



এদিকে শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরে আসন ভাগাভাগি নিয়ে রীতিমত ‘যুদ্ধংদেহি’ মনোভাব নিয়ে স্পষ্ট বলে দিয়েছেন, ‘আমি বিজেপিকে ১১৯ টি আসন ছাড়তে রাজি আছি। এর বেশি ওদের দেয়া সম্ভব নয়। একথা সত্যি, আসন রফা নিয়ে একটা টাগ অফ ওয়ার চলছে।’



শিবসেনার দলীয় মুখপত্র ‘সামনা’য় এসব কথা প্রকাশ হওয়ায় বেজায় চটেছেন রাজ্য বিজেপি নেতা বিনোদ তাওয়াড়ে। তিনি বলেছেন, ‘এইসব কথা সংবাদমাধ্যমে বলার বিষয় নয়, এটা সরাসরি আলচনার বিষয়। জোট করতে হলে চূড়ান্ত ফর্মুলা বলে কিছু নেই।’



মহারাষ্ট্রে মোট ২৮৮টি আসনের মধ্যে আগে বিজেপি’র প্রস্তাব ছিল, দুটি দলই ১৩৫ টি করে আসনে লড়বে, ১৮টি আসন জোট সঙ্গীদের দেয়া হবে। শিবসেনা এই প্রস্তাব খারিজ করে জানায় তারা ১৫০টি আসনে লড়বে।



১৮ সেপ্টেম্বর শিবসেনাকে ২১ সেপ্টেম্বর অবধি চরম সময়সীমা বেঁধে দেয় বিজেপি, নইলে একাই লড়ার হুমকি দেয় তারা। শিবসেনাপ্রধান ২১ সেপ্টেম্বরই সাফ ঘোষণা করেছেন, ১১৯ টির বেশি আসন বিজেপিকে দেয়া হবে না।



বিজেপির পাল্টা দাবি ১৩০ টি আসন না পেলে কোনো আলোচনা নয়। ইতিমধ্যেই মহারাষ্ট্র বিজেপির পক্ষ থেকে বিজেপি নেতা অমিত শাহ এবং নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছে নির্বাচনে একাই লড়তে চায় তারা।



তবে কি হিন্দুত্ব নিয়ে দীর্ঘ ২৫ বছরের গৈরিক জোট অবশেষে ভাঙতে চলেছে ? এই প্রশ্নই এখন দেশের রাজনৈতিক মহলে বড় আলোচ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।আসন ভাগাভাগি নিয়ে ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যে শিবসেনা এবং বিজেপি’র মধ্যে বাকযুদ্ধ অব্যাহত রয়েছে। কোনো দলই নিজ নিজ অবস্থান থেকে সরতে রাজি না হওয়ায় নির্বাচনে আসন ভাগাভাগি নিয়ে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।



পরিস্থিতি এতটাই চরমে উঠেছে যে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও ছেড়ে কথা বলছেন না শিবসেনা নেতারা। কার্যত নরেন্দ্র মোদির পুরোনো ক্ষতে আঘাত করেছেন শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরে।



তিনি বলেছেন, ‘২০০২ সালের গুজরাট দাঙ্গার পর সবাই যখন মোদির অপসারণ চেয়েছিল, তখন একমাত্র শিবসেনা তার পাশে দাঁড়িয়েছিল।



প্রয়াত শিবসেনা প্রধান বালাসাহেব ঠাকরে সেই সময় লালকৃষ্ণ আদবানিকে বলেছিলেন, মোদিকে রেখে দেয়া উচিত। কারণ তিনি হিন্দুত্ব নিয়ে লড়াই করেছেন।’ এভাবে অতীতের স্পর্শকাতর কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে শিবসেনা যে বিজেপি নেতা ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চরম অস্বস্তিতে ফেলতে চেয়েছেন তা খুবই স্পষ্ট।



রোববারই শিবসেনা নেতা উদ্ধব ঠাকরে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ‘ক্ষমতা আমার চাই, সে যে ভাবেই হোক না কেন। আমি তা নিজের জন্য বলছি না, মহারাষ্ট্রের মানুষের কথা ভেবেই বলছি। আমরা ক্ষমতায় এলে এই রাজ্য আবার দেশের এক নম্বর রাজ্যে পরিণত হবে।’



উল্লেখ্য, মহারাষ্ট্রে আসন সমঝোতা নিয়ে জট ছাড়ানোর উপায় ঠিক করতে রোববার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দিল্লিতে বিজিপির কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠক বসলেও কোনো সিদ্ধান্তে আসতে পারেন নি তারা।



এদিকে শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরে আসন ভাগাভাগি নিয়ে রীতিমত ‘যুদ্ধংদেহি’ মনোভাব নিয়ে স্পষ্ট বলে দিয়েছেন, ‘আমি বিজেপিকে ১১৯ টি আসন ছাড়তে রাজি আছি। এর বেশি ওদের দেয়া সম্ভব নয়। একথা সত্যি, আসন রফা নিয়ে একটা টাগ অফ ওয়ার চলছে।’



শিবসেনার দলীয় মুখপত্র ‘সামনা’য় এসব কথা প্রকাশ হওয়ায় বেজায় চটেছেন রাজ্য বিজেপি নেতা বিনোদ তাওয়াড়ে। তিনি বলেছেন, ‘এইসব কথা সংবাদমাধ্যমে বলার বিষয় নয়, এটা সরাসরি আলচনার বিষয়। জোট করতে হলে চূড়ান্ত ফর্মুলা বলে কিছু নেই।’



মহারাষ্ট্রে মোট ২৮৮টি আসনের মধ্যে আগে বিজেপি’র প্রস্তাব ছিল, দুটি দলই ১৩৫ টি করে আসনে লড়বে, ১৮টি আসন জোট সঙ্গীদের দেয়া হবে। শিবসেনা এই প্রস্তাব খারিজ করে জানায় তারা ১৫০টি আসনে লড়বে।



১৮ সেপ্টেম্বর শিবসেনাকে ২১ সেপ্টেম্বর অবধি চরম সময়সীমা বেঁধে দেয় বিজেপি, নইলে একাই লড়ার হুমকি দেয় তারা। শিবসেনাপ্রধান ২১ সেপ্টেম্বরই সাফ ঘোষণা করেছেন, ১১৯ টির বেশি আসন বিজেপিকে দেয়া হবে না।



বিজেপির পাল্টা দাবি ১৩০ টি আসন না পেলে কোনো আলোচনা নয়। ইতিমধ্যেই মহারাষ্ট্র বিজেপির পক্ষ থেকে বিজেপি নেতা অমিত শাহ এবং নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছে নির্বাচনে একাই লড়তে চায় তারা।



তবে কি হিন্দুত্ব নিয়ে দীর্ঘ ২৫ বছরের গৈরিক জোট অবশেষে ভাঙতে চলেছে ? এই প্রশ্নই এখন দেশের রাজনৈতিক মহলে বড় আলোচ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.